অক্ষরম্ - अक्षरम्

অক্ষরম্ - अक्षरम् একটি সনাতন ধর্মীয় গ্রন্থ প্রকাশনা সংস্থা

অক্ষরম্‌ এর পক্ষ হতে সকলকে জানাই মহালয়ার গৈরিক শুভেচ্ছা।🪷শুভ মহালয়া🪷   #মহালয়া      #অক্ষরম্
21/09/2025

অক্ষরম্‌ এর পক্ষ হতে সকলকে জানাই মহালয়ার গৈরিক শুভেচ্ছা।

🪷শুভ মহালয়া🪷

#মহালয়া #অক্ষরম্

"ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কখনো মিথ্যা বলতেন না, এমনকি হাস্য পরিহাসেও না। সত্য ও ধর্মই তার মধ্যে নিত্য প্রতিষ্ঠিত ছিল।"মহাভারত অশ্...
16/08/2025

"ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কখনো মিথ্যা বলতেন না, এমনকি হাস্য পরিহাসেও না। সত্য ও ধর্মই তার মধ্যে নিত্য প্রতিষ্ঠিত ছিল।"
মহাভারত অশ্বমেধিক পর্ব ৬৩/১৮-২২

🪷🏵️শ্রীকৃষ্ণের জন্ম তিথিতে সকলকে জানাই গৈরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন🏵️🪷

অক্ষরম্ - अक्षरम्
বিদ্যয়া বিন্দতেঽমৃতম্

28/06/2025

যদি সত্যতা তুলে ধরার সাহস না থাকে, ধিক্কার আপনাদের সাংবাদিকতাকে

অক্ষরমের পক্ষ থেকে সবাইকে রথযাত্রা ২০২৫'র শুভেচ্ছা।অক্ষরম্ - Aksharamবিদ্যয়া বিন্দতেঽমৃতম্
27/06/2025

অক্ষরমের পক্ষ থেকে সবাইকে রথযাত্রা ২০২৫'র শুভেচ্ছা।

অক্ষরম্ - Aksharam
বিদ্যয়া বিন্দতেঽমৃতম্

আত্মানম্ রথিনম্ বিদ্ধি শরীরম্ রথমেব তু।
বুদ্ধিম্ তু সারথিম্ বিদ্ধি মনঃ প্রগ্রহমেবচ॥
ইন্দ্রিয়ানি হয়ানাহুর্বিষয়াম্স্তেষু গোচরান।
আত্মেন্দ্রিয়মনোয়োক্তম্ ভোক্তেত্যাহুর্মনীষিনঃ॥
(কঠোপনিষদ ১/৩/৩-৪)

ভাবার্থ- আমাদের শরীর হল রথ, আর আত্মা সেই রথী, আমাদের বুদ্ধি সেই রথের সারথী, মন হল লাগাম এবং ইন্দ্রিয় হল অশ্ব;
মনীষীগণ বুদ্ধিরুপী সারথির নিয়ন্ত্রনে মন ও ইন্দ্রিয়কে বশীভূত করে জীবন পরিচালনার মাধ্যমে পরমাত্মামুখে গমন করে তাঁর আশ্রয় লাভ করে।

অক্ষরমের পক্ষ থেকে সবাইকে রথযাত্রা ২০২৫'র শুভেচ্ছা।
অক্ষরম্ - अक्षरम्
বিদ্যয়া বিন্দতেঽমৃতম্

#উৎসব #রথ #অক্ষরম

26/06/2025
এ আর যাই হোক, ধর্ম হতে পারে না। অক্ষরম্বিদ্যয়া বিন্দতেঽমৃতম্
24/04/2025

এ আর যাই হোক, ধর্ম হতে পারে না।

অক্ষরম্
বিদ্যয়া বিন্দতেঽমৃতম্

সকলকে চৈত্র সংক্রান্তির শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন🏵️🌼অক্ষরম্বিদ্যয়া বিন্দতেঽমৃতম্
14/04/2025

সকলকে চৈত্র সংক্রান্তির শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন🏵️🌼

