21/09/2024
                                            পাহাড়িরা মনে করে আপনি সেটেলার। কখনো বান্দরবান গেলে ওখানকার সেনাবাহিনীর সাথে গল্প করে দেখিয়েন।  রাতে সেনাবাহিনীরা ডিউটি করতে পারে না নির্দিষ্ট এলাকা ছাড়া। আপনি সেনা প্রটোকল ছাড়া  অনেক জায়গায় যেতেও পারেন না বান্দরবানে। আপনি স্বাধীন দেশের নাগরিক আপনার অধিকার থাকার কথা আপনি স্বাধীন ভাবে যাওয়ার কথা ছিল। এখন যে বান্দরবানে যাই ট্যুর দেন প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখে ঢেকুর তোলেন এসব কেন করতে পারেন জানেন? সেনাবাহিনীর জন্যই পারেন। এইত কিছু দিন আগেই বাঙালি  বন্ধুকে মেরে টুকরো টুকরো করেছে, ওমর ফারুক ত্রিপুরা,প্রায় পর্যটকদের অপহরণ করা এসব ওদের নিত্য দিনের খেলা। আপনার দেশের অত রাজনৈতিক দল/ ধর্মীয় দলও নেই যত ওদের সশস্ত্র বাহিনী আছে। এবার চিন্তা করেন তো আপনার ধর্মের কয়টা সশস্ত্র বাহিনী আছে? ওদের এই বাহিনীর সদস্য দিন দিন বাড়তেছে ওইসব কোথা থেকে আসতেছে? উড়ে তো আসে না। পাহাড়িরাই তাদের সন্তান দিচ্ছে আমাদের দেশের সাথে যুদ্ধ করতে। এক বড় ভাইয়ের সাথে কথার ফাকে জানলাম ওনার বড় ভাইকে শান্তি বাহিনী তুলে নিয়ে গেছে অনেক বছর আগে। এখনো হদিস মেলেনি। স্কুল বন্ধু আকিবের ভাই পোলিং এজেন্ট হিসেবে গিয়েছিল পাহাড়ে তাকে উদ্দেশ্য করে গুলি ছুড়েছে ভাগ্য ভালো সেদিন গুলি লাগেনি। নাথান বম ঢাবি থেকে পড়া লেখা করে সোনালি ব্যাংক ডাকাতি করেছে। আমাদের দেওয়া সুবিধা কোটাতেই সে পড়েছে। সশস্ত্র মহড়া দিচ্ছে তারা আমাদের এই স্বাধীন দেশেই। সুশীল সাজতে গিয়ে দেশের সার্বভৌমত্ব হুমকিতে ফেলিয়েন না। পাহাড়ে সেনা দ্বিগুণ করা দরকার। সেনা দরকার পাহাড়ে।  আপনি চট্টগ্রামের বাইরে বসে বড় বড় স্ট্যাটাস দিতে পারবেন সেনা হটাও কিন্তু কখনো পাহাড়ের বাঙালি ভাইদের কথা শুনে দেখেন কি অবস্থা। শান্তি চুক্তি তারা করবে আবার তারাই ভাঙবে। তারা আদিবাসী না তারা উপজাতি। আর এখানে বাংলাদেশী হয়েই থাকবে। পাহাড় গুলো আমাদের বাংলাদেশের।  ফিলিস্তিনের সাথে কিভাবে মেলায় তারা?  ওরা ফিলিস্তিন হইলে আমরা কি ইজরায়েল? এভাবে চলতে থাকলে বেশি দেরি নাই ইজরায়েলের মত প্রভু হয়ে বসবে দেশের উপর। তাই বিবেচনা করে পক্ষ নেওয়া উচিত।
➡️ফলো রাখুন