SHUVO vai .03

28/05/2025

‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎

‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎•তোমার আকাশ তুমিই ছেড়ে দিচ্ছো পরে বলো না অন্য মেঘেরা কেড়ে নিয়েছে ⎯͢⎯⃝🖤



‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎
‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎

21/05/2025

বউ তুমি কই…!😁

,

02/05/2025

তুমি চাইলে শহরজুড়ে কৃষ্ণচূড়া খুঁজবো
তোমার অপেক্ষায় না হয় গ্রীষ্মের রোদেই পুড়বো😫❤️‍🩹

17/04/2025

- জাপানের সাকুরা ফুলের যদি জবান থাকতো._ 🌸

17/04/2025

🕰️ *অজানা চিঠি – পর্ব ৩: আবার দেখা*

সময় পেরিয়ে গেছে তিন বছর…

নিলয় এখন ঢাকায় একটা আর্কিটেকচার ফার্মে কাজ করে। মিশা পড়ছে মেডিক্যালে — চট্টগ্রামে।
একসময় প্রতিদিন যারা একে অন্যের চোখে ভালোবাসা পড়তো, তারা এখন সময়ের ব্যস্ত পাতায় হারিয়ে গেছে।

কোনো ঝগড়া ছিল না, কোনো ভুল বোঝাবুঝি না —
শুধু জীবন নামের ট্রেনটা দুজনকে আলাদা স্টেশনে নামিয়ে দিয়েছিল।

নিলয় মাঝে মাঝে পুরনো চিঠিগুলো পড়ে…
তাদের মাঝখানে একটা সাদা কাগজ রাখে, লিখে:

> *"তুমি কেমন আছো, অজানা লেখিকা?"*

🌧️ এক বর্ষার দিন…
নিলয় বসে ছিল তার প্রিয় পুরনো লাইব্রেরির জানালার পাশে।

বৃষ্টি পড়ছে টুপটাপ…

হঠাৎ, পাশের চেয়ারটায় একটা মেয়ে এসে বসে।
নিলয় একটু তাকায়… তারপর চোখ বড় হয়ে যায়।

*মিশা।*

তিন বছর পর… একদম সামনে।

> সে বললো,
> *"এই জায়গাটা আজও তোমার, তাই না?"*
> তারপর মুচকি হেসে দিলো এক টুকরো চিঠি।

নিলয়ের হাত কাঁপছে। খুলে দেখে লেখা —
> *"তোমার গল্প আমি আজও পড়ি, নিলয়। তুমি কি আমাকে আবার পড়তে দেবে?"*

তাদের মাঝে আর কোনো শব্দ দরকার ছিল না।
সেদিন লাইব্রেরির জানালায়, বৃষ্টির শব্দের পাশে…
*ভালোবাসা আবারও ফিরে এসেছিল, নতুন করে।*

16/04/2025

💌 *অজানা চিঠি – পর্ব ২: দেখা হয় হৃদয়ের পাশে*

সেদিন ছিল একেবারে সাধারণ একটা বিকেল।
নিলয় লাইব্রেরির কোণার টেবিলে বসে ছিল। হালকা রোদ, জানালার পাশ দিয়ে বাতাস ঢুকছে।
হঠাৎ সে দেখে, টেবিলের ওপর রাখা তার চিঠির জবাব কেউ নিয়ে যাচ্ছে…

একটা মেয়ের হাত…

সে ধীরে ধীরে পেছন ফিরে তাকায়।
চোখে সরলতা, মুখে ভয় মেশানো কৌতূহল…
সে মেয়েটা— *মিশা*।

> *"তুমি নিলয়… তাই না?"*

নিলয় অবাক।
সেই মেয়ে, যে তাকে চিঠির ভাষায় চিনেছে, সে আজ সামনে দাঁড়িয়ে।

> মিশা বললো:
> *"তুমি এত চুপ কেন জানো? কারণ তুমি ভয় পাও, হারিয়ে ফেলতে… আমিও তাই।"*

তাদের গল্প শুরু হয় চুপচাপ…
লাইব্রেরির বইয়ের ভাঁজে, ক্লাসের নীরব বিরতিতে, হালকা বৃষ্টির দিনে এক ছাতার নিচে।

নিলয় বলতো:
> *"তুমি আমার গল্পের একমাত্র পাঠক, আর আমি তোমার অজানা কবিতা…"*

---

❤️ *তাদের ভালোবাসা ছিল একরকম শান্ত নদীর মতো…*

তারা কখনো ‘ভালোবাসি’ শব্দটা বলেনি,
কিন্তু তাদের চোখ, তাদের থাকা, তাদের ছায়া — সব বলতো,
*"তুমি আছো… আর সেটাই যথেষ্ট।"