অক্ষরম্
বিদ্যয়া বিন্দতেঽমৃতম্

বাংলা নববর্ষ vs. হিন্দু নববর্ষ

প্রথমেই সকলকে জানাই চৈত্র সংক্রান্তির আন্তরিক শুভেচ্ছা।

আজকের প্রসঙ্গ হলো বাংলা নববর্ষ বনাম হিন্দু নববর্ষ। হিন্দু নববর্ষ আসলে কী? হিন্দু নববর্ষ বলতে মূলত ‘বৈদিক নববর্ষ’কে বোঝানো হয়। যা প্রতিবছর চৈত্র মাসের শুক্লা প্রতিপদ তিথিতে সেই বৈদিক যুগ হতেই পালিত হয়ে আসছে। কারণ, সনাতনী তথা বৈদিক পরম্পরা অনুসারে বছরের প্রথম মাস শুরু হয় চৈত্র মাসের শুক্লা প্রতিপদ তিথি হতে এবং শেষ হয় ফাল্গুন মাসের কৃষ্ণা অমাবস্যা দিয়ে। যা এবছর ৩০মার্চ, ২০২৫ইংরেজি তারিখে পালিত হয়েছিলো। এটি মূলত চান্দ্র-সৌর বর্ষ।

৫৬খ্রিস্টপূর্বাব্দের চৈত্র মাসের শুক্লা প্রতিপদ তিথিতে এই আর্যাবর্তের মহান চক্রবর্তী সম্রাট বিক্রমাদিত্যের রাজ্যাভিষেকও হয়েছিলো, তাই সম্রাট দিবসটিকে স্মরণীয় করে রাখার উদ্দেশ্যে সেদিন থেকেই ‘বিক্রম সংবৎ’ নামে একটি নতুন বর্ষপঞ্জিকার প্রবর্তন করেন এবং তদনুসারে বর্তমানে ২০৮২বিক্রম সংবৎ চলছে।

এখন আপনাদের মাথায় আসতে পারে যে, তাহলে পয়লা বৈশাখে কেনো আমরা নববর্ষ পালন করি এবং এটাকে বাংলা নববর্ষই বা কেনো বলি! এর জন্যে আপনাদের একটু গভীরে যেতে হবে।

বাংলা নববর্ষ তথা পয়লা বৈশাখের প্রবর্তন করেন বঙ্গাধিপতি মহারাজ শশাঙ্ক। ৫৯৩খ্রিস্টাব্দের ১৫এপ্রিল তারিখে এই গৌড়বঙ্গে রাজ্যাভিষেক হয়েছিলো বঙ্গাধিপতি মহারাজ শশাঙ্কের, আর বৈদিক বর্ষ হিসেবে সেদিন ছিলো ‘পয়লা বৈশাখ’। তাই রাজ্যাভিষেকের এই দিনকে স্মরণীয় করার জন্যে তিনি সেদিন থেকেই পয়লা বৈশাখকেই বছরের প্রথম দিন ধরে বাংলা অঞ্চলের জন্যে নতুন একটি বর্ষ তথা পঞ্জিকার প্রবর্তন করেছিলেন, যা ‘বঙ্গাব্দ বা বাংলা সন’ নামে পরিচিত। আর সে হিসাবে আগত বছরটি হবে ১৪৩২বঙ্গাব্দ।

আবার বিজ্ঞানসম্মতভাবেও সূর্য যেইদিন Eliptic এ ৩ ডিগ্রী ২০ মিনিট অক্ষাংশে বিশাখা বা Librae নামক নক্ষত্রের সাথে এক সরলরেখায় অবস্থান নেবে তখন থেকে পহেলা বৈশাখ শুরু হবে আর এই অবস্থানের সূচনা হবে আগামীকাল সূর্যোদয়ের সময় অর্থাৎ বৈজ্ঞানিকভাবেই বৈশাখ মাসের শুরু তথা পয়লা বৈশাখ বা পহেলা বৈশাখ হল আগামীকাল (১৫ এপ্রিল), আজ (১৪ এপ্রিল) নয়। তাহলে বাংলাদেশে কেন তা আজকে (১৪ এপ্রিল) পালন করা হচ্ছে?

