http://www.facebook.com/anwarhossaingroup

Anwar Hossain, South Halisahar, Chittagong Port (2025)

10/06/2025

🌾🇧🇩 বাংলাদেশের কৃষি ও শিল্প বিপ্লবের নেপথ্যের নায়ক – মেজর জেনারেল (অব.) আমজাদ খান চৌধুরী 🇧🇩🌾

একজন সৈনিক। একজন স্বপ্নবাজ। একজন উদ্যোক্তা।

মেজর জেনারেল (অব.) আমজাদ খান চৌধুরী শুধু একজন ব্যবসায়ী ছিলেন না — তিনি ছিলেন বাংলাদেশের কৃষিভিত্তিক শিল্প বিপ্লবের অগ্রদূত।
তার হাত ধরেই গড়ে ওঠে দেশের অন্যতম বৃহৎ শিল্পগোষ্ঠী প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ।

📌 কিছু গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক:

🔹 ১৯৩৯ সালে নাটোরে জন্ম
🔹 ১৯৫৬ সালে সেনাবাহিনীতে যোগদান
🔹 ১৯৮১ সালে মেজর জেনারেল পদে অবসর
🔹 অবসরের পর গড়ে তোলেন রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড (RFL)
🔹 ১৯৮৫ সালে প্রতিষ্ঠা করেন প্রাণ (PRAN – Programme for Rural Advancement Nationally)
🔹 ১৯৯৭ সালে ফ্রান্সে আনারস রপ্তানির মাধ্যমে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবেশ
🔹 ২০২৩ সাল নাগাদ প্রাণ পণ্য রপ্তানি হচ্ছে ১৪১টি দেশে এবং কর্মসংস্থান দিয়েছেন এক লাখেরও বেশি মানুষকে!

🎯 তার মূল দর্শন ছিল:
"কৃষকের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করতে হলে প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্প গড়ে তুলতেই হবে।"

তিনি ছিলেন রিহ্যাব ও বাপা’র প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, এবং বাংলাদেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার এক নিরব সৈনিক।

🕊️ ২০১৫ সালের ৮ জুলাই তিনি আমাদের ছেড়ে যান। তবে তার দেখানো পথ, তার গড়ে তোলা প্রতিষ্ঠান ও তার স্বপ্ন এখনো বেঁচে আছে আমাদের প্রতিদিনের জীবনে।

---

🙏 সালাম ও শ্রদ্ধা একজন সত্যিকারের দেশপ্রেমিক উদ্যোক্তাকে।

10/06/2025

প্রকৃতির মাঝে এক মুহুর্ত

09/06/2025

কেমন হয় যদি মাটির ১২ কিলোমিটার গভীর পর্যন্ত যাওয়া যায়? চলুন বিস্তারিত জেনে নিই।

কোলা সুপারডিপ বোরহোল (Kola Superdeep Borehole) মানুষের তৈরি সবচেয়ে গভীরতম গর্ত এবং এটি বৈজ্ঞানিক গবেষণার এক বিশাল মাইলফলক।

অবস্থান:
এটি রাশিয়ার কোলা উপদ্বীপে, পেচেংস্কি জেলার নিকটবর্তী নরওয়ের সীমান্তের কাছে অবস্থিত।
প্রকল্পের উদ্দেশ্য:
১৯৭০ সালের ২৪ মে তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন এই বৈজ্ঞানিক খনন প্রকল্পটি শুরু করে। এর মূল উদ্দেশ্য ছিল পৃথিবীর ভূত্বকের গভীরে যতদূর সম্ভব খনন করা এবং ভূগর্ভস্থ গঠন, টেকটোনিক প্লেটের গতিবিধি, ভূমিকম্প, আগ্নেয়গিরি এবং পৃথিবীর গভীর স্তরের ভৌত ও রাসায়নিক গঠন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করা। এটি ছিল স্নায়ুযুদ্ধের সময় সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে গভীরতম গর্ত খোঁড়ার প্রতিযোগিতার একটি অংশ।

