Brahmanbaria Fayej Group News

Brahmanbaria Fayej Group News চ্যানেল ব্রাহ্মণবাড়িয়া
channel brahmanbaria
(222)

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ৯ টি থানার (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) (সরাইল) (নাসিরনগর) (আশুগঞ্জ) (বিজয় নগর) (আখাউড়া) (কসবা) (নবীনগর) (বাঞ্চারামপুর) সবার আগে সব খবর জানতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ফায়েজ গ্রুপ ব্রেকিং নিউজ আপডেট এ লাইক দিয়ে আমাদের সাথে থাকুন। নিচে লিঙ্ক দেয়া আছে। https://www.facebook.com/PhayejaGrupaBrekimNiujaApadeta

উদ্ধারের এক ঘণ্টা পর একই স্থানে ফের লাইনচ্যুত আরেক ট্রেনের বগিহ্মণবাড়িয়ায় লাইনচ্যুত হওয়া মালবাহী ট্রেনের বগি উদ্ধারের পর...
10/05/2025

উদ্ধারের এক ঘণ্টা পর একই স্থানে ফের লাইনচ্যুত আরেক ট্রেনের বগি

হ্মণবাড়িয়ায় লাইনচ্যুত হওয়া মালবাহী ট্রেনের বগি উদ্ধারের পর একই স্থানে আবারও যাত্রীবাহী ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত হয়েছে।

শনিবার (১০ মে) ভোর ৬টার দিকে কক্সবাজারগামী কক্সবাজার এক্সপ্রেসের একটি বগির দুটি চাকা লাইনচ্যুত হয়। এতে ডাউন লাইনে চট্টগ্রাম ও সিলেটের সঙ্গে ঢাকার ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়।

এর আগে শুক্রবার (৯ মে) রাত সোয়া ১০টার দিকে দক্ষিণ পৈরতলা রেলগেইট এলাকায় মালবাহী ট্রেনের একটি বগি লাইনচ্যুত হয়। এতে উভয় পাশে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। শনিবার ভোর ৫টার দিকে আখাউড়া রেলওয়ে জংশন থেকে আসা উদ্ধারকারী রিলিফ ট্রেন মালবাহী বগিটি উদ্ধার করে লাইন সচল করে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনের ভারপ্রাপ্ত স্টেশন মাস্টার জসিম উদ্দিন জানান, চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী মালবাহী কনটেইনার ট্রেনের একটি বগি লাইনচ্যুত হয়। এতে ওই বগির একটি কনটেইনার উল্টে চট্টগ্রামগামী লাইনে গিয়ে পড়ে। এই ঘটনায় উভয় পথে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। আখাউড়া থেকে উদ্ধারকারী ট্রেন আসার পর ভোরে বগিটি উদ্ধারের পর ট্রেন চলাচল শুরু হয়। এর এক ঘণ্টা পর একই স্থানে কক্সবাজার এক্সপ্রেসের একটি বগি লাইনচ্যুত হয়েছে। এর ফলে ডাউন লাইনে ঢাকার সঙ্গে চট্টগ্রাম ও সিলেটের ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। তবে উদ্ধারকারী ট্রেন আগে থেকে ঘটনাস্থলে থাকায় বগিটি দ্রুততম সময়ে উদ্ধার করা সম্ভব হয়।

জল্পনার অবসান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির নেতৃত্বে শ্যামল-সিরাজঅবশেষে অনেক জল্পনা কল্পনা শেষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএ...
09/05/2025

জল্পনার অবসান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির নেতৃত্বে শ্যামল-সিরাজ

অবশেষে অনেক জল্পনা কল্পনা শেষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামলকে সভাপতি এবং সিরাজুল ইসলাম সিরাজকে সাধারণ সম্পাদক করে ঘোষিত কমিটিতে স্থান পেয়েছেন ১৫১ জন নেতাকর্মী।

শুক্রবার (৯ মে) এক বিজ্ঞপ্তিতে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এই কমিটি অনুমোদনের কথা জানান।

