MD.Sakil Ahmed.

MD.Sakil Ahmed. Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from MD.Sakil Ahmed., Barishal.
(14)

السلام عليكم ورحمه وبركاته..؟

❤✦.لَآ اِلٰهَ اِلَّا اللّٰهُ مُحَمَّدٌ رَّسُوْلُ اللّٰهِ.✦❤️

💠মানুষের মধ্যে আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় সেই ব্যক্তি, যে মানুষের উপকারে সবচেয়ে বেশি আসে।

🔴ছোট বড় বুঝিনা সবাই সাপোর্ট ব্যক পাবে। ইনশাআল্লা🔷🙏

ছেলে মানুষেরা একবার হলেও করুন কাজে দিবে.....!!এই পৃথিবীতে কেউ এসে আপনাকে সফল করে দেবে এমন আশা করা বোকামি। জীবনের যুদ্ধটা...
19/10/2025

ছেলে মানুষেরা একবার হলেও করুন কাজে দিবে.....!!

এই পৃথিবীতে কেউ এসে আপনাকে সফল করে দেবে এমন আশা করা বোকামি। জীবনের যুদ্ধটা একান্তই নিজের। কেউ হাত ধরে টেনে তুলবে না, যদি আপনি নিজেই উঠে দাঁড়াতে না চান।

১. কেউ আপনার কিছু দিতে বাধ্য না

আপনার বাবা-মা আপনাকে জন্ম দিয়েছেন, মানুষ করেছেন, কিন্তু জীবনে আপনি কতদূর যাবেন সেটার দায়িত্ব আপনারই। কেউ আপনার জন্য সুযোগ তৈরি করবে, এমন নিশ্চয়তা নেই। তাই অপেক্ষা না করে নিজের পথ নিজেকেই তৈরি করতে হবে।

২. পৃথিবী কঠিন, দুর্বলদের জায়গা নেই

জীবন কখনো কারও জন্য থেমে থাকবে না। আপনি ব্যর্থ হলে মানুষ হয়তো এক মিনিটের জন্য দুঃখ প্রকাশ করবে, তারপর ভুলে যাবে। তাই শক্ত হতে শিখুন। এই পৃথিবীতে টিকে থাকতে হলে ভেতর থেকে শক্ত হতে হবে।

৩. কষ্ট হবে, কিন্তু কেউ তা দেখবে না

আপনি হয়তো রাত জেগে কাজ করছেন, কষ্ট করছেন, লড়াই করছেন, একা কাঁদছেন কিন্তু কেউ এসে বলবে না, “তুমি ভালো করছো।” সবাই কেবল ফলাফলই দেখবে, আপনার সংগ্রাম নয়। তাই নিজের কষ্টের সাক্ষী আপনিই।

৪. অজুহাত দিলে পিছিয়ে পড়বেন

যদি সব সময় excuse দেন বা নিজেকে victim মনে করেন, তাহলে জীবন কখনো পাল্টাবে না। বরং মানুষ আপনাকে আরও অবহেলা করবে। ক্ষমা চাওয়া, দোষ চাপানো বন্ধ করুন কাজ শুরু করুন।

৫. আপনি নিজেই আপনার একমাত্র ভরসা

কেউ আপনাকে push করবে না, কেউ এসে অনুপ্রেরণা দেবে না। আপনি যদি নিজেকে না বদলান, তাহলে ১০ বছর পরও একই জায়গায় থাকবেন, শুধু আরও হতাশ হয়ে।

এখনো যদি ভাবেন কেউ এসে আপনাকে বাঁচাবে, ভুল করছেন।

জীবন বাঁচাতে হলে, নিজেকেই নিজের হাত ধরতে হবে।
(সংগ্ৰহকৃত)।

এরা আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লার ক্রোধ কিনে নিয়েছে। সামনে এদের পাওনা বুঝিয়ে দেয়ার জন্য তৈরি হচ্ছেইমাম মাহদীর সৈন্যদল।
18/10/2025

এরা আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লার ক্রোধ কিনে নিয়েছে। সামনে এদের পাওনা বুঝিয়ে দেয়ার জন্য তৈরি হচ্ছে
ইমাম মাহদীর সৈন্যদল।

17/10/2025

Lost in the beauty of Lebukhali Bridge over the Payra River.

