Ctgcampus.com

Ctgcampus.com চট্টগ্রামের শিক্ষা ভিত্তিক প্রথম পোর্টাল... Bulk SMS in Chittagong.

রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ভিসি নিযুক্ত হলেন আতিউর রহমান।
09/01/2025

রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ভিসি নিযুক্ত হলেন আতিউর রহমান।

২০২৫ সেশনের জন্য ছাত্রশিবির চট্টগ্রাম  মহানগর উত্তর শাখার সেটআপ সম্পন্ন:সভাপতি :     তানজির হোসেন জুয়েল সেক্রেটারি :   ম...
08/01/2025

২০২৫ সেশনের জন্য ছাত্রশিবির চট্টগ্রাম মহানগর উত্তর শাখার সেটআপ সম্পন্ন:

সভাপতি : তানজির হোসেন জুয়েল
সেক্রেটারি : মুমিনুল হক
সাংগঠনিক সম্পাদক : খুররম মুরাদ

17/12/2024
16/12/2024

তরুণরাই আগামীর বাংলাদেশ গড়বে: ড. মির্যা গালিব

ইডেন কলেজ ছাত্রলীগ সভাপতি রিভা গ্রেপ্তার  #ছাত্রলীগ
16/12/2024

ইডেন কলেজ ছাত্রলীগ সভাপতি রিভা গ্রেপ্তার

#ছাত্রলীগ

28/11/2024

Freshers Reception & Career Guideline Program | জাহিদুল ইসলাম | চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
দেশপ্রেমিক নাগরিক গঠনের প্রত্যয়ে নবীন শিক্ষার্থীদের নিয়ে ছাত্রশিবিরের কর্মসূচি

নবীন শিক্ষার্থীদের নিয়ে 'Freshers Reception & Career Guideline Program'-এর আয়োজন করে ইসলামী ছাত্রশিবির, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখা। ২০২৩-২৪ সেশনের (১ম বর্ষ) শিক্ষার্থীদের বরণ করে নিতে এ আয়োজন করা হয়। নতুন মুখগুলোকে আগামীর বাংলাদেশের কারিগর হিসেবে গড়ে তুলতে সৎ, দক্ষ, দেশপ্রেমিক নাগরিক তৈরীর ভিশন নিয়ে ছাত্রশিবির এগিয়ে যাচ্ছে।

নতুন বন্ধুদের বরণ করে নিতে আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি জেনারেল জাহিদুল ইসলাম।


See less

শহীদ অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফ এর ৩য় নামাজে জানাজা লোহাগাড়া শাহপীর স্কুল মাঠ প্রাঙ্গণে আজ দুপুর ২.৩০ এ অনুষ্ঠিত হইবে।...
27/11/2024

শহীদ অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফ এর ৩য় নামাজে জানাজা লোহাগাড়া শাহপীর স্কুল মাঠ প্রাঙ্গণে আজ দুপুর ২.৩০ এ অনুষ্ঠিত হইবে।
সর্বসম্মতিক্রমে এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।

আর সর্বশেষ ৪র্থ জানাযা হবে বাদে আছর
শহীদের বাড়ি চুনতি ফারাঙ্গাতে হবে...

চট্টগ্রাম-এ যেখানে মেয়েদের নামাজের ব্যবস্থা আছে : ★ চকবাজার : কেয়ারিতে এবং বালি আর্কেডে ২য় তলায়। মতি টাওয়ার, মতি কম...
20/11/2024

চট্টগ্রাম-এ যেখানে মেয়েদের নামাজের ব্যবস্থা আছে :

★ চকবাজার : কেয়ারিতে এবং বালি আর্কেডে ২য় তলায়। মতি টাওয়ার, মতি কমপ্লেক্স ৩য় তলা।

★ মুরাদপুর : ফুট ওভারব্রিজ এর পাশের গলিতে (চকবাজারে যেতে যেখানে সিএনজি দাঁড়ায় এর একটু সামনে গেলেই গলিটা দেখা যাবে) মসজিদের আলাদা একটা রুমে।

★ নিউ মার্কেট : (গোলাম রসুল মার্কেট এর ৪র্থ তলায়)।

★ হকার্স মার্কেটে (কোণায় একটা মসজিদ আছে আল মসজিদ বায়তুল্লাহ)। দোকানদারদের জিজ্ঞেস করলে দেখিয়ে দিবে।

