শ্রীশ্রী দেবব্রত গোস্বামী সমাচার

  • Home
  • Bangladesh
  • Bhola
  • শ্রীশ্রী দেবব্রত গোস্বামী সমাচার

শ্রীশ্রী দেবব্রত গোস্বামী সমাচার সর্বদা প্রভুপাদ শ্রীশ্রী দেবব্রত গোস্বামী জীর কাজে নিয়োজিত।

কীভাবে ভগবান শ্রী দামোদর কে প্রদীপ নিবেদন করবেন.....
08/10/2025

কীভাবে ভগবান শ্রী দামোদর কে প্রদীপ নিবেদন করবেন.....

07/10/2025

I got over 500 reactions on one of my posts last week! Thanks everyone for your support! 🎉

দামোদর মাসে ব্রত পালনের বিধিসমূহ‼️📖 দামোদর মাসের মাহাত্ম্য-১. যে কোনও দেশে কার্তিকে স্নান ও দান বিশেষতঃ পূজাতে তা অগ্নিহ...
07/10/2025

দামোদর মাসে ব্রত পালনের বিধিসমূহ‼️

📖 দামোদর মাসের মাহাত্ম্য-

১. যে কোনও দেশে কার্তিকে স্নান ও দান বিশেষতঃ পূজাতে তা অগ্নিহোত্র সমফল।

২. কুরুক্ষেত্রে কোটিগুণ ফল, গঙ্গায়ও তৎসম ফল, তার থকে অধিক পুস্করে, হে ভার্গব! দ্বারকায়ও অধিক। কার্তিক মাসে স্নানও শ্রীভগবৎপূজন শ্রীকৃষ্ণসালোক্যপ্রদ।

৩. হে মুনিগণ! মথুরা ব্যতীত, অন্যপুরী সকল তার সমান, যেহেতু মথুরা-মণ্ডলেই শ্রীহরির দামোদর লীলা প্রকট হয়েছিল।

৪. অতএব কার্তিকে মথুরায় শ্রীগোবিন্দের প্রীতিবর্দ্ধন, কার্তিকে মথুরাতেই চরম ফল প্রাপ্তি হয়।

৫. যেমন মাঘে প্রয়াগতীর্থ, বৈশাখে জাহ্নবী, কার্তিকে মথুরা সেবা তা থেকে উৎকর্ষ আর নাই।

৬. কার্তিকে মথুরাতে মানবগণ স্নান করে দামোদরের পূজা করলে তারা কৃষ্ণসারূপ্য প্রাপ্ত জানবেন, এ বিষয়ে বিচার কর্তব্য নয়।

৭. হে বিপ্র! এই জগতে মানবগণের পক্ষে মথুরাতে কার্তিক মাস দুর্লভ। যেখানে পূজিত হয়ে দামোদর নিজরূপ ভক্তগণকে প্রদান করেন।

৮. শ্রীহরি অর্চিত হয়ে অন্যত্র সেবিত ভক্তগণকে ভুক্তি মুক্তি দান করেন, এই শ্রীহরি কিন্ত ভক্তি দান করেন না, যেহেতু শ্রীহরির বশ্যকারী।

৯. কার্তিকে মথুরা-মণ্ডলে একবারও শ্রীদামোদরের পূজা থেকে সেই ভক্তি কিন্তু অনায়াসে মানবগণ শ্রীহরি হতে লাভ করে।

১০. শ্রীদামোদরদেব কার্তিকে মথুরা-মণ্ডলে মন্ত্র-দ্রব-বিহীন পূজাকেও স্বীকার করেন।

১১. যে পাপের মরণান্তেই বিনিষ্কৃতি হয় তার শুদ্ধির জন্য কার্তিক মাসে মথুরাপুরীতে হরিপূজাই সুনিশ্চয়, এই প্রায়শ্চিত্ত শাস্ত্রে উক্ত হয়েছেন।

