Engineer's Agro

Engineer's Agro পশু পাখিদের প্রতি ভালবাসার বহি প্রকাশ! পশু পাখিদের প্রতি ভালবাসা, তাদের লালন পালন করতে ভাল লাগে, তাদের সাথে সময় কাটাতে ভাল লাগে।

এয়ারপোর্টে লাগেজের ওজন যখন বেশি হয়.! 🙂
04/08/2025

এয়ারপোর্টে লাগেজের ওজন যখন বেশি হয়.! 🙂

30/07/2025

ডিগ্রি নাই, সমস্যা নাই!
“আমার দাদা ছিলেন চৌধুরী, আমি আবার কাঠমিস্ত্রি হই?”, এটাই আমাদের সেই চিরাচরিত বাঙালি মনোভাব, যেখানে হাতের কাজ, চাকরি মানে তেল-মাটি-ঘাম, সেটা যেন সামাজিক পতনের নামান্তর। ভুলে যাই, আমাদের বেশিরভাগ পূর্বপুরুষই ছিলেন গর্বিত কৃষক, নিজের হাতে মাটি খুঁড়ে, ঘাম ঝরিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন। আর এখন? ২০২৫-এ দাঁড়িয়ে পাইপ ঠিক করাটা যেন পারিবারিক গাছের গোড়া কেটে দেওয়া! একজন প্লাম্বার মাস্টার্সধারীর চেয়ে বেশি আয় করছেন, এ তো সমাজে মহাপাপ! আমাদের এখানে চাকরির মান নির্ধারণ হয় না দক্ষতা বা উপার্জনে, বরং হয় সেই কল্পিত পুরনো পূর্বপুরুষদের মুখভঙ্গিতে, যাঁরা স্বর্গে বসে চায়ের কাপ হাতে বসে আছেন, বিচারকের ভূমিকায়!
বাংলাদেশে শেখার প্রতি উৎসাহ আসে তখনই, যখন শেখার পেছনে টাকা লুকিয়ে থাকে। কেউ যদি বলে “ফ্রিল্যান্সিং শিখে লাখ টাকা আয় করুন” বা “এই কোর্স করলেই BCS”, তখনই মানুষের মধ্যে এক ধরণের তুফান ওঠে। কিন্তু যখন বলা হয়, “দাদা, স্কিল শেখো, নিজেকে গড়ো, ধৈর্য ধরো”, তখন উত্তর আসে, “এইটা পরে করবো, আগে একটু রিল দেখি।” এমনকি ইংরেজি মিডিয়ামের সন্তান, যারা ‘CEO মেটেরিয়াল’ হয়ে জন্মেছে, তারাও ঝাঁপিয়ে পড়ে, যদি ফলাফল হয় দ্রুত আয়। কিন্তু যদি বলা হয় ‘ধীরে ধীরে বড় হও’, তারা এক কদমও এগোয় না।
সম্প্রতি, আমার একটি প্রতিষ্ঠান অস্ট্রেলিয়ান সরকারের সঙ্গে একটি চুক্তি করেছে TAFE–কে বাংলাদেশে আনার জন্য। হ্যাঁ, সেই TAFE, যেটাকে আমরা অনেকেই হালকাভাবে দেখি, কফি খেতে খেতে যেটার নাম শুনে একটু নাক সিঁটকাই। সেখানে গিয়ে জানতে পারি—তাদের সাবমেরিন প্ল্যান্টের জন্য ২০ হাজার ওয়েল্ডার দরকার। শুধু ওয়েল্ডিং জানলেই হবে না, ইংরেজিও জানতে হবে। সাবমেরিনের ভাষা, দেখা যাচ্ছে, ভুল গ্রামার সহ্য করে না! ভাবলাম, ইংরেজি মিডিয়াম স্কুলগুলোতে বলি। কিন্তু না, সেখানেই সবচেয়ে বড় ধাক্কা। ছাত্ররা তো দূরের কথা, তাদের অভিভাবকরাই বলে ওঠে, “আমার সন্তান ওয়েল্ডার? তারপর কে তাকে বিয়ে করবে?”
