DotYou

DotYou Welcome to dotYou. No art passes our conscience in the way film does and goes directly to our feelings,deep down into the dark rooms of our souls.

dot you means we care your emotion,We entertain Your mind,Be happy!Life is short so Smile always.

ওয়েলকাম ডট ইউ পেজে,ডট ইউ মানে আমরা আপনার আবেগ বুঝি,আমরা আপনার মন কে আনন্দিত করি,সব সময় খুশি থাকেন,জীবন অনেক ছোট তাই সব সময় হাসুন।🙂

15/10/2025

CCTV: Delivery Lady Terrified After Spotting Snake at Doorstep in Broad Daylight 🐍📦🐶

13/10/2025

Real CCTV: Shark Attacks Dog on Fishing Boat During Rain 🌧🐕🦈 | Shocking Ocean Footage

12/10/2025

Funny Chubby Girl Climbing a Tree | Unexpected Ending 😂🌳

"পূর্নজন্ম হবে না, সংক্ষিপ্ত জীবনটাকে এই জন্মেই উপভোগ করুন।🏔️💚
20/09/2025

"পূর্নজন্ম হবে না, সংক্ষিপ্ত জীবনটাকে এই জন্মেই উপভোগ করুন।🏔️💚

10/09/2025
অস্ট্রেলিয়ার এক ফুটবল মাঠে ডিম পেড়েছে একটি সংরক্ষিত প্রজাতির প্লোভার পাখি। বাচ্চা ফোটার আগ পর্যন্ত যাতে কেউ বিরক্ত না কর...
01/09/2025

অস্ট্রেলিয়ার এক ফুটবল মাঠে ডিম পেড়েছে একটি সংরক্ষিত প্রজাতির প্লোভার পাখি। বাচ্চা ফোটার আগ পর্যন্ত যাতে কেউ বিরক্ত না করে, তাই মাঠটি এক মাসের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। প্রাণী রক্ষায় এমন মানবিক সিদ্ধান্তে খুশি সবাই, ফুটবল বন্ধ হলেও ভালোবাসা জিতে নিয়েছে প্রকৃতি!

বাংলাদেশের কয়েক প্রকার বাঘ 🐯🙊
30/08/2025

বাংলাদেশের কয়েক প্রকার বাঘ 🐯🙊

আশা করি এর আগে আপনি এমন ভয়ংকর ও মর্মান্তিক কাহিনী হয়তো কখনো শোনেননি....“এমন এক আজব লোক” যিনি ৩ থেকে ২৯ বছরের মধ্যে মোট ২...
21/08/2025

আশা করি এর আগে আপনি এমন ভয়ংকর ও মর্মান্তিক কাহিনী হয়তো কখনো শোনেননি....

“এমন এক আজব লোক” যিনি ৩ থেকে ২৯ বছরের মধ্যে মোট ২৬ জন মেয়ের মৃতদেহ কবরস্থান থেকে চু/রি করেছিলেন। সেই লাশগুলোর পেট কে*টে, নাড়িভুঁড়ি আর হৃদপিণ্ড বের করে ফেলতেন। তারপর সেই শূন্য দেহের ভেতর বসিয়ে দিতেন মিউজিক সাউন্ড বক্স, যেনো পুতুল বানাচ্ছেন। কিন্তু কেন?

সময়টা ১৯৬৬ সালের ১লা সেপ্টেম্বর। রাশিয়ার নিঝনি নভগোরোদ নামের জায়গায় জন্ম হয় এক শিশুর। পিতামাতা খুশি হয়ে নাম রাখলেন— 'আনাতোলি মস্কভিন'।

তবে কাহিনীর সুবিধার্থে আমরা তাকে 'লুইস' বলে সম্মোধন করবো।

লুইস ছোটবেলা থেকেই ভদ্র, শান্ত আর পড়াশোনায় ভালো ছিল। স্কুলে সে সবসময় প্রথম পাঁচজনের মধ্যে থাকত। কিন্তু তার জীবনে একদিন এমন কিছু ঘটল যা তাকে চিরদিনের মতো পাল্টে দিল।

সেদিন স্কুলে যাওয়ার পথে মাঝপথে পড়ল একটি কবরস্থান। সেখানে দু’জন লোক দাঁড়িয়ে ছিল। হঠাৎ তারা লুইসকে দেখে তার হাত ধরে জোর করে টেনে নিয়ে গেল ভেতরে। ভেতরে আগে থেকেই দাঁড়িয়ে ছিল আরও কয়েকজন। কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই লুইসকে নামিয়ে দেওয়া হলো এক খোলা কবরের ভেতর। ভয় আর আতঙ্কে সে থরথর করে কাঁপছিল।

