Occupational Health and Safety Tips

Occupational Health and Safety Tips Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Occupational Health and Safety Tips, Digital creator, Bogura.

07/08/2025

একটি ছোট ভুলের কারণে পুরো পরিবার ধ্বংস হয়ে গেল
রাত তখন প্রায় ১টা। একটি শান্ত, মধ্যবিত্ত পরিবারের স্বামী-স্ত্রী একটি সামাজিক অনুষ্ঠান শেষে ঘরে ফিরলেন। সবার মতো তারাও ক্লান্ত, একটু বিশ্রামের অপেক্ষায়।
ঘরে ঢুকেই স্ত্রীর প্রথম কথাটি ছিল,
— “একটা অদ্ভুত গন্ধ পাচ্ছো? কেমন যেন গ্যাসের মতো…”
স্বামী মাথা নাড়িয়ে বললেন, “হ্যাঁ, আমি দেখি রান্নাঘরে গ্যাস লিক হচ্ছে কিনা।”
সে দৌড়ে গেল কিচেনে এবং খুব স্বাভাবিকভাবে, অবচেতন মনে আলো জ্বালিয়ে ফেললো…
এক মুহূর্তেই সব শেষ।
একটা বিকট শব্দে কেঁপে উঠলো পুরো এলাকা। বিস্ফোরণের শব্দ এতটা তীব্র ছিল যে, ২০০ মিটার দূরের বাসিন্দারাও জানালার কাঁচ কেঁপে উঠতে দেখেছে।
ঘরের দেয়াল ভেঙে পড়ল।
পুরো বাড়িটা আগুনে পুড়ে ছাই।
স্বামী ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারালেন। স্ত্রী কিছুদিন জীবন-মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে শেষ পর্যন্ত চলে গেলেন…

এই দুর্ঘটনার কারণ?
রান্নাঘরে জমে থাকা গ্যাস, আর সেই গ্যাসের মাঝে একটি সাধারণ সুইচ অন করা – যা তৈরি করেছিল ক্ষুদ্র একটি আগুনের ফুলকী (spark), আর সেটিই হয়ে উঠেছিল মৃত্যু-ফাঁদ।

গ্যাসের গন্ধ পেলে?
1. কখনোই কোনো বৈদ্যুতিক সুইচ, ফ্যান বা ফ্রিজ চালু করবেন না।
কারণ এতে ইলেকট্রনিক স্পার্ক হতে পারে।
2. সব জানালা-দরজা খুলে দিন। যেন গ্যাস বের হয়ে যায়।
3. পারলে মেইন সুইচ অফ করে দিন।
4. সতর্কভাবে বাড়ি থেকে সবাইকে বের করে নিন ।

🔘🔘 কাফিরের দেশের নাগরিকত্বের কুফল 🔘🔘মাসজিদে নববীতে এক ভদ্রলোকের সাথে দেখা হলো। কেতাদুরস্ত মাশাআল্লাহ। পরিচয় হলো, সাথে ছি...
17/06/2025

🔘🔘 কাফিরের দেশের নাগরিকত্বের কুফল 🔘🔘

মাসজিদে নববীতে এক ভদ্রলোকের সাথে দেখা হলো। কেতাদুরস্ত মাশাআল্লাহ। পরিচয় হলো, সাথে ছিল মদীনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের এক প্রফেসর ও একাধিক মেধাবী ছাত্র। তো ভদ্রলোক বললেন, তিনি আমেরিকায় সেটেল্ড। উমরা করেন, হজ করেন, নিজের পরিবারের সকলেই আমেরিকান।

আমি বললাম, আপনি কি বর্তমান অবস্থায় আমেরিকার জীবনযাত্রাকে সঠিক মনে করছেন?
তিনি বললেন, জী। এ ব্যাপারে আমার মাঝে কোনো দ্বিধা নেই।
আমি বললাম, যেসব কারণে কাফেরের দেশে থাকা কিংবা নাগরিকত্ব নেয়া নিষেধ তা জানেন কী না?? আলেমগণ সর্বসম্মত কিছু শর্ত দিয়েছেন সেগুলো জানেন কি?
তিনি খুব ক্ষেপে গেলেন, আপনারা অকারণে কথা বাড়ান। আমরা না গেলে দাওয়াত দিবে কে?
আমি বললাম, আপনি কি দাওয়াতের জন্য গিয়েছেন? নাকি আপনার ছেলেরা দাওয়াতের জন্য গিয়েছেন??
তিনি বললেন, আমার ছেলেরা তো জ্ঞান অর্জন করতে এসেছে??
আমি বললাম, এমন কোন জ্ঞানের জন্য তারা কাফেরের দেশে হিজরত করলেন?
তিনি বললেন, ফার্মাসিষ্ট হওয়ার জন্য।
আমি বললাম, প্রথমত এ জ্ঞান আমাদের দেশে এভেইলেবল, দ্বিতীয়ত এটার জন্য নাগরিকত্ব না নিলেও পারতেন।
তিনি বললেন, আমাদের তো কোনো সমস্যা হচ্ছে না, আপনার সমস্যা কোথায়??

