https://youtube.com/@mtisbdvoice6530?si=5PXerkH6HU0JiZKh

MTIS BD VOICE, Bhatara (2025)

27/06/2025

মনোরম দৃশ্য!

24/06/2025

ছোলা খাওয়ার বেশ কিছু উপকারিতা রয়েছে। নিচে গুরুত্বপূর্ণ কিছু উপকারিতা দেওয়া হলো:

কাঁচা ছোলা খাওয়ার উপকারিতা:

প্রোটিনের ভালো উৎস

ছোলায় প্রচুর প্রোটিন থাকে, যা শরীরের পেশী গঠন ও শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

হজম শক্তি বৃদ্ধি করে

ছোলায় উচ্চমাত্রায় ফাইবার থাকে, যা হজমে সহায়তা করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে সাহায্য করে।

ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক

ফাইবার ও প্রোটিন সমৃদ্ধ হওয়ায় এটি দীর্ঘ সময় পেট ভরা রাখে, ফলে অতিরিক্ত খাওয়ার প্রবণতা কমে।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে

কাঁচা ছোলা রক্তে শর্করার মাত্রা ধীরে ধীরে বাড়ায়, যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী।

হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়

এতে থাকা ফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হৃদপিণ্ড সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

ত্বক ও চুলের জন্য উপকারী

কাঁচা ছোলায় থাকা ভিটামিন ও খনিজ উপাদান ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্যে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।

শক্তি বৃদ্ধি করে

এটি খেলে দেহে শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং দুর্বলতা কমে।

কাঁচা ছোলা খাওয়ার সঠিক পদ্ধতি:

সাধারণত রাতে পানিতে ভিজিয়ে রেখে সকালে খাওয়া ভালো।

৮-১০ ঘন্টা ভিজিয়ে খেলে এটি সহজে হজম হয়।

👉 সতর্কতা: অতিরিক্ত কাঁচা ছোলা খেলে কিছু মানুষের পেটে গ্যাস বা অস্বস্তি হতে পারে। প্রথমে অল্প পরিমাণে খাওয়া শুরু করা উচিত।

23/06/2025

পেয়ারা পাতার অনেক উপকারিতা রয়েছে, বিশেষ করে প্রাকৃতিক চিকিৎসায় এটি বহুদিন ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। নিচে পেয়ারা পাতার কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতা তুলে ধরা হলো:

পেয়ারা পাতার উপকারিতা:

ডায়রিয়া নিরাময়ে সহায়ক:

পেয়ারা পাতার রস ডায়রিয়া ও পেটের সমস্যা কমাতে কার্যকর। এটি অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন।

রক্তে চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ:

পেয়ারা পাতার নির্যাস ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী। এটি রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করতে পারে।

ওজন কমাতে সহায়ক:

পেয়ারা পাতা চা খেলে মেটাবলিজম বাড়ে এবং ফ্যাট বার্ন হয়, যা ওজন কমাতে সহায়তা করে।

মুখের স্বাস্থ্যে ভালো:

পেয়ারা পাতার পেস্ট দাঁতের ব্যথা, মুখের দুর্গন্ধ ও মাড়ির রোগে ভালো কাজ করে।

চুলের যত্নে কার্যকর:

পেয়ারা পাতা সিদ্ধ করে সেই পানি দিয়ে চুল ধুলে চুল পড়া কমে এবং চুলের গোড়া মজবুত হয়।

ত্বকের জন্য উপকারী:

পেয়ারা পাতার পেস্ট ব্রণ ও ত্বকের অন্যান্য সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।

অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য:

শরীরের যেকোনো অংশে ফোলা বা প্রদাহ কমাতে পেয়ারা পাতা ব্যবহার করা যেতে পারে।

কিভাবে ব্যবহার করবেন:

চা হিসেবে: ৫-৬টি পেয়ারা পাতা সিদ্ধ করে দিনে ১-২ বার পান করুন।

পেস্ট হিসেবে: পাতা বেটে মুখ বা ক্ষত স্থানে লাগান।

গার্গল: দাঁত বা মাড়ির সমস্যায় পাতার পানি দিয়ে কুলকুচি করুন।