অথচ অস্ট্রেলিয়ার ৯ নিউজের প্রতিবেদনে দেখা যায়, Rope-access technician, miner, construction worker, drill rig operator, এই পেশাগুলোতে বছরে ৯০,০০০ থেকে ১,৭০,০০০ অস্ট্রেলিয়ান ডলার আয় হয়। কোনো চার বছরের ডিগ্রি লাগে না, লাগে কয়েক মাসের দক্ষতা আর সঠিক প্রশিক্ষণ। TAFE এই পথ খুলে দিয়েছে, দ্রুতগতির, বাস্তবমুখী প্রশিক্ষণ, যেটা সরাসরি চাকরির বাজারে নিয়ে যায়। এখন তো অবস্থা এমন, অনেক ট্রেড অ্যাপ্রেন্টিস গ্র্যাজুয়েটদের চেয়েও বেশি আয় করছে।
অস্ট্রেলিয়া বা উন্নত দেশগুলোতে সম্মান আর উপার্জনের ভিত্তি হলো দক্ষতা, চাকরির টাইটেল নয়। আর আমরা? এখনো ডিগ্রির পালিশ ঘষে যাচ্ছি, চোখ বন্ধ করে বাস্তবতাকে এড়িয়ে চলছি। AI যখন বেসিক কাজগুলো সরিয়ে দিচ্ছে, তখন বড় বড় কর্পোরেটগুলো নতুন গ্র্যাজুয়েট নিয়োগই কমিয়ে ফেলছে। অন্যদিকে, নির্মাণ, স্বাস্থ্যসেবা, প্রযুক্তিখাতে দক্ষ মানুষের অভাব। একজন LinkedIn এক্সপার্ট দশমবার তার হেডলাইন ঠিক করছে, আর এক প্লাম্বার ইতিমধ্যেই কাজ নিয়ে ব্যস্ত, হ্যাশট্যাগের সময়ই নেই।
বাংলাদেশের সামনে এখন সুযোগ আছে। Industry 4.0 আমাদের দরজায়। দক্ষ পেশাজীবীদের চাহিদা - ইলেকট্রিশিয়ান, প্লাম্বার, সোলার টেকনিশিয়ান, রেফ্রিজারেশন মেকানিক, ইন্ডাস্ট্রিয়াল কুক, শুধু বাড়বে। দরকার সম্মান দেওয়া, আধুনিক প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা তৈরি করা, আর ‘কাজের লোক’ (servant) কথাটাকে রূপান্তর করা, ‘স্পেশালিস্ট’-এ।
এখন ২০২৫। এখনো যদি বিশ্বাস করি যে সম্মান শুধু রিভলভিং চেয়ারে আর টাই ক্লিপে বন্দি, তাহলে আমরা আরেকটা “ডিগ্রিধারী বেকার” প্রজন্ম তৈরি করবো। আমাদের দরকার আরেকটা এমবিএ না, দরকার একজন দক্ষ কাঠমিস্ত্রি, কোড ওয়েল্ডার আর সোলার ইঞ্জিনিয়ার। প্রশ্নটা বদলানো উচিত, “আপনার ডিগ্রি কী?” থেকে “আপনি কি কাজটা পারেন?”
কারণ এখনো বাংলাদেশে কাঠমিস্ত্রি হওয়াটা শুধু সমাজে নয়, বিয়ের বাজারেও রিস্ক ফ্যাক্টর। অথচ যাঁরা ‘কাজের লোক’ বলে অবহেলা করি, উন্নত দেশে তারাই CEO-এর সমান বেতন পান। আমরা ডিগ্রির মোহে পড়ে আছি, হাতে কাজ নেই, তবুও আত্মসম্মানে ভরপুর। AI আমাদের পেছনে ফেলে যাচ্ছে, আর স্কিলভিত্তিক পেশাজীবীরা এগিয়ে যাচ্ছে। সময় এসেছে—অহংকার নামিয়ে, হাতে তুলে নেওয়ার একগুচ্ছ টুল। আর জিজ্ঞেস করার সময়, “ডিগ্রি আছে?” নয়, “কাজটা পারো তো?”

