Kahaloo

Kahaloo Kahaloo is my town.Where I was born.I love my town and feel from my heart.

লোগোর বিবরণঃ-
সবুজের সমারহে আমাদের প্রিয় জন্মভূমি বাংলাদেশ। রক্তে রঞ্জিত স্বাধীনতা। এই দুইয়ে সমন্বয়ে সবুজ ভূমির উপর লাল রং দিয়ে লিখা ‘কাহালু’। সাদা রং ইংরেজিতে লেখার উদ্দেশ্য কাহালুর অধিবাসিরা সাদা মনের মানুষ।মাঝের সমন্বিত হতের উদ্দেশ্য- সমন্বিত হতের মিলিত বন্ধনের মাধ্যমে আমরা কাহালুর প্রতিটি মানুষের সাফল্যের সূর্য ছিনিয়ে আনবো। যত বাধাই আসুক আমাদের মিল বন্ধনের মাধ্যমে সূর্যের আলোর মতো আমাদের সাফল্

যে আলো চারেদিকে ছড়াবেই। মাঝে স্বর্ণের ও দুই পাশে সাদা-কালো রং এর তারকা চিহ্ন- প্রতিটি এলাকায় ভালো-মন্দ মানুষ আছে। আমাদের এখানেও থাকতে পারে। তবে এই ভালো-মন্দ মানুষকে দিয়েই আমরা খাটি স্বর্ণের মতো খাটি হবো। সাদা-কালো মানুষগুলোও একসময় নিজেদের ভূল বুঝতে পারবে। এবং খাটি স্বর্ণে পরিনত হবে।
- মো.সাইফুর রহমান,কাহালু,বগুড়া।

এক টুকরা পনিরের দাম ৫২ লাখ টাকাবিশ্বে পনিরপ্রেমীর সংখ্যা নেহাত কম নয়। তবে মাত্র পাঁচ পাউন্ড ওজনের একখণ্ড পনিরের দাম যদি ...
11/07/2025

এক টুকরা পনিরের দাম ৫২ লাখ টাকা

বিশ্বে পনিরপ্রেমীর সংখ্যা নেহাত কম নয়। তবে মাত্র পাঁচ পাউন্ড ওজনের একখণ্ড পনিরের দাম যদি হয় ৪২ হাজার ডলারের (৫১ লাখ ৬৬ হাজার টাকা প্রায়) বেশি, তখন সেটি বিশেষ হয়ে ওঠে। এমনই এক দৃষ্টান্ত হয়ে উঠেছে স্পেনের বিখ্যাত ক্যাবরালেস পনিরের একটি খণ্ড।

সম্প্রতি স্পেনের একটি প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জনের পর এই পনিরের খণ্ড নিলামে ৪২ হাজার ২৩২ মার্কিন ডলারে বিক্রি হয়েছে। বিশ্বে আর কোনো পনিরের খণ্ড এত বেশি দামে বিক্রি হয়নি। তাই এটি গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে জায়গা করে নিয়েছে। স্পেনের ওই ক্যাবরালেস পনিরখণ্ড এখন নিলামে বিক্রি হওয়া বিশ্বের সবচেয়ে দামি পনির।

ক্যাবরালেস পনির যে সাধারণ কোনো পনির নয়, সেটা নিশ্চয়ই এতক্ষণে বোঝা গেছে। ব্যতিক্রমী এই পনির তৈরি হয় স্পেনের অ্যাস্টুরিয়াস অঞ্চলের ‘আঞ্জেল দিয়াজ এরেরো’ নামে পনির তৈরির একটি কারখানায়। সেরা হওয়া পনিরটি গরুর দুধ দিয়ে তৈরি, ১০ মাস ধরে সেটি রাখা হয়েছিল ‘লোস মাজোস’ নামের এক গুহায়। গুহাটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৫ হাজার ফুট উঁচুতে অবস্থিত, সেখানকার বিশেষ আবহাওয়ায় ধীরে ধীরে পরিপক্ব করা হয় এই পনির। এর ফলে এটি স্বাদে ও গন্ধে হয়ে ওঠে অনন্য। স্পেনের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী এই পনিরের রং খানিকটা নীলাভ হওয়ায় এটি ‘ব্লু চিজ’ নামে জগদ্বিখ্যাত।

স্পেনের রেগুলেটরি কাউন্সিল ডিওপি ক্যাবরালেস একটি প্রতিযোগিতায় ওই পনিরখণ্ডকে ‘সেরা পনির’ বলে ঘোষণা করেছে। রেগুলেটরি কাউন্সিল ডিওপি ক্যাবরালেস হলো সেই কর্তৃপক্ষ, যারা ক্যাবরালেস পনিরের উৎপাদন, গুণমান ও নাম সংরক্ষণের জন্য নির্দিষ্ট নিয়মকানুন ও মানদণ্ড প্রয়োগ করে থাকে। তারা নিশ্চিত করে যে ক্যাবরালেস পনির শুধু ওই নির্দিষ্ট এলাকার ঐতিহ্যবাহী পদ্ধতিতে তৈরি হলেই কেবল ‘ক্যাবরালেস’ নাম ব্যবহার করতে পারবে।