★ টেরিবাজারে ও আছে আমার নাম মনে নেই। এই জায়গায় নামাজের স্থান খুঁজতে গিয়ে অনেক কষ্ট হয়েছে, তবে যেখানে পড়ছি মহিলাদের ওযুর আলাদা ব্যবস্থা ছিল না।

এছাড়া টেরিবাজার সেন্টার প্লাসে ও ইসলামী ব্যাংক শাখায় সালাত এর ব্যবস্থা আছে।

★ প্রবর্তক মোড় : আফমি প্লাজা একদম টপ ফ্লোরে, এছাড়াও মিমি সুপার মার্কেটে আছে।

★ জিইসি : সানমারে, ইউনেস্কো, সেন্ট্রাল প্লাজাতে।

★ আগ্রাবাদ : লাকি প্লাজার ৫ম তলাতে আর আখতারুজ্জামান সেন্টারের নিচ তলাতে নামাজের জায়গা আছে।

★ ২ নং গেইট : ফিনলেতে ব্যবস্থা আছে।

★ কাজীর দেউড়ি : ভিআইপি টাওয়ার।

★ লালখান বাজার মোড় : আমিন সেন্টারের ২য় তলায়।

★ আন্দরকিল্লা : শাহী জামে মসজিদের পূর্ব গেইট দিয়ে উঠে হাতের বামে।

★ মেহেদীবাগ : বড় মসজিদ এর ২য় তলায়।

★ শেভরণ হাসপাতালের পাশে বেলভিউ হাসপাতালের ২য় তলায় ব্যবস্থা আছে।

★ পতেঙ্গা : বীচে ও ব্যবস্থা আছে, এছাড়া বার্মিজ মার্কেটের অপজিটে ও আছে।

★ এয়ারপোর্টে ও ব্যবস্থা আছে।

★ জামালখান এর চেরাগি মোড়েও আছে। ফুলের দোকানের অপজিটে মসজিদ আছে ওখানে মেয়েরা নামাজ পড়তে পারে উপরের তলায়।

★ পার্কভিউ হাসপাতালে আছে।

★ কাটগড় : বীচ সংলগ্ন মসজিদের নিচ তলায়।

নতুন ব্রিজ, রাহাত্তারপুল, কালামিয়া বাজার, বহদ্দারহাট, গোল পাহাড় — এসব জায়গায় নামাজের ব্যবস্থা কোথায় আছে যারা জানেন কমেন্ট সেকশনে জানাতে পারেন ইনশাআল্লাহ। আমরা আপডেট করে দিবো।
collected

13/09/2024
একটু সময় নিয়ে লেখাটি পড়ে জেনে নিয়েন প্রফেসর ড, মুহাম্মদ ইউনুস সম্পর্কে কিছু তথ্য!বাংলার ইতিহাসে গত ৯০ বছরে জন্ম নেয়া গ্...
13/09/2024

একটু সময় নিয়ে লেখাটি পড়ে জেনে নিয়েন প্রফেসর ড, মুহাম্মদ ইউনুস সম্পর্কে কিছু তথ্য!

বাংলার ইতিহাসে গত ৯০ বছরে জন্ম নেয়া গ্লোবাল সেলিব্রেটি হলেন প্রফেসর ড, মোহাম্মদ ইউনুস। এ দেশের বেশীরভাগ লোকই জানেন না কে এই প্রফেসর ড,মোহাম্মদ ইউনুস!
পৃথিবীতে সবচেয়ে সম্মানজনক পুরস্কার নোবেল,সেটা তো নিশ্চয়ই জানেন ৷ সম্মানসূচক নোবেলের পরে কোন পুরস্কারের অবস্থান কি তা কি জানেন?

১.নোবেল
২.মার্কিন প্রসিডেন্সিয়াল এওয়ার্ড
৩.মার্কিন কংগ্রেশনাল এওয়ার্ড

পৃথিবীর ইতিহাসে উপরের ৩ টি পুরস্কারই জিতেছেন এমন মানুষ আছে বা ছিলেন মাত্র ১২ জন! বুঝতেই পারছেন পরের লাইনটা কি হবে ৷ হ্যা, সেই ১২ জনের একজন হলেন আমাদের এ দেশেরই সন্তান প্রফেসর ড, মোহাম্মদ ইউনুস।

মেসিকে নিশ্চয়ই চিনেন! যদি বলি লিওনেল মেসি লাইনে দাড়িয়ে অপেক্ষায় ছিলেন প্রফেসর ড, ইউনুসের সাথে ছবি তোলার জন্য,বিশ্বাস হয়? বিশ্বাস না হলেও কথা কিন্তু সত্য! অলিম্পিক গেমস পৃথিবীর সম্মানজনক প্রতিযোগিতার একটি। আর অলিম্পিকে সবচেয়ে সম্মানিত
অতিথি হলেন মশাল বাহক, জাপানে অনুষ্ঠিত ২০২০ অলিম্পিকে মশাল বাহক ছিলেন প্রফেসর ড, মোহাম্মদ ইউনুস। আপনার কি মনে হয় যে জাপানীরা কোন কিছু না বুঝেই তাকে এই সম্মানে সম্মানিত করেছেন?

