Shojon media

Shojon media Video content page

02/07/2025

ভাইরাস জ্বর (Viral Fever) হলো ভাইরাসজনিত সংক্রমণের কারণে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ার একটি সাধারণ লক্ষণ। এটি একক কোনো রোগ নয়, বরং বিভিন্ন ভাইরাস সংক্রমণের ফল হিসেবে দেখা দেয়। বিশেষ করে বর্ষাকাল ও শীতকালে এর প্রকোপ বেড়ে যায়।

🔍 ভাইরাস জ্বরের সাধারণ লক্ষণসমূহ:

🌡 উচ্চ জ্বর (১০১-১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত উঠতে পারে)

🤒 শরীরে ব্যথা (বিশেষ করে পেশি ও গাঁটে)

😴 দুর্বলতা ও ক্লান্তি

🤧 সর্দি-কাশি

😵 মাথা ব্যথা বা মাথা ঘোরা

🥶 ঠান্ডা লাগা বা কাঁপুনি

😖 গলা ব্যথা বা গলা শুকিয়ে যাওয়া

🤮 বমি বমি ভাব বা ডায়রিয়া (কখনো কখনো)

⚠️ কোন ভাইরাসের কারণে হতে পারে:

ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস

ডেঙ্গু ভাইরাস

চিকুনগুনিয়া ভাইরাস

অ্যাডেনোভাইরাস

করোনা ভাইরাস (COVID-19)

রোটাভাইরাস (শিশুদের মধ্যে বেশি)

🩺 চিকিৎসা ও করণীয়:

✅ বিশ্রাম নিন – শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য
✅ পর্যাপ্ত পানি ও তরল খাবার – শরীরে পানিশূন্যতা রোধে
✅ জ্বর কমানোর ওষুধ – যেমনঃ প্যারাসিটামল (ডাক্তারের পরামর্শে)
✅ হালকা খাবার খান – যেমনঃ স্যুপ, খিচুড়ি
❌ অ্যান্টিবায়োটিক নয় – ভাইরাস জ্বরে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করে না।

🏥 কখন ডাক্তার দেখানো জরুরি:

জ্বর ৩ দিন বা তার বেশি স্থায়ী হলে।

রক্ত বমি, ডায়রিয়া বা র‌্যাশ দেখা দিলে।

খুব দুর্বল লাগলে বা শ্বাসকষ্ট হলে।

বাচ্চা, বৃদ্ধ বা গর্ভবতী নারীদের ক্ষেত্রে বেশি সতর্কতা প্রয়োজন।

15/01/2024

বাংলাদেশের এই ১৩ ডিগ্রী ঠান্ডায় সহ্য হয় না।
তাই আবার ইউরোপ যাইতে চান 😄😄

13/07/2023

আমরা মানুষ বড়ই অদ্ভুত জীব। আমাদের চিন্তা ভাবনা আরো বড় অদ্ভুত, আমরা যেমন দুনিয়ার জীবনে ধোকা বাজি করে পার হয়ে যেতে চাই। তেমনি আবার আল্লাহ কে ধোকা দিয়ে পার হয়ে যেতে চাই। কিন্তু, আল্লাহ কি আমাদের অন্তরের খবর জানেন নাহ! আমরা ইসলামের মৌলিক বিষয় গুলোকে কেমন জানি নিজের সুবিধামত পালনের চেষ্টা করি। আল্লাহর সাথে প্রতারণা করি, কিন্তু আসলে আমরা নিজেরাই প্রতারিত হয়। দেখুন আমরা কিভাবে আল্লাহ সাথে প্রতারিত করি-

