সত্য কথা তিতা লাগে

সত্য কথা তিতা লাগে 🎨Passionate about digital art,design, and creativity.🖌️Let's explore the endless possibilities together!

Join the journey. 🚀🔍 Discover the magic of digital artistry and unlock your creative potential.🎨

09/06/2025

কোরবানির আড়ালে থাকা অবিশ্বাস্য অর্থনীতি!

রাজধানীর গাবতলী, আফতাবনগর কিংবা শ্যামপুর গরুর হাটই নয়; বরং সারা দেশে অসংখ্য গরুর হাট যখন জমজমাট অবস্থা, তখন দেশীয় অ-স্ত্রের বাজারও হয়ে ওঠে জমজমাট! হ্যাঁ, দেশীয় অ_স্ত্র অর্থাৎ ছু-রি, চা-পা-তি আর কি!

একটি গরুকে জ-বাই করে চামড়া ছাড়িয়ে মাংস কাটা পর্যন্ত প্রয়োজন হয় প্রায় ছয় থেকে সাতটি ধারালো ছু-রির। তার মধ্যে বড় ও ছোট মিলিয়ে সাতটি ছু_রির খরচ প্রায় ২৫০০ থেকে ৩০০০ টাকা। কারওয়ান বাজারের পূর্ব প্রান্তে রেললাইন ঘেঁষে গোটা বিশেক দোকানে বিক্রি হয় ছু-রি, চা-পা-তি, কু-ড়াল, দা ও বঁ-টি। সেসব দোকানের তথ্যমতে, ক-রোনা মহামারীর আগে অর্থাৎ ১৮ ও ১৯ সালে কোরবানির আগে দিনে বিক্রি হতো প্রায় ৯০-৯৫ হাজার টাকার বেশি। সে হিসেবে ঈদের পাঁচ দিনে এসব দোকানে বিক্রি হয় ৯৫ লক্ষ টাকা।

এবার আসা যাক কোরবানির হাটে।

২০১৮ সালে সারা বাংলাদেশে কোরবানির হাট থেকে বিক্রি হয়েছিলো ৫৫ লাখ গরু। ছাগল ও ভেড়া সহ অন্যান্য পশু ৪০ লাখের মত। যদি গড়ে একটি গরুর দাম হয় ৩০ থেকে ৩৫ হাজার টাকা এবং ছাগলের গড় দাম হয় ৫-৭ হাজার টাকা ধরা হয়, তবে শুধু কোরবানির পশু কেনা-বেচাতেই লেনদেন হয় প্রায় দুই হাজার কোটি টাকা। আর পুরো এই লেনদেনের ব্যবস্থা একদম হাতে হাতে ব্যাংকের সাহায্য ছাড়াই। পৃথিবীর কোথাও ম্যানুয়ালি হাতে হাতে মাত্র কয়েক দিনে এত লেনদেন হয় কিনা তা বলা মুশকিল। তবে ২০২০ সালের তথ্যমতে, বাংলাদেশের যে কোন ব্যাংক এমনকি মোবাইল ব্যাংকিং- যেমন বিকাশ, নগদ, রকেটেও এত টাকা লেনদেন হয় না।

আর এই দুই হাজার কোটি টাকার ৯৮ শতাংশ লেনদেন হয় এমন সব মানুষের সঙ্গে যারা নিম্নবিত্ত কিংবা দারিদ্র সীমার নিচে বসবাস করেন।

দুই হাজার কোটি টাকার বিজনেস, তাও প্রায় পুরোটাই গরিব মানুষের সঙ্গে। ক্যান ইউ ইমাজিন ইট?

বাংলাদেশের কোন বিজনেস ফেয়ারে, অর্থনৈতিক ভাবে অস্বচ্ছল কিংবা খেটে খাওয়া মানুষের সঙ্গে আর্থিক এত বড় লেনদেনের ঘটনা কখনই ঘটে না।

সরকারি নিয়ম অনুসারে, প্রতিটি গরু-মহিষের জন্য ৫০০ টাকা, দুম্বা বা ছাগলের জন্য ২০০ টাকা এবং উটের জন্য ৬ হাজার টাকা রাজস্ব দিতে হয়। সে হিসেবে সরকার রাজস্ব পাওয়ার কথা প্রায় দুই লক্ষ কোটি টাকার। পশুর হাট ইজারা দিয়ে শুধু ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনেরই আয় হয় প্রায় ২০ কোটি টাকা। দেশের বিভিন্ন জেলায় গড়ে ওঠা খামারগুলোতে কর্মসংস্থান হচ্ছে লক্ষাধিক মানুষের। তাছাড়াও কোরবানির পশু পরিবহন, টোল, বকশিস, বাঁশ-খুঁটির ব্যবসা, পশুর খাবারেও লেনদেন হয় কোটি কোটি টাকা।

