Aiza creator

Aiza creator Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Aiza creator, Digital creator, Bhola.

30/04/2025
29/06/2024
28/05/2024

আইজা একটি কৌতূহলী এবং প্রাণবন্ত শিশু ছিল, সর্বদা তার চারপাশের বিশ্বকে প্রশস্ত চোখের বিস্ময়ের সাথে অন্বেষণ করত। যে মুহূর্ত থেকে সে হামাগুড়ি দিতে পারে, সে বাড়ির প্রতিটি কোণকে তার ব্যক্তিগত দুঃসাহসিক খেলার মাঠে পরিণত করেছে। তার প্রিয় জায়গাটি ছিল বসার ঘরের রৌদ্রোজ্জ্বল কোণ, যেখানে তার বাবা-মা তার সমস্ত খেলনা দিয়ে একটি রঙিন খেলার মাদুর রেখেছিলেন। প্রতিদিন সকালে, সে তার প্রিয় স্টাফড খরগোশের জন্য পৌঁছানোর সাথে সাথে আনন্দের সাথে বকবক করত, যখনই এটি একটি মৃদু চিৎকারের শব্দ করত তখনই হাসত।

তার বাবা-মা, মারিয়া এবং কার্লোস, তার বেড়ে ওঠা এবং প্রতিদিন নতুন জিনিস আবিষ্কার করতে দেখে আনন্দিত। তারা তার প্রথম দাঁতহীন হাসি থেকে শুরু করে তার প্রথম টলমল পদক্ষেপ নেওয়ার মুহূর্ত পর্যন্ত প্রতিটি মাইলফলক দখল করেছে। আইজা গানের আওয়াজ পছন্দ করতেন, প্রায়ই তার মায়ের লুলাবিদের তালে তালে তালে লাফাতেন। তার সংক্রামক হাসি ঘরটি পূর্ণ করে, বিশেষ করে যখন তার বাবা তার সাথে উঁকি-আ-বু খেলতেন, পর্দার আড়ালে লুকিয়ে ছিলেন এবং নির্বোধ মুখ দিয়ে বেরিয়েছিলেন।

বয়স বাড়ার সাথে সাথে আইজার কৌতূহল বাড়তে থাকে। তিনি ঘন্টার পর ঘন্টা ছবি বইয়ের মধ্যে উল্টে দিতেন, উজ্জ্বল চিত্রগুলি দ্বারা মুগ্ধ হয়েছিলেন এবং তিনি যে প্রাণীগুলি দেখেছিলেন তাদের শব্দ অনুকরণ করার চেষ্টা করেছিলেন। তার প্রথম শব্দটি ছিল "মামা", অনেকটা মারিয়ার আনন্দের জন্য, তারপরে কার্লোসের জন্য "দাদা"। শোবার সময়টি পরিবারের জন্য একটি বিশেষ সময় ছিল, যখন তারা গল্প পড়তে এবং আলিঙ্গন করতে জড়ো হয়েছিল, আইজার ছোট হাত তার খরগোশকে শক্ত করে আঁকড়ে ধরেছিল।

মাঝে মাঝে ক্ষেপে গেলেও, আইজার প্রফুল্ল স্বভাব তাকে আশেপাশে থাকতে আনন্দিত করে তোলে। তার দাদা-দাদিরা তাকে আদর করতেন এবং যখনই তারা দেখতে যেতেন তাকে স্নেহের সাথে বর্ষণ করতেন। তার দ্বিতীয় জন্মদিনে, আইজা ইতিমধ্যেই সহজ বাক্য গঠন করছিল, যখনই সে নতুন কিছু শিখেছে তখনই তার অভিব্যক্তিপূর্ণ চোখ জ্বলজ্বল করছে। তার বাবা-মা জানতেন যে তাদের ছোট্ট মেয়েটি দ্রুত বড় হয়ে উঠছে, প্রতিটা মুহূর্তকে লালন করছে যখন তারা আইজার গল্পটি ভালবাসা এবং গর্বের সাথে উন্মোচিত হতে দেখেছে।

20/02/2024

' পূর্ণতার গল্প'
আনিতা তার বাবার চাকরির বদলির কারণে নতুন শহরে এসেছে। নতুন একটা স্কুলে ভর্তি করা হয়েছে তাকে ।আনিতা মুটামুটি ভালো ছাত্রী বটে। এই স্কুলে এসে সে ভর্তি হয়েছে অষ্টম শ্রেণিতে।কতো বেলা থেকে যেখানে বড় হয়েছে সেখানটা ছেড়ে আসতে ভীষণ কষ্ট হয়েছে তার।তার মন অনেক খারাপ। নতুন স্কুলের বন্ধুদের সাথে মিশতে একটু সময় লাগলেও ভালো বন্ধুত্ত্ব তৈরী করে ফেলল সে।সে স্কুলে আসা মাত্রই একটা ছেলে কে বড্ড ঘৃনা করতে লাগলো।কারণ ছেলেটা একটু বখাটে ।আর আনিতা স্বভাবত শান্ত স্বভাবের মেয়ে। ছেলেটার নাম শাহেদ।আনিতা ক্লাসে আসতে না আসতেই ওকে অনেক বাজে ভাবে বিরক্ত করতো শাহেদ।