আমি বললাম, আপনি মনে হয় সমস্যা আঁচ করতে পারছেন না। দেখুন,
✍ হিজরত কাফেরদের দেশে হওয়া বুখারী শরীফের প্রথম হাদীস বিরোধী।
✍ কাফিরদের মাঝে অবস্থানকারী মুমিন থেকে রাসূল দায়মুক্ত ঘোষণা করেছেন।
✍ কাফিরদের আর ঈমানদারদের রান্না ও বসবাসের আগুন একসাথে উপরে উঠবে না বলে রাসূল ঘোষণা করেছেন।
✍ কাফিরের দেশের নাগরিকত্ব থাকলে আপনি মুসলিমদের বিরুদ্ধে তাদের পক্ষ হয়ে যুদ্ধ করতে বাধ্য
✍ কাফিরদের দেশে আপনার সন্তান গাইরাতে ঈমানিয়্যাহ হারাবে। তার কাছে দেশের মায়া ঈমানের উপর স্থান পাবে।
✍ কাফিরদের দেশে অবস্থান করার পর এ প্রজন্ম যদি বাদও যায় পরবর্তী প্রজন্ম নিঃসন্দেহে দীন ও ঈমানের অনেক শাখা কাটতে আরম্ভ করবে। এমনকি নাস্তিকও হয়ে যেতে পারে।
✍ কাফিরদের রীতি অনুযায়ী তারা চলবে।
✍ সমকামী হয়ে যাবে
✍ লিভ টুগেদার নামে ব্যভিচার করবে।
✍ আপনার মেয়ে কাউকে জড়িয়ে ধরে ঘরে চলে আসবে, আপনি কিছু বলতে পারবেন না। বললে আপনাকেই হাজতবাস করতে হবে।
✍ আপনার ছেলে কোনো মেয়ে বা ছেলেকে নিয়ে ঘরে চলে আসবে, আপনি চেয়ে চেয়ে দেখবেন কিন্তু করার কিছুই থাকবে না।
✍ আপনার মেয়ে রাতে বাইরে থাকবে আপনি কিছু বলা তো দূরের কথা উপদেশ দেয়ার ক্ষমতাও হারাবেন।
✍ আপনার স্ত্রী আপনার সাথে রাগ হলেই ভিন্ন চিন্তা করতে পারবে, আপনার সম্পত্তির অর্ধেক নিয়ে চলে যাবে।
✍ আপনি মারা যাওয়ার পরে আপনার সম্পত্তি ইসলামী শরীআতের নিয়মে বণ্টিত হওয়ার সুযোগ নেই।

তিনি এতক্ষণে উত্তর দিলেন, কেন? আমরা তো উইল করে যেতে পারি।
আমি বললাম, আমার নবী বলেছেন, “ওয়ারিসের জন্য কোনো উইল হবে না” আর আপনি ওয়ারিসের জন্য উইল করতে চাচ্ছেন, আপনি কি চিন্তা করে দেখেছেন, সেসব দেশে থাকার জন্য আপনি রাসূলের আদেশের বিপক্ষে যেতেও কুণ্ঠিত হচ্ছেন না।!

আমি তাকে বললাম, কাফিরের দেশে আছেন, টাকা রোজগার করছেন করেন, কিন্তু আপনার ও আপনার পরিবারের শেষ সেটেল্ড কোনো মুসলিম দেশে হওয়ার চেষ্টা করবেন। যেখানে মারা গেলে আপনাকে ক্রেন দিয়ে কবরে নামানো হবে না, যেখানে আপনি ঈমানদারদের কাঁধ পাবেন সে চেষ্টা অন্তত করবেন, এ আশাবাদ আপনার কাছে থাকলো।

ভদ্রলোক খুব ক্ষেপে গেলেন, বললেন, আপনার থেকে এসব আমি শুনবো না। এসব ফতোয়া নিতে আমি বাধ্য নই। আমরা ভালো আছি, আপনার বক্তব্য আমার দরকার নেই।

আমি বললাম, আমি তো পৌঁছানোর দায়িত্বপ্রাপ্ত মাত্র। নেয়া বা না নেয়ার আপনার ঈমানের দাবী অনুযায়ী হবে।
আমি বলি, এভাবেই আমরা ধোঁকাগ্রস্ত হই। শয়তান ধোকা দেয়, দুনিয়া ধোঁকা দেয়, সন্তানদের ভবিষ্যৎ চিন্তা ধোঁকা দেয়। নাফসে আম্মারা ধোঁকা দেয়।

