চাটগাইয়া ভক্ত /Chittagong Devotees

চাটগাইয়া ভক্ত /Chittagong Devotees অক্কল্যে কৃষ্ণভাবনামৃতর লগে একখান অই যাই।

12/07/2025

চিন্ময় প্রভুর ঐতিহাসিক ভাষন 🗣️
আর প্রতিটি সংখ্যালঘুর অন্তরের কথা 💫
আমরা আর কোন ধরনের প্রহশন মেনে নিবো না ‼️
シ゚ ゚

DARSHAN 12-07-2025.
12/07/2025

DARSHAN 12-07-2025.

গুরুপূর্ণিমা!আজ শ্রীল ব্যাসদেবের আবির্ভাব তিথির বিশেষ দিন, গুরু পূর্ণিমা নামে পরিচিত। বৃন্দাবনে তারা এই উৎসব পালন করেন ক...
10/07/2025

গুরুপূর্ণিমা!
আজ শ্রীল ব্যাসদেবের আবির্ভাব তিথির বিশেষ দিন, গুরু পূর্ণিমা নামে পরিচিত। বৃন্দাবনে তারা এই উৎসব পালন করেন কেননা শ্রীল সনাতন গোস্বামীও এই দিনে অপ্রকট হয়েছেন। মায়াপুরে আমরা শ্রীল ভক্তিচারু স্বামী মহারাজের বিশেষ উৎসব পালন করেছি কেননা আজ তাঁর তিরোভাব তিথি। তাই এটি অত্যন্ত বিশেষ দিন, গুরু পূর্ণিমা!

~ শ্রীল জয়পতাকা স্বামী মহারাজের অ্যাপবার্তা
১০ই জুলাই, ২০২৫

DARSHAN 10-07-2025.
10/07/2025

DARSHAN 10-07-2025.

শাস্ত্রানুসারে শ্রীক্ষেত্রনাথ জগন্নাথ ও দেবী দক্ষিণকালিকার অপ্রাকৃত সম্বন্ধ কী? শ্রীক্ষেত্র পুরীধামে যে দুটি শাস্ত্রগ্রন...
09/07/2025

শাস্ত্রানুসারে শ্রীক্ষেত্রনাথ জগন্নাথ ও দেবী দক্ষিণকালিকার অপ্রাকৃত সম্বন্ধ কী? শ্রীক্ষেত্র পুরীধামে যে দুটি শাস্ত্রগ্রন্থ সমাদৃত ও জগন্নাথসেবায় অনুসৃত, সেই 'নীলাদ্রিমহোদয়' ও 'বামদেব সংহিতা' থেকে এই প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যায়।

'বামদেব সংহিতা' গ্রন্থের ষড়বিংশ অধ্যায়ে দেবী শ্রীপার্বতীর প্রশ্নের উত্তরে শ্রীবামদেব বলছেন, নীলাচলের শ্রীমন্দিরে স্থিতা দক্ষিণকালিকা তত্রস্থ পাকশালার অধিকারিণী। ভাদ্রমাসের কৃষ্ণাচতুর্দশীর দিন জগন্নাথের বিধিবৎ পূজার পর মহোৎসব-পূর্বক ভগবানের আজ্ঞামালা নিয়ে গিয়ে সেবকেরা দেবী দক্ষিণকালিকার গলদেশে পরিয়ে দেবেন, এবং মায়ের কাছে প্রার্থনা করবেন...

বিষ্ণুপ্রিয়ে কালরাত্রে ত্বাজ্ঞাং কুরু জগৎপতে।
পাকশালাং সমাগচ্ছ দর্শ পূপনিমিত্তকে।।

অর্থাৎ:

হে বিষ্ণুপ্রিয়া কালরাত্রি, জগৎপতির আজ্ঞা পালন করো দেবী! দর্শ (পরবর্তী অমাবস্যা) উপলক্ষ্যে পূপনির্মাণের জন্য পাকশালায় তোমার শুভাগমন হোক।

'নীলাদ্রিমহোদয়' গ্রন্থের চতুর্বিংশ অধ্যায়ে ব্রহ্মা নির্দেশ দিয়েছেন... ভাদ্রমাসের কৃষ্ণাত্রয়োদশীতে জগন্নাথের বিধিবৎ পূজার পর তাঁর আজ্ঞামালা নিয়ে ঘন্টা, মাদল, কাংস্যতাল প্রভৃতি বাজিয়ে ছত্রচামরাদি শুভচিহ্ন সহ মহোৎসব সহকারে দেবী কালীর নিকটে গিয়ে প্রার্থনা করতে হবে...