গভীরতা এবং সময়কাল
* প্রথমে ১৫,০০০ মিটার (প্রায় ৪৯,০০০ ফুট) গভীরতা পর্যন্ত খনন করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছিল।
* ১৯৮৩ সালে খনন কাজ ১২,০০০ মিটার (প্রায় ৩৯,৩৭০ ফুট) গভীরতায় পৌঁছায় এবং এক বছরের জন্য বন্ধ রাখা হয় এই সাফল্য উদযাপনের জন্য।
* অবশেষে, ১৯৮৯ সালে এটি সর্বোচ্চ ১২,২৬২ মিটার (৪০,২৩০ ফুট বা প্রায় ১২.২ কিলোমিটার) গভীরতায় পৌঁছায়। এটি এখন পর্যন্ত মানুষের তৈরি সবচেয়ে গভীরতম কৃত্রিম বিন্দু।
* এই খনন কাজ প্রায় ২০ বছর ধরে চলেছিল।
খনন পদ্ধতি:
প্রাথমিকভাবে Uralmash-4E ড্রিলিং রিগ ব্যবহার করা হয়েছিল, পরে Uralmash-15000 সিরিজের রিগ ব্যবহার করা হয়। গর্তটির ব্যাস ছিল মাত্র ৯ ইঞ্চি।
বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার এবং ফলাফল:
কোলা সুপারডিপ বোরহোল থেকে বিজ্ঞানীরা বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার করেন:
* ভূগর্ভস্থ পানি: বিজ্ঞানীরা আশা করেননি এত গভীরে পানি পাবেন, কিন্তু তারা পাথরের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে আর্দ্রতা দেখতে পান। এই পানি মাটির গভীরে অবস্থিত খনিজগুলির হাইড্রোজেন এবং অক্সিজেন পরমাণু দ্বারা সৃষ্ট হয়েছিল।

* মাইক্রোস্কোপিক প্লাঙ্কটন ফসিল:
প্রায় ৪৬০০ মিলিয়ন বছর আগের সামুদ্রিক মাইক্রোস্কোপিক প্লাঙ্কটনের ফসিল পাওয়া গিয়েছিল, যা বিজ্ঞানীদের অবাক করেছিল।

* ভূত্বকের গঠন:

বিজ্ঞানীরা আশা করেছিলেন যে গ্রানাইটের স্তরের নিচে ব্যাসাল্ট শিলা পাওয়া যাবে, যেমনটি সামুদ্রিক ভূত্বকে দেখা যায়। কিন্তু তারা গ্রানাইটের নিচে রূপান্তরিত গ্রানাইট পান। এটি মহাদেশীয় ভূত্বকের গ্রানাইট গঠন এবং প্লেট টেকটোনিক্স তত্ত্বের জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ ছিল।

* উচ্চ তাপমাত্রা: যতই গভীরে যাওয়া যাচ্ছিল, তাপমাত্রা ততই বাড়ছিল। প্রায় ১২ কিলোমিটার গভীরতায় তাপমাত্রা ১৮০ ডিগ্রি সেলসিয়াস (৩৫৬ ডিগ্রি ফারেনহাইট) পর্যন্ত পৌঁছেছিল, যা প্রত্যাশার চেয়ে অনেক বেশি ছিল। এই উচ্চ তাপমাত্রা ড্রিলিং সরঞ্জাম গলিয়ে দিচ্ছিল এবং খনন কাজ চালিয়ে যাওয়া অত্যন্ত কঠিন করে তুলেছিল।

প্রকল্প বন্ধ হওয়ার কারণ:

* অতিরিক্ত তাপমাত্রা: সবচেয়ে বড় বাধা ছিল মাটির গভীরে ক্রমবর্ধমান উচ্চ তাপমাত্রা। ১৮০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় ড্রিলিং বিটগুলো কার্যকরভাবে কাজ করতে পারছিল না এবং বারবার ভেঙে যাচ্ছিল।

