Tech Saves Time

Tech Saves Time "Tech Insights For The Modern World"

03/10/2024

এই পোস্টটা আমার সংখ্যালঘু ভাইবোনদের জন্য!

এখন নানা যৌক্তিক দাবিতে আন্দোলনের ডাকে অনেকেই রাস্তায় নামতে বলবে আপনাদের - তবে শুধু একটাই অনুরোধ - কারো ফাঁদে পা দিবেন না!

একটা চক্র আপনাদেরকে পুঁজি করে এখনো স্বার্থ আদায়ে ব্যস্ত আছে - সরাসরি ধর্মীয় দাঙ্গা বাঁধিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করতে চাচ্ছে।

একটা কাল্পনিক চিত্র ভাবি আমরা…

ধরুন কাল আপনাদের একটা সমাবেশ আছে - যেখানে যৌক্তিক দাবি নিয়ে আপনারা রাস্তায় নামবেন। কিন্তু একটা মহল এমন একটা সমাবেশের ভিড়ে সুযোগ নিতে চাইবে - চলার পথে মুসলমানদের নিয়ে কোন বাজে মন্তব্য করবে কিংবা হয়ত মসজিদ লক্ষ করে কিছু একটা ছুড়ে বসবে।

তখন মুসল্লিরা ক্ষিপ্ত হয়ে সবাই আপনাদের সমাবেশে আক্রমণ করলে বিরাট দাঙ্গা বেঁধে যাবে হয়ত!

এটা কেবলই একটা কাল্পনিক চিত্র আমি শেয়ার করলাম কিন্ত এই ধরনের সুযোগসন্ধানীদের লক্ষ্য হল ধর্মীয় দাঙ্গা বাঁধিয়ে সামনের পূজার আয়োজন ন্যাসাত করা আর বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে অস্থিতিশীল হিসেবে প্রমাণ করা।

তাই আমরা সবাই এমন সব ফাঁদ থেকে দূরে থাকব, কোন মিছিল/সমাবেশে অংশগ্রহণ করতে চাইলে সেটা যাচাই বাছাই করে নিব আর একই সাথে দুষ্কৃতকারী দেখলেই পুলিশে সোপর্দ করব!

আমার দেশকে নিয়ে আর কোন লাশের রাজনীতির সুযোগ যেন কেউ আর না পায়!

আশা করি সংখ্যালঘু ভাইবোনেরা পোস্টের সারমর্ম বুঝতে পেরেছেন!

© Abdullah Al Jaber

28/09/2024

পুলিশে ৩৬০০ কনস্টেবল নিয়োগ, আবেদন ফি ৪০ টাকা। ❤️

প্রতিষ্ঠানের নাম: বাংলাদেশ পুলিশ

পদের নাম: ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি)
পদসংখ্যা: ৩০৬০ জন পুরুষ ও ৫৪০ জন নারী

শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ
আগ্রহীদের এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। ন্যূনতম জিপিএ-২.৫ থাকতে হবে।

অন্যান্য যোগ্যতাঃ
বাংলাদেশের স্থায়ী নাগরিক ও অবিবাহিত হতে হবে। তালাকপ্রাপ্ত গ্রহণযোগ্য নয়।

বয়সঃ
২০২৪ সালের ১৫ অক্টোবর তারিখে প্রার্থীর বয়স ১৮-২০ বছরের মধ্যে হতে হবে।

গিটহাবে প্রজেক্ট পুশ করতে গেলে বার বার রিজেক্ট হয়ে যাচ্ছে! এটা কেন হচ্ছে আর সমাধান কি কেউ জানেন ?Niamul Hasan
11/09/2024

গিটহাবে প্রজেক্ট পুশ করতে গেলে বার বার রিজেক্ট হয়ে যাচ্ছে! এটা কেন হচ্ছে আর সমাধান কি কেউ জানেন ?


