Sabuj Ali

Sabuj Ali Hellow
This is Sabuj ali.Welcome to my page .I am a student.Now i learning a digital marketing.

13/08/2025

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Samun Samun, Abu Chahid, MD Samim Sorkar, Sadiqur Rahman, পরোশ মনি

আমার মতো কে কে এমন আছেন🥰🥰
12/08/2025

আমার মতো কে কে এমন আছেন🥰🥰

🧑‍⚖️ মামলার রায় (Judgment) বুঝতে চান? আগে এগুলো জেনে নিন!প্রতিদিন হাজার হাজার রায় হয়। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না কীভাবে ...
27/07/2025

🧑‍⚖️ মামলার রায় (Judgment) বুঝতে চান? আগে এগুলো জেনে নিন!

প্রতিদিন হাজার হাজার রায় হয়। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না কীভাবে একটা মামলার রায় পড়লে সেটা ঠিকঠাক বুঝব।

আজ আমি একেবারে সহজ ভাষায়, শিক্ষকস্টাইলে, ধাপে ধাপে বুঝিয়ে দিচ্ছি – যাতে আপনি নিজেই রায় পড়ে বোঝার ক্ষমতা পান।

---

📍 অধ্যায় ১: রায় বোঝার আগে যেগুলো জানা দরকার

🔹 মামলাটা কোন ধরণের?
– এটা ফৌজদারি (Criminal) না দেওয়ানি (Civil) মামলা?
🔸 উদাহরণ:
– ফৌজদারি: হত্যা, চুরি, মারামারি
– দেওয়ানি: জমি বিরোধ, দেনাপাওনা, বাসা ভাড়া

🔹 পক্ষগণ কারা?
– বাদী (যিনি মামলা করেছেন)
– বিবাদী/আসামি (যার বিরুদ্ধে করা হয়েছে)

🔹 বিরোধের বিষয়টা কী?
– জমি কার? টাকা কে পাবে? অপরাধ করেছে কে?
এই প্রশ্নগুলোর উত্তরই আদালত দেয় রায়ে।

---

📘 অধ্যায় ২: একটা রায় সাধারণত কেমন থাকে?

রায়কে ভাঙলে ৫টি ধাপে ভাগ করা যায়:

1️⃣ ভূমিকা:
– কোন আদালত, কোন বিচারক, মামলার নাম্বার

2️⃣ পক্ষের বক্তব্য:
– বাদী কী বলেছে, আসামি কী বলেছে

3️⃣ সাক্ষ্য-প্রমাণ:
– কে কী বলেছে, কী কাগজপত্র দেখানো হয়েছে

4️⃣ আইন ও বিশ্লেষণ:
– বিচারক কোন আইন ব্যবহার করেছেন এবং কেন

5️⃣ চূড়ান্ত রায়:
– কে জিতলো, কে হারলো, সাজা কী হলো

---

👀 অধ্যায় ৩: সাধারণ মানুষ কীভাবে রায় পড়বে?

✅ ধাপ ১:
রায়ের শুরুতে দেখে নিন –
কে বাদী, কে বিবাদী, মামলার ধরণ কী।

✅ ধাপ ২:
সংক্ষেপে পড়ুন –
বাদী কী বলেছে, আসামি কী জবাব দিয়েছে।

✅ ধাপ ৩:
বিচারক কোন সাক্ষ্য বিশ্বাস করেছেন, কোনটা বাতিল করেছেন সেটা খুঁজে দেখুন।

✅ ধাপ ৪:
রায়ে যদি লেখা থাকে “দণ্ডবিধির 302 ধারা অনুযায়ী” – তাহলে আপনি সেটা আলাদা করে খুঁজে পড়ে নিতে পারেন।

✅ ধাপ ৫:
শেষে দেখুন আদালত কী সিদ্ধান্ত দিয়েছেন – দোষী না নির্দোষ, মামলা গ্রহণ না খারিজ।

---

🧠 অধ্যায় ৪: বোঝার সহজ টিপস

🔍 বিষয় 📌 কীভাবে খুঁজবেন

রায়ের মূল কথা শেষ দিকের প্যারায়
কোন আইন ব্যবহৃত মাঝখানে “Section...” দেখে
কে জিতলো “Suit decreed” বা “dismissed”
ফৌজদারি রায় হলে সাজা “Sentenced to imprisonment...”

