Engineer's Agro

Engineer's Agro পশু পাখিদের প্রতি ভালবাসার বহি প্রকাশ! পশু পাখিদের প্রতি ভালবাসা, তাদের লালন পালন করতে ভাল লাগে, তাদের সাথে সময় কাটাতে ভাল লাগে।

এক জীবনে অনেক মানুষের সঙ্গে আপনার পরিচয় হবে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আপনি অনেক মানুষকে হারাবেন, আবার অনেক নতুন মানুষের সঙ্গে প...
28/11/2025

এক জীবনে অনেক মানুষের সঙ্গে আপনার পরিচয় হবে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আপনি অনেক মানুষকে হারাবেন, আবার অনেক নতুন মানুষের সঙ্গে পরিচিত হবেন। একটা সময় পরে আপনি আর বেশি মানুষকে জীবনে চাইবেন না। আপনি নিজেকে সংকুচিত করে নেবেন। আপনি চুপ হয়ে যাবেন। বুঝতে পারবেন - আপনার আর কোলাহল ভালো লাগে না। আপনার নীরবতাই ভালো লাগে। নীরবতার মধ্যেই আপনি শান্তি খুঁজে পান।
সংগৃহিত।

🌱 টমেটো রোপণের এক টিপস যা গাছকে সবল রাখে! 🍅আজ টমেটোর চারা রোপণ করার সময় একটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশল প্রয়োগ করলাম — ক্যালসিয়াম...
16/11/2025

🌱 টমেটো রোপণের এক টিপস যা গাছকে সবল রাখে! 🍅

আজ টমেটোর চারা রোপণ করার সময় একটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশল প্রয়োগ করলাম — ক্যালসিয়াম-সমৃদ্ধ টেকনিক, যা ফলের গুণগত মান বাড়াতে সাহায্য করে:

1️⃣ প্রথমেই গর্ত তৈরি করা হয়েছে, মাটি ভালোভাবে নরম ও গভীরভাবে খুঁড়ে — যাতে শিকড় সহজে ছড়িয়ে যেতে পারে।
2️⃣ গাছের পাশে হাতে ধরা বিষয়টি হলো ডিমের খোসা (eggshell) — কারণ টমেটোর গাছে ক্যালসিয়াম খুব জরুরি।
3️⃣ গাছ লাগানোর সময় সাদা গুঁড়া বা দানা জাতীয় ক্যালসিয়াম (যেমন চুন বা লেম) দেওয়া হয়েছে — যা মাটির pH নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং ক্যালসিয়াম সরবরাহ করে।
4️⃣ শেষে, ডিমের খোসার বল বা ক্যালসিয়াম বল গাছের পাশেই রাখা হয়েছে, যাতে ধীরে ধীরে গলে গাছ ক্যালসিয়াম পায়।

✅ এই পদ্ধতির প্রধান উপকারিতা:

গাছের ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণে সহায়তা করে, যা Blossom-End Rot (ফলের নিচের দিকে কালো দাগ বা পচন) প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ।

নিয়মিত ক্যালসিয়াম সরবরাহ গাছকে দ্রুত ও মজবুতভাবে বেড়ে উঠতে সাহায্য করে।

ফলের গুণগত মান উন্নত হয় — টমেটো বেশি বড় এবং সুগঠিত হয়।

ক্যালসিয়াম-সমৃদ্ধ গাছ সাধারণত রোগ-বিরোধী হয় ও ফলের স্বাস্থ্য ভালো থাকে।

🥳 আশা করি এই কৌশলটি আপনাদের বাগানে টমেটোর গাছকে শক্তিশালী ও রোগমুক্ত রাখবে!

