শাহরাস্তি, চাঁদপুর। - Shahrasti, Chandpur.

  • Home
  • শাহরাস্তি, চাঁদপুর। - Shahrasti, Chandpur.

শাহরাস্তি, চাঁদপুর। - Shahrasti, Chandpur. সীমানা: উত্তরে কচুয়া, দক্ষিণে চাটখিল
(5)

শাহরাস্তি উপজেলা
চাঁদপুর জেলার একটি উপজেলা



শাহরাস্তি বাংলাদেশের চাঁদপুর জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা।[২]

শাহরাস্তি চট্টগ্রাম বিভাগ-এ অবস্থিত

বাংলাদেশে শাহরাস্তি উপজেলার অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২৩°১৩′৩২″ উত্তর ৯০°৫৬′৫১″ পূর্ব

আয়তন[১]
• মোট
১৫৪.৮৩ বর্গকিমি (৫৯.৭৮ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (জুন ২০১৯)[১]
• মোট
২,৫২,৫১১
• জনঘনত্ব
১,৬০০/বর্গকিমি (৪,২০০/বর্গমাইল)
সাক্ষরতার হার[১]
• মোট
৭২.৩%

সময় অঞ

্চল
বিএসটি (ইউটিসি+৬)
পোস্ট কোড
৩৬২০

প্রশাসনিক বিভাগের কোড
২০ ১৩ ৯৫
ওয়েবসাইট

অবস্থান ও আয়তন

শাহরাস্তি উপজেলার উত্তরে কচুয়া উপজেলা, পশ্চিমে হাজীগঞ্জ উপজেলা, দক্ষিণে লক্ষ্মীপুর জেলার রামগঞ্জ উপজেলা ও নোয়াখালী জেলার চাটখিল উপজেলা, পূর্বে কুমিল্লা জেলার মনোহরগঞ্জ উপজেলা ও লাকসাম উপজেলা এবং উত্তর-পূর্বে কুমিল্লা জেলার বরুড়া উপজেলা অবস্থিত। এ উপজেলার আয়তন ১৫৪.৮৩ বর্গ কিলোমিটার (৩৮,২৫৫ একর)।[৩]

শাহরাস্তি উপজেলায় বর্তমানে ১টি পৌরসভা ও ১০টি ইউনিয়ন রয়েছে। সম্পূর্ণ উপজেলার প্রশাসনিক কার্যক্রম শাহরাস্তি থানার আওতাধীন।

পৌরসভা: শাহরাস্তি

ইউনিয়নসমূহ:

১নং টামটা উত্তর
২নং টামটা দক্ষিণ
৩নং মেহের উত্তর
৪নং মেহের দক্ষিণ
৫নং রায়শ্রী উত্তর
৬নং রায়শ্রী দক্ষিণ
৭নং সূচীপাড়া উত্তর
৮নং সূচীপাড়া দক্ষিণ
৯নং চিতোষী পূর্ব
১০নং চিতোষী পশ্চিম


১৯৮৩ সালে তৎকালীন আই,জি মোঃ হোসাইন আহাম্মদ ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সচিব ডঃ ছাত্তারের প্রচেষ্টায় হাজীগঞ্জ থানা/উপজেলা পূর্ব অংশ নিয়ে শাহরাস্তি উপজেলার যাত্রা শুরু হয়। ৯ টি ইউনিয়ন নিয়ে সৃষ্টি এ উপজেলা বাংলাদেশে আগত ৩৬০ জন আউলিয়ার মধ্যে হযরত শাহরাস্তি (রহ.) এর মাজার অবস্থিত। এতে উক্ত উপজেলার সাধারণ মানুষ এ উপজেলার নাম হযরত শাহরাস্তির (রহ.) নামানুসারে করার সমর্থন দেন। সেই থেকে এটি শাহরাস্তি উপজেলার নামকরণ করা হয়।[১]
জনসংখ্যার উপাত্তসম্পাদনা

২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী শাহরাস্তি উপজেলার মোট জনসংখ্যা ২,২৯,১১৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১,০৬,৭০০ জন এবং মহিলা ১,২২,৪১৮ জন। মোট পরিবার ৪৬,১৩৯টি।[৩] এখানকার বার্ষিক জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার প্রায় ১.১৫%।[১]
শিক্ষাসম্পাদনা