কোরবানির পশুর চামড়া গড় প্রতি এক হাজার টাকা ধরলেও ২০১৮ সালে বিক্রি হওয়া ৫৫ লক্ষ গরুর চামড়ার দাম ৫৫০ কোটি টাকা। আর ৪০ লাখ ছাগলের চামড়া মাত্র একশো টাকা ধরলেও শুধু চামড়া বাবদই ২০১৮ সালে এসেছে ৬০০ কোটি টাকা। যার পুরোটাই চলে গেছে নিম্নবিত্তদের হাতে।

একবার ভাবুন, মাত্র একদিনে দরিদ্র ও গরিব মানুষদের হাতে চলে যাচ্ছে ৬০০ কোটি টাকা!

জাস্ট আনবিলিভেবল!

চামড়াগুলো দিয়ে বাংলাদেশের ট্যানারিগুলো কী করছে তার একটা হিসেব পাওয়া যায় রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) প্রতিবেদনে। তাদের দেয়া তথ্যমতে, ২০১৪-১৫ অর্থবছরের প্রথম দুই মাসেই (জুলাই-আগস্ট) বাংলাদেশ থেকে ৯ কোটি ৫৫ লাখ ডলারের জুতা রফতানি করা হয়। যার সত্তর ভাগ চামড়া নেয়া হয় কোরবানি ঈদ থেকে। অর্থাৎ ২০১৫ অর্থবছরে জুলাই-আগস্ট মাত্র দুই মাসে বাংলাদেশের কোরবানির চামড়া দিয়ে বানানো জুতা বিদেশে রফতানি করে আয়- ৬ কোটি ৬৫ লাখ ডলার। যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায়- ৬১২ কোটি টাকা!

শুধুমাত্র কোরবানির চামড়া সংরক্ষণে যেমন লবণ, তাপ নিয়ন্ত্রণ সহ বিভিন্ন সরঞ্জামে বিজনেস হয় প্রায় এক হাজার কোটি টাকা। ২০১৮ সালেই চামড়ার জন্য শুল্কমুক্ত লবণ সংরক্ষণ করা হয়েছিলো চল্লিশ হাজার টন। এসব কাজে যুক্ত হয় প্রচুর পরিমাণে শ্রমিক, যারা কাজের জন্য বেশ ভালো পরিমাণে একটি অর্থ পান।

এবার আসি কোরবানি উপলক্ষ্যে মাংস রান্নার জন্য বিভিন্ন মশলার বিক্রির ইকোনমিতে। প্রতি বছর দেশে ২২ লাখ মেট্রিক টন পেঁয়াজ, ৫ লাখ মেট্রিক টন রসুন আর ৩ লাখ টন আদার চাহিদা থাকে। এর উল্লেখযোগ্য অংশই ব্যবহার হয় কোরবানিতে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুসারে ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ২ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন এলাচ, ৭ হাজার ৬০০ মেট্রিক টন দারুচিনি, ১৭০ মেট্রিক টন লবঙ্গ এবং ৩৭০ মেট্রিক টন জিরা আমদানি করা হয়েছে। কোরবানির বাজারে প্রায় এসব পণ্যের বিক্রি উপলক্ষ্যে লেনদেন হয় প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকার।

এতক্ষণ আমরা কত টাকার লেনদেনের কথা বলেছি, আমরা নিজেরাও জানি না।

সবশেষ বলি রেফ্রিজারেটরের কথা। প্রতি বছর দেশে বছরে ১৪ লাখ ফ্রিজের চাহিদা আছে। বছরের ৩০ ভাগ ফ্রিজই বিক্রি হয় কোরবানি ঈদে। সে হিসেবে প্রতি বছর কোরবানির ঈদে প্রায় ৪ লাখ ফ্রিজ বিক্রি হয়। ফ্রিজের সবচেয়ে কম মূল্য ২০ হাজার টাকা ধরলেও প্রতি কোরবানির ঈদে শুধু ফ্রিজ বিক্রি হয়- ৮০০ কোটি টাকা।

কোরবানি ঈদের এই অবিশ্বাস্য ইকোনমি পুরোটাই দাঁড়িয়ে আছে গ্রাম-বাংলার নিম্নবিত্ত মানুষের উপর। ঈদের আনন্দ, কোরবানির ত্যাগ কিংবা মাংস বিলিয়ে দেয়ার সংস্কৃতি- এসব কিছুর বাইরেও কোরবানি ঈদকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা অভূতপূর্ব এই অর্থনীতির কথা হয়ত আপনি কখনও ভাবেননি।

~ বেঙ্গল অপেরা!