কালরাত্রি নমস্তুভ্যং সর্ববিঘ্নবিনাশিনি।।
ত্বং বিষ্ণুবল্লভা নিত্যমাজ্ঞাং কুরু জগৎপতে:।
পাকশালাং সমাগচ্ছ শীঘ্রমেব শুভে'ধুনা।।
অমাবস্যাদিনং প্রাপ্য নৈবেদ্যে বিঘ্ননাশিনি।
তৎপরা ভব হে মাত নমস্তুভ্যং সুরেশ্বরী।।

অর্থাৎ:

হে সর্ববিঘ্নবিনাশিনী দেবী কালরাত্রি, তোমাকে নমস্কার করি। তুমি নিত্য বিষ্ণুবল্লভা, জগৎপতির আজ্ঞা পালন করো। হে শুভে, অধুনা শীঘ্র তোমার পাকশালায় শুভাগমন হোক। হে বিঘ্ননাশিনী, অমাবস্যাদিনের নৈবেদ্য প্রস্তুত করতে হবে মা, তুমি তৎপরা হও। হে সুরেশ্বরী, তোমাকে নমস্কার করি।

মায়ের কাছে এই প্রার্থনার পর, পূজারী জগন্নাথের প্রসাদী আজ্ঞামালাটি মায়ের গলায় পরিয়ে দেবেন। অত:পর সেই আজ্ঞামালা পাকশালায় নিয়ে যাওয়া হবে, এবং আগামী অমাবস্যার জন্য ভোগরন্ধন আরম্ভ হবে।

পুরুষবোধিনী উপনিষদ অনুসারে, শ্রীক্ষেত্রের নীলপর্বত স্বয়ং গিরি গোবর্ধনের প্রকাশ। তাই ভক্তগণ উপলব্ধি করেন যে, ব্রজে যেমন শিবাদি নানা দেবদেবী কৃষ্ণসেবার্থে কৃষ্ণপ্রিয়া স্বরূপে অবস্থান করেন, সেইভাবেই দেবী দক্ষিণকালিকা অভিন্ন গোবর্ধন নীলাচলে জগন্নাথের সেবার্থে বিষ্ণুকান্তা স্বরূপে অবস্থান করছেন। শাস্ত্রানুসারে তিনি 'বিষ্ণুপ্রিয়া', 'বিষ্ণুবল্লভা', এবং জগৎপতির আজ্ঞানুসারিণী, তাঁর রন্ধনশালার অধিকারিণী।

DARSHAN 08-07-2025.
08/07/2025

DARSHAN 08-07-2025.

Darshan 07-07-2025.                      ゚viralfbreelsfypシ゚viral
07/07/2025

Darshan 07-07-2025. ゚viralfbreelsfypシ゚viral

➡️  চাতুর্মাস্য ব্রতের সময়সূচি ও মূলত কিভাবে পালন করা যেতে পারে? এই তারিখ গুলো হচ্ছে যে সমস্ত ভক্ত পূর্নিমা থেকে ব্রত পা...
07/07/2025

➡️ চাতুর্মাস্য ব্রতের সময়সূচি ও মূলত কিভাবে পালন করা যেতে পারে? এই তারিখ গুলো হচ্ছে যে সমস্ত ভক্ত পূর্নিমা থেকে ব্রত পালন শুরু করবেন।
✅ ব্রতের সময়সূচি:২০২৫
১০ জুলাই - ৮ আগস্ট (শাক বর্জন)
৯ আগস্ট - ৬ সেপ্টেম্বর (দধি বর্জন)
৭ সেপ্টেম্বর - ৬ অক্টোবর (দুধ বর্জন)
৭ অক্টোবর - ৪ নভেম্বর (আমিষ বর্জন যেমন:
মাছ, মাংস,ডিম, পেঁয়াজ,রসুন, মাশরুম,মসুর ডাল,কলাই ডাল,মাসকলাই,শিম,বরবটি, বেগুন,পটল,বাসিদ্রব্য।)