25/07/2025

ধেঁয়ে আসছে দেশের দিকে প্রবল মৌসুমি বৃষ্টি বলয় " ধারা। [অলরেডি শুরু]

নোট : বলে রাখা ভালো, বৃষ্টি বলয় ধারা অলরেডি দেশের মধ্য ও দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলে সক্রিয় হতে শুরু করেছে। এটি আগামী ২৪-৩৬ ঘণ্টার মধ্যে দেশের ৬০-৭০% এলাকায় প্রথম ধাপে সক্রিয় হতে পারে। এরপর ২৬ তারিখে দক্ষিণাঞ্চল ব্যতীত বাকি এলাকায় বৃষ্টি অনেকটা কম থাকতে পারে। এরপর ২৬ তারিখ রাত থেকে পরবর্তী ৪৮ ঘন্টায় বৃষ্টি বলয় ধারা পর্যায়ক্রমে দেশব্যাপী সক্রিয় হয়ে উঠতে পারে।

এটি একটি পূর্ণাঙ্গ বৃষ্টি বলয়, মানে এই বৃষ্টি বলয়ে দেশের সকল এলাকায় যথেষ্ট বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে। এবং এই বৃষ্টি বলয় টি দেশের ১০০ শতাংশ এলাকায় কমবেশি বৃষ্টি হতে পারে।

এটি চলতি বছরের ৯ তম বৃষ্টি বলয় ও ৫ম মৌসূমী বৃষ্টি বলয়, যা আজ ২৪ শে জুলাই চট্টগ্রাম বিভাগ হয়ে দেশের প্রবেশ করেছে ও ২ রা অগাস্ট রংপুর হয়ে দেশ ত্যাগ করতে পারে।

সর্বাধিক সক্রিয়ঃ চট্টগ্রাম,,বরিশাল ও খুলনা বিভাগ
বেশ সক্রিয় : ঢাকা, সিলেট, ময়মনসিংহ ও রাজশাহী বিভাগ
মাঝারি সক্রিয় : রংপুর বিভাগ

নাম : প্রবল বৃষ্টি বলয় ধারা
টাইপ : পূর্ণাঙ্গ বৃষ্টি বলয়।

কাভারেজ : দেশের প্রায় ১০০ শতাংশ এলাকা।
ধরন : মৌসূমী বৃষ্টি বলয়
সময়কাল : ২৪ শে জুলাই হতে ১লা অগাস্ট পর্যন্ত।
সর্বাধিক সক্রিয়: ২৪-২৫ শে জুলাই দেশের ৬০-৭০% এলাকায় ও ২৭ শে জুলাই হতে ১লা অগাস্ট পর্যায়ক্রমে দক্ষিন হতে উত্তরাঞ্চলে।

কালবৈশাখী : নেই
বজ্রপাত : অপেক্ষাকৃত কম [শুরুতে বেশি]
বন্যা : আছে বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের বন্যা প্রবণ নিচু এলাকায়।

একটানা বর্ষন : আছে
সিস্টেম : ১/২টি মৌসূমী সিস্টেম আছে।
ঝড় : এই বৃষ্টি বলয়ে দেশের উপর বড় কোন ঝড়ের সম্ভাবনা নেই তবে উপকূলীয় এলাকায় লঘুচাপ বা নিম্নচাপের কারণে দমকা হাওয়া বয়ে যেতে পারে।

সাগর : বেশিরভাগ সময়েই কিছুটা উত্তাল থাকতে পারে সামুদ্রিক সিস্টেম ও বায়ুচাপের তারতম্যের কারণে।

পাহাড় ধসঃ এসময় চট্টগ্রাম এবং সিলেট বিভাগের পাহাড়ি এলাকাতে পাহাড় ধ্বসের বেশ আশঙ্কা রয়েছে।

নোট : বৃষ্টিবলয় "ধারা" চলাকালীন সময়ে দেশের আকাশ অধিকাংশ এলাকায় আংশিক থেকে মূলত মেঘলা থাকতে পারে। ও অধিক সক্রিয় এলাকায় মেঘাচ্ছন্ন থাকতে পারে।
বৃষ্টি বলয় "ধারায়" অধিকাংশ বৃষ্টিপাত হতেপারে একটানা ও দীর্ঘস্থায়ী।

*এই বৃষ্টি বলয় চলাকালীন সময়ে দেশের প্রায় ৮০-৯০% এলাকায় পানি সেচের চাহিদা পুরন হতে পারে।

বৃষ্টিবলয় ধারা চলাকালীন সময়ে দেশের আবহাওয়া অধিকাংশ এলাকায় আরামদায়ক থাকতে পারে, তবে বৃষ্টি বিরতির সময় অল্প কিছুটা ভ্যপসা গরম পড়তে পারে কিছু কিছু এলাকায়।
তবে ২৪ শে জুলাই হতে ২৬ শে জুলাই পর্যন্ত দেশের মধ্য ও উত্তর অঞ্চলে মাঝে মাঝে ভ্যাপসা গরম পড়তে পারে।

ধারা চলাকালীন সময়ে উত্তর বঙ্গোপসাগর অধিকাংশ সময়েই সামুদ্রিক সিস্টেম ও বায়ুচাপের তারতম্যের কারনে কিছুটা উত্তাল থাকতে পারে।
"ধারা" চলাকালীন সময়ে বেশি সক্রিয় স্থানে রোদের উপস্থিতি তেমন পাওয়া যাবেনা ইনশাআল্লাহ।