27/05/2025
09/04/2025

The mesmerizing sound of birds in summer.

চোখের পানি ধরে রাখা কঠিন! ---------------------------------------------যে কোন নারীকে সম্মান করে, শ্রদ্ধা জানিয়ে  "মা"' ব...
27/12/2024

চোখের পানি ধরে রাখা কঠিন!
---------------------------------------------
যে কোন নারীকে সম্মান করে, শ্রদ্ধা জানিয়ে "মা"' বলে ডাকতেও নাকি দলিল লাগবে? এই কোন মুর্খের দলের কবলে জাতী?
এক আফ্রিকান কালো মেয়ে। মেয়েটাকে আমাদের নবীজী(সঃ) উম্মি (আমার মা) বলে ডাকতেন; কেন, কিভাবে সেই কাহিনী!

আমাদের নবীর পিতা আব্দুল্লাহ, একদিন মক্কার বাজারে গিয়েছিলেন কিছু কেনা-কাটা করার জন্য I

এক জায়গায় তিনি দেখলেন, এক লোক কিছু দাস- দাসী নিয়ে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে বিক্রি করছে I

আব্দুল্লাহ দেখলেন সেখানে দাঁড়িয়ে আছে, একটা ছোট নয় বছরের কালো আফ্রিকান আবিসিনিয়ার মেয়ে I

মেয়েটাকে দেখে আব্দুল্লাহর অনেক মায়া হলো, একটু রুগ্ন হালকা-পাতলা কিন্তু কেমন মায়াবী ও অসহায় দৃষ্টি দিয়ে তাঁকিয়ে আছে I

তিনি ভাবলেন ঘরে আমেনা একা থাকেন, মেয়েটা পাশে থাকলে তার একজন সঙ্গী হবে I

এই ভেবে তিনি মেয়েটাকে কিনে নিলেন I

মেয়েটিকে আব্দুল্লাহ ও আমেনা অনেক ভালোবাসতেন I স্নেহ করতেন I এবং তারা লক্ষ্য করলেন যে, তাদের সংসারে আগের চেয়েও বেশি রাহমাত ও বরকত চলে এসেছে I

এই কারণে আব্দুল্লাহ ও আমেনা মেয়েটিকে আদর করে নাম দিলেন "বারাকাহ"I

এই কাহিনীটি সেই, বারাকারI

তারপর একদিন আব্দুল্লাহ, ব্যবসার কারণে সিরিয়া রওনা দিলেন I

আমেনার সাথে সেটাই ছিল উনার শেষ বিদায় I

উনার যাত্রার দুই এক দিন পর আমেনা একরাতে স্বপ্নে দেখলেন, আকাশের একটা তারা যেন খুব আলো করে তার কোলে এসে পড়লো I

পরদিন ভোরে তিনি বারাকাকে এই স্বপ্নের কথা বললেন I

উত্তরে বারাকা মৃদু হেসে বললেন, "আমার মন বলছে আপনার একটা সুন্দর সন্তানের জন্ম হবে"

আমেনা তখনও জানতেন না তিনি গর্ভ ধারণ করেছেন কিন্তু কিছুদিন পর তিনি বুঝতে পারলেন, বারাকার ধারণাই সত্যি I

আব্দুল্লাহ আর ফিরে আসেন নি, সিরিয়ার পথেই মৃত্যুবরণ করেছেন I

আমেনার সেই বিরহ ও কষ্টের সময়ে, বারাকা ছিলেন একমাত্র সবচেয়ে কাছের সঙ্গী I

একসময় আমেনার অপেক্ষা শেষ হয় এবং তিনি জন্ম দিলেন আমাদের প্রিয় নবীকে I

শেখ ওমর সুলাইমানের বর্ণনা অনুযায়ী, সর্বপ্রথম আমাদের নবীকে দেখার ও স্পর্শ করার সৌভাগ্য হয়েছিল যে মানুষটির, সে হলো এই আফ্রিকান ক্রিতদাসী ছোট কালো মেয়েটি I