নারী-পুরুষ: মস্তিষ্কের ক্ষমতায় কে বেশি এগিয়ে।অনেকে খুব সহজভাবে প্রশ্ন করে থাকেননারীর তুলনায় পুরুষের বুদ্ধি বেশি না কম?"এ...
16/10/2025

নারী-পুরুষ: মস্তিষ্কের ক্ষমতায় কে বেশি এগিয়ে।

অনেকে খুব সহজভাবে প্রশ্ন করে থাকেন

নারীর তুলনায় পুরুষের বুদ্ধি বেশি না কম?"

এছাড়া মানুষের মাঝে প্রচলিত আছে পুরুষের তুলনায় নারীদের বুদ্ধি কম।

আসুন, নারীবাদী না হয়ে, পুরুষতান্ত্রিক না হয়ে—একদম বাস্তব তথ্য ও বৈজ্ঞানিক গবেষণা দিয়ে নিরপেক্ষভাবে বিষয়টি জেনে নিই।

পুরুষের মস্তিষ্ক:

আকারে গড়পড়তা বড়।

গভীর মনোযোগ ও একমুখী বিশ্লেষণে দক্ষ।

সমস্যা সমাধান, স্থানিক চিন্তা (মানচিত্র বোঝা, পথ খোঁজা) ভালোভাবে করতে পারে

নারীর মস্তিষ্ক:

ভাষা, আবেগ ও সম্পর্ক বিষয়ে বেশি সংবেদনশীল

একসাথে একাধিক কাজ (multitasking) ও দ্রুত সিদ্ধান্ত পরিবর্তনে দক্ষ।আবেগ ও যুক্তির মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখতে বেশি সক্ষম

কিছু বৈজ্ঞানিক বাস্তবতা:

পুরুষদের মস্তিষ্কে তথ্য চলাচল হয় সামনের থেকে পেছনে (Front to Back)।অপরদিকে নারীদের মস্তিষ্কে বেশি সংযোগ ডান ও বাম অংশের মধ্যে (Right to Left Hemisphere)।ফলে নারীরা আবেগ ও যুক্তির সমন্বয়ে বেশি দক্ষ, পুরুষেরা বিশ্লেষণ ও কাজের গভীরতায় দক্ষ।

তাহলে কে বেশি বুদ্ধিমান?

এটা কোনো প্রতিযোগিতা নয়।

বরং নারী-পুরুষ দুইজনই আলাদা কাজে শ্রেষ্ঠ—একজন অন্যের প্রতিদ্বন্দ্বী নয়, বরং পরিপূরক।

পৃথিবীতে নারী ও পুরুষ ভারসাম্যপূর্ণ সমাজব্যবস্থা কে টিকিয়ে রেখেছে।নারী ও পুরুষের সাম্যাবস্থার কারণেই জীবনের পর্যাক্রমিক পরিক্রমা নিয়মিতভাবে ঘটে চলেছে।তাই মানুষ পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দরতম সৃষ্টি।
(সংগৃহীত)

16/10/2025

ঘৃণা, কখনোই জ্ঞানের মাধ্যমে ছড়ায় না। ঘৃণা ছড়িয়ে পড়ে অজ্ঞতার মাধ্যমে।

অলসতা — এটা যেন এক নিঃশব্দ মা*দক।শরীরে ক্ষ'তি করে না, তাই আমরা ভয় পাই না।কিন্তু ঠিক যেভাবে নে*শা ধীরে ধীরে একজন মানুষকে ...
16/10/2025