---

🎯 সংক্ষিপ্ত উদাহরণ:

> "Considering all evidences and the arguments presented, the court finds the accused guilty under section 420 of Penal Code and sentences him to 2 years imprisonment."

📌 মানে:
– আসামি প্রতারণা করেছে, সেটা প্রমাণ হয়েছে।
– তাই আদালত 420 ধারায় তাকে ২ বছ

সেভ করে রাখুন কাজে লাগবে। পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত ১০০টি শব্দের অর্থের তালিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত অন...
26/07/2025

সেভ করে রাখুন কাজে লাগবে। পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত ১০০টি শব্দের অর্থের তালিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:

পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত অনেক শব্দের সংক্ষিপ্ত রূপ রয়েছে। কিছু শব্দ খুব কম ব্যবহৃত হয়। যারা পুরাতন দলিলের শব্দের অর্থ বোঝেন না, তাদের জন্য বিস্তারিত ব্যাখ্যা নিচে দেওয়া হলো —

১) মৌজা: গ্রাম
২) জে.এল. নং: মৌজা নম্বর/গ্রামের নম্বর
৩) ফর্দ: দলিলের পাতা
৪) খং: খতিয়ান
৫) সাবেক: আগের/পূর্বের
৬) হাল: বর্তমান
৭) বং: বাহক (যিনি নিরক্ষর ব্যক্তির নাম লেখেন)
৮) নিং: নিরক্ষর
৯) গং: অন্যান্য অংশীদার
১০) সাং: সাকিন/গ্রাম
১১) তঞ্চকতা: প্রতারণা
১২) সনাক্তকারী: বিক্রেতাকে চিনেন এমন ব্যক্তি
১৩) এজমালি: যৌথ
১৪) মুসাবিদা: দলিল লেখক
১৫) পর্চা: প্রাথমিক খতিয়ানের নকল
১৬) বাস্তু: বসতভিটা
১৭) বাটোয়ারা: সম্পত্তির বণ্টন
১৮) বায়া: বিক্রেতা
১৯) মং: মোট
২০) মবলক: মোট পরিমাণ
২১) এওয়াজ: সমমূল্যের বিনিময়
২২) হিস্যা: অংশ
২৩) একুনে: যোগফল
২৪) জরিপ: ভূমি পরিমাপ
২৫) চৌহদ্দি: সীমানা
২৬) সিট: মানচিত্রের অংশ
২৭) দাখিলা: খাজনার রশিদ
২৮) নক্সা: মানচিত্র
২৯) পিং: পিতা
৩০) জং: স্বামী
৩১) দাগ নং: জমির নম্বর
৩২) স্বজ্ঞানে: নিজের জ্ঞানের ভিত্তিতে
৩৩) সমুদয়: সব কিছু
৩৪) ইয়াদিকৃত: পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তার নামে শুরু
৩৫) পত্র মিদং: পত্রের মাধ্যমে
৩৬) বিং: বিস্তারিত
৩৭) দং: দখলকারী
৩৮) পত্তন: সাময়িক বন্দোবস্ত
৩৯) বদলসূত্র: জমি বিনিময়
৪০) মৌকুফ: মাফকৃত
৪১) দিশারী রেখা: দিকনির্দেশক রেখা
৪২) হেবা বিল এওয়াজ: বিনিময়সূত্রে জমি দান
৪৩) বাটা দাগ: বিভক্ত দাগ
৪৪) অধুনা: বর্তমান
৪৫) রোক: নগদ অর্থ
৪৬) ভায়া: বিক্রেতার পূর্বের দলিল
৪৭) দানসূত্র: দানকৃত সম্পত্তি
৪৮) দাখিল-খারিজ: মালিকানা পরিবর্তন
৪৯) তফসিল: সম্পত্তির বিবরণ
৫০) খারিজ: পৃথক খাজনা অনুমোদন
৫১) খতিয়ান: ভূমির রেকর্ড
৫২) এওয়াজসূত্র: বিনিময় সূত্রে পাওয়া সম্পত্তি
৫৩) অছিয়তনামা: উইল/মৃত্যুকালীন নির্দেশ
৫৪) নামজারি: মালিকানা হস্তান্তরের রেকর্ড
৫৫) অধীনস্থ স্বত্ব: নিম্নস্তরের মালিকানা
৫৬) আলামত: মানচিত্রে চিহ্ন
৫৭) আমলনামা: দখলের দলিল
৫৮) আসলি: মূল ভূমি
৫৯) আধি: ফসলের অর্ধেক ভাগ
৬০) ইজারা: নির্দিষ্ট খাজনায় সাময়িক বন্দোবস্ত
৬১) ইন্তেহার: ঘোষণাপত্র
৬২) এস্টেট: জমিদারি সম্পত্তি
৬৩) ওয়াকফ: ধর্মীয় কাজে উৎসর্গকৃত সম্পত্তি
৬৪) কিত্তা: ভূমিখণ্ড
৬৫) কিস্তোয়ার জরিপ: কিত্তা ধরে ভূমি পরিমাপ
৬৬)