#কৃষি #টমেটো #গ্রীনগার্ডেন #ক্যালসিয়াম #কৃষি_তথ্য

এই পদ্ধতিতে দেশি মুরগির ব্যবসা করলে ১০০% লাভ হবেই।প্রথমে ২.৫-৩ মাস বয়সি দেশি মোরগ মানে রাতা কিনবেন। অর্থাৎ বাড়ন্ত বয়সি ম...
15/11/2025

এই পদ্ধতিতে দেশি মুরগির ব্যবসা করলে ১০০% লাভ হবেই।
প্রথমে ২.৫-৩ মাস বয়সি দেশি মোরগ মানে রাতা কিনবেন। অর্থাৎ বাড়ন্ত বয়সি মোরগ কিনবেন। তার পর এভিনেক্স ভেট দিয়ে কৃমি মুক্ত করবেন। এবং লিভার শক্তিশালী করতে হেপাটনিক ভেট খাওয়াবেন ৩-৫ দিন। খাবার হিসেবে ধান ভাঙা, ভুট্টা ভাঙা, গম ভাঙা এবং সোনালী গ্রোয়ার দিবেন। আর ওজন দ্রুত বৃদ্ধি করতে এবং খাবারের রুচি বৃদ্ধি করতে জিস ভেট, এমানোভিট প্লাস খাওয়াবেন মাঝে মধ্যে। ইনশাআল্লাহ ১.৫ মাস পর ভালো দামে বিক্রি করতে পারবেন #দেশি_মুরগি_পালন #দেশি_মুরগি_পালন_পদ্ধতি #লাভ #ব্যবসা

✅ ১ শতক জমিতে চাষ করুন সারাবছরের শাক-সবজি 🌿এই মডেল চাষ করলে 👉 ৩-৪ জনের একটি পরিবারের জন্য সারা বছর আপনার পছন্দনীয় প্রায় ...
13/11/2025

✅ ১ শতক জমিতে চাষ করুন সারাবছরের শাক-সবজি

🌿এই মডেল চাষ করলে 👉 ৩-৪ জনের একটি পরিবারের জন্য সারা বছর আপনার পছন্দনীয় প্রায় সব গুলো সবজি চাষ করতে পারবেন সম্পূর্ণ বিষমুক্ত ও নিরাপদভাবে 🌿

🥬 সারাবছরের সবজি গুলোকে দুই সিজনে ভাগ করা হয়েছে –
☘️ গ্রীষ্মকালীন
☘️ শীতকালীন

📐 জমির মডেল আকার ➝ ২৪ ফিট × ২৪ ফিট

🌱 বিন্যাস:
🌿 বেড হবে উত্তর-দক্ষিণ মুখি
🌿 বেডের মাঝখানে থাকবে ১০ ইঞ্চি চওড়া নালা
🌿 মোট থাকবে ৭ টি বেড
👉 মাঝের ৫ টা হবে সবজির বেড
👉 দুই মাথায় থাকবে মাচার বেড

📏 মাঝের ৫ বেড ➝ ১৬ ফিট লম্বা, ২ ফিট ৪ ইঞ্চি চওড়া
📏 দুই মাথার মাচা ➝ ২৪ ফিট লম্বা, ৩ ফিট চওড়া

🥒 গ্রীষ্মকালীন সবজি
🌿 পূর্ব দিকের মাচায় ➝ ঝিঙ্গা, কাকরোল, পটল, বরবটি
🌿 প্রথম বেড ➝ টমেটো + বেগুন
🌿 দ্বিতীয় বেড ➝ মিষ্টি আলু + কচু
🌿 তৃতীয় বেড ➝ কাঁচা মরিচ
🌿 চতুর্থ বেড ➝ ডাটা শাক + পাট শাক
🌿 পঞ্চম বেড ➝ ঢেঁড়স (ভেন্ডি)
🌿 পশ্চিম দিকের মাচায় ➝ মিষ্টি কুমড়ো + শসা
🌿 উত্তর ও দক্ষিণ মাথায় ➝ ৩+৩ = ৬ টি পেপে গাছ

🥦 শীতকালীন সবজি
🌿 পূর্ব দিকের মাচায় ➝ লাউ + খীরা
🌿 প্রথম বেড ➝ টমেটো + বেগুন
🌿 দ্বিতীয় বেড ➝ মূলা + গাজর
🌿 তৃতীয় বেড ➝ কাঁচা মরিচ
🌿 চতুর্থ বেড ➝ লাল শাক + পালং শাক
🌿 পঞ্চম বেড ➝ ফুলকপি + বাঁধাকপি
🌿 পশ্চিম দিকের মাচায় ➝ শিম + উস্তা করলা
🌿 পেপে গাছের গোড়ায় ➝ পুদিনা + ধনিয়া

