ভৃঙ্গরাজ

ভৃঙ্গরাজ Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from ভৃঙ্গরাজ, Magazine, Barishal.

আমার জন্য তো তুমিই যথেষ্ট ছিলে" তোমার জন্য আমি যথেষ্ট ছিলাম না!😅💔
04/08/2025

আমার জন্য তো তুমিই যথেষ্ট ছিলে" তোমার জন্য আমি যথেষ্ট ছিলাম না!😅💔

03/08/2025

কোনো অভিযোগ নেই আর কখনো থাকবেও নাহ্, আছে কিছু অভিমান, যা কোনদিন বলবোনা.!😔💔🥀

গ্রিক গোল্ডেন রেশিও অনুযায়ী বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর মুখ অ্যাম্বার হার্ড!আপনি কি জানেন, গ্রিক গোল্ডেন রেশিও (Greek Golden R...
30/07/2025

গ্রিক গোল্ডেন রেশিও অনুযায়ী বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর মুখ অ্যাম্বার হার্ড!

আপনি কি জানেন,

গ্রিক গোল্ডেন রেশিও (Greek Golden Ratio of Beauty Phi) অনুযায়ী হলিউড অভিনেত্রী অ্যাম্বার হার্ডের মুখমণ্ডল বিশ্বের সবচেয়ে নিখুঁত ও সুন্দর মুখ হিসেবে বিবেচিত হয়েছে? কম্পিউটার ম্যাপিং টেকনোলজি ব্যবহার করে মুখের বিভিন্ন অংশের অনুপাত বিশ্লেষণ করে এই তথ্য পাওয়া গেছে। তার চোখ, নাক, ঠোঁট এবং মুখের সার্বিক প্রতিসাম্য গোল্ডেন রেশিওর প্রায় ৯১.৮৫% মিলে যায়, যা তাকে এই তালিকার শীর্ষে স্থান দিয়েছে।

27/07/2025

_ নারী কখনোই এক পুরুষে আসক্ত হয় না,অন্য পুরুষের সংস্পর্শে আসলেই নারী বদলায় যায়..!!💔🥺

স্কুলের ক্যান্টিনে বসে আড্ডা দিচ্ছিল এই তিন বন্ধু। আরমান,নাফি এবং প্রলয় ওরা সবাই ক্লাস সিক্সের স্টুডেন্ট। আড্ডার মাঝখানে...
26/07/2025

স্কুলের ক্যান্টিনে বসে আড্ডা দিচ্ছিল এই তিন বন্ধু। আরমান,নাফি এবং প্রলয় ওরা সবাই ক্লাস সিক্সের স্টুডেন্ট।

আড্ডার মাঝখানে হঠাৎ তারা দেখতে পায় বিকট শব্দে একটা বিমান এসে পড়েছে ক্লাসরুমের উপর। তারা তিনজনই আড্ডা বাদ দিয়ে দৌড়ে চলে যায় ক্লাসরুমের দিকে।

আরমান গিয়ে দেখে অনেকগুলো বাচ্চার শরীর পুড়ে ঝলসে গিয়েছে, শরীর থেকে মাংস গলে গলে পড়ছে। পুড়ে যাওয়া একটা ছেলেকে নিজের স্কুল ব্যাগ দিয়ে চেপে ধরে আরমান,

তাতে শরীরের আগুনটা নিভে যায়। এরপর তাকে ফাঁকা জায়গায় পাঠিয়ে দেয় আরমান।

নাফি তখন দেখতে পায় ৪-৫ জন বাচ্চা পোড়া শরীর নিয়ে দিক্বিদিক হয়ে দৌড়াচ্ছে। একটা বাচ্চা মেয়ের ব্যাগ পুড়ে পিঠের সাথে লেগে গিয়েছে। মেয়েটা ব্যাগটা খুলতে পারছিল না, কথাও বলতে পারছিল না।

পরে নাফি মেয়েটার ব্যাগটা পিঠ থেকে আস্তে আস্তে সরিয়ে দেয়। তাৎক্ষণিক ভ্যানে তুলে নিরাপদ জায়গায় পাঠিয়ে দেয় সবাইকে।

প্রলয় তখন উদ্ধার করছিল অন্যদিকে। সে দেখতে পায় তাদেরই কিছু বন্ধু পোড়া শরীরে ক্লাসের পাশে পড়ে আছে, আর মা মা বলে চিৎকার করছে।

তখন এই তিন বন্ধু মিলে টেনেহিঁচড়ে বের করে বাকি বন্ধুদেরকে। বন্ধুদের বের করতে গিয়ে পিঠে আগুন লেগে যায় একজনের, প্রচন্ড আঘাতও পায় হাতে।