এরপর তাকে বলা হলো কফিনের ঢাকনা খুলতে। কাঁপা হাতে ঢাকনা তুলতেই সে দেখতে পেল— তারই সমবয়সী এক মেয়ের লাশ। মেয়েটির নাম 'নাতাশা'। ওরা লুইসকে বলল, নাতাশাকে কিস করতে হবে। প্রথমে আতঙ্কে সে কেঁদে ফেললেও, একবার…দু’বার… তারপর অদ্ভুতভাবে তার ভেতরে জন্ম নিল এক অচেনা অনুভূতি। যেনো কিস করতেই তার ভালো লাগছে।

কিন্তু এখানেই শেষ নয়। আসলে ওই দু’জন লোক ছিল নাতাশার ভাই, আর যারা পাশে দাঁড়ানো তারা ছিল নাতাশার পিতা-মাতা। নাতাশার মা এগিয়ে এসে লুইসকে দিলেন দু’টি আংটি। একটি আংটি নাতাশার হাতে পরিয়ে দিতে বললেন, আরেকটি নিজের কাছে রাখতে বললেন। তারপর তারা ঘোষণা করলেন— আজ থেকে নাতাশা তোমার স্ত্রী।

ছোট্ট ছেলেটির মাথায় কিছুই কাজ করছিল না। মৃতদেহের সাথে এই অদ্ভুত বিবাহ সম্পন্ন করে তারা চলে গেল।

বাসায় ফিরে লুইস সব খুলে বলল মাকে। আংটিও দেখাল। কিন্তু মা বিশ্বাস করলেন না। বরং ভেবেছিলেন ছেলে পাগলামি করছে। ডাক্তার দেখানো হলো, খাবার ওষুধও দেওয়া হলো, কিন্তু তাতে কোনো লাভ হলো না।

দিন যেতে লাগল, লুইসের চোখে-মনে শুধু ভেসে বেড়াতে লাগল মৃ/ত নাতাশার মুখ। স্কুল ছুটির পর প্রায়ই সে গিয়ে বসত সেই কবরস্থানের পাশে। মনে হতো নাতাশা যেনো ওখানেই আছে, তাকে ডাকছে।

এক রাতে স্বপ্নে লুইস নাতাশাকে জিজ্ঞেস করল— কি করলে তুমি আর আমাকে স্বপ্নে আসবে না? নাতাশা উত্তর দিল— তোমার দু’টি দাঁত তুলে বন্ধুর খাটের নিচে রেখে দাও। [ কল্পিত মনোভাব ]

কথা মতো লুইস পাথর দিয়ে নিজের দু’টি কাঁচা দাঁত তুলে নিল। আশ্চর্যের সাহস! তারপর দাঁতগুলো বন্ধুর খাটের নিচে রেখে এল। অবাক করার বিষয়, সেদিন থেকে আর কোনোদিন নাতাশা তার স্বপ্নে আসেনি। কিন্তু ঠান্ডা ঠোঁটে কিস করার সেই অনুভূতিটা বারবার তাকে মনে করিয়ে দিত অতীতের ঘটনা।

এরপর থেকে কবরস্থান হয়ে উঠল তার কাছে এক অদ্ভুত নেশার জায়গা। সেখানে বসে থাকতে থাকতে তার ভেতরে জন্ম নিল এক অচেনা টান।

কিছুদিন পর হঠাৎ ১১ জন লোক তাকে ধরে নিয়ে গেল পাশের জঙ্গলে। সেখানে নির্মমভাবে তাকে ধ/র্ষণ করা হলো। হ্যাঁ, লুইস ছেলে হলেও তাদের বিকৃত কামনার শিকার হলো। এরপর ছেড়ে দেওয়া হলো। সেই ঘটনার পর তার মানসিকতা আরও ভয়ংকর দিকে মোড় নিল। জীবিত মানুষের চেয়ে মৃতদেহের প্রতি আকর্ষণ দিনে দিনে বেড়েই চলল।

কলেজে ভর্তি হওয়ার পর লুইসের মাথায় তখন একটাই চিন্তা, কবর আর মৃতদেহ। লাইব্রেরিতে গিয়ে খুঁজতে লাগল বই, পড়তে লাগল মৃত্যু আর কবরস্থান নিয়ে লেখা। একসময় ১৩টি ভাষা আয়ত্ত করল, লিখল ১৩টি ইতিহাস বই। মিউজিয়ামে বক্তৃতা দেওয়ার ডাকও পেল।

তার জীবনে একসময় এলো এক মেয়ে— 'ওলিয়া'। কিন্তু লুইস সরাসরি বলল— আমাদের সম্পর্ক থাকবে ঠিকই, কিন্তু কোনো বিশেষ কথা হবে না, কোনো বিয়ে নয়, কোথাও বেড়াতে যাওয়া নয়…সবকিছু থাকবে শুধুই বন্ধুত্বের মতো। ওলিয়া বিস্মিত হলো। শেষমেশ সম্পর্ক ভেঙে গেল।