মেঘের অভিমুখ: শুরুতে দক্ষিণ-পূর্ব থেকে উত্তর-পশ্চিম দিকে। তারপর এরপর অধিকাংশ এলাকায় দক্ষিণ হতে উত্তর দিকে। তবে মাঝে মাঝে বিভিন্ন এলাকায় গতিপথ ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। যেমন, উপকূলে দক্ষিণ পশ্চিম হতে উত্তর পূর্ব দিকে এবং উত্তরাঞ্চলে দক্ষিণ পূর্ব থেকে উত্তর পশ্চিম দিকে।

বজ্রপাতঃ এই বৃষ্টি বলয়ে দেশের অধিকাংশ এলাকায় শুরুতে বেশ বজ্রপাত হতে পারে। এবং পরবর্তীতে বৃষ্টি বলয় দেশে বেশি সক্রিয় হয়ে ওঠার সাথে সাথে বজ্রপাত কমে যেতে পারে। শুরুতে বজ্রপাত বেশি হলেও, বৃষ্টি বলয়ের অনেকাংশে বজ্রপাত মুক্ত থাকতে পারে।

আসুন একনজরে দেখেনেই বৃষ্টি বলয় ধারা এ চলাকালীন সময়ে দেশের কোন বিভাগে গড়ে কত মিলিমিটার বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে। ও বৃষ্টি বলয়ের ১০ দিনে কোন বিভাগে গড়ে কত দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে।

ঢাকা ২১৫-২৫০ মিলিমিটার, গড়ে ৫দিন
খুলনা ৩২০-৩৫০ মিলিমিটার গড়ে ৮ দিন
বরিশাল ২৫০-৩৫০ মিলিমিটার গড়ে ৮ দিন
সিলেট ২৭০-৩০০ মিলিমিটার গড়ে ৬ দিন
ময়মনসিংহ ২১৩-২৪০ মিলিমিটার গড়ে ৫ দিন
রাজশাহী ১৭৫-২০০ মিলিমিটার গড়ে ৫ দিন
রংপুর ১৪৫-১৭০ মিলিমিটার গড়ে ৪ দিন
চট্টগ্রাম ৩৫৫-৫৫০ মিলিমিটার গড়ে ৮ দিন।

আসুন একনজরে দেখে নেই, বৃষ্টি বলয় ধারায় চলাকালীন সময়ে আপনার জেলায় গড়ে কত মিলিমিটার বৃষ্টি হতেপারে।
জেলার নাম। বৃষ্টির পরিমান (মিমি)