সেভ করে রাখুন কাজে লাগবে।কোথায় কীভাবে পাবেন জমির এই উল্লেখযোগ্য ডকুমেন্ট?➥১. পর্চা বা খতিয়ান। ➥২. দলিল। ➥৩. ম্যাপ বা নক...
26/07/2025

সেভ করে রাখুন কাজে লাগবে।
কোথায় কীভাবে পাবেন জমির এই উল্লেখযোগ্য ডকুমেন্ট?
➥১. পর্চা বা খতিয়ান।
➥২. দলিল।
➥৩. ম্যাপ বা নকশা।
এই ডকুমেন্টগুলো ছাড়া আপনি জমি বিক্রয়, হস্তান্তর অথবা ব্যাংক লোন হতে নানান সমস্যা হয়।
সেকারণে, জমির খতিয়ান, দলিলসহ সকল কাগজপত্র সংগ্রহে রাখার জন্য সরকারি নানান দপ্তর রয়েছে, যারা ভূমি সংক্রান্ত কাগজপত্র সংগ্রহ করে রাখে। এখন আপনার কাজ হল, ঐ সকল দপ্তরগুলো কে নিশ্চিত করে তাদের শরণাপন্ন হওয়া ও কাগজপত্র গুলো সংগ্রহ করা।
নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো, কোথায়, কীভাবে এবং কত সময়ের ভেতরে আপনি জমির খতিয়ান, দলিল ও নকশা সংগ্রহ করবেন।
➥প্রথমত,আপনার জমির খতিয়ান বা পর্চা কোথায় পাবেন.?
জমির পর্চা বা খতিয়ান মূলত চারটি অফিসে পাবেন। তা হলো,
১/ইউনিয়ন ভূমি অফিস।
২/উপজেলা ভূমি অফিস।
৩/জেলা ডিসি অফিস।
৪/সেটেলমেন্ট অফিস।

➤ইউনিয়ন ভূমি অফিস বা তহশিল অফিস। ইউনিয়ন ভূমি অফিসে যদিও খতিয়ান বা পর্চার বালাম বহি থাকে কিন্তু আপনি এই অফিসে হতে খতিয়ানের কপি নিতে পারবেন না। ইউনিয়ন ভূমি অফিস হতে শুধু খসরা খতিয়ান নিতে পারবেন যেটা আইনত কোন মূল্য নেই তারপরেও এই অফিসটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ আপনার জমির খতিয়ান নাম্বার জানা না থাকলে এই অফিস থেকে জেনে নিতে পারবেন এছাড়া জমির খাজনা বা ভূমি উন্নয়ন কর এই অফিসে দিতে হয়।

➤উপজেলা ভূমি অফিস
যদিও উপজেলা ভূমি অফিসের মূল কাজ নামজারী বা খারিজ বা মিউটেশন করা তবে খসরা খতিয়ান তুলতে পারবেন। এই অফিস হতেও খতিয়ানের সার্টিফাইড পর্চা বা কোর্ট পর্চা তুলতে পারবেন না।

➤জেলা ডিসি অফিস
এই অফিস হতে পর্চা বা খতিয়ানের সার্টিফাইড কপি সংরক্ষণ করতে পারবেন। এই অফিসের খতিয়ান এর গুরুত্ব সর্বাধিক। সব জায়গায় এই অফিসের খতিয়ান এর গুরুত্ব রয়েছে।