কমিটিতে সিনিয়র সহসভাপতি করা হয়েছে মো. জহিরুল হক খোকনকে। সহসভাপতি পদে রয়েছে সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট মো. শফিকুল ইসলাম, সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট গোলাম সারোয়ার খোকন, সহ-সভাপতি মো. আনিসুল ইসলাম ঠাকুর, সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট মো. আনিসুর রহমান মঞ্জু, সহ-সভাপতি এবিএম মোমিনুল হক, সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট মো. তরিকুল ইসলাম খান রুমা, সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট কামরুজ্জামান মামুন, সহ-সভাপতি মো. জসীম উদ্দিন রিপন, সহ-সভাপতি মো. নজির উদ্দিন আহমেদ, সহ-সভাপতি মো. মলাই মিয়া, সহ-সভাপতি আবু শামীম মো. আরিফ, সহ-সভাপতি কৃষিবিদ মেহেদী হাসান পলাশ, সহ-সভাপতি মো. ইলিয়াস, সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট আব্দুল আল-বাকী, সহ-সভাপতি মো. শাহজাহান মিয়া, সহ-সভাপতি জাকির হোসেন, সহ-সভাপতি ডা. মো. মেজবাহউদ্দিন চৌধুরী

সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন মো, আলী আজম। যুগ্ম সম্পাদক হলেন বেলাল উদ্দিন সরকার তুহিন, যুগ্ম সম্পাদক নূরে আলম সিদ্দিকী, যুগ্ম সম্পাদক আজিম, যুগ্ম সম্পাদক মনির হোসেন, যুগ্ম সম্পাদক মাইনুল হোসেন চপল, যুগ্ম সম্পাদক জামাল হোসেন, যুগ্ম সম্পাদক প্রকৌশলী নাজমুল হুদা খন্দকার।

কোষাধ্যক্ষ হলেন মিজানুর রহমান। সাংগঠনিক সম্পাদক হলেন আসাদুজ্জামান শাহীন, সাংগঠনিক সম্পাদক তানিম শাহেদ রিপন, সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম মোল্লা, সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল মনসুর মিশন।

দপ্তর সম্পাদক হলেন অ্যাডভোকেট সামসুজ্জামান কানন, প্রচার সম্পাদক মো. মাহিন, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক ফারুক মিয়া, প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক আলমগীর হোসেন, আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট নুরুজ্জামান লস্কর তপু, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক মিসেস শামসুন্নাহার, যুব বিষয়ক সম্পাদক নিয়ামুল হক, ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক রাশেদ কবির আখন্দ, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক মোস্তফা মিয়া, স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক এইচ এম আবুল বাশার, প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক নুরুল হুদা সরকার, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক আরমান উদ্দিন পলাশ, প্রবাসী কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক প্রফেসর মোতাহের হোসেন, অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক কাজী নাজমুল হোসেন তাপস, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক সাব্বির হোসেন, মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. ইসহাক মিয়া, স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা বি: সম্পা: ডা. সুপ্রিয় রায়, পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মজিবুর রহমান মন্টু, শিশু বিষয়ক সম্পাদক এ কে এম নুরুল হাসান আলম, ত্রাণ ও পূনর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক মো. কাওছার কমিশনার, ক্ষুদ্র ঋণ ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক মো. মহসিন মিয়া, ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মাইনুল হোসেন, গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক মো. জমির হোসেন দস্তগীর, সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মো. শফিকুল ইসলাম,
স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক শেখ মো. সাদির, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক মো. আল-আমিন লিটন
মৎস্যজীবী বিষয়ক সম্পাদক হাসান আল-মামুন, তাঁতী বিষয়ক সম্পাদক মো. শফিকুল ইসলাম, সহ-কোষাধ্যক্ষ আমিরুল ইসলাম চকদার, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক নাছির আহমেদ, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মো. নজরুল ইসলাম, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মো. শরীফ হোসেন, সহ-দপ্তর সম্পাদক মো. রাশেদুল হক, সহ-দপ্তর সম্পাদক মো. জসীম উদ্দিন, সহ-প্রচার সম্পাদক মো. ছাদেকুল ইসলাম, সহ-মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক মো. জিয়াউদ্দিন মুন্সী আঙ্গুর, সহ-প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক মো. ইকলিল আজম, সহ-আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার আশ্রাফ রহমান, সহ-আইন বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল-মহসীন, সহ-আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. জাকারিয়া. সহ-যুব বিষয়ক সম্পাদক মো. ওসমান মিয়া, সহ-স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মো. জয়নাল খান, সহ-ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. আল-আমীন, সহ-শ্রম বিষয়ক সম্পাদক মো. শাহেদ মিয়া, সহ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মো. কাজল মিয়া, সহ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক বাবু সন্তোষ ঋষি, সহ-পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক ডা: কিবরিয়া চৌধুরী পাবেল ,সহ-তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক মো. কামাল আহমেদ, সহ-ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মো. আবু কালাম, সহ-সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মো. ইমন খন্দকার।