১২. বালক ধ্রুব কার্তিকে মথুরা-মণ্ডলে শ্রীদামোদরের পূজা ও ধ্যান দ্বারা যোগিগণ দুর্লভ শ্রীভগবানকে শীঘ্র দর্শন প্রাপ্ত হয়েছিলেন। পৃথিবীতে মথুরা সুলভা, সেই রকম প্রতিবছর কার্তিক মাস সুলভ, তথাপি এই জগতে মূঢ় মানবগণ ভবসমুদ্রে জন্ম-মৃত্যু প্রবাহে ভাসছে।

১৩. যজ্ঞসমূহের কি প্রয়োজন, তপস্যার কি প্রয়োজন, অন্য তীর্থসমূহের সেবাতে কি প্রয়োজন? যদি কার্তিকে মথুরা-মণ্ডলে শ্রীরাধিকা প্রিয় শ্রীদামোদরের অর্চিত হন।

১৪. সকল পবিত্র তীর্থ, নদ-নদী, সরোবর কার্তিক মাসে এই মথুরা-মণ্ডলে সকলেই বাস করেন।

১৫. কার্তিকে কেশবদেবের জন্মস্থানে যে মানবগণ একবার প্রবিষ্ট হয়, তারা পরম অব্যয় শ্রীকৃষ্ণকে প্রাপ্ত হন।

১৬. কার্তিক মাসে মথুরাতে হরিপূজাকের উপহার উদ্দেশ্যে হরিপূজা দ্বারা দুর্লভ পদ প্রাপ্ত হওয়া যায়, তখন ভক্তিমান হয়ে পূজা করলে যে কি ফল, তার আর কি বলব।

🚫 কার্তিক মাসে ব্রত পালনের বর্জনীয় দ্রব্যসমূহ…‼️
পদ্মপুরাণে ব্রহ্ম-নারদ সংবাদে বলা হচ্ছে-

১. কার্তিক মাসে রাজমাষ (বরবটি) ও শিমসমূহ ভক্ষণ করলে, হে মুনিবর কল্পকাল (১ হাজার চতুর্যুগ) নরকাবাসী হয়।

২. কার্তিক মাসে যে ব্যক্তি কলমী শাক, পটল, বেগুন, আচার (চাটনি) ত্যাগ না করে, তাকে কল্পকাল (১ হাজার চতুর্যুগ) নরকবাসী হতে হয়।

৩. ধর্মাত্মা ব্যক্তি কার্তিক মাসে মৎস্য ও মাংস ভক্ষণ করবেন না।

৪. পরান্ন, পরশয্যা, পরধন, পরস্ত্রী-কার্তিককে প্রাজ্ঞ ব্যক্তি বিশেষভাবে বর্জন করবেন।

৫. কার্তিক মাসে তৈল মর্দন, শয্যা, পরান্ন ও কাসার পাত্রে ভোজন ত্যাগ করলে পরিপূর্ণ ব্রতী হওয়া যায়।

৬. কার্তিক মাস উপস্থিত হলে পরান্ন দর্শন করে যে মানব বর্জন করে, প্রতিদিন কৃচ্ছব্রতের ফল প্রাপ্ত হন।
পদ্মপুরাণে শ্রীরুক্মাঙ্গদ-মোহিনী-সংবাদে বলা হচ্ছে-

৭. কার্তিকে তৈল, মধু, কাসার পাত্র ও পঁচা বাসি অম্ল দ্রব্য, আচার ইত্যাদি বর্জন করবে।

৮. হে সুভ্রু! মৎস্য, কচ্ছপ মাংস ঔষধ হিসেবেও অন্য মাংস ভক্ষণ করবে না। কার্তিকে মাংস ভক্ষণে চণ্ডাল হয়।

✅ কার্তিক-কৃত্য-বিধি-

১. আশ্বিন মাসের যে শুক্লা একাদশী হবে বা পূর্ণিমাতে, নিরলসভাবে কার্তিক মাসের ব্রতসমূহ ঐ দিন হতে আরম্ভ করবে।