২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী শাহরাস্তি উপজেলার সাক্ষরতার হার ৬২.৭%।[৩]
শাহরাস্তি থানার শিক্ষা বিষয়ক তথ্য [৫]
ক্রমিক নং প্রতিষ্ঠান মোট সংখ্যা
১ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ১০১ টি
২ জুনিয়র উচ্চ বিদ্যালয় ৩ টি
৩ উচ্চ বিদ্যালয়(সহশিক্ষা) ৩২ টি
৪ উচ্চ বিদ্যালয়(বালিকা) ২ টি
৫ দাখিল মাদ্রাসা ১০ টি
৬ আলিম মাদ্রাসা ৪ টি
৭ ফাজিল মাদ্রাসা ৫ টি
৮ কামিল মাদ্রাসা ১ টি
৯ কলেজ(সহপাঠ) ৪ টি
১০ কলেজ (বালিকা) ১ টি

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

১ শাহরাস্তি সরকারি বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়।
২ চাঁদপুর হোমোপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ
৩ মেহের ডিগ্রি কলেজ
৪ সূচীপাড়া ডিগ্রি কলেজ
৫ করফুন্নেছা সরকারি মহিলা ডিগ্রি কলেজ
৬ ভোলদিঘী কামিল মাদ্রাসা
৭ কাঁকৈরতলা গোলাম কিবরিয়া দাখিল মাদ্রাসা

৮ নিজমেহার মডেল পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়
৯ ওয়ারুক রহমানীয়া উচ্চ বিদ্যালয়
১০ মেহার উচ্চ বিদ্যালয়
১১ পঞ্চগ্রাম আজিজুর রহমান উচ্চ বিদ্যালয়

১২ নাওড়া গণ বিদ্যালয়
১৩ সূয়াপাড়া জি.কে. উচ্চ বিদ্যালয়
১৪ রাগৈ উচ্চ বিদ্যালয়
১৫ খিলাবাজার স্কুল এন্ড কলেজ
১৬ টামটা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়
১৭ বলশীদ হাজী আকুব আলী উচ্চ বিদ্যালয়

১৮ দক্ষিণ সূচীপাড়া ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়
১৯ উনকিলা উচ্চ বিদ্যালয়
২০ বেরনাইয়া উচ্চ বিদ্যালয়
২১ খেড়িহর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়
২২ উঘারিয়া ইউ. সি. উচ্চ বিদ্যালয়
২৩ দেবকরা শহীদুল্লাহ মেমোরিয়াল উচ্চবিদ্যালয়

২৪ চিতোষী আর এন্ড এম উচ্চ বিদ্যালয়
২৫ বানিয়াচোঁ জে বি উচ্চ বিদ্যালয়
২৬ বিজয়পুর উচ্চ বিদ্যালয়
২৭ ফটিকখিরা এস এ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়

২৮ মনিরা আজিম একাডেমী
২৯ চেড়িয়ারা উচ্চ বিদ্যালয়
৩০ ধামরা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়
৩১ ইছাপুরা উচ্চ বিদ্যালয়
৩২ হোসেনপুর নিম্ন মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়

৩৩ জনতা উচ্চ বিদ্যালয়
৩৪ পঞ্চনগর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়
৩৫ নোয়াগাঁও উচ্চ বিদ্যালয়
৩৬ ফরিদ উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়
৩৭ শাহরাস্তি চিশতীয়া আলিম মাদ্রাসা
৩৮ শাহরাস্তি মডেল স্কুল
৩৯ বাদিয়া এম হক উচ্চ বিদ্যালয়
৪০ শাহরাস্তি বিয়াম ল্যাবরেটরি স্কুল
৪১ হোসেনপুর নুরানি ক্যাডেট মাদ্রাসা
৪২ সুরাইয়া আহমাদ নূরানি হাফেজীয়া মাদ্রাসা

দর্শনীয় স্থানসম্পাদনা

� কাদরা ইংরেজ বাড়ি
� হযরত শাহরাস্তি (রহ) মাজার
� শাহরাস্তি মাজার সংলগ্ন দীঘি
� নাটেশ্বর রায়ের দীঘি
� শ্রী শ্রী মেহার কালীবাড়ি
� নাওড়া মঠ ও দীঘি
� সাহাপুর রাজবাড়ি
� ঘুঘুশাল মনবাগান
� খিলা বাজার ব্রীজ
� চিখটিয়া ব্রীজ
� রাগৈ মসজিদ
� শাহরাস্তি (রহ) বাজার জামে মসজিদ
� নোয়াগাঁও ঐতিহাসিক বড়বাড়ি জামে মসজিদ
� ডাকাতিয়া নদী
� নুনিয়া ঈদগাহ ময়দান
� খেয়াঘাট ক্যাফে

�উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্বসম্পাদনা

� রফিকুল ইসলাম (বীর উত্তম), মুক্তিযুদ্ধের ১নং সেক্টর কমান্ডার, সাবেক সফল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও বর্তমান মাননীয় সংসদ সদস্য (চাঁদপুর-০৫)
� রৌশন আরা বেগম, বাংলাদেশের প্রথম নারী পুলিশ সুপার (এসপি), বাংলাদেশ পুলিশ
� আবদুল ওয়াদুদ খান, বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও সাবেক সাংসদ।
� এস ডি রুবেল, জনপ্রিয় সঙ্গীত শিল্পী।
মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন:-বীর উত্তম

জাম গ্রামেই ৮০/১০০ টাকা কেজি শহরে ১০০ টাকা কেজি...গ্রামেও জামগাছ কমে গেছে৷ যা আছে নষ্ট হচ্ছে। গাছে উঠে জাম পাড়ার লোক নাই...
15/06/2025

জাম গ্রামেই ৮০/১০০ টাকা কেজি
শহরে ১০০ টাকা কেজি...

গ্রামেও জামগাছ কমে গেছে৷ যা আছে নষ্ট হচ্ছে। গাছে উঠে জাম পাড়ার লোক নাই। এই প্রজন্মের ছেলে- মেয়েরা গাছে উঠে গাছে উঠে জাম পেড়ে খাওয়ার চিন্তা মাথাতেই আনে না শুধু মোবাইল আর টিকটক আর জুয়া খেলায় ব্যাস্ত 🥲

পোস্টকৃত ছবিতে ক্যাপশন দেওয়া আছে।
10/06/2025

পোস্টকৃত ছবিতে ক্যাপশন দেওয়া আছে।

02/06/2025
28/05/2025
এখনকার বাচ্চারা জানেই না আগে আমাদের কী কী কারণে পেটানো হতো:১. মাইর খাবার পরে কাঁদলে। ২. মাইর খাবার পর না কাঁদলে। ৩. না-ম...
07/05/2025

এখনকার বাচ্চারা জানেই না আগে আমাদের কী কী কারণে পেটানো হতো:

১. মাইর খাবার পরে কাঁদলে।
২. মাইর খাবার পর না কাঁদলে।
৩. না-মারা সত্ত্বেও কান্নাকাটি করলে।
৪. খেলা নিয়ে বেশি মেতে থাকলে।
৫. খেলতে গিয়ে মাইর খেয়ে আসলে বা কাউকে মারার নালিশ আসলে।
৬. বড়দের আড্ডায় ঢুকলে।
৭. বড়দের কথার উত্তর না-দিলে।
৮. বড়দের কথায় ত্যাড়া উত্তর দিলে।
৯. অনেকদিন মাইর না-খেয়ে থাকলে।
১০. কেউ উপদেশ দেওয়ার সময় গুনগুন করে গান করলে।
১১. বাড়িতে অতিথি এলে বা কারও বাড়ি গিয়ে সালাম না করলে।
১২. অতিথি এলে তাকে খাবারের প্লেট দিতে যাওয়ার সময় প্লেট থেকে খাবার মুখে দিয়ে ধরা পড়লে।
১৩. অতিথিরা খাওয়ার সময় খাবারের দিকে হাঁ করে তাকিয়ে থাকলে।
১৪. অতিথি বাড়ি চলে যাওয়ার সময় তার সাথে যাওয়ার বায়না ধরলে।
১৫. খেতে না-চাইলে।
১৬. সন্ধ্যা নামার আগে বাড়ি না-ফিরলে।
১৭. প্রতিবেশীর বাড়িতে গিয়ে খেয়ে চলে এলে।
১৮. জেদ দেখালে।
১৯. কারও সাথে মারামারি করে হেরে এলে।
২০. কাউকে বেশ করে পিটিয়ে এলে।
২১. স্লো মোশনে খেলে।
২২. ফাস্ট ফরোয়ার্ড স্কেলে খেলে।
২৩. সকালে ঘুম থেকে উঠতে না চাইলে।
২৪. রাতে ঘুমোতে না-চাইলে।
২৫. শীতকালে গোসল করতে না চাইলে।
২৬. গ্রীষ্মকালে বেশিক্ষন গোসল করলে।
২৭. অন্যের গাছ থেকে আম, পেয়ারা পেড়ে খেলে।
২৮. স্কুলে টিচারদের কাছে মার খেয়েছি খবর পেলে।
২৯. জোরে উচ্চারণ করে না পড়ে চুপচাপ বসে পড়ার ভান ধরলে বা বিড়বিড় করে পড়লে।
৩০. পড়ার বইয়ের মধ্যে গল্পের বই রেখে পড়ছি ধরা পড়ে গেলে।
৩১. পরীক্ষার আগে টিভি দেখলে।
৩২. দুধ খেতে না চাইলে।
৩৩. আচার চুরি করে খেলে।
৩৪. উষ্ঠা খেয়ে পড়ে গেলে উঠিয়ে আবার মারা হতো।
৩৫. কারও বাসায় বেড়াতে গিয়ে নিজের বাসা মনে করে লন্ডভন্ড করলে।
৩৬. স্কুলের সামনের কোনো দোকান থেকে বাকিতে কিছু খেলে বা খেলনা কিনলে।
৩৭. দুপুরে না ঘুমালে।
৩৮. পাশের বাসার কেউ পরীক্ষায় বেশি নাম্বার পাইলে।
৩৯. খাতার পৃষ্ঠা নষ্ট করলে।
৪০. বই দাগাদাগি করলে।
৪১. শোকেস থেকে নতুন প্লেট, গ্লাস বের করলে।
৪২. পুকুরে ডুবাইতে ডুবাইতে চোখ লাল করে ফেললে।