সদস্য হলেন যারা- হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি, কবির আহমেদ ভূঁইয়া, অ্যাডভোকেট এম এ মান্নান, জয়নাল আবেদীন আব্দু, অ্যাডভোকেট ফকরুউদ্দীন আহমেদ, এম এ হান্নান, মো. আবু ছায়েদ, শফিকুল ইসলাম, মাসুদুল ইসলাম মাসুদ, মহসিন মোল্লা, জহিরুল ইসলাম চৌধুরী লিটন, বশির উদ্দীন তুহীন, হাবিবুর রহমান, শরীফুর হক স্বপন, শরীফুল ইসলাম শরীফ, ডা. খুরশিদ আলম, মো. আইয়ুম খান, মো. সেলিম ভূঁইয়া, মো. আক্তার হোসেন
নাজমুল করিম, মো. ওবায়দুল হক লিটন, মো. মাসুদ রানা, একে এম মুসা, এমদাদুল হক সাইদ, মো. ছালেহ মুসা
মো. আনোয়ার হোসেন, আহসান উদ্দিন খান শিপন, তরুন দে, মো. আলী আজম চৌধুরী, অ্যাডভোকেট শরীফুল ইসলাম লিটন, মো. হামদু মিয়া, মো. ইদ্রীস মিয়া, কে এম মামুন অর রশীদ, আশরাফুল করিম রিপন, মো. ছাদেক মিয়া, রহমত উল্লাহ, আল-আমিন, হযরত আলী, ইঞ্জি. কাজী দবীর উদ্দীন দেওয়ান মো. নাজমুল হুদা
বিল্লাল খন্দকার, বাবুল খান তাপস, মুক্তার হোসেন, হাসিবুর রহমান লিটন, মেহেরুন নিছা মেহেরীন, মো. শফিকুল ইসলাম, মো. ফারুক কমিশনার, মো. জিয়াউল হক রতন, মিজানুর রহমান খান পাপ্পু, ডা. শারমিন সুলতানা, মো. নাদিম মিয়া, মো. নিয়ামত খান, মো. ইলিয়াছ, সালাউদ্দিন আহম্মেদ, অ্যাডভোকেট ইসমত আরা সুলতানা, শামীমা বাছির স্মৃতি, কামাল হোসেন জয়, সেলিম মোস্তফা, অ্যাডভোকেট জেসমিন আক্তার, শাহ মাহমুদা আক্তার, ডা. মো. নাজমুল হুদা বিপ্লব, মো. ওবায়দুল হক গিয়াস, মো. মাহফুজুর রহমান, ওমর ফারুক
মো. নুরল আমিন নুর, মোকাদাস মোল্লা হৃদয়, সাজিদুল কিবরিয়া সুজন, হানিফ খন্দকার।

বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, এই পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের মাধ্যমে দীর্ঘদিনের সাংগঠনিক স্থবিরতা কাটিয়ে নতুন উদ্যমে জেলা বিএনপিকে মাঠে সক্রিয় করতে চায় কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব।

এর আগে, ২০২৪ সালের ২৮ ডিসেম্বর ও ২০২৫ সালের ১৮ জানুয়ারি দুবার জেলা বিএনপির সম্মেলনের তারিখ ঘোষণা করা হলেও দলীয় গ্রুপিংয়ে একটি পক্ষের আপত্তির কারণে তা স্থগিত করা হয়। ওই দুবার সম্মেলনের তারিখ ঘোষণার পর জেলা বিএনপির বড় একটি অংশ সম্মেলনের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে অবস্থান নেয় এবং সম্মেলন প্রতিহতের ঘোষণা দেয়। এই অবস্থায় ১ ফেব্রুয়ারি সম্মেলনে কাউন্সিল ছাড়া শুধু সমাবেশ অর্থাৎ প্রথম অধিবেশন হয়। সেটিও জেলা সদরে ঘোষিত স্থান পরিবর্তন করে আশুগঞ্জ উপজেলা সদরে করা হয়। সেখানে কমিটি গঠনের দায়িত্ব নেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। অবশেষে অনেক জল্পনা কল্পনা শেষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।