* চাপ: অত্যধিক গভীরতায় চাপও একটি বড় সমস্যা ছিল, যার কারণে গর্তটি ভেঙে পড়ার ঝুঁকি ছিল।

* প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতা: সেই সময়ের প্রযুক্তি এই উচ্চ তাপমাত্রা এবং চাপের মধ্যে আরও গভীরে খনন করার জন্য যথেষ্ট উন্নত ছিল না।

* অর্থনৈতিক সমস্যা: সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর প্রকল্পের জন্য অর্থায়নও একটি সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়।
১৯৯২ সালে এই প্রকল্প আনুষ্ঠানিকভাবে বন্ধ হয়ে যায় এবং ২০০০-এর দশকের প্রথম দিকে এটিকে পুরোপুরি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়। এটি এখন একটি বন্ধ হয়ে যাওয়া এবং জীর্ণ কাঠামো হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে, যা মানুষের অদম্য বৈজ্ঞানিক কৌতূহল এবং প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতার এক নিদর্শন।

08/06/2025

ভালোবাসার ছোট্ট প্যাকেজ

07/06/2025

তুমিও জিতবে!
You Can Win!
বিজয়ীরা ভিন্ন কাজ করে না
তারা একই কাজ ভিন্ন করে করে।
Winners don't do things differently. They do the same things differently.

আপনি কি শিব খেরাকে চিনেন?

শিব খেরার অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য

মিঃ শিব, কোয়ালিফাইড লার্নিং সিস্টেমস ইউএসএ-এর প্রতিষ্ঠাতা, একজন লেখক, শিক্ষাবিদ এবং একজন ব্যবসায়িক পরামর্শদাতা। তিনি একজন অত্যন্ত জনপ্রিয় বক্তা, যিনি মানুষকে অনুপ্রাণিত করেন এবং তাদের সঠিক সম্ভাবনা উপলব্ধি করতে সাহায্য করেন। তিনি তার গতিশীল ব্যক্তিগত বার্তাগুলি বিশ্বের বিপরীত প্রান্তে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে সিঙ্গাপুর পর্যন্ত নিয়ে গেছেন। তার ৪০ বছরের উপলব্ধি এবং অভিজ্ঞতা মানুষকে ব্যক্তিগত বৃদ্ধি এবং পূরণের পথে সাহায্য করেছে। তিনি রাউন্ডট ফাউন্ডেশন দ্বারা স্বীকৃত হয়েছেন এবং লায়ন্স ইন্টারন্যাশনাল ও রোটারি ইন্টারন্যাশনাল দ্বারা সম্মানিত হয়েছেন।
মিস্টার শিবার ক্লায়েন্ট তালিকায় লুফানজা, ডিএইচএল, নেসলে, ফিলিপস, জিলেট, হিউলেট প্যাকার্ড, জাগুয়ার, আইবিএম, এরিকসন, মার্সিডিজ, জনসন অ্যান্ড জনসন, এইচএসবিসি এবং আরও অনেকে অন্তর্ভুক্ত। তিনি অসংখ্য রেডিও এবং টেলিভিশন শোতে উপস্থিত হয়েছেন। মিস্টার শিব
একজন আন্তর্জাতিক বেস্ট সেলিং লেখক, যার 13 মিলিয়নেরও বেশি বই বিক্রি হয়েছে, যার মধ্যে 'ইউ ক্যান উইন' 21টি ভাষায় প্রকাশিত হয়েছে। তার অন্যান্য বই নতুন রেকর্ড তৈরির পথে। তার গতিশীল কর্মশালা থেকে 17টি দেশে হাজার হাজার মানুষ উপকৃত হয়েছেন এবং লক্ষ লক্ষ মানুষ তাকে মূল বক্তা হিসেবে শুনেছেন। তার ট্রেডমার্ক হল 'বিজয়ীরা ভিন্ন কিছু করে না, তারা জিনিসগুলি ভিন্নভাবে করে'।
দুটি প্রধান ভিত্তি