Copy

20/04/2025
19/04/2025
একটা অবিশ্বাস্য ঘটনা ঘটে গেলো জাপানে — ৩৮ ঘণ্টা বন্ধ ছিলো দেশের জাতীয় হাইওয়ের টোল সিস্টেম। বাধ্য হয়ে টোল গেটগুলো খুলে...
17/04/2025

একটা অবিশ্বাস্য ঘটনা ঘটে গেলো জাপানে — ৩৮ ঘণ্টা বন্ধ ছিলো দেশের জাতীয় হাইওয়ের টোল সিস্টেম। বাধ্য হয়ে টোল গেটগুলো খুলে দিতে হয়, গাড়িগুলোকে ফ্রি চলাচলের অনুমতি দেয়া হয়।

কেউ চেক করেনি, কেউ বাধা দেয়নি — শুধু একটাই অনুরোধ ছিলো, পরে অনলাইনে এসে টাকাটা দিয়ে দিলেই হবে।

আর অবাক করা বিষয় হলো — ২৪,০০০-এরও বেশি মানুষ পরে সেই টাকা নিজেরাই এসে পরিশোধ করেছে!

এই ঘটনা শুধু একটা টেকনিক্যাল সমস্যা নয় — এটা ছিলো নাগরিক দায়িত্ববোধের একটা চমৎকার উদাহরণ। জাপানের জনগণ যে কতটা সচেতন, দেশের প্রতি কতটা লয়াল— সেটা আবার প্রমাণ হয়ে গেলো।

আমাদের দেশে জুলাই বিপ্লবের পর এই ঘটনা ঘটেছিল মেয়র হানিফ ফ্লাইওভারে! কিন্তু সেই স্প্রীট এখন মলিন হতে চলেছে।

ভাবতে পারেন এই বাড়িতে একসময় হইচই এ মেতে থাকতো পুরো পরিবার। তারপর ছেলেমেয়েরা বড় হয়ে চলে যায় যে যার মতো প্রতিষ্ঠিত হতে। থে...
15/04/2025

ভাবতে পারেন এই বাড়িতে একসময় হইচই এ মেতে থাকতো পুরো পরিবার। তারপর ছেলেমেয়েরা বড় হয়ে চলে যায় যে যার মতো প্রতিষ্ঠিত হতে। থেকে যায় বাবা মা অথবা পরিবারের ব্যয়োজৈষ্ঠরা। ছেলেমেয়েরা প্রথমে প্রতি সপ্তাহে আসতো তাদের সঙ্গে দেখা করতে। তারপর সেটা বেড়ে গিয়ে হলো মাসে একবার। তারপর সংসার আর কর্ম জীবনে প্রবেশ করে সেটা গড়ায় বছরে একবার, সেটা শুধু ঈদের দিন দেখতে আসা।

এক ঈদ বাবার বাড়ি এক ঈদ শশুর বাড়ি। এভাবেই বাড়তে থাকে দুরত্ব। এই আসা যাওয়ার অপেক্ষায় একসময় বাবা মায়ের সময় শেষ হয়ে যায়। বাবা মা জীবিত থাকতে এই হলো আসা যাওয়ার গল্প। আর যখন তারা মারা গেলো তখন সেখানে ঝড়া পাতা আর পোকামাকড়ের বসতি, এখন আর কয়েকবছরে ও হয়তো আসেনা।

জীবন বড় অদ্ভুত। এমন জীবন দিয়ে কি হয়?

