10/05/2025
ওই মেয়েকে যদি বাবা ধর্ষন কোরে থাকে তাহলে ফরেনসিক ল্যাবে টেস্ট করা হউক।
একটা কথা সব সময় মনে রাখবেন জীবন যত দিন যৌবন ও ততদিন। যে জেনিসে একবার সাদ পাওয়া যায় সে জিনিস বার বার খেতে ইচ্ছে হয়। যে মেয়ে খুন করতে পারে সে মেয়ে অনেক সাহসী ও বুদ্ধিমান। সে চাইলে গোপন ক্যামেরায় বা মোবাইল ক্যামেরায় তার বাবার অনৈতিক অশ্লীল কার্যকলাপ ধরিয়ে দিতে পারতো। সে কেনো সেইটা করে নাই?
সৎ বাবা হলে কিছুটা বিশ্বাস করা যেতো আরে উনি তার আপন জন্মদাতা পিতা।
বাকিটা পরিবার, আত্মীয়স্বজন, পারা প্রতিবেশী ও সমাজের লোক বাবা মেয়ের আচার,আচড়ন ও কার্যকলাপ দেখে ভালো বলতে পারবে।
বাংলাদেশের বিজ্ঞ বিচারক ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সুদৃষ্টি আকর্ষন করছি এই মর্মে, যদি এই বাবা ও মেয়ের পবিত্র বন্ধন পবিত্র হয়ে থাকে তাহলে এই বন্ধন পবিত্র বলে প্রমাণ করে দিন। মহান আল্লাহ আপনাদের সত্যতা প্রমাণে সহায় হউক আমিন।
নোট: একটা কথা আজীবন মনে রাখবেন খারাপ নেশা এমন একটা বিকৃত মন মানসিকতার সৃষ্টি করে এটা যার হয় সে বাবা, মা, ভাই, বোন, আত্মীয়স্বজন, পারা প্রতিবেশী, সমাজ,দেশপ্রেম কিছুই বুঝতে চায় না যতক্ষন সে ড্রাগস না নিতে পারবে।
আপনাদের বিশিষ্ট জনপ্রিয় অভিনেতা এ টি এম শামসুজ্জামান এর ছেলের কথা মনে আছে। উনার মাদকাসক্ত ছোট ছেলে তার বড় ভাইকে খুন করছে। উনিও কিন্তু মাদকাসক্ত ছেলেকে বাঁচানোর জন্য মিথ্যার আশ্রয় নেয়।
সেই জন্য দেখবেন মাদকাসক্ত রোগীদের সাথে সাথে মদক বন্ধ করে দেয়া হয় না। রুগীদের প্রথম ধাপের দিনগুলিতে যতটুক মাদক দেয়া হয়, দ্বিতীয় ধাপে এসে প্রথম ধাপের চেয়ে আরেকটু কম দেয়া হয়, তৃতীয় ধাপে এসে দ্বিতীয় ধাপের চেয়ে আরেকটু কম দেয়া হয়। এভাবে মাদকাসক্ত রুগীদের পর্যায় ক্রমে মাদক কমিয়ে ০ বা শূন্যে নিয়ে আসা হয় এবং মাদকাসক্ত রুগীদের তাদের আগের সাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে দেওয়া হয়।
বাংলাদেশের যুবসমাজকে এই ভয়ানক ক্ষতি থেকে কে রক্ষা করবে আমাকে বলেন ?
* এই দেশে সরকারী মদের লাইসেন্স আছে।
* এই দেশে সরকারী জেনার লাইসেন্স প্রাপ্ত যৌণ কর্মী আছে।
* এই দেশে সরকারিভাবে অস্ত্রের লাইসেন্স পাওয়া লোকগুলি অন্যায়ভাবে মানুষ হত্যা করে।
* এই দেশে সরকারিভাবে সুদের লাইসেন্স আছে।
* নেশার শুরুটা হয় ধূমপান বা গাঁজা দিয়ে। সেই ধূমপান বা গাঁজা এখন সমাজের প্রথা হয়ে দাঁড়িয়েছে।