তাই আমি আমার দীনদার ভাইদের বলি,
পাশ্চাত্যে পা গাড়লেন যারা, ঈমানের বিপরীতে চললেন তারা। প্রাচ্য আর পাশ্চাত্যবিদদের শিষ্য হয়ে নতুন এক ইসলাম প্রবর্তন করলেন তারা। ঈমানী গাইরত তাদের কাছে চাওয়া বৃথা। কিছু বললেই “মাআযীর” খোঁজে তারা। আল্লাহ বলেন,
بل الإنسان على نفسه بصيرة
ولو ألقى معاذيره
“মানুষ নিজের ব্যাপারে খুব ভালো জানে, যদিও সে সেসব অপরাধের পক্ষে ওযর পেশ করতে কখনো পিছপা হয় না।” [সূরা আল-কিয়ামাহঃ ১৫]।

লেখকঃ শাইখ প্রফেসর ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া (হাফিযাহুল্লাহ)

16/05/2025
চলেন একটা ট্রিক্স শিখি! সরকারি কর্মকর্তা খারাপ ব্যবহার করেছেন?সব ঠিক থাকার পরেও আপনাকে ঘুরিয়েছেন?ডাক বিভাগের কেউ পার্সে...
16/05/2025

চলেন একটা ট্রিক্স শিখি!

সরকারি কর্মকর্তা খারাপ ব্যবহার করেছেন?
সব ঠিক থাকার পরেও আপনাকে ঘুরিয়েছেন?
ডাক বিভাগের কেউ পার্সেল সরিয়ে ফেলেছে?
রাস্তায় স্ট্রিট লাইট নেই?
বাড়ির সামনে ডাস্টবিন খোলা?
কোনো এলাকায় পুলিশ দরকার, কিন্তু নেই?

আপনি কি জানেন, বাংলাদেশের ৯৮% মানুষ জানেই না—সরকারের কাছে যদি সঠিকভাবে অভিযোগ করা যায়, তাহলে ৯০% সমস্যার সমাধান গ্যারান্টেড! তবে অভিযোগটা করতে হবে ঠিক জায়গায়।

এই ঝামেলাটা সহজ করে দিয়েছে সরকারের একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম —
👉 https://www.grs.gov.bd/

এটা হলো গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কেন্দ্রীয় অভিযোগ প্রতিকার ব্যবস্থার অনলাইন প্ল্যাটফর্ম।

এখানে অভিযোগ করলে তা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বাধ্যতামূলকভাবে সমাধান করে রিপোর্ট জমা দেয়। সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে মনিটরিং হয়। ফলে, সমাধান হতেই হয়।

🔹 ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে কিছু বলি:

📍 ৫ আগস্টের পর ধানমন্ডি লেকে কোনো নিরাপত্তা ছিল না। আমি GRS-এ অভিযোগ করি। ৭ দিনের মধ্যেই সব গেটে পুলিশ বসানো হয়েছে।

📍 AliExpress-এর পার্সেল পোস্টম্যান টাকা না দিলে সরিয়ে ফেলত। অভিযোগ করার পর পোস্টম্যান থেকে শুরু করে অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট পর্যন্ত বাসায় এসে ক্ষমা চেয়েছে।

📍 আমার সন্তানের স্কুলের গেট থেকে প্রায় ১০০ মিটার দূরে একটি নির্দিষ্ট জায়গায় নিয়মিতভাবে ময়লা ফেলা হতো। ফলস্বরূপ প্রতিদিন ভীষণ দুর্গন্ধ ছড়াতো এবং স্কুলে নিয়ে যাওয়ার সময় বাধ্য হয়ে ফুটপাত থেকে নেমে রাস্তা দিয়ে হেঁটে যেতে হতো। এটি শুধু বিরক্তিকর নয়, বিপজ্জনকও ছিল।

প্রথমে অভিযোগ করেছিলাম সিটি কর্পোরেশনে, এবং তারা একবার ময়লা পরিষ্কার করেছিল। কিন্তু সমস্যাটা ছিল চিরস্থায়ী—এক সপ্তাহ পর আবার সেই একই অবস্থা। আমি পরপর ৭ বার GRS এ অভিযোগ করি।

শেষবার অভিযোগ করার পর সিটি কর্পোরেশনের উচ্চপর্যায় থেকে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয় এবং তারা জানতে চান কেন একই অভিযোগ বারবার করা হচ্ছে। আমি সব খুলে বলি।

তারপর, আমার এলাকার জন্য আলাদাভাবে একজন পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিয়োগ করা হয়, যার দায়িত্ব প্রতিদিন স্কুল শুরুর আগেই নিশ্চিত করা যে, ঐ জায়গায় কোনো ময়লা না থাকে এবং দুর্গন্ধ ছড়ায় না।

সবচেয়ে অবাক করা বিষয় হলো—ওই উচ্চপর্যায় থেকে আমাকে ফোন করে বিষয়টি জানিয়েছেন এবং আগের সমস্যার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করেছেন।