🟢 অবশ্যই জমি চাষের সময় ভার্মি-কম্পোস্ট সার ব্যবহার করুন
🟢 জৈব বালাইনাশক ব্যবহার করুন
🔴 রাসায়নিক সার/কীটনাশক ব্যবহার না করাই উত্তম

🥗 বিষমুক্ত নিরাপদ শাক-সবজি খান, সুস্থ থাকুন 🌿

#সবজি #শীতকালীন #গ্রীষ্মকালীন #জৈবচাষ

🌽✅ ভুট্টা আবাদের ১ম, ২য় ও ৩য় স্প্রে কখন করবেন — বিস্তারিত সময়সূচি ও নির্দেশনা 🌾🐛ভুট্টার গাছকে পোকা ও রোগমুক্ত রাখতে ৩টি ...
13/11/2025

🌽✅ ভুট্টা আবাদের ১ম, ২য় ও ৩য় স্প্রে কখন করবেন — বিস্তারিত সময়সূচি ও নির্দেশনা 🌾

🐛ভুট্টার গাছকে পোকা ও রোগমুক্ত রাখতে ৩টি ধাপে স্প্রে করা অত্যন্ত জরুরি। নিচে সময় ও ওষুধের সঠিক সিডিউল দেওয়া হলো👇

🕐 ১️⃣ প্রথম স্প্রে — বীজ বপনের ২০–২৫ দিন পর

🎯 উদ্দেশ্য: গাছের প্রাথমিক রোগ ও জাব, থ্রিপস, পাতা মোড়ানো পোকা দমন
🧴 কী ব্যবহার করবেন:

ইমিডাক্লোপ্রিড (Confidor) বা অ্যাসিটামিপ্রিড → ১ মি.লি./লিটার

সাথে ম্যানকোজেব (ছত্রাকনাশক) → ২ গ্রাম/লিটার
💧 সময়: বিকেলের দিকে বা রোদ কমে গেলে স্প্রে করুন।

🕐 ২️⃣ দ্বিতীয় স্প্রে — বপনের ৪০–৪৫ দিন পর

🎯 উদ্দেশ্য: শুঁয়োপোকা, গাছকাটা পোকা, পাতা দাগ রোগ প্রতিরোধ
🧴 কী ব্যবহার করবেন:

ক্লোরানট্রানিলিপ্রোল (Coragen) → ১ মি.লি./লিটার

সাথে কপার অক্সিক্লোরাইড বা প্রোপিকোনাজল (Tilt) → ১.৫–২ মি.লি./লিটার
💧 সময়: বিকেলে হালকা সেচের পর স্প্রে করুন।

🕐 ৩️⃣ তৃতীয় স্প্রে — বপনের ৬০–৬৫ দিন পর (বুট ও মোচা গঠন সময়)

🎯 উদ্দেশ্য: মোচা পচা, ফল পচা, কর্ন বোরার ও ফাংগাল আক্রমণ দমন
🧴 কী ব্যবহার করবেন:

স্পিনোসাড বা প্রোফেনোফস → ২ মি.লি./লিটার

সাথে কার্বেন্ডাজিম → ২ গ্রাম/লিটার
💧 সময়: সকালে বা বিকেলে ঠান্ডা সময় স্প্রে করুন।

⚠️ বিশেষ পরামর্শ

1️⃣ প্রতিবার স্প্রের আগে আগের ওষুধের অন্তত ৭ দিন বিরতি দিন।
2️⃣ স্প্রের সময় বাতাস বা রোদ বেশি থাকলে স্প্রে করবেন না।
3️⃣ প্রতি স্প্রের পর ২ দিন সেচ দেবেন না।
4️⃣ চাইলে বিকল্প হিসেবে নিম তেল (৫ মি.লি./লিটার) প্রতি ১০ দিনে একবার ব্যবহার করতে পারেন জৈব নিয়ন্ত্রণে।