16/04/2025

🖊️ *অজানা চিঠি*

নাম তার *নিলয়*।
চোখে-মুখে শান্ত স্বভাব, মনে হাজার গল্প…
সে সবার সঙ্গে খুব বেশি কথা বলে না, কিন্তু তার খাতার পাতাগুলো যেন শব্দে গুঞ্জরিত থাকে।

একদিন ক্লাস শেষে সে দেখে ব্যাগে একটা চিঠি – নাম নেই, ঠিকানা নেই, শুধু লেখা…

> *"তোমার চোখে যে একা থাকা'র কথা দেখি, সেটা আমি খুব বুঝি…"*

প্রথমে ভাবলো, মজা কেউ করেছে।
কিন্তু পরদিন আরেকটা চিঠি…
আরও গভীর কথা…
আরও একাকীত্বের ছোঁয়া।

নিলয়ের ভেতরে কেমন যেন একটা আকর্ষণ জন্ম নেয় —
সে প্রতিদিন সেই অজানা লেখার অপেক্ষায় থাকে।

একদিন সে নিজের অনুভব লিখে রেখে আসে লাইব্রেরির টেবিলে,
> *"তুমি যদি একা থাকো, আমি পাশে থাকতে চাই… কোনো কথা ছাড়াই।"*

তারপর?

10/04/2025

সিঙ্গাপুরে একটি স্কুলের প্রিন্সিপাল পরীক্ষার আগে অভিভাবকদের কাছে একটি চিঠি লিখেছেন, চিঠিটির বাংলায় অনুবাদ :

প্রিয় অভিভাবক,
কয়েক দিনের মধ্যেই আপনার সন্তানের পরীক্ষা শুরু হবে। আমি জানি, আপনারা খুব আশা করছেন যে, আপনাদের ছেলে-মেয়েরা পরীক্ষায় খুব ভালো রেজাল্ট করবে।

👉একটা বিষয় মনে রাখবেন যে, যারা পরীক্ষা দিতে বসবে, তাদের মধ্যে একজন নিশ্চয়ই ভবিষ্যতে শিল্পী হবে, যার গণিত শেখার কোনো দরকার নেই।

👉একজন নিশ্চয়ই ভবিষ্যতে উদ্যোক্তা হবে, যার ইতিহাস কিংবা ইংরেজি সাহিত্যে পাণ্ডিত্যের প্রয়োজন নেই।

👉একজন সংগীতশিল্পী হবে, যে রসায়নে কত নম্বর পেয়েছে তাতে তাঁর ভবিষ্যতে কিছু আসে-যায় না ৷

👉একজন খেলোয়াড় হবে, তাঁর শারীরিক দক্ষতা পদার্থবিজ্ঞান থেকে বেশি জরুরি।

👉যদি আপনার ছেলে বা মেয়ে পরীক্ষায় খুব ভালো নম্বর পায়, সেটা হবে খুবই চমৎকার। কিন্তু যদি না পায়, তাহলে প্লিজ, তাদের নিজেদের ওপর বিশ্বাস কিংবা সম্মানটুকু কেড়ে নেবেন না।

👉তাদেরকে বুঝিয়ে বলবেন যে, পরীক্ষার নম্বর নিয়ে যেন তারা মাথা না ঘামায়, এটা তো একটা পরীক্ষা ছাড়া আর কিছুই নয়। তাদেরকে জীবনে আরো অনেক বড় কিছু করার জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে।

👉আপনি আপনার সন্তানকে আজই বলুন যে, সে পরীক্ষায় যত নম্বরই পাক, আপনি সব সময় তাকে ভালোবাসেন এবং কখনোই পরীক্ষার নম্বর দিয়ে তার বিচার করবেন না!

👉প্লিজ, এই কাজটি করুন, যখন এটা করবেন দেখবেন যে, আপনার সন্তান একদিন পৃথিবীটাকে জয় করবে!

👉একটি পরীক্ষা কিংবা একটি পরীক্ষায় কম নম্বর কখনোই তাদের স্বপ্ন কিংবা মেধা কেড়ে নিতে পারবে না ৷

👉প্লিজ, আরেকটা কথা মনে রাখবেন যে, এই পৃথিবীতে কেবল ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, অফিসার, প্রফেসর বা আইনজীবীরাই একমাত্ৰ সুখী মানুষ নন!



❤️❤️❤️ 🩷🩷💙💙💜💜💓💓💞💞💚💚❤️❤️💗💗💕💕♥️🌹🌹💐💐🌻 ♥️♥️♥️

19/03/2025

আমি অনুভূতির…অতল গহৃরে ডুবে থাকা এক নির্বাক নদী…!

20/01/2025