Jamirul4974

Jamirul4974 .. আপনাদের মনের কথাগুলো শেয়ারেরর জন্যই এই পেজ

19/07/2025

"সুই,সা,ইড করে জীবন শেষ করতে চাওয়া"
তার আগে শুধু একবার পড়ো-

📍 মেডিকেলের তৃতীয় বর্ষ থেকে ফরেনসিক ক্লাস শুরু হয়।
এই ক্লাসে আমরা শিখি—মৃ,ত,দেহ কীভাবে পরীক্ষা করা হয়।
সেই ‘শিক্ষা’ শুরু হয়েছিল একটি মেয়ের কেস দিয়ে।

মেয়েটি ছিল অল্প বয়সী মেয়ে।
নিজের হাতে নিজের জীবন কে,ড়ে নিয়েছিল।
গলায় ফাঁ,স দিয়ে; স্বামীর সাথে ঝগড়া করে….

যারা আজ এই পথ বেছে নিতে চাইছেন—
অনুগ্রহ করে, শুধু একবার এই লেখা পড়ুন। তারপর সিদ্ধান্ত নিন।

ম,র্গে প্রথমেই শরীর থেকে সব কাপড় কেটে খুলে ফেলা হয়।
পাশে দাঁড়িয়ে থাকেন: ডাক্তার, ছাত্র, এবং ডোম (যারা কাটাছেঁড়া করেন)।
আমাদের সবার সামনে একটা মেয়ে অসহায়ের মতো পড়ে আছে।
এরপর ছুরি দিয়ে গলা থেকে পেট পর্যন্ত কাটা হয়।
চামড়া ধীরে ধীরে ছাড়ানো হয়—একদম গরু জবাইয়ের মতো।
বুকের পাঁজর কাটা নয়, ভেঙে ফেলা হয়।
গলার ভিতর থেকে জিহ্বা ও কণ্ঠনালী টেনে হিঁচড়ে বের করা হয়।
হার্ট, লিভার, পাকস্থলি—সব আলাদা করে রাখা হয় পরীক্ষার জন্য।

সবচেয়ে ভয়ংকর অংশ?
মাথার খুলির বেলায়
হাতুড়ি দিয়ে খু,লির হাড় ভে,ঙে খুলে ফেলা হয়।
চুলসহ মাথার চামড়া টেনে ছেঁ,ড়া হয়।
ব্রে,ইন বের করে ফেলে,
মানুষ আর মানুষ থাকে না।

কু,রবানির সময় পশুকেও যত্ন করা হয় কিন্তু
পো,স্টম,র্টেম রুমে মানুষকে আর মানুষ মনে হয় না।

এটা এক অন্য জগৎ,
এক ভয়ঙ্কর বিভৎস জগৎ,
তোমরা কেউ এই জগৎ নিজ ইচ্ছায় বেছে নিয়ো না।

প্রত্যেক ছাত্র, প্রত্যেক ডাক্তার মনে মনে তখন শুধু এই দোয়াটাই করে—
“হে আল্লাহ, এমন মৃ,ত্যু দিও না, যাতে আমার দেহের পো,স্টমর্টেম হয়।”

🕯️ যদি আজ মনে হয়, “এই জীবনের আর মানে নেই”
তাহলে, জেনে রাখো—
মৃ,ত্যু কেবল যন্ত্রণার শেষ নয়, বরং অনেক সময় নতুন আরেক ভয়াবহ অধ্যায়ের শুরু।

জীবন যতই কঠিন হোক, তার ভেতরেও আলো আছে।
আশা একদিন আবার পাঁজর ভেঙে বুক ভরবে—শুধু অপেক্ষা করো।
সাহায্য চাও। কথা বলো। কান্না করো। কিন্তু জীবনকে ছেড়ে যেও না।

জীবন তোমার - মৃত্যুকে দিও না জয়।🩷
আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন। আমিন🩷

যেখানে অধিক পরিমাণে মোহরানা ধার্য করে, যৌতুক দিয়ে, চৌদ্দ গুষ্টিকে নিমন্ত্রণ করে খাইয়ে, দুই পক্ষের অভিভাবকদের সাক্ষী রে...
16/07/2025

যেখানে অধিক পরিমাণে মোহরানা ধার্য করে, যৌতুক দিয়ে, চৌদ্দ গুষ্টিকে নিমন্ত্রণ করে খাইয়ে, দুই পক্ষের অভিভাবকদের সাক্ষী রেখে বিয়ে করার পরও সংসার টিকিয়ে রাখা চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে, সেখানে তুমি ২০ টাকার ফুচকা খেয়ে, আবেগী দুইটা কথা শুনে, ভবিষ্যতে বিয়ে করবে সেই প্রতিশ্রুতি পেয়েই নিজেকে বিলিয়ে দিচ্ছো? হায় আফসোস বোন আমার!