তবুও নিজ শরীরের আঘাত আর আগুন নিয়েই একে একে বের করতে থাকে বাকি বন্ধুদেরকে। কিছু বন্ধুর শরীর পুড়ে গিয়েছিল, কারো ফুসফুস পুড়ে গিয়েছিল, কেউ মা মা বলে চিৎকার করছিল।

এভাবেই তীব্র সাহসিকতা নিয়ে তিন বন্ধু মিলে উদ্ধার করেছিল বাকি বন্ধুদেরকে। উদ্ধার করার পর ওদের কিছু বন্ধু মারা গিয়েছে, কিছু এখনো হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে।

আমি জানতাম তুমি আসবে- এই উক্তির মতো তিন বন্ধু মিলে উদ্ধার করেছিল বাকি ১৮-২০ জন বন্ধুকে।

সাংবাদিকরা যখন এই তিনজনকে জিজ্ঞেস করেছিল - বন্ধুদেরকে বাঁচাতে গিয়ে তোমাদের যদি কিছু হয়ে যেত? তোমাদেরও যদি পুরো শরীরে আগুন লেগে যেত?

ওরা তিনজন উত্তর দিয়েছে- তখন এসব মাথায় আসে নাই, বারবার শুধু মনে হচ্ছিল ছোট বাচ্চাগুলোকে বাঁচাতে হবে, আমাদের বন্ধুদেরকে বাঁচাতে হবে। আমরা কাঁদছিলাম আর বন্ধুদের পোড়া শরীর ভ্যানে তুলছিলাম।

এই তিনজনের বয়স আর কত হবে, খুব বেশি হলে ১২ কিংবা ১৩। ওদের বয়স হয়তো কম কিন্তু যে অসীম সাহসিকতার কাজ করেছে সেটা পাহাড়ের উচ্চতার চেয়েও বেশি।

সাহসী তো হবেই, ওরা যে মাহরীন, মাসুকাদের মতো সাহসী ম্যাডামদের স্টুডেন্ট। ম্যাডামদের কাছ থেকেই সাহস সঞ্চারিত হয়েছে স্টুডেন্টদের বুকে।

এই তিনজন সাহসী হিরোর জন্যেই বেঁচে গিয়েছে অনেকগুলো বাচ্চা এবং বন্ধুর প্রাণ। বন্ধুত্ব শব্দটা মহিমান্বিত হয়েছে তাদেরই কারণে।

এই তিনজনের যে বন্ধুগুলো বার্ন ইউনিটে চিকিৎসা নিচ্ছে তারা যখন সুস্থ হবে তখন হয়তো আবারও বন্ধুদের সাথে খেলবে, গান গাইবে।

খেলার কোন এক ফাঁকে হয়তো এই তিনজনকে উদ্দেশ্য করে বাকি বন্ধুরা বলবে- আমরা জানতাম তোরা আসবি, আমাদেরকে উদ্ধার করবি

লেখা- Ibrahim Khalil Shawon

মাথায় গুলির আঘাতে দুর্ঘটনাবশত একজনের মানসিক রোগ সেরে যায়!“জর্জ” নামে পরিচিত ১৯ বছর বয়সী এক যুবক ভয়ানক ওসিডিতে (OCD) ভু...
24/07/2025

মাথায় গুলির আঘাতে দুর্ঘটনাবশত একজনের মানসিক রোগ সেরে যায়!

“জর্জ” নামে পরিচিত ১৯ বছর বয়সী এক যুবক ভয়ানক ওসিডিতে (OCD) ভুগছিলেন। তিনি দিনে শত শতবার হাত ধুতেন, ঘন ঘন গোসল করতেন—যা তাঁর জীবনকে অচল করে দিয়েছিল। অবশেষে হতাশ হয়ে, তিনি .২২ ক্যালিবার রাইফেল দিয়ে নিজের মাথায় গুলি করেন আত্মহত্যার উদ্দেশ্যে।

অবিশ্বাস্যভাবে, গুলিটি তার মস্তিষ্কের বাম ফ্রন্টাল লোব বা কপালের অংশে আটকে গেলেও, অস্ত্রোপচারে সব গুলি ফ্র্যাগমেন্ট অপসারণ করা সম্ভব হয়নি। কিন্তু এরপরই ঘটলো বিস্ময়কর এক পরিবর্তন।