মূলত বছরের টানা ৪টি উল্লেখযোগ্য মাস তথা শ্রাবণ, ভাদ্র, আশ্বিন ও কার্তিক মাসে যথাক্রমে শাক, দধি, দুধ ও আমিষ আহার বর্জন করার মাধ্যমে আপনি চাতুর্মাস্য ব্রত পালন করতে পারেন। 😌
⚠️এই সময়ে এগুলো খেলে শরীর রোগাক্রান্ত হয়।যা শাস্ত্রীয় ও চিকিৎসা বিজ্ঞান অনুযায়ী প্রমাণিত।
আমিষ আহারী হলে -
🔆চতুয়ো বাষিকান্মাসান যাে মাংসং পরিবজ্জয়েৎ।
চত্বারি ভদ্রাণ্যাপ্নোতি কীর্তিমায়ুর্যশাে বলম॥
🔴[মহাভারত অনুশাসন পর্ব, অধ্যায় ১০০, শ্লোক--৯৩]🔴
⏩বঙ্গানুবাদঃ
যিনি বর্ষাকালে শ্রাবণ প্রভৃতি চারি মাস( শ্রাবণ, ভাদ্র, আশ্বিন ও কার্তিক মাসে) মাংস বর্জন করেন, তিনি কীর্তি, আয়ু,যশ ও বল এই চারি প্রকার মঙ্গল লাভ করিয়া থাকেন।।
অর্থাৎ, কেউ যদি-
🔸শ্রাবণ মাসে আমিষ ত্যাগ করেন, তবে তিনি কীর্তিমান হন।
🔸ভাদ্র মাসে আমিষ ত্যাগ করেন, তবে তিনি দীর্ঘায়ু হন।
🔸আশ্বিন মাসে আমিষ ত্যাগ করেন, তবে তিনি যশবান হন।
🔸কার্তিক মাসে আমিষ ত্যাগ করেন, তবে তিনি বলবান হন।
যারা আমিষাহারী, তারা আজ থেকেই আমিষাহার ত্যাগ করুন, সকল জীবের প্রতি সদয় হোন, -- দেখবেন, ভগবানও আপনার প্রতি সদয় হবেন এবং আপনি ভগবানের কৃপাধন্য হবেন।
🔴চতুর্মাসের নিয়ম-
➡️এই সময়ে মনোযোগ সহকারে অধিক সংখ্যক জপ ও ভক্ত সঙ্গে কৃষ্ণ কথা শ্রবণ ও কীর্তন করা উচিত। এটা সমস্ত নিয়মের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম।
➡️চাতুর্মাসে বিবাহ, নামকরণ সংস্কার, উপনয়ন, গৃহ প্রবেশের মতো শুভকর্ম করা হয় না।
➡️চুল, দাড়ি কাটা উচিত নয়।
➡️চাতুর্মাসে সাত্বিক ভোজন করা উচিত। এ সময় আমিষ খাবার, পেঁয়াজ, রসুন খেতে নেই। এমনকী মদ্যপান থেকেও বিরত থাকা উচিত।
➡️মিথ্যা, কটূ কথা বললে বা কারও নিন্দা করলে বিষ্ণু ক্ষুব্ধ হন।
➡️পশুপাখিদের কষ্ট দেবেন না। কারও প্রতি মনের মধ্যে বিদ্বেষ রাখতে নেই।
➡️এ সময়ে অন্যেকে উপকার করা উচিত।
➡️এ ছাড়াও চাতুর্মাসে ধর্মীয় গ্রন্থের অধ্যয়ন, ধর্মীয় কাজে সময় কাটানো শুভ। এতে নারায়ণ প্রসন্ন হন এবং জীবনে সুখ-সমৃদ্ধির আগমন ঘটে।
➡️এই সময়কালে মাটিতে শোয়া, যত বেশি সম্ভব মৌন ব্রত(অর্থাৎ কৃষ্ণ কথা ব্যতীত অন্য কোন প্রকার কথা বলা উচিত নয়)পালন করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
➡️এই সময়ে সকলে ব্রহ্মচর্য ব্রত পালন করা একান্ত কর্তব্য।
------------------------------------------------------------------------------
পোস্টটি ভাল লাগে অবশ্যই সকলকে শেয়ার করবেন।
প্রনিপাত
সদা সর্বদা শ্রী শ্রী রাধা ও কৃষ্ণের পাদপদ্মের কথা স্মরণ করুন, তাহলে শ্রীকৃষ্ণের দ্বারা আপনার জন্য বরাদ্দকৃত কার্য সম্পাদন করতে কোনও অসুবিধা অনুভব করতে হবে না।
জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে শ্রীকৃষ্ণের কৃপার প্রতি অগাধ বিশ্বাস ও ভরসা রাখতে হবে।
শ্রীকৃষ্ণের পবিত্র নামটিতে অসাধারণ আধ্যাত্মিক শক্তি রয়েছে কারণ শ্রীকৃষ্ণের নাম স্বয়ং শ্রীকৃষ্ণের থেকে আলাদা নয় ....
ঐকান্তিক ভালবাসা এবং নিষ্ঠার সাথে এই নামগুলি জপ করুন তবেই আপনি চিণ্ময় আনন্দ অনুভব করবেন:
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে
হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে ...(১০৮ বার)
হরে কৃষ্ণ মহামন্ত্র জপ করুন এবং সুখী হন ...
জয় শ্রীল প্রভুপাদ🙌🙌🙌
জয় শ্রীল গুরুদেব🙌🙌🙌

