Dipta Page 2.0

Dipta Page 2.0 “এই পেজটি মানুষের মনে আশা জাগাতে এবং প্রকৃতির প্রতি ভালোবাসা ছড়িয়ে দিতে কাজ করে।”
(16)

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Cad BD, Shahed Ahmed Warsi Shojol, Ra Fi, Umma Kulsum Mom...
25/06/2025

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Cad BD, Shahed Ahmed Warsi Shojol, Ra Fi, Umma Kulsum Momo, Ahidur Rahman, Afsar Ali Homoeopathic, Sufian Ahmed, Uttam Kumar, Anik Hassan Sohag, Md Ibrahim, Md Saiful Ahmed, Ranjeet Chakraborty, Md Halim, Ujjwal Sarder, Ahamed Fɩʀoz, S Hi, MD Sanowar MD Sanowaru, Nil Pori, Mehidy Roman, Mahadeb Das, Md Juwel Rana, Alaa Abd, Marilou Montemayor Sanoy, কমেডি বিনোদন, তুমি আমার চাঁদ, Md Bellal Talukdar, Md. Musa, Rana Hamid, Syed Shamim Hossain, Md Rubel, Riyad Ahmad, Ekhlas Hossain, Nusrat Jahan Tonny, স্বপ্নহীন রাজকন্যা, Das Lk, Hira Akhter, Anonna's Create

24/06/2025

গল্পের নাম: "শিমুলবাগানের রাত"

গ্রামের শেষ প্রান্তে ছিল এক পুরনো শিমুলবাগান। দিনের আলোয় জায়গাটা যতটা সুন্দর দেখাতো, রাত নামতেই তা হয়ে যেত ভয় আর রহস্যে মোড়া এক বিভীষিকাময় স্থান। গ্রামের মানুষরা বলত, "সন্ধ্যার পর ওই বাগানে কেউ ঢুকিস না। শিমুল ফুলের ঘ্রাণে ভুতেরা নাচে!"

কিন্তু এইসব কথায় তো আর শহরের ছেলেরা ভয় পায় না! তাই ঢাকায় থেকে ঘুরতে আসা রাজু, ইমন আর তপু ঠিক করল – তারা রাত ১২টায় শিমুলবাগানে যাবে। হা হা করে হাসতে হাসতে সবাই মশার কয়েল, টর্চলাইট আর মোবাইল নিয়ে বেরিয়ে পড়ল।

ঘড়িতে তখন রাত ১১:৫৭। তিনজন ঢুকল শিমুলবাগানে।

চাঁদের আলোয় চারদিক লাল-লাল শিমুলফুলে মোড়া। হঠাৎ বাতাস বন্ধ হয়ে গেল। আর তখনই এক নারীকণ্ঠ ভেসে এলো—

"আমার ফুল কে ছিঁড়েছে...?"

তপু বলল, “কে যেন কিছু বলল না?”

ইমন বলল, “হুহ্, বাতাসে গাছের শব্দ!”

কিন্তু রাজু তখন মাটিতে পড়ে আছে – তার মুখে কথা নেই, চোখ স্থির, দেহ কাঁপছে। কেউ একজন তার ঘাড়ের কাছে ফিসফিস করে বলছে,

"আমার ফুল... ফিরিয়ে দাও..."
তাদের চারপাশে শিমুল গাছের ছায়া যেন নড়ে উঠল। গাছের ডালে ডালে কেবল সাদা কাপড় পরা নারীমূর্তি। কারো মুখ নেই, কারো চোখে রক্ত!

ইমন আর তপু রাজুকে টেনে ধরল – টর্চ জ্বলে না, মোবাইলে সিগন্যাল নেই। ছুটতে ছুটতে বাগান থেকে বের হয়ে এলো ওরা। পরদিন রাজুকে পাওয়া গেল গ্রামের মন্দিরে, চুপ করে বসে আছে। কারও সঙ্গে কথা বলে না, শুধু একটাই কথা বারবার বলে:

"শিমুলফুল ছেঁড়ো না... ওরা দেখে..."

