Rasel abadin

Rasel abadin do something as soon as possible in order to develop the social structure, one must work hard and be honest.

গা'জার পশুরাও ক্ষু'ধার্ত - ক্ষু'ধা কাউকে রেহাই দেয় না।
29/07/2025

গা'জার পশুরাও ক্ষু'ধার্ত - ক্ষু'ধা কাউকে রেহাই দেয় না।

28/07/2025
এই বাচ্চা যখন কেয়ামতের ময়দানে আল্লাহর দরবারে আমাদের বিপক্ষে দাঁড়িয়ে যাবে তোমাদের কি অবস্থা আল্লাহ আপনি আমাদের ক্ষমা ...
28/07/2025

এই বাচ্চা যখন কেয়ামতের ময়দানে আল্লাহর দরবারে আমাদের বিপক্ষে দাঁড়িয়ে যাবে
তোমাদের কি অবস্থা আল্লাহ আপনি আমাদের ক্ষমা করুন আমার ভাইদেরকে রক্ষা করুন

আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করুন
14/07/2025

আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করুন

13/07/2025

এখনকার রাজনীতি হলো লাভজনক ব্যবসা

12/07/2025

মানুষ হতে পারলাম না
এখনো

12/07/2025

আমরা মানুষ হবো কবে

আহারে জীবন গজাবাসি হেরে যায়নি হেরে গেছি আমরা
12/07/2025

আহারে জীবন
গজাবাসি হেরে যায়নি হেরে গেছি আমরা

06/04/2025

গা-ZA বাসী হারেনি, হেরে গিয়েছি আমরা 😔

09/03/2025

পোস্ট লাইক বা শেয়ার করলে কি সদকার সওয়াব পাওয়া যায়?

প্রশ্নঃ
৯১০৭১. আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, কেউ দুনিয়ায় থাকা বা না থাকা অবস্থায় তার নামে সদকাহ দেওয়া হলে তার সওয়াব বাড়তে থাকে ঠিক তেমনি আমরা যেভাবে সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট বা ভিডিও share করব যা দেখে মানুষ শিখবে বা দ্বীন বিষয়ক তথ্য জানতে পারবে এটিও নাকি এক প্রকার সদকাহ-এটা কতটুকু সঠিক ব্যাখাসহ জানতে চাই।

উত্তরঃ
و علَيْــــــــــــــــــــكُم السلام ورحمة الله وبركاته

بسم الله الرحمن الرحيم

জি ,হ্যাঁ। ভালো কাজগুলো, ভালো পোস্ট ও লিখালিখি গুলো শেয়ার বা লাইক যদি দ্বীন প্রচারের নিয়তে হয়, তাহলে তা সদকার অন্তর্ভুক্ত হবে। এজন্য এসকল কাজ করার সময় নিয়ত পরিশুদ্ধ করে নেয়া উচিত।
হাদীসে ইরশাদ হয়েছে,
عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: «كُلُّ مَعْرُوفٍ صَدَقَةٌ»
জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি নবী (ﷺ) থেকে বর্ণনা করেছেন, নবী (ﷺ) বলেছেনঃ প্রত্যেক সৎকাজই সাদ্‌কা। (সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৬০২১)

অন্য বর্ণনায় আসছে,
عَنْ عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ ﷺ «إِنَّمَا الْأَعْمَالُ بِالنِّيَّاتِ وَإِنَّمَا لِامْرِئٍ مَا نَوٰى فَمَنْ كَانَتْ هِجْرَتُهٗ إِلَى اللهِ وَرَسُوْلِه فَهِجْرَتُهٗ إِلَى اللهِ وَرَسُولِه وَمَنْ كَانَتْ هِجْرَتُهٗ اِلٰى دُنْيَا يُصِيبُهَا أَوِ امْرَأَةٍ يَتَزَوَّجُهَا فَهِجْرَتُهٗ إِلٰى مَا هَاجَرَ إِلَيْهِ».
হযরত উমর ইবনুল খাত্তাব (রাযিঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, প্রতিটি কাজের ফল নিয়তের উপর নির্ভরশীল। প্রত্যেক ব্যক্তি যা নিয়ত করবে তাই সে পাবে।** সুতরাং তোমাদের মধ্যে যার হিজরত আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের উদ্দেশ্যে হবে তার হিজরত আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের উদ্দেশ্যেই হচ্ছে বলে গণ্য হবে। পক্ষান্তরে যার হিজরত দুনিয়া লাভের উদ্দেশ্যে কিংবা কোন নারীকে বিবাহ করার জন্য হবে, তবে তার হিজরত সে উদ্দেশ্যে হচ্ছে বলে পরিগণিত হবে। (মিশকাতুল মাসাবীহ, হাদীস নং ১)