২. নিত্য শ্রীভগবানকে জাগরণ করাবার জন্য রাত্রির শেষ প্রহরে উঠে শুচি হয়ে শ্রীভগবানকে জাগিয়ে অনন্তর স্তোত্র পাঠসহ প্রভুর আরতি করবে।

৩. বৈষ্ণববৃন্দসহ আনন্দে বৈষ্ণবধর্মসমূহ শ্রবণ করে গীতবাদ্যাদিসহ প্রাতঃকালে প্রভু দামোদরদেবকে আরতি করবে।

৪. নদী আদি জলাশয়ে গিয়ে আচমনপূর্বক সংকল্প করবে। প্রভুকে প্রার্থনা জানিয়ে পরে তাঁকে যথাবিধি অর্ঘ্যদান করবে।

৫. সংকল্পমন্ত্র- হে জনার্দন! হে দেবেশ! হে দামোদর! শ্রীরাধিকাসহ আপনার প্রীতির জন্য কার্তিকে আমি প্রাতঃস্নান করব।

৬. প্রার্থনা মন্ত্র- হে দেবেশ! তোমার ধ্যানসহ এই জলে আমি স্নান করতে উদ্যত, হে দামোদর! তোমার প্রসাদে আমার পাপ বিনাশ যাক।

৭. অর্ঘ্যমন্ত্র-আমি কার্তিক মাসে বিধিবৎ স্নানকারী, হে দামোদর! হে দনুজেন্দ্রনিসূদন আমার প্রদত্ত অর্ঘ্য গ্রহণ কর।

৮. নিজদেহকে তিলকদ্বারা লেপন করে শ্রীকৃষ্ণ নারায়াণাদি নাম উচ্চারণ পূর্বক স্নান করে নিজ বিধিমতে সন্ধ্যা উপাসনা করে গৃহে আগমন করবে।

৯. দেবমন্দির অগ্রে মার্জনা করে স্বস্তিকমণ্ডল রচনা করে প্রভুকে তুলসী, মালতী, পদ্ম, অগস্ত (বক) পষ্পাদি দ্বারা অর্চনা করবে।

১০. নিত্য বৈষ্ণব সঙ্গে ভগবৎ কথা সেবন, অহোরাত্র ঘৃত, দীপ বা তিল দ্বারা অর্চন করবে।

১১. কার্তিক মাসে বিশেষ বিশেষ নৈবেদ্য অর্পন করবে, সেই রকম অষ্টোত্তর শত প্রণাম, যথাশক্তি একবার আহারাদি ব্রত আচরণ করবেন।

📖 পদ্মপুরাণে কার্তিক মাস প্রসঙ্গে-

১২. প্রাতঃকালে উত্থান শৌচাদি করে পবিত্র জলাশয়ে গিয়ে বিধিবৎ স্নান, অতপর দামোদর অর্চন কর্তব্য।

১৩. কার্তিক ব্রতধারী মৌন অবলম্বনে ভোজন, ঘৃত দ্বারা বা তিল তৈল দ্বারা দীপাদান কর্তব্য।

১৪. বৈষ্ণববৃন্দসহ কৃষ্ণকথা আলাপ দ্বারা দিন যাপন, কার্তিক মাসে ব্রত সংকল্প পালন।

১৫. আশ্বিনে শুক্লপক্ষের হরিবাসরে আরম্ভ, অথবা পৌর্ণমাসি হতে অথবা তুলারাশি আগমে সংক্রান্তিতে আরম্ভ।

১৬. শ্রীবিষ্ণুর নিকট অখণ্ড দীপদান, দেবালয়ে, তুলসীতে, আকাশে উত্তম দীপ দান করবেন।

১৭. হে ভাবিনি! কার্তিকমাসে কার্তিকব্রত গৃহে করবে না, বিশেষতঃ তীর্থে কার্তিকব্রত সর্বপ্রযত্নে করবে।

