সার্বজনীন শ্রী শ্রী দুর্গা মন্দির প্রাঙ্গন, খামারকান্দি, শেরপুর, বগুড়া।

  • Home
  • Bangladesh
  • Bogra
  • সার্বজনীন শ্রী শ্রী দুর্গা মন্দির প্রাঙ্গন, খামারকান্দি, শেরপুর, বগুড়া।

সার্বজনীন শ্রী শ্রী দুর্গা মন্দির প্রাঙ্গন, খামারকান্দি, শেরপুর, বগুড়া। sobai ke suveccha সবাইকে দূর্গা পুজার অগ্রিম শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন

16/05/2022

শ্রী শ্রী কালীবাড়ি, চরফ্যাশন ভোলা।

11/05/2022
04/05/2022
03/05/2022

আগামী ৪ ই মে , বুধবার অক্ষয় তৃতীয়া 🦋🥀

এ দিন থেকে পরবর্তী ২১দিন ব্যাপি ভগবানের চন্দন শোভাযাত্রা মহোৎসব।🥰

২১ দিন সুগন্ধি চন্দন, কর্পূর, ও অগুরু মিশিয়ে ভগবানের শ্রীঅঙ্গে লেপন করা হয়। এতে পরমেশ্বর ভগবান খুবই শীতলতা ও প্রশান্তি অনুভব করেন।

অক্ষয় তৃতীয়া কী এবং কেন?

অক্ষয় তৃতীয়া হল চান্দ্র বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের তৃতীয়া তিথি। অক্ষয় শব্দের অর্থ হল যা ক্ষয়প্রাপ্ত হয় না।এই পবিত্র তিথিতে কোন শুভকার্য সম্পন্ন হলে তা অনন্তকাল অক্ষয় হয়ে থাকে। যদি ভালো কাজ করা হয় তার জন্যে আমাদের লাভ হয় অক্ষয় পূণ্য আর যদি খারাপ কাজ করা হয় তবে লাভ হয় অক্ষয় পাপ।

তাই—
৹ আমিষাহার পরিত্যাগ করা উচিত, কেননা প্রাণিহত্যা মহাপাপ।
৹ কৃষ্ণপ্রসাদ গ্রহণ করা উচিত।
৹ কৃষ্ণমন্দিরে ভোগ, চন্দন, ফুল, ফল, অর্থ ইত্যাদি দান করা উচিত।
৹ এদিন খুব সাবধানে প্রতিটি কাজ করা উচিত।
৹ কখনো যেন কটু কথা না বেরোয় মুখ থেকে।
৹ কোনো কারণে যেন কারো ক্ষতি না করে ফেলি বা কারো মনে আঘাত দিয়ে না ফেলি।
৹ তাই এদিন যথাসম্ভব কৃষ্ণকথা বলা উচিত।
৹ এদিন পূজা,জপ,ধ্যান,দান,অপরের মনে আনন্দ দেয়ার মত কাজ করা উচিত।
৹ যেহেতু এই তৃতীয়ার সব কাজ অক্ষয় থাকে তাই প্রতিটি পদক্ষেপ ফেলতে হয় সতর্কভাবে।
এবারের অক্ষয়তৃতীয়া সবার ভালো কাটুক – এই কামনায় করি।

যে সকল তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা ঘটেছিল এ দিনে—

১) বিষ্ণুর অবতার পরশুরাম আবির্ভূত হন।
২) রাজা ভগীরথ গঙ্গা দেবীকে মর্ত্যে নিয়ে এসেছিলেন।
৩) গনেশ বেদব্যাসের মুখনিঃসৃত বাণী শুনে মহাভারত লিখতে শুরু করেন।
৪) চন্দনযাত্রা শুরু হয়।
৫) সত্যযুগ শেষ হয়ে ত্রেতাযুগের সূচনা হয়।
৬) কুবেরের তপস্যায় তুষ্ট হয়ে মহাদেব তাঁকে অতুল ঐশ্বর্য প্রদান করেন। এদিনই কুবেরের লক্ষ্মী লাভ হয়েছিল বলে এদিন বৈভব-লক্ষ্মীর পূজা করা হয়।
৭) ভক্তরাজ সুদামা শ্রী কৃষ্ণের সাথে দ্বারকায় গিয়ে দেখা করেন এবং তাঁর থেকে সামান্য চালভাজা নিয়ে শ্রী কৃষ্ণ তাঁর সকল দুঃখ মোচন করেন।
৮) দুঃশাসন দ্রৌপদীর বস্ত্রহরণ করতে যান এবং ভগবান তার সখীকে রক্ষা করেন শ্রীকৃষ্ণ। শরণাগতের পরিত্রাতা রূপে এদিন শ্রী কৃষ্ণা দ্রৌপদীকে রক্ষা করেন।
৯) পুরীধামে জগন্নাথদেবের রথযাত্রা উপলক্ষ্যে রথ নির্মাণ শুরু