আমাদের নবীকে নিজ হাতে আমেনার কোলে তুলে দিয়েছিলেন, আনন্দে ও খুশিতে বলেছিলেন,

"আমি কল্পনায় ভেবেছিলাম সে হবে চাঁদের মত কিন্তু এখন দেখছি, সে যে চাঁদের চেয়েও সুন্দর "

এই সেই বারাকা I নবীজির জন্মের সময় উনার বয়স ছিল তের বছর I

ছোটবেলায় শিশু নবীকে আমেনার সাথে যত্ন নিয়েছেন, গোসল দিয়েছেন, খাওয়াতে সাহায্য করেছেন,আদর করে ঘুম পাড়িয়েছেন I

মৃত্যুর সময় আমেনা, বারাকার হাত ধরে অনুরোধ করেছিলেন তিনি যেন তাঁর সন্তানকে দেখে শুনে রাখেন I

বারাকা তাই করেছিলেন I

বাবা-মা দুজনকেই হারিয়ে, ইয়াতিম নবী চলে আসলেন দাদা আবদুল মোত্তালিবের ঘরে I

উত্তরাধিকার সূত্রে নবী হলেন বারাকার নতুন মনিব I

কিন্তু তিনি একদিন বারাকাকে মুক্ত করে দিলেন, বললেন,

-"আপনি যেখানে ইচ্ছে চলে যেতে পারেন , আপনি স্বাধীন ও মুক্ত I"

সেই শিশুকাল থেকেই নবী এই ক্রীতদাস প্রথাকে দূর করতে চেয়েছিলেন I

বারাকা নবীকে ছেড়ে যেতে রাজি হলেন না I রয়ে গেলেন I মায়ের ছায়া হয়ে পাশে থেকে গেলেন I

এমনকি নবীজির দাদা উনাকে বিয়ে দেয়ার জন্য বেশ কয়েকবার চেষ্টা করেছিলেন কিন্তু তিনি কিছুতেই রাজি হলেন না I উনার একই কথা,

-"আমি আমেনাকে কথা দিয়েছি, আমি কোথাও যাবো না"

তারপর একদিন খাদিজা (রাঃ) এর সাথে নবীজির বিয়ে হলো I

বিয়ের দিন রাসূল (সাঃ) খাদিজা (রাঃ) এর সাথে বারাকাকে পরিচয় করিয়ে দিলেন I

তিনি বললেন, "উনি হলেন আমার মায়ের পর আরেক মা "

বিয়ের পর রাসূল (সাঃ) একদিন বারাকাকে ডেকে বললেন,

-"উম্মি ! আমাকে দেখাশুনা করার জন্য এখন খাদিজা আছেন, আপনাকে এখন বিয়ে করতেই হবে I"

(নবীজি উনাকে উম্মি ডাকতেন, নাম ধরে ডাকতেন না )

তারপর রাসূল (সাঃ) ও খাদিজা মিলে উনাকে উবাইদ ইবনে জায়েদের সাথে বিয়ে দিয়ে দিলেন I

কিছুদিন পর বারাকার নিজের একটা ছেলে হলো, নাম আইমান I

এরপর থেকে বারাকার নতুন নাম হয়ে গেলো "উম্মে আইমান"I

একদিন বারাকার স্বামী উবাইদ মৃত্যু বরণ করেন, নবীজি গিয়ে আইমান ও বারাকাকে সাথে করে নিজের বাড়ি নিয়ে আসেন এবং সেখানেই থাকতে দিলেন I

কিছুদিন যাওয়ার পর নবীজি একদিন বেশ কয়েকজন সাহাবীকে ডেকে বললেন,

"আমি একজন নারীকে জানি, যার কোন সম্পদ নেই, বয়স্ক এবং সাথে একটা ইয়াতিম সন্তান আছে কিন্তু তিনি জান্নাতি, তোমাদের মধ্যে কেউ কি একজন জান্নাতি নারীকে বিয়ে করতে চাও?"