সেরা পনির নির্বাচিত হওয়ার পর পনিরখণ্ডটি নিলামে তোলা হয়। অ্যাস্টুরিয়াসের একটি নামকরা রেস্তোরাঁ সেটি ৪২ হাজার ২৩২ মার্কিন ডলারে কিনে নেয়। এত দামে নিলামে বিক্রি হয়ে পনিরটি নতুন রেকর্ডের অংশ হয়ে যায়। পাঁচ পাউন্ড ওজনের বিশ্বের সবচেয়ে দামি এই পনিরের প্রতি পাউন্ডের দাম পড়েছে প্রায় ৮ হাজার ৪৪৬ ডলার। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই পনিরের মূল্য শুধু স্বাদের কারণে নয়; বরং এর ঐতিহ্য ও তৈরি প্রক্রিয়ার কারণে নির্ধারিত হয়। এ পনির যেন দুধের নয়, সোনার তৈরি।

05/07/2025
🌻 ডান কাত হয়ে ঘুমানোর বৈজ্ঞানিক মু’জিযা⏳ আপনার সময়ের মাত্র ৬০ সেকেন্ড নিনচলুন একসাথে জেনে নিই...💐 ১. কেউ কেউ পেটের উপর...
04/07/2025

🌻 ডান কাত হয়ে ঘুমানোর বৈজ্ঞানিক মু’জিযা
⏳ আপনার সময়ের মাত্র ৬০ সেকেন্ড নিন
চলুন একসাথে জেনে নিই...
💐 ১. কেউ কেউ পেটের উপর ভর করে ঘুমান।
💐 ২. কেউ কেউ পিঠের উপর শুয়ে ঘুমান।
💐 ৩. কেউ কেউ বাম কাত হয়ে ঘুমান।
💐 ৪. কেউ কেউ ডান কাত হয়ে ঘুমান।
১. পেটের উপর ঘুমানো:
এই অবস্থায় ঘুমালে নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয়, কারণ দেহের ওজন এবং হাড়ের কাঠামো ফুসফুসের উপর চাপ ফেলে।
👈 তাই, পেটের উপর ঘুমানো স্বাস্থ্যসম্মত নয়।
৩. বাম কাত হয়ে ঘুমানো:
সাধারণভাবে খাবার হজম হতে ২ থেকে ৪ ঘণ্টা সময় লাগে।
কিন্তু বাম কাত হয়ে ঘুমালে হজম হতে লাগে ৫ থেকে ৮ ঘণ্টা, কারণ ডান ফুসফুস বড় হওয়ায় তা হৃদয় এবং যকৃৎকে চাপ দেয়।
ফলে যকৃৎ, যা শরীরের সবচেয়ে বড় অঙ্গ, সঠিকভাবে কাজ করতে পারে না এবং অস্বস্তি তৈরি হয়।
👈 অতএব, বাম কাত হয়ে ঘুমানোও স্বাস্থ্যসম্মত নয়।
৪. ডান কাত হয়ে ঘুমানো:
ডান কাত হলে, বাম ফুসফুস যেহেতু ছোট ও হালকা, তাই চাপ কম পড়ে।
আর যকৃৎ শরীরের নিচে স্থির হয়ে থাকে, ফলে হজম দ্রুত হয়।
💐 তাই, এটাই ঘুমানোর সবচেয়ে উত্তম উপায়—স্বস্তিদায়ক এবং উপকারী।
হাদীস দ্বারা প্রমাণ:
রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন:
“যখন তুমি শোবার যায়, তখন নামাযের ওযু করো, তারপর ডান কাত হয়ে শুয়ে পড়ো এবং বলো:
اللَّهُمَّ أَسْلَمْتُ وَجْهِي إِلَيْكَ، وَفَوَّضْتُ أَمْرِي إِلَيْكَ...”
📖 সহীহ বুখারী ও মুসলিম (মত:আলাইহি)
প্রাচীন বাণী:
পিঠের উপর ঘুমানো: রাজাদের ঘুম
পেটের উপর ঘুমানো: শয়তানের ঘুম
বাম কাত হয়ে ঘুমানো: ধনীদের ঘুম (অতিরিক্ত খাওয়ার কারণে)
ডান কাত হয়ে ঘুমানো: পরহেযগার ও আলেমদের ঘুম
🌟 আর এটি-ই ছিল রাসূলুল্লাহ ﷺ -এর ঘুমানোর ভঙ্গি।
📚 এই কল্যাণকর জ্ঞান ছড়িয়ে দিন, কারণ কল্যাণের দিকনির্দেশক তার কার্যসম্পাদনকারীর মতোই পুরস্কার পাবেন।
🕋🤲 আল্লাহুম্মা সাল্লি ওয়া সাল্লিম ওয়া বারিক ‘আলা সাইয়্যিদিনা মুহাম্মদ ﷺ
(সংগৃহীত)

20/06/2025

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেল প্রকল্প
ভূমি অধিগ্রহণের এক হাজার ৯২০ কোটি টাকা ছাড়