বর্তমানে বিশ্বের লিডিং ইন্টালেকচুয়ালদের তালিকায় টপ ১০ এর ভিতরে থাকেন ড, মোহাম্মদ ইউনূস। মুসলিম বিশ্বে নোবেল বিজয়ী ইউনূসের বিকল্প খুজে পাওয়া খুবই কঠিন, আর এই সম্মানিত মানুষটি হলেন আমাদের বাংলাদেশের সন্তান! এদেশে আবার কোনদিন এমন একজন ইউনুস জন্মাবে কিনা আমরা কেও বলতে পারিনা।

মাইক্রোসফটের বিল গেটস নিজে গাড়ি ড্রাইভ করে প্রফেসর ড, মুহাম্মদ ইউনূসকে সাথে নিয়ে পুরো সিলিকন ভ্যালি ঘুড়িয়ে দেখিয়েছিলেন। আর এই সম্মানিত লোকটি ঢাকা কোর্টের আট তলার এজলাশে যখনই হাজিরা দিতে আসতেন তখন কোর্ট বিল্ডিং এর লিফট তার জন্য বন্ধ করে দেয়া হতো। ৮২ বছর বয়সের এই আসামীকে হেঁটে হেঁটে আট তলার এজলাশে হাজিরা দিতে হয়েছে দির্ঘ্যদিন। আর এই অমানবিক আচরন গুলো করেছে এই বাংলাদেশেরই মানুষ রুপী কিছু অমানুষ৷

সারা পৃথিবীর ১০৭টা ইউনিভার্সিটিতে ড, মুহাম্মদ ইউনূস সেন্টার নামে একটি অফিস খোলা আছে। ইউনিভার্সিটিগুলো তাদের নিজেদের উদ্যোগেই এই অফিস গুলো খোলেছেন। এর প্রধান কারণ হচ্ছে তাঁর মাইক্রো-ফাইনান্স। যা তাঁকে এবং তাঁর গ্রামীন ব্যাংককে নোবেল শান্তি পুরষ্কার এনে দিয়েছিল।

ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূসকে বিশ্রীভাবে 'সুদখোর' ডাকা হয় বারবার। মজার ব্যাপার হচ্ছে- মুহাম্মদ ইউনূসকে যারা পছন্দ করেন তাদের বেশীরভাগ ও জানেন না যে মুহাম্মদ ইউনূসের সুদের কোন ব্যবসা নাই। গ্রামীণ ব্যাংক তার প্রতিষ্ঠিত ব্যাংক হলেও এই ব্যাংকে তাঁর এক টাকার মালিকানাও নাই, শেয়ারও নাই আর আগেও কখনো ছিল না ৷
জিনিসটা আপনার আমার কাছে আশ্চর্যজনক মনে হতে পারে। কিন্তু এটাই সত্যি। ড, মুহাম্মদ ইউনূসের মাইক্রো ফাইনান্সের ধারণার মূল ভিত্তিই হচ্ছে এটা। এই ব্যবসার কেউ মালিক হতে পারবে না সম্পূর্ণ ননপ্রফিট তথা অলাভজনক। এটাকে বলে সামাজিক ব্যবসা। নির্দিষ্ট কোনো মালিক নাই। জনগণই এর মালিক।

বাহির থেকে অনুদানের টাকা এনে গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ড, মুহাম্মদ ইউনূস কিন্তু নিজে প্রতিষ্ঠা করলেও এই প্রতিষ্ঠানে তার কোন মালিকানা রাখেননি। বরং এর ২৫% মালিকানা সরকারের, বাকি মালিকানা গরীব মানুষের। নিজের প্রতিষ্ঠিত ব্যাংকে ড, মুহাম্মদ ইউনূস মাত্র ৩০০ ডলার বেতনে চাকরী করতেন।