প্রিয় বোন আমার! তোমার সাথে আমার র'ক্তের কোনো সম্পর্ক নেই। আমি তোমাকে চিনিও না। কিন্তু, তোমার জন্য আমার খুব কষ্ট হয়, তোমার এই পরিনতি দেখে আমার হৃদয়ে রক্ত'ক্ষরণ হয়! বোন আমার! তোমাকে তোমার রব বিবেক বুদ্ধি দিয়েছেন কোনটা ঠিক, কোনটা ভুল, কোনটা উচিত, কোনটা অনুচিত, কোনটা অন্ধকারের পথ, কোনটা আলোর পথ বুঝার জন্য।

বোন আমার! তোমার রব তোমাকে চোখ দিয়েছেন, তুমি চারপাশে দেখছো না কি হচ্ছে? তোমার সহপাঠীকে, তোমার প্রতিবেশীর মেয়েকে দেখছো না নিজের সতীত্ব হারিয়ে মরতে বসেছে?
দেখছো না রাত দিন চোখের জল ফেলছে? পরিবার, আত্মীয় স্বজন, সমাজের কটু কথা শুনছে?

যেই ছেলে বিয়ের আগেই তোমাকে ভোগ করার সুযোগ পাচ্ছে সেই ছেলে কেন মোহরানা দিয়ে তোমাকে বিয়ে করতে যাবে? আচ্ছা তুমি নিজেই আশেপাশে তাকিয়ে দেখো না; যারা বিয়ের আগেই নিজেদের বিলিয়ে দিচ্ছি বয়'ফ্রেন্ডের কাছে, তারা কয়জন পরবর্তীতে তাদের বিয়ে করতে পারছে?

তোমার সৌন্দর্য, তোমার সব কিছু তো তোমার স্বামীর জন্য তোমার কাছে আমানত স্বরূপ দেওয়া হয়েছে। তুমি যে তার খেয়ানত করছো কি জবাব দেবে তোমার স্বামীর কাছে? যদি সে প্রশ্ন করে! আর তোমার রবের কাছেই বা কি জবাব দেবে?

তোমাকে ইসলাম কত সম্মান দিয়েছে, তোমার মর্যাদা কত উঁচুতে, তোমার পায়ের নিচে তোমার সন্তানের জান্নাত রেখেছে। আর তুমি নিজেকে কতটা নিচে নামিয়ে নিলে? তোমার নিজের কাছে নিজের একটুও মূল্য নেই? একটুও ভালোবাসো না তুমি তোমার তুমিটাকে? একটুও মায়া হয় না তোমার নিজের জন্য? কি করে নিজেকে এভাবে ধ্বং'স করে দিচ্ছো? মানুষ তোমার মূল্য না দিক তুমি নিজে অন্তত নিজের মূল্য
টা বুঝে নিতে!

তোমার নিরাপত্তার জন্য তোমাকে পর্দায় থাকতে
বলা হয়েছে। আর তুমি নিজেকে প্রদর্শন করে রাস্তার নর'পশু'দের চোখের ক্ষুধা মেটাচ্ছো? তোমার কি একটুও নিজের জন্য খারাপ লাগে না? রাস্তার হাজার হাজার নর'পশু দিনের পর দিন তোমাকে চোখ দ্বারা ভোগ করছে! তুমি নিজেকে এতটাই সস্তা বানিয়ে ফেললে?

আচ্ছা বোন আমার! তুমি কি তোমার বাবাকে, তোমার ভাইকে ভালোবাসো না? তুমি যদি বিবাহিত হয়ে থাকো তাহলে তোমার স্বামীকে ভালোবাসো না? তোমার সন্তান থাকলে তাকে তুমি ভালোবাসবে না? তোমার বাবা/ভাই/স্বামী/ছেলে কে যদি আ'গুনে ঝাঁপিয়ে পড়তে দেখো তুমি কি বাঁধা দেবে না? তাঁরা যদি কেউ আ'গুনে পড়ে যায় তুমি কি বাঁচানোর চেষ্টা করবে না? নিশ্চয়ই তাদেরকে আ'গুন থেকে বাঁচানোর চেষ্টা
করবে! তাহলে কেন তুমি বে-পর্দায় চলে তাদেরকে জাহা'ন্নামের দিকে ঠেলে দিচ্ছো?