🌾 ফলাফল:
✔️ গাছ থাকবে সবল ও সবুজ
✔️ মোচা বড় হবে, দানা পরিপূর্ণ হবে
✔️ ফলন বৃদ্ধি পাবে ২৫–৩০%

#চাষআবাদ #ছাদকৃষি #ভুট্টা #চাষ

💁‍♀️অনেকেই হয়তো এই জন্য ১টা/২টা ফল কেনে না।অফিস থেকে ফেরার পথে আমি প্রায় প্রতিদিন বা একদিন পরপর (আমার মেয়ে) "সানায়ার" জন...
18/09/2025

💁‍♀️অনেকেই হয়তো এই জন্য ১টা/২টা ফল কেনে না।
অফিস থেকে ফেরার পথে আমি প্রায় প্রতিদিন বা একদিন পরপর (আমার মেয়ে) "সানায়ার" জন্য ফল নিয়ে বাসায় ফিরি,কিন্তু কিনতে গিয়ে হয় ঝামেলা,দাম কোনটার কতো জানতে চাইলেই শুরু করে " ম্যাডাম কয় কেজি?", প্যাকেট একটা নিয়ে রেডি তারা, যেই আমি বেছে দুটা হাতে দিয়ে বলি "মেপে এটা পলিতে দেন" তখন ফল ওয়ালাদের মুখে একরাশ হতাশা আর ব্যঙ্গাত্মক ভাব ফুটে ওঠে।

একবার তো লিচুর সিজনে লিচুর দাম জিজ্ঞেস করে, বলেছিলাম ২৫ টা দিতে, সরাসরি না করে দিয়েছে তারা ৫০ এর নিচে বেঁচে না।

এই দেশে ভালো কীভাবে খাওয়াবেন সন্তানকে?..
ভাবের চেয়ে ভঙ্গি বেশি। আমার নাহয় সাধ্য আছে ডেলি কেজি কেজি কিনলেও সমস্যা নেই( সৃষ্টিকর্তার কৃপায়) কিন্তু বাচ্চাকে অপচয় একদম শেখাবো না, সীমার মধ্যে রাখার জন্যই আমার এমন কেনাকাটা।

কিন্তু যে বাবা মায়ের এমন ৫০০গ্রাম বা ১কেজি একবারে কেনার সাধ্য নেই, তারা কিভাবে বাচ্চাকে ফল দেবেন😭? এসব কারনে অনেক আত্মীয় বাসায়ো, ১-২টা ফল কেউ বাচ্চার জন্য নিতে পারেনা,মানুষ কিপটা বলবে🥹।

✅এই কিপটামি টা চালু হলে ৪০টাকার একটা আপেল কোনো একটা রিকশাওয়ালা বাবা তার সন্তান কে দিতে পারবে।
✅এই কিপটামি টা চালু হলে বাচ্চার জন্য উল্টাপাল্টা খাবার না নিয়ে ১০০ টাকার মধ্যে বাচ্চার দৈনিক ফলের চাহিদা মেটানো সম্ভব হবে।
✅আত্মীয়রাও কোনো সংকোচ ছাড়া বাচ্চার জন্য ১-২ টা ফল আনতে পারবে।
✅বাচ্চা যখন লিচুর বায়না ধরবে গরীব বাবা বা মা তখন ১০ পিস লিচু এনে সন্তানের হাতে দিতে পারবে।

🙏সংস্কার ভীষন প্রয়োজন💁‍♀️, আমাদের চিন্তায় আর চেতনায় সংস্কার দরকার।
আমার আপনার হাত ধরেই পরিবর্তনের শুরু টা হোক।🙏
সবার মঙ্গল হোক।
আমাদের সন্তানরা ভালো থাকুক।❤️
ShebikAmit

আমার শাশুড়ি ওনার সব মেয়ের জামাইয়ের জন্য মুরগী পালেন। একেক জামাইয়ের ভাগে পড়ে ৩/৪ টা করে মুরগী। আমার নানীও আমাদের জন্য মুর...
17/09/2025