🕉️ শ্রীরাধাদামোদর-পূজাবিধি-

১. শ্রীকৃষ্ণের প্রিয়তমা, পোপিকাগণ মধ্যে শ্রেষ্ঠা, কার্তিকে শ্রীদামোদর নিকটে শ্রীরাধিকার পূজা করা উচিত।

২. ব্রজবাসী ব্রাহ্মণ এবং তৎপত্নীকে বস্ত্র, অলঙ্কার ও ভোজনাদি দান দ্বারা পূজা করা কর্তব্য।

৩. হে বিপ্রগণ! কার্তিকে শ্রীরাধিকার সন্তোষের জন্য যিনি শ্রীরাধিকা প্রতিমাকে পূজা করে তার প্রতি শ্রীমান্ দামোদর হরি তুষ্ট হন।

৪. কার্তিকে প্রতিদিন ‘দামোদরাষ্টকম্’ নামক স্তোত্র (সত্যব্রত মুনি কথিত) পাঠ করবে, তা দামোদরের অর্চন স্বরূপ ও শ্রীদামোদরের আকর্ষণকারী।

🪔 দীপদান’ এবং ‘আকাশ দীপ’ এর মহিমা‼️

স্কন্দপুরাণে পূর্বকালে দ্রাবিড়দেশে বুদ্ধ নামে এক ব্রাহ্মণ ছিলেন। তাঁর স্ত্রী ছিল খুবই দুষ্টা প্রকৃতির এবং দুরাচার সম্পন্না। ঐ স্ত্রীর সংসর্গে থাকার ফলে ব্রাহ্মণের আয়ু ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে তিনি মৃত্যুমুখে পতিত হলেন। পতির মৃত্যুর পরেও ঐ স্ত্রীলোকটি আরও বিশেষভাবে ব্যভিচারে লিপ্ত হলো।

এমনকি লোকনিন্দার ভয় না করে সে নির্লজ্জের মতো ব্যবহার করতে লাগল। তার কোনো পুত্র বা ভাই ছিল না। সে সর্বদাই ভিক্ষার অন্ন ভোজন করত। নিজের হাতে প্রস্তুত না করে সর্বদাই ভিক্ষার অন্ন ভোজন করত। নিজের হাতে প্রস্তুত না করে সর্বদাই পরের বাড়ি থেকে ভিক্ষা করে বাসি অন্ন খেত এবং অনেক সময় অপরের বাড়িতে রান্না করতে যেত।

তীর্থযাত্রা আদি থেকে সর্বদাই দুরে থাকত। সে কখনও কোনো ভালো কথায় কর্ণপাত করত না।
একদিন এক বিদ্ধান তীর্থযাত্রী ব্রাহ্মণ তার গৃহে আগমন করল। যার নাম ছিল কুৎস। তাকে (ঐ স্ত্রীকে) ব্যভিচারে আসক্ত দেখে সেই ব্রহ্মর্ষি কুৎস বললেন-

ওরে মুর্খ নারী! মনোযোগে সহকারে আমার কথা শ্রবণ কর। পৃথ্বি আদি পঞ্চভূত দ্বারা তৈরী এই রক্তমাংসের শরীর, যা কেবল দুঃখেরই কারণ, তুই তাকে যত্ন করছিস? এই দেহ জলের বুদবুদের মতো, একদিন যা অবশ্যই বিনষ্ট হবে। এই অনিত্য শরীরকে যদি তুই নিজ বলে মানিস্ তাহলে নিজের বিচার পূর্বক এই মোহ পরিত্যাগ কর।