এরপর সংবাদপত্রে ছাপা হলো এক খবর— একজন নামকরা লেখক, যিনি কবরস্থান নিয়ে বই লিখছেন, তার দরকার মৃতদেহ সম্পর্কিত তথ্য। খবরটা দেখে লুইস এগিয়ে গেল। প্রস্তাব দিল কাজটি করার।

সেই থেকে মাত্র দুই বছরে লুইস প্রায় ৭৫২টা কবরস্থান ঘুরল। প্রতিটি মৃতদেহের নাম, জন্ম, মৃত্যু, কারণ সব তথ্য সংগ্রহ করল। অনেক রাতে যখন আর ফেরার উপায় থাকত না, তখন কবরের পাশেই শুয়ে পড়ত।

এক রাতে, যখন চারপাশ নিস্তব্ধ, হঠাৎ তার মনে এলো এক ভয়ংকর চিন্তা। কবর খুঁড়ে ভেতরে ঢুকতে হবে। দেখতে হবে, আসলে লাশের ভেতর কী আছে…!

চলবে...???

Story_By_Anatoly_Moskvin
Part_01

:

নরওয়ের কিছু শহর শীতকালে কয়েক মাস ধরে সরাসরি সূর্যের আলো থেকে বঞ্চিত থাকে। এসব শহরে আলো পৌঁছাতে পাহাড়ের ঢালে বিশাল আয়না ব...
19/08/2025

নরওয়ের কিছু শহর শীতকালে কয়েক মাস ধরে সরাসরি সূর্যের আলো থেকে বঞ্চিত থাকে।

এসব শহরে আলো পৌঁছাতে পাহাড়ের ঢালে বিশাল আয়না বসানো হয়েছে।

নরওয়ের দক্ষিণাঞ্চলে ভেস্টফিয়র্ড উপত্যকার গভীরে আছে রজুকান নামের ছোট একটি শহর।

সেখানে এই পদ্ধতি কাজে লাগিয়ে মানুষ সূর্যের আলো উপভোগ করে।

চারপাশের খাড়া পাহাড়ের কারণে রজুকান শহরটি সেপ্টেম্বর থেকে মার্চ পর্যন্ত কোনো সরাসরি সূর্যের আলো পায় না।

CNET–এর তথ্যানুযায়ী, ২০১৩ সালে শহরটিতে পাহাড়ের ঢালে তিনটি বিশাল আয়না স্থাপন করা হয়।

প্রতিটি আয়নার আয়তন প্রায় ১৮৩ বর্গফুট। এগুলো শহরের প্রধান চত্বরে সূর্যের আলো প্রতিফলিত করার জন্য বসানো হয়েছে।

আয়নাগুলো রিমোট-কন্ট্রোলড, সৌর ও বায়ু শক্তি দ্বারা চালিত, এবং আকাশে সূর্যের গতিপথ অনুসরণ করতে প্রোগ্রাম করা।

এগুলো শহরের উপরে প্রায় ১,৪৭৬ ফুট উচ্চতায় বসানো হয়েছে এবং দুটি অক্ষের ওপর ঘুরতে পারে।।

ফলে সূর্যের আলোকে উপত্যকার ভেতরে নামিয়ে আনা সম্ভব হয়।

এই পদ্ধতি কাজে লাগানোর অনুপ্রেরণা আসে শহরের প্রতিষ্ঠাতা স্যাম আইডে–এর কাছ থেকে। তিনি ১৯১৩ সালে প্রথম এই ধারণা দেন।

কিন্তু আধুনিক প্রযুক্তি আসার আগে এটি বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি।

পাহাড়ে বসানো এই আয়নাগুলো রজুকানে বসবাস করা মানুষজনের লাইফস্টাইল চেঞ্জ করে দিয়েছে।

কারণ এর মাধ্যমে শহরের বাসিন্দারা বছরের সবচেয়ে অন্ধকার মাসগুলোতেও সূর্যের আলো গায়ে মাখতে পারে।

ইঞ্জিনিয়ারিং আর ক্রিয়েটিভিটি যখন এক বিন্দুতে এসে মিলে, তখন ভৌগোলিক প্রতিবন্ধকতাকেও জয় করা যায়।

নরওয়ের রজুকান শহরের আয়নাগুলো তা-ই প্রমাণ করে।

সুন্দর না??
18/08/2025

সুন্দর না??

অহ আচ্ছা।🤔
17/08/2025

অহ আচ্ছা।🤔

Address

Chandgaon

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when DotYou posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to DotYou:

Share