অলসতা — এটা যেন এক নিঃশব্দ মা*দক।

শরীরে ক্ষ'তি করে না, তাই আমরা ভয় পাই না।
কিন্তু ঠিক যেভাবে নে*শা ধীরে ধীরে একজন মানুষকে ভেতর থেকে খেয়ে ফেলে, অলসতাও তেমনই — নিঃশব্দে আমাদের স্বপ্ন, সময় আর সামর্থ্য গি'লে নেয়।

প্রথমে মনে হয় “আজ একটু বিশ্রাম নিই”,
তারপর দিন চলে যায় “পরেও করা যাবে” ভেবে।
এক সময় দেখি, দিন নয়, মাস চলে গেছে…
আর আমরা এক জায়গাতেই দাঁড়িয়ে — কিছুই শুরু করিনি।

অলসতা কখনো একসাথে আ'ঘা'ত করে না,
বরং একটু একটু করে আপনাকে পিছনে টেনে নেয়,
যেন আপনি বুঝতেই না পারেন — আপনি আসলে হারিয়ে যাচ্ছেন।

তাই মনে রাখবেন —

যেমন নে*শা মানুষকে ধ্বং'স করে,

ঠিক তেমন অলসতাও ধ্বং'স করে দেয় জীবনের সম্ভাবনা।
নিজেকে রক্ষা করতে হলে শুধু মা*দক নয়,
অলসতার দিকেও চোখ রাখতে হবে।
কারণ দুটোই মানুষকে ধীরে ধীরে শে*ষ করে দেয়।

তফাৎ একটাই — একটাকে আমরা ভয় পাই, আরেকটাকে আমরা গুরুত্বই দিই না।
(সংগৃহীত)

==এই অকালমৃত্যু ঠেকাতে, সবাইকে জানাতে বেশি বেশি শেয়ার করুন==চীনের অধ্যাপকরা বলেছেন-স্ট্রোক আজ অকাল কেড়ে নিচ্ছে মানুষের প...
15/10/2025

==এই অকালমৃত্যু ঠেকাতে, সবাইকে জানাতে বেশি বেশি শেয়ার করুন==

চীনের অধ্যাপকরা বলেছেন-

স্ট্রোক আজ অকাল কেড়ে নিচ্ছে মানুষের প্রান৷ যদি দেখেন কারো স্ট্রোক হচ্ছে তাহলে রোগীকে বাঁচানোর জন্য আপনাকে জরুরীভিত্তিতে নিম্নলিখিত পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে-

যখন কেউ স্ট্রোকে আক্রান্ত হয় তখন তার রক্তচাপ বেড়ে যায়, মস্তিষ্কে রক্তক্ষরন হয় ও মস্তিষ্ক কোষ ধীরে ধীরে প্রসারিত হয়। এসময় একজন মানুষের জরুরী ভিত্তিতে ফার্স্ট এইড এবং বিশ্রামের প্রয়োজন হয়।

যদি স্ট্রোকে আক্রান্ত রোগী দেখেন তবে তাকে তাৎক্ষনিক সরানো যাবে না কারন মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ বিস্ফোরিত হতে পারে, এটা ভাল হবে যদি আপনার বাড়ীতে পিচকারি সুই থাকে, অথবা সেলাই সুই থাকলেও চলবে, আপনি কয়েক সেকেন্ডের জন্য আগুনের শিখার উপরে সুচটিকে গরম করে নেবেন যাতে করে এটি জীবাণুমুক্ত হয়৷

তারপর রোগীর হাতের ১০ আঙ্গুলের ডগার নরম অংশে ছোট ক্ষত বা বিদ্ধ করতে এটি ব্যবহার করুন। এমনভাবে করুন যাতে প্রতিটি আঙুল থেকে রক্তপাত হয়, কোন অভিজ্ঞতা বা পূর্ববর্তী জ্ঞানের প্রয়োজন নেই। কেবলমাত্র নিশ্চিত করুন যে আঙ্গুল থেকে যথেষ্ট পরিমাণে রক্তপাত হচ্ছে কি না। এবার ১০ আঙ্গুলের রক্তপাত চলাকালীন, কয়েক মিনিটের জন্য অপেক্ষা করুন দেখবেন ধীরে ধীরে রোগী সুস্থ হয়ে উঠছে।