হরে কৃষ্ণ 🙏🙏

02/05/2022
29/04/2022

বাড়ীতে তুলসীতলা থাকলে বৈশাখ মাসব্যাপী তুলসী গাছে জল দান করতে হয়। তুলসী জলদান মন্ত্র উচ্চারণ পূর্বক তিন বার তুলসীতে জল প্রদান করতে হয়। রোজ সকালে পূজা করতে হয় এবং সন্ধ্যায় তুলসীতলায় প্রদীপ বা মোমবাতি জ্বালাতে হয়।

তুলসী জলদান মন্ত্র —

ॐ গোবিন্দবল্লভাং দেবীং ভক্তচৈতন্যকারিণীম্ ।
স্নাপয়ামি জগদ্ধাত্রীং কৃষ্ণভক্তিপ্রদায়িনীম্ ॥

শ্রীগোবিন্দের প্রিয়তমা, জগজ্জননী, সকল ভক্তকে কৃষ্ণচেতনা প্রদায়িনী এবং শ্রীকৃষ্ণে ভক্তিপ্রদাণকারিনী শ্রীমতি তুলসীদেবী, আপনাকে আমি স্নানসেবা নিবেদন করছি।

তুলসী প্রণাম মন্ত্র —

ॐ বৃন্দায়ৈ তুলসী দৈব্যে প্রিয়ায়ৈ কেশবস্য চ ।
কৃষ্ণ ভক্তি প্রদে দেবী সত্যবত্যৈ নমো নমঃ ॥

কেশবপ্রিয়া বৃন্দাদেবী যিনি কৃষ্ণ-ভক্তি প্রদান করেন সেই সত্যবতী তুলসী দেবীকে আমি বারংবার প্রণাম নিবেদন করি।

তুলসী আরতি —

নমো নমঃ তুলসী ! কৃষ্ণ প্রেয়সী ।
রাধাকৃষ্ণ-সেবা পাব এই অভিলাষী ॥
যে তোমার শরণ লয়, তার বাঞ্ছা পূর্ন হয় ।
কৃপা করি কর তারে বৃন্দাবনবাসী ॥
মোর এই অভিলাষ, বিলাস-কুঞ্জে দিও বাস ।
নয়নে হেরিব সদা যুগল রুপ রাশি ॥
এই নিবেদন ধর, সখীর অনুগত কর ।
সেবা-অধিকার দিয়ে কর নিজ দাসী ॥
দীন কৃষ্ণদাসে কয়, এই যেন মোর হয় ।
শ্রীরাধাগোবিন্দ প্রেমে সদা যেন ভাসি ॥

তুলসী প্রদক্ষিণ মন্ত্র —

যানি কানি চ পাপানি ব্রক্ষহত্যাদিকানি চ ।
তানি তানি প্রণশ্যন্তি প্রদক্ষিণ পদে পদে ॥

যিনি সকলের শিরোধার্যা, উপাস্যা, জীবন্মুক্তা, মুক্তিদায়িনী এবং শ্রীহরিভক্তি প্রদায়িনী, সেই সমগ্র বিশ্বকে পবিত্রকারিণী বিশ্বপাবনী তুলসীদেবীকে সতত প্রণাম করি।