বরিশাল বিভাগ
==========
বরিশাল ৩০০
ভোলা উত্তর ৩৫০
ভোলা দক্ষিণ ৪০০
বরগুনা ৪০০
ঝালকাঠি ৩২০
পটুয়াখালী উত্তর ৩৫০
পটুয়াখালী দক্ষিণ ৩৬০
পিরোজপুর ৩৫০
---------------------------
চট্টগ্রাম বিভাগ
==========
বান্দরবান উত্তর ৩৫০
বান্দরবান দক্ষিণ ৪৫০
ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০
চাঁদপুর ৩০০
চট্টগ্রাম উত্তর ৪০০
চট্টগ্রাম দক্ষিণ ৪৬০
কুমিল্লা উত্তর ২৬০
কুমিল্লা দক্ষিণ ৩০০
কক্সবাজার উত্তর ৫০০
কক্সবাজার দক্ষিণ ৫৫০
ফেনী ৪০০
খাগড়াছড়ি উত্তর ২৫০
খাগড়াছড়ি দক্ষিণ ২৮০
লক্ষ্মীপুর ৩৬৫
নোয়াখালী উত্তর ৩৬০
নোয়াখালী দক্ষিণ ৪০০
রাঙামাটি উত্তর ২৫০
রাঙামাটি দক্ষিণ ৩০০
---------------------------
ঢাকা বিভাগ
===========
ঢাকা ২০০
ফরিদপুর ২৫০
গাজীপুর ২১০
গোপালগঞ্জ ২৮৫
মাদারীপুর ২৫০
মানিকগঞ্জ ১৯০
মুন্সীগঞ্জ ২০৫
নারায়ণগঞ্জ ২০০
নরসিংদী ২০০
রাজবাড়ী ২৪০
শরীয়তপুর ২৪০
টাঙ্গাইল ২০০
কিশোরগঞ্জ ২০০
--------------------
ময়মনসিংহ বিভাগ
=============
জামালপুর ১৬৫
ময়মনসিংহ উত্তর ২৫০
ময়মনসিংহ দক্ষিণ ২২০
নেত্রকোনা ২৫০
শেরপুর ১৬০
---------------------------
খুলনা বিভাগ
============
বাগেরহাট উত্তর ৩৪০
বাগেরহাট দক্ষিণ ৪০০
চুয়াডাঙ্গা ২৭৫
যশোর ২৮০
ঝিনাইদহ ২৭৭
খুলনা উত্তর ৩৫০
খুলনা দক্ষিণ ৪০০
কুষ্টিয়া ২৫০
মাগুরা ২৮০
মেহেরপুর ২৬০
নড়াইল ২৯০
সাতক্ষীরা উত্তর ৩৫০
সাতক্ষীরা দক্ষিণ ৪০০
---------------------------
রাজশাহী বিভাগ
============
বগুড়া ১৬৫
জয়পুরহাট ১৫০
নওগাঁ ১৭০
নাটোর ১৮৫
চাঁপাইনবাবগঞ্জ ১৭৫
পাবনা ২০০
রাজশাহী ১৭০
সিরাজগঞ্জ ১৯৫
---------------------------
রংপুর বিভাগ
=============
দিনাজপুর ১০০
গাইবান্ধা ১২০
কুড়িগ্রাম ১৫০
লালমনিরহাট ১৯০
নীলফামারী ১৮৫
পঞ্চগড় ২০০
রংপুর ১০০
ঠাকুরগাঁও ১৩০
---------------------------
সিলেট বিভাগ
============
হবিগঞ্জ ২২০
মৌলভীবাজার ২৪০
সুনামগঞ্জ ৩০০
সিলেট ৩২০
---------------------------
পশ্চিমবঙ্গ
==========
উত্তর ২৪ পরগনা ২৮৫
দক্ষিণ ২৪ পরগনা ৩৫০
দক্ষিণ মধ্য বাংলা ৩০০
কলকাতা ৩১০
দীঘা ২৭০
পশ্চিম মেদিনীপুর ২৮৫
বাঁকুড়া ৩৫০
পুরুলিয়া ৩০০
পূর্ব বর্ধমান ৩১০
আসানসোল ৩৮৫
বহরমপুর ২৪০
মালদা ১৪০
রায়গঞ্জ ১১০
ইসলামপুর ১৪০
শিলিগুড়ি ২২০
দার্জিলিং ২৫০
জলপাইগুড়ি ২২০
কোচবিহার ২২০
---------------------------
ওড়িশা
==========
উত্তর ওড়িশা ২০০
পূর্ব-মধ্য ওড়িশা ১০০
---------------------------
ঝাড়খণ্ড
==========
উত্তর ঝাড়খণ্ড ২৫০
দক্ষিণ ঝাড়খণ্ড ২০০
জামশেদপুর ৩০০
রাঁচি ২৮৫
দুমকা ২৫০
---------------------------
বিহার
========
দক্ষিণ বিহার ২০০
পূর্ব বিহার ১১৫
উত্তর বিহার ১০০
---------------------------
নেপাল
উচ্চ নেপাল ২০০
পূর্ব নেপাল ১৮০
---------------------------
ভুটান
পশ্চিম ভুটান ১০০
মধ্য ভুটান ১০৫
পূর্ব ভুটান ১১০
---------------------------
আসাম
পশ্চিম আসাম ২২০
মধ্য আসাম ১৪০
পূর্ব আসাম ১৭৫
দক্ষিণ আসাম ২২০
---------------------------
অন্যান্য
===========
চেরাপুঞ্জি ৪৫০
মধ্য মেঘালয় ১৫০
দক্ষিণ পশ্চিম অরুণাচল ২০০
মধ্য ত্রিপুরা ৩৪০
ত্রিপুরা-মিজোরাম সীমান্ত ২৫০
মণিপুর ১৫০
নাগাল্যান্ড ১৬০
উত্তর মিজোরাম ২০০
দক্ষিণ মিজোরাম ২৮০
-----------------------
মিয়ানমার
===========
উত্তর চীন ২০০
দক্ষিণ চীন ৩০০
সাগাইং ১০০
উত্তর রাখাইন ৬৫০
মধ্য মাগোয়ে ৮৫
---------------------------
*এখানে দেওয়া বৃষ্টির পরিমান একটা গড় ধারনা মাত্র, স্থানভেদে এর পরিমান কিছুটা হেরফের হতেপারে। ও দেশের কোন কোন ক্ষুদ্র এলাকায় কিছুটা বেশি বৃষ্টি হতে পারে ও কোন ক্ষুদ্র স্থানে বৃষ্টি অনেক কম হতে পারে।
নোট : প্রাকৃতিক কারনে বৃষ্টি বলয় ধারা এর সময়সূচি কিছুটা পরিবর্তন ও এর শক্তি কিছুটা হ্রাস, বৃদ্ধি বা বিলুপ্ত হতেপারে।