যদি আক্রান্ত ব্যক্তির মুখ বিকৃত হয় তাহলে তার কানে ম্যাসেজ করুন। এমনভাবে তার কান ম্যাসেজ করুন যাতে ম্যাসেজের ফলে তার কান লাল হয়ে যায় এবং এর অর্থ হচ্ছে কানে রক্ত পৌঁছেছে। তারপর প্রতিটি কান থেকে দুইফোঁটা রক্ত পড়ার জন্য প্রতিটি কানের নরম অংশে সুচ ফুটান। কয়েক মিনিট অপেক্ষা করুন দেখবেন মুখ আর বিকৃত হবে না। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে রোগীর অবস্থা একটু স্বাভাবিক হলে যথাসম্ভব তাড়াতাড়ি হাসপাতালে ভর্তি করান।

জীবন বাঁচাতে রক্তক্ষয়ের এই পদ্ধতি চীনে প্রথাগতভাবে চিকিৎসার অংশ হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। এই পদ্ধতির ব্যবহারিক প্রয়োগ, ১০০% কার্যকরী হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে।

পোষ্টটা কেমন লেগেছে কমেন্টে জানাবেন। আপনার যদি কমেন্ট করতে কষ্ট হয়, তাহলে সংক্ষেপে কমেন্ট করুন

T= Thanks

V= Very good

E= Excellent

আপনাদের কমেন্ট দেখলে আমি ভাল পোষ্ট দিতে সাহস পাই।

অন্যদের জানাতে পোস্টটি বেশি বেশি শেয়ার করুন।

** আমার পোষ্ট যদি আপনাদের সামান্য ভালো লাগে

তা হলে অবশ্যই আমার পেইজ ফলো দিবেন।
লেখা :সংগৃহীত।

একটি মেয়ে বিবাহিত জীবনে ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলো এবং তার স্বামীকে হত্যা করতে চাচ্ছিলো। একদিন সকালে সে তার মায়ের কাছে দৌড়...
14/10/2025

একটি মেয়ে বিবাহিত জীবনে ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলো এবং তার স্বামীকে হত্যা করতে চাচ্ছিলো। একদিন সকালে সে তার মায়ের কাছে দৌড়ে গিয়ে বললো- “আমি আমার স্বামীকে নিয়ে ক্লান্ত হয়ে পড়েছি, আমি আর তার বাজে কথা সমর্থন করতে পারছি না। আমি তাকে হত্যা করতে চাই, তবে আমি ভয়‌ও পাচ্ছি যে দেশের আইন আমাকে দায়ী করবে। তুমি কি দয়া করে এ বিষয়ে সাহায্য করতে পারো, মা?”

মা উত্তর দিলেন- “হ্যাঁ, আমি তোমাকে সাহায্য করতে পারি। তবে তার আগে কয়েকটি কাজ আছে যা তোমাকে করতে হবে।”

মেয়ে জিজ্ঞাসা করলো- “কি কাজ মা? আমি তাকে পৃথিবী থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য যে কোনো কাজ করতে প্রস্তুত আছি।”

মা বললেন- “ঠিক আছে, তাহলে শোনো:-

১. তোমাকে প্রথমেই তার সাথে শান্তি স্থাপন করতে হবে, যাতে সে মারা যাওয়ার পর কেউ তোমাকে সন্দেহ করতে না পারে।