তিনি নিজে কোনো শেয়ার রাখেননি এবং এই কোম্পানীটিকে এমনভাবে প্রতিষ্ঠা করেছেন যাতে কেউ এর একক মালিক হতে না পারে। কোম্পানী অধ্যাদেশ ২৮ ধারা অনুযায়ী তিনি এটি রেজিস্ট্রেশন করেন।

শুধু যে গ্রামীন ব্যাংকে তিনি মালিকানা রাখেননি তা না। জর্জ সরোস, টেলিনর এদের এনে তিনি গ্রামীন টেলিকম প্রতিষ্ঠা করেন। তাঁর কথায় টেলিনর বাংলাদেশে আসে। এবং তাঁর কথায়ই তাঁর সব বিলিয়নিয়ার বন্ধুরা গরীবদের উন্নতির জন্য ফান্ড দেয়। তিনি গ্রামীন টেলিকম প্রতিষ্ঠা করেন। সেটাও অলাভজনক প্রতিষ্ঠান হিসেবেই। অনেকেই জানেন না গ্রামীন টেলিকমকে ননপ্রফিটেবল কোম্পানী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন ড, মুহাম্মদ ইউনূস। সেখানেও তিনি নিজের জন্য ১% মালিকানাও রাখেননি।
তিনি চাইলে ইজিলি ১০-১৫ পার্সেন্ট মালিকানা নিজের জন্য রেখে দিতে পারতেন। অথচ লাভের এক টাকাও যাতে নিজের কাছে না আসে, সেটা তিনি নিশ্চিত করেন।

তাঁর প্রতিষ্ঠিত সরকার নিয়ন্ত্রিত গ্রামীণ ব্যাংকে এখনো সুদের হার বাংলাদেশে সর্বনিম্ন। অথচ স্বাভাবিকভাবে আপনার মনে হবে গ্রামীন ব্যাংকের মত সুদ বোধহয় কেউ নেয় না। আর নিশ্চয় এই টাকায় প্রফিট করেন ড, ইউনূস!

আসলে আমাদের দেশের মানুষ এসব কল্পনাও করতে পারে না যে একজন মানুষ ব্যবসা করবে অথচ সেখান থেকে নিজে কোনো লাভ করবে না। এমন কথা আমরা ভাবতেই পারিনা। আমরা ভাবতে পারি কেবল টাকা কামানোর কথা।
যেমন ভাবে ডঃ মুহাম্মদ ইউনূস বলেন- টাকা কামানোতে আছে সুখশান্তি, অন্যের উপকারে আছে প্রশান্তি। ওনার ভাষায় 'নিজের জন্য টাকা কামানো হয়তো হ্যাপিনেস, অন্যের উপকার হচ্ছে সুপার হ্যাপিনেস।'

মুহাম্মদ ইউনূস মনে করেন, সবাই এককভাবে সম্পত্তির মালিক হতে থাকলে গরীব আরো গরীব হয়ে যাবে, ধনী আরো ধনী হবে। ফলে বিশ্বব্যবস্থা অচল হয়ে পড়বে। এই বিশ্বাস থেকেই সে সব ননপ্রফিট বা অলাভজনক প্রতিষ্ঠান তৈরী করেছেন, নিজের কোনো মালিকানা রাখেননি। এমনটা কি আপনি ভাবতে পারেন? আপনি বাংলাদেশের যেকোনো কোম্পানী দেখেন, তাদের সব নিজেদের মালিকানা।

কোম্পানীর গুলোর কথা বাদ দিলাম, এনজিও ব্র‍্যাক দেখেন মালিকানার প্রায় সবটুকুই ফজলে হাসান আবেদের পরিবারের। বড় বড় পদে পরিবারের সদস্যরা বসে আছে, যেন অফিস একটা টাকা কামানোর মেশিন। কিন্তু মুহাম্মদ ইউনূস সেটা করেননি। তাঁর প্রতিষ্ঠিত কোম্পানীতে নিজের বা পরিবারের কাউকে রাখেননি।

অথচ ডঃ মুহাম্মদ ইউনূস চাইলে এসব ব্যবসায় নিজের মালিকানা রেখে ইজিলি বিলিয়নিয়ার হয়ে যেতে পারতেন। খুব সহজ ছিল এটা তার জন্য।
তাঁর প্রায় সব বন্ধুবান্ধব বিলিয়নিয়ার, মাল্টি বিলিয়নিয়ার। তিনি সেদিকে যাননি। অনেকে প্রশ্ন করতে পারেন, তাহলে ডঃ মুহাম্মদ ইউনূসের আয়ের উৎস কী? আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি এটাও অনেকেই জানেন না।