মাত্র তিন সপ্তাহের মধ্যেই জর্জের বাধ্যতামূলক আচরণ (compulsions) প্রায় সম্পূর্ণরূপে হ্রাস পায়। পরবর্তী পাঁচ বছরে তিনি অসাধারণভাবে সামাজিক জীবনে ফিরে আসেন—একটি চাকরি নেন এবং কলেজে একেবারে ‘স্ট্রেট-এ’ ফলাফল করতে থাকেন।

তাঁকে চিকিৎসা দেওয়া নিউরোলজিস্ট ড. লাজলো সোইলোম বলেন, “গুলিটি তার মস্তিষ্কের সেই অংশটি অকেজো করে দেয় যা OCD-র সঙ্গে যুক্ত, অথচ অন্য কোনো বড় ধরনের কগনিটিভ (জ্ঞানগত) ক্ষতি হয়নি।”

যদিও এটি একটি চরম ও দুর্ঘটনাবশত ঘটেছে, তবুও এই ঘটনা দেখায়—মস্তিষ্কের আঘাত ও মানসিক রোগের মধ্যে কতটা শক্তিশালী এবং আজও রহস্যময় সম্পর্ক রয়েছে। এই ঘটনা নিউরোসাইকিয়াট্রির ক্ষেত্রে আমাদের জ্ঞানের সীমাবদ্ধতাকেও চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়।

📰 সূত্র:
New York Times (২৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯৮৮)
শিরোনাম: “Brain Wound Eliminates Man’s Mental Illness”

মাউন্ট এভারেস্ট: যেখানে স্বপ্ন ছুঁতে গিয়ে অনেকেই চিরতরে থেমে যান... 🏔️মাউন্ট এভারেস্ট: পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ। এখানে প্...
24/07/2025

মাউন্ট এভারেস্ট: যেখানে স্বপ্ন ছুঁতে গিয়ে অনেকেই চিরতরে থেমে যান... 🏔️

মাউন্ট এভারেস্ট: পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ। এখানে প্রতিটি পদক্ষেপ একেকটা চ্যালেঞ্জ, আর প্রতিটি নিশ্বাস যেন মৃত্যুর হাতছানি।
মাউন্ট এভারেস্ট জয় করতে গিয়ে পর্বতারোহীদের অসংখ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। তীব্র ঠান্ডা, অক্সিজেনের অভাব, হিমবাহ ও তুষারঝড়, প্রতিটি মুহূর্তে জীবনকে ঝুঁকির মুখে ফেলে।
তাছাড়া পথ হারানো, ফ্রস্টবাইট এবং ধস, সবকিছু মিলিয়ে এই যাত্রা শুধু শারীরিক নয়, মানসিক শক্তিরও কঠিন পরীক্ষা।

এই শৃঙ্গে উঠতে গিয়ে বহু মানুষ তাদের জীবন বিসর্জন দিয়েছেন। আর এই হারানো প্রাণগুলো এখন বরফ ঢাকা পাহাড়ের বুকে চিরন্তন সাক্ষী হয়ে আছে।

৮,০০০ মিটার উচ্চতার ওপরে একটি ভয়ঙ্কর এলাকা আছে, যাকে বলা হয় "Death Zone". যেখানে বাতাসে অক্সিজেন এতটাই কম যে মানবদেহ ধীরে ধীরে নিস্তেজ হয়ে পড়ে। শরীর দ্রুত দুর্বল হয়ে পড়ে, সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা কমে যায়।
এভারেস্ট অভিযানের সবচেয়ে বিপজ্জনক এই অংশেই বহু পর্বতারোহী চিরতরে থেমে গেছেন।
আর এখানে তাপমাত্রা এতই কম যে মৃ'তদেহগুলো কখনোই পচে না, তারা রয়ে যায় বরফে মোড়ানো অবস্থায়, একেবারে জীবন্তের মত।

বছরের পর বছর ধরে অনেক মৃতদেহই ফিরিয়ে আনা সম্ভব হয়নি বরং সেগুলোকেই পর্বতারোহীরা পথচিহ্ন হিসেবে ব্যবহার করে।

ঠিক যেমন এক বিখ্যাত মৃতদেহ, যার নাম হয়ে গেছে "Green Boots"।
"Green Boots" ছিলেন একজন ভারতীয় পর্বতারোহী, নাম ৎসেওয়াং পালজোর(Tsewang Paljor)।
১৯৯৬ সালে এভারেস্টে এক ভয়াবহ ঝড়ে তিনি প্রাণ হারান।
তার পরনে ছিল সবুজ রঙের ট্রেকিং বুট, যা দেখে অন্যান্য পর্বতারোহীরা তাকে চিনে নেন।
তার দেহ একটি ছোট গুহার মত জায়গায় ঠান্ডায় জমে যায়।