প্রিয় বোন আমার! আমি তোমার শত্রু নই, আমি তোমায় হিংসা করি না, আমি তোমার খারাপ চাই না। আমি চাই তুমি নিরাপদে থাকো, তুমি নিজেকে সম্মান করো, তুমি তোমার নিজের মূল্য বুঝে নাও, তোমার স্বামীর আমানতের হেফাজত করো, তোমার বাবার জান্নাতে যাওয়ার উসিলা হও, তোমার সন্তানের জন্য আদর্শ মা হও। অতঃপর তোমার রবের প্রিয় বান্দী
হয়ে তোমার রবের সাথে সাক্ষাৎ করো।

প্রিয় বোন আমার! বিশ্বাস করো এই দুনিয়া মরিচিকা ছাড়া আর কিছুই না। দুনিয়ার পেছনে ছুটাছুটি করো না, জীবনে যতটুকু প্রয়োজন ততটুকুর মধ্যে নিজেকে
সীমাবদ্ধ রাখো। নিজেকে নিয়ে একটু ভাবো, তোমাকে কেন দুনিয়াতে পাঠানো হয়েছে? তোমার দায়িত্ব কি? তোমার কর্তব্য কি? সেগুলো নিয়ে একটু ভাবো, সেই মোতাবেক জীবনযাপন করো তাহলে তুমি দুনিয়াতে তো সফল হবেই সাথে আখিরাতেও সফলদের তালিকায় নিজের নাম দেখতে পাবে।

প্রিয় বোন আমার! তুমি যেখানে সুখের তালাশ
করছো সেখানে দুঃখ, কষ্ট, মানসিক অশান্তি, হতাশা, না পাওয়ার বেদনা ছাড়া আর কিছু নেই! কি দরকার এই সাময়িক একটু খানি সুখের জন্য অশান্তির সাগরে ডুব দেওয়ার?

প্রিয় বোন আমার! তুমি তোমার রবের জন্য নিজেকে পরিবর্তন করা শুরু করো। তুমি দ্বীনের পথে ফিরে আসো। বিশ্বাস করো সুখ কেবল রবের স্মরণে, রবের আনুগত্যে , রবের সন্তুষ্টিতে। মানসিক শান্তি কেবল রবের দিকেই রয়েছে।

- ফাতেমা শেখ

বিলশা বাজার মসজিদ & মাদ্রাসা, গুরুদশপুর, নাটোর🫣❤️😎
13/07/2025

বিলশা বাজার মসজিদ & মাদ্রাসা, গুরুদশপুর, নাটোর
🫣❤️😎

13/07/2025
04/07/2025

মানুষের সম্পর্কে ভালো ধারনা রাখা ভালো ইবাদতের অন্তর্ভুক্ত।
~আবু দাউদ-৪৯৯৩~
মুফতি আরিফ বিন হাবিব

02/07/2025

আপনি কোনো পুরুষকে বদলাতে পারবেন না। কারণ তারা জেদী, একরোখা এবং নিজের বিশ্বাসে অটল।

কিন্তু আপনি তাকে ভালোবাসলে, সে নিজ থেকেই বদলে যাবে। তার আচরণ, কথার টোন অটোম্যাটিক পরিবর্তন হবে।

নারী শক্তিশালী কেউ না, সে শক্ত হতে গেলে ভেঙে যাবে। প্যাচাতে গেলে কেটে যাবে। সে মূলত কোমল, পানির মতো তরল। এতটাই কোমল যে, তার পরশে পৃথিবীর সবচে শক্ত পুরুষও গলে যেতে বাধ্য।

কখনো সংসারে অমিল দেখা দিলে একবার নিজেকে যাচাই করুন। দেখুন, আপনার আচরণ নারীসুলভ আছে কি না। আপনি কারো শখের নারী হওয়ার আগে ভাবুন, কারো শখের হওয়ার মতো করে তাকে ভালোবাসতে পারছেন কি না। তালাক হয়ে যাবে; সবাই উপস্থিত, সালিশ চলছে। তখনও কোনো স্ত্রী ‘নারী’ হয়ে উঠলে, কোমল স্বরে একবার পুরুষকে চাইলে, স্বামীর পাহাড়সম রাগ নিমিষেই বরফশীতল পানি হয়ে যায়। এটাই দাম্পত্যের রসায়ন। স্বামী-স্ত্রী ছাড়া পৃথিবীর কেউ এর মূল কারণ বোঝে না।