দীর্ঘ ছয় বছর পর বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণ প্রকল্পের ৯৬০ একর ভূমি অধিগ্রহণে এক হাজার ৯২০ কোটি ১০ লাখ টাকা ছাড় করা হয়েছে। এতে প্রাণ ফিরে পেয়েছে বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণ প্রকল্পের। এ দুই জেলার মধ্যে রেল সংযোগ স্থাপনে তিনটি জংশন ও সাতটি রেলওয়ে স্টেশন নির্মাণ করা হবে। এতে ঢাকার সঙ্গে বগুড়ার রেলপথের দূরত্ব কমবে ১১২ কিলোমিটার। ফলে উত্তরের জেলার দুর্ভোগ লাঘবের পাশাপাশি সময় ও অর্থ সাশ্রয় হবে।

বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) বিকেলে সিরাজগঞ্জের জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের ভূমি অধিগ্রহণ শাখা সূত্রে জানা যায়, প্রকল্প অনুমোদনের দীর্ঘ ছয় বছর পর ১৬ জুন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব শফিউর রহমান স্বাক্ষরিত পত্রে ভূমি অধিগ্রহণের বরাদ্দকৃত অর্থ অবমুক্ত করা হয়।

ওই পত্রে বলা হয়, ‘বগুড়া থেকে শহীদ এম মনসুর আলী স্টেশন সিরাজগঞ্জ পর্যন্ত নতুন ডুয়েলগেজ নির্মাণ’ শীর্ষক প্রকল্পের অনুকূলে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে জিওবি বরাদ্দকৃত অর্থ থেকে মূলধন ব্যয় খাতের ‘ভূমি অধিগ্রহণ’ বাবদ অর্থ অবমুক্ত করা হলো।

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণ প্রকল্প সূত্র জানায়, বগুড়া ও সিরাজগঞ্জের ৮৫ কিলোমিটার রেলপথে ৯৬০ একর জমি অধিগ্রহণ করা হবে। এরমধ্যে বগুড়ার সীমানায় ৫২ কিলোমিটার রেলপথের জন্য ৫১০ একর ও সিরাজগঞ্জ অংশের ৩২ কিলোমিটারে ৪৫০ একর ভূমি। এই প্রকল্পের ভূমি অধিগ্রহণ বাবদ বরাদ্দ করা হয়েছিল এক হাজার ৯২১ কোটি টাকা। যার মধ্যে এক হাজার ৯২০ কোটি ১০ লাখ টাকা ছাড়া হয়েছে। দুই জেলার মাঠ জরিপ শেষে এরই মধ্যে সম্পন্ন হয়েছে যৌথ তদন্ত।

নতুন এই রেলপথ নির্মিত হলে বগুড়া থেকে ঢাকার মধ্যে দূরত্ব কমবে ১১২ কিলোমিটার। ফলে যাতায়াতের সময় প্রায় ৪ ঘণ্টা বাঁচবে। প্রকল্পের আওতায় মোট ৯টি স্টেশন নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে। যার মধ্যে বগুড়ায় ৪টি ও সিরাজগঞ্জে ৫টি স্টেশন অন্তর্ভুক্ত থাকবে। এছাড়া বগুড়ার রানীরহাট ও সিরাজগঞ্জে দুটি জংশন স্থাপন করা হবে।

দীর্ঘদিনের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৮ সালের ৩০ অক্টোবর জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) বৈঠকে প্রকল্পটি অনুমোদন পায়।

বাংলাদেশ সরকার ও ভারতীয় ঋণের অর্থে ওই প্রকল্প বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এতে সম্ভাব্য ব্যয় ধরা হয় ৫ হাজার ৫৭৯ কোটি ৭০ লাখ টাকা। এরমধ্যে ৩ হাজার ১৪৬ কোটি ৫৯ লাখ ১০ হাজার টাকা ঋণ দেবে ভারত।
শুরুতে প্রকল্পটি ২০২৩ সালের ৩০ জুনের মধ্যে শেষ করার কথা ছিল। কিন্তু পরামর্শক নিয়োগ এবং নকশা চূড়ান্ত করা নিয়ে বিলম্বের কারণে তা সম্ভব হয়নি। ২০২১ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর ভারতীয় কর্তৃপক্ষ পরামর্শক নিয়োগ দেওয়ার পর তারা ২০২৩ সালের ৩০ জুন চূড়ান্ত নকশা করে। পরবর্তীতে ২০২৬ সাল পর্যন্ত মেয়াদ বাড়ানো হয়। তবে এ মেয়াদেও প্রকল্প শেষ করা নিয়ে সংশয় রয়েছে।
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ প্রকল্প পরিচালক ও প্রধান প্রকৌশলী মনিরুল ইসলাম ফিরোজ জাগো নিউজকে বলেন, প্রকল্পের ভূমি অধিগ্রহণ শেষপর্যায়ে রয়েছে। এটি শেষ হলেই রেলপথের জমি প্রস্তুত হয়ে যাবে। এরপর দ্রুতই ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে প্রকল্পের দৃশ্যমান কাজ শুরু হবে। আর এটি বাস্তবায়ন হলে ১১২ কিলোমিটার পথ কমে আসবে। এতে বগুড়াসহ উত্তরের মানুষের যোগাযোগ ব্যবস্থায় আরও গতি ফিরবে।