মি: শিব

আমাদের প্রোগ্রামগুলি দুটি ভিত্তির উপর নির্ভরশীল:

১. আমাদের ব্যবসায়িক সমস্যা নেই,
আমাদের মানুষিক সমস্যা আছে। যখন আমরা আমাদের মানুষিক সমস্যাগুলির যত্ন নিই, তখন আমাদের বেশিরভাগ ব্যবসায়িক সমস্যা স্বয়ংক্রিয়ভাবে সমাধান হয়ে যায়।

২. যখনই একজন ব্যক্তি বলেন,
"আমি এটি করতে পারছি না," তারা আসলে দুটি কথা বলছেন: হয় আমি জানি না কিভাবে এটি করতে হয় অথবা আমি এটি করতে চাই না। যদি তারা বলেন, "আমি জানি না কিভাবে এটি করতে হয়," এটি একটি প্রযুক্তিগত প্রশিক্ষণ বা শিক্ষা সংক্রান্ত বিষয়। কিন্তু যদি তারা বলেন, "আমি এটি করতে চাই না," তারা আসলে দুটি কথা বলছেন: হয় আমি এটি করতে আগ্রহী নই, এটি একটি মনোভাবগত সমস্যা অথবা আমি এটি না করার জন্য যথেষ্ট দৃঢ়ভাবে অনুভব করি, এটি একটি মূল্যবোধের সমস্যা। এই দুটি সমস্যাই আমরা সমাধান করি এবং আমরা দেখতে পাই যে বিশ্বের বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের সমস্যাগুলির একটি বড় অংশ এই দুটি বিভাগে পড়ে।

মনোভাবের গুরুত্ব

বন্ধুরা, আমরা বেশিরভাগ সিদ্ধান্ত গ্রহণকারীদের কাছে এই প্রশ্নটি করেছি যে, যদি এমন একটি জিনিস থাকত যা আপনি পরিবর্তন করতে চান যা আপনার সংস্থাকে আরও উৎপাদনশীল করবে, তাহলে সেটি কী হবে? এবং অনুমান করুন তারা কী নিয়ে ফিরে এসেছেন? একটি শব্দ - মনোভাব। যদি আমাদের কর্মীদের আরও ভালো মনোভাব থাকত, তাহলে আমাদের আরও ভালো দলগত কাজ এবং গুণমান থাকত এবং লাভ বাড়ত। বন্ধুরা, ভেবে দেখুন, একই পরিস্থিতিতে কিছু লোক রেকর্ড ভাঙে আর অন্যরা নিজেদের ভেঙে ফেলে কেন? এবং দুই, সবাই সাফল্যের সিঁড়ি বেয়ে উঠতে চায় কেবল এটি খুঁজে পেতে যে সিঁড়িটি ভুল বিল্ডিংয়ের দিকে ঝুঁকে আছে। সুতরাং আমরা যা বলছি তা হল সাফল্য গুরুত্বপূর্ণ, তবে পরিপূর্ণতা ছাড়া এটি শূন্য, এটি ঠিক ভালো চেহারা ছাড়া ভালো মনের মতো। কিছু সময় পর তারা বিরক্তিকর হয়ে ওঠে। সুতরাং আমাদের ফর্মের চেয়ে সারবস্তু থাকতে হবে, শুধু সারবস্তুর চেয়ে ফর্ম নয়।