এটা ছিল আমার জন্য চোখে দেখা বাস্তব পরিবর্তনের অভিজ্ঞতা। শুধু একটা অভিযোগ, আর একটু ধৈর্য—এই দুইয়ে বদলে গেছে আমার সন্তানের প্রতিদিনের পথচলা।

এমন আরও অনেক সমস্যার সমাধান আমি GRS-এর মাধ্যমে পেয়েছি।

🟢 শুধু সাহস করে, পরিষ্কারভাবে ছবি সহ অভিযোগ করুন।

আপনার টাকায় সরকার চলে।
সেবা চাওয়া আপনার অধিকার।
লজ্জার কিছু নেই।
ভয় পাওয়ারও কিছু নেই।

আজই আপনার আশেপাশের ছোটখাটো সব সমস্যা GRS-এ জানিয়ে দিন।
আমরা সবাই মিলে গড়ি একটি সুন্দর বাংলাদেশ।

Welcome to the online platform of Central Grievance Remedies of the Government of the People's Republic of Bangladesh. You can report your dissatisfaction or opinion about the government service and the promised service of the underwriters/agencies, service delivery methods and the quality of servic...

🔍 Understanding the Differences: EHS, HSE, SHE. Why does the order matter?We often hear terms like EHS, HSE, and SHE use...
13/05/2025

🔍 Understanding the Differences: EHS, HSE, SHE. Why does the order matter?

We often hear terms like EHS, HSE, and SHE used across industries. While they all aim to protect people, the environment, the assets, the order of these letters reflects priorities based on industry, risk level, or region. Though they seem similar, they reflect different industry priorities:

Here is what they mean:

✅ EHS – Environment, Health, and Safety
🧪 Common in industries like Pharma, Manufacturing, especially Chemical Manufacturing, Waste Management, Renewable Energy, and Environmental Consultancy. Ideal for sectors where environmental incidents can have large-scale impacts.
🌿 Emphasizes environmental responsibility first. Environmental protection comes first, then employee safety, and then long-term health monitoring.

✅ HSE – Health, Safety, and Environment
🛢️ Common in industries like Oil & Gas, Construction, Aviation, Power, and Marine. Popular in oil & gas, offshore, and high-risk sectors. Suitable for industries where multiple risks are present simultaneously.
💪 Health & safety come first to address operational hazards. Focuses equally on the health of workers, safety in operations, and protection of the environment.

✅ SHE – Safety, Health, and Environment
⚙️ Common in industries like Mining, Logistics, Pharmacy. Often seen in UK-based or German-based and industrial setups.
⚠️ Safety is the top focus in hazardous work environments. Safety is prioritized first due to the high risk of fatal accidents. Health and environmental concerns follow after ensuring a safe working environment.

💡 Why does the order matter?
The sequence represents the industry’s main operational risks and cultural focus. Understanding this helps align management systems, compliance strategies, and worker training effectively. It signals what’s most critical in your work culture — whether it's preserving the environment, protecting people’s health, or preventing incidents. No matter the order, the goal is the same: ZERO HARM.

📌In summary:

EHS = Environment-first approach (Chemical industries)
HSE = Balanced focus (Oil & Gas, Construction)
SHE = Safety-led approach (Mining)

একজন ইএইচএস প্রফেশনাল হিসেবে ক্যারিয়ারে অগ্রসর হওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণের প্রয়োজন হতে পারে। আপনার বর্তমান দ...
12/05/2025

একজন ইএইচএস প্রফেশনাল হিসেবে ক্যারিয়ারে অগ্রসর হওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণের প্রয়োজন হতে পারে। আপনার বর্তমান দক্ষতা, অভিজ্ঞতার স্তর এবং আপনি যে ধরনের ক্যারিয়ারের দিকে এগোতে চান তার উপর নির্ভর করে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ ভিন্ন হতে পারে। এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশিক্ষণের ক্ষেত্র উল্লেখ করা হলো:

বেসিক এবং ফাউন্ডেশনাল প্রশিক্ষণ:
* ইএইচএস সম্পর্কিত প্রাথমিক জ্ঞান: ইএইচএস-এর মূলনীতি, ধারণা এবং গুরুত্বপূর্ণ সংজ্ঞা সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকা জরুরি।
* আইন ও প্রবিধান: বাংলাদেশের প্রাসঙ্গিক পরিবেশ, স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা আইন এবং বিধিবিধান সম্পর্কে বিস্তারিত জ্ঞান থাকতে হবে। বিভিন্ন শিল্পে প্রযোজ্য নির্দিষ্ট নিয়মকানুন সম্পর্কেও জানতে হবে।
* ঝুঁকি মূল্যায়ন ও ব্যবস্থাপনা: বিপদ চিহ্নিতকরণ (Hazard Identification), ঝুঁকি বিশ্লেষণ (Risk Assessment), এবং ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণের (Risk Control) পদ্ধতি সম্পর্কে প্রশিক্ষণ নেওয়া অত্যাবশ্যক।
* ঘটনা তদন্ত (Incident Investigation): কর্মক্ষেত্রে দুর্ঘটনা বা অপ্রত্যাশিত ঘটনার কারণ অনুসন্ধান এবং প্রতিরোধের উপায় নির্ধারণের জন্য প্রশিক্ষণ প্রয়োজন।
* জরুরি প্রস্তুতি ও সাড়া (Emergency Preparedness and Response): বিভিন্ন জরুরি অবস্থার (যেমন আগুন, রাসায়নিক লিক, ইত্যাদি) জন্য প্রস্তুতি নেওয়া এবং কার্যকরভাবে সাড়া দেওয়ার কৌশল সম্পর্কে প্রশিক্ষণ।
* প্রথম সাহায্য (First Aid) এবং প্রাথমিক চিকিৎসা: কর্মক্ষেত্রে আহত ব্যক্তিদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার জন্য প্রশিক্ষিত হওয়া গুরুত্বপূর্ণ।