➤সেটেলমেন্ট অফিস
শুধুমাত্র নতুন রেকর্ড বা জরিপের পর্চা / খতিয়ান এই অফিস হতে সংগ্রহ করা যাবে।
পাশাপাশি নতুন রেকর্ড এর ম্যাপ ও সংগ্রহ করা যায়।
❖প্রশ্নঃ খতিয়ান তুলতে কত টাকা লাগবে.?
উত্তরঃ সি এস, এস এ, আর এস, এর জন্য কত টাকা দিতে হবে তা নির্ভর করে ঐ স্থানের সিন্ডিকেটের উপর। তবে সিটি জরিপের জন্য 100 টাকা খরচ হবে।
➥দ্বিতীয়ত, আপনার জমির দলিল বা বায়া দলিল কোথায় পাবেন?
দলিল বা দলিল এর সার্টিফাইড কপি বা নকল মূলত দুটি অফিস হতে সংগ্রহ করা যায়, তা হলো।
১/উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রি অফিস।
২/জেলা রেজিস্ট্রি বা সদর রেকর্ড রুম অফ

ত্যাগের প্রয়োজনে আবারও ডাক দিও মফিজদের! রংপুর অঞ্চলের মানুষকে "মফিজ" বলে তাচ্ছিল্য করে সারাদেশের মানুষ। আমরা আসলেই মফিজ ...
23/07/2025

ত্যাগের প্রয়োজনে আবারও ডাক দিও মফিজদের!
রংপুর অঞ্চলের মানুষকে "মফিজ" বলে তাচ্ছিল্য করে সারাদেশের মানুষ। আমরা আসলেই মফিজ 😅

আমরা নিজেদের জীবনের পরোয়া না করে অন্যকে বাঁচাই। আমরা সবার আগে দেশের জন্য ব'ন্দুকের গু'লির সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়াই।

আবার আমরাই সর্বদা অবহেলিত, বঞ্চিত, শোষিত।
তবুও রংপুরের মফিজরা বিপদে সবার পাশে ছিল, আছে, থাকবে।

শ্রেষ্ঠ শিক্ষিকাঃ মেহেরিন চৌধুরী ম্যাম - নীলফামারীর মানুষ।
শ্রেষ্ঠ শিক্ষকঃ আশরাফুল ইসলাম স্যার - পীরগঞ্জ, রংপুরের মানুষ।

মাইলষ্টোনের এই শিক্ষকার নাম মাহিরীন চৌধুরী। বাড়ি নীলফামারী। বিমান যখন দু'র্ঘটনা ঘটে তখন উনি বের হবার সুযোগ পেয়েছিলেন।কিন...
22/07/2025

মাইলষ্টোনের এই শিক্ষকার নাম মাহিরীন চৌধুরী। বাড়ি নীলফামারী। বিমান যখন দু'র্ঘটনা ঘটে তখন উনি বের হবার সুযোগ পেয়েছিলেন।

কিন্তু আ'গুনের মধ্যে থেকে টেনে টেনে বাচ্চাদের বের করেন। অন্তত ২০ টা বাচ্চাকে সে নিরাপদে সরিয়ে আনতে সক্ষম হন।

তাকে যখন উ'দ্ধার করা হয় তখন প্রায় মৃ'ত্যু। হাসপাতালে নেয়ার পর আজ সন্ধ্যায় ই'ন্তেকাল করেন। ইন্না-লিল্লাহ ওয়া ইন্না-লিল্লাহ রাজেউন।

21/07/2025
21/07/2025

জমি কেনার পরে নিচের গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো করা উচিত, যাতে ভবিষ্যতে কোনো ধরনের ঝামেলায় না পড়তে হয়:

✅ ১. নামজারি (মিউটেশন) করা:

রেজিস্ট্রি হওয়ার পরে আপনার নামে জমির নামজারি/মিউটেশন করতে হবে।

এটি রাজস্ব অফিস বা সংশ্লিষ্ট ভূমি অফিসে আবেদন করে করতে হয়।

নামজারি না করলে সরকারি রেকর্ডে জমির মালিক হিসেবে আপনাকে দেখাবে না।

✅ ২. খাজনা পরিশোধ:

নামজারি হয়ে গেলে খতিয়ান ও দাগ অনুযায়ী খাজনা (ভূমি কর) দিতে হবে।

খাজনা দেয়ার রশিদ (DCR) সংরক্ষণ করুন।

✅ ৩. ভূমি রেকর্ড আপডেট চেক করা:

নতুন খতিয়ানে আপনার নাম সঠিকভাবে উঠেছে কি না তা যাচাই করুন (নতুন RS/CS খতিয়ান সংগ্রহ করুন)।

✅ ৪. জমির দখল গ্রহণ:

জমির দখল বুঝে নিন এবং সীমানা নির্ধারণ করে স্থায়ী চিহ্ন (বাউন্ডারি বা বেড়া) দিয়ে রাখুন।

প্রয়োজনে এলাকার লোকজন ও স্থানীয় চেয়ারম্যান/মেম্বারকে দখলের সময় উপস্থিত রাখুন।

✅ ৫. পূর্ব মালিকের পাওনা পরিশোধ:

কোনো টাকা বাকী থাকলে তা চুক্তি অনুযায়ী পরিশোধ করে লিখিত রশিদ সংগ্রহ করুন।

✅ ৬. দলিল ও অন্যান্য কাগজপত্র সঠিকভাবে সংরক্ষণ:

দলিল, খতিয়ান, পর্চা, খাজনার রশিদ, নামজারির কপি – সব কিছু আলাদা ফাইল বা ডিজিটাল কপিতে সংরক্ষণ করুন।

✅ ৭. ভবিষ্যৎ সমস্যা এড়াতে সতর্কতা:

কেউ জাল দলিল তৈরি করছে কিনা বা জমি নিয়ে মামলা আছে কিনা তা নজরে রাখুন।

প্রয়োজনে একজন আইনজীবীর পরামর্শ নিন।

🔒 অতিরিক্ত পরামর্শ:

চাইলে জমির উপর "নিবন্ধন নিষেধাজ্ঞা (Deed Restriction)" দিয়ে রাখতে পারেন, যাতে আপনার অনুমতি ছাড়া বিক্রি বা হস্তান্তর না করা যায়।

15/07/2025

আপনার জমির দলিল যদি আপনার কাছে না থাকে, তাহলে চিন্তার কিছু নেই। কিছু পদক্ষেপ অনুসরণ করে আপনি আপনার জমির দলিল খুঁজে বের করতে পারেন। নিচে ধাপে ধাপে করণীয়গুলো বলা হলো:

✅ ১. জমির তথ্য জোগাড় করুন

🔰প্রথমে আপনার জমির নিচের তথ্যগুলো সংগ্রহ করুন:
✅দাগ নম্বর
✅খতিয়ান নম্বর (আর.এস./সি.এস./এস.এ. বা বিএস)
✅মৌজা ও জেলাশহর / থানা
✅জমির পরিমাণ
✅সাবেক মালিকের নাম (যদি জানেন)

✅ ২. ভূমি অফিস বা সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে যোগাযোগ করুন

আপনার জমি যেই এলাকায় অবস্থিত, সেই এলাকার সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে গিয়ে নিচের পদক্ষেপ নিন:

📌 ক) দলিল তল্লাশি আবেদন করুন

“তল্লাশি ফর্ম” পূরণ করে সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে জমা দিন

সেখানে আপনি জমির দলিল নম্বর, মালিকের নাম, জমা দেওয়ার সাল ইত্যাদি দিলে তারা দলিল খুঁজে দিতে পারবে।

✅ ৩. দলিলের নকল (Certified Copy) সংগ্রহ করুন

যদি আপনার দলিল পাওয়া যায়, তাহলে আপনি অফিস থেকে একটি সার্টিফাইড কপি (নকল) নিতে পারবেন। এর জন্য নির্ধারিত ফি জমা দিতে হবে।

✅ ৪. লোকাল মৌজা অফিস বা ইউনিয়ন ভূমি সহকারী অফিসেও খোঁজ নিন

সেখানে খতিয়ান ও দাগ সংক্রান্ত আরও বিস্তারিত রেকর্ড থাকতে পারে, যা দলিল খুঁজে পেতে সাহায্য করবে।