অনেক বিক্রয় প্রশিক্ষণ এবং গ্রাহক পরিষেবা প্রোগ্রাম মানুষকে হাত মেলাতে, দয়া করে বলতে, ধন্যবাদ বলতে, হাসতে শেখায়। বন্ধুরা, আমাকে ভুল বুঝবেন না, দয়া করে, ধন্যবাদ, হাসি গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু প্রশ্ন হল, যতক্ষণ না আমাদের সেবা করার আকাঙ্ক্ষা থাকে, ততক্ষণ আমরা একটি নকল হাসি কতক্ষণ ধরে রাখতে পারি? এবং তাছাড়া, মানুষ অন্য মানুষকে দেখতে পায়, তাই না? এবং যদি হাসি আন্তরিক না হয়, তবে তা বিরক্তিকর, তাই না? সুতরাং আমাদের ফর্মের চেয়ে সারবস্তু থাকতে হবে, শুধু সারবস্তুর চেয়ে ফর্ম নয়।
অনুপ্রেরণা এবং আত্মসম্মান

বন্ধুরা, একটি জিনিস যা আমরা খুঁজে পাই যা আমাদের আলাদা করে তোলে তা হল, অনিবার্যভাবে আপনি মানুষকে অন্যদের কী করতে হবে তা বলতে শোনেন। আমরা একটি ভিন্ন পদ্ধতি গ্রহণ করি। আমাদের পদ্ধতি হল, 'কেন আপনি করবেন না?' কারণ আমরা বিশ্বাস করি যে বেশিরভাগ মানুষ ইতিমধ্যেই জানে কী করতে হবে। যদি আপনি রাস্তায় কাউকে জিজ্ঞাসা করেন, তারা আপনাকে সমস্ত সঠিক উত্তর দেবে। তাদের জিজ্ঞাসা করুন, "তারা কি তা করছে?" সম্ভবত না। তাহলে কী অনুপস্থিত? অনুপ্রেরণা। এখন প্রশ্ন হল, আমরা কি মানুষকে অনুপ্রাণিত করতে পারি? উত্তর হল, অবশ্যই না। কিন্তু আমরা যা করতে পারি তা হল, আমরা মানুষকে নিজেদের অনুপ্রাণিত করতে উৎসাহিত করতে পারি। কিন্তু আমরা তাদের অনুপ্রাণিত করতে পারি না। কেন? বন্ধুরা, অনুপ্রেরণা হল কাজ। আমি আপনার জন্য কাজ করতে পারি না, আপনাকে নিজের জন্য কাজ করতে হবে। কিন্তু অনুপ্রেরণা হল চিন্তা। যখন চিন্তা পরিবর্তিত হয়, তখন তা আচরণে প্রতিফলিত হতে শুরু করে, তাই না? যা আরও দীর্ঘস্থায়ী, আরও স্থায়ী এবং মানুষ ঠিক এটাই খুঁজছে, তাই না?

কিন্তু এটি দুটি প্রধান প্রশ্ন উত্থাপন করে: এক, মানুষ কেন হতাশ হয়? এবং দুই, কে বা কী অনুপ্রাণিত করে? যতক্ষণ না আমরা বুঝতে পারি যে কী অনুপ্রাণিত করে, ততক্ষণ আমরা স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলতে পারব না। এবং যতক্ষণ না আমরা স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলি, ততক্ষণ আমরা কতক্ষণ অন্যদের বাইরে থেকে ধাক্কা দিতে আশা করি? এটি কাজ করে না।

তারপর আমরা যোগাযোগের সমস্যায় পড়ি। এটি যোগাযোগের গতিকে প্রচণ্ডভাবে বাড়িয়ে দিয়েছে, এতে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু যতক্ষণ না মানুষ জানে কিভাবে এবং কী যোগাযোগ করতে হবে, তারা কেবল আরও দ্রুত ভুল যোগাযোগ করবে, তাই না? এবং আপনি জানেন ভুল যোগাযোগের খরচ আরও দ্রুত, এটি ভয়াবহ।