পূর্বাভাস তৈরি : Bangladesh Weather Observation Team Ltd. (BWOT)

[Copyright : বাংলাদেশে BWOT একমাত্র আবহাওয়া সংস্থা যারা বৃষ্টি বলয় নামকরন করে বৃষ্টিবলয়ের পূর্বাভাস করার প্রচলন করে। তাই BWOT ব্যাতিত আর কেউ বৃষ্টি বলয় নামকরণ করে পূর্বাভাস করে বিভ্রান্তি তৈরি করা থেকে বিরত থাকুন]

*DISCLAIMER: এটা শুধুমাত্র আমাদের গবেষণায় পাওয়া তথ্য, কোনো সরকারি পূর্বাভাস বা সতর্কতামূলক বিজ্ঞপ্তি না এবং আবহাওয়া সংক্রান্ত অফিসিয়াল পূর্বাভাসের জন্য সবাই বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তি অনুসরণ করুন।
এবং এই পূর্বাভাসের উপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের সাথে যোগাযোগ করুন, অথবা তাদের পূর্বাভাস অনুসরণ করুন।

ধন্যবাদ : Bangladesh Weather Observation Team- BWOT
আপডেট : ২৪ শে জুলাই ২০২৫, ১২ঃ৫০ পুর্বাহ্ন।

১কেজি রসুন বাকল ফেলে দিয়ে পরিস্কার করে রৌদ্রে ২ দিন রেখে সরিষার তৈলে ভেজে নিবেন,ঠান্ডা হবার পর পাএে রেখে দিবেন,যতোবার খা...
25/07/2025

১কেজি রসুন বাকল ফেলে দিয়ে পরিস্কার করে রৌদ্রে ২ দিন রেখে সরিষার তৈলে ভেজে নিবেন,ঠান্ডা হবার পর পাএে রেখে দিবেন,যতোবার খাবার খাবেন ততোবার খাবারের সাথে ১ থেকে ৫ কোষ রসুন মেখে খান,আপনার শরিরে ভাইরাস,ব্যাকটেরিয়া,ফাংগাল ইনফেকশন হবেনা, বুকে কখনো ঠান্ডা লাগবে না,ঘর ঘন জ্বর হবে না,রক্তে কোলেস্টেরল হবেনা,উচ্চরক্তচাপ হবেনা,থাকলে ভালো হবে,,শরিরেব কোন ইনফেকশন হলে দ্রত শুকাবে,যৌবন অটুট থাকবে,রক্তে কোলেস্টেরল থাকলে কমাবে,হাইপ্রেসার থাকলে দ্রত কমে যাবে,বোন টিভি থাকলে ঠিক হয়ে যাবে,প্রস্টেটগ্রেন্ড বৃদ্ধি হলে স্বাভাবিক অবস্হায় ফিরে আনবে,পায়ের তলায় মেচ হলে শক্ত অংশ কেটে প্রতি রাএে প্রলেপ দিবেন মেচ ভালো হয়ে যাবে,শরিরে শক্তি বাড়বে, সারাদিন প্ররিশ্রম করলে কান্তি আসবে না,প্রচুর শক্তি বাড়বে,হার্টের রোগীর মহা ঔষধ কারন রসুন হলো প্রাকৃতিক Ecospine, রসুন খেলে হার্টে ব্যথা হবে না,ডায়াবেটিস হবেনা,থাকলে নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে,শরিরে প্রচুর শক্তি যোগাবে,তাহলে আর দেরি কেন এখনি খাওয়ার অভ্যাস করুন,গর্ভবতী মা,ছোট বাচছারা,প্রচুর গ্যাস যাদের হয়,আলসার রোগীরা খাওয়া নিষেধ,

ভীড় করতেসেন যেনো কনসার্ট হচ্ছে। সবাই মোবাইল দিয়ে ভিডিও করতেসেন।আপনাদের জন্য ইমার্জেন্সি বেইহাইকেল গুলো মুভ কর‍তে পারছে ন...
21/07/2025

ভীড় করতেসেন যেনো কনসার্ট হচ্ছে। সবাই মোবাইল দিয়ে ভিডিও করতেসেন।আপনাদের জন্য ইমার্জেন্সি বেইহাইকেল গুলো মুভ কর‍তে পারছে না।

আমরা মানুষ হবো আর কবে!!!