সেজন্য বলি, সমস্যা হলেই মায়ের কাছে ফোন নয়। আপনার পুরুষকে বুঝুন। সে বাহিরে থাকে, টাকা ইনকাম করে। বহুরকম লোকজনের সাথে তার উঠাবসা, লেনদেন। কোনো কারণে তার মেজাজ বিক্ষি'প্ত হতে পারে। নারীর কাজ যত কঠিনই হোক, সে সমাজ ফেস করে না। ফলে নিজেকে সংযত ও নিয়ন্ত্রিত রাখা তার পক্ষে সম্ভব। তাই, আপনার পুরুষ বাইরে থেকে এলে তার যত্ন নিন। চেহারা ফ্যাকাশে দেখলে তখনই কী হয়েছে জিজ্ঞেস না করে তাকে পানি দিন। বলুন একটু গোসল করে আসেন খাবার দিই। পরে ঠান্ডা মাথায় জিজ্ঞেস করুন কী হলো।

পুরুষ কখনো জেতে কখনো ঠকে। তার জেতাটা যেমন ইনজয় করেন, ঠকাটাও মেনে নিন। সে কোথাও লস করেছে মানেই তাকে বকাঝকা করবেন, এমন নয়। হেরে যাওয়ার অনুভব তারও আছে। বরং সাপোর্ট দিন। সহজ করুন। সময় বুঝে পরামর্শ দিন। এই যে ম্যানেজ করার ব্যাপার, এটা নারীদের আছে। আম্মাজান খাদিজার কথা ভাবুন। কীভাবে নবুওয়াতের প্রথম আগমন তিনি সামাল দিয়েছেন। নবিজির কথাটা মনে করুন, খাদিজা! আমি বোধহয় মা"রা যাব, কে আমাকে বিশ্বাস করবে? খাদিজা শান্ত গলায় নবিজির বুকের বোঝা নামিয়ে দিলেন। তাঁর প্রশংসা করলেন। ব্যক্তিগত আমল উল্লেখ করলেন। কেন খাদিজা সর্বশ্রেষ্ঠ, এই এক ঘটনা তার উপযুক্ত প্রমাণ।

ঠিক এজন্যই নারী সুকুন, নারী শান্তি, নারী পুরুষের মোহ। যে নারীর কণ্ঠ পুরুষের চেয়ে উঁচু, চলাফেরা অতি-আধুনিক, পুরুষোচিত, সে নারী ময়ূর থেকে কাক হতে চায়। নিজের মোহনীয় সৌন্দর্য ছেড়ে বিদঘুটে হতে চায়। এমন নারী যত সুন্দরীই হোক, তার সংসার হয় না। হলেও মরচে ধরে যায়। বাচ্চাকাচ্চা বা সামাজিকতার জন্য কোনরকম টিকে থাকে। একে জীবন বলে না, বলে ঘানি টেনে যাওয়া। সুতরাং নারী, আপনি বরং নারীই হোন। কোমল হোন, শান্ত হোন। নরম হোন, সুকুন হোন। দেখবেন পাথরের মতো পুরুষও, আপনার ফোঁটা ফোঁটা ভালোবাসার সামনে নিজেকে বিলিয়ে দিতে বাধ্য হবে।

©সাদিক ফারহান

29/06/2025

Married life এর অপ্রিয় সত্যি কথা!!

৯০ শতাংশ ক্ষেত্রে এই কথাগুলো সত্যি।

এক. বিবাহিত জীবন কখনও খুব মধুর। আবার কখনও হতাশার। কখনও মনে হবে আহ্ কি চমৎকার একটা জীবন পেয়েছি, কখনও মনে হবে ঘানি টানতে জীবন শেষ!! এই দুই ধরনের অনুভূতি ঘুরে ফিরে আসে। ভাববেন না যে বিয়ে করে ভুল করেছেন; দাম্পত্য সম্পর্ক উপভোগ করুন। কষ্টের সময়টা ঠান্ডা মাথায় হ্যান্ডেল করুন।

দুই. আপনি যদি পার্টনারকে প্যারা দেন, সেও আপনাকে প্যারা দিবে। বেশী প্যারায় মনে হবে আপনি ভুল মানুষকে বিয়ে করেছেন। আপনি যে তাকে প্যারা দিচ্ছেন সেটা ভুলে গিয়ে পার্টনারের প্যারা নিয়ে অস্থির হয়ে যাবেন। কখনও ভুল করে ভাবতে পারেন মানুষটা হয়ত gaslighting করছে। তাই ভুলতে ও ক্ষমা করতে শিখুন। সামনে এগিয়ে যান। জীবনে সুখের কিন্তু শেষ নেই!!