24/06/2025

🕯️ সাত বন্ধুর অশরীরী অভিযান

একটা সময় ছিল, যখন সাতজন খুব কাছের বন্ধু ছিল—সাজু, জিকু, দিপ্ত, বাবুন, অর্জুন, রিপন, রাজন। ওরা একসাথে খায়, ঘুরে বেড়ায়, আর রাত জেগে গল্প করে। একদিন হঠাৎ জিকু একটা প্রস্তাব দিল—

> “চলো না ভাই, একটা পরিত্যক্ত ভুতুড়ে বাড়িতে রাত কাটাই! দেখিই তো সত্যিই কিছু আছে কি না।”

বাকি ছয়জনও উত্তেজনায় লাফিয়ে উঠলো। জায়গাটা ছিল শহর থেকে একটু দূরে একটা জঙ্গল ঘেরা পুরনো জমিদার বাড়ি—লোকেরা বলে, অনেক বছর আগে ওই বাড়িতে জমিদারকে মেরে ফেলে তার কাজের লোকেরা, তারপর থেকে বাড়িটা নাকি অভিশপ্ত।

রাত ১১টা। তারা সাতজন হাতে টর্চ, সঙ্গে ড্রাই ফুড আর মোবাইল নিয়ে ঢুকে পড়লো সেই বাড়িতে। চারপাশে নিশুতি নীরবতা। হঠাৎ করেই একটা দরজা বিকট শব্দে নিজে নিজে বন্ধ হয়ে গেল।

দিপ্ত ফিসফিসিয়ে বললো, “বন্ধু, এটা কি বাতাসের কাজ?”

অর্জুন জবাব দিল, “বাতাসে কি দরজা বন্ধ হয়? কিছু একটা আছে…”

একটু পরে বাবুন একটা আয়নার সামনে দাঁড়াতেই তার প্রতিচ্ছবি তার দিকে তাকিয়ে হাসলো, অথচ বাবুন হাসেনি! ভয় পেয়ে সে পেছনে তাকায়—কেউ নেই!

রিপন হঠাৎ দৌড়ে এসে বলে, “আমার কানে কেউ ফিসফিসিয়ে বললো, ‘তোমরা চলে যাও…’।”

রাজন বললো, “দোস্ত, আমরা কি সত্যিই বিপদে পড়েছি?”

সাজু টর্চটা তাক করে দেয় ঘরের কোণে। সেখানে একটা ছায়ামূর্তি দাঁড়িয়ে ছিল—আঁধারে ঢাকা, চোখদুটো জ্বলজ্বল করছে। হঠাৎ সেই ছায়াটা হাওয়ার মতো ভেসে গেলো জিকুর দিকে।

জিকু চিৎকার করে উঠলো, “আমার শরীর হিম হয়ে যাচ্ছে… ওটা আমার ভেতরে ঢুকতে চাইছে!”

তারা সবাই একসাথে জিকুকে টেনে ঘরের বাইরে বের করে। ঠিক তখনই পুরো বাড়িটা যেন কেঁপে উঠলো, ভেতর থেকে একটা গলা শোনা গেল—

> “তোমরা যদি আবার আসো… সবাই থাকবে না…”

সাত বন্ধু কোনোমতে পালিয়ে এল সেই রাতেই। সেই থেকে আর কেউ ও বাড়ির নামও নেয় না।
এখনো মাঝরাতে কেউ কেউ শুনতে পায় সাতজন বন্ধুর নাম ধরে কে যেন ডাকছে…