Niamul Hasan

23/08/2024
বাঁধের সামনে বাঁধ নির্মাণ কি উপর্যুক্ত সমাধান?ভৌগলিকভাবে বাংলাদেশ সমুদ্র তীরে অবস্থিত এবং ভাটির দেশ। সুতরাং প্বার্শবর্তী...
23/08/2024

বাঁধের সামনে বাঁধ নির্মাণ কি উপর্যুক্ত সমাধান?

ভৌগলিকভাবে বাংলাদেশ সমুদ্র তীরে অবস্থিত এবং ভাটির দেশ। সুতরাং প্বার্শবর্তী অঞ্চল গুলোতে উৎপন্ন অধিকাংশ নদী উক্ত অঞ্চলে প্রবেশ করবে এবং সমুদ্রপৃষ্ঠে পতিত হবে। সমগ্র ঘটনাকে একটা ঢালুতল হিসেবে কল্পনা করা যেতে পারে, যেখানে পানি গড়িয়ে পরছে। বাংলাদেশ মূলত অন্যান্য অঞ্চলের তুলনায় এই ঢালু পথ হিসেবে ভূমিকা পালন করে।

মূলত এই কারনেই ইন্ডিয়ার বাঁধের সামনে আরেকটি বাঁধ নির্মান উপযুক্ত সিদ্ধান্ত নয়। কেননা ভাটি অঞ্চলের হওয়ায় ইন্ডিয়ার বাধ খুলে দিলে আমাদের বাঁধ তা প্রতিরোধ করতে পারবে কিন্তু, সে পানি বিপরীতে তাদের অঞ্চলে পাঠানো যাবে না! অর্থাৎ পালটা বাঁধ নির্মানের মাধ্যমে ভারতকে থ্রেটে রাখা যাবে না।

আর একটি বাঁধ মানে বিস্তীর্ণ পরিমান অঞ্চলকে স্রেফ ধ্বংস করে দেওয়া। বাঁধ নির্মাণ মানে প্রকৃতির গতিপথ বাধাগ্রস্থ করা। আর এই বাধা দূর করতে পানি ছড়িয়ে যাবে বাঁধের আশেপাশের অঞ্চলে। ফলাফল বন্যা এবং প্রক্রিয়া চলমান থাকলে হ্রদ কিংবা হাওর। বাংলাদেশের কাপ্তাই বাঁধের ক্ষেত্রেও একই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। পানি প্রবাহে বাধা প্রদানের কারনে তৈরি হয়েছে বিস্তীর্ণ এক জলাভূমি।

বাঁধের সামনে বাঁধ তৈরি হলেও তা তৈরি হবে আমাদের মাটিতে। কাজেই পানি ছড়িয়ে পরার কারনে পরিবেশ বিপর্যস্ত হলে, তা আমাদের মাটিতেই হবে। আর ভাটির দেশ হওয়ায় পানিকে উলটো গতিপথে পাঠানো সম্ভব না। তাছাড়া বাংলাদেশ এত বিশাল পরিমান অঞ্চল নেই যা হ্রদ হতে দিয়ে বাধ নির্মান করা যাবে।

তাহলে সমাধান কি? সমাধান খুব সম্ভবত অনেকের পছন্দ হবে না। কিন্তু শেষ এবং আদি সমাধান এটাই যে, ২০১৪ সালে ইউক্রেন, ক্রিমিয়া অঞ্চলে প্রবাহিত একটি নদীর উপর বাঁধ নির্মান করে। ভৌগলিকভাবে নদীটি ক্রিমিয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ন পানির উৎস বিবেচিত হওয়ায় বাঁধ নির্মান করে পানি আটকে দেওয়া একপ্রকার দমন-পীড়ন নীতি ছিলো। পরবর্তীতে রাশিয়া উক্ত বাঁধ ভেঙে দেয় ।