আপনি কি জানেন? ইরানের শক্তিশালী বিমান বাহিনী নেই কেন?উন্নত বিমান তৈরির প্রযুক্তি অত্যন্ত জটিল যেই সক্ষমতা বিশ্বের কোন দে...
16/06/2025

আপনি কি জানেন? ইরানের শক্তিশালী বিমান বাহিনী নেই কেন?
উন্নত বিমান তৈরির প্রযুক্তি অত্যন্ত জটিল যেই সক্ষমতা বিশ্বের কোন দেশের একার নেই।
উদাহরণ স্বরূপ চীন তাদের যেই বানিজ্যিক বিমান comac তৈরি করেছে তার অর্ধেক যন্ত্রাংশ সে নিজে বানাতে পারে না। এজন্য রাশিয়ার উপর অবরোধ এবং বানিজ্য যুদ্ধ শুরু হবার পর এই প্রকল্প বড় ধাক্কা খায়। কারণ jet engine পৃথিবীর অল্প কিছু হাতে গোনা কোম্পানি বানাতে পারে। বিমানের চাকার বিয়ারিং অন্য অল্প কিছু কোম্পানি বানাতে পারে। কম্পোজিট মেটেরিয়াল বানায় আরেক কোম্পানি।
রাডার সিস্টেম আরেকজন। এই কোম্পানি গুলো এক একটা এক এক দেশের। তাই কোন দেশ একা কিছু করতে পারে না। সোজা বাংলায় বললে মানব জাতির সেরা মেধার সন্নিবেশে ঘটে একটিমাত্র বিমান তৈরিতে।
আপনারা যদি ভেবে থাকেন আমেরিকা উন্নত রাষ্ট্র সে নিজেই f 35 বানিয়ে ফেলেছে সেই ধারণা ভুল। ১৫টি দেশ একত্রে এই বিমান তৈরি করেছে । বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল পাওয়ার একত্র হয়েছে। লেগেছে বহু বিলিয়ন ডলার। এই কোম্পানি গুলোর অনেকে nato মেম্বার ও না যেমন জাপান ও কোরিয়ার কোম্পানী। তাদের সবার সক্ষমতার সন্নিবেশ ঘটেছে এক বিমানে।
একটি মাঝারি সাইজের রাষ্ট্রের দ্বারা কাজটি একা করা অসম্ভব। এমনকি চীনকেও আমদানি করতে হয় তাদের যুদ্ধ বিমান বানাতে। ভারত তো আজ পর্যন্ত জেট ইঞ্জিনই বানাতে পারে নাই। ৪ হাজার কোটি রুপি খরচ করে প্রজেক্ট বাতিল করেছে।
ইরানও অনেক চেষ্টা করে ইঞ্জিন বানিয়েছে এবং তাদের বিমানও আছে।
কিন্তু উন্নত বিমান বানাতে আমদানি করার কোন উপায় নেই তার কারণ সে অবরুদ্ধ ছিল। এমনকি চীন রাশিয়ার সাথেও লেনদেন করতে পারতো না এক সময়। দ্বিতীয়ত এগুলো বানানোর গবেষণা ও ইন্ডাস্ট্রি তৈরি করতে প্রচুর টাকা লাগে। প্রচুর মানে প্রচুর। ভারতের পর্যন্ত এই টাকা নেই।
সেক্ষেত্রে ইরানের জন্য এগুলো বানানো আর্থিক ভাবেও প্রচণ্ড কষ্টকর। আর এগুলোর যেই সফটওয়ার সাপোর্ট লাগে তা অনেক ব্যয়বহুল এবং সব দেশের সেই সক্ষমতা নেই। পশ্চিমে সারা বিশ্বের মেধাবীরা একত্র হয় কিন্তু ইরানের যা করার নিজেকেই করতে হয়। তার ডলার সিস্টেম নেই যে মেশিনের মতো টাকা বানিয়ে যা ইচ্ছা তা কিনে ফেলবে যাকে ইচ্ছা তাকে চাকরিতে ডাকবে।
তারপরেও পঞ্চাশ বছর অবরোধে নিজস্ব ইঞ্জিন, গাড়ি, ট্যাংক, রাডার, স্যাটেলাইট, মিসাইল, পরমাণু প্রকল্প, আকাশ প্রতিরক্ষা এবং বিমানও তৈরি করেছে। সব মিলিয়ে তারা কেবল একটি জাতির মেধা দিয়ে ডলার মেশিন ছাড়া অবরুদ্ধ থেকে যা করতে পেরেছে এটাই অনেক বেশি এবং আমাদের মতন দেশের জন্য অনুপ্রেরণা।

08/05/2025

"যুদ্ধ শুরু হলে রাজনীতিবিদেরা অস্ত্র দেয়, ধনীরা রুটি দেয়, কিন্ত গরীবেরা তাদের ছেলেদের দেয়।
যুদ্ধ শেষ হলে রাজনীতিবিদেরা হাত মেলায়, ধনীরা রুটির দাম বাড়ায় আর গরীবেরা তাদের ছেলেদের কবর খুঁজে।"