✅ ৫. উকিল বা ভূমি বিশেষজ্ঞের সহায়তা নিন

যদি আপনি নিজের পক্ষে খুঁজে বের করতে সমস্যায় পড়েন, একজন অভিজ্ঞ ভূমি আইনজীবী (এডভোকেট) বা ডিড রাইটার এর সাহায্য নিতে পারেন।

📝 অতিরিক্ত পরামর্শ:

জমি যদি পৈতৃক হয়, তবে পুরাতন জমি ক্রয়ের সময়কার নাম/তারিখ জানলে খোঁজ সহজ হয়।

দলিল হারিয়ে গেলে থানায় জিডি করে পরবর্তী সময়ে ডুপ্লিকেট দলিল তোলার আবেদন করতে হয়।

07/07/2025

রেজিস্ট্রির সময় দলিলে যা বারবার চেক করবেন.....

সাধারণত একজন দলিল লেখক দিনে ৮/১০ টা বা কেউ কেউ আরো বেশি দলিল লেখে। ফলে তাদের দ্বারা দলিল লিখার সময় অনাকাঙ্ক্ষিত ভুল হয়ে যেতে পারে। আবার একজন সাব-রেজিস্ট্রার দৈনিক ৭০/৮০ টি দলিল রেজিস্ট্রি করেন। এতো সেবাগ্রহীতার চাপ থাকে যে প্রতিটি দলিল পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে দেখা সম্ভব হয়না। জমির ক্রেতা হিসেবে আপনার দায়িত্ব হলো দলিলে সাক্ষর করার আগে দলিলটি নির্ভুলভাবে লেখা হয়েছে কিনা তা যাচাই করতে নিম্নের বিষয়গুলো ভালোভাবে খেয়াল করুন......

১) জমির এসএ এবং আরএস দাগ অঙ্কে ও কথায় মিলিয়ে নেবেন। নকশার সাথে দাগ নম্বর মিলাবেন। দলিলের ১১ নম্বর কলামে খতিয়ান নম্বর ও হোল্ডিং নম্বর বারবার মিলান।

২) দাগের কোন দিকে আপনার ক্রয়কৃত জমির পজিশন সেটা দলিলের ১৫ নম্বর কলামে হাত নকশায় ভালোভাবে লক্ষ্য করবেন।

৩) মৌজার নাম, জেএল নম্বর এবং জমির পরিমাণ কথায় এবং অংকে লেখা ঠিক আছে কিনা তা দলিলের ২ নম্বর কলামে ভালোমতো খেয়াল করবেন।

৪) সম্পত্তির চৌহদ্দি সঠিকভাবে উল্লেখ করা হয়েছে কিনা তা ১২ নম্বর কলামে দেখে নিবেন।

৫) বিক্রেতার তার প্রাপ্য হিস্যার চেয়ে বেশি জমি দিচ্ছেন কিনা তা যাচাই করবেন। একাধিক ক্রেতা বা বিক্রিতা হলে কার কতটুকু অংশ তা নির্দিষ্ট করা আছে তা দলিলের ৮ ও ৯ নং কলামে ঠিকমতো লেখা আছ কিনা লক্ষ্য করবেন।

৬) দলিলে কোনো মামলার ডিক্রির তথ্য সংযোজন প্রয়োজন হলে দলিলের ৭ নম্বর কলামে বিজ্ঞ আদালতের নাম ও মামলা নম্বর নির্ভূলভাবে লিখেছে কিনা খেয়াল করবেন। এছাড়া জমির সর্বশেষ জরিপ হতে ২৫ বছরের মালিকানার ধারাবাহিক বিবরণ ঠিকমতো লেখা হয়েছে কিনা খেয়াল করবেন।

মনে রাখবেন দলিলে মেজর ভুল হয়ে গেলে তা আদালত ছাড়া সংশোধন করা যায়না। একটা দলিলের মেজর ভুল ঠিক করতে বছরের পর বছর আদালত চত্বরে ঘুরতে হবে। তাই নির্ভুল দলিল পেতে রেজিষ্ট্রেশনের আগে উপরের বিষয়গুলো ভালোমতো খেয়াল করুন। সবাইকে ধন্যবাদ।