আনিতা কখনো ওর সাথে সরাসরি কথা বলেনি।তবে পরোক্ষ ভাবে তর্ক করেছে। এভাবেই দেখতে দেখতে কেটে যায় প্রায় ছয় মাস।
এই ছয় মাসে আনিতা কেন যেন শাহেদ প্রতি দূর্বল হয়ে পড়ে। তবে শাহেদ মুটামুটি একটা প্লে বয় টাইপের ছেলে যদিও সে ক্লাস টপার। আনিতা একদিন তার এক বান্ধবীকে বলেই ফেলে যে সে শাহেদ কে পছন্দ করে। এটা তার ফার্স্ট লাভ। তাই ওই বন্ধুবি তো ওই কথা পুরো স্কুলে ছড়িয়ে দেয়। তাই আনিতা অনেক কষ্ট পায়।

সে শাহেদ কয়েক বার প্রপোজ ও করতে চেয়েছিল কিন্তু পারেনি। তাই সে শাহেদ থেকে গিভাপ করতে চেষ্টা করে ।সে এই বলে নিজেকে সান্তনা দেয় যে ,মানুষের প্রথম ভালোবাসা ভুল মানুষটাই হয়।তবুও সে পারেনা। তাই দুর থেকেই দেখে যায় শাহেদ। এভাবেই কেটে যায় তিন বছর।
আর কিছুদিন পরেই অনিতাদের এস এস সি পরীক্ষা।তাই সে মন দিয়ে পড়ছে।সে তার এইম ঠিক করে ,সে ডাক্তার হবে। এটা তার পরিবারের ও চাওয়া।একদিন সে ক্লাসে একা বসে পড়ছিল।এমন সময় শাহেদ আসে ক্লাসে। আনিতা একবার ওর দিকে তাকিয়ে নিজের পড়ায় মন দেয়।
এমন সময় শাহেদ তার পেছনে লুকোনো গোলাপ ফুলের বুকেটি অনিতার সামনে ধরে বড়, আনিতা ,আমি তোমাকে অনেক ভালো বাসি ।তুমিকি আমার জীবন সঙ্গী হবে?
এটা শুনেতো আনিতা অনেক অবাক। আনিতা ওর প্রপোজাল একসেপ্ট করবে নাকি কাঁদবে তা ভেবে পায় না।অনিতার দু চোখ ভরা জল। তবে অনিতার সামনে যে এক বিশাল স্বপ্ন। আনিতা জাহিন বলে ,দুঃখিত, আমি পারবো না। এই বলে আনিতা তার ভালোবাসাকে পেছনে ফেলে গেলো ভেজা চোখে।
কি ভাবছেন, গল্পটা এখানে শেষ? না ,ভুল ভাবছেন।অনিতাকে তো পূর্ণতা পেতে হবে।
আজ মেডিকেলের ভর্তি পরীক্ষার রেজাল্ট দিয়েছে।আনিতা তো দ্বিতীয় হয়েছে সারা বাংলাদেশে। ওর পরিবার তো অনেক খুশি। তবে এমন খুশীর দিনেও আনিতা কাঁদছে।।এত গুলো বছর সে শাহেদ কথা ভেবেই কাটিয়ে দিয়েছে। আজও তার কথা ভাবছে। ভেজা চোখে সে ভার্সিটিতে যায়। এভাবেই কেটে যায় ছয়টি বছর। আনিতা এখন লন্ডনের একটি স্বনামধন্য হাসপাতালের বড় কর্মকর্তা।এতগুলো বছর সে শাহেদ কথা ভেবে নিরবে কেঁদেছে আর কষ্ট পেয়েছে।তবে এখন একটু বেশি ব্যস্ত থাকায় খুব বেশি সময় সে পায় না।
আজ হাসপাতালে নতুন একজন ডাক্তার আসবে। তাকে স্বাগত জানানোর তোড়জোড় চলছে।আনিতা এত দিন কোনো খোঁজ নেয়নি তার ব্যাপারে।তবে আজ জানতে পারলো সে বাংলাদেশের একজন ডাক্তার আর তার নাম শাহেদ ।নামটা শুনতেই অনিতার বুকে একটা দ্ধককা লাগলো পুরনো স্মৃতি মনে পড়ে গেলো।দুফোঁটা জল চোখ থেকে আবার গড়িয়ে পড়লো।এতক্ষণে সবাই চেচামেচি করে উঠলো।আনিতা সেদিকে যেতেই দেখলো সাদা গাড়ি থেকে নেমে আসছে শাহেদ। জাহিন,জাহিন, এজে অনিতার শাহেদ।দুজন দুজনকে দেখেতো কিছুক্ষণের জন্যে থ খেয়ে রইলো। এরপর দৌরে এসে শাহেদ অনিতাকে জড়িয়ে ধরলো ।আনিতা ও শাহেদ কে আপন করে নিলো।
এভাবেই পূর্ণতা পায় ভালোবাসার গল্পঃ গুলো।🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰
----- সাবিহা আইমুন আনহা
নবম শ্রেণী
লালমোহন হামিম রেসিডেনসিয়াল স্কুল
অ্যান্ড কলেজ

20/02/2024

দুই পাখি

Address

Bhola

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Aiza creator posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share