২. তার কাছে তরুণ এবং আকর্ষণীয়া দেখাবার জন্য তোমাকে সুন্দর করে সেজে থাকতে হবে।

৩. ভালো করে যত্ন নিতে হবে এবং তার প্রতি সদয় ও কৃতজ্ঞ হতে হবে।

৪. তোমাকে হিংসা কমিয়ে ধৈর্য ধরতে হবে; বেশি মনোযোগী হতে হবে, আরও শ্রদ্ধাশীল এবং বাধ্য হতে হবে।

৫. প্রয়োজনে নিজের টাকা তার জন্য ব্যয় করবে এবং রাগ করা যাবে না, এমনকি সে যদি তোমাকে কিছু দিতে অস্বীকৃতি জানায়, তবুও।

৬. তার সাথে উচ্চস্বরে কথা বলা যাবে না, সবসময় শান্তি এবং ভালবাসা বজায় রাখতে হবে। যাতে সে মারা গেলেও তোমাকে কেউ সন্দেহ করতে না পারে।

৭. তার কোন চাওয়া পাওয়া অপূর্ণ রাখবে না। সে যেভাবে পছন্দ করে সেভাবে চলবে এবং তার পছন্দের খাবার বানিয়ে দিবে।”

এরপর মা জিজ্ঞাসা করলেন, “তুমি কি এগুলো সব করতে পারবে?”

মেয়ে জবাব দিল, “হ্যা, আমি পারবো।”

মা বললেন, “ঠিক আছে, তাহলে এই পাউডারটা নিয়ে যাও এবং প্রতিদিন তার খাবারের সাথে খানিকটা করে মিশিয়ে দিবে; এটাই ধীরে ধীরে তাকে মৃত্যুর দিকে নিয়ে যাবে।”

৩০ দিন পর মেয়েটি তার মায়ের কাছে ফিরে এসে অত্যন্ত দুঃখের সুরে মিনতি করে বললো “মা, এখন আর স্বামীকে হত্যার কোনও ইচ্ছা আমার নেই। আমি এখন তাকে ভালোবাসতে পেরেছি কারণ সে পুরোপুরি বদলে গেছে। সে এখন আমার কল্পনার চেয়েও খুব ভালো স্বামী। এখন তাকে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচাতে আমি কী করতে পারি? আমাকে সাহায্য কর!”

মা উত্তরে বললেন- “ভয়ের কিছু নেই, তুমি চিন্তা করো না। ঐদিন আমি যে পাউডার তোমাকে দিয়েছিলাম তা ছিলো হলুদের গুঁড়া। যা কখনই তার মৃত্যুর কারণ হবে না। সত্যি কথা বলতে কি- তুমি নিজেই ছিলে এমন একটি বিষ যা ধীরে ধীরে তোমার স্বামীকে উত্তেজিত এবং হতাশাগ্রস্থ করে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছিলো।”

শিক্ষা:- সর্বপ্রথম নিজের ভুল বা দোষগুলো চিহ্নিত করে সংশোধন করা।

সংগৃহীত।

বাংলাদেশে অনেকেই বিভিন্ন প্রয়োজনে TIN (Taxpayer Identification Number) সংগ্রহ করেন। যেমন—চাকরির জন্য,ভিসা প্রসেসিংয়ের সম...
13/10/2025

বাংলাদেশে অনেকেই বিভিন্ন প্রয়োজনে TIN (Taxpayer Identification Number) সংগ্রহ করেন। যেমন—
চাকরির জন্য,
ভিসা প্রসেসিংয়ের সময়,
ব্যাংক একাউন্ট/ঋণ/ক্রেডিট কার্ডের জন্য,
ব্যবসা শুরু করার পরিকল্পনায়,
অথবা কোনো সরকারি নথিপত্রে দরকার হওয়ায়।

কিন্তু পরে দেখা যায়, চাকরি হয়নি, ব্যবসা শুরু হয়নি বা অন্য কারণে আর ট্যাক্স ফাইল করার মতো আয় নেই এবং TIN-এর প্রয়োজনও নেই। তখন অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে:

TIN রেখে দিবো, নাকি বন্ধ করে দিবো?