এইকথা শুনে জায়েদ ইবনে হারিসা (রাঃ) নবীজির কাছে এসে বিয়ের প্রস্তাব দিলেন I

নবীজি উম্মে আইমানের সাথে কথা বলে বিয়ের আয়োজন করলেন I

বিয়ের দিন রাসূল (সাঃ) জায়েদকে বুকে জড়িয়ে আনন্দে ও ভালোবাসায়, ভেজা চোখে, কান্না জড়িত কণ্ঠে বললেন,

"তুমি কাকে বিয়ে করেছো, জানো জায়েদ ?"

-হাঁ, উম্মে আইমানকে I জায়েদের উত্তর I

নবীজি বললেন,

-"না, তুমি বিয়ে করেছো, আমার মা কে "

সাহাবীরা বলতেন,

রাসূল (সাঃ) কে খাওয়া নিয়ে কখনো জোর করা যেত না I উনি সেটা পছন্দ করতেন না I কিন্তু উম্মে আইমান একমাত্র নারী, যিনি রাসূল (সাঃ) কে খাবার দিয়ে "খাও".." খাও".. বলে তাড়া দিতেন I আর খাওয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত পাশে বসে থাকতেন I

নবীজি মৃদু হেসে, চুপ চাপ খেয়ে নিতেন I

রাসূল (সাঃ) উনার দুধ মাতা হালিমাকে দেখলে যেমন করে নিজের গায়ের চাদর খুলে বিছিয়ে তার উপর হালিমাকে বসতে দিতেন ঠিক তেমনি মদিনায় হিজরতের পর দীর্ঘ যাত্রা শেষে উম্মে আইমান যখন ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলেন নবীজি উনার গায়ের চাদরের একটা অংশ পানিতে ভিজিয়ে, উম্মে আইমানের মুখের ঘাম ও ধুলোবালি নিজ হাতে মুছে দিয়েছিলেন I

এবং বলেছিলেন,

"উম্মি ! জান্নাতে আপনার এইরকম কোন কষ্ট হবে না"

নবীজি মৃত্যুর আগে সাহাবীদের অনেক কিছুই বলে গিয়েছিলেন I

সেই সব কথার মধ্যে একটা ছিল, উম্মে আইমানের কথা I

বলেছেন,

"তোমরা উম্মে আইমানের যত্ন নিবে, তিনি আমার মায়ের মত I তিনিই একমাত্র নারী, যিনি আমাকে জন্ম থেকে শেষ পর্যন্ত দেখেছেন I আমার পরিবারের একমাত্র সদস্য, যিনি সারাজীবন আমার পাশে ছিলেন I"

সাহাবীরা সেই কথা রেখেছিলেন I

গায়ের রং নয়, এক সময়ের কোন ক্রিতদাসী নয়, তাঁর পরিচয় তিনি যে নবীর আরেক মা I

মায়ের মতোই তাঁরা, এই বৃদ্ধা নারীকে ভালোবেসে আগলে রেখেছিলেন I

গল্প সূত্র: ইবনে হিশাম ও শেখ ওমর সুলাইমান,
"Woman who cared forever"

Pic for attention
©Abdullah Al Mahmud

06/11/2024

What is the essence of Islam?
Islam is a complete religion that ensures happiness, comfort, and tranquility for people in this life and in the afterlife, if they believe and act according to its principles and instructions. Moreover, Islam is a perfect guide for all aspects of life—social, economic, political, and more. It is a religion that is timelessly applicable, since it does not conflict with the developments and progress of any time or place. It does not differentiate based on gender, tribal origin, native language, or race, so long as there is no conflict with its essentials such as believing in the oneness of God, justice, peace, human dignity, parity between all humans (regardless of their race, color, ethnicity, and language), and preserving the innate nature of humankind.

05/08/2024

حَسْبُنَا اللَّهُ وَنِعْمَ الْوَكِيلُ، نِعْمَ الْمَوْلَىٰ وَنِعْمَ النَّصِيرُ
উচ্চারণ : হাসবুনাল্লাহু ওয়া নি’মাল ওয়াকিল, নি’মাল মাওলা ওয়া নি’মান-নাসির’
অর্থ : আল্লাহ তাআলাই আমাদের জন্য যথেষ্ট, তিনিই হলেন উত্তম কর্মবিধায়ক; আল্লাহ তাআলাই হচ্ছে উত্তম অভিভাবক এবং উত্তম সাহায্যকারী।

Address

চাঁদপুর
Chandpur
3600

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সত্য কথা তিতা লাগে posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share