09/05/2025

ব্রাহ্মণবাড়িয়া গ্রামের বাড়ি

ব্রাহ্মণবাড়ীয়া কালভৈরব মন্দিরব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলায় অবস্থিত কালভৈরব মন্দির (Sri Sri Kal Bhairab Temple) এক ঐতিহাসিক স...
08/05/2025

ব্রাহ্মণবাড়ীয়া কালভৈরব মন্দির

ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলায় অবস্থিত কালভৈরব মন্দির (Sri Sri Kal Bhairab Temple) এক ঐতিহাসিক স্থাপনার নাম। তিতাস নদীর কূল ঘেঁষা ব্রাহ্মণবাড়ীয়া শহরের মেড্ডা এলাকায় ৩০০ বছরের পুরনো হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্যতম এই তীর্থক্ষেত্রের অবস্থান। হিন্দু দেবতা শ্রী শ্রী কালভৈরবের মূর্তি এই মন্দিরের প্রধান আকর্ষণ। ১৯০৫ সালে নির্মিত দৃষ্টিনন্দন ২৮ ফুট উচ্চতার কালভৈরব বা শিব মূর্তি ভারতীয় উপমহাদেশের সর্বাধিক উচ্চতার মূর্তি হিসেবে গণ্য করা হয়। বিশালাকার মূর্তির ডান দিকে কালী এবং বাম দিকে দেবী পার্বতীর প্রতিমা রয়েছে। সরাইলের বিখ্যাত জমিদার নূর মোহাম্মদ কালভৈরব মন্দিরের জমি দান করেন।

প্রচলিত আছে, কাশীশ্বর দেবাদিদেব মহাদেব নিজ শরীরের অংশ থেকে কালভৈরবের সৃষ্টি করে তাকে কাশীধাম রক্ষার ভার প্রদান করেন। শ্রী শ্রী কালভৈরবের আবির্ভাবের পর স্থানীয় দূর্গাচরণ আচার্য স্বপ্নে প্রাপ্ত নির্দেশ অনুসারে মাটি দিয়ে বিশালাকার কালভৈরবের বিগ্রহ (মূর্তি) তৈরী করেন। নির্মাণের পর থেকে স্থানীয় ভক্তবৃন্দের সহায়তায় ১৯৭১ সাল পর্যন্ত নিয়মিতভাবে পূজা-অর্চনা হয়ে আসছিল। মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় কালভৈরবের বিগ্রহটি পাক হানাদার বাহিনী কতৃক ক্ষতিগ্রস্ত করে। পরবর্তীতে ড. মহানামব্রত ব্রহ্মচারী মহারাজ ও স্থানীয় মানুষের সহযোগিতায় আবারো ২৮ ফুট উঁচু শ্রী শ্রী কালভৈরব মূর্তি ও মন্দির পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়।

শ্রী শ্রী কালভৈরব মন্দিরের বাম পাশে আলাদা ভবনে ১০৫ বছরের পুরনো ১১ কেজি ওজনের কষ্টি পাথরের শ্রী শ্রী কৈলাশ্বেশ্বর শিবলিঙ্গ রয়েছে। শ্রী শ্রী কালভৈরব বিগ্রহ এছাড়াও প্রাচীনতম এই মন্দিরে আরো আছে দেবী পার্বতী, শ্রী শ্রী কৈলাশ্বেশ্বর শিবলিঙ্গ, কালী মূর্তি, দূর্গামন্দির, সরস্বতী দেবী, শ্রী শ্রী কালভৈরব নাটমন্দির এবং দুইটি মঠ।

প্রতিবছর বাংলা সালের ফাল্গুনী শুক্লা সপ্তমী তিথিতে এখানে ৪ দিনব্যাপী পূজা, হোমযজ্ঞ, মেলা সহ প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর বিভিন্ন অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। তখন শ্রীলঙ্কা, ভারত, মালদ্বীপ, চীন সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে পূজারী, ভক্ত এবং দর্শনার্থীদের ভিড়ে মুখর হয়ে উঠে কালভৈরব মন্দির প্রাঙ্গণ।

কিভাবে যাবেন
ঢাকার সায়েদাবাদ কিংবা যাত্রাবাড়ি থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রুটে চলাচলকারী বাসে চড়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলাস্থ বিশ্বরোড আসা যায়। সরাইল বিশ্বরোড এসে রিকশা বা সিএনজির মত স্থানীয় পরিবহণে মেড্ডা এলাকার অবস্থিত কালভৈরব মন্দির যেতে পারবেন।