দয়া করে পোস্টটির নিজস্ব মতামত জানান, এবং আপনার নিকটতম এবং প্রিয় ব্যক্তিদের সাথে লাইক ও শেয়ার করুন যাতে তারা ও কৃষ্ণভাবনাময় হওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত না হয়... 🙏🙏🙏

হরে কৃষ্ণ, """"""'''''''''''''''আসছে আগামী ০৬/০৭/২০২৫ তারিখ রোজ রবিবার 'শয়ন'একাদশী ব্রত মহোৎসব। পারন পরের দিন সোমবার  বা...
05/07/2025

হরে কৃষ্ণ,
""""""'''''''''''''''
আসছে আগামী ০৬/০৭/২০২৫ তারিখ রোজ রবিবার 'শয়ন'একাদশী ব্রত মহোৎসব। পারন পরের দিন সোমবার বাংলাদেশ সময় ০৫.২৩-০৯.৪১ মিনিটের মধ্যে। আপনি নিজে একাদশী ব্রত মহোৎসব পালন করুন এবং অন্যকে পালনে উৎসাহিত করুন।

‘শয়ন’ একাদশী ব্রত মাহাত্ম্যঃ-
"""""""""""""""""""""""""""""""""""""""

মহারাজ যুধিষ্ঠির বললেন- ‘হে কৃষ্ণ! আষাঢ় মাসের শুক্লপক্ষের একাদশীর নাম কি? এর মহিমাই বা কি? তা আমাকে কৃপা করে বলুন।’

শ্রীকৃষ্ণ বললেন, ব্রহ্মা এই একাদশী সম্পর্কে দেবর্ষি নারদকে যা বলেছিলেন আমি সেই আশ্চর্যজনক কথা আপনাকে বলছি। শ্রীব্রহ্মা বললেন- হে নারদ! এ সংসারে একাদশীর মতো পবিত্র আর কোন ব্রত নেই। সকল পাপ বিনাশের জন্য এই বিষ্ণুব্রত পালন করা একান্ত আবশ্যক। যে ব্যক্তি এই প্রকার পবিত্র পাপনাশক এবং সকল অভিষ্ট প্রদাতা একাদশী ব্রত না করে তাকে নরকগামী হতে হয়।

আষাঢ়ের শুক্লপক্ষের এই একাদশী ‘শয়নী’ নামে বিখ্যাত। শ্রীভগবান ঋষিকেশের জন্য এই ব্রত পালন করতে হয়। এই ব্রতের সম্বন্ধে এক মঙ্গলময় পৌরাণিক কাহিনী আছে। আমি এখন তা বলছি।

বহু বছর পূর্বে সূর্যবংশে মান্ধাতা নামে একজন রাজর্ষি ছিলেন। তিনি ছিলেন সত্যপ্রতিজ্ঞ এবং প্রতাপশালী চক্রবর্তী রাজা। প্রজাদেরকে তিনি নিজের সন্তানের মতো প্রতিপালন করতেন। সেই রাজ্যে কোনরকম দুঃখ, রোগ-ব্যাধি, দুর্ভিক্ষ, আতঙ্ক, খাদ্যাভাব অথবা কোন অন্যায় আচরণ ছিল না। এইভাবে বহুদিন অতিবাহিত হল।

কিন্তু একসময় হঠাৎ দৈবদুর্বিপাকে ক্রমাগত তিনবছর সে রাজ্যে কোন বৃষ্টি হয়নি। দুর্ভিক্ষের ফলে সেখানে দেবতাদের উদ্দেশ্যে দানমন্ত্রের ‘স্বাহা’ ‘স্বধা’ ইত্যাদি শব্দও বন্ধ হয়ে গেল। এমনকি বেদপাঠও ক্রমশ বন্ধ হল। তখন প্রজারা রাজার কাছে এসে বলতে লাগল- মহারাজ দয়া করে আমাদের কথা শুনুন। শাস্ত্রে জলকে নার বলা হয় আর সেই জলে ভগবানের অয়ন অর্থাৎ নিবাস। তাই ভগবানের এক নাম নারায়ণ। মেঘরূপে ভগবান বিষ্ণু সর্বত্র বারিবর্ষণ করেন। সেই বৃষ্টি থেকে অন্ন এবং অন্ন খেয়ে প্রজাগণ জীবন ধারণ করেন। এখন সেই অন্নের অভাবে প্রজারা ক্ষয়প্রাপ্ত হচ্ছে। অতএব হে মহারাজ আপনি এমন কোন উপায় অবলম্বন করুন যাতে আপনার রাজ্যের শান্তি এবং কল্যাণ সাধন হয়।