তুলসী দর্শনেই পাপসমূহ নাশ হয়, জলদান করলে যম ভয় দূর হয়, রোপণ করলে তাঁর কৃপায় কৃষ্ণভক্তি বৃদ্ধি পায় এবং শ্রীহরির চরণে অর্পণ করা হলে কৃষ্ণপ্রেম লাভ হয়। তুলসী শ্রীকৃষ্ণপ্রেয়সী, তাঁর কৃপার ফলেই আমরা শ্রীকৃষ্ণের সেবার সুযোগ লাভ করতে পারি।

সমস্ত পত্র ও পুষ্পের মধ্যে তুলসী হচ্ছেন শ্রেষ্ঠা। তুলসী সর্বকামপ্রদা, মঙ্গলময়ী, শুদ্ধা, মুখ্যা, বৈষ্ণবী, বিষ্ণুর প্রেয়সী এবং সর্বলোকে পরম শুভা। যিনি নিত্য তুলসী সেবা করেন তিনি সমস্ত ক্লেশ হতে মুক্ত হয়ে অভীষ্ঠ সিদ্ধি লাভ করেন। অতএব শ্রীহরির অত্যন্ত প্রেয়সী তুলসীকে জলদান অবশ্যই কর্তব্য।

বৈশাখে তুলসী দেবী ও ভগবান নারায়ণের অভিন্ন শালগ্রাম শিলায় জলদানের ব্যবস্থা করলে ভগবান শ্রীহরি অত্যন্ত প্রীত হন। এই সময় মাটিতে রস ঘাটতি দেখা দেয়। তাই জলদানের মাধ্যমে তুলসীদেবীর প্রীতিসাধন করলে হরিভক্তি সুলভ হয়।

যে ভক্ত নিষ্ঠা সহকারে ভগবানের উদ্দেশ্যে যদি শুধু একটি তুলসীপত্র এবং এক অঞ্জলি জল নিবেদন করেন, ভক্তবৎসল ভগবান সম্পূর্ণরূপে সেই ভক্তের বশীভূত হয়ে পড়েন। তাই কৃষ্ণভক্তগণের উচিত বৈশাখ মাসে তুলসীবৃক্ষে ও শালগ্রাম শিলায় জলদানের ব্যবস্থা করা।

শাস্ত্রে তুলসীদেবীকে জলদান করা হলে তুলসীমূলে যে জল অবশিষ্ট থাকে তারও বিশেষ মাহাত্ম্য কীর্তন করা হয়েছে। এ বিষয়ে একটি কাহিনী বলা হয়েছে যে, কোনো এক সময় এক বৈষ্ণব তুলসীদেবীকে জলপ্রদান ও পরিক্রমা করে গৃহে গমন করেন। কিছুক্ষণ পর এক ক্ষুধার্ত কুকুর সেখানে এসে তুলসীদেবীর মূলে অবশিষ্ট জল পান করে। কিন্তু তখনই এক ব্যাধ এসে তাকে বলতে লাগল, দুষ্ট কুকুর ! তুই কেন আমার বাড়িতে খাবার চুরি করেছিস ? চুরি করেছিস ভালো, কিন্তু মাটির হাড়িটি কেন ভেঙে রেখে এসেছিস ? তোর উচিত শাস্তি কেবল মৃত্যুদন্ড। অতপর ব্যাধ ঐ কুকুরটিকে তখন বধ করে। তখন যমদূতগণ ঐ কুকুরকে নিতে আসে। কিন্তু তৎক্ষণাৎ পরমনন্ধ বিষ্ণুদূতগণ সেখানে এসে তাদের বাধা দিলে শ্রীবিষ্ণুদূতগণ বলেন, এই কুকুর পূর্বজন্মে জঘন্য পাপ করার কারণে নানাবিধ শাস্তি পাওয়ার যোগ্য ছিল। কিন্তু শুধু তুলসী তরুমূলের জল পান করার ফলে এর সমস্ত পাপ নাশ হয়েছে, এমনকি সে বিষ্ণুলোকে গমনের যোগ্যতাও অর্জন করেছে। অতঃপর সেই কুকুর সুন্দর দেহ লাভ করে বৈকুণ্ঠের দূতগণের সাথে ভগবৎধামে গমন করে।

সমগ্র বৈদিক শাস্ত্র পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে অধ্যয়নের ফলে চরম প্রাপ্তি যে কৃষ্ণপ্রেম, বৈশাখ মাসে শ্রীতুলসীকে জলদানের মাধ্যমে তা অতিসহজেই লাভ হয়।