ভগবান বিষ্ণুকে স্মরণ কর এবং তাঁর লীলাকাহিনী শ্রবণ কর। এখন কার্তিক মাস আগত হবে, তখন ভগবান দামোদরের প্রীতি বিধানের জন্য, স্নান, দান আদি কর্ম করে গৃহে বা মন্দিরে বিষ্ণুর উদ্দেশ্যে দীপ নিবেদন করে শ্রীবিষ্ণুকে পরিক্রমা করবে এবং তাঁকে প্রণাম করবে। এই ব্রত বিধবা এবং সৌভাগ্যবতী নারী উভয়েরই অবশ্য পালনীয়। যার ফলে সমস্ত প্রকারের পাপের শাস্তি তথা সকল উপদ্রব নষ্ট হয়।

কার্তিক মাসে দীপদান নিশ্চিতরূপে ভগবান বিষ্ণুর প্রীতি বর্ধন করে। এই কথা বলে ব্রাহ্মণ কুৎস অপর একটি গৃহে গমন করলেন। তখন ঐ ব্রাহ্মণী ব্রহ্মর্ষি কুৎসের এই রকম উপদেশ শ্রবণ করে নিজ কর্মের জন্য অনুতাপ করতে লাগল এবং সে স্থির করল যে সে অবশ্যই কার্তিক মাসে এই ব্রত পালন করবে।

তারপর যখন কার্তিক মাস আগত হলো তখন সে পুরো মাস সূর্যোদয়ের সময় প্রাতঃস্নান তথা বিষ্ণুকে দীপদান সহ নিষ্ঠা সহকারে এই ব্রত পালন করল। তারপর কিছুকাল বাদে আয়ু শেষ হলে তার মৃত্যু হলো। তখন সে স্বর্গলোকে গমন করল এবং পরে মুক্তি লাভ করল। সে সমস্ত মানুষ কার্তিক ব্রত পালন ও দীপদান আদি সম্পন্ন করে তারা যদি এই ইতিহাস শ্রবণ করে তাহলে তারাও মোক্ষ লাভ করে।

ব্রহ্মা এরপর বললেন- নারদ! এখন আকাশ দীপের মহিমা শ্রবণ কর। কার্তিক মাস আগত হলে যিনি নিয়মিত ব্রাহ্মমুহূর্তে স্নান করে আকাশদীপ দান করেন তিনি সমস্ত লোকের প্রভু এবং অন্তে মোক্ষ লাভ করেন। এই জন্য কার্তিক মাসে স্নান, দান আদি কর্ম করার সাথে সাথে ভগবান বিষ্ণুর মন্দিরে এই একমাস দীপদান করা অবশ্য কর্তব্য।

মহারাজ সুনন্দ চন্দ্রশর্মা নাম ব্রাহ্মণের পরামর্শ অনুসারে এই একমাস বিধিপূর্বক ব্রত অনুষ্ঠান করেছিলেন। কার্তিক মাসে প্রতিদিন প্রাতঃস্নান করে পবিত্র হয়ে কোমল তুলসীদল দ্বারা ভগবান বিষ্ণুর পূজা এবং রাত্রিতে আকাশ দীপ দিতেন।

দীপ প্রদানের সময় তিনি এই মন্ত্র পাঠ করতেন-

📄দামোদরায় বিশ্বাস বিশ্বরূপধরায় চ।
নমস্কৃত্যা প্রদাস্যামি ব্যোমদীপং হরিপ্রিয়ম্॥

।। হরে কৃষ্ণ ।।
#প্রচারেঃ_শ্রীশ্রী_দেবব্রত_গোস্বামী_সমাচার
#সবাই_আমাদের_এই_পেজটিতে_ফলো_দিয়ে_রাখুন

🌕✨ শুভ কোজাগরী 🌕✨যেখানে মায়ের পদচিহ্ন পড়ে, সেখানেই ছড়িয়ে পড়ে শান্তি, সুখ আর সমৃদ্ধির আলো।🙏 আজকের এই পবিত্র রাতে মা লক্ষ্...
05/10/2025