১. TIN রেখে দিলে কী করতে হবে?
যদি আপনি TIN রেখে দেন, তাহলে আইন অনুযায়ী প্রতি বছর আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে হবে।
আয় না থাকলে Nil Return (শূন্য রিটার্ন) জমা দিতে হবে।
Nil Return দেওয়া একদম সহজ এবং এতে কোনো ট্যাক্স দিতে হয় না।
ভবিষ্যতে চাকরি, বিদেশ যাওয়া, ব্যাংক ঋণ নেওয়া বা ব্যবসা শুরু করার সময় এই TIN আপনার জন্য কাজে লাগতে পারে।

তাই যদি ভবিষ্যতে সম্ভাব্য কোনো প্রয়োজনে কাজে লাগার সুযোগ থাকে, তাহলে TIN বন্ধ না করে বরং Nil Return জমা দিতে থাকুন।

২. TIN বন্ধ করতে চাইলে কী করতে হবে?
যদি আপনার মনে হয় এখন আর কোনো দিনই TIN-এর প্রয়োজন হবে না, তাহলে TIN বন্ধ করতে পারবেন। প্রক্রিয়াটি হলো—

ধাপ-১: লিখিত আবেদন
আপনাকে সংশ্লিষ্ট ট্যাক্স সার্কেলে একটি লিখিত আবেদন করতে হবে। আবেদনপত্রে উল্লেখ করবেন:
আপনি পূর্বে প্রয়োজনের কারণে TIN নিয়েছিলেন,
বর্তমানে আপনার কোনো আয় নেই এবং TIN-এর আর প্রয়োজনও নেই,
তাই TIN বাতিল করার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছেন।

ধাপ-২: প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা
আবেদনের সাথে সংযুক্ত করতে হবে:
জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) কপি
TIN সার্টিফিকেট কপি
যদি কোনোবার রিটার্ন দাখিল করে থাকেন, তার কপি
আয় না থাকার প্রমাণ/ঘোষণা (Affidavit দিলে ভালো হয়)

ধাপ-৩: কর অফিসের যাচাই
কর অফিস আপনার দেওয়া তথ্য যাচাই করবে এবং কোনো দায়বদ্ধতা না থাকলে TIN বাতিল/বন্ধ করে দেবে। এরপর আপনি একটি নিশ্চিতকরণ পত্র (Cancellation Letter) পাবেন।

৩. কোনটা আপনার জন্য ভালো?
যদি ভবিষ্যতে ভিসা, চাকরি, ব্যবসা বা ঋণের জন্য TIN লাগতে পারে → TIN রেখে Nil Return জমা দেওয়া উত্তম।

যদি নিশ্চিত হন, ভবিষ্যতে আর কোনো দিন TIN-এর দরকার হবে না → TIN বন্ধ করার জন্য আবেদন করতে পারেন।

সংক্ষেপে
TIN আছে কিন্তু ইনকাম নেই → প্রতি বছর Nil Return দিতে হবে।

এখন আর TIN-এর প্রয়োজন নেই → লিখিত আবেদনের মাধ্যমে ট্যাক্স অফিসে TIN বাতিল করতে পারবেন।

ভবিষ্যতের কথা ভেবে TIN রেখে দেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ, কারণ বন্ধ করে দিলে পরে আবার নতুন করে নিতে হবে।

TIN বাতিল করার জন্য নমুনা আবেদনপত্রের প্রয়োজন হলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন।
(সংগৃহীত)

12/10/2025

আসসালামু আলাইকুম..? "শুভ সকাল "
কেমন আছেন সবাই..?

08/10/2025

হয়তো সে পথিক আমাকে মনে মনে খুজবে, হঠাৎ কোনো মন খারাপের মেঘলা দিনে।

জুম্মা মুবারক।
26/09/2025

জুম্মা মুবারক।

Address

Barishal

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when MD.Sakil Ahmed. posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share