১. নামাজ:-
এটা প্রত্যেক নর নারীর উপর ই ফরজ। কিন্তু আমরা কতজন আছি ঠিক ভাবে এই ফরজ আদায় করতে পারছি। দিনের একটা বিশাল সময় আমরা ব্যয় করছি অনর্থক কাজে ফেসবুক, ইউটিউব বা গেম খেলে। নামাজের প্রতি বিন্দু মাত্র আগ্রহ নাই। এই নামাজ টাকে আজ আমরা সাপ্তাহিক অনুষ্ঠানে পরিণত হয়েছে, এই একটা দিন সেজেগুজে মসজিদে যাই, সেলফি তুলি ফেসবুকে জুম্মা মোবারক লিখে পোস্ট করি শেষ। এটাই কি আল্লাহ আমাদের কাছে চেয়েছেন? আবার কিছু সুবিধা বাদি লোক দেখা যায় সমাজে। তারা একটু বিপদে পড়লে পাক্কা নামাজী বোণে যান, তখন মসজিদ আর নামাজ ছাড়া তার জীবনে কিছুই নাই। যেই না সে বিপদ থেকে রক্ষা পেয়ে যায়,তারপর আর তাকে মসজিদে পাওয়া যায় না। এটা কি আল্লাহর সাথে প্রতারণা নয়? আরো কিছু লোক পাওয়া যায় যারা নামাজ পড়ে লোক লজ্জার ভয়ে, সমাজের ভয়ে। নামাজ না পড়লে লোকে কি বলবে! কিন্তু তারা আল্লাহর ভয়ে মসজিদে আসে না।

২. যাকাত:-
বর্তমান সময়ে খোজ খবর নিলে দেখা বেশির ভাগ মানুষের কাছে যাকাত ফরজ হওয়ার মত সম্পদ আছে। কিন্তু আমরা তা যাকাত দেওয়ার ভয়ে কখনো প্রকাশ করি না। কখনো নিজের সম্পদ হিসাব করি না। আবার যারাও একটু আদায় করে, তারা তা ঠিক ভাবে আদায় করে না, দেখা যায় দুই চারটা কম দামি শাড়ী - লুঙ্গি কিনে গরীব দের মাঝে দান করে দায় সারে। এটা কি প্রকৃত যাকাত আদায় হলো। এটা নির্ঘাত আল্লাহর সাথে প্রতারণা করা ছাড়া আর কিছুই নয়।

৩. ফেতরা আদায়:-
এখনকার সময় হিসেবে প্রায় সকল মানুষের উপর ই ফেতরা ওয়াজিব,কিন্তু আমরা বিভিন্ন অযুহাত দিয়ে তা আদায় থেকে বিরত থাকি। যারা আদায় করি তাদের মধ্যে দেখা যায় ঠিক ভাবে করে না। ইসলামি ফাউন্ডেশন কর্তৃক প্রতি বছর সর্বনিম্ন আর সর্বোচ্চ দুই পরিমাণ নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। কিন্তু আমরা ঢালাও ভাবে সর্বনিম্ন টাকে নিজের ফেতরা মনে করে আদায় করি। এদের সমাজের প্রতিষ্ঠিত সরকারি চাকরিজীবি, বিত্তশালী,প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী, এবং অন্যান্য সম্পদশালী ব্যক্তি সর্বনিম্ন টাকে ধরে ফেতরা আদায় করে। আমার সামর্থ্য থাকা সত্বেও আমি কোনো রকমে চালিয়ে দিলাম। এটা কি আল্লাহর সাথে প্রতারণা নয়?

৪.হজ্জ:-

হজ্জ একটি গুরুত্বপূর্ণ ফরজ ইবাদত। বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ হজ্জ ফরজ হওয়ার অনেক পরে হজ্জ আদায় করে। মানুষের চিন্তা ভাবনা এমন যে, এখন দুনিয়ায় যাই কিছু করি আকাম- কুকাম পরে বয়স হইলে একটা হজ্জ দিয়া আসবো, আল্লাহ গিলাপ ধরে কান্নাকাটি করবো। আল্লাহ মাপ করে দিবেন-" সুবহান আল্লাহ " তাদের চিন্তা ভাবনা টাই এমন। আর কিছু মানুষ দেখা যায় হজ্জ ফরজ হয়েছে, কিন্তু টাকা বেশি খরচ হওয়ার ভয়ে উমরাহ আদায় করে দ্বায় সাড়ে এটা কি আল্লাহর সাথে প্রতারণা নয়? আর যারা জমি বন্ধক রেখে বা ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে হজ্জে যায় তাদের হজ্জ আল্লাহ পর্যন্ত পৌঁছে কিনা! আল্লাহ মায়ালুম।