এখন আসি যারা বেশ কয়েকবছর ধরে এই পয়লা বৈশাখকে হিন্দুদের উৎসব, হিন্দুয়ানী বা হিন্দুদের নববর্ষ বলে প্রচার করছে তাদের নিয়ে। তারা তাদের এই প্রচারের ভিত্তি হিসেবে চৈত্র সংক্রান্তিতে সনাতনী হিন্দুদের দ্বারা পালিত বিভিন্ন পূজা (যেমনঃ চড়কপূজা, নীলপূজা, শিবের গাঁজন ও ক্ষেত্রপালের পূজা প্রভৃতি) ও হিন্দু ব্যবসায়ীদের হালখাতাকে তুলে ধরে। তো তাদের উদ্দেশ্যে বলে রাখি যে, বাংলা সনের এই বারোটা মাস কিন্তু শুধু বাংলার জন্যে নয় বরং সমগ্র বিশ্বের জন্যেই বৈদিক ঋষিরা প্রবর্তন করেছিলো; আর এই বারো মাসের নামকরণ করা হয়েছিলো মহাকাশের ২৭টি নক্ষত্রের নামের সাথে মিলিয়ে, যেমনঃ বিশাখা থেকে বৈশাখ, জ্যেষ্ঠা থেকে জৈষ্ঠ্য, পূর্ব ও উত্তরাষাঢ়া থেকে আষাঢ়, শ্রবণা থেকে শ্রাবণ, উত্তর ও পূর্বভাদ্রপদ থেকে ভাদ্র, অশ্বিনী থেকে আশ্বিন, কৃত্তিকা থেকে কার্তিক, মৃগশিরা থেকে অগ্রহায়ণ, পুষ্যা থেকে পৌষ, মঘা থেকে মাঘ, পূর্ব ও উত্তরফাল্গুনী থেকে ফাল্গুন ও চিত্রা থেকে চৈত্র প্রভৃতি। আবার এই নক্ষত্রগুলোর নাম এসেছে পবিত্র অথর্ববেদের নক্ষত্রসূক্ত হতে আর নক্ষত্রগুলোতে চন্দ্রের অবস্থানের ভিত্তিতেই তিথি নির্ধারিত হয়, যা সনাতনীদের বিভিন্ন পূজা-পার্বণ তথা সনাতনী বা বৈদিক পরম্পরার অবিচ্ছেদ্য অংশ। আর সংক্রান্তিতে বিভিন্ন পুজো তথা যাগ-যজ্ঞের প্রচলন সনাতনীদের মধ্যে সেই বৈদিককাল থেকেই প্রচলিত। তাই আপনারা দেখবেন যে, আজকের দিনে এই ভারতীয় উপমহাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন নামে [যেমনঃ বাংলা অঞ্চলে চড়কপূজা, নীলপূজা, শিবের গাঁজন ও ক্ষেত্রপালের পূজা প্রভৃতি; দক্ষিণ ভারতে পুতাণ্ডি, পোঙ্গল ও বিশু এবং আসামে বিহু আর পার্বত্য চট্টগ্রামের আদিবাসীদের (আদিবাসীরা বেশিরভাগই বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের মানুষ) বৈসুখ, বিজু ও সাংগ্রাই একত্রে বৈসাবি প্রভৃতি] উৎসবের আয়োজন করা হয়।

আর রইলো বাকি পয়লা বৈশাখের হিন্দু উৎসব হওয়ার প্রসঙ্গ। তাহলে বলতে হয় যে, পয়লা বৈশাখ নিয়ে বাংলা নববর্ষ তথা বঙ্গাব্দ শুধুমাত্র তার নিজের রাজ্য তথা বাংলা অঞ্চলের মানুষের জন্যেই বঙ্গাধিপতি মহারাজ শশাঙ্ক প্রবর্তন করেছিলেন; যিনি ছিলেন এই গৌড়বঙ্গের প্রথম স্বাধীন ও সার্বভৌম রাজা, যার রাজ্যের বিস্তার ছিলো বাংলা-বিহার-উড়িষ্যা-ভুবনেশ্বরসহ সুবিশাল অঞ্চলে এবং রাজধানী ছিলো কর্ণসুবর্ণ; যা বর্তমান বাংলাদেশেরই একটি অংশ। মহাসামন্তরাজ শশাঙ্কই প্রথম পয়লা বৈশাখ নিয়ে বাংলা নববর্ষের বর্ষপঞ্জিকা তৈরী করেছিলেন ও এই বাংলার সকল মানুষের জন্যে তা প্রবর্তন করেছিলেন আর তখন থেকেই ১৫এপ্রিলে (অধিবর্ষে ১৪এপ্রিল) পয়লা বৈশাখ পালিত হয়। আর যখন থেকে এই বঙ্গাব্দের শুরু হয়েছে তখন কোনো মোঘল বাদশাহর ছায়াও এই উপমহাদেশে পড়েনি, তাই দয়া করে কেউ আর বাংলা সনের প্রবর্তক হিসেবে আকবরের নাম নিতে যাবেন না এবং এ প্রসঙ্গে আমাদের বিস্তারিত আর্টিকেলও বহুপূর্বেই পেজে আপলোড করা রয়েছে।

আরে! তাহলে বাংলা সনের প্রবর্তক হিসেবে আকবরের নাম কোত্থেকে এলো? চলুন তবে এটারও মীমাংসা করে নিই।