মূলত বাঁধ ভেঙে ফেলাই এবসোলুট সমাধান। আর আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী ভাটির দেশে প্রবাহিত নদীপথকে বন্ধ করা বেআইনী । কাজেই এখানে আপনাকে জবাবদিহিতার চিন্তা করতে হবে না। আর গান্ধীবাদী কিংবা বুদ্ধের শান্তির বাণী পালন করে এক গালে চড় খেয়ে আরেক গাল এগিয়ে দেওয়া কোনো সমাধান নয় । বরং এটা শত্রুর কাছে নিজেকে ধ্বংস করে দেওয়ার নামান্তর।

মূলত পৃথিবীতে লড়াই ছাড়া কোনো জাতী-ই টিকতে পারে না। এই কারনেই দেখা যায় এক গালে চড় খেলে আরেক গাল এগিয়ে দেওয়ায় বিশ্বাসী শান্তিবাদী জাতিগুলো যুদ্ধক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি অত্যাচারী। চীন, ভারত কিংবা ক্রুসেডারদের দিকে খেয়াল করুন, এর উপযুক্ত উদাহরণ পাবেন। একইভাবে পরপর দুইটি লম্বা সময়ের যুদ্ধের পরও আফগানীরা টিকে আছে তাদের লড়াকু মনোভাবের কারনে। বিপরীতে “বই হাতে উঠলে অস্ত্র নিচে নামতে বাধ্য” টাইপের শিশুসুলভ কথা আওড়ানো দলগুলোর ক্রেডিট প্রায় শূন্য। কারন মুক্তিযুদ্ধের সময় যোদ্ধারা বন্দুক না নিয়ে বই হাতে নিলে আজ তারা এইসব শিশুসুলভ কথাবার্তা আওড়ানোর জন্য বেঁচেও থাকতো না।

মূলত যুদ্ধ মানবজাতির জন্য এক অনিবার্য সত্য। আপনি জুলুম করতে চাইলেও যুদ্ধ করতে হবে এবং জুলুম রোধ করতে চাইলেও যুদ্ধ করতে হবে। তাহলে কি আমি সরাসরি যুদ্ধের কথা বলছি? মোটেও না। যোদ্ধা জাতিগুলো যতটা না যুদ্ধ করে তার থেকে বেশি পরিচিত থাকে তাদের মিস্টিকের জন্য। তারা একটি মিস্টিক তৈরি করে যা অন্য জাতি কে তাদের উপর আক্রমণ করার পূর্বে চিন্তিত করে তোলে।

ষষ্ঠ শতাব্দীর আরব, ভাইকিংস, সেক্সন, জারের রাশিয়ান ওয়ার মেশিন, জানিসারি ইত্যাদি সকল যোদ্ধারা শত্রুর চক্রান্ত থেকে অধিকাংশ সময় মুক্ত ছিলো নিজেদের মিস্টিকের জন্য। শত্রু চক্রান্ত করার আগে ভাবতো আমরা যদি দশটা ইটও ছুড়ে মারি তাহলে তারা এর বিপরীতে আটটা ইট হলেও ছুড়বে। সুতরাং তাকে আক্রমণ করা কিংবা ক্ষেপিয়ে তোলা সঠিক সিদ্ধান্ত নয়।

আপনি মূলত রাশিয়া এবং আমেরিকার ক্ষেত্রে মিস্টিকের সূত্র মিলাতে পারেন। আমেরিকা পৃথিবীর এতো দেশে আক্রমণ করলেও রাশিয়ায় আক্রমণ করেনা। এমনকি সে চীনেও আক্রমণ করেনা যদিও এগুলো তার জন্য হুমকিস্বরূপ। কারন তাদের উপর আক্রমণ করা মানে সাক্ষাত নিজের উপর বিপদ ডেকে আনা। যদিও এমন হতে পারে যে তাদের সামরিক শক্তি কম এবং তর্কের খাতিরে আমরা ধরে নিচ্ছি যে তাদের সামরিক শক্তি সত্যিই কম। কিন্তু এরপরও আক্রমণ করা মানে তাদের পক্ষ থেকে কোনো না কোনো পালটা আক্রমনের শিকার হওয়া।