পরে সেই জায়গাটিই হয়ে ওঠে রুটের একটি 'নেভিগেশন পয়েন্ট', যেখানে প্রতিদিন শত শত ক্লাইম্বার থামে, বিশ্রাম নেয়, আবার এগিয়ে যায়... তার পাশ দিয়ে হেঁটে যায়... অথচ সে রয়ে যায় চিরকাল নিঃসঙ্গ, শীতল, নীরব।

এইরকম বহু গল্প লুকিয়ে আছে হিমশীতল বরফের নিচে।
কেউ স্বপ্ন দেখেছিলেন পতাকা গেড়ে আসবেন, কেউ নিজের সীমা ছাড়িয়ে জয় করতে চেয়েছিলেন নিজেকে।
কিন্তু পাহাড়ের নীরবতা অনেকের স্বপ্নের চেয়েও বড় হয়ে দাঁড়ায়।
কিছু মানুষ চূড়া ছুঁতে পারলেও ফিরে আসেন না। আর কিছু মানুষ চূড়ার কাছাকাছি গিয়েই চিরদিনের জন্য থেমে যান।

তাদের কেউ কেউ নামহীন, কেউ কেউ পরিচিত শুধুই বুটের রঙ, জ্যাকেটের ছাপ কিংবা গ্লাভসের আকৃতিতে।
কিন্তু প্রত্যেকেই ছিলেন সাহস, অদম্য ইচ্ছাশক্তি আর স্বপ্নের প্রতীক।

এভারেস্ট শুধু পাহাড় নয় এটা এক বিশাল কবরস্থান, যেখানে প্রতিটি জমাটবাঁধা দেহ এক একটি অসমাপ্ত গল্পের নাম।

এভারেস্ট জয় মানে শুধু শিখর ছোঁয়া নয়, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে, সীমা অতিক্রম করার চেষ্টায় আত্মোৎসর্গ করা।
আর যারা ফিরে আসেন না, তারা থেকেও যান এই পর্বতের শরীরে একেকটি চিহ্ন হয়ে। 🥹

তারা হয়ত কথা বলেন না, কিন্তু তাদের নিঃশব্দ উপস্থিতিই বলে দেয় কতটা দুঃসাহসিক ছিল তাদের স্বপ্ন।

তাদের প্রতি আমাদের গভীর শ্রদ্ধা। 🩷

゚viralシ

আল- জাজিরা সাংবাদিক আনাস শরীফ:  গত ২১ মাস ধরে আমি এক মুহূর্তের জন্যও সংবাদ কাভারেজ বন্ধ করিনি।  আর আজ আমি অকপটে বলছি... ...
24/07/2025

আল- জাজিরা সাংবাদিক আনাস শরীফ:
গত ২১ মাস ধরে আমি এক মুহূর্তের জন্যও সংবাদ কাভারেজ বন্ধ করিনি।
আর আজ আমি অকপটে বলছি... এমন এক বে'দ'নায় যা ভাষায় প্রকাশ করা যায় না...
আমি ক্ষুধায় কাঁপছি, ক্লান্তিতে দুলছি, আর প্রতিটি মুহূর্তে আমাকে ঘিরে ধরছে অ'জ্ঞান হয়ে পড়ার ভ'য়।

আমরা ক্যামেরার সামনে দৃঢ় থাকার অভিনয় করি, কিন্তু বাস্তবে আমরা ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছি।
গা'জা ম'র'ছে... আর আমরা তার সাথেই ম'র'ছি।
আর যদি বিশ্ব আজ না জাগে,
তাহলে কাল আর কেউ বেঁচে থাকবে না যাকে রক্ষা করা যাবে।

এই মৃ'ত্যু থামাতে হবে।
এই অব'রোধ ভাঙতে হবে।
আর এই যু'দ্ধে'র অবসান ঘটাতে হবে।

পুলিশ সদস্যরা খাবার রেখে ডিউটি পালন করছিল সে খাবারও লুটপাট করে খাচ্ছিলো পাকা দাঁড়িওয়াল সুস্থ সবল মানুষ গুলো!একজন পুলিশ স...
23/07/2025

পুলিশ সদস্যরা খাবার রেখে ডিউটি পালন করছিল সে খাবারও লুটপাট করে খাচ্ছিলো পাকা দাঁড়িওয়াল সুস্থ সবল মানুষ গুলো!

