20/07/2025
🇧🇩 হে জাতি, জাগো! মানবাধিকারের নামে এই আধিপত্য মেনে নেব না!
আমার প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ — এক স্বাধীন রাষ্ট্র, এক সংগ্রামের ইতিহাস, লাখো শহীদের রক্তে গাঁথা এই পতাকা, এই মানচিত্র, এই সত্তা!
আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি নিজের রক্ত দিয়ে — কারো করুণায় নয়, কারো অনুগ্রহে নয়।
তাহলে আজ কেন মানবাধিকার হাইকমিশনের নামে অন্য দেশের হস্তক্ষেপ আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে?
তিন বছরের কথা বলা হচ্ছে — কিন্তু আমরা একদিনের জন্যও এই অপমান, এই জাতীয় অঙ্গনে অন্যের আধিপত্য মেনে নিতে পারি না।
এটা শুধুই একটা অফিস না — এটা আমাদের সার্বভৌমত্বে চ্যালেঞ্জ, আমাদের স্বাধীনতার গায়ে কালি, আমাদের আত্মমর্যাদার ওপরে কুঠারাঘাত।
এই "অফিস" স্থাপন মানবাধিকারের রক্ষার নামে আসলেও একটি রাজনৈতিক অস্ত্র, একটি প্ররোচনামূলক পরিকল্পনা, যার উদ্দেশ্য এই দেশের ভিতরেই বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা, মানুষের মনে বিভ্রান্তি ছড়ানো, এবং জাতীয় নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করা।
আমরা স্পষ্টভাবে জানাতে চাই:
বাংলাদেশের মানুষ অত্যন্ত সচেতন, দেশপ্রেমিক এবং শান্তিকামী।
আমরা চাই না কেউ আমাদের দেশের ভিতরে বসে আমাদের শিখিয়ে দিক কিভাবে শান্তি রাখতে হয়।
এ দেশ আমাদের, এ দেশের ভাগ্য নির্ধারণ করবে এ দেশের জনগণ, বাইরের কেউ নয়।
🛑 আমরা এই অফিস চাই না।
🛑 আমরা মানবতার নামে আধিপত্য চাই না।
🛑 আমরা দেশের স্বাধীনতা ও স্বার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপ মেনে নেব না।
হে জাতি — জাগো, কথা বলো, সোচ্চার হও।
এখনই সময় রুখে দাঁড়াবার, এখনই সময় প্রমাণ করার — বাংলাদেশ কারো করুণা নয়, বাংলাদেশ নিজের অস্তিত্বেই গর্বিত, স্বাধীন এবং আত্মনির্ভরশীল।
🇧🇩
মেহেরুল হাসান রিফাত