বিপরীতে আমাদের এই অঞ্চলের মানুষ এই মিস্টিক তৈরি করতে পারেনি। ১৯৭১ এর পর থেকে সেনাবাহিনীকে দুর্বল করার প্রচেষ্টা এবং সেনাবাহিনীকে সম্পূর্ন হটিয়ে দেওয়ার চক্রান্তের পর প্রতিবেশি দেশগুলোর নিকট তারা পরিচিত হয়েছে শুট করা কিংবা টার্গেট প্রেকটিসের উপকরন হিসেবে। আর এর পরবর্তীতে বর্ডারে গুলি করে মেরে ফেললেও প্রতিবেশীর কাছে কোনোরূপ জবাবদিহিতা কিংবা পালটা আক্রমণ না করা তাদের এই বিশ্বাস তৈরি করেছে যে এদের মেরে ফেললেও সমস্যা নেই। এভাবেই আমাদের মিস্টিক তৈরি হয়নি আর যতটুকু হয়েছে ভেঙে দেওয়া হয়েছে তাও।

সত্যি বলতে ইন্ডিয়া যদি চীন, নর্থ কোরিয়া কিংবা আফগানেও বাঁধ খুলে বন্যা তৈরি করার সুযোগ পায় তাহলেও সে করবে না। কারন তার বিশ্বাস এতে সে চরম বাধা এবং পালটা আক্রমণের শিকার হবে। আমাদেরও এই মিস্টিক অর্জন করতে হবে। আমাদেরও নিজেদের এমনভাবে তৈরি করতে হবে যেন শত্রু আমাদের কথা কল্পনা করেই ভয় পায়। সে যেন মনে করে বাঁধ ছাড়লে বর্ডারে জওয়ানদের তাজা রাখা হবেনা, সেভেন সিস্টার্সকে শান্ত থাকতে দেওয়া হবে না, গুপ্তহামলার বাহিনীগুলোকে ভদ্রভাবে সাজিয়ে রাখা হবেনা।

এরকমটা করা গেলে মিস্টিক পূনরুদ্ধার করা সম্ভব, শত্রুর বুকে ভীতি তৈরি করা সম্ভব। তাছাড়া বাকি সব সমাধান মেকি। যুদ্ধে ভায়োলেন্স বলতে কিছু থাকেনা কিন্তু যদি থাকে তাহলে “ভায়োলেন্স ইজ দা আল্টিমেট ওয়েপন”

"শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন"

-- সংগ্রহীত

22/08/2024
12/08/2024

যারা দেশের ভিন্ন জায়গায় চাঁদাবাজি ও লুটপাট করতেছে তাদের ছবিসহ পোস্ট করুন, এদেরকে সকলের কাছে চিহ্নিত করে দিন, তাহলে এদের সকলে মিলে প্রতিহত করতে সহজ হবে।

কমেন্ট লিংক দিয়ে দিচ্ছি সবাই সেই Group এ পোস্ট করবেন, আর আপনার পরিচিত সবাইকে সেই Group এ জয়েন করতে বলবেন।

খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে এদের নিয়ে কাজ না করলে রাষ্ট্রের পরিস্থিতি আরো খারাপ দিকে চলে যাবে।

আমরা ছাত্র ছাত্রী সমাজ, এটা কোন ভাবেই করার সুযোগ দিবো না ইনশাআল্লাহ।



05/08/2024

স্বাধীন হওয়ার যে কি আনন্দ,
সেটা আজ এই দিন না আসলে,
জীবনেও বুঝতে পারতাম না।

আলহামদুলিল্লাহ্
৫ই আগষ্ট, ২০২৪ইং

03/08/2024

সমসাময়িক খুবই গুরুত্বপূর্ণ তথ্যবহুল আলোচনা, ইতিহাস সম্পর্কে কিছু জ্ঞান লাভ করতে পারবেন।