আমার শাশুড়ি ওনার সব মেয়ের জামাইয়ের জন্য মুরগী পালেন। একেক জামাইয়ের ভাগে পড়ে ৩/৪ টা করে মুরগী।
আমার নানীও আমাদের জন্য মুরগী পালতেন। নানাবাড়ি গেলে সেই মুরগী জবাই করা হতো।
দাদাবাড়ির অবস্থাও সেইম। জন্ম থেকে শহরে বড় হয়েছি। মাঝে মাঝে দাদাবাড়ী যেতাম। দাদীও মুরগী পালতেন।
এছাড়া তখন দেখতাম সব বাড়িতে গরু পালত। যে বাড়ির কিছুই নাই সেই বাড়িতেও দুই তিনটা গরু থাকত।

এখন শাশুড়ী ছাড়া আত্মীয়রা আর কেউ মুরগী পালে না। কারণ সব বাড়ি এখন দালানে পরিণত হয়েছে। বাড়িতে সুন্দর সুন্দর ফার্নিচার এসেছে। মুরগী পাললে সেই মুরগী ফার্নিচারের উপরে হেগে দিবে। গ্রামের বাড়িতে গেলে এখন ফার্মের মুরগী খাওয়ায়। এখন তো গ্রামে গ্রামে মুরগীর ফার্ম হয়ে গেছে।

চট্টগ্রাম শহরে বড় হয়েছি। ১৯৯০ সালেও দেখেছি চট্টগ্রাম শহরের অনেক বিল্ডিং এর মালিক গরু পালতেন। তখন মিল্ক ভিটা আড়ং এর দুধ সব জায়গায় পাওয়া যেত না। আশেপাশে খুঁজলেই কোন না কোন বিল্ডিং এ দুধ পাওয়া যেত। চট্টগ্রাম শহরের ঈদগাহে থাকতাম। পাশেই ছিল ওয়াবদা কলোনী। সেখানে বাবু নামের কয়েকটা ছেলে ছিল। এর মধ্যে এক বাবুর বাবা গরু পালত। সেই কারণে ছেলের নাম হয়েছে গরু বাবু। গরু বাবুর আব্বা ছিলেন প্রথম অথবা দ্বিতীয় শ্রেণীর সরকারি অফিসার।
এছাড়া পরিচিত প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তাও তখন গরু পালতেন।

সেই গরু পালা এখন শিক্ষিত সমাজের কাছে প্রেস্টিজিয়াস ব্যাপার। শহরে ফার্ম ছাড়া আর কোথাও গরু দেখতে পাবেন না। আর গ্রামের অবস্থাও সেই তুলনায় ভয়াবহ। আগে যেখানে প্রত্যেক বাড়ি বাড়ি গরু থাকত এখন ততো গরু নেই। অশিক্ষিত কৃষকের 'শিক্ষিত' ছেলে কেন গরু পালবে? এটা তো 'ছোট' কাজ। লেখাপড়া শিখেছে কি গরু পালার জন্য?

ফলাফল - দেশে এখন গরু কম। গরুর মাংসের দাম এখন ঢাকায় ৭০০ ও চট্টগ্রামে ৮০০ টাকা কেজি! খুব শীঘ্রি এটা হাজারে পৌঁছে যাবে।

আর দেশী মুরগির কথা কী বলব। দেশী মুরগির নামে সেইম কালারের এক ধরনের মুরগি ফার্মে চাষ হচ্ছে। পিউর দেশী মুরগী যদিও পান তাহলে দাম হবে ৬/৭ শ টাকা পিস! তাও তার পিউরিটি নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ আছে। কারণ এখন বাড়িতে পালা মুরগীকেও পোল্ট্রি ফীড খাওয়ানো হয় দ্রুত বড় করার জন্য।