হাদীস থেকে শিক্ষণীয়ঃ

ক. মানুষের উচিত দীনী কাজ দ্বারা দুনিয়া নয়; বরং আখিরাত ও আল্লাহর সন্তুষ্টি কামনা করা।

খ. হাদীছে যেহেতু আমলকে নিয়তের উপর নির্ভরশীল বলা হয়েছে, সেহেতু কেউ যদি দীনি কাজ দুনিয়ার উদ্দেশ্যে করে, তবে তা প্রকৃতপক্ষে দীনী কাজ থাকে না; দুনিয়াবী কাজ হয়ে যায়, বাহ্যদৃষ্টিতে তাকে যতই দীনী কাজ মনে হোক না কেন।

গ. দুনিয়াবী জায়েয কাজ যেমন পানাহার করা, বেচাকেনা করা, ঘর-সংসার করা ইত্যাদি যদি কেউ আল্লাহ তা'আলার সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে করে, তবে তা নিছক দুনিয়াবী কাজ থাকে না, তা ইবাদতেরও মর্যাদা লাভ করে।

ঘ. বর্জন করাটাও যেহেতু কাজ, যেমন চুরি না করা, মদপান না করা, দর্প না করা, ঝগড়া না করা, কারও মনে আঘাত না দেওয়া ইত্যাদি, সেহেতু এগুলো না করার ক্ষেত্রে যদি আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টির নিয়ত থাকে, তবে এর দ্বারাও ছওয়াব পাওয়া যাবে।

ঙ. নিয়ত দ্বারা ছোট ও তুচ্ছ কাজও বড় ও মহৎ কাজে পরিণত হয়ে যায়। যেমন কারও সংগে হাসি দিয়ে কথা বলা, রাস্তা থেকে কষ্টদায়ক জিনিস সরিয়ে দেওয়া, আপাতদৃষ্টিতে এগুলো বিশেষ বড় কোনও কাজ নয়, কিন্তু আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টির নিয়তে করলে তাঁর কাছে এসব অনেক মর্যাদাপূর্ণ কাজে পরিণত হয়ে যায়। বিভিন্ন হাদীছ দ্বারা আখিরাতে এসব আমলের অভাবনীয় পুরস্কার লাভের কথা জানা যায়।

চ. নিয়ত দ্বারা একই আমল বহু আমলে পরিণত হতে পারে। যেমন কেউ যদি মসজিদে গমন করে আর জামাতে নামায পড়ার সাথে সাথে এই নিয়তও রাখে যে, সে রাস্তা থেকে কষ্টদায়ক জিনিস সরিয়ে দেবে, মু'মিনদের দেখা পেলে সালাম দেবে, মু'মিনদের খোঁজখবর নেবে, রুগ্ন ব্যক্তির দেখা পেলে তার সেবা করবে ইত্যাদি, তবে বাস্তবে এসব কাজের অবকাশ না আসলেও কেবল নিয়তের কারণেও সে তার ছওয়াব পাবে। কাজ তো হয়েছে একটি অর্থাৎ মসজিদে গমন, কিন্তু নিয়ত যেহেতু ছিল বহুবিধ, তাই সে বহুবিধ আমলেরই ছওয়াবের অধিকারী হয়ে যাবে।