🌕✨ শুভ কোজাগরী 🌕✨
যেখানে মায়ের পদচিহ্ন পড়ে, সেখানেই ছড়িয়ে পড়ে শান্তি, সুখ আর সমৃদ্ধির আলো।
🙏 আজকের এই পবিত্র রাতে মা লক্ষ্মীর আগমন ঘটুক প্রত্যেক ঘরে, আর মুছে যাক অশুভের ছায়া। 🌸

👉 ঘরে তুলসী তলায় দীপ জ্বালান, আর লিখুন কমেন্টে —
“মা লক্ষ্মী আসো, আশীর্বাদ দাও” ✨🌕

#মা_লক্ষী
#প্রচারেঃ_শ্রীশ্রী_দেবব্রত_গোস্বামী_সমাচার #সবাই_আমাদের_এই_পেজটিতে_ফলো_দিয়ে_রাখুন

🙏🙏জয় শ্রীরাধে রাধে 🙏🙏শ্রী শ্রী দামোদর ব্রত  প্রথম দিনের গুরুদেবের অপূর্ব দর্শন সংগৃহীত পোষ্ট।২০২৪..
03/10/2025

🙏🙏জয় শ্রীরাধে রাধে 🙏🙏
শ্রী শ্রী দামোদর ব্রত প্রথম দিনের গুরুদেবের অপূর্ব দর্শন সংগৃহীত পোষ্ট।২০২৪..

জয় শ্রী কৃষ্ণ 🙏জয় শ্রী গুরু🙏🙏🙏আগামী ০৩ অক্টোবর শুক্রবার ২০২৫ইং ।পবিত্র পাশাঙ্কুশা একাদশী।ব্রতের পারণা পরদিন ০৪ অক্টোবর ...
02/10/2025

জয় শ্রী কৃষ্ণ 🙏
জয় শ্রী গুরু🙏🙏🙏
আগামী ০৩ অক্টোবর শুক্রবার ২০২৫ইং ।
পবিত্র পাশাঙ্কুশা একাদশী।
ব্রতের পারণা পরদিন ০৪ অক্টোবর শনিবার ২০২৫খ্রীঃ পূর্বাহ্নে।।
সকাল ০৫:৫৮ মিনিট হইতে,
সকাল ০৯:৪২ মিনিট মধ্যে।
বাংলাদেশ সময় অনুযায়ী।🇧🇩
এবং ~~~~~
সকাল ০৫:২৮ মিনিট হইতে,
সকাল ০৯:২৮ মিনিট মধ্যে।
কোলকাতা,ভারত সময় অনুযায়ী 🇮🇳
⚜️⚜️⚜️⚜️⚜️⚜️⚜️⚜️⚜️⚜️⚜️⚜️
✍️ একাদশী সংকল্প মন্ত্রঃ
একাদশ্যাং নিরাহারঃ স্থীত্বা অহম্ অপরেহহনি, ভোক্ষ্যামি পুন্ডরিকাক্ষ শরণং মে ভবাচ্যুত।

অনুবাদঃ হে পুন্ডরীকাক্ষ, হে উচ্যুত, আমি একাদশীতে উপবাস পূর্বক পরদিন আহার করব। আপনি মোদিয় শরণস্থান হোন।

✍️ একাদশী পারণ মন্ত্রঃ
একাদশ্যাং নিরাহারঃ ব্রতে নানেব কেশব ।
প্রসিদ সমূখ নাথ জ্ঞান দৃষ্টি প্রদভবঃ

অনুবাদঃ হে কেশব আমি আপনার কৃপা দৃষ্টিতে নিরাহার ভাবে একাদশী ব্রত পালন করেছি কৃপা পূর্বক আমার উপর আপনার করুণাময় জ্ঞানদৃষ্টি প্রদান করুন।

