
17/12/2024
মজার বেপার হলো এই মাহাফিলটা অনেকটা বাজারের সিন্ডিকেটের মতো হয়ে গেছে!
প্রত্যেকবছর প্রায় ৮০-৯০% একোই বক্তাকে দাওয়াত করা হয়!
বাপ,চাচাদের মুখে শুনতাম আগে মাদ্রাসার মাঠে ২ টি পেন্ডেল করা হতো অতিথিদের জন্য একটি আর এলাকার মানুষের জন্য একটি। হাজার হাজার মানুষ হতো মাহফিলে।কিন্তু আমার বুঝ হওয়ার পর এখন পর্যন্ত আমি বা আমরা তার ছিটেফোঁটা ও দেখিনাই!
৮১ বছরের একটা ঐতিহ্যবাহী মাহফিলে আধুনিকতার কোন ছোঁয়া নেই। আধুনিক কোন বক্তা নাই!
বর্তমান যুগের বক্তারা যুবকদের ইসলামের দিকে বলে বুঝিয়ে দীনের দিকে নিয়ে আসতে পারে তা আমরা সবাই সোসাল মিডিয়ার মধ্যে দেখে থাকি!
কিন্তু মাহফিল কমিটি যেন চোখ থাকিতে অন্ধ! যেন এক কমেডি কমিটি হয়ে উঠেছে!
তাদের খেয়াল মনেহয় শুধু মসজিদ,মাদ্রাসার মাঠে কেউ ক্রিকেট বা ফুটবল খেলে কিনা ওই দিকে!
অনেকে ঐতিহ্যবাহী মাহফিলকে তাচ্ছিল্য করে বলে পারিবারিক অনুষ্ঠান, ঘরোয়া আয়োজন, রেডিমেড
অনুষ্ঠান, ইত্যাদি!
যুবকদের কোন আগ্রহই নেই এই মাহফিল নিয়ে!
আমি কোন বক্তার বিরুদ্ধে বলতেছি না! সবাই কোরআন হাদিসের কথাই বলে!
কিন্তু আধুনিক বক্তা ছাড়া যুবসমাজকে দীনের দিকে আনা অনেক কঠিন কাজ বলে আমি ব্যক্তিগত ভাবে মনে করি!
অনেকে বলবে তোমার পরিবারের লোকেরাই তো মাহফিল কমিটির লোক!
আমি আবার উচিৎ কথা মসজিদের মাইক দিয়ে বলতে ভালোবাসি! এবার সে যেই হোক।