৫.পর্দা :-

ফরজ ইবাদতের অন্যতম একটি হলো পর্দা। কিন্তু আমরা কি পরিপূর্ণ ভাবে তা পালন করতে পারছি। মেয়ে যেমন পর্দা রয়েছে, তেমনি ছেলেদেরও পর্দা রয়েছে। আজকাল দেখা যায় পর্দার নামে ফ্যাশন শো চলে। সারা বছর পর্দা করে, কোনো সামাজিক অনুষ্ঠান দেখা যায় খোলা মেলা পোশাক পরে হাজির হয়। মনে করে একদিন ই তো কিছুই হবে না। এসব কিছু পর্দা নিয়ে ফাজলামি ছাড়া আর কিছু না।

৬. ব্যবসা:-

ব্যবসা ইসলামের সবচেয়ে উত্তম পেশা। হাদিসের ঘোষণায় বলা হয়েছে - সৎ ব্যবসায়ীগণ জান্নাতে নবী (স.) এর সাথে থাকবেন। কিন্তু আমরা কয়জন সৎ ভাবে ব্যবসা করতে পারি। সর্বসময় আমরা মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে থাকি। বিশেষ করে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য ব্যবসায়ীদের দেখা যায় কম দামে জিনিস কিনে রাখে, যখন দেখে বাজার মূল্য বেড়ে গেছে একদিনের মধ্যে তখন তারা ওই জিনিসটাও দাম বাড়িয়ে দিতে বলে কেনা বেশি পড়ছে। আর যখন দাম কমে তখন এক সপ্তাহ পাড় হলেও দাম কমে না,তখন প্রচার করে নতুন মাল আসে নাই। এই ব্যবসায়ীদের চরিত্র। এটা কিভাবে জান্নাত আশা করে। যেখানে রাসুল স. নিজে বলেছেন যে, আমরা উম্মতের সাথে প্রতারণা করলো, সে আমার দলভুক্ত নয়। এখন স্বয়ং রাসুল ( স.) যদি আপনাকে উম্মত হিসেবে গ্রহণ না করে তাইলে কিয়ামতের দিন আপনার অবস্থাটা হবে একবার ভেবে দেখেছেন। সময় থাকতে সাবধান হউন। আল্লাহ তায়ালা আমাদের সঠিক বুঝ দান করুণ, আমীন।

~ হাসিব হামিদ

যিলহজ্জ মাসে প্রথম দশ দিনের আমল 🥀🥀
19/06/2023

যিলহজ্জ মাসে প্রথম দশ দিনের আমল 🥀🥀

17/06/2023
দেশ জুড়ে তীব্র দাবদাহ চলছে। নিকট অতীতে এই ধরনের গরম পরিলক্ষিত হয়নি। সবাই বেশি করে পানি পান করি। খেটে খাওয়া শ্রমিকদের প্র...
04/06/2023

দেশ জুড়ে তীব্র দাবদাহ চলছে। নিকট অতীতে এই ধরনের গরম পরিলক্ষিত হয়নি। সবাই বেশি করে পানি পান করি। খেটে খাওয়া শ্রমিকদের প্রতি সদয় হই। গরমের তীব্রতা আমাদেরকে জাহান্নামের উত্তাপের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।

সুরা রুমের মধ্যে মহান আল্লাহ বলেছেন, জলে-স্থলে যত বিপর্যয় ঘটে, সব মানুষের হাতের কামাই।

একদিকে আমাদের জাগতিক বিশৃঙ্খলা ও অনিয়মের কারণে প্রকৃতি তার ভারসাম্য হারিয়ে বিপর্যয় সৃষ্টি করে। অপর দিকে আমাদের গুনাহের কারণে আল্লাহ প্রাকৃতিক শাস্তি দেন।

এমতাবস্থায় জাহান্নামের কথা স্মরণ করে আমাদের তাওবা ও গুনাহ বর্জন করা প্রয়োজন। এর পাশাপাশি বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তন এবং অনাবৃষ্টি ও গরমের কারণ চিহ্নিত করে জাগতিক পদক্ষেপ নিতে হবে। অপরিকল্পিত নগরায়ণের মাধ্যমে ব্যাপক হারে বৃক্ষ নিধন করা হচ্ছে। এতে আমরা নিজেরাই নিজেদের সর্বনাশ ডেকে আনছি।

সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি, ব্যাপকভিত্তিক বৃক্ষরোপণ ও বনায়ন কর্মসূচি গ্রহণ এবং পরিকল্পিত নগরায়ণের দিকে ধাবিত না হলে দাবদাহের এই অভিশাপ থেকে আমরা সহজে পরিত্রাণ পাব না।