তিন. আমরা মনে করি দাম্পত্য জীবনে ভালবাসা হতে হবে সমান সমান। ঠিক আছে। কিন্তু এটা 50/50 না। এটা হবে 100/100। দুই পক্ষ থেকে শতভাগ না হলে কেউই জিতবে না। আপনি যদি একাই 100 দিয়ে বসে থাকেন, আপনি হেরে যাবেন। ভালবাসার অর্ধেক বলে কিছু নেই; পুরাটাই নয়ত কিছুই না। দাম্পত্য জীবনে এই ভালবাসাটাই সমান সমান হয় না। অসমান ভালবাসায় আমরা ঘর বাঁধি, হেরে গিয়ে সাথে থাকি।

চার. ঝগড়ার পরে অন্তরঙ্গতাকে (intimacy) না বলার ঘটনাই বেশী ঘটে। কখনও কখনও ঝগড়ার পরে আরেকটা ঝগড়ার আয়োজন চলে। এভাবে দূরত্ব বাড়ে, অভিমানের জায়গা হয় প্রশ্বস্ত। কোন ভাবে ঝগড়া মিটিয়ে অন্তরঙ্গ হোন। দেখবেন ভালবাসার আরেক অধ্যায় শুরু হয়েছে। আপনি হয়ত নতুন করে আপনার পার্টনারের প্রেমে পড়বেন।

পাঁচ. বিয়ে করার সময় ভাবতেও পারবেন না যে, এই প্রিয় মানুষটির সাথে আপনার ঝগড়া হবে, মন কষাকষি হবে, বাঁধবে স্বার্থের সংঘাত। কিন্তু এটা ঘটবে। সুতরাং ঝগড়ার সময় fair ও logical থাকুন, যেন ঝগড়া মিটিয়ে আবার সম্পর্ক ঠিক করে নিতে পারেন।

ছয়. দুজন এক সাথে দীর্ঘদিন কাটানো বেশ আনন্দ দায়ক। কিন্তু এক সাথে থাকতে থাকতে কখনও কখনও সংসারটা জেলখানার মত মনে হয়। কিছু সময়ের জন্য একা থাকুন, কোথাও ঘুরে আসুন। পরিবারের বাইরে বন্ধুদের সাথে কিছু সময় কাটান। আবার ফিরে আসুন পরিবারের প্রিয় মানুষটার কাছে। দেখবেন সংসারটা আর জেলখানা মনে হচ্ছে না।

সাত. মাঝে মাঝে দেখবেন আপনার মনে হবে, আহা কত ভালবাসি মানুষটাকে!! আবার কখনও মনে হবে দূর, একদম ভাল্লাগে না ওকে। এটাই স্বাভাবিক। সুতরাং কিভাবে ভালবেসে সাথে থেকে যেতে হয় তা শিখুন। সংসারে অনেক প্যারা থাকে, কিছু মেনে নিতেও হয়।

আট. আপনার পার্টনার যতই আপনাকে ভালবাসুক, যতই টেক কেয়ার করুক বা হোক সুন্দরী/হ্যান্ডসাম, অন্য কাউকে আপনার ভাল লাগবে। নতুন কাউকে দেখে ভাল লাগার বিষয়টা এড়িয়ে চলাও কঠিন। দিবা স্বপ্ন দেখেন, ঠিক আছে। কিন্তু নতুন মানুষটার পিছে ছুটবেন না। আপনার পার্টনারের গুরুত্ব বুঝতে চেষ্টা করুন।

নয়. শারীরিক সম্পর্ক আপনার পার্টনারের সাথেই সবচেয়ে বেশী উপভোগ্য হয়। কিন্তু প্রত্যেকবার একই রকম সুখের অনুভূতি হবে না। সময় ও বয়সের সাথে সাথে অনুভূতিতে ভাটাও পড়তে পারে। নতুন কারো সাথে শারীরিক সম্পর্ক উপভোগ্য করে তোলার ভুল চিন্তা থেকে বের হোন। বরং পার্টনারের সাথে সম্পর্ক আনন্দময় করে রাখতে ক্রিয়েটিভ হয়ে নতুন কিছু যোগ করুন।