কৃষি প্রধান দেশ এখন আর কৃষি প্রধান নেই। বিদেশীরা আমাদেরকে বুঝিয়েছে -তোমাদের এখন কৃষি কাজ মানায় না। তোমরা লেখাপড়া করে ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার হবা। না পারলে আমলা কামলা হবা। এই দেশে শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা হবে। তোমরা শার্ট প্যান্ট ইন করে সেখানে চাকরি করবা। এই সেই বুঝিয়ে কৃষকদের সন্তানদের কৃষি থেকে দূরে সরিয়ে দিয়ে টেকনিকালি কৃষি সেক্টর দখল করে নিল ইউরোপ আমেরিকা চীন রাশিয়া!
আপনি পরাশক্তিদের দিকে তাকান। তাদের অর্থনৈতিক ভিত্তির বড় অংশ কৃষি। আমাদের কৃষকরা সবচেয়ে অবহেলিত, চাষা এখন একটা গালি! আর আমেরিকা সহ দুনিয়ার উন্নত সব দেশে কৃষি কাজ করে। আমরা গার্মেন্টসে কামলা খাটি, বিদেশে কামলা খাটি, সেই কস্টের টাকা দিয়ে বিদেশ থেকে চাল ডাল পেয়াজ রসুন গম সবই আমদানি করি।

শিল্প বিপ্লবের একটা পর্যায়ে ইউরোপ আমেরিকা বুঝতে পেরেছিল এইসব মিল ইন্ডাস্ট্রি মূলত পরিবেশের ক্ষতিই করে। এসব দেশে রাখা যাবে না। টেকনিক করে এগুলো গরিব দেশে গছিয়ে দেয়া হলো আর বিনিময়ে ছিনিয়ে নেয়া হলো কৃষি!

অথচ কী হবার কথা ছিল? আমাদের কৃষকদের সন্তানদের কৃষি শিক্ষার উপর গুরুত্ব দিয়ে তাদেরকে উন্নত মানের কৃষকে পরিণত করার দরকার ছিল। কৃষি নিয়ে গবেষণা হওয়ার দরকার ছিল। যে টেক্সটাইল গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি তখন চালু হয়েছিল সেগুলো যাতে নদী দূষণ করতে না পারে সে ব্যাপারে উদ্যোগ নেয়া উচিৎ ছিল। দেশের নদীগুলোতে এখন মাছ নেই৷ ভাতে মাছে বাঙালি এখন নদীর মাছ খায় ১ হাজার টাকা কেজিতে। চাষের পাঙাশের দাম এখন ২০০+ টাকা৷ খাওয়ার কিছুই নাই। আল্লাহ না করুক ৩য় বিশ্ব যুদ্ধের মত বড় কোন বিপর্যয় ঘটে গেলে এদেশের লোকজন খাবার পাবে না। কারণ আমদানি তখন বন্ধ থাকবে। আর কৃষি প্রধান দেশ দাবী করা দেশ হলেও আমরা চাল আমদানিতে শীর্ষের ২য় অবস্থানে আছি। ডাল আসে মিশর থেকে, রসুন আসে ভারত ও চায়না থেকে। তেল আসে ব্রাজিল থেকে।
----
পরিশেষে একটা কথা বলি। যার কাছে যতটুকু জমি আছে তা কাজে লাগান। অন্তত কিছু না হলেও লেবু গাছ লাগান। বিশ্ব পরিস্থিতি যেদিকে যাচ্ছে তাতে এক সময় গুলশান বনানীর জমির চেয়েও দামী হবে চাষের জমির।

অর্থপেডিক হাসপাতালের চেয়ারগুলোর Hip bone ভেঙে গেছিলো। সবাই দোয়া করবেন চেয়ারগুলো যেন সুস্থ হয়ে যায় 😂😂😎
11/09/2025

অর্থপেডিক হাসপাতালের চেয়ারগুলোর Hip bone ভেঙে গেছিলো। সবাই দোয়া করবেন চেয়ারগুলো যেন সুস্থ হয়ে যায় 😂😂😎

04/09/2025
20/08/2025

এই জিনিসগুলো গোপন রাখুন — নাহলে জীবন বরবাদ হতে বাধ্য।

১. নিজের পরিকল্পনা গোপন রাখুন
সবাই চায় না আপনি সফল হোন। অনেকেই মুখে হাসে, মনে পুড়ে।

২. ভ্রমণের খবর না জানিয়ে ঘুরুন
আপনার চলাফেরার উপর নজর রাখে এমন অনেকে আছে, যারা আপনার সাফল্যে ঈর্ষান্বিত।