খাদ্যের জন্য এখনো আমাদেরকে আমদানির ওপর নির্ভর করতে হয়। তার উপর খরা ও অনাবৃষ্টির কারণে ফসল উৎপাদন ব্যাহত হলে একদিকে দরিদ্র কৃষকেরা যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হবে, আমরাও খাদ্য সংকটে পড়ব।

তাই আসুন, আমরা গুনাহ বর্জন করি, আল্লাহর কাছে ফিরে আসি এবং দাবদাহ দূরীকরণে সামাজিক সচেতনতা ও শক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করি।

হে আল্লাহ, আমাদের উপর উপকারী বৃষ্টি বর্ষণ করুন। কৃষিনির্ভর এই ছোট্ট দেশটিকে আপনার রহমত দিয়ে সজীব বানিয়ে দিন। আমীন।

শায়েখ আহমাদুল্লাহ

নন মাহরামের সামনে চেহারা প্রদর্শন পর্দানশীন নারীর জন্য কতটা কষ্টের, যাতনার ও বেদনার সেটা কেবল পর্দা মেইনটেইন করা নারীরাই...
29/05/2023

নন মাহরামের সামনে চেহারা প্রদর্শন পর্দানশীন নারীর জন্য কতটা কষ্টের, যাতনার ও বেদনার সেটা কেবল পর্দা মেইনটেইন করা নারীরাই বলতে পারবেন। এই ট্রমা কখনো ভুলতে পারেন না তারা।

পর্দা করতে পারা মুসলিম নারীর ধর্মীয় অধিকারের অন্তর্ভুক্ত। যা সাংবিধানিক অধিকার দ্বারা সুরক্ষিতও বটে। তাই, কোনভাবে শর'য়ী সীমার বাইরে গিয়ে কোন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হলে আমাদের মা বোনদের ধর্মীয় অধিকার ক্ষুণ্ন হবে। পাশাপাশি পর্দানশীন মেয়েদের শিক্ষাগ্রহণের সুযোগও সংকুচিত হবে।

‘শিক্ষকরা পিতার সমতুল্য’-এই যুক্তিতে শিক্ষকদের সাথে পর্দা না করার কোনো সুযোগ নেই। কোনো আলেম এমন ফতোয়া কখনো দেননি। পিতৃতুল্য শিক্ষক দ্বারা যৌন নিগ্রহের ঘটনা প্রায়ই শোনা যায়। তাছাড়া মেয়েদের ছেলে সহপাঠীরাও ভ্রাতৃতুল্য। এই যুক্তিতে কি তাদের সামনে পর্দা না করার কোনো সুযোগ আদৌ আছে?

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীর পরিচয় শনাক্ত ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু এর জন্য পুরো ক্লাস কিংবা পরীক্ষার সময় জুড়ে মুখ খোলা রাখতে বাধ্য করা যুক্তিগ্রাহ্য নয়। প্রবেশের সময় আইডেন্টিটি নিরূপণের জন্য ফিমেল টিচার বা স্টাফরা দায়িত্ব পালন করতে পারেন। এতে শিক্ষার্থীর পরিচয় ও নিরাপত্তা নিশ্চিত হওয়ার পাশাপাশি ধর্মীয় অধিকারও রক্ষিত হবে। আইডেন্টিটি নিরূপণের জন্য নেকাব নিষিদ্ধ করা সমাধান নয়। এটা মাথাব্যথার জন্য মাথা কেটে ফেলার নামান্তর।

আশা করি, রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের মূল্যবোধ ও শরীয়ার প্রতি সম্মান দেখিয়ে স্বীয় অবস্থান পুনর্বিবেচনা করবেন। আল্লাহ তাঁদের তাওফিক দিন।

শায়েখ আহমাদুল্লাহ

 #কেনো_ছেলে_আর_মেয়ে_কখনোই_বন্ধু_হতে_পারে_না_যার_বড়_প্রমাণ_গতকালের_ঘটনা 🫡🫡  শেক্সপিয়র  বলেছিলেন , "একজন ছেলে কখনো একজন ম...
28/05/2023