তারপর আমরা আত্মসম্মানের সমস্যায় পড়ি। আত্মসম্মান কী? আত্মসম্মান হল আমরা নিজেদের সম্পর্কে কেমন অনুভব করি। যখন আমরা ভালো অনুভব করি, তখন বিশ্ব সুন্দর দেখায়, উৎপাদনশীলতা বাড়ে এবং সম্পর্কগুলি অনেক ভালো হয়, তাই না? এবং এর উল্টোটাও ঠিক। এবং আত্মসম্মান অহংকারের সাথে বিপরীতভাবে সম্পর্কিত। আপনি কি অহংকারযুক্ত মানুষকে দেখেছেন যারা 'সব জানি' এমন ভাব দেখায়? তারা কী করে? তারা মানুষকে ছোট করে, তাই না? তারা অন্যদের নিচে নামায়, তাই না? এবং তাদের প্রতিটি সিদ্ধান্তই অহংকারকে সন্তুষ্ট করার জন্য বেশি হয়, যুক্তির জন্য নয়। বন্ধুরা, ভেবে দেখুন, একজন মানুষ কেন অন্য মানুষকে নিচে নামায়? এটি স্যাডিস্টিক, কিন্তু সত্যি। কিছু লোক অন্য ব্যক্তির খারাপ লাগলে ভালো অনুভব করে। তারা শ্রেষ্ঠ মনে করে যখন অন্য ব্যক্তি নিকৃষ্ট মনে করে, যার অর্থ হল তারা নিজেদেরকে উপরে তুলতে চায় না, তবে অন্যদের নিচে নামাতে চায়। এটি খুবই স্যাডিস্টিক, কিন্তু সত্যি। এটি ঘটে, তাই না? এবং দ্বিতীয় ধরনের অহংকার রয়েছে যা ভঙ্গুর অহংকার। আপনি যাই বলুন, আমি ব্যক্তিগতভাবে নিই, আমি আঘাত পাই। এবং বন্ধুরা, আমরা দলগত কাজ নিয়ে কথা বলি। এই উভয় অহংকার দলগত কাজের কী করে? তারা কেবল এটি ধ্বংস করে দেয়। এবং আমরা দেখতে পাই যে পরিবার, সংস্থা এবং সমাজের বেশিরভাগ চ্যালেঞ্জই প্রধানত আত্মসম্মানের সমস্যা।

আন্তঃব্যক্তিক সম্পর্ক, লক্ষ্য নির্ধারণ এবং নেতৃত্ব
এরপর বন্ধুরা, আমরা আন্তঃব্যক্তিক সমস্যায় পড়ি। কেন মানুষ আমাদের সাথে লেনদেন করে? কারণ আমরা সবচেয়ে স্মার্ট মানুষ নই, তারা আমাদের সাথে লেনদেন করে কারণ তারা আমাদের সাথে লেনদেন করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। এবং কী তাদের স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করায়? বন্ধুরা, মানুষ জানে না আপনি কতটা জানেন, তারা জানতে চায় আপনি কতটা যত্ন করেন। এটিই এক্স ফ্যাক্টর যা আমাদের একসাথে সংযুক্ত করে। এটি সর্বদা অদৃশ্য, কখনও দৃশ্যমান নয়। এবং প্রশ্ন হল, আপনি কিভাবে সেই এক্স ফ্যাক্টরটি তৈরি করবেন? এটি গুরুত্বপূর্ণ।

তারপর আমরা লক্ষ্য নির্ধারণে পড়ি। বন্ধুরা, যতক্ষণ না মানুষের ব্যক্তিগত লক্ষ্য থাকে, ততক্ষণ তারা কর্পোরেট লক্ষ্যের সাথে কিভাবে সংযুক্ত হবে? তারা পারবে না, তাই না? এবং তাছাড়া, যখন আমরা লক্ষ্য নির্ধারণে যাই, তখন আমরা সর্বদা সামগ্রিক পদ্ধতির দৃষ্টিকোণ থেকে আলোচনা করি। এবং সামগ্রিক পদ্ধতি বলে যে মানুষ কাজের সমস্যা পরিবারে নিয়ে যায় এবং পারিবারিক সমস্যা কাজে নিয়ে আসে। আমরা সম্পূর্ণভাবে সংযুক্ত, তাই না?