ছ. নিয়ত একান্তই মনের বিষয়। প্রত্যেকে কেবল তার নিজ মনের অবস্থাই জানে, অন্যের মনে কি আছে তা কেউ জানে না। সুতরাং আমলের ক্ষেত্রে কর্তব্য নিজ নিয়তের তদারকি করা, অন্যের নিয়ত নিয়ে কথা না বলা। অন্যের নিয়ত নিয়ে কুধারণা করা গুনাহ'র কাজ। এর থেকে বিরত থাকা জরুরি।
- ব্যাখ্যা সূত্রঃ_ রিয়াযুস সালিহীন (অনুবাদ- মাওলানা আবুল বাশার মুহাম্মাদ সাইফুল ইসলাম হাফি.)

والله اعلم بالصوابপোস্ট লাইক বা শেয়ার করলে কি সদকার সওয়াব পাওয়া যায়?

প্রশ্নঃ
৯১০৭১. আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, কেউ দুনিয়ায় থাকা বা না থাকা অবস্থায় তার নামে সদকাহ দেওয়া হলে তার সওয়াব বাড়তে থাকে ঠিক তেমনি আমরা যেভাবে সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট বা ভিডিও share করব যা দেখে মানুষ শিখবে বা দ্বীন বিষয়ক তথ্য জানতে পারবে এটিও নাকি এক প্রকার সদকাহ-এটা কতটুকু সঠিক ব্যাখাসহ জানতে চাই।

উত্তরঃ
و علَيْــــــــــــــــــــكُم السلام ورحمة الله وبركاته

بسم الله الرحمن الرحيم

জি ,হ্যাঁ। ভালো কাজগুলো, ভালো পোস্ট ও লিখালিখি গুলো শেয়ার বা লাইক যদি দ্বীন প্রচারের নিয়তে হয়, তাহলে তা সদকার অন্তর্ভুক্ত হবে। এজন্য এসকল কাজ করার সময় নিয়ত পরিশুদ্ধ করে নেয়া উচিত।
হাদীসে ইরশাদ হয়েছে,
عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: «كُلُّ مَعْرُوفٍ صَدَقَةٌ»
জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি নবী (ﷺ) থেকে বর্ণনা করেছেন, নবী (ﷺ) বলেছেনঃ প্রত্যেক সৎকাজই সাদ্‌কা। (সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৬০২১)

অন্য বর্ণনায় আসছে,
عَنْ عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ ﷺ «إِنَّمَا الْأَعْمَالُ بِالنِّيَّاتِ وَإِنَّمَا لِامْرِئٍ مَا نَوٰى فَمَنْ كَانَتْ هِجْرَتُهٗ إِلَى اللهِ وَرَسُوْلِه فَهِجْرَتُهٗ إِلَى اللهِ وَرَسُولِه وَمَنْ كَانَتْ هِجْرَتُهٗ اِلٰى دُنْيَا يُصِيبُهَا أَوِ امْرَأَةٍ يَتَزَوَّجُهَا فَهِجْرَتُهٗ إِلٰى مَا هَاجَرَ إِلَيْهِ».
হযরত উমর ইবনুল খাত্তাব (রাযিঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, প্রতিটি কাজের ফল নিয়তের উপর নির্ভরশীল। প্রত্যেক ব্যক্তি যা নিয়ত করবে তাই সে পাবে।** সুতরাং তোমাদের মধ্যে যার হিজরত আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের উদ্দেশ্যে হবে তার হিজরত আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের উদ্দেশ্যেই হচ্ছে বলে গণ্য হবে। পক্ষান্তরে যার হিজরত দুনিয়া লাভের উদ্দেশ্যে কিংবা কোন নারীকে বিবাহ করার জন্য হবে, তবে তার হিজরত সে উদ্দেশ্যে হচ্ছে বলে পরিগণিত হবে। (মিশকাতুল মাসাবীহ, হাদীস নং ১)

হাদীস থেকে শিক্ষণীয়ঃ

ক. মানুষের উচিত দীনী কাজ দ্বারা দুনিয়া নয়; বরং আখিরাত ও আল্লাহর সন্তুষ্টি কামনা করা।