#কেনো_ছেলে_আর_মেয়ে_কখনোই_বন্ধু_হতে_পারে_না_যার_বড়_প্রমাণ_গতকালের_ঘটনা 🫡🫡

শেক্সপিয়র বলেছিলেন , "একজন ছেলে কখনো একজন মেয়ের বন্ধু হতে পারে না, কারণ এখানে আবেগ আছে , দৈহিক আকাঙ্খা আছে ।"
--
একই কথা বলেছেন আইরিশ কবি Oscar Wilde. "নারী এবং পুরুষের মাঝে কেবলই বন্ধুত্বের সম্পর্ক থাকা অসম্ভব । যা থাকতে পারে তা হলো আকাঙ্খা, দুর্বলতা, ঘৃণা কিংবা ভালোবাসা।"
--
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন , "ছেলে আর মেয়ে বন্ধু হতে পারে কিন্ত তারা অবশ্যই প্রেমে পড়বে । হয়তো খুবই অল্প সময়ের জন্য অথবা ভুল সময়ে । কিংবা খুবই দেরিতে , আর না হয় সব সময়ের জন্য । তবে প্রেমে তারা পড়বেই ।"
--

# সত্যি বলতে, ছেলে ও মেয়েতে শুধুমাত্র বন্ধুত্ব অসম্ভব ও প্রকৃতি বিরুদ্ধ । কেননা শুধুমাত্র বন্ধুত্ব হলে প্রকৃতি নিজের অস্তিত্ব হারাবে।
# চুম্বক আর লোহা কখনো পাশাপাশি থাকতে পারে না। আকৃষ্ট করবেই। যদি কেউ তা এড়িয়ে যায় তবে সে ভণ্ডামি করছে নয়তো ধোঁকা দিচ্ছে ।
# আগুনের পাশে মোম গলবেই। ছেলে ও মেয়ে বন্ধুত্ব হতে পারে , কিন্তু একসময় প্রেমে বা অবৈধ সম্পর্কে রুপ নিবেই। আর এটাই স্বাভাবিক ।

এই সব হলো দুনিয়ার লেখক,জ্ঞানি,চিন্তাবিদদের কথা...

# আল্লাহ্ তায়ালা পবিত্র কোরআনে বেগানা নারী পুরুষের সম্পর্ক নিষিদ্ধ করেছেন।
নারীর পর্দার বিধান করে দিয়েছেন।এমনকি নারীর কন্ঠেরও বিধান ঠিক করে দিয়েছেন।

কারন আল্লাহ্ তায়ালা সর্ব জ্ঞানী।

ছেলে মেয়ে বন্ধু হয়...ফ্রেন্ড..জাষ্ট ফ্রেন্ড বলে যে বুলি আওড়ায় আজকালের নব্য পন্ডিতেরা তাদের এই মন্তব্য গুলোকে জোরালো ভাবে সমর্থন দিচ্ছে Flirtationship যার অর্থ হচ্ছে ছিনালি করা। কড়া ভাষায় বলতে গেলে নোংরামি করা বা সেক্স্যুয়াল এট্রাকশন । বিগত কয়েক বছর আগেও আমরা ছেলে-মেয়ের বন্ধুত্বকে শ্রদ্ধাবোধের জায়গা থেকে দেখতাম অনেকটা ভাই-বোনের মতো । কিন্তু বর্তমান সময়ে তা অনেকটা এগিয়ে Friendship থেকে Flirtationship এ রূপ নিয়েছে আর এটা পাশ্চাত্য সাংস্কৃতির দর্শন থেকে।

সবচেয়ে বড় ব্যাপার হচ্ছে বর্তমান সময়ে গার্ল ফ্রেন্ড, বয় ফ্রেন্ড সম্পর্ক থেকে এটাই বেশী জনপ্রিয় এর কারন হচ্ছে এতে কারো প্রতি কারো কোনরূপ দায়বদ্ধতা থাকে না, কোন কমিটমেন্ট থাকে না। স্বাধীনভাবে উভয়ই দৈহিক আকাঙ্ক্ষা পূরণ করে নিচ্ছে । আর এটা সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক দ্বন্দ্ব সৃষ্টির কারন হতে পারে । যেহেতু বাংলাদেশ প্রথাগতভাবে মুসলিম সংখ্যা গরিষ্ঠ দেশ। পাশ্চাত্য সাংস্কৃতির আকর্শন আর নিজেকে আধুনিক হিসেবে জাহির করার মনোভাব এর হাতিয়ার । তাই অভিবাবকদের এখনি যদি সতর্ক না হয় তবে আমরা ওই সাংস্কৃতির দিকে অগ্রসর হচ্ছি যখন একটা ছেলে কিংবা মেয়ে নিশ্চিতভাবে বলতে পারবে না তার বাবা-মা কে !

