27/10/2025
প্রেস বিজ্ঞপ্তি: #জানতে চায়, জানাতে চায় - ০২ # পদের নামঃ কোষাধ্যক্ষ
প্রার্থীর নামঃ এ কে এম জাহাঙ্গীর হোসেন
সদস্য ধরণঃ সাধারণ
১. পরিচিতিঃ জনাব এ কে এম জাহাঙ্গীর হোসেন কচুয়া পৌরসভার মাছিমপুর গ্রামের (ফরিদা মঞ্জিল) বাসিন্দা। তিনি ‘কচুয়া পাইলট সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়’ থেকে এসএসসি; ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতি বিভাবে বি.এস.এস (সম্মান) ও এমএসএস সম্পন্ন করেন। পরবর্তিতে তিনি সি.এন.এড বি ও এড.এম.এড এর মত ডিগ্রী অর্জন করেন।
২. রাজনৈতিক পরিচয়ঃ একজন সরকারি বিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে সরাসরি কোন রাজনীতির সাথে জড়িত নয় মর্মে জানিয়েছেন তবে পেশাগত উন্নয়নে পেশাজীবি রাজনীতি করেন বলে জানিয়েছেন।
৩. সামাজিক সংগঠনে সক্রিয়তাঃ তিনি বেশ কয়েকটি সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করছেন। কচুয়া পৌরসভাস্থ ‘পলাশপুর সমাজসেবা ফোরাম’ এর সম্মানীত সভাপতি এবং ‘মরহুম দেলোয়ার মাস্টার ফাউন্ডেশন’ এর সম্মানিত সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালন করছেন। পাশাপাশি তিনি ‘কচুয়া উপজেলা পরিবার’ এর ‘টিমমেট’ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
৪. ব্যক্তিগত উদ্যোগে সামাজিক কাজ: ব্যক্তিগত উদ্যোগে অসংখ্য সামাজিক কাজের সাথে জড়িত বলে জানিয়েছেন। রক্তদান, বৃক্ষরোপণ, দরিদ্র শিক্ষার্থীদের সহায়তাসহ বিভিন্ন সামাজিক কাজে সক্রিয় থাকেন।
৫. পেশাগত পরিচয়: তিনি বর্তমানে ‘কচুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়’ এর সহকারী শিক্ষক হিসেবে কর্মরত।
৬. রোগী কল্যাণ সমিতি নিয়ে পরিকল্পনা: তিনি জানান, তিনি যেহেতু ‘কোষাধ্যক্ষ’ পদে নির্বাচন করছে এবং পদটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিধায়, একজন স্কাউট লিডার হিসেবে তার অর্জিত অভিজ্ঞতা ও শিক্ষাগত যোগ্যতার মাধ্যমে সমিতিতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার জায়গা নিশ্চিত করবে। পাশাপাশি অসহায় রোগীদের আর্থিক সেবা নিশ্চিত করতে সর্বোচ্চ কাজ করবে। একই সাথে সমাজের বিত্তশালীদেরকে রোগী কল্যাণ সমিতিতে সম্পৃক্ত করে এই সমিতির ফান্ড বড় করতে নিয়মিত কাজ করবে এবং সমিতির আয়-ব্যয়ের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে সচেষ্ট থাকবে। সর্বোপরি, একজন মানবিক ও সামাজিক মানুষ হওয়া এবং সমাজের মানুষের মৌলিক সেবা শিক্ষা ও চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে কাজ করবেন।
তিনি আরোও জানান যে, একজন সরকারি শিক্ষক হিসেবে তার কোন পিছুটান নেই, বরং সমিতিতে অবদান রাখার জন্যই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছেন। কচুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পাশেই তার বাড়ি হওয়ায় সর্বাক্ষনিক সময় দিতে পারবে। তিনি জানান যে, রোগীদের কল্যাণে সর্বোচ্চ কাজ করবে।
৭. অন্যান্য বিষয়ঃ তিনি জানান যে, তিনি বাংলাদেশ স্কাউটসসহ ‘কচুয়া উপজেলা পরিবার’ নামে ফেসবুক গ্রুপের সাথে সম্পৃক্ত আছেন, যেখানে সর্বদা তথ্য ও পরামর্শ দিচ্ছেন। কচুয়ার ২৪৩ টি গ্রামের সাথেই তিনি কানেক্টেড, তাই সর্বোচ্চ সেবা প্রদানে চেষ্টা থাকবে।