এই ভারতীয় উপমহাদেশে মোঘল শাসন শুরু হলে মোঘলরা তাদের ধর্মীয় দৃষ্টিকোন বিবেচনায় হিজরী ক্যালেন্ডার অনুসারে দেশ চালাতে শুরু করে। কিন্তু তারা এতে মারাত্মক অসুবিধার সম্মুখীন হলেন। কেননা হিজরী ক্যালেন্ডারের সাথে ঋতু, ফসল ফলন কিছুই মেলেনা যার কারনে কর সংগ্রহ প্রায় অসম্ভব হয়ে পরে। এমতাবস্থায় মোঘল সম্রাট আকবর পুনরায় ভারতীয় বৈদিক বর্ষপঞ্জিকা চালু করেন যাকে ফসল উৎপাদনের সময় নির্দেশ করতে পারার গুনের কারনে ‘ফসলি সন’ বলা হত; সম্রাট আকবরের এই কাজের মাধ্যমে ভারতীয় তথা বৈদিক বর্ষপঞ্জির গুরুত্বও বোঝা যায়। আর যেহেতু ভারতীয় বৈদিক বর্ষপঞ্জির সাথে বাংলা বর্ষপঞ্জিরও মিল রয়েছে তাই হয়তো অনেকেই বাংলা সনের প্রবর্তক হিসেবে আকবরের নাম নিয়ে থাকে। তবে বলে রাখা ভালো যে, আকবর কখনোই সমগ্র বাংলা অঞ্চলে একত্রে আধিপত্য বিস্তার করতে সক্ষম হয়নি। বাংলা অঞ্চলে সে সময়ে বেশিরভাগ অঞ্চল স্বাধীনভাবেই মহারাজা প্রতাপাদিত্য, বারো ভুঁইয়া ও আফগানিরা শাসন করছিলো।

তারপর ১৯৭১এ পাকিস্তান ভাগের পর এই ক্যালেন্ডারটিতে ভারতবিরোধী স্রোতের কারনে কিছু পরিবর্তন আনার চিন্তা করা হয়।

১৯৬৬ সালের ১৭ই ফেব্রুয়ারী ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ'র নেতৃত্বে গঠিত কমিটি একে সম্পূর্ণ ইংরেজী ক্যালেন্ডারের অনুকরণে সাজানোর প্রস্তাব দেন এবং ফলস্বরূপ এর স্বকীয়তা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

তাদের প্রস্তাবনাগুলো ছিল এরূপ-

১. বৈশাখ থেকে ভাদ্র পর্যন্ত প্রথম পাঁচ মাস ৩১ দিনে হবে।

২.চৈত্র থেকে আশ্বিন পরবর্তী সাতমাস ৩০ দিনে হবে।

৩.প্রতি অধিবর্ষে (Leap year) ফাল্গুন মাসের সাথে এক দিন যুক্ত হবে।

পরবর্তীতে ১৯৮৭ সালে রাষ্ট্রপতি এরশাদ পয়লা বৈশাখ যাতে 'হিন্দু ক্যালেন্ডার' এর সাথে না মেলে সেজন্য পয়লা বৈশাখকে রাষ্ট্রীয়ভাবেই একদিন আগে ১৪ই এপ্রিল নির্দিষ্ট করে দেন। সেজন্যই বাংলাদেশের হিন্দুদের দুবার এই পয়লা বৈশাখ পালন করতে হয়। একবার বাংলাদেশী হিসেবে ১৪ তারিখ যা প্রকৃতপক্ষে অন্যায়ভাবেই প্রযোজ্য করা হয়েছে আর একবার ১৫ই এপ্রিল যা ঐতিহাসিক ও বৈজ্ঞানিকভাবেই ধ্রুব সত্য। অবশ্য কয়টা জাতিই বা নববর্ষ দুদিন পালনের এই দূর্লভ সুযোগ পায়!

তাই পরিশেষে বলতে চাই যে, বাংলা নববর্ষ বা বঙ্গাব্দ বা পয়লা বৈশাখ হলো বাংলার মানুষ তথা পুরো উপমহাদেশের উৎসব; শুধুমাত্র কোনো নির্দিষ্ট ধর্মীয় সম্প্রদায়ের নয়। তবে কোনো সম্প্রদায় এই দিনকে বিশেষভাবে পালন করতেই পারে, এটা একান্তই তাদের ব্যক্তিগত ইচ্ছে।

সর্বোপরি, সকলকে জানাই চৈত্র সংক্রান্তির শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন🏵️🌼