* অগ্নি নিরাপত্তা (Fire Safety): আগুন প্রতিরোধের ব্যবস্থা, অগ্নিনির্বাপণ সরঞ্জাম ব্যবহার এবং অগ্নি নির্বাপণ পরিকল্পনা সম্পর্কে জ্ঞান ও প্রশিক্ষণ।
বিশেষায়িত প্রশিক্ষণ (আপনার আগ্রহ এবং কর্মক্ষেত্রের উপর নির্ভরশীল):
* পরিবেশগত ব্যবস্থাপনা (Environmental Management): পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, পরিবেশগত প্রভাব মূল্যায়ন (EIA) এবং পরিবেশগত নিরীক্ষা (Environmental Audit) সম্পর্কিত প্রশিক্ষণ। ISO 14001 এর মতো আন্তর্জাতিক মানদণ্ড সম্পর্কে জ্ঞান থাকা সহায়ক।

* পেশাগত স্বাস্থ্য (Occupational Health): কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্যঝুঁকি চিহ্নিতকরণ, প্রতিরোধ এবং কর্মীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ সম্পর্কে প্রশিক্ষণ।
* শিল্প স্বাস্থ্যবিধি (Industrial Hygiene): রাসায়নিক, ভৌত এবং জৈবিক বিপদ মূল্যায়ন এবং নিয়ন্ত্রণের কৌশল সম্পর্কে জ্ঞান।
* নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা ব্যবস্থা (Safety Management Systems): ISO 45001, OHSAS 18001 (বর্তমানে ISO 45001 দ্বারা প্রতিস্থাপিত) এর মতো আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা মানদণ্ড সম্পর্কে প্রশিক্ষণ।
* প্রক্রিয়া নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা (Process Safety Management - PSM): বিশেষ করে রাসায়নিক বা তেল ও গ্যাস শিল্পের জন্য এই প্রশিক্ষণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
* নির্মাণ নিরাপত্তা (Construction Safety): নির্মাণ Sites-এ নিরাপত্তা ঝুঁকি এবং নিয়ন্ত্রণের বিশেষ প্রশিক্ষণ।
* বৈদ্যুতিক নিরাপত্তা (Electrical Safety): বৈদ্যুতিক ঝুঁকি চিহ্নিতকরণ এবং নিরাপদ কাজের পদ্ধতি সম্পর্কে প্রশিক্ষণ।
* উচ্চতায় কাজ (Working at Height): নিরাপদে উচ্চতায় কাজ করার নিয়ম ও সরঞ্জাম ব্যবহার সম্পর্কে প্রশিক্ষণ।

* বদ্ধ স্থানে কাজ (Confined Space Entry): বদ্ধ স্থানে প্রবেশের পূর্বেকার সতর্কতা এবং নিরাপদ কাজের পদ্ধতি সম্পর্কে প্রশিক্ষণ।

* রাসায়নিক নিরাপত্তা (Chemical Safety): বিপজ্জনক রাসায়নিক পদার্থের নিরাপদ ব্যবহার, পরিবহন ও মজুতকরণ সম্পর্কে প্রশিক্ষণ।

* ঝুঁকিপূর্ণ দ্রব্য পরিবহন (Dangerous Goods Transportation): বিপজ্জনক দ্রব্য নিরাপদে পরিবহনের নিয়মকানুন সম্পর্কে প্রশিক্ষণ।

#উন্নত এবং নেতৃত্ব বিষয়ক প্রশিক্ষণ:

* ইএইচএস অডিট (EHS Auditing): অভ্যন্তরীণ এবং বাহ্যিক ইএইচএস অডিট পরিচালনার জন্য প্রশিক্ষণ।

* ইএইচএস লিড অডিটর (EHS Lead Auditor): ISO 14001 বা ISO 45001 এর মতো স্ট্যান্ডার্ডের জন্য লিড অডিটর হওয়ার প্রশিক্ষণ।