-সার্বিয়ান প্রবাদ

03/05/2025

এক লোক একজন রং মিস্ত্রিকে তাদের নৌকার কাছে নিয়ে এসে বললেন, ভাই এই নৌকাটিকে একটু ভালো করে রং করে দিন..!
এই কথা বলে চলে গেলেন..!
রং মিস্ত্রী কাজ শুরু করলেন।
নৌকাটি রং করতে গিয়ে তিনি দেখলেন—নৌকার তলায় ছোট একটা ফুটো আছে।
তিনি নৌকাটি ভালো করে রং করলেন।
তারপর সেই ফুটোটিও মেরামত করে উপরে রং লাগিয়ে দিলেন।
এরপরে লোকটি এসে মজুরি দিলে রং মিস্ত্রি চলে গেলেন।
পরদিন, নৌকার মালিক রং মিস্ত্রীর বাড়িতে এসে তাকে অনেকগুলো টাকা দিলেন।
রং মিস্ত্রী অবাক হয়ে বললেন—“আপনি তো আমার প্রাপ্য মজুরি গতকালকেই দিয়ে দিয়েছেন।
তবে, এই বাড়তি এতোগুলো টাকা আবার কেন দিচ্ছেন?”
নৌকার মালিক বললেন— ভাই “বাড়তি না, খুব কমই দিচ্ছি।
আপনি আমার যে উপকার করেছেন—এর আসল মূল্য দেওয়া আমার পক্ষে সম্ভব না।”
রং মিস্ত্রী বললেন—“ ভাই আপনার কথা কিছুই বুঝতে পারছি না৷ আমি কি এমন উপকার করলাম?
নৌকার মালিক বললে, তাহলে শুনেন, কাজের মাঝে আমি এত বেশি ব্যস্ত ছিলাম—নৌকার তলানীতে যে ছোট একটা ফুটো আছে সেটা আপনাকে বলতে ভুলে গিয়েছিলাম। অথচ, নিজ তাগিদে আপনি সেটা মেরামত করে দিয়েছেন।”
রং মিস্ত্রী বললেন—“সেটা তো সামান্য একটা ফুটো। আর এ জন্য এতোগুলো টাকা?”
নৌকার মালিক তখন বললেন—“ ভাই এটা সামান্য ফুটো নয়।
আমি কাজ থেকে ফিরে ঘাটে গিয়ে দেখি—ডাঙ্গায় নৌকা নেই। ছেলেরা রঙ শুকানোর সাথে সাথেই নৌকা নিয়ে নদীতে চলে গেছে।
আমি ওদেরকে বলিনি—ওরাও জানে না নৌকার নিচে ছোট একটা ফুটো আছে।”
এবার তো “বুঝতেই পারছেন, আমার কি বিপর্যস্ত মানসিক অবস্থা হয়েছিলো।
সন্ধ্যা হয়ে আসছে, ছেলেরা নৌকা নিয়ে ফিরছে না।
আমার অস্থিরতা ক্রমেই বাড়ছেই।
আমি নদীর দিকে চেয়ে বসে আছি।
কোনো নৌকা ঘাটের নিকটে আসতে দেখলেই মনে করি—এই বুঝি ছেলেরা ফিরে এসেছে।”
“অস্থির মন নিয়ে ঘাট থেকে আপনার ঘরে আসি।
দেখি—আপনিও ঘরে নেই, হাটে গেছেন। আবার ঘাটে আসি। এমন সময় দেখি—ছেলেরা নৌকা নিয়ে ফিরছে।”
“ছোট ছেলে দুটোকে বুকের সাথে জড়িয়ে ধরি।
ওরাও বুঝতে পারছে না, আজ কি এমন হয়েছে! এরপর নৌকা চেক করে দেখি—আপনি নৌকার তলানীর ফুটোটি সবার অজান্তেই মেরামত করে দিয়েছেন।
হয়তোবা কাজটি অতি সামান্য, কিন্তু এই সামান্য কাজটিই যদি আপনি না করতেন—তবে আমার আদরের সন্তান দুটি আজ হয়তো নৌকা ডুবিতে মারা যেতো।
আপনার উসিলায় আল্লাহ ওদের বাঁচিয়েছেন।”

আপনি যত অর্থ বিত্তের মালিক হোননা কেন জীবনে কোন এক সময় আপনিও অর্থ কষ্টে ভুগতে পারেন। তাই সবসময় বিকল্প কোন ব্যবস্থা রাখার...
02/05/2025