ব্যাংকিং ক্যারিয়ারের 8 বছরে দেখলাম "যত বিবাহিত মেয়ে একাউন্ট ওপেন করতে আসে  বা ডিপি এস,  সঞ্চয় পত্র কিনতে আসে ৯০% মেয়ে বা...
03/04/2025

ব্যাংকিং ক্যারিয়ারের 8 বছরে দেখলাম "যত বিবাহিত মেয়ে একাউন্ট ওপেন করতে আসে বা ডিপি এস, সঞ্চয় পত্র কিনতে আসে ৯০% মেয়ে বা মহিলা তার স্বামীকে নমিনি দিতে চায় না, নমিনী দেয় তার মা বাবা অথবা ভাই বোনকে, কিন্তু বিবাহিত পূরুষরা তাদের ৯৫% স্ত্রীকেই নমিনি দিয়ে থাকে।"
তার মধ্যে অনেক প্রায় ২০% আসে তার সম্পূর্ণ আয় স্ত্রীর নামে ব্যাংকে রাখে।

কিন্তু ২% স্ত্রী পাওয়া যাবে কিনা সন্দেহ যে নিজের ইনকাম স্বামীর নামে রাখা।
এটাই নারী ও পুরুষের মধ্যে পার্থক্য।...

লেখকঃ একজন ব্যাংকার

এটা দেখে অনেক খারাপ লাগছে,কখন কার কোথায় জীবন থেমে যায়,কেও জানে না😥ছোট্ট ছেলের আবদার ছিল তার বাবার কাছে। ঈদে বাড়ি আসার সম...
01/04/2025

এটা দেখে অনেক খারাপ লাগছে,কখন কার কোথায় জীবন থেমে যায়,কেও জানে না😥
ছোট্ট ছেলের আবদার ছিল তার বাবার কাছে। ঈদে বাড়ি আসার সময় তার জন্য সাইকেল কিনে আনতে হবে। বাবা নিমতলীর পেপার দোকানের সামান্য কর্মচারী। হোক সামান্য কর্মী কিন্তু ছেলের কাছে তো বাবা রাজা। মহাপুরুষ।

ঈদের বাড়তি পরিশ্রম, বোনাস আর হয়তো কিছু সঙ্চয় মিলিয়ে ছেলের জন্য কিনেছিলেন এই গোলাপী সাইকেল। তার রাজপুত্র যখন এই সাইকেলে চড়ে সারাবাড়ি দাপিয়ে বেড়াবে বাবার কাছে এরচেয়ে সুন্দর দৃশ্য আর কি হতে পারে! চালাতে চালাতে রাজপুত্র বেল বাজাবে বাবা সরে গিয়ে হাসতে হাসতে জায়গা করে দেবে। মা বিরক্ত হয়ে কপট রাগ করবে হয়তো। সন্তান হাসবে। পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সেই হাসিমুখ।

বাবা মা দুজনেরই একসঙ্গে দেখার কথা ছিলো প্রিয় সন্তানের সেই হাসিমুখ।

কিন্তু মহান সৃষ্টিকর্তা সেটা চাননি বোধহয়। গতকাল ইফতার করে বাসায় ফেরার পর বুকে ব্যাথা ওঠে বাবার। তারপর স্ট্রোক। না ফেরার দেশে চলে যান বাবা।

আজ ভোর রাতের দিকে অ্যাম্বুলেন্সে ঠিকই বাসায় ফেরেন বাবা। গোলাপী সাইকেলটাও সঙ্গে। কিন্তু বাবার আর কখনোই দেখা হবে না সন্তান তার কিনে দিয়ে আসা সাইকেলে চড়ে কিভাবে হাসতে হাসতে গড়িয়ে পড়ছে।
©

বহদ্দারহাটে ডিমের ডজন ১৪০ টাকায় বিক্রি করছে স্থানীয় কয়েকজন পোল্ট্রি খামারি। মূলত, বাজারের সিন্ডিকেট ভাঙতেই তরুণ-যুবকদের ...
19/10/2024

বহদ্দারহাটে ডিমের ডজন ১৪০ টাকায় বিক্রি করছে স্থানীয় কয়েকজন পোল্ট্রি খামারি। মূলত, বাজারের সিন্ডিকেট ভাঙতেই তরুণ-যুবকদের এই উদ্যোগ। সপ্তাহ খানেক এই উদ্যোগ চলমান থাকবে।
স্থান : বহদ্দারহাট মোড়, চট্টগ্রাম।
প্রতিটা খাতেই সিন্ডিকেট ভাঙতে আসল ব্যবসায়ীদের এভাবে এগিয়ে আসা উচিত।

Address


৩৬২০

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when শাহরাস্তি, চাঁদপুর। - Shahrasti, Chandpur. posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share