একজন পুলিশ সদস্য সারাদিন জীবন ঝুঁকির মধ্যে কাজ করে, উত্তপ্ত পরিস্থিতি সামাল দিয়ে দায়িত্ব শেষ করে যখন একটু খাবারের আশায় নিজের টিফিন বক্সের কাছে এসেছে, নিজের খাবারটুকুও পায়নি, ভাবুনতো কেমন লাগেছে? যদি সেই মানুষটি আপনার ভাই, বাবা কিংবা চাচা হতো?

এই প্রশ্নটা একবার নিজের বিবেকের কাছে করে দেখুন। কতটা অমানবিক হলে এমনটা ঘটাতে পারে? দাঁড়ি-পাকা মুরব্বি পর্যন্ত পুলিশের খাবার খেয়ে দাঁত কেলাচ্ছে। এমনকি টিফিন বক্সগুলো নিয়েগেছে! এ কেমন অসভ্যতা? আমরা কি আসলে মানুষ নাকি শুধু রূপেই মানুষ?

আমরা মুখে বলি "পুলিশ খারাপ", অথচ বাস্তবে এই চাচার প্রতিচ্ছবিতে ফুটে ওঠে এই সমাজেরই চরিত্র। পুলিশ তো এ সমাজ থেকেই আসে। আমাদের ভেতরের লোভ, স্বার্থ, অসভ্যতা, দুর্নীতি সবই প্রতিফলিত সব পেশাজীবির আচরণে। সমাজটাই যখন বিকৃত, তখন আইনরক্ষকও পুরোপুরি আলাদা থাকতে পারে না।

হলফ করে বলতে পারি এই সমাজে মোটামুটি প্রায় সবাই কোনো না কোনোভাবে অন্যায়, অনিয়ম বা দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত। সেটা প্রত্যক্ষ হোক বা পরোক্ষ। সত্যিকার অর্থে হয়তো ২-৪% মানুষ এখনও সৎ আছে, কিন্তু তারা উদাহরণ হিসেবে গণ্য হয় না। কারণ বাস্তবতা হলো কোনো ধরনের দুর্ঘটনা ঘটলে, ২ লিটার পানির দাম হয়ে যায় ৬০০ টাকা, ৩০ টাকার রিকশা ভাড়া ১০০ টাকা, ৩০০ টাকার সিএনজি ভাড়া ১০০০ টাকা, ১০০০ টাকার নৌকা ভাড়া ১০,০০০ টাকা, রমজান এলেই সব জিনিসের দাম বাড়ে, ঈদ বা কোরবানির সময় বাস-লঞ্চের ভাড়া বেড়ে আকাশ ছোঁয়। বিভিন্ন অফিসে ঘুষ ছাড়া কোনো কাজ হয় না। এসব কি পুলিশের সৃষ্টি? না, এসব এই জাতিরই আচরণ, এই সমাজেরই বিবেকহীনতার প্রতিচ্ছবি।

তবু প্রশ্ন থেকেই যায়, এই জাতি আদৌও মানুষ হবে তো? নাকি এমনই অমানুষ হয়ে চিরকাল বেঁচে থাকবে? আদৌও সভ্য হবে?
#এসএমআকবর

"বোনের পর ভাই নাফিও স্মৃতি হয়ে গেলো। আল্লাহ তাআলা তাঁদের জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করুন। আমিন।"
23/07/2025

"বোনের পর ভাই নাফিও স্মৃতি হয়ে গেলো। আল্লাহ তাআলা তাঁদের জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করুন। আমিন।"

আশরাফুল ইসলাম নীরবের দুটো বাচ্চা। একটা ছেলে একটা মেয়ে। দুটোই মাইলষ্টোনে পড়ত। নাফি ৯৫% পুড়ে গেছে, নাজিয়ার ৯০%। ঘন্টা খানেক আগে নাজিয়া বেহেশতে চলে গেছে। (মারা গেছে লিখতে ইচ্ছা হচ্ছে না, অতটুকুন বাচ্চা আর যাবে কোথায়!) ইন্না-লিল্লাহ ওয়া ইন্না-লিল্লাহ রাজেউন।

নাফি এখনো তার বাবা মার সাথেই আছে ৯৫% পোড়া নিয়ে। জানি না আল্লাহ তায়ালা ওকে ওর বোনের কাছে পাঠাবে না বাবা মা র কাছে রাখবে।

আর নাফি নাজিয়ার বাবা মা! তারা কোথায় যাবে! এতো বেচে মরে যাওয়া। নিজের সন্তানদের কথা ভেবে নাফি নাজিয়ার বাবা মার অবস্থা ভাবুন!

আমার ভাবতে ইচ্ছা হচ্ছে না

Address

Barishal
8400

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ভৃঙ্গরাজ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category