Samsul Alam Fahim

Samsul Alam Fahim এমন জীবন আমি করিবো গঠন
মরণে হাসিবো আমি কাঁদিবে এই ভুবন।
এ আমার প্রতিজ্ঞা।

17/06/2025

আল্লাহ্‌ ছাড় দেন কিন্ত ছেড়ে দেন না

13/06/2025

আমেরিকা-ইস্রাঈল প্রায় ১২ হাজার কিলোমিটার দুরে থেকেও মিত্র হতে পারে অথচ ইরান-সৌদি কাছাকাছি থেকেও মিত্র হতে পারে না!!!
মুসলমান বলে কথা।

13/06/2025

ভারতে আহমেদাবাদের যানজটের কারণে ভূমি চৌহান নামীয় নারী ফ্লাইট মিস করেছিলেন ।
আল্লাহ্‌ এভাবেই রক্ষা করেন।

তিনি বলেন আমি এয়ার ইন্ডিয়ার ইমিগ্রেশন অফিসার দের অনুরোধ করেছিলাম। বলেছিলাম, আমি চাকরি হারাতে পারি। টিকিটের টাকাও নষ্ট হবে। কিন্তু কেউ শোনেনি।”

এর পরে, তিনি বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে যান। ফেরার সময় চা খাচ্ছিলেন তিনি। ঠিক সেই সময়েই দুর্ঘটনার খবর পান।

তিনি বলেন "আমরা চা খাওয়ার জন্য দাঁড়িয়েছিলাম। ট্রাভেল এজেন্টের সাথে আলোচনা করছিলাম, কীভাবে টাকা ফেরত পাওয়া যায়। সেই সময় ফোন আসে। জানতে পারি যে আমি যে বিমানটিতে যাওয়ার কথা ছিল, সেটি ক্র্যাশ করেছে।”

“আমরা সঙ্গে সঙ্গে মন্দিরে গিয়ে ঈশ্বরকে কৃতজ্ঞতা জানাই। আহমেদাবাদের ট্রাফিক জ্যাম আমার জীবন বাঁচিয়েছে।”
রাখে আল্লাহ্‌র মারে কে ।

13/06/2025

এয়ার ইন্ডিয়ার আরেকটি লন্ডনগামী বিমান ৩ ঘন্টা আকাশে চক্কর দিয়ে মুম্বইয়ে জরুরি অবতরণ।

13/06/2025

ইরানে ইস্‌রাঈলের হামলায় রেভল্যুশনারি গার্ডসের প্রধান সালামি নিহত হয়েছেন।

06/06/2025

ঈদ মোবারক

05/06/2025

Dua

মুযদালিফায় রাত যাপন। ধনী গরিবের নাই ভেদাভেদ। আল্লাহ সবাইকে কবুল করুন। আমিন।
02/06/2025

মুযদালিফায় রাত যাপন। ধনী গরিবের নাই ভেদাভেদ। আল্লাহ সবাইকে কবুল করুন। আমিন।

02/06/2025

নোবেলসহ ৯ ধরনের পুরস্কারের আয়ে কর দেওয়া লাগবে না!
সোমবার (২ জুন) অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নতুন বাজেটে এমন ঘোষণা এসেছে।

31/05/2025

সৌদি আরবসহ ছয়টি আরব দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের অধিকৃত পশ্চিমতীরে যেতে বাধা দিলো ইসরাইল!

20/05/2025

ইসলামিক জ্ঞান.........

