31/08/2025
জরুরী সতর্কতা:--
মীরসরাই উপজেলা আওয়ামী লীগের লুংগির নিচে লুকিয়ে থাকা এক গর্বিত রাজাকার-আলবদর কমান্ডারের সন্তান যে গত ১৭ বছর একজন প্রভাবশালী ব্যক্তির ব্যক্তিগত সহকারী থেকে মীরসরাই আওয়ামী লীগকে ভেংগে ছারখার করে দিয়েছে সেই মুখোশ ধারী বিভিন্ন মেয়েদের নামে আইডি খুলে মুজিব সেনাদের ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠাচ্ছেন।যাকে বলা হয় হ্যানি ট্র্যাপ।
বিস্তারিত নিম্নে দেওয়া হলো।
✪প্রতারণার ধাপগুলি➤➤➤
✔প্রথমে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠাবে।
✔ গ্রহন করলে আপনাকে একটা ভিডিও কল দিবে বিদেশী নাম্বার দিয়ে।
✔আপনার সাথে বিভিন্ন বিদেশি মেয়ে দিয়ে হানি ট্র্যাপ সাজাবে।তারপর নগদ বিকাশে অর্থ চাইবে না দিলে সোসাল মিডিয়া আপনার সেই ভিডিও চ্যাট ভাইরাল করবে।
✔সম্প্রতি ৯ নং মিরসরাই সদর ইউনিয়নের একজন ভুক্তভোগী যুবলীগ কর্মীর সাথে কথা বলে সত্যতা জানা যায়।
✔সে আরও স্বীকার করে ১১ নং মঘাদিয়া ইউনিয়নের একজন সাবেক চেয়ারম্যান এর এমন হানি ট্র্যাপের ছবি/ভিডিও তার আইফোনে রয়েছে।
তার আরও ট্র্যাপ হচ্ছে কম্বোডিয়া পাঠানোর ব্যবস্থা করে দিবে।
মীরসরাই উপজেলা আওয়ামী লীগের লুংগির নিচে লুকিয়ে থাকা রাজাকার -আলবদর কমান্ডার এর পুত্রের এমন গভীর ষড়যন্ত্র থেকে উপজেলার সকল মুজিব সেনারা সতর্কতা অবলম্বন করুণ,সাবধান ও নিরাপদ থাকুন।
আসুন এআই দিয়ে দেখি হানি ট্র্যাপ কি:--
হানি ট্র্যাপ" (Honey Trap) বা মধু ফাঁদ হলো একটি কৌশল যেখানে তথ্য সংগ্রহ, উদ্দেশ্য সাধন বা ব্ল্যাকমেইল করার জন্য প্রলোভন বা যৌন আবেদনের মাধ্যমে কাউকে ফাঁদে ফেলা হয়। এটি গুপ্তচরবৃত্তি, অপরাধ এবং ব্যক্তিগত তদন্তের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়, যেখানে সুন্দরী নারীরা লক্ষ্যবস্তুকে আকর্ষণ করে গোপন তথ্য বা অর্থ হাতিয়ে নেয়।
কীভাবে এটি কাজ করে?
প্রলোভন সৃষ্টি:
একটি সুন্দরী বা আকর্ষণীয় ব্যক্তি টার্গেটকে সামাজিক মাধ্যমে (যেমন ডেটিং সাইট) বা সরাসরি যোগাযোগ করে প্রলুব্ধ করে।
সম্পর্ক স্থাপন:
টার্গেটের বিশ্বাস অর্জন করে একটি রোমান্টিক বা যৌন সম্পর্ক তৈরি করা হয়।
তথ্য বা অর্থ আদায়:
সম্পর্ক গভীর হলে, টার্গেটের কাছে থাকা গোপন তথ্য, অর্থ বা অন্য কোনো সুবিধা আদায়ের চেষ্টা করা হয়।
ব্ল্যাকমেইল:
যদি টার্গেট তথ্য দিতে রাজি না হয়, তবে তাদের আপত্তিকর ছবি বা ভিডিও ব্যবহার করে ব্ল্যাকমেইল করা হয়।
উদাহরণ:
গুপ্তচরবৃত্তি:
গোয়েন্দা সংস্থাগুলো রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য হাতিয়ে নেওয়ার জন্য হানি ট্র্যাপ ব্যবহার করতে পারে।
ব্যক্তিগত তদন্ত:
কোনো ব্যক্তি যখন সন্দেহ করেন যে তার সঙ্গী বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে জড়িত, তখন বেসরকারী তদন্তকারীরা হানি ট্র্যাপ কৌশল ব্যবহার করে প্রমাণ সংগ্রহ করে।
অর্থনৈতিক প্রতারণা:
কিছু ক্ষেত্রে, উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা বা ধনী ব্যক্তিদের টার্গেট করে তাদের কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার জন্য এই ফাঁদ পাতা হয়।
"হানি ট্র্যাপ" একটি প্রতারণামূলক এবং ক্ষতিকর কৌশল যা ব্যক্তি ও রাষ্ট্রের জন্য বড় ঝুঁকি তৈরি করতে পারে।
অভিযুক্ত ব্যক্তির পরিচয়:-
নাম:-
আবুল হাসনাত ছদ্ম নাম হাবিব খান
পিতা:আবদুল হান্নান(১৩ নং মায়ানি ইউনিয়ন মুক্তিযুদ্ধের সময় আলবদর কমান্ডার এবং স্বাধীনতা পরবর্তী ইউনিয়ন জামাতের আমীর)।
কর্মস্থল:-
২০২৪ সালে উপজেলার বিতর্কিত নির্বাচনের পলাতক সাবেক এম.পি.মাহবুবুর রহমান রুহেলের একান্ত ব্যক্তিগত কর্মকর্তা ও রাজনৈতিক উপদেষ্টা হিসেবে কর্মরত।
অফিস:-চন্দ্রশীলা সুবাস্তু টাওয়ার,লিফট-৮/এ,পান্থপথ,ঢাকা-১২০৫।
তার অবস্থান আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে অবহিত করুণ।