-স্বামীর সঙ্গে ঝগড়া করে বাপের বাড়িতে এসেছিস্বামীর সঙ্গে ঝগড়া করে বাপের বাড়িতে এসে বলেছিলাম, "তোমার সংসার করবো না।" স্বাম...
25/06/2024

-স্বামীর সঙ্গে ঝগড়া করে বাপের বাড়িতে এসেছি
স্বামীর সঙ্গে ঝগড়া করে বাপের বাড়িতে এসে বলেছিলাম, "তোমার সংসার করবো না।" স্বামী তখন নির্বাক হয়ে শুধু চেয়ে ছিল।

বাড়িতে পৌঁছাতেই ভাইয়া প্রশ্ন করল, "কী ব্যাপার আয়েশা, তুই হঠাৎ বাড়িতে?"

"কেন, আমি কি আসতে পারি না? নাকি আসা নিষেধ?"

"না, তা বলিনি। তুই তো সাধারণত আসার আগে জানিয়ে আসিস। আজ বলিসনি তাই জিজ্ঞেস করলাম।"

"ওহ, আচ্ছা, আমি একটু বিশ্রাম নিচ্ছি।"

ভাইয়া তখন বলল, "ঠিক আছে, তুই বিশ্রাম কর, আমি বাজার থেকে কিছু নিয়ে আসি।"

এমন মুহূর্তে ভাবি বলে উঠল, "বাহ, দরদ দেখি উতলে পড়ছে বোনের জন্য! আমার বাবা-মা এলে বাজারে যাওয়ার নাম গন্ধ থাকে না। আর বোন বাড়িতে আসতেই বাজারে চলে যাচ্ছে। বলছি, পকেটে টাকা আছে তো? নাকি বাচ্চার স্কুলের টাকা নিয়ে যাচ্ছ?"

ভাবির এমন কথায় ভাইয়া বলল, "আরে, এমন করে বলছ কেন বুঝলাম না।"

"তোমাকে বাজারে যেতে হবে না। বাসায় যা আছে আয়েশাও সেটাই খাবে। ওই টাকাটা নষ্ট করো না।"

ভাবির মুখে এসব কথা শুনে আমি কিছু বলব কি ভেবে পাচ্ছিলাম না। পৃথিবীতে এই ভাইটি ছাড়া আর কেউ নেই আমার। বাবা-মা অনেক আগেই মারা গেছেন।

"ভাইয়া, থাক, বাজারে যেও না। আমি থাকার জন্য আসিনি। এই দিকে যাচ্ছিলাম তাই ভাবলাম তোমাদের দেখে যাই। এখন তো দেখা হলো, আমি চলে যাচ্ছি।"

"মানে এখনই যাবি?"

"হ্যাঁ ভাইয়া, এখনই যেতে হবে। আচ্ছা ভাবি, ভালো থাকবেন। সময় পেলে আমার বাড়িতে আসবেন ঘুরতে।"

"আচ্ছা।"

এরপর আর একটি কথাও না বলে সোজা স্বামীর বাড়িতে চলে এলাম। স্বামী আমাকে দেখে মিটমিট করে হাসছে।

"হাসার কিছু নেই। ভালোবাসি বলেই ফিরে এসেছি।"

"হ্যাঁ জানি, শোন, তুমি রান্না বসাও, আমি বাজার থেকে কেনাকাটা করে আসছি।"

আসলেই, বিয়ের পরে যদি সুখের কোনো স্থান থাকে, সেটা স্বামীর বাড়ি। স্বামীর বাড়ি থেকে ঝগড়া করে একবার নিজের বাবার বাড়িতে যান, বাস্তবতা বুঝবেন। কে আপন আর কে পর, তা স্পষ্ট হয়ে যায়

08/06/2024

😅

Address

Bhatiari/Hathazari Link Road
Chittagong
4315

Telephone

+8801822237342

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tech Saves Time posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Tech Saves Time:

Videos

Share