* ব্যবস্থাপনা এবং নেতৃত্ব দক্ষতা (Management and Leadership Skills): টিম পরিচালনা, যোগাযোগ দক্ষতা, সমস্যা সমাধান এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের মতো বিষয়ে প্রশিক্ষণ ক্যারিয়ারের অগ্রগতির জন্য সহায়ক।

* প্রশিক্ষণ এবং উপস্থাপনা দক্ষতা (Training and Presentation Skills): অন্যদেরকে ইএইচএস বিষয়ে প্রশিক্ষিত করার জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জন।

#সার্টিফিকেশন (পেশাদার স্বীকৃতি):
কিছু আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত প্রফেশনাল সার্টিফিকেশন আপনার ক্যারিয়ারে উল্লেখযোগ্য সুবিধা যোগ করতে পারে। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:

* NEBOSH (National Examination Board in Occupational Safety and Health): এটি আন্তর্জাতিকভাবে অত্যন্ত সম্মানিত নিরাপত্তা বিষয়ক যোগ্যতা প্রদানকারী সংস্থা। বাংলাদেশে NEBOSH IGC (International General Certificate), NEBOSH Diploma এবং অন্যান্য বিশেষায়িত কোর্স পাওয়া যায়।

* IOSH (Institution of Occupational Safety and Health): এটি যুক্তরাজ্যভিত্তিক পেশাদার সংস্থা যা বিভিন্ন স্তরের নিরাপত্তা কর্মীদের জন্য কোর্স এবং সদস্যপদ প্রদান করে। IOSH Managing Safely এবং IOSH Working Safely কোর্স বাংলাদেশে প্রচলিত।

* OSHA (Occupational Safety and Health Administration): যদিও এটি মূলত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সংস্থা, তবে OSHA 10-hour এবং 30-hour ট্রেনিং আন্তর্জাতিকভাবেও পরিচিত এবং কিছু ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হতে পারে।

* CSP (Certified Safety Professional), CIH (Certified Industrial Hygienist) ইত্যাদি: এইগুলো উন্নত স্তরের সার্টিফিকেশন এবং সাধারণত কয়েক বছরের অভিজ্ঞতা ও নির্দিষ্ট যোগ্যতার প্রয়োজন হয়।

আপনার ক্যারিয়ারের লক্ষ্য এবং বর্তমান কর্মক্ষেত্রের চাহিদার সাথে সঙ্গতি রেখে আপনি এই প্রশিক্ষণগুলো বিবেচনা করতে পারেন। নিয়মিত প্রশিক্ষণ এবং নতুন জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে আপনি একজন সফল এবং দক্ষ ইএইচএস প্রফেশনাল হিসেবে নিজের ক্যারিয়ারকে আরও উন্নত করতে পারবেন ।

বারান্দায় কাপড় শুকোতে দেয়া আমাদের মা-বোনদের নিত্যদিনের অভ্যাস। বিশেষত শহুরে ফ্ল্যাটে বারান্দা ছাড়া উপায়ও নেই যেন। তবে এ ...
22/04/2025

বারান্দায় কাপড় শুকোতে দেয়া আমাদের মা-বোনদের নিত্যদিনের অভ্যাস। বিশেষত শহুরে ফ্ল্যাটে বারান্দা ছাড়া উপায়ও নেই যেন। তবে এ ক্ষেত্রে অনেকেই মস্তবড় ভুলটি করে বসেন। শহরের ঘিঞ্জি এলাকায় তারা বারান্দায় কাপড় শুকোতে দিয়ে রাখেন, এমনকি পরিধেয় বিশেষ পোশাকটিও তারা বারান্দায় উন্মুক্তভাবে রোদে দেন। এতে কিছু সমস্যা হতে পারে।
যেমন আশেপাশের ফ্ল্যাট থেকে এসব কাপড়ের দিকে লোলুপ দৃষ্টি দেয়া হয়। এরপর এটা সীমা ছাড়িয়ে ইভটিজিংয়ে পরিণত হয়। ইভটিজিং না হলেও দুশ্চরিত্র ব্যক্তিরা এসব কাপড় দেখেই অনেক মাপজোখ করে ফেলে। এরপর থেকে অসৎ উদ্দেশ্যে বারবার উঁকিঝুঁকি মারতে থাকে।
এ জন্য উত্তম হলো, বারান্দায় বড় কাপড় দিয়ে পর্দা লাগিয়ে দেয়া। কমপক্ষে গাঢ় কালারের নেট-জাতীয় পর্দা হলেও লাগিয়ে নেয়া যেতে পারে। এরপর বারান্দায় কাপড় শুকানো। অথবা বারান্দায় দুই স্তর করে রশি লাগানো। সামনের দিকে পুরুষদের কাপড় দিয়ে ভেতরের দিকে মহিলাদের কাপড় শুকাতে দেয়া। এতে করে বাইরে থেকে শুধু পুরুষদের কাপড়গুলোই দেখা যাবে।
কাপড় শুকানোর পর রশিতে তা ফেলে না রাখা। অনেকেই একদিন গোসল করে কাপড় শুকাতে দেয়ার পর পরদিন গোসলের সময় রশি থেকে কাপড় আনতে যান। আবার কেউ কেউ ছাদেও সারারাত ধরে কাপড় ফেলে রাখেন। এতেও বদজিনের আছর পড়ার সমূহ আশঙ্কা থাকে।
এ ক্ষেত্রে আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, কাপড় পরার সময় সব সময় বিসমিল্লাহ বলে পরা। পোশাক-আশাক খোলা ও পরিধানের সময় দুআ পড়া। এবং নিরাপত্তার দুআসমূহের ওপর আমল করা।