সবচেয়ে ভালো হয় ঢাকা হতে চট্টগ্রামগামী ট্রেনে সরাসরি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার রেলওয়ে ষ্টেশনে চলে আসা। শ্রেণিভেদে ট্রেনের টিকেটের ভাড়া লাগবে জনপ্রতি ১৪৫ থেকে ৪৮৯ টাকা। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার রেলওয়ে ষ্টেশন হতে মন্দিরে যাওয়ার লোকাল পরিবহণ পাবেন।

কোথায় খাবেন
কালভৈরব মন্দির এলাকায় তেমন ভাল খাবারের ব্যবস্থা নেই। তবে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরে বিভিন্ন মানের খাবার হোটেল ও রেস্টুরেন্ট পাবেন।

কোথায় থাকবেন
ঢাকা হতে চাইলে দিনে গিয়ে রাতের মধ্যে ধরন্তি হাওর দেখে ফিরে আসতে পারবেন। প্রয়োজনে রাত্রিযাপনের জন্য ভালো মানের হোটেলের সন্ধান পেতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদরে আসতে হবে। এছাড়া নাসিরনগরে ডাক বাংলোতেও রাতে থাকার সুযোগ রয়েছে। আর সরাইল বিশ্বরোডে সাধারণ মানের থাকার ব্যবস্থা রয়েছে।

ফিচার ইমেজ: কাজী হাসান

কুড়িয়ে পেয়েছিলেন ৫২ হাজার টাকা, মালিককে খুঁজে ফেরত দিলেন মিজানপথে ৫২ হাজার ৫০০ টাকা কুড়িয়ে পেয়েছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখা...
08/05/2025

কুড়িয়ে পেয়েছিলেন ৫২ হাজার টাকা, মালিককে খুঁজে ফেরত দিলেন মিজান

পথে ৫২ হাজার ৫০০ টাকা কুড়িয়ে পেয়েছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ার বাসিন্দা মিজানুর রহমান। পরে মালিককে খুঁজে বের করে টাকা ফেরত দিয়েছেন তিনি।

বুধবার (৭ মে) দুপুরে প্রকৃত মালিকের কাছে টাকা ফেরত দেন মিজানুর রহমান। তিনি আখাউড়া পৌর শহরের কলেজপাড়ার বাসিন্দা।

মিজানুর রহমান জানান, সকালে বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথে আখাউড়া শহীদ স্মৃতি সরকারি কলেজের সামনের সড়কে তিনি ছোট দুটি শপিংব্যাগ কুড়িয়ে পান। পরে ব্যাগ খুলে তার ভেতরে একটি মোবাইল ও একটি ওয়ালেট দেখেন। ওয়ালেটের ভেতরে টাকার সঙ্গে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) দেখতে পান। ওই এনআইডির ঠিকানা অনুযায়ী উপজেলা মনিয়ন্দ ইউনিয়নের শামসু মিয়ার ছেলে মো. আলমগীর মিয়ার বাড়িতে যান মিজানুর রহমান।

বাড়িতে গিয়ে আলমগীরকে না পেয়ে ফোনে যোগাযোগ করেন। পরে আখাউড়া পোস্ট অফিসের সামনে আলমগীরের সঙ্গে দেখা করেন মিজানুর। আলমগীর দুটি ব্যাগের রংসহ ভেতরে কী কী ছিল তা বর্ণনা করেন। এনআইডির ছবি ও সবকিছু সঠিক বর্ণনা ঠিক পাওয়ায় মিজানুর রহমান আলমগীরকে টাকা, মোবাইলসহ দুটি শপিংব্যাগ বুঝিয়ে দেন।

কলেজপাড়ার বাসিন্দা ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী সিয়াম সরকার বলেন, ‌‘মিজানুর রহমান আমাদের প্রতিবেশী।আংকেল ব্যাগ দুটি পেয়ে আমাকে ডেকে বলেন। পরে আমি প্রথমে ব্যাগ দুটির ছবি তুলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেই।পরে ব্যাগে থাকা এনআইডির ঠিকানা অনুযায়ী আমিসহ মিজান আংকেল একটা অটোরিকশায় উপজেলার মনিয়ন্দ এলাকার আলমগীর মিয়ার বাড়িতে যাই। তার সঙ্গে যোগাযোগ করে সবকিছু বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।’