শঙ্খচূড় নামে এক ভয়ানক অসুর ছিল, যার স্ত্রী ছিলেন তুলসী দেবী। তুলসী দেবী ছিলেন একজন সতী নারী। সেই সাথে তিনি ছিলেন শ্রী কৃষ্ণের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ উপাসকমণ্ডলী একজন। তার সতীত্ব এতই দৃঢ় ছিল যে ভগবান শিব যুদ্ধে তাঁর স্বামী শঙ্খচূড়কে পরাজিত করতে পারছিলেন না। তিনি পালনকর্তা বিষ্ণুর শরণাপন্ন হলেন।

ভগবান বিষ্ণু কোন উপায় না পেয়ে শঙ্খচূড়ের রূপ ধরে তুলসী দেবীর কাছে গেলেন। তুলসী দেবী ভগবান বিষ্ণুকে তার স্বামী হিসেবে চিন্তা করতেই, মুহূর্তমধ্যে তার সতীত্ব ভঙ্গ হল। আর এই সুবিধা গ্রহণ করে শিব যুদ্ধে শঙ্খচূড়কে বধ করলেন।

যখন তুলসী দেবী ভগবান বিষ্ণুকে চিনতে পারলেন তখন তিনি রাগান্বিত হয়ে ভগবান বিষ্ণুকে অভিশাপ দিলেন যে, তিনি পাথর(শিলা) হয়ে যাবেন। ভক্তের এই অভিশাপ ভগবান গ্রহন করলেন। আর, তাঁর এই রূপ আজ নারায়ণ শিলা হিসেবে পূজিত হয়ে থাকে।

এরপর তুলসী দেবী আগুনে আত্মহুতি দেন। ভগবান বিষ্ণুর আশীর্বাদে তুলসী দেবীর সেই দেহ ভস্ম হতে সৃষ্টি হয় তুলসী গাছ। এই কারনেই, তুলসী পাতা ভগবান শ্রী কৃষ্ণের প্রিয় এবং কৃষ্ণ পূজা তথা নারায়ণ শিলা পূজায় তুলসী পাতা অপরিহার্য।

শালগ্রাম শিলা রূপে বিষ্ণু উত্থান একাদশীতে তুলসীর সাথে বিবাহ করেছিলেন। এই অনুষ্ঠানের স্মরণে এখনও ওই দিনে তুলসী বিবাহ অনুষ্ঠিত হয়।


জয় তুলসী মহারানী কি জয়

(সংগৃহীত)