খ. হাদীছে যেহেতু আমলকে নিয়তের উপর নির্ভরশীল বলা হয়েছে, সেহেতু কেউ যদি দীনি কাজ দুনিয়ার উদ্দেশ্যে করে, তবে তা প্রকৃতপক্ষে দীনী কাজ থাকে না; দুনিয়াবী কাজ হয়ে যায়, বাহ্যদৃষ্টিতে তাকে যতই দীনী কাজ মনে হোক না কেন।

গ. দুনিয়াবী জায়েয কাজ যেমন পানাহার করা, বেচাকেনা করা, ঘর-সংসার করা ইত্যাদি যদি কেউ আল্লাহ তা'আলার সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে করে, তবে তা নিছক দুনিয়াবী কাজ থাকে না, তা ইবাদতেরও মর্যাদা লাভ করে।

ঘ. বর্জন করাটাও যেহেতু কাজ, যেমন চুরি না করা, মদপান না করা, দর্প না করা, ঝগড়া না করা, কারও মনে আঘাত না দেওয়া ইত্যাদি, সেহেতু এগুলো না করার ক্ষেত্রে যদি আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টির নিয়ত থাকে, তবে এর দ্বারাও ছওয়াব পাওয়া যাবে।

ঙ. নিয়ত দ্বারা ছোট ও তুচ্ছ কাজও বড় ও মহৎ কাজে পরিণত হয়ে যায়। যেমন কারও সংগে হাসি দিয়ে কথা বলা, রাস্তা থেকে কষ্টদায়ক জিনিস সরিয়ে দেওয়া, আপাতদৃষ্টিতে এগুলো বিশেষ বড় কোনও কাজ নয়, কিন্তু আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টির নিয়তে করলে তাঁর কাছে এসব অনেক মর্যাদাপূর্ণ কাজে পরিণত হয়ে যায়। বিভিন্ন হাদীছ দ্বারা আখিরাতে এসব আমলের অভাবনীয় পুরস্কার লাভের কথা জানা যায়।

চ. নিয়ত দ্বারা একই আমল বহু আমলে পরিণত হতে পারে। যেমন কেউ যদি মসজিদে গমন করে আর জামাতে নামায পড়ার সাথে সাথে এই নিয়তও রাখে যে, সে রাস্তা থেকে কষ্টদায়ক জিনিস সরিয়ে দেবে, মু'মিনদের দেখা পেলে সালাম দেবে, মু'মিনদের খোঁজখবর নেবে, রুগ্ন ব্যক্তির দেখা পেলে তার সেবা করবে ইত্যাদি, তবে বাস্তবে এসব কাজের অবকাশ না আসলেও কেবল নিয়তের কারণেও সে তার ছওয়াব পাবে। কাজ তো হয়েছে একটি অর্থাৎ মসজিদে গমন, কিন্তু নিয়ত যেহেতু ছিল বহুবিধ, তাই সে বহুবিধ আমলেরই ছওয়াবের অধিকারী হয়ে যাবে।

ছ. নিয়ত একান্তই মনের বিষয়। প্রত্যেকে কেবল তার নিজ মনের অবস্থাই জানে, অন্যের মনে কি আছে তা কেউ জানে না। সুতরাং আমলের ক্ষেত্রে কর্তব্য নিজ নিয়তের তদারকি করা, অন্যের নিয়ত নিয়ে কথা না বলা। অন্যের নিয়ত নিয়ে কুধারণা করা গুনাহ'র কাজ। এর থেকে বিরত থাকা জরুরি।
- ব্যাখ্যা সূত্রঃ_ রিয়াযুস সালিহীন (অনুবাদ- মাওলানা আবুল বাশার মুহাম্মাদ সাইফুল ইসলাম হাফি.)

والله اعلم بالصواب

08/03/2025

দান সদকার প্রতিযোগিতার মাস রমজান

07/06/2024

সার্জারীর পরেও ক্যানসার ছড়িয়ে পড়তে পারে ??

Address

Ananda Bazar
Chittagong
4100

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rasel abadin posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share