হযরত ইব্রাহীম (আঃ) ইসলাম ধর্মের একজন মহান নবী এবং "খালিলুল্লাহ" (আল্লাহর বন্ধু) হিসেবে পরিচিত। তাঁর জন্ম ও মৃত্যু সন সম্পর্কে নির্দিষ্ট সাল কুরআন বা সহিহ হাদীসে উল্লেখ না থাকলেও ইসলামী ঐতিহাসিক সূত্র ও মতবাদ অনুযায়ী কিছু অনুমানযোগ্য তথ্য পাওয়া যায়।

হযরত ইব্রাহীম (আঃ)-এর জীবন সম্পর্কিত ইসলামী মতবাদ অনুযায়ী তথ্য:
জন্ম:
হযরত ইব্রাহীম (আঃ)-এর জন্মস্থান ছিল বাবেল (বা বাবিল) নগরীতে, যা বর্তমান ইরাকের অন্তর্গত।

অধিকাংশ ইসলামী ঐতিহাসিক মতে, তিনি জন্মগ্রহণ করেন আব্রাহামিক ক্যালেন্ডার অনুযায়ী আনুমানিক 2000 খ্রিস্টপূর্বাব্দে (খ্রিঃ পূ.)।

তাঁর পিতার নাম কুরআনে আজার বলা হয়েছে (সূরা আনআম, 6:74), আর বাইবেল অনুসারে পিতার নাম তেরাহ।

মৃত্যু:
হযরত ইব্রাহীম (আঃ)-এর মৃত্যুকাল ইসলামী ঐতিহাসিক সূত্র মতে আনুমানিক 1825 খ্রিস্টপূর্বাব্দে।

তাঁর বয়স হয়েছিল প্রায় ১৭৫ বছর বলে বিভিন্ন বর্ণনায় উল্লেখ আছে।

তিনি ইন্তেকাল করেন ফিলিস্তিন অঞ্চলে এবং ধারণা করা হয়, তাঁকে হেবরন (বর্তমান পশ্চিম তীরে) দাফন করা হয়, যেখানে তাঁর স্ত্রী হযরত সারাহ (আঃ)-এর কবরও রয়েছে।

সারসংক্ষেপ:
বিষয় তথ্য
জন্ম আনুমানিক 2000 খ্রিস্টপূর্বাব্দ, বাবেল (ইরাক)
মৃত্যু আনুমানিক 1825 খ্রিস্টপূর্বাব্দ, ফিলিস্তিন
আয়ু প্রায় ১৭৫ বছর
উপাধি খালিলুল্লাহ (আল্লাহর বন্ধু)

এই তথ্যগুলো ইসলামী ঐতিহাসিক মতবাদ থেকে সংগ্রহ করা, তবে এগুলো নির্ভুল সাল হিসেবে গণ্য করা হয় না বরং অনুমানভিত্তিক।

পবিত্র কুরআনে তাঁর জীবনের ঘটনাগুলোর সারাংশ বা তাঁর ভূমিকা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোোচনা

হযরত ইব্রাহীম (আঃ) — কুরআনের আলোকে জীবনের সারাংশ ও ভূমিকা
হযরত ইব্রাহীম (আঃ) ইসলামের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নবী, যাঁর জীবন কুরআনে বহুবার বিভিন্ন সূরায় বর্ণিত হয়েছে। তিনি ছিলেন একমাত্রিক তাওহীদের (একত্ববাদ) প্রবক্তা, যিনি মূর্তিপূজার বিরুদ্ধে প্রথম বড় সংগ্রাম করেন। তাঁর জীবনের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাসমূহ এবং ইসলামে তাঁর ভূমিকা নিচে সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো:

১. জন্ম ও পরিবেশ
জন্ম নেন মূর্তিপূজার পূর্ণ এক সমাজে, যা ছিল বাবেল (বর্তমান ইরাকের অন্তর্গত) অঞ্চলে।

তাঁর পিতা আজার ছিলেন মূর্তি নির্মাতা (সূরা আল-আন'আম 6:74)।

২. তাওহীদের দাওয়াত ও পিতার সাথে বিতর্ক
ইব্রাহীম (আঃ) শৈশবেই মূর্তিপূজার অসারতা অনুধাবন করেন এবং আল্লাহর একত্ববাদে বিশ্বাস স্থাপন করেন।

তিনি তাঁর পিতা ও সম্প্রদায়কে একত্ববাদের প্রতি আহ্বান জানান:

"তুমি কি মূর্তিকে উপাস্যরূপে গ্রহণ করেছ? আমি তো তোমাকে ও তোমার সম্প্রদায়কে স্পষ্ট বিভ্রান্তিতে দেখছি।"
— (সূরা আল-আন'আম 6:74)

৩. আকাশ-পৃথিবীর উপরে চিন্তাভাবনা ও আল্লাহর সন্ধান
সূর্য, চাঁদ ও নক্ষত্রকে পর্যবেক্ষণ করে তিনি বুঝেন যে এগুলো চিরস্থায়ী নয়, তাই উপাস্যও নয়:

"আমি আমার মুখ ফিরিয়ে নিয়েছি তাঁর দিকে, যিনি আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীর স্রষ্টা..."
— (সূরা আল-আন'আম 6:76–79)

৪. মূর্তি ভাঙা ও রাজা নমরুদের সঙ্গে বিতর্ক
একবার সুযোগ পেয়ে তিনি সব মূর্তি ভেঙে দেন এবং সবচেয়ে বড় মূর্তিটির গলায় কুড়াল ঝুলিয়ে দেন।

"তুমি কি নিজের তৈরি জিনিস উপাসনা করো, অথচ আল্লাহ তোমাকেও এবং তোমার বানানো জিনিসগুলোকেও সৃষ্টি করেছেন?"
— (সূরা আস-সাফফাত 37:95–96)

তাঁকে আগুনে নিক্ষেপের আদেশ দেওয়া হয়, কিন্তু আল্লাহ বলেন:

"হে আগুন! ইব্রাহীমের উপর ঠাণ্ডা ও নিরাপদ হয়ে যাও!"
— (সূরা আল-আম্বিয়া 21:69)

৫. দেশত্যাগ (হিজরত)
তিনি বাবেল ত্যাগ করেন এবং সিরিয়া, ফিলিস্তিন ও মিশরে সফর করেন।

৬. পিতৃত্ব ও দোআ
ইব্রাহীম (আঃ) দীর্ঘদিন সন্তানহীন ছিলেন, পরে আল্লাহ তাঁকে দুই পুত্র দান করেন:

হযরত ইসমাঈল (আঃ) — হাযরাহ (আঃ) থেকে

হযরত ইসহাক (আঃ) — সারাহ (আঃ) থেকে

৭. পুত্র ইসমাঈল (আঃ) কে কুরবানির প্রস্তুতি
আল্লাহ তাঁকে পরীক্ষা করার জন্য আদেশ করেন স্বপ্নে পুত্রকে কোরবানি দিতে (সূরা আস-সাফফাত 37:102–107)।

পিতা-পুত্র আল্লাহর আদেশ মেনে প্রস্তুত হন, তখনই আল্লাহ তাঁর বদলে একটি পশু পাঠান।

৮. কা‘বা নির্মাণ
ইব্রাহীম (আঃ) ও ইসমাঈল (আঃ) একসাথে কাবা শরিফ পুনঃনির্মাণ করেন:

"হে আমাদের পালনকর্তা! আমাদের পক্ষ হতে গ্রহণ করুন এটি, নিশ্চয়ই তুমি শ্রবণকারী, সর্বজ্ঞ।"
— (সূরা আল-বাকারা 2:127)

৯. দোআ: উম্মতের জন্য
তিনি দোআ করেন:

"হে আমাদের পালনকর্তা! তাদের মধ্য থেকে একজন রাসূল পাঠাও..."
— (সূরা আল-বাকারা 2:129)
— ইসলামী বিশ্বাস অনুসারে, এই দোয়ার ফলস্বরূপ নবী মুহাম্মদ (সাঃ) প্রেরিত হন।

১০. ইব্রাহীম (আঃ)-এর গুরুত্ব কুরআনে
আল্লাহ তাঁকে “ইমাম” (নেতা) হিসেবে ঘোষণা করেন (সূরা আল-বাকারা 2:124)।

কুরআনে তাঁকে “খালিলুল্লাহ” (আল্লাহর বন্ধু) বলা হয়েছে (সূরা আন-নিসা 4:125)।

মুসলিম, ইহুদি ও খ্রিস্টান—তিন ধর্মেই তিনি এক গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রীয় চরিত্র।