বই : পর্দা গাইডলাইন
লেখক : মাওলানা তানজীল আরেফীন আদনান
উমেদ প্রকাশ থেকে প্রকাশিত

সম্প্রতি ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো কালা নাইট নামক একটি খবর আমার নজর কেড়েছে। (সূত্র: ১)বিভিন্ন মিডিয়াও বিষয়টি নিয়ে বার বার সংবাদ...
22/04/2025

সম্প্রতি ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো কালা নাইট নামক একটি খবর আমার নজর কেড়েছে। (সূত্র: ১)

বিভিন্ন মিডিয়াও বিষয়টি নিয়ে বার বার সংবাদ প্রচার করছে। (সূত্র:২)

যেখানে আরজিন কামাল নামক এক গায়ক কালা কালা শীর্ষক গানে
তিন চোখের এক সানগ্লাস পরেছে।
অনেককে দেখছি, তাকে অনুসরণ করে সেই তিন চোখের সানগ্লাস পরা শুরু করেছে।
এবং আশঙ্কা হচ্ছে, বাংলাদেশে খুব শিঘ্রই তরুণ প্রজন্মের মধ্যে
এই তিন চোখের সানগ্লাস ভাইরাল হবে।
উল্লেখ্য আরজিন কামাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে দক্ষিণ এশীয়দের এ ল জি টি ভি সংগঠন সাতরং (Satrang) এর সদস্য (সূত্র: ৩,৪,৫)

যাই হোক,
আমার তিন চোখের সানগ্লাস নিয়ে কিছু কথা আছে।
তিন চোখের সানগ্লাসের একটি বিশেষত্ব হচ্ছে,
এটি কপালে এক চোখের প্রতিনিধিত্ব করে।

অনেকে মনে করে, কপালের চক্ষুটি দা জ্জা ল নামক একটি ই হু দীবাদী কারেকটারের প্রতীক বহন করে। উল্লেখ্য বর্তমানে ফিলিস্তিনে যে ই হু দীবাদী কর্তৃক যে নৃ শংস গ ণহ ত্যা চলছে,
এর পেছনে দা জ্জালে র আগমনকে দায়ী করা হয়।
বলা হয়, ই হু দী জা য়ান বাদীরা বিশ্বাস করে,তাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে মাসিহ বা দা জ্জা ল নামক এক ব্যক্তি এসে তাদের উদ্ধার করবে।
দা জ্জা লের জন্য তারা তাদের ভূমিকে পবিত্র করতে চায়।
যে ভূমিতে অপবিত্র মুসলমানরা থাকতে পারবে না।
দাজ্জালের জন্য যায়গা খালি করতে তাই ই হু দীবাদীরা বর্তমানে ফিলিস্তিনে জাতিগত নি ধ ন চালাচ্ছে। এবং সে জন্য তারা আল আকসা ভেঙ্গে থার্ড টেম্পল নির্মাণ করার পরিকল্পনা করছে।
তাই এ মুহুর্তে বাংলাদেশে ই হু দীবাদীদের প্রতীক বিশেষ চক্ষু সম্বলিত এই সানগ্লাস অবশ্যই ই হু দীবাদীদের প্রচারেরই অংশ।

আসলে ই হু দীবাদীরা এই বিশেষ চোখের প্রচার সব সময় করে।
তারা চায়, দা জ্জা ল সম্পর্কে সবাই আগে থেকেই জানুক, যেন তাকে দেখলেই সবাই চিনতে পারে। এজন্য দেখবেন, চোট বাচ্চাদের কার্টুনের মধ্যে বিশেষ ক্ষমতাধর কারেকটারগুলোর কপালে এই চোখ লাগানো থাকে, যেন ছোট বাচ্চারা দাজ্জাল সম্পর্কে আগেই ধারণা পায়।
যেমন-
স্টিভেন ইউনিভার্স কার্টুনে গারনেট
অবতারের কম্বাশন ম্যান
সোল ইটারের আসুর
ইউ ইউ হাকুশোর হি হি
আবার পৌত্তলিক দেবতাদের কপালেও কিন্তু চোখ আছে। যেমন- যেমন- দূর্গা, কালী, গনেশ, শিব সবার কপালে একটি আলাদা চোখ লক্ষ্য করা যায়। মানে কপালে চোখ মানেই বিশেষ ক্ষমতাধর, এটা যেন সবাই মনে করে। (সূত্র:৬)