ডঃ মুহাম্মদ ইউনূস হচ্ছেন পৃথিবীর ওয়ান অব দ্যা হায়েস্ট পেইড স্পীকার। স্পীচ দেয়ার জন্য ওনাকে বড় অংকের সম্মানি দিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। ওনার বক্তব্য শোনার জন্য খরচ করতে হয় ৭৫ হাজার থেকে ১ লাখ ডলার। কখনো আরো অনেক বেশী।

বিশ্বের নামীদামী প্রতিষ্ঠান গুলো ওনাকে নিয়ে যান ওনার বক্তব্য শুনতে। ওনাকে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের পরিকল্পনার জন্যও ডাকা হয়।
২০২৪ সালের ফ্রান্সে অনুষ্ঠিতব্য প্যারিস অলিম্পিকের আয়োজক কমিটির ৩ জনের একজন হচ্ছেন ডঃ মুহাম্মদ ইউনূস। সেখানে আরেকজন প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন ম্যাঁখ্রো।
২০২৬ ইতালী অলিম্পিকের জন্য ইতালীয়ানরা ওনাকে পাওয়ার জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছেন যাতে ওনি তাদেরকে পরামর্শ দেন।

এদিকে আমরা মনে করি গ্রামীন ব্যাংক আর গ্রামীন টেলিকমের মত প্রতিষ্ঠিত কোম্পানী থেকে না জানি কত শত শত কোটি টাকা পান তিনি। যেন গ্রামীন ব্যাংকের সুদগুলো সরকার খায় না, ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূসই সব খায়। এরা কখনো প্রকাশ্যে স্বীকারই করে না যে, এগুলোতে তার ০.০১% শেয়ারও নাই।

প্রফেসর ডঃমোহাম্মদ ইউনুস একটা বিশ্ববিদ্যালয় করতে চেয়েছিলেন বাংলাদেশে, কিন্তু অনুমতি পাননি। একটা আন্তর্জাতিক মানের বিশ্ববিদ্যালয় হতো। সে চাইলে পৃথিবীর সেরা সেরা প্রফেসররা সেখানে এসে ক্লাস নিয়ে যেতো। এমনকি সে ডাকলে বিল গেটস কিংবা আমেরিকান প্রেসিডেন্টও তাঁর ইউনিভার্সিটিতে স্পীচ দিতে চলে আসতেন। কিন্তু সেটা হতে দেয়া হয়নি শুধু মাত্র একজন মানুষের বেক্তিগত আক্রোশের কারনে।

ডঃ মুহাম্মদ ইউনূসকে যত জানবেন, আপনার মনে হবে- দেশ এবং জাতি হিসেবে আমরা এতোটাই অভাগা যে ডঃ মুহাম্মদ ইউনূসের মত একজন মানুষকে আমরা ডিজার্ভই করিনা।

একটা প্রশ্ন করি, আপনি কি জানতেন মুহাম্মদ ইউনূস গ্রামীনব্যাংক কিংবা গ্রামীন টেলিকমের মত ওনার প্রতিষ্ঠিত কোম্পানীতে নিজের জন্য কোনো শেয়ার রাখেননি? আসলে আমি নিজেও জানতামনা। ইন্টারনেট থেকে তথ্য গুলি পাওয়ার পর আমি নিজেও হতবাক হয়েছি। আর তাই মনে হয়েছে বাংলাদেশী হিসাবে আমাদের সবারই এই বেক্তিটি কে গভীর ভাবে জানা প্রয়োজন।

(ছবি ও তথ্যঃ ইন্টেরনেট। তথ্য গুলো সবার কাছে পৌঁছানোর জন্য লেখাটি শেয়ার করার অনুরুধ রইল)

22/08/2024

মুরাদপুর ফ্লাইওভার ব্রিজের নিচ থেকে...

চট্টগ্রামের গর্বিত সন্তান নোবেলজয়ীঅধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রধান উপদেষ্টা হচ্ছেন """""""""""""""""""""""""""""""""""""...
08/08/2024

চট্টগ্রামের গর্বিত সন্তান নোবেলজয়ী
অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রধান উপদেষ্টা হচ্ছেন
"""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""'""""""'

অধ্যাপক ডঃ মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশী নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ব্যাংকার ও অর্থনীতিবিদ। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের একজন শিক্ষক। তিনি ক্ষুদ্রঋণ ধারণার প্রবর্তক। অধ্যাপক ইউনূস গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা। মুহাম্মদ ইউনূস এবং তার প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংক যৌথভাবে ২০০৬ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন। তিনি প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে এই পুরস্কার লাভ করেন। ইউনূস বিশ্ব খাদ্য পুরস্কার সহ আরও জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার লাভ করেছেন।