এবং তারপর আমরা নেতৃত্বের সমস্যায় পড়ি। বন্ধুরা, আমরা দেখতে পাই যে নিরপেক্ষ নেতা বলে কিছু নেই। হয় তারা ভালো নেতা অথবা তারা খারাপ নেতা। এবং ভালো নেতারা সক্রিয়ভাবে সঠিক নির্দেশনা দেয় এবং খারাপ নেতারা সক্রিয়ভাবে ভুল নির্দেশনা দেয়। এবং বন্ধুরা, ভালো নেতারা আরও নেতা তৈরি করতে চায় এবং খারাপ নেতারা অনুসারী তৈরি করতে চায় কারণ তারা খুবই নিরাপত্তাহীন।

মূল্যবোধ এবং দৃষ্টিভঙ্গি
এবং অবশেষে আমরা মূল্যবোধ এবং দৃষ্টিভঙ্গিতে যাই। দৃষ্টিভঙ্গি কী? দৃষ্টিভঙ্গি হল অদৃশ্যকে দেখার ক্ষমতা। এটি সমস্যা সমাধান নয়, এটি পূর্বানুমান এবং প্রতিরোধ। এবং যদি আমরা অদৃশ্যকে দেখতে পারি, তবে আমরা অসম্ভবকে অর্জন করতে পারি।
এবং অবশেষে আমরা মূল্যবোধে যাই যা বলে যে আমাদের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের লাভজনকতা নির্ধারণ করে, যা কেবল অর্থ নয়, তবে সদিচ্ছাও, যা আরও গুরুত্বপূর্ণ। বন্ধুরা, কিন্তু লাভজনকতাই আমাদের মূল্যবোধ অনুশীলনের কারণ নয়। আমরা অনুশীলন করি কারণ আমরা সেগুলিতে বিশ্বাস করি। বন্ধুরা, যদি আমরা লাভজনকতার কারণে মূল্যবোধ অনুশীলন করি, তবে আমরা অভিনয় করছি। তাহলে আমাদের হলিউড বা বলিউড যাওয়া উচিত। আমরা মূল্যবোধ অনুশীলন করি লাভজনকতার কারণে নয়, তবে আমরা সেগুলিতে বিশ্বাস করি। যার অর্থ হল জীবনে এমন কিছু জিনিস আছে যা আমরা করব বা করব না, এমনকি যদি কেউ না দেখে তবুও আমরা করব না।

চরিত্র এবং অনুশীলন
এবং এটিই আমরা চরিত্র নিয়ে কথা বলছি। খ্যাতি এবং চরিত্রের মধ্যে একটি বিশাল পার্থক্য রয়েছে। খ্যাতি হল অন্য মানুষ আমাদের সম্পর্কে কী ভাবে। চরিত্র হল আমরা জানি আমরা কে। এবং তারা সম্পূর্ণভাবে দুটি ভিন্ন জিনিস হতে পারে। চরিত্র হল যা আমরা করব না, এমনকি যদি আমরা জানতাম যে আমরা ধরা পড়ব না তবুও আমরা তা করব না। বন্ধুরা, কিছু লোক সৎ কারণ তারা মিথ্যা কথা বলতে ধরা পড়তে চায় না। তারা ভুল কারণে সঠিক কাজটি করছে। যেখানে কিছু লোক সৎ কারণ তারা বিশ্বাস করে যে এটিই সঠিক কাজটি করা। তারা সঠিক কারণে সঠিক কাজটি করছে। এবং এই দুটি মধ্যে পার্থক্য এটাই।
এবং বন্ধুরা, অবশেষে আমরা শেষ করি। এই সবের কোন অর্থ নেই যতক্ষণ না আমাদের অনুশীলন করার জন্য একটি সিস্টেম থাকে। এবং সেটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে আমরা একটি কর্মপরিকল্পনা নিয়ে চলে যেতে চাই, তাই না?