আপনি যত অর্থ বিত্তের মালিক হোননা কেন জীবনে কোন এক সময় আপনিও অর্থ কষ্টে ভুগতে পারেন। তাই সবসময় বিকল্প কোন ব্যবস্থা রাখার চেষ্টা করুন।
আপনি মানুন বা না মানুন আপনার জীবনে যেকোনো মুহূর্তে ফিনান্সিয়াল ক্রাইসিস আসতে পারে। বিয়ে, জন্মদিন, ঈদ, পূজা ইত্যাদি অনুষ্ঠানে লোক দেখানো বিশাল খরচ করবেন না। বহু মধ্যবিত্ত পরিবারের সঞ্চয়ের এক তৃতীয়াংশ খরচ হয়ে যায় শুধুমাত্র ছেলেমেয়েদের বিয়ে দিতে গিয়ে। সন্তান জন্মের পর এক লাখ টাকাও যদি ফিক্সড করে রাখেন তার নামে, তবে সেই টাকাটা মাল্টিপ্লাই হতে হতে সন্তানের যখন বিশ বছর বয়স হবে, তখন একটা ভালো অ্যামাউন্ট পাবেন যেটা তার ভবিষ্যতে কাজে লাগবে।
আপনার মাথার ঘাম পায়ে ফেলে আয় করা টাকা আপনি নিজে মাল্টিপ্লাই করুন, বাচ্চাদেরকেও টাকা মাল্টিপ্লাই করতে শেখান। ছোটো থেকেই ফাইনান্সিয়াল অ্যাডভাইস দিন। সন্তানকে প্রোডাক্টিভ আর নন-প্রোডাক্টিভ ইনভেস্ট সম্পর্কে জ্ঞান দিন। যেমন, গ্যাজেট আর ধাতুর মধ্যে ধাতু চ্যুজ করা উচিত। কারণ ধাতুর রিসেল ভ্যালু আছে। এই শিক্ষা ভবিষ্যতে আপনার এবং আপনার সন্তানের উপকারে আসবে।
আপনার সর্বস্ব খরচ করে সন্তানকে বিয়ে দেবার চেয়ে কোনোমতে বিয়ে দিয়ে সন্তানের নামে টাকাটা ফিক্সড ডিপোজিট করে দিন, অসময়ে দরকার পড়বে!
জমির চেয়ে বাড়ির ভ্যালু বেশি করবেন না। আবার বাড়ি বা ফার্নিচারের ভ্যালুর চেয়ে ব্যাংকের লকারে সোনা ও ব্যাংকে লিক্যুইড মানি বেশি রাখবেন, কারণ আপনার দুঃসময়ে ঘরের একটা টুকরাও আপনি সেল করতে পারবেন না, কিন্ত গহনা অথবা টাকা দিয়ে দুঃসময় কাটিয়ে উঠতে পারবেন। খারাপ সময় বলে কয়ে আসে না। এই দুনিয়ার কোন কিছুরই গ্যারান্টি নেই, আপনার শরীরেরও না!
যোগ্যতাপূর্ণ চাকরিতেও ফিনান্সিয়াল সিকিউরিটি থাকে না। তাই ছেলেমেয়েকে বহু খাতে বিনিয়োগের পরিকল্পনা করতে শেখান। কোনো কাজ ছোটো নয় এই বোধ তৈরি করুন তার মধ্যে।
সন্তানকে বইয়ের বাইরের বাস্তব বুদ্ধিসম্পন্ন কাজ শেখান, কারণ পেটে শিক্ষা আছে মানেই ক্যারিয়ার সাকসেসফুল হবে তার কোনো গ্যারান্টি নেই।
কিছু টাকা জমিয়ে রাখুন। যতটুকু বাড়ি করলে স্বচ্ছন্দে থাকা যায় ততটুকুই বাড়ি করুন। অন্তত ওই পরিমাণ টাকা MIS (Monthly Income Scheme) করে রাখুন যাতে ঠেকে গেলে অন্তত ডাল ভাত খেয়ে মাস কাটে। আগামী দিন কতটা ক্রাইসিস আসবে আমরা কেউ জানি না। চাকরি, ব্যবসা বাণিজ্য কোনো কিছুরই আসলে কোনো নিশ্চয়তা নেই। চাকরিতে পেনশনেরও একশো ভাগ গ্যারান্টি নেই!
স্ট্যাটাস মেনটেন করার জন্য সরকারি চাকরির দিকে সন্তানকে ফোর্স করবেন না। সরকারি, বেসরকারি, ব্যবসা কোনোটাতেই যেখানে হান্ড্রেড পার্সেন্ট সিকিউরিটি নেই, তাই যার যে দিকে ইচ্ছে সেদিকে খাটুক।
বিভিন্ন দিকে উপার্জনের মনোভাব রাখতে হবে। মনে রাখবেন, উপার্জনটাই বড়। আপনার টাকা এবং সন্তানের মেধা ব্যালেন্স করে তাকে পড়ান। অযথা উচ্চশিক্ষা বা ডিগ্রির পিছনে ছুটলে সময় এবং টাকা দুই-ই ব্যয় হবে, তাই সন্তান স্কুলের গণ্ডি পেরোলেই সুনির্দিষ্ট গোল সেট করে নিন। সন্তান যতই মেধাবী হোক না কেন তাকে এমন কিছু এক্সট্রা কারিকুলার এক্টিভিটিজ শেখান যেটা ভবিষ্যতে তাকে টাকা এনে দেবে।
হাতে কলমে কাজ, কারিগরি জ্ঞান, ছোটো ব্যবসা, পার্ট টাইম জব এই সবকিছুতেই তাকে অভ্যস্ত করান পড়াশোনার পাশাপাশি, কারণ জীবনের পঁচিশ ত্রিশ বছর যদি বই পড়ে পার করে দেয় তবে অফিস ওয়ার্ক ছাড়া অন্য কিছুতে ততটা এলিজিবল সে নাও থাকতে পারে ।
মোদ্দা কথা, সবকিছুকেই বিজনেস মাইন্ডে দেখতে হবে। এছাড়া কোনো অপশন নেই। অন্তত একটা বিনিয়োগ ডুবে গেলে যেন আর একটা ভেসে থাকে!