24/06/2025

🕯️ ভৌতিক রাতের আতঙ্ক👹👹

গল্পের নামঃ ছায়ার হাসি🤣

একটা ছোট্ট গ্রাম, নাম পাথরঘাট। গ্রামটা দিনে যেমন নিরীহ, রাতে তেমনই ভয়ানক। গ্রামের মাঝখানে একটা পুরনো পোড়োবাড়ি ছিলো, যার চারপাশে বড় বড় গাছ আর লতা-পাতায় ঢাকা। কেউই সেখানে যেত না। কারণ, সবাই বলতো—সেই বাড়িতে "ছায়া" থাকে।

ছায়া মানে কী?
লোকেরা বলতো, একসময় ঐ বাড়িতে একজন মেয়ের আত্মা বাসা বেঁধেছে। রাতে কেউ গেলেই সে হেসে ওঠে, কাঁদে, আবার হঠাৎ করে চিৎকার দেয়। সেই হাসির শব্দ শুনলে মানুষ নাকি পাগল হয়ে যায়।

একদিন, গ্রামের তিন বন্ধু—রাহাত, সোহান আর দীপ্ত, মজা করে ঠিক করলো, তারা রাত ১২টায় পোড়োবাড়িতে যাবে।

তারা টর্চ আর মোবাইল নিয়ে রওনা দিলো। চারদিকে ছিল নিস্তব্ধতা। তারা ঢুকলো বাড়ির ভেতরে। ধুলো জমে থাকা জানালাগুলো বন্ধ, দরজার কপাট খুলতেই বিকট শব্দ হলো। হঠাৎ, একটা ঠান্ডা বাতাস বইলো।

তারা ভাবলো, “এই তো কিছু না... গুজব।”

ঠিক তখনই—
একটা মেয়ের হাসির শব্দ এলো।
"হি... হি... হি..."

রাহাত বললো, “কে? কে ওখানে?”

কেউ উত্তর দিল না।
দেওয়ালে একটা ছায়া দেখা গেলো, মেয়ের মতো, কিন্তু মুখটা একেবারে অস্পষ্ট... কেবল তার ঠোঁট দেখা যাচ্ছিল—হাসছে।

সোহান মোবাইলের ফ্ল্যাশ দিয়ে ছবি তুলতে গেল—
মোবাইলটা হঠাৎ অফ হয়ে গেল।

দীপ্ত ঘাবড়ে গিয়ে দরজার দিকে ছুটল, কিন্তু দরজা এখন বন্ধ! অনেক টানাটানি করেও খুললো না।

ঠিক তখন সেই ছায়া বলল,
"তোমরা এসেছো, এবার থাকো... চিরদিন আমার সঙ্গে!"

তারপর কী হলো?

পরদিন সকালে গ্রামের লোকেরা দেখতে পেলো—তিনজন ছেলেই বাড়ির সামনে অচেতন অবস্থায় পড়ে আছে। চোখে ভয় জমে আছে, কেউ কথা বলতে পারছে না।

তখন থেকেই কেউ আর সেই পোড়োবাড়ির কাছে যায় না।
আর রাতে...
আজও, সেই হাসির শব্দ

24/06/2025

🌿 গল্প: স্বপ্নের খামে বন্দি চিঠি 🌿

একটা ছোট গ্রাম — নাম চাঁদেরহাট। সেখানে থাকতো দুই বন্ধু — রাফি আর নাবিল। ছোটবেলা থেকেই একসাথে খেলাধুলা, স্কুলে যাওয়া, নদীতে সাঁতার কাটা — সব একসাথে। রাফির স্বপ্ন ছিল বড় হয়ে একজন চিত্রশিল্পী হওয়া, আর নাবিল চাইতো একজন লেখক হতে।

কিন্তু গ্রামের মানুষদের চোখে এসব পেশা ছিল “ভবিষ্যৎহীন”। সবাই বলতো, “চাকরি করো, স্বপ্ন দিয়ে পেট চলে না।” একদিন রাফি ও নাবিল নিজেদের খাম ভর্তি করে একটা করে চিঠি লেখে — যেখানে তারা তাদের স্বপ্নের কথা লিখে রাখে।
চিঠিতে লেখা ছিল:
"যদি কখনো আমরা হাল ছেড়ে দিতে চাই, এই চিঠিটা খুলে পড়ে নেব।"