আমাদের অভ্যন্তরীণ প্রোগ্রাম এবং মূল বক্তৃতার মাধ্যমে আপনার কর্পোরেট সংস্কৃতিতে নতুন প্রাণশক্তি প্রবেশ করান। সাফল্যের নীলনকশা, উচ্চ প্রভাবী নেতৃত্বের মাধ্যমে আপনার কর্মক্ষমতা অপ্টিমাইজ করুন। আপনার প্রতিযোগিতাকে ছাড়িয়ে যান বিক্রয় দক্ষতা আয়ত্ত করার মাধ্যমে। জনসম্মুখে কথা বলার মাধ্যমে মঞ্চ দক্ষতা আয়ত্ত করুন। আমাদের মূল বক্তৃতার মাধ্যমে আপনার পরবর্তী সম্মেলনকে স্মরণীয় করে তুলুন। ইতিবাচক মনোভাব, অনুপ্রেরণা এবং মূল্যবোধের মাধ্যমে আপনার কর্মীদের নতুন উচ্চতায় পৌঁছানোর জন্য পুনরায় উৎসাহিত করুন।
যদি আপনি বিশ্বাস এবং জবাবদিহিতার একটি সংস্কৃতি তৈরি করতে চান তবে এখনই কল করুন।

বিঃদ্রঃ
এই বক্তব্য মি: শিব খেরার একটি বক্তব্য থেকে নেওয়া।
ইংরেজি ভাষার বক্তব্য বাংলায় রূপান্তর করা।

ভাষান্তর
Anwar Hossain

তুমিও জিতবে
বইটি পড়বেন ‌।
বইটি বাংলা ভাষায় ভাষার ভাষান্তর
মীর লিয়াকত

07/06/2025

স্যার দালালদের কথা শুনবেন না। #ঈদ জামাতে #নামাজ আদায় করে ফিরার সময় জনতা বলে উঠেন ।
জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে ঈদুল আজহার নামাজ আদায় #প্রফেসর #ডঃ #মুহাম্মদ #ইউনূস।

07/06/2025

ঈদ মোবারক! এই পবিত্র দিনে আপনার জীবন ভরে উঠুক আনন্দ আর ভালোবাসায়। ঈদ আপনার ও আপনার পরিবারের জন্য বয়ে আনুক শান্তি, সমৃদ্ধি আর অফুরন্ত খুশি!

06/06/2025

অন্য নেতারা যেখানে নির্বাচন ক্ষমতা নিয়ে ব্যস্ত, সে যায়গায় ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান। বাংলাদেশের ব্যবসায়ী সহ জাতীর কষ্ট দুঃখ দুর্দশার চিত্র তুলে ধরেন। সরকারের কাছে।

What reforms is . doing for the common ?
Barrister

05/06/2025

বাংলাদেশের সাবেক পলাতক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।সংবাদ মাধ্যমে কি বার্তা দিলেন?

03/06/2025

আমার সোনার বাংলা
কথা টা অর্ধেক !
আমার সোনার বাংলাদেশ আমি তোমায় ভালোবাসি।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গকেও বাংলা বলে ,
ঠাকুর মশাই হয়তো ঐ বাংলা কে নিয়েই মহান গান টি লিখেছেন?
তার পর ও উনি বিশ্ব কবি বাঙালি কবি।
আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি।
The Gold Of

Anwar Hossain

10/06/2025

10/06/2025

09/06/2025

08/06/2025

07/06/2025

07/06/2025

07/06/2025

06/06/2025

05/06/2025

03/06/2025

Address

Telephone

Website

Alerts

Contact The Business

Shortcuts

Share

Category