৩. জীবনসঙ্গী বেছে নিন চুপচাপে
জানালেই হস্তক্ষেপ, হিংসা আর বিশৃঙ্খলা শুরু হয়।

৪. আয় রোজগার গোপন রাখুন
অন্যথায় মানুষ আপনাকে ব্যবহার করবে — সাহায্য নয়, সুযোগ খুঁজবে।

৫. নিজের সুখ গোপন রাখুন
সবাই আপনার হাসিমুখ দেখলেও, মন থেকে আনন্দ দেখে না — বরং নজর দেয় খারাপটা।

৬. স্বপ্ন পূরণের আগে তা প্রচার করবেন না
যতো বেশি বলবেন, তত বেশি বাধা আসবে। নীরব থেকে কাজ করলেই হবেন বিস্ময়ের মানুষ।

৭. নিজেকে নিয়ে বিশ্বাস রাখুন, শান্ত থাকুন
সবাইকে বোঝানোর দরকার নেই, সময়ই একদিন প্রমাণ দেবে আপনি কে।

৮. যে কোনো শারীরিক সমস্যায় প্রাকৃতিক চিকিৎসা গ্রহণ করুন,যার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নাই ।

- সংগৃহীত

 #সতর্কতামূলক_পোস্ট!!চাঁদপুর ভ্রমণের পথে লঞ্চঘাটের বাজার থেকে দুইটা ২ কেজি প্লাস ওজনের গোলগাল ইলিশ মাছ কিনে বাসায় ফিরলাম...
18/08/2025

#সতর্কতামূলক_পোস্ট!!
চাঁদপুর ভ্রমণের পথে লঞ্চঘাটের বাজার থেকে দুইটা ২ কেজি প্লাস ওজনের গোলগাল ইলিশ মাছ কিনে বাসায় ফিরলাম। দেখতে একেবারে চওড়া ও ফ্রেশ মনে হচ্ছিলো।

❗ কিন্তু বাড়িতে এনে কাটার পর যা দেখলাম, তাতে চমকে উঠলাম!

✅ মাছটার পেটে ছিলো ৪/৫ ফুট লম্বা অব্যবহৃত নেটজাল (জাল) – কোনো নাড়িভুঁড়ি বা ডিম কিছুই ছিল না!

❌ এটা এতটাই নিখুঁতভাবে ভরা ছিলো যে, নিয়মিত মাছ কিনলেও বুঝতে পারিনি!

📌 এতে মাছ বিক্রেতার ২টা বড় লাভ:
1️⃣ ওজন বেড়েছে
2️⃣ মাছটা গোলগাল, টাইট ও ফ্রেশ দেখিয়েছে

😔 কিন্তু রান্নার পর মাছের কোনো স্বাদ ছিল না — বাসার কেউই খেতে পারেনি!

📍দূরত্বের কারণে এখন সেই বিক্রেতাকে খুঁজে ধরা সম্ভব নয়। তাই আপনারা সাবধান থাকুন।

📢 দয়া করে এই পোস্টটি Share করুন যেন সবাই সতর্ক থাকে।

🔔 আর এই ধরনের ব্রেকিং পোস্ট সবার আগে পেতে এই পেজে
➡️ দিন
➡️ তারপর > Favourites করে রাখুন।

সচেতন হোন, প্রতারকদের ঠকাবার সুযোগ কমিয়ে দিন!
সংগৃহীত

L*D রোগে আতংকিত হয়ে এন্টিবায়োটিক ইনজেকশন দিয়ে গরু মারবেন না!1) গরুর L*D রোগে প্রথম সপ্তাহে বেশী ঔষধ ব্যবহার করবেন না, এ ...
15/08/2025

L*D রোগে আতংকিত হয়ে এন্টিবায়োটিক ইনজেকশন দিয়ে গরু মারবেন না!