বছর কেটে গেলো। বাধা আসলো, তিরস্কার, অভাব, একঘরে হয়ে যাওয়া — তবুও তারা থামলো না। রাফি শহরে গিয়ে আঁকতে শুরু করল দেয়ালচিত্র, আর নাবিল ছোট ছোট কবিতা লিখে পাঠাতে লাগল পত্রিকায়।

একদিন, সেই পুরনো চিঠিগুলো আবার খুলে পড়ল তারা। চোখে জল নিয়ে বলল, “আমরা তো পারছি!”

আজ রাফি দেশের নামকরা চিত্রশিল্পী, আর নাবিলের লেখা বই স্কুলের পাঠ্যবইয়ে জায়গা করে নিয়েছে।

তাদের গল্প বলে —
👉 স্বপ্নকে বন্ধুর মত আগলে রাখো, কারণ একদিন সেই স্বপ্নই তোমার হাত ধরে সাফল্যে নিয়ে যাবে।

24/06/2025

Content monetization, "আপডেট" এখন কাদের দিচ্ছে, যাদের আগে অন্য monetization থেকে ইনকাম ছিলো।

কেক একটি জনপ্রিয় মিষ্টান্ন খাবার যা সাধারণত ময়দা, চিনি, ডিম, মাখন (বা তেল), দুধ এবং বেকিং পাউডার দিয়ে তৈরি হয়। এটি ব...
24/06/2025

কেক একটি জনপ্রিয় মিষ্টান্ন খাবার যা সাধারণত ময়দা, চিনি, ডিম, মাখন (বা তেল), দুধ এবং বেকিং পাউডার দিয়ে তৈরি হয়। এটি বিভিন্ন রঙ, স্বাদ ও আকারে তৈরি করা যায়। জন্মদিন, বিয়ে, উৎসব কিংবা বিশেষ কোনো অনুষ্ঠানে কেক কাটা একটি আনন্দঘন ঐতিহ্যে পরিণত হয়েছে।

🔹 কেকের ধরন:

চকলেট কেক – সবচেয়ে জনপ্রিয়, কোঁকো পাউডার ও চকলেট দিয়ে তৈরি।

ভ্যানিলা কেক – হালকা ও সুগন্ধযুক্ত।

ফ্রুট কেক – নানা রকম শুকনো ফল ও বাদাম দিয়ে তৈরি।

রেড ভেলভেট কেক – লাল রঙের, ক্রিম চিজ ফ্রস্টিং সহ।

চিজ কেক – চিজ বেসড, ঠান্ডা পরিবেশনযোগ্য।

🔸 কেকের গুরুত্ব:

🎉 উৎসবে আনন্দ যোগ করে

🎂 জন্মদিন ও বিয়েতে আবশ্যিক

❤️ ভালোবাসার প্রকাশেও কেক উপহার হিসেবে জনপ্রিয়

🍰 কোনো অর্জন উদযাপনের মিষ্টি সঙ্গী

23/06/2025

রাত যত গভীর হয়
প্রভাত তত নিকটে আসে

23/06/2025

যেখানে ধ্বংস সেখান থেকে শুরু ❤️

22/06/2025

🔥 সংঘর্ষের বর্তমান অবস্থা

ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র যৌথ আক্রমণ শুরু করেছে:
ইসরায়েলের “Operation Rising Lion” অভিযানে ১৩ জুন তিনটি পারমাণবিক ও সামরিক স্থাপনা ও বাতিলিত ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারগুলো আক্রান্ত হয় ।
২২ জুন, যুক্তরাষ্ট্র F-35 স্টিলথ বা সাবমেরিন থেকে GBU‑57 "bunker buster" বোমা ব্যবহার করে Fordow, Natanz ও Isfahan-এ আঘাত করে ।