✍️ পরিশেষে আপনারা যারা একাদশী ব্রত পালন করবেন তারা অবশ্যই একাদশীর আগের দিন ভগবানকে পুষ্প নিবেদন করে একাদশী সংকল্প মন্ত্রটি বলে সংকল্প করবেন এবং একাদশীর পরের দিন পারণ করার আগে অবশ্যই একাদশী পারণ মন্ত্রটি
উচ্চারণ-পূর্বক ভগবানকে নিবেদিত প্রসাদ
গ্রহণ করবেন।।
⚜️⚜️⚜️⚜️⚜️⚜️⚜️⚜️⚜️⚜️⚜️
✍️ ব্রত মাহাত্ম্যকথাঃ
ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণে শ্রীকৃষ্ণ যুধিষ্ঠির সংবাদে পাশাঙ্কুশা একাদশী সম্বন্ধে বর্ণিত আছে। ধর্মরাজ যুধিষ্ঠির বললেন-হে মধুসুদন! আশ্বিন মাসের শুক্লপক্ষে যে একাদশী উদযাপিত হয় তার নাম কি ? কি তার মাহাত্ম্য বর্ণন করুন।
শ্রীকৃষ্ণ বললেন, এই একাদশী সর্বপাপ বিনাশক সর্বশুভদায়ক। এই ব্রতকে কেউ পাপাঙ্কুশা একাদশীও বলে থাকেন।

এই তিথিতে যথাবিহিত ভগবান শ্রী পদ্মনাভ -এর পূজা করতে হয়। স্বর্গ-মোক্ষ ছাড়া সর্বপ্রকার অভীষ্পিত ফল পাওয়া যায়। ভূমণ্ডলে যত তীর্থক্ষেত্র বা পবিত্রস্থান আছে সর্বতীর্থের ফল এই একাদশী ব্রত পালনে লাভ হয়। কোন কারণবশতঃ মোহগ্রস্থ মানুষও যদি মোহবশতঃ কোন পাপ কার্যে লিপ্ত হয়, এই একাদশী পালনে তাকে নরকে যেতে হয় না। যারা বিষ্ণুভক্তের নিন্দা করে, বৈষ্ণব হয়ে শিবভক্তের নিন্দা করে, অথবা শিবভক্ত হয়ে বৈষ্ণবকে নিন্দা করে তারা সকলে নরকে গমন করে। ইহ সংসারে একাদশী ব্রতের ন্যায় শ্রেষ্ঠব্রত কদাপি দৃষ্ট হয় না। যারা বিষ্ণু ভক্তের নিন্দা করে তারা সকলেই নরকে গমন করে। হে রাজন ! মনুষ্য জন্ম লাভ করে যে ব্যক্তি একাদশী ব্রত করল না, তার দেহটাকে ধিক! তার সকল শুভ কর্মকে ধিক! তার যাগ-যজ্ঞকে ধিক! যিনি একাদশী উপবাসসহ রাত্র জাগরন করেন অনায়াসে- তিনি বিষ্ণুলোক প্রাপ্ত হন। সহস্র অশ্বমেধ যজ্ঞ বা সহস্র রাজসূয় যজ্ঞ করিলে যে ফল পাওয়া যায় সেই ফল শ্রীএকাদশী ব্রত পালনের ফলের ১৬ ভাগের ১ ভাগের সমান নহে। সংসারে একাদশীর সমান কোন পূণ্য নাই। এই ব্রতাচরণকারীর পিতৃকুলের দশ পুরুষ মাতৃকুলের দশ পুরুষ উদ্ধার করতে সমর্থ হন। বালক-যুবা অথবা বৃদ্ধাবস্থায় ব্রত পালন করলে দুর্গতি হয় না। অতি দুরাচার ব্যক্তিও যদি অশ্রদ্ধাভাবে এই ব্রত করে তবে সেও সদ্গতি লাভ করে।