1) গরুর L*D রোগে প্রথম সপ্তাহে বেশী ঔষধ ব্যবহার করবেন না, এ সময় গরুর নিজের রোগ দমন সক্ষমতা দিয়ে রোগকে মোকাবেলায় সুযোগ দিতে হবে।কতটুকু মোকাবেলা করতে পারছে, এটা খেয়াল করে সাপোর্ট চিকিৎসা দিতে হবে। ভয়ে অগ্রীম চিকিৎসা করতে গিয়ে পিছিয়ে যাবেন।
2) এই সময়/ প্রথম দুই সপ্তাহ কোন প্রকার এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করবেন না, কারন এটা ভাইরাস ঘটিত রোগ, ব্যকটেরিয়া ঘটিত রোগ না।
3) প্রথম সপ্তাহে যত বেশী ঔষধ খাওয়াবেন, এই রোগ ভাল হতে তত বেশী সময় লাগবে; ক্ষতি বেশী হবে, শেষে চিকিৎসা ব্যয় বাড়বে, তথাপি ও গরু-বাছুর বাঁচানো কঠিন হবে।
4) এ সময় আপনার প্রধান কাজ হল একটি থার্মোমিটার হাতের কাছে রাখা, জ্বর মাপা ও জ্বর নিয়ন্ত্রনে রাখা, ফাষ্টভেট/পাইরালজিন এসব ট্যবলেট খাওয়ান প্রতি আট ঘন্টা পরপর দিনে তিনবার। কম করে হলে দিনে 2-3 বার গোসল করাবেন, শরীর মুছে দিতে হবে, জ্বর 104 থেকে নীচে রাখতে হবে।
5) এই সময় খাবার সোডা বড় গরুর জন্য 30 গ্রাম,বাছুর হলে 15 গ্রাম, নিমপাতা পরিমান মত,জিংক সিরাপ বাছুরকে 50 মিলি, বড় গরুকে 100 মিলি করে 15-20 দিন খাওয়াতে থাকুন। এতে এ রোগের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কম হবে।
6) গোটা গুলো মোটামুটি দৃশ্যমান হতে সুযোগ দিতে হবে, এতে ভয় পাওয়ার কিছু নেই, এ সময় গরুর রোগ প্রতিরোধশক্তি এই ভাইরাসের বিরুদ্ধে ফাইট করছে এটা জোর করে বন্ধ করতে না যেয়ে একটু সময় দিন ও পরে নন স্টেয়রয়েড এন্টিহিস্টামিন ইনজেকশন দিতে পারেন। এসময় এষ্টাভেট/রেনাসিন ইনজেকশন 100 কেজি বডি ওয়েটের জন্য 8-10 সিসি পরপর তিন দিন/ এক দিন পরপর তিন বার দিতে পারেন। এ সময় রেজিঃ ভেটের পরামর্শ নিবেন।
7) এ সময় খাবার স্বাভাবিক রাখুন,ইলেকট্রোলাইটস/ডেক্সড্রোজ ও মিনারেলস সাপোর্ট দিতে পারেন। ওর স্যালাইন,লেবুর রস, ক্যালসিয়াম, এমাইনোভেট প্লাস সিরাপ এসব দিয়ে এনার্জি ও পুষ্ঠি সাপোর্ট দিতে হবে। এতে গরুর রোগ প্রতিরক্ষা তৈরীতে সহায়তা হবে।
8) এ সময় No lumpy, Lumpy cure, FRA C12 এসব পাউডার খাওয়াতে পারেন। এতে ভাইরাস ভেতর থেকে দূর্বল হয়ে যাবে।
9) নিমপাতা সিদ্ধ পানি, পটাশের পানি, স্যাম্পু, টিমসেন/ GPC8 /FAM 30 এসব দিয়ে গোসল করাতে হবে।

উল্লেখিত পরামর্শ গরু পালনকারী ভাই ও বোনেরা সঠিক ভাবে পালন করলে ভয়ানক L*D রোগ থেকে আপনার গরু দ্রুত সুস্থ্য হয়ে উঠবে ইনশাআল্লাহ্!

(আগে ভাল করে পড়ুন এরপর ফলো করুন )।

Address

Birampur, Dinajpur
Birampur
5266

Telephone

01521212322

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Engineer's Agro posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Engineer's Agro:

Share