তাই লক্ষ্য রাখুন আপনার বোন কিংবা মেয়ে , ভাই কিংবা ছেলে কাঁদের সাথে মিশছে ! সঙ্গ এই খানে সবচেয়ে বেশী গুরুত্বপূর্ন।

#ধন্যবাদ

16/04/2023
15/04/2023
08/04/2023
মহান আল্লাহ রমজান মাসকে অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ করেছেন। বছরের অন্য মাসগুলোয় আমলে যে ত্রুটি বিচ্যুতি হয় তা পুষিয়ে নিতে পারে ...
30/03/2023

মহান আল্লাহ রমজান মাসকে অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ করেছেন। বছরের অন্য মাসগুলোয় আমলে যে ত্রুটি বিচ্যুতি হয় তা পুষিয়ে নিতে পারে মুমিন। কেননা রমজানে আল্লাহ প্রতিটি কাজের প্রতিদান বহুগুণ বাড়িয়ে দিয়েছেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি এই মাসে একটি নফল কাজ করবে, সে যেন অন্য মাসের একটি ফরজ আদায় করল। আর যে ব্যক্তি এ মাসে একটি ফরজ আদায় করবে, সে যেন অন্য মাসের ৭০টি ফরজ সম্পাদন করল।’ (মিশকাতুল মাসাবিহ, হাদিস ১৯৬৫)

শুধু তা-ই নয়, রোজার মাধ্যমে মহান আল্লাহ তাঁর প্রিয় বান্দাদের পাপমুক্ত করেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ঈমানের সঙ্গে নেকির প্রত্যাশায় রমজানে রোজা পালন করবে, তার অতীতের গুনাহগুলো মাফ করে দেওয়া হয়।’ (বুখারি, হাদিস ৩৮)

এ ছাড়া রোজার পুরস্কার মহান আল্লাহ নিজ হাতে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন, যা রমজান মাস ও রোজার মর্যাদা প্রমাণ করে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আল্লাহ তাআলা বলেন, আদমসন্তানের প্রত্যেক নেক কাজ তারই। (কেননা নেক কাজের প্রতিদান তাকে দিয়ে দেওয়া হয়)। কিন্তু সাওম (রোজা) একমাত্র আমারই জন্য এবং আমিই নিজে তার প্রতিদান দেব। আর সাওম ঢালস্বরূপ। তোমাদের মধ্যে কেউ যখন সাওম পালন করে, তখন সে যেন অশ্লীল বাক্য ব্যবহার না করে এবং উচ্চৈঃস্বরে কথা না বলে ও কারো ওপর রাগান্বিত না হয়। যদি কেউ তাকে গালি দেয় বা গায়ে পড়ে ঝগড়া করতে আসে, তখন সে যেন বলে, ‘আমি সাওম পালন করছি।’ ওই সত্তার শপথ! যার পবিত্র হাতে মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবন, আল্লাহ তাআলার কাছে সাওম পালনকারীর (ক্ষুধাজনিত কারণে নির্গত) মুখের দুর্গন্ধ কস্তুরির সুগন্ধি থেকেও অধিক পছন্দনীয়। (সুনানে নাসায়ি, হাদিস ২২১৭)

প্রিয় নবী (সা.) আরো বলেছেন, ‘জান্নাতের একটি দরজাকে বলা হয় রাইয়ান। কিয়ামতের দিন এই দরজা দিয়ে শুধু রোজাদাররা প্রবেশ করবে। তারা ছাড়া এই দরজা দিয়ে অন্য কেউ প্রবেশ করতে পারবে না। বলা হবে, রোজাদাররা কোথায়? তখন রোজাদাররা দাঁড়াবে। তাদের প্রবেশ করতে আদেশ দেওয়া হবে। তারা প্রবেশ করার পর দরজাটি বন্ধ করে দেওয়া হবে। এরপর এই দরজা দিয়ে অন্য কেউ প্রবেশ করতে পারবে না।’ (বুখারি, হাদিস ১৮৯৬)

Address

Chittagong

Telephone

+8801816127564

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Shojon media posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share