যখন আমরা এমন কিছু নিয়ে বারবার চিন্তা করি যার কোনো সমাধান আমাদের হাতে নেই তখন শরীরের স্ট্রেস প্রতিক্রিয়া ব্যবস্থা সারাক্ষ...
19/07/2025

যখন আমরা এমন কিছু নিয়ে বারবার চিন্তা করি যার কোনো সমাধান আমাদের হাতে নেই তখন শরীরের স্ট্রেস প্রতিক্রিয়া ব্যবস্থা সারাক্ষণ সক্রিয় থাকে। একে বলা হয় ক্রনিক স্ট্রেস বা দীর্ঘস্থায়ী মানসিক চাপ। এই চাপ শরীরের ইমিউন সিস্টেমকে দুর্বল করে ফেলে, ফলে শরীর সহজেই নানা অসুখে আক্রান্ত হয়। এই মানসিক চাপের সময় শরীরে কর্টিসল নামের একটি হরমোনের পরিমাণ বেড়ে যায়। কর্টিসল বেশি হলে হজমের সমস্যা, গা ও পেশিতে ব্যথা, মাথাব্যথা দেখা দেয়। দীর্ঘমেয়াদে এই হরমোন উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগের মতো জটিল রোগের কারণ হতে পারে।

তবে সমস্যাটা শুধু শারীরিক নয়। মানসিক চাপের কারণে মানুষ অনেক সময় ভুলভাবে নিজেকে সামলাতে চেষ্টা করে। যেমন—অতিরিক্ত খাওয়া, ধূমপান বা নেশাদ্রব্য গ্রহণ যা শরীরের ওপর আরও খারাপ প্রভাব ফেলে। এইভাবে মানসিক চাপ এক ভয়ংকর চক্রে পরিণত হয়, যেটা থেকে বের হওয়া কঠিন মনে হলেও পুরোপুরি সম্ভব। থেরাপি, মেডিটেশন, কিংবা জীবনের ছোটখাটো পরিবর্তন—এই জিনিসগুলো চাপ কমাতে সাহায্য করে।

16/07/2025

একাত্তরে বেঁচে যাওয়া একজন কঠিন বুদ্ধিজীবী...

🌿 গাছের পাতার ভাষা শিখুন 🌿আপনার গাছ কথা বলে ~ পাতার রঙ, গঠন, আর অবস্থা দিয়ে! দেখুন কী বলছে :💧 আরও পানির দরকার :শুকনো পাত...
07/07/2025

🌿 গাছের পাতার ভাষা শিখুন 🌿

আপনার গাছ কথা বলে ~ পাতার রঙ, গঠন, আর অবস্থা দিয়ে! দেখুন কী বলছে :

💧 আরও পানির দরকার :
শুকনো পাতা, পাতার কিনারায় হলুদ দাগ, ভঙ্গুর হয়ে যাওয়া

☀️ আরও ছায়ার দরকার :
পুড়ে যাওয়া বা অতিরিক্ত হলুদ হয়ে যাওয়া পাতা

🌥️ আরও রোদের দরকার :
বিবর্ণ পাতা, দুর্বল ও কাত হয়ে যাওয়া কান্ড

🌊 অতিরিক্ত পানি পাচ্ছে :
পাতা হলদে, শিকড়ে পচন ধরছে

🍄 ছত্রাকজনিত সমস্যা (ফাঙ্গাল ইনফেকশন) :
পাতায় দাগ, ফাংগাস বা ছাঁচ

🐛 পোকামাকড় খেয়েছে :
ছিদ্রযুক্ত পাতা, পোকামাকড়ের উপস্থিতি

🔍 পর্যবেক্ষণ করুন, যত্ন নিন, ভালোবাসা দিন। গাছ সুস্থ থাকবে, বাড়বে সবুজ প্রশান্তি! 🌱

আগামিকাল ১০ ই মুহররম। পবিত্র আশুরার দিন। কুরআনে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা যে চারটা মাসকে সম্মানিত মাস ( আরবাআতুন হুরুম)...
05/07/2025