হারানো টাকা, মোবাইল ফেরত পেয়ে উচ্ছ্বসিত আলমগীর মিয়া। তিনি বলেন, ‘আমি টাকাটা হারিয়ে পাগলপ্রায় ছিলাম। আখাউড়ার বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করছিলাম। এমন সময় বাড়ি থেকে ফোন আসে। পরে মিজানুর রহমান কথা বলেন। তিনি সবকিছু ফেরত দিয়েছেন।’

আলমগীর মিয়া আরও বলেন, ‘বর্তমান সময়ে মিজানুর রহমানের মতো লোকের বেশ অভাব রয়েছে। তিনি সততার এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন।’

08/05/2025

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল নাসিরনগর ধরন্তি সড়ক দুর্ঘটনা I

ভিডিও: সাহেব

06/05/2025

মঙ্গলবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার গোকর্ণ ইউনিয়নের জেঠাগ্রাম এলাকায় এই টর্নেডো দেখা যায়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত?ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা তালের বড়া, ছানামুখী, রসমালাই এর জন্য বিখ্যাত।ব্রাহ্মণবাড...
03/05/2025

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত?

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা তালের বড়া, ছানামুখী, রসমালাই এর জন্য বিখ্যাত।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ১০টি বিখ্যাত স্থান:

লোকনাথ দীঘি
আখাউড়া স্থলবন্দর
শহীদ স্মৃতিসৌধ
আরিফাইল মসজিদ (সরাইল)
তিতাস গ্যাসক্ষেত্র
সৌধ হিরন্ময়
হরিপুরের জমিদার বাড়ি
বাসুদেব মূর্তি
তোফায়েল আজম মনুমেন্ট
কাইতলা জমিদার বাড়ি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলাটি ১৯৮৪ সালে আত্মপ্রকাশ করে এবং পূর্বে এটি কুমিল্লা জেলার একটি মহকুমা ছিল। এ জেলাটি বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের চট্টগ্রাম বিভাগের অন্তর্গত। এ জেলার পশ্চিমে নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী ও কিশোরগঞ্জ জেলা, পূর্বে হবিগঞ্জ ও ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য অবস্থিত, দক্ষিণে কুমিল্লা জেলা এবং উত্তরে অবস্থিত কিশোরগঞ্জ ও হবিগঞ্জ জেলা।

১৯২৭.১১ বর্গ কিমি নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলাটি বিস্তৃত। এ জেলাটি ৯টি উপজেলা ও ৯টি থানা নিয়ে গঠিত।

আখাউড়া সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক আহতব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্তে বিএসএসফের গুলিতে মো. আসাদুল ইসলাম (২৮)...
02/05/2025

আখাউড়া সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক আহত

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্তে বিএসএসফের গুলিতে মো. আসাদুল ইসলাম (২৮) নামে এক বাংলাদেশি নাগরিক আহত হয়েছেন।

শুক্রবার দুপুরে উপজেলার মনিয়ন্দ ইউনিয়নের ইটনা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। তবে কী কারণে এ ঘটনা ঘটেছে সেটি নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

আহত মো. আসাদুল ইসলাম ইটনা গ্রামের ফেরদৌস মিয়ার ছেলে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার একটি হাসপাতালে তিনি চিকিৎসাধীন।

বিজিবি ও স্থানীয় সূত্র জানায়, বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ইটনা সীমান্তে তিন রাউন্ড গুলি করে বিএসএফ। এতে আসাদুল আহত হন। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়।

বিজিবি-৬০ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল জিয়াউর রহমান জানান, ভারত সীমান্ত এলাকায় ঘটনাটি ঘটে। ওই ব্যক্তি নদী পাড় হওয়ার সময় গুলি করে বিএসএফ। আহত ব্যক্তির কাছ থেকে বিস্তারিত জানার চেষ্টা চলছে। পাশাপাশি বিএসএফের সঙ্গেও যোগাযোগ করা হচ্ছে।

01/05/2025

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে

ভিডিও: Channel24

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, ইউএনও-ওসিসহ আহত ২০ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে উপজেলা নির্বাহী...
01/05/2025

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, ইউএনও-ওসিসহ আহত ২০

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও থানার ওসিসহ অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। বুধবার (৩০ এপ্রিল) রাতে উপজেলা সদরের চানমনি পাড়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।