একইভাবে কপালে চোখওয়ালা সানগ্লাসও এক ধরনের ই হু দীবাদীদের ত্রাণকর্তা মাসিহ বা দা জ্জা লের প্রচারণা বলেই আমার মনে হয়েছে। তাই সানগ্লাস নিয়ে বিশেষ সচেতনতা জরুরী।

সংগৃহীত

29/03/2025

বদনজরের জন্য এই আমলটা অনেক জরুরি।আপনি বুঝতেও পারবেন না কিন্তু অনেকসময় নিজের কাছের মানুষজন আত্মীয়স্বজনদের নজরে আপনার জীবন শেষ হয়ে যাবে! হাসাদ এবং কুফরি একটি মানুষের সুখ কেড়ে নেবার জন্য যথেষ্ট। এজন‍্য প্রতিনিয়ত রুকইয়া করাটা খুব জরুরী। সেলফ রুকইয়া এবং বদনজরের গোসল আমলের জন্য করতে হবে।

গোসলের নিয়মঃ

-----------

একটা বালতিতে পানি নিবেন, তারপর ওই পানিতে দুই হাত ডুবিয়ে নিচের আয়াত/দুয়াগুলো পড়বেন -

• দরুদ শরিফ (৭বার)

• সুরা ফাতিহা (৭বার)

• আয়াতুল কুরসি (৭বার)

• সুরা কাফিরুন (৭বার)

• সুরা ইখলাস (৭বার)

• সুরা ফালাক (৭বার )

• সুরা নাস (৭বার)

• আবার দুরুদ শরীফ (৭বার) ।

যদি সময় কম থাকে তবে প্রতিটি ৩ বার করে পড়তে পারেন। ৩ বার পড়ারও সময় না থাকলে আপনি ১ বার করেই পড়তে পারেন। সুরা কাফিরুনও বাদ দিতে পারেন। তবে বেশি পড়লে উপকার বেশি হবে।

এগুলো পড়ার পর হাত উঠিয়ে নিবেন এবং এই পানি দিয়ে গোসল করে ফেলবেন। এরপরে চাইলে অন্য পানি দিয়েও গোসল করতে পারেন

সংশ্লিষ্ট কিছু প্রশ্নের উত্তরঃ

===============

প্রশ্নঃ গোসলখানার সাথে টয়লেট আছে, এখন ভেতরে পড়া যাবে?

উত্তরঃ ভেতরে পড়া যাবে না। আপনি বালতির পানি বাইরে এনে পড়বেন ।

প্রশ্নঃ একবার পানি তৈরি করে নিয়ে কয়েকদিন মিক্স করে করে গোসল করা যাবে?

উত্তরঃ এই গোসলের নিয়ম হলো প্রতিদিনের পানি প্রতিদিন তৈরি করা।

প্রশ্নঃ মেয়েরা পিরিয়ডের সময় কিভাবে পানি তৈরি করবে?

উত্তরঃ যেহেতু এই সময়ে কুরআন তিলাওয়াত নিষিদ্ধ, সেহেতু পরিবারের অন্য কেউ পানি তৈরি করে দিবে। এরপরে রোগী গোসল করে নিবেন। যদি এটা পারা না যায় তবে রুকইয়ার দুয়াগুলো পড়ে পানি তৈর করবে। দুয়াগুলো।

প্রশ্নঃ আগে গোসল করে এরপর রুকইয়াহ শোনা যাবে?

উত্তরঃ যাবে। তবে আগে রুকইয়াহ শুনে পরে গোসল করা উত্তম।

প্রশ্নঃ পানি তৈরি করার সময় দেখে দেখে দোয়া/সুরা পড়লে হবে?

উত্তরঃ মুখস্ত বা দেখে দেখে যেকোন একভাবে পড়লেই হবে।

প্রশ্নঃ একজনের গোসলের পানি দিয়ে দুইজন গোসল করতে পারবে?

উত্তরঃ পানি গায়ে ঢালার মত যথেষ্ট হলে পারবে।

প্রশ্নঃ গোসলের পানি গরম করা যাবে?

উত্তরঃ আয়াত/দুয়াগুলো পড়ার পর গোসলের পানি গরম করবেন না। তবে আগে থেকে গরম পানি নিয়ে তাতে দুয়া/আয়াতগুলো পড়তে পারবেন।

প্রশ্নঃ মা পড়ে বাচ্চাকে গোসল করাতে পারবে?
উত্তরঃ- হ‍্যাঁ পারবে।

রুকইয়া সাপোর্ট গ্রুপ বিডি থেকে সবগুলো জানা। ইনশাআল্লাহ উপকৃত হবেন।

Address

Bogura
5820

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Occupational Health and Safety Tips posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share