তিল, সুবর্ণ, ভূমি, জল, ছাতা, ও পাদুকা সৎপাত্রে দান করলে যমরাজার নিকট আর যেতে হয় না। বিনা সৎকার্যে যারা দিন অতিবাহিত করে তাদের জীবন ধারণ কর্মকারের হাপরের মত বৃথা শ্বাস প্রশ্বাস গ্রহণ করা ছাড়া আর কিছু নয়। হে রাজন! এই ব্রতাচরণ ফলে মনুষ্য ইহ সংসারে দীর্ঘায়ু, ধনধান্যে সমৃদ্ধবান ও সর্বরোগরহিত হয়ে থাকে। এ-ছাড়া ভজনশীল ভক্তগণের ভগল্লোক প্রাপ্তি হয়।

হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ,
কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে।
হরে রাম হরে রাম,
রাম রাম হরে হরে।।
🙏🙏🙏🙏🙏
#প্রচারেঃ_শ্রীশ্রী_দেবব্রত_গোস্বামী_সমাচার #সবাই_আমাদের_এই_পেজটিতে_ফলো_দিয়ে_রাখুন

🌸🙏 শুভ বিজয়া দশমী 🙏🌸আজ বিদায়ের বেলা… 💔চোখে জল, মনে কষ্ট, তবুও আশীর্বাদের আলোয় ভরে উঠুক জীবন 🌺💖 মা দুর্গা ফিরবেন আবার,...
02/10/2025

🌸🙏 শুভ বিজয়া দশমী 🙏🌸

আজ বিদায়ের বেলা… 💔
চোখে জল, মনে কষ্ট, তবুও আশীর্বাদের আলোয় ভরে উঠুক জীবন 🌺

💖 মা দুর্গা ফিরবেন আবার, সঙ্গে আনবেন নতুন আশা 💖
✨ অশুভের বিনাশ হোক, সত্য ও শুভের জয় হোক ✨

🌼 বিদায় নয়, প্রতিশ্রুতি—আগামী বছর আবার আসবেন মা 🌼
🌸🌺 জয় মা দুর্গা 🌺🌸
#প্রচারেঃ_শ্রীশ্রী_দেবব্রত_গোস্বামী_সমাচার #সবাই_আমাদের_এই_পেজটিতে_ফলো_দিয়ে_রাখুন

30/09/2025

I got over 4,000 reactions on my posts last week! Thanks everyone for your support! 🎉

26/09/2025

#গুরুদেকে_দর্শন_করুন #গুরুদেবের_আরতি_দর্শন_করুন #প্রচারেঃ_শ্রীশ্রী_দেবব্রত_গোস্বামী_সমাচার #সবাই_আমাদের_এই_পেজটিতে_ফলো_দিয়ে_রাখুন

25/09/2025

#গুরুদেকে_দর্শন_করুন #হরে_কৃষ্ণ #প্রচারেঃ_শ্রীশ্রী_দেবব্রত_গোস্বামী_সমাচার #সবাই_আমাদের_এই_পেজটিতে_ফলো_দিয়ে_রাখুন #শ্রীশ্রী_রাধাগোবিন্দ_মোহন_রায়_জীউ_মন্দির

24/09/2025

#গুরুদেকে_দর্শন_করুন #গুরুদেবের_আরতি_দর্শন_করুন #প্রচারেঃ_শ্রীশ্রী_দেবব্রত_গোস্বামী_সমাচার #সবাই_আমাদের_এই_পেজটিতে_ফলো_দিয়ে_রাখুন

23/09/2025

জয় গুরু 🙏🙏🙏
#প্রচারেঃ_শ্রীশ্রী_দেবব্রত_গোস্বামী_সমাচার #সবাই_আমাদের_এই_পেজটিতে_ফলো_দিয়ে_রাখুন

Address

Bhola
8320

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when শ্রীশ্রী দেবব্রত গোস্বামী সমাচার posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to শ্রীশ্রী দেবব্রত গোস্বামী সমাচার:

Share