04/05/2025
⚠️ সাবধান!!! ⁉️
গর্ভাবস্থায় ফলিক অ্যাসিড খেতে অবহেলা করছেন?
বমি লাগে বলে? অলসতা করছে বলে?
নিজেই নিজের অনাগত শিশুকে বিপদে ফেলছেন না তো?
অসচেতনতার ভয়াবহ ফলাফল:
অনেক পরিবার গর্ভবতী মাকে ঠিকমতো চিকিৎসকের কাছে নেন না,
পুষ্টিকর খাবারের বদলে কমিয়ে দেন খাবারই!
বিশেষ করে গর্ভাবস্থার শুরুতে, যখন গর্ভের শিশুর মস্তিষ্ক, মাথার হাড় ও মেরুদণ্ড গঠিত হয় —
এই সময় ফলিক অ্যাসিড না খেলে শিশু জন্ম নেয় নিউরাল টিউব ডিফেক্ট নামক স্নায়বিক রোগে।
---
✅ প্রতিরোধ সহজ:
১️⃣ গর্ভধারণের আগে থেকেই ফলিক অ্যাসিড সাপ্লিমেন্ট শুরু করুন।
২️⃣ গর্ভাবস্থার শুরু থেকেই প্রতিদিন খেতে হবে।
৩️⃣ দৈনন্দিন খাবারে ফলিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার রাখুন বা ফর্টিফায়েড খাবার গ্রহণ করুন।
৪️⃣ সচেতনতা ছড়ান — খরচ কম, কিন্তু উপকার অসীম!
বিশ্বের উন্নত দেশগুলো এমনকি আফ্রিকা, আফগানিস্তানেও খাবারে ফলিক অ্যাসিড মিশিয়ে এ রোগের হার ৭০% পর্যন্ত কমিয়েছে!
---
✅ জন্মগত ত্রুটি প্রতিরোধে সাহায্য করে:
• স্পাইনা বিফিডা
• ঠোঁট/তালু কাটা
• মুগুর পা
• হার্টে ছিদ্র
---
⛑️ চিকিৎসা জটিল ও ব্যয়বহুল:
• জলমাথা: একাধিক অস্ত্রোপচার লাগতে পারে (সান্ট বা ইটিভি)।
• স্পাইনা বিফিডা: অনেক শিশুর আজীবন হুইলচেয়ারে কাটাতে হয়।
তাই সময় থাকতেই সচেতন হোন!
---
📅 ২৫ অক্টোবর: বিশ্ব জলমাথা ও স্পাইনা বিফিডা দিবস
সতর্ক হোন, সচেতন হোন — একটি সুস্থ ভবিষ্যতের জন্য।
#ফলিকঅ্যাসিড #গর্ভাবস্থা #সন্তান_সুরক্ষা #সচেতনতা_প্রয়োজন #মাতৃত্ব