31/01/2024
বগুড়ার ইতিহাস থেকে জানা যায় বাংলার প্রাচীনতম একটি নগরী বগুড়া। মৌর্যযুগে এটি পুণ্ড্রবর্ধন নামে পরিচিত ছিল। বগুড়ার প্রাচীন নাম পৌণ্ড্রবর্ধন ও এটি বরেন্দ্রভূমি বলে খ্যাত অঞ্চলের অংশবিশেষ। আজকের রাজশাহীও এই অঞ্চলভুক্ত ছিল। অঞ্চলটি ৯ থেকে ১২ শতক সেন রাজাদের দ্বারা শাসিত হয়। পরে ১৩শ শতকের শুরুতে তা মুসলিম শাসকদের অধীনে আসে। ১৩শ শতকের শুরুতে এই এলাকা মুসলিম শাসকদের হাতে যায়। তারপরও সেন বংশের নৃপতিরা সামন্তপ্রধান হিসাবে প্রায় ১০০ বছর শাসনকার্য চালায়। এরপর অচ্যুত সেনের আচরণে রাগান্বিত হয়ে গৌড়ের বাহাদুর শাহ (?-১৫৩৭) সেনদের বিতাড়িত করেন।[৩] ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় বগুড়া ৭ নং সেক্টরের অধীনে ছিল।
দর্শনীয় স্থান:-
মহাস্থানগড়
গোকুল মেধ (বেহুলার বাসরঘর)
ভাসু বিহার
শীলাদেবীর ঘাট
গোবিন্দভিটা
প্রেম যমুনার ঘাট (সারিয়াকান্দি)
রাজা পরশুরামের বাড়ি
জীয়ত কুণ্ড
শাহ সুলতান বলখি (রহ.) এর মাজার
মহাস্থানগড় যাদুঘর
যোগীর ভবণ
নুরইল বিল, শেখেরকোলা,বগুড়া
ভীমের জাঙ্গাল
খেরুয়া মসজিদ
নবাব বাড়ি (সাবেক নীল কুঠির)
বিজয়াঙ্গন যাদুঘর, বগুড়া সেনানিবাস, শাজাহানপুর (মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক)
শহীদ চান্দু ক্রিকেট স্টেডিয়াম,
পল্লী উন্নয়ন একাডেমী, শেরপুর,
বাংলাদেশ মশলা গবেষণা কেন্দ্র, শিবগঞ্জ,
মম-ইন, ঠেঙ্গামারা, বগুড়া সদর
হোটেল নাজ গার্ডেন, ছিলিমপুর, বগুড়া সদর
পর্যটন মোটেল, বনানী, বগুড়া সদর
ওয়ান্ডারল্যান্ড পার্ক, বগুড়া সদর
মম-ইন ইকো পার্ক, ঠেঙ্গামারা, বগুড়া সদর
রানার প্লাজা (শপিংমল), বগুড়া সদর।
পৌরপার্ক [সাতমাথা,বগুড়া]
জিয়া বাড়ি [শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এর জন্মস্থান, বাগবাড়ি, গাবতলী উপজেলা, বগুড়া ]
নলডুবী মাজার শরীফ ( বগুড়া শহর থেকে ২২ কি.মি. দূরে কাহালু উপজেলাধীন নলডুবী গ্রামে অবস্থিত।)
তথ্য সংগ্রহ ও ছবি :-উইকিপিডিয়া।