আহতরা সরাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন।

সংঘর্ষের কারণ নিয়ে নিশ্চিত করে কিছু জানা যায়নি। এ নিয়ে স্থানীয় ও পুলিশের ভিন্ন বক্তব্য পাওয়া গেছে।

স্থানীয়রা জানায়, সন্ধ্যায় চানমনি পাড়া গ্রামের মৃত হেলাল মিয়ার স্ত্রী হালেমা বেগম তার ছেলে সাইফুল ইসলামকে নিয়ে উপজেলার হালুয়াপাড়া গ্রাম দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন। এসময় মোগলটুলা গ্রামের মহব্বত আলীর ছেলে তৌহিদুল ইসলাম ওই নারীর দিকে তাকান। তবে হালেমা বিষয়টি ভালোভাবে না নিয়ে তৌহিদুলের সঙ্গে তর্কে জড়ান। এক পর্যায়ে হালেমার ছেলে সাইফুল ইসলাম এগিয়ে গেলে তৌহিদুলের সঙ্গে তার ঝগড়া হয়। এ নিয়ে রাতে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। ঘণ্টাব্যাপী চলা সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণে আনতে গিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মোশাররফ হোসেন ও সরাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ রফিকুল হাসানসহ ২০ জন আহত হন।

তবে পুলিশের পক্ষে সরাইল সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তপন সরকার জানান, মাস দুয়েক আগে মোবাইল ফোনের চার্জার কেনা নিয়ে সংঘর্ষের ঘটনায় চানমনি পাড়া ও মোগলটুলা গ্রামের লোকদের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। বুধবার সন্ধ্যায় তারা ফের সংঘর্ষে জড়ায়। পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার পর থেকে ওই গ্রামের লোকজন গা ঢাকা দিয়েছেন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে বৃদ্ধ নিহতব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে আজিজ ...
30/04/2025

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে বৃদ্ধ নিহত

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে আজিজ মিয়া (৬০) নামে এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। এসময় আহত হয়েছেন আরও অন্তত ২০ জন।

মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) বিকেলে উপজেলার সলিমগঞ্জ ইউনিয়নের বাড্ডা ও বাড়াইল গ্রামের মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। আজিজ মিয়া উপজেলার বাড্ডা গ্রামের মুন্সি বাড়ির মৃত শরিফ উদ্দিনের ছেলে।

পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, ৩ এপ্রিল উপজেলার সলিমগঞ্জ বাজারে ইসহাক মিয়ার দোকানে কোমলপানীয় কিনতে গিয়ে দোকানদারের সঙ্গে বাড্ডা গ্রামের এক যুবকের ঝগড়া হয়। এসময় জজ মিয়ার ছেলেসহ তিনজন আহত হয়। খবর পেয়ে বাড্ডা গ্রামের লোকজন বাড়াইল গ্রামের একটি বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয় ও কয়েকটি বাড়ি ভাঙচুর করে। এরপর থেকে উভয় গ্রামের লোকজনের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছিল। দুই গ্রামে লোকজন আলাদা মিটিং করে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হামলার প্রস্তুতি নেয়।

বিষয়টি নিয়ে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি ও প্রশাসনের সহযোগিতায় পহেলা মে সমঝোতায় বসার কথা ছিল। কিন্তু বাড্ডা গ্রামের লোকজন মঙ্গলবার দুপুরে বাড়াইল গ্রামের লোকজনের ওপর শ্রীঘর বাজারে হামলা করে। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে উভয় গ্রামের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। সংঘর্ষে বাড্ডা গ্রামের আজিজ মিয়া নিহত হন। এ সময় উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ঘটনাস্থলে পুলিশ ও সেনাবাহিনী মোতায়েন রয়েছে।

নবীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রাজ্জাক বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে এলাকায় পুলিশ ও সেনাবাহিনী মোতায়েন রয়েছে।

Address

Brahmanbaria
BRAHMANBARIA

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Brahmanbaria Fayej Group News posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Our Story

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ৯ টি থানার (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) (সরাইল) (নাসিরনগর) (আশুগঞ্জ) (বিজয় নগর) (আখাউড়া) (কসবা) (নবীনগর) (বাঞ্চারামপুর) সবার আগে সব খবর জানতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ফায়েজ গ্রুপ ব্রেকিং নিউজ আপডেট এ লাইক দিয়ে আমাদের সাথে থাকুন। নিচে লিঙ্ক দেয়া আছে। https://www.facebook.com/brahmanbariafayejgroupnews/