সবার জন্য শুভ কামনা। জীবনের বাঁকে বাঁকে চ্যালেঞ্জ। সংসার যখন করছেন এই চ্যালেঞ্জ গুলোকেও এক্সসেপ্ট করতে হবে। তবেই দাম্পত্য জীবন সুখের ও শান্তির হবে।

সুন্দর ও সুখী পারিবারিক জীবন আমাদের সবার প্রাপ্য। এটা নিজেকেই তৈরী করে নিতে হয়।

শুভ কামনা।
কালেক্টড পোস্ট
#পাবনা #সিরাজগঞ্জ #নাটোর

20/06/2025

চলে আসছি পাবনা শহরে
পাবনা টু সিরাজগঞ্জ রোড
C-Line

20/06/2025

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars - they help me earn money to keep making content you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars!

18/06/2025

প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর যে ছেলে বিয়ে করে, সে ছেলের বিয়ে করা বউটা লাইফ পার্টনার হিসেবে থাকেনা। বরং সেটা ভোগবিলাসের বস্তু হিসেবে পরিণত হয়। কারন, প্রতিষ্ঠিত ছেলের কোন অভাব থাকেনা। ফলে, তার জীবন যুদ্ধে সাহায্য করার জন্য কোন পার্টনার দরকার হয় না।

পার্টনার দরকার হয় তার, যে অধিক কষ্টে জীবন যাপন করে। তাকে হেল্প করার জন্যই পার্টনার দরকার হয়।
কিন্তু আজকাল মেয়েদের অভিভাবকরা সবসময় চান ছেলে যেন পুরোপুরি এস্টাবলিশড হয়। তার যেন অলরেডি বাড়ি গাড়ি থাকে!

আসলে এস্টাবলিশমেন্ট নয়, দেখা উচিৎ পটেনশিয়ালিটি। দেখা উচিত স্বভাব চরিত্র। আর বিয়েটা দেয়া উচিৎ সবকিছু গুছিয়ে নেয়া বা প্রতিষ্ঠিত হবার পর নয়, ছেলেমেয়েদের জীবনে সংগ্রাম বাকি থাকতেই। যাতে করে জীবনের বাকি যুদ্ধটা তারা দু'জনে একসাথে চালিয়ে নিতে পারে। যুদ্ধ করে জীবন এগিয়ে গেলে তবেই সম্পর্কটা হবে ইস্পাতকঠিন। নিঃস্বার্থ ভালোবাসাময়।

মানুষ সবসময় তাকেই বেশি ভালবাসে, বেশি আপন মনে করে, যে ছিল বিপদ মুহূর্তের সাথী। জীবনের বিভিন্ন কঠিন সময়ে যারা আমাদের সঙ্গে থাকে তাদেরকে আমরা ভুলতে পারিনা। তাদের সাথে সম্পর্কটা একসময় সত্যি সত্যিই স্বার্থের উর্ধ্বে উঠে যায়। বিয়ের ক্ষেত্রেও অবস্থাটা ভিন্ন কিছু নয়। যে স্বামী স্ত্রী একসাথে সংগ্রাম করে করে জীবনের পথে এগিয়ে যায়- তাদের বন্ধনটাই হয় সবচেয়ে দৃঢ়।

তাদের ভালোবাসা হয় সবচেয়ে গভীর। সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী। কারণ, কঠিন সময়গুলোই মানুষের অন্তরে দাগ কেটে যায়। জীবনের শেষ দিনেও হয়তো মনে পড়ে #একদিন_আমরা_এক_বেলা_উপোস_ছিলাম!
আর এটাই লাইফ পার্টনারের প্রয়োজনীয়তা।

যখন একা একা জীবন যুদ্ধে জয় প্রায় নিশ্চিত হয়ে যায়, তখন কাউকে সহযোদ্ধা হিসেবে পেলে তা কখনো যে কঠিন সময়ে পাশে ছিলো তার মত হয়না।

লাইফ_পার্টনার
সংগৃহীত

রিকশাওয়ালা মামা!🖤৭১ দেখিনি২০২৪ দেখেছি 😭আমার ভাইদের রক্ত বৃথা যেতে দেবোনা ইনশাআল্লাহ জালিম সরকারের পতন চাই
03/08/2024

রিকশাওয়ালা মামা!🖤
৭১ দেখিনি
২০২৪ দেখেছি 😭
আমার ভাইদের রক্ত বৃথা যেতে দেবোনা ইনশাআল্লাহ
জালিম সরকারের পতন চাই

Address

Bogura

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Jamirul4974 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Jamirul4974:

Share