ইসলামে তাঁর ভূমিকা:
তাওহীদের ভিত্তি স্থাপনকারী।

নবুয়তের ধারাবাহিকতায় কেন্দ্রীয় ফিগার।

হজের আনুষ্ঠানিকতার মূল উৎস (যেমন সাফা-মারওয়া, কোরবানি, কাবা)।

দোয়ার মাধ্যমে শেষ নবীর আগমন প্রার্থনা।

কুরআনের গুরুত্বপূর্ণ সূরা যেখানে হযরত ইব্রাহীম (আঃ)-এর ঘটনা এসেছে:
সূরা আল-বাকারা (২)

সূরা আল-আন'আম (৬)

সূরা হুদ (১১)

সূরা ইব্রাহীম (১৪)

সূরা মারইয়াম (১৯)

সূরা আল-আম্বিয়া (২১)

সূরা আস-সাফফাত (৩৭)

হযরত ইব্রাহিম (আঃ) , বাইবেলের আলোকে জীবনের সারাংশ ও তাঁর ভূমিকা

বাইবেলে হযরত ইব্রাহিম (আঃ) একজন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র। তাঁকে ইহুদি, খ্রিষ্টান ও মুসলিম—তিন ধর্মেই “আব্রাহামিক ধর্মের পিতা” বলা হয়। বাইবেলের “আব্রাহাম” (Abraham) এবং কুরআনের “ইব্রাহীম (আঃ)” একই ব্যক্তি।

বাইবেলে হযরত ইব্রাহিম (আঃ)-এর জীবনের সারাংশ
১. নাম ও পরিচয়
মূল নাম: আব্রাম (Abram) — অর্থ: "মহান পিতা"।

পরে ঈশ্বর তাঁকে নাম দেন: আব্রাহাম (Abraham) — অর্থ: "অনেক জাতির পিতা" (Genesis 17:5)।

স্ত্রীর নাম: সারাই (Sarai) → পরে নাম হয় সারা (Sarah)।

পিতা: তেরাহ (Terah)।

২. ঈশ্বরের আহ্বান ও প্রতিশ্রুতি
ঈশ্বর তাঁকে নিজ দেশ (উর) ত্যাগ করে একটি নতুন দেশে যাওয়ার নির্দেশ দেন:

“Go from your country… to the land I will show you. I will make you into a great nation…”
— Genesis 12:1–2

তিনি উর (বর্তমান ইরাক) থেকে বের হয়ে কানান (Canaan – বর্তমান ফিলিস্তিন ও ইসরায়েল অঞ্চল) দেশে যান।

৩. ঈশ্বরের সঙ্গে চুক্তি (Covenant)
ঈশ্বর আব্রাহামের সাথে একটি পবিত্র চুক্তি (Berith) করেন:

তিনি তাঁর বংশধরদের অসংখ্য করবেন (Genesis 15:5)।

কানান দেশ তাদের উত্তরাধিকার হবে।

তাঁর পুরুষ বংশধরদের জন্য খৎনা (circumcision) বাধ্যতামূলক করা হয় (Genesis 17:10–14)।

৪. পুত্র লাভ
সারা ছিলেন বন্ধ্যা; তাই তিনি তাঁর দাসী হাগার-কে আব্রাহামের কাছে দেন।

হাগার থেকে জন্ম হয় ইসমাইল (Ishmael) — Genesis 16।

পরে ঈশ্বরের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী সারা বৃদ্ধ বয়সে সন্তান জন্ম দেন — ইসহাক (Isaac)।

৫. পুত্র উৎসর্গের পরীক্ষা (Sacrifice Test)
ঈশ্বর আব্রাহামকে আদেশ দেন, তাঁর পুত্র ইসহাক-কে বলি দিতে (Genesis 22)।