প্রকৃতির অবাক করা কিছু সিস্টেম আছে, যা জানলে অবাক হবেন আপনিও। **যখন কাক অসুস্থ বোধ করে... তখন পিঁপড়ার সন্ধান করে। কাক অ...
02/05/2025

প্রকৃতির অবাক করা কিছু সিস্টেম আছে, যা জানলে অবাক হবেন আপনিও।
**যখন কাক অসুস্থ বোধ করে... তখন পিঁপড়ার সন্ধান করে।
কাক অসুস্থ বোধ করলে পিঁপড়ার বাসার কাছে গিয়ে বসে, ডানা মেলে দেয়, নিশ্চল হয়ে থাকে এবং পিঁপড়াদেরকে তার উপর আক্রমণ করতে দেয়।
কাক এটা করে কারণ পিঁপড়ারা কাকের শরীরে ফর্মিক অ্যাসিড ছড়িয়ে দেয়, যা একটি প্রাকৃতিক পরজীবী-নাশক হিসেবে কাজ করে। এই অ্যাসিড কাককে ছত্রাক, ব্যাকটেরিয়া এবং পরজীবী থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে, যাতে ওষুধ ছাড়াই এটি সুস্থ হয়ে উঠতে পারে।
এই আচরণকে "অ্যান্টিং" (Anting) বলা হয় এবং বিভিন্ন প্রজাতির পাখির মধ্যে এটি দেখা গেছে। এটি প্রাণীদের স্ব-চিকিৎসার একটি অবিশ্বাস্য উদাহরণ।
প্রকৃতি তার নীরব জ্ঞানের মাধ্যমে আমাদেরকে অবাক করে দেওয়া কখনই বন্ধ করে না!

হুয়াজি চীনের রহস্যময় একটি গ্রাম। এই গ্রামটি বিশ্বের মানুষের কাছে আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু। কারণ এখানে সবাই কোটিপতি।এ গ্রামে...
02/05/2025

হুয়াজি চীনের রহস্যময় একটি গ্রাম। এই গ্রামটি বিশ্বের মানুষের কাছে আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু। কারণ এখানে সবাই কোটিপতি।এ গ্রামে বসবাস করেন প্রায় ২ হাজার মানুষ। তাদের প্রত্যেকের রয়েছে বিলাসবহুল বাড়ি, গাড়িসহ আধুনিক জীবনযাপনের সকল সুযোগ-সুবিধা। কিন্ত এখানে এত সুবিধার কেও অসৎ ব্যবহার করেন না। এমনকি জুয়া, মাদক সবই নিষিদ্ধ এখানে। এ গ্রামের প্রতিটি বাসিন্দার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে রয়েছে কমপক্ষে ১০ লক্ষ ইউয়ান অর্থাৎ ১ কোটি ৮ লক্ষ টাকার বেশি।অথচ তারা একসময় কৃষি কাজ, চাষাবাদ করতেন।

02/05/2025

নেকড়ে তার সন্তানকে নিয়ে বের হয়েছে খাবারের সন্ধানে। হাঁটতে হাঁটতে নেকড়ে তার শাবককে বলছে-ঘাস খেতে পারলে তোমার বেঁচে থাকা সহজ হতো বাবা। কিন্তু তোমাকে খেতে হয় মাংস। এটাই তোমার জন্য অভিশাপ। জঙ্গলতো সাফ হয়ে গেলো- এতো খাবার পাবো কোথায়? বাঁচবো কেমন করে?

মানুষ যত আমাদের মেরেছে । আমরা তত মানুষ মারিনি। দুয়েকটা দূর্ঘটনা ছাড়া। তারপরও মানুষ হলো সভ্য। আর আমরা হলাম হিংস্র।

হাঁটতে হাঁটতে মা আর ছেলে একটা মুক্ত খামারের পাশে আসে। ভেড়ার পাল চড়ে বেড়াচ্ছে।

ছেলে মাকে বলে - মা আমি যাই। তোমার জন্য খাবার নিয়ে আসি।

মা বলে- না বাবা। তুমি এখনো ভালো শিকারী হওনি। ধরা পড়লে নির্ঘাত মৃত্যু। আমি যাই। তুমি এখানে অপেক্ষা করো।

মা বলে- ঐ যে লোকটা দেখছো । ও হলো রাখাল। আর ওর হাত যে দণ্ডটা দেখছো- ওটা হলো লাঠি। এটাই হলো ওর অস্ত্র।

তোমার বাবাকে এমন পিটিয়েছে। লাঠি দিয়ে বেদম প্রহারের যন্ত্রণা বড়ই নির্মম। মাঝে মাঝে মানুষরা খুব ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠে। আর লাঠি দিয়ে যখন ওরা প্রহার শুরু করে। তখন ওদের শরীরে দানবীয় শক্তি এসে ভর করে।