ইরানের ক্ষতি ও প্রভাব:
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ ধ্বংস করা হয়েছে,সীমাবদ্ধ হলেও ইতোমধ্যে হামলার সংখ্যা হ্রাস পেয়েছে ।
শক্তিশালী IRGC কমান্ডাররা নিহত হয়েছেন—যেমন Saaed Izadi, Behnam Shahriyari ও Amin Pour Joudaki—যা ইরানের প্রক্সি নেটওয়ার্কে বড় আঘাত ।

ইরানের প্রতিহিংসা ও প্রতিক্রিয়া:
ইরান তেলআবিব ও তেল–আবিব কেন্দ্রিক ইসরায়েলী শহরগুলোতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়, কিছু অসামরিক মৃত্যুও ঘটে ।---

🧭 ভবিষ্যত পরিস্থিতিতে সম্ভাবনা ও বিশ্লেষণ

1. ল্যান্ডস্কেপের মৌলিক পরিবর্তন
ওয়াশিংটন পোস্ট এবং Financial Times রিপোর্ট অনুযায়ী, গত এক সপ্তাহে ইসরায়েল ও মার্কিন যৌথ আক্রমণের কারণে মধ্যপ্রাচ্যের ঐতিহাসিক শক্তি-সাম্য বিপর্যস্ত হয়েছে ।

2. ইরানে সরকার পতনের আশঙ্কা, তবে তা প্রবল প্রতিরোধের মুখে অনেকটাই অসম্ভব:
FT ও Guardian বিশ্লেষকেরা বলছেন, যদিও আক্রমণগুলো ইরানের ক্ষমতাকে দুর্বল করেছে, তবে রাজনৈতিক দিক থেকে স্থিতিশীলতা এখনো রক্ষা করা কঠিন ও জটিল হতে পারে ।

3. আঞ্চলিক উত্তেজনা ও প্রত্যাঘাত:
ইরানি প্রোক্সি—যেমন হিজবুল্লাহ, হুথি—সম্ভাব্য বড় আঘাত চালাতে পারে, যা যুদ্ধের পরিধি বৃদ্ধি করতে পারে ।

4. পরমাণু কর্মসূচি সংকট:
পারমাণবিক স্থাপনাগুলোকে আঘাত করা হলেও, গুরুত্বপূ্র্ণ স্থাপনাগুলো ভূগর্ভস্থ হওয়ায় সম্পূর্ণ ধ্বংস সম্ভব হয়নি । ফলশ্রুতিতে, ইরান দ্রুত তার কর্মসূচি পুনর্গঠনের পথ খুঁজতে পারে।

5. রাষ্ট্রীয় সংঘাত বা আঞ্চলিক সংকট:
যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি যুদ্ধে জড়ালে—or ইরান আন্তর্জাতিকভাবে প্রতিহিংসা জানালে—পরিস্থিতি ইরাক, সিরিয়া, ইয়েমেন এবং উপসাগরীয় অঞ্চলে বিস্তৃত হতে পারে ।---

🧾 সারাংশ—শেষ পরিণতির চিত্র

আক্রমণ সফল, কমান্ডারের মৃত্যু ও শক্তি ধ্বংস হয়েছে, তবে পুরোপুরি ধ্বংস হয়নি।

ইরান সরকার এখনও টিকে আছে, তবে দীর্ঘমেয়াদে ধাক্কা অনুভব করছে।

পরবর্তী সংঘাত অব্যাহত বা বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে।

আঞ্চলিক উত্তেজনা বাড়ার আশঙ্কা অনেক বেশি।

এখনো একটি চূড়ান্ত বিজয় বা শান্তিপূর্ণ সমাধানের ইঙ্গিত নেই; পরিস্থিতি অনিশ্চিত ও গ্রহণযোগ্য সমাধানের পথে ধীর।

Address

Patiya
Chittagong
4370

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dipta Page 2.0 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Dipta Page 2.0:

Share