আব্রাহাম আজ্ঞাবহ হন, কিন্তু ঈশ্বর শেষ মুহূর্তে একটি ভেড়া দেন বলির জন্য।

কুরআনের সাথে পার্থক্য: কুরআনে স্পষ্টভাবে পুত্রের নাম বলা হয়নি, তবে মুসলিম ঐতিহ্য মতে তিনি ছিলেন ইসমাঈল (আঃ)।

৬. মৃত্যুর ঘটনা
আব্রাহাম মৃত্যুবরণ করেন ১৭৫ বছর বয়সে (Genesis 25:7)।

তাঁকে দাফন করা হয় মাকপেল্লা গুহা, হেবরনে (বর্তমানে পশ্চিম তীর)।

বাইবেলে আব্রাহামের ভূমিকা
১. বিশ্বাসের পিতা (Father of Faith)
তিনি ঈশ্বরের প্রতিশ্রুতি ও নির্দেশ অন্ধভাবে বিশ্বাস করেছিলেন।

"আব্রাহাম বিশ্বাস করলেন, এবং সেটি তাঁকে ধার্মিকতা হিসেবে গণ্য করা হলো।"
— Genesis 15:6, উদ্ধৃত হয়েছে নিউ টেস্টামেন্টেও (Romans 4:3)

২. আব্রাহামিক জাতির পূর্বসূরী
তাঁর থেকে:

ইহুদিরা এসেছেন ইসহাক ও যাকুব (ইসরায়েল) এর মাধ্যমে।

আরবরা এসেছেন ইসমাঈল এর মাধ্যমে।

৩. ঈশ্বরের চুক্তির কেন্দ্রীয় ব্যক্তি
ঈশ্বরের প্রথম জাতিগত চুক্তির ব্যক্তি (Genesis 17)।

তাঁর মাধ্যমেই ঈশ্বর বিশ্ব জাতিগুলোর মাঝে নিজ পরিকল্পনা শুরু করেন।

৪. খ্রিষ্টধর্মে ভূমিকা
পল (Paul) ব্যাখ্যা করেছেন যে, খ্রিষ্টানরাও বিশ্বাসের কারণে আব্রাহামের "আত্মিক সন্তান" (Galatians 3:6–9)।

বাইবেলের যেসব অধ্যায়ে হযরত ইব্রাহাম (আঃ)-এর জীবনী রয়েছে:
অধ্যায় বিষয়
Genesis 11:26–32 আব্রামের বংশ ও জন্ম
Genesis 12–14 আহ্বান, হিজরত, যুদ্ধ
Genesis 15–17 ঈশ্বরের প্রতিশ্রুতি ও চুক্তি
Genesis 18–19 সদোম ও গোমোরা ধ্বংস
Genesis 20–21 ইসহাকের জন্ম
Genesis 22 ইসহাককে বলি দেওয়ার আদেশ
Genesis 23–25 সারাহর মৃত্যু, আব্রাহামের মৃত্যু

তুলনামূলক দৃষ্টিকোণ: কুরআন বনাম বাইবেল
বিষয় কুরআন বাইবেল
জন্মস্থান বাবেল (ইরাক) উর (ইরাক)
কুরবানি ইসমাঈল (আঃ) ইসহাক (Isaac)
স্ত্রীরা সারাহ ও হাজেরা আঃ Sarah ও Hagar
পুত্ররা ইসমাঈল ও ইসহাক আঃ Ishmael ও Isaac
ভূমিকা তাওহীদের দাঈ, কা'বা নির্মাণ- ঈশ্বরের চুক্তিবদ্ধ জাতির পিতা

13/05/2025

আমি ব্যবসায়িক প্রয়োজনে কয়েকটা দেশ ঘুরেছি, সে কারণে সেইসব দেশের অনেক কন্টেন্ট ক্রিয়েটরকে আমি চিনি।
বিশ্বাস করেন, বাংলাদেশী কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের মত এমন বেহায়া কন্টেন্ট ক্রিয়েটর পৃথিবীর কোন দেশে আমি দেখি নাই।

Address

Chandpur

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Samsul Alam Fahim posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Samsul Alam Fahim:

Share