রাজা মান্ধাতা বললেন- তোমরা ঠিকই বলেছ। অন্ন থেকে প্রজার উদ্ভব। অন্ন থেকেই প্রজার পালন। তাই অন্নের অভাবে প্রজারা বিনষ্ট হয়। আবার রাজার দোষেও রাজ্য নষ্ট হয়। আমি নিজের বুদ্ধিতে আমার নিজের কোন দোষ খুঁজে পাচ্ছি না। তবুও প্রজাদের কল্যাণের জন্য আমি আপ্রাণ চেষ্টা করব।

তারপর রাজা ব্রহ্মাকে প্রণাম করে সৈন্যসহ বনে গমন করলেন। সেখানে প্রধান প্রধান ঋষিদের আশ্রমে ভ্রমণ করলেন। এভাবে একদিন তিনি ব্রহ্মার পুত্র মহাতেজস্বী অঙ্গিরা ঋষির সাক্ষাৎ লাভ করলেন। তাকে দর্শনমাত্রই রাজা মহানন্দে ঋষির চরণ বন্দনা করলেন। রাজা তখন তার বনে আগমনের কারণ সবিস্তারে ঋষির কাছে জানালেন। ঋষি অঙ্গিরা কিছু সময় ধ্যানস্থ থাকার পর বলতে লাগলেন- ‘হে রাজন! এটি সত্যযুগ। এই যুগে সকল লোক বেদপরায়ণ এবং ব্রাহ্মণ ছাড়া অন্য কেউ তপস্যা করে না ।

এই নিয়ম থাকা সত্ত্বেও এক শুদ্র এ রাজ্যে তপস্যা করছে। তার এই অকার্যের জন্যই রাজ্যের এই দুর্দশা। তাই তাকে হত্যা করলেই সকল দোষ দূর হবে।

রাজা বললেন- হে মুনিবর! তপস্যাকারী নিরাপরাধ ব্যক্তিকে আমি কিভাবে বধ করব? আমার পক্ষে সহজসাধ্য অন্য কোন উপায় থাকলে আপনি তা দয়া করে আমাকে বলুন।

তদুত্তরে মহর্ষি অঙ্গিরা বললেন-আপনি আষাঢ় মাসের শুক্লপক্ষের শয়নী নামে প্রসিদ্ধা একাদশী ব্রত পালন করুন। এই ব্রতের প্রভাবে নিশ্চয়ই রাজ্যে বৃষ্টি হবে। এই একাদশী সর্বসিদ্ধি দাত্রী এবং সর্ব উপদ্রব নাশকারিনী। হে রাজন! প্রজা ও পরিবারবর্গ সহ আপনি এই ব্রত পালন করুন।
মুনিবরের কথা শুনে রাজা নিজের প্রাসাদে ফিরে এলেন। আষাঢ় মাস উপস্থিত হলে রাজ্যের সকল প্রজা রাজার সাথে এই একাদশী ব্রতের অনুষ্ঠান করলেন। ব্রত প্রভাবে প্রচুর বৃষ্টিপাত হল। কিছুকালের মধ্যেই অন্নাভাব দুর হল। ভগবান হৃষিকেশের কৃপায় প্রজাগণ সুখী হল।

একাদশী পালনের ফল:-

এ কারণে সুখ ও মুক্তি প্রদানকারী এই উত্তম ব্রত পালন করা সকলেরই অবশ্য কর্তব্য। ভবিষোত্তরপুরাণে যুধিষ্ঠির-শ্রীকৃষ্ণ তথা নারদ-ব্রহ্মা সংবাদ রূপে একাদশীর এই মহাত্ম্য বর্ণিত হয়েছে।

DARSHAN 04-07-2025.
04/07/2025

DARSHAN 04-07-2025.

DARSHAN 02-07-2025
03/07/2025

DARSHAN 02-07-2025

Address

Chittagong

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when চাটগাইয়া ভক্ত /Chittagong Devotees posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share