নানা বিষয়ে ওদের মাঝে অনৈক্য থাকে। কিন্তু কাউকে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে মারার ক্ষেত্রে ওরা সবাই এক হয়ে যায়। বৃষ্টির ফোটার মতো অগনিত লাঠির প্রহার গায়ে এসে পড়ে। কাউকে পিটিয়ে মারা তখন একটা উৎসবে পরিণত হয়। সে মানুষ হোক কিংবা আমাদের মতো কোনো হিংস্র পশু।

সুতরাং সবসময় সাবধানে থেকো। কোনো অবস্থাতেই কোনো মানুষের লাঠির আওতার ভিতরে গিয়ে পড়ো না।

নেকড়ে শাবক এবার ওর মাকে বলছে- কিন্তু মা । ঐ যে রাখালের পাশে আরেকটা প্রাণী দেখছি। ঐ প্রাণীটা কে ?

ওর নাম হলো কুকুর। আর এই কুকুরই হলো তোমার আসল শত্রু বাবা ।

কিন্তু মা । ও তো দেখতে অবিকল আমাদের মতো। সে কি আমাদের কেউ না।

না বাবা। এটাই হলো জীবনের চরম দূর্ভোগের কারণ ।

দেখতে
"আমাদের মতো হওয়া ", আর "আমাদের হওয়া" - এই দুয়ের মাঝে যোজন যোজন পার্থক্য আছে বাবা।

02/05/2025

"একবার এক ইঁদুর লক্ষ্য করল যে বাড়িতে ইঁদুর মারার ফাঁদ পাতা রয়েছে। সে খুবই ভয় পেল। ফাঁদটি অকেজো করার জন্য সে ওই বাড়িতে থাকা মুরগির সাহায্য চাইল। মুরগি ঘটনা শুনে জবাব দিল- “ ফাঁদটি আমার কোন ক্ষতি করতে পারবেনা। অতএব আমি এখানে কোন সাহায্য করতে পারবনা”।.....

"মুরগির কাছ থেকে এই উত্তর শুনে ইঁদুর খুব দুঃখিত হল এবং ছাগলের কাছে গিয়ে সাহায্য চাইল। ছাগল ফাঁদের কথা শুনে বলল- “ওই ফাঁদ বড়দের জন্য নয়। আমি এখানে তোমাকে কোন সাহায্য করতে পারবনা”।......

"ইঁদুর ছাগলের কাছ থেকে একই উত্তর শুনে দুঃখিত হয়ে গরুর কাছে এলো। সব কথা শুনে গরু বলল- “ইদুরের ফাঁদ আমার মত বড় প্রাণীর কোন ক্ষতিই করতে পারবেনা। যা আমার কোন ক্ষতি করতে পারবেনা- তাতে আমি সাহায্য করতে পারবনা”।.......

"ইঁদুর শেষ পর্যন্ত নিরাশ হয়ে তার ঘরে ফিরে এলো। রাতের বেলা বাড়ির কর্ত্রী অন্ধকারের ভিতর বুঝতে পারলেন যে ফাঁদে কিছু একটা ধরা পরেছে। অন্ধকারে ফাঁদের কাছে হাত দিতেই উনি হাতে কামড় খেলেন এবং দেখলেন ফাঁদে ইঁদুরের বদলে সাপ ধরা পরেছে।"

"তার চিৎকারে কর্তার ঘুম ভাঙল। তাড়াতাড়ি ডাক্তার ডাকা হল। চিকিৎসা শুরু হয়ে গেল। কিন্তু অবস্থা মোটেই ভালো না। পথ্য হিসেবে ডাক্তার মুরগির সূপ খাওয়াতে বল্লেন। সুপের জন্য কর্তা মুরগিকে জবাই করে দিলেন। অবস্থা আস্তে আস্তে আরও খারাপ হতে লাগলো। দূরদূরান্ত থেকে আরও অনেকে আত্মীয় স্বজন আসতে লাগলো। বাধ্য হয়ে কর্তা ছাগলকে জবাই করলেন তাদের আপ্যায়ন করার জন্য।"........

"আরও ভালো চিকিৎসার জন্য অনেক টাকার দরকার হতে লাগলো। অবশেষে বাড়ির কর্তা তাদের গরুটিকে কসাইখানায় বিক্রি করে দিল। একসময় বাড়ির কর্ত্রী সুস্থ হয়ে উঠল।"......

"আর এই সমস্ত কিছু ইঁদুরটি তার ছোট্ট ঘর থেকে পর্যবেক্ষণ করল।"

উপদেশঃ কেউ বিপদে সাহায্য চাইলে তাকে সাহায্য করা উচিৎ, হোক সেই বিপদ আপনাকে স্পর্শ করুক বা না করুক। বিপদগ্রস্থকে সাহায্য করা মানুষের নৈতিক দায়িত্ব। কেও যখন বিপদে পরে,খারাপ সময় পার করে তার বিপদে উপহাস বা খুশি হওয়া উচিত নয়।।দিনশেষে কাওকে কষ্ট দিলে,কারো ক্ষতি চিন্তা করলে, আমরা নিজেরাই তার ফল ভোগ করব।"

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Kahaloo posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Kahaloo:

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share