অক্ষরম্ - Aksharam
বিদ্যয়া বিন্দতেঽমৃতম্

12/04/2025

সকলকে জানাই অক্ষরম্'র পক্ষ হতে হনুমান জয়ন্তীর গৈরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন❤️

অক্ষরম্
বিদ্যয়া বিন্দতেঽমৃতম্

বর্তমানে যে ভিডিওটি অনলাইনে ছড়িয়ে পড়ছে টা Ai দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। জলে নিমজ্জিত দ্বারকা নগরীর যে আসল ছবিগুলো আমরা খুঁজে...
11/04/2025

বর্তমানে যে ভিডিওটি অনলাইনে ছড়িয়ে পড়ছে টা Ai দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। জলে নিমজ্জিত দ্বারকা নগরীর যে আসল ছবিগুলো আমরা খুঁজে বের করার চেষ্টা করেছি। মূলপোস্টের কমেন্টবক্সে ছবিগুলো আলাদাভাবেও দেওয়া হয়েছে।

কার্বন ডেটিং ও থার্মো-লুমিনেসেন্স টেস্ট অনুসারে, দ্বারকা নগরী প্রায় ৩৫০০–৪০০০ বছর পুরোনো। অর্থাৎ খ্রিস্টপূর্ব ২০০০–১৫০০ সালের পূর্বেও এই শহরটির অস্তিত্ব ছিল। গবেষকরা ধারণা করছেন, খ্রিস্টপূর্ব ১৫০০–১৪০০ সালের মধ্যে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বেড়ে এক বা একাধিক ভয়াবহ প্লাবনের কারণে শহরটি ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়।

১৯৮৩ সাল থেকে ভারতের আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে (ASI) এবং ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ওশেনোগ্রাফি (NIO) যৌথভাবে গুজরাট উপকূলের আরব সাগরের তলদেশে অনুসন্ধান চালায়। এতে প্রায় ১৫ মিটার গভীরে একটি ডুবে যাওয়া প্রাচীন শহরের ধ্বংসাবশেষ, পাথরের কাঠামো, নৌযান সংলগ্ন অবকাঠামো, সিরামিকের টুকরো, এবং নির্মাণ সামগ্রী পাওয়া যায়। যা থেকে দ্বারকা নগরীর স্পষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায়।

বর্তমানে যে ভিডিওটি অনলাইনে ছড়িয়ে পড়ছে টা Ai দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। জলে নিমজ্জিত দ্বারকা নগরীর যে আসল ছবিগুলো আমরা খুঁজে বের করার চেষ্টা করেছি। অনলাইনে উপলব্ধ ছবির সংখ্যা খুবই কম। আমাদের খুঁজে পাওয়া সকল ছবিই আমরা আপনাদের দেখানোর চেষ্টা করছি।

অক্ষরম্ - Aksharam
বিদ্যয়া বিন্দতেঽমৃতম্

#দ্বারকা #শ্রীকৃষ্ণ

যে ধ্বজাতে কাঁপন তোলে, তাই আমাদের বিজয় নিশান 🚩অটল ধর্মধ্বজা অক্ষরম্ - अक्षरम्বিদ্যয়া বিন্দতেঽমৃতম্
01/11/2024

যে ধ্বজাতে কাঁপন তোলে, তাই আমাদের বিজয় নিশান 🚩

অটল ধর্মধ্বজা
অক্ষরম্ - अक्षरम्
বিদ্যয়া বিন্দতেঽমৃতম্

25/10/2024

জেগেছে রে জেগেছে.....

চট্টগ্রাম লালদিঘী মাঠের মহাসমাবেশ

অক্ষরম্ - अक्षरम्
বিদ্যয়া বিন্দতেঽমৃতম্

সনাতনীদের ঐক্যে জনসমুদ্র আজকের লালদিঘীঅক্ষরম্ - अक्षरम्বিদ্যয়া বিন্দতেঽমৃতম্
25/10/2024

সনাতনীদের ঐক্যে জনসমুদ্র আজকের লালদিঘী

অক্ষরম্ - अक्षरम्
বিদ্যয়া বিন্দতেঽমৃতম্

Address

Chittagong

Opening Hours

Monday 09:00 - 22:00
Tuesday 09:00 - 22:00
Wednesday 09:00 - 22:00
Thursday 09:00 - 22:00
Friday 09:00 - 22:00
Saturday 09:00 - 22:00
Sunday 09:00 - 22:00

Telephone

+8801301019763

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when অক্ষরম্ - अक्षरम् posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to অক্ষরম্ - अक्षरम्:

Share

Category