আগামিকাল ১০ ই মুহররম। পবিত্র আশুরার দিন। কুরআনে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা যে চারটা মাসকে সম্মানিত মাস ( আরবাআতুন হুরুম) হিশেবে আখ্যায়িত করেছেন, মুহররম তার মধ্যে একটা।

মুহররম মাসের সবচেয়ে পবিত্র দিনটা হলো এই মাসের দশম তারিখ তথা আশুরার দিন। সহিহ বুখারির হাদিস থেকে জানা যায়—মুহররম মাসের এই দিনটাতে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা নবি মুসা আলাইহিস সালাম এবং তাঁর উম্মতকে ফিরআউন বাহিনীর হাত থেকে উদ্ধার করেছিলেন সমুদ্রে তাদের জন্য পথ তৈরি করার মাধ্যমে। একইভাবে তিনি সেদিন যালিম ফিরআউনকেও ডুবিয়ে মেরেছিলেন সমুদ্রের পানিতে।

মুহররম মাস যেহেতু অত্যন্ত পবিত্র একটা মাস, ফলে এই মাসজুড়ে ব্যাপক আমল ইবাদাত করার আলাদা মর্যাদা রয়েছে।

তবে, এই আশুরার দিন ইসলামের ইতিহাসে ঘটেছে হৃদয়বিদারক কারবালার ঘটনাও। এই দিন যালিমেরা শহিদ করেছিল নবিজির প্রাণাধিক প্রিয় দৌহিত্র হুসাইন রাদিয়াল্লাহু আনহু ও তাঁর পরিবারের অনেক সদস্যকে।

আশুরা দুটো কারণে আমাদের ইতিহাসে স্মরণীয়:

১. মুসা আলাইহিস সালাম এবং তাঁর উম্মতের যালিমের হাত হতে মুক্তি এবং ফিরআউনের পতন।

২. হুসাইন রাদিয়াল্লাহু আনহুর শহিদ হওয়ার ঘটনা।

১০ ই মুহররম আল্লাহর রাসুল সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সিয়াম রেখেছেন। কারণ, মদিনায় এসে তিনি দেখেন যে, এই দিনটায় মদিনার ইহুদিরা সিয়াম রাখত৷ তিনি জিগ্যেস করলেন, ‘তোমরা এই দিন সিয়াম রাখো কেন?’

তারা বলেছিল, ‘এই দিন আমরা সিয়াম রাখি, কারণ এই দিনেই আল্লাহ তাআলা নবি মুসা এবং তাঁর কওমকে উদ্ধার করেছিলেন’।

আল্লাহর রাসুল বললেন, ‘এই দিনে আমরাও সিয়াম রাখব। কারণ নবি মুসা তোমাদের চাইতে আমাদের বেশি আপন’।

তিনি সাহাবিদের আদেশ দিলেন মুহররমের দশ তারিখ সিয়াম রাখতে। তবে, ইহুদিদের সাথে যেন সাদৃশ্য হয়ে না যায়, তাই তিনি দশ তারিখের আগের দিন বা পরেরদিন, একদিন মিলিয়ে বাড়তি আরও একটা সিয়াম রাখার নির্দেশ দেন।

আগামিকাল যেহেতু আশুরার দিন, এই দিন আমাদের সকলের উচিত সিয়াম রাখা। এটা আল্লাহর রাসুলের পালনীয় এবং নির্দেশিত সুন্নাহ।

আমাদের উচিত এই মাসে অধিকবেশি আল্লাহর যিকির, আযকার, দুয়া, দরুদ, তিলাওয়াতে সময় কাটানো৷ নবি মুসা আলাইহিস সালামের জীবনকে কুরআন থেকে জানা এবং বোঝা।

কারবালার ঘটনাও আমাদের উচিত স্ট্যাডি করা। অত্যন্ত হৃদয়বিদারক এবং সকরুণ এই ঘটনাকে না জানলে, আমরা ইতিহাসের বড় একটা অংশ থেকেই দূরে থেকে যাব।

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা আমাদেরকে মুহররম মাসের মর্যাদাকে বোঝার, আমল করার তাউফিক দিন।
#আরিফ_আজাদ পেজ থেকে

🤔🤔 এটা আবার কোন জাঁতের কাঁঠাল.?!!
30/06/2025

🤔🤔 এটা আবার কোন জাঁতের কাঁঠাল.?!!

Address

Birampur, Dinajpur
Birampur
5266

Telephone

01521212322

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Engineer's Agro posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Engineer's Agro:

Share