26/04/2022

বরুথিনী একাদশী মাহাত্ম্য,,,,,👇

বৈশাখ কৃষ্ণপক্ষীয়া বরুথিনী একাদশী ব্রত মাহাত্ম্য ভবিষ্যোত্তর পুরাণে যুধিষ্ঠির শ্রীকৃষ্ণ সংবাদে বর্ণনা করা হয়েছে। যুধিষ্ঠির মহারাজ শ্রীকৃষ্ণকে বললেন--হে বাসুদেব! আপনাকে প্রণাম। বৈশাখ মাসের কৃষ্ণপক্ষের একাদশী কি নামে প্রসিদ্ধ এবং তার মহিমাই বা কি তা কৃপা করে আমাকে বলুন।। শ্রীকৃষ্ণ বললেন-- হে রাজন! ইহলোক ও পরলোকে বৈশাখ মাসের কৃষ্ণপক্ষীয়া একাদশী 'বরুথিনী' নামে বিখ্যাত। এই ব্রত পালনে সর্বদা সুখলাভ হয় এবং পাপক্ষয় ও সৌভাগ্য প্রাপ্তি ঘটে। দুর্ভাগা স্ত্রীলোক এই ব্রত পালনে সর্বসৌভাগ্য লাভ করে থাকে। ভক্তি ও মুক্তি প্রদানকারী এই ব্রত সর্ব পাপহরণ ও গর্ভবাস যন্ত্রণা বিনাশ করে। এই ব্রত প্রভাবে মান্ধাতা, ধুন্ধুমার আদি রাজারা দিব্যধাম লাভ করেছেন। এমনকি মহাদেব শিবও এই ব্রত পালন করেছিলেন। দশ হাজার বৎসর তপস্যার ফল কেবলমাত্র এক বরুথিনী ব্রত পালনে লাভ হয়। যে শ্রদ্ধাবান ব্যক্তি এই ব্রত পালন করেন তিনি ইহলোক ও পরলোকে সমস্ত প্রকার বাঞ্ছিত ফল লাভ করেন।
হে নৃপশ্রেষ্ঠ! অশ্বদান অপেক্ষা গজদান শ্রেষ্ঠ, গজদান থেকে ভূমিদান, তা থেকে তিলদান, তিলদান থেকে স্বর্ণদান এবং তা অপেক্ষাও অন্নদান শ্রেষ্ঠ। অন্নদানের মতো শ্রেষ্ঠ দান আর নেই। পিতৃলোক, দেবলোক ও মানুষেরা অন্নদানেই পরিতৃপ্ত হন। পন্ডিতেরা কন্যাদানকে অন্নদানের সমান বলে থাকেন। স্বয়ং ভগবান গোদানকে অন্নদানের সমান বলেছেন। আবার এই সমস্ত প্রকার দান থেকেও বিদ্যাদান শ্রেষ্ঠ। কিন্তু এই বরুথিনী ব্রত পালনে সেই বিদ্যাদানের সমান ফল লাভ হয়ে থাকে।
পাপমতি যেসব মানুষ কন্যার উপার্জিত অর্থে জীবনধারণ করে, পুণ্যক্ষয়ে তাদের নরকযাতনা ভোগ করতে হয়। তাই কখনও কন্যার উপার্জিত অর্থ গ্রহণ করা উচিত নয়। যে ব্যক্তি বিভিন্ন স্বর্ণালঙ্কার সহ কন্যাদান করেন তাঁর পুণ্যের হিসাব স্বয়ং চিত্রগুপ্তও করতে অসমর্থ হন। কিন্তু 'বরুথিনী' ব্রত পালনকারী কন্যাদান থেকেও বেশি ফল লাভ করে।
ব্রতকারী ব্যক্তি দশমীর দিনে কাঁসার পাত্রে ভোজন, মাংস, মসুর, ছোলা, শাক, মধু, অন্যের প্রদত্ত অন্নগ্রহণ, দুইবার আহার ও মৈথুন পরিত্যাগ করবে। দ্যূতক্রীড়া, নেশাজাতীয় দ্রব্য, দিবানিদ্রা, পরনিন্দা-পরচর্চা, প্রতারণা, চুরি, হিংসা, মৈথুন, ক্রোধ ও মিথ্যাবাক্য একাদশীর দিনে বর্জনীয়। কাঁসার পাত্রে ভোজন, মাংস, মসুর, মধু, তেল, মিথ্যাভাষন, ব্যায়াম্, দুইবার আহার ও মৈথুন এসব দ্বাদশীর দিনে পরিত্যাজ্য।
হে রাজন! বিধি অনুসারে বরুথিনী ব্রত পালনে সকল প্রকার পাপের বিনাশ ও অক্ষয়গতি লাভ হয়। যিনি হরিবাসরে রাত্রিজাগরণ করে ভগবান জনার্দনের পূজা করেন, তিনি সর্বপাপ মুক্ত হয়ে পরমগতি লাভ করেন।
তাই সূর্যপুত্র যমরাজের যাতনা থেকে পরিত্রাণের জন্য পরম যত্নে এই একাদশী ব্রত পালন করা কর্তব্য। বরুথিনী একাদশীর ব্রতকথা শ্রদ্ধাভরে পাঠ বা শ্রবণ করলে সহস্র গোদানের ফল লাভ হয় এবং সর্বপাপ থেকে মুক্ত হয়ে বিষ্ণুলোকে গতি হয়।

25/04/2022
22/04/2022
20/04/2022

Address

Bogra

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সার্বজনীন শ্রী শ্রী দুর্গা মন্দির প্রাঙ্গন, খামারকান্দি, শেরপুর, বগুড়া। posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to সার্বজনীন শ্রী শ্রী দুর্গা মন্দির প্রাঙ্গন, খামারকান্দি, শেরপুর, বগুড়া।:

Share