#জমিরদলিললিখন
#দাগখতিয়ানপর্চাহোল্ডিং

28/06/2025

জমির দলিল বৈধ কি না কিভাবে বুঝবেন?
জমি কেনা বা বিক্রি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিনিয়োগ। এর সাথে জড়িত আইনি প্রক্রিয়াগুলি সঠিকভাবে বোঝা ও অনুসরণ করা জরুরি। জমির দলিল হলো এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ নথি যা মালিকানার অধিকার প্রমাণ করে। তাই জমি কেনার আগে দলিলটি বৈধ এবং নির্ভরযোগ্য কিনা তা যাচাই করা অত্যন্ত প্রয়োজন।
দলিল যাচাই করার গুরুত্বপূর্ণ ধাপসমূহ:
১. দলিলের মূল কপি পরীক্ষা করুন:
দলিলটি সাব-রেজিস্ট্রারের স্বাক্ষর ও সিলসহ থাকতে হবে।
দলিলের সাথে সংযুক্ত ছবি এবং মালিকের বর্তমান ছবি মিলিয়ে দেখুন।
প্রতিটি পাতায় সরকার নির্ধারিত স্ট্যাম্প সঠিকভাবে লাগানো আছে কিনা নিশ্চিত করুন।
২. দলিলের তথ্য যাচাই করুন:
দলিলে মালিকের নাম, ঠিকানা, জমির পরিমাণ, খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর ইত্যাদি তথ্য সরকারি রেকর্ডের সঙ্গে মিলিয়ে দেখুন।
সাক্ষীদের নাম, ঠিকানা ও স্বাক্ষর স্পষ্ট এবং যথাযথ কিনা যাচাই করুন।
৩. আইনি পরামর্শ গ্রহণ করুন:
একজন অভিজ্ঞ আইনজীবী দলিল পরীক্ষা করে বৈধতা নিশ্চিত করতে পারেন।
আইনি জটিলতা থাকলে তিনি সঠিক পরামর্শ দিতে পারবেন।
৪. অনলাইন যাচাই ব্যবস্থা ব্যবহার করুন:
ভূমি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট (e-porcha.gov.bd বা land.gov.bd) থেকে দলিল ও খতিয়ান যাচাই করতে পারেন।
কিছু বেসরকারি সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানও এই সুবিধা দেয়।
৫. সতর্কতা অবলম্বন করুন:
দলিলে সন্দেহজনক কিছু থাকলে লেনদেন থেকে বিরত থাকুন।
প্রতারণা থেকে বাঁচতে সব তথ্য পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে যাচাই করুন।
গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর:
১) দলিলে কি সব তথ্য আছে?
মালিকের নাম, ঠিকানা, জমির পরিমাণ, খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর, মৌজা, উপজেলা, জেলা ঠিকমতো আছে কিনা যাচাই করুন।
২) দলিলের স্ট্যাম্প ও রেজিস্ট্রেশন:
সরকার নির্ধারিত স্ট্যাম্প ব্যবহার হয়েছে কিনা এবং রেজিস্ট্রার কর্তৃক রেজিস্ট্রি হয়েছে কিনা নিশ্চিত করুন।
৩) মালিকানার ধরণ:
দলিলে মালিকানা অর্জনের মাধ্যম (উত্তরাধিকার, ক্রয়, দান ইত্যাদি) উল্লেখ আছে কিনা দেখুন।
৪) জমির বাস্তব অবস্থা:
জমি বাস্তবে আছে কিনা, দখলে আছে কিনা, ঋণ বা মামলা জর্জরিত কিনা খতিয়ে দেখুন।
৫) দলিলের বয়স:
১৯৭৬ সালের পূর্বের দলিল ‘পুরাতন’ হিসেবে ধরা হয়। অতিরিক্ত যাচাই দরকার হতে পারে।
৬) দলিলের ধরন:
সাধারণত ৪ ধরনের খতিয়ান রয়েছে: সিএস, এসএ, আরএস এবং বিএস।
৭) একাধিক মালিক:
দলিলে একাধিক মালিক থাকলে, সবার সম্মতি ও স্বাক্ষর ছাড়া বিক্রয় করা যাব

Address

Bhatara

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sabuj Ali posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Sabuj Ali:

Share