জন্ম ও পরিবারঃ-
-------------------------
মুহাম্মদ ইউনূস ১৯৪০ সালের ২৮ জুন চট্টগ্রাম জেলার হাটহাজারী উপজেলার বাথুয়া গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম হাজী দুলা মিয়া সওদাগর, এবং মাতার নাম সুফিয়া খাতুন। মুহাম্মদ ইউনূসের সহধর্মিনী ডঃ আফরোজী ইউনুস। ব্যক্তিগত জীবনে মুহাম্মদ ইউনূস দুই কন্যার পিতা। মুহাম্মদ ইউনূসের ভাই মুহাম্মদ ইব্রাহিম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক এবং ছোট ভাই মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর একজন জনপ্রিয় টিভি ব্যক্তিত্ব।

শিক্ষা জীবনঃ-
--------------------
তাঁর প্রথম বিদ্যালয় মহাজন ফকিরের স্কুল। চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল থেকে ম্যাট্রিক পরীক্ষায় মুহাম্মদ ইউনূস মেধা তালিকায় ১৬তম স্থান অধিকার করেন এবং চট্টগ্রাম কলেজে ভর্তি হন। সেখানে তিনি সাংস্কৃতিক এবং রাজনৈতিক কর্মকান্ডের সাথে নিজেকে যুক্ত করেন। কলেজে তিনি নাটকে অভিনয় করে প্রথম পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়াও তিনি সাহিত্য পত্রিকা সম্পাদনা এবং আজাদী পত্রিকায় কলাম লেখার কাজে যুক্ত ছিলেন। সপ্তম শ্রেণিতে পড়ার সময় তিনি বয়েজ স্কাউটসে যোগ দেন এবং বয়েজ স্কাউটসের পক্ষ থেকে মাত্র ১৫ বছর বয়সে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডাসহ এশিয়া এবং ইউরোপের বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেন।

কর্ম জীবনঃ-
------------------
১৯৫৭ সালে মুহাম্মদ ইউনূস ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিভাগের সম্মান শ্রেণীতে ভর্তি হন এবং সেখান থেকেই বিএ এবং এমএ সম্পন্ন করেন। এরপর তিনি ব্যুরো অব ইকোনমিক্স -এ যোগ দেন গবেষণা সহকারী হিসাবে যোগদান করেন। পরবর্তীকালে ১৯৬২ সালে চট্টগ্রাম কলেজে প্রভাষক পদে যোগদান করেন। ১৯৬৫ সালে তিনি ফুলব্রাইট স্কলারশিপ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যান এবং পূর্ণ বৃত্তি নিয়ে ভেন্ডারবিল্ট বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাষ্ট্র থেকে ১৯৬৯ সালে অর্থনীতিতে পিএইচডি লাভ করেন। ইউনূস বাংলাদেশে ফিরে আসার আগে ১৯৬৯ থেকে ১৯৭২ সাল পর্যন্ত মিডল টেনেসি স্টেট ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষকতা করেন। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশের পক্ষে বিদেশে জনমত গড়ে তোলা এবং মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা প্রদানের জন্য সাংগঠনিক কাজে নিয়োজিত ছিলেন। ১৯৭২ সালে দেশে ফিরে তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিভাগে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন এবং বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৫ সালে তিনি অধ্যাপক পদে উন্নীত হন এবং ১৯৮৯ সাল পর্যন্ত এ পদে কর্মরত ছিলেন।
ইউনুস দারিদ্র্যতার বিরুদ্ধে তার সংগ্রাম শুরু করেন ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশে সংঘটিত দুর্ভিক্ষের সময়। তিনি বুঝতে পারেন স্বল্প পরিমাণে ঋণ দরিদ্র মানুষের জীবন মান উন্নয়নে অত্যন্ত কার্যকরী হতে পারে। সেই সময়ে তিনি গবেষণার লক্ষ্যে গ্রামীণ অর্থনৈতিক প্রকল্প চালু করেন। ১৯৭৪ সালে মুহাম্মদ ইউনুস তেভাগা খামার প্রতিষ্ঠা করেন যা সরকার প্যাকেজ প্রোগ্রামের আওতায় অধিগ্রহণ করে।

গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাঃ-
-----------------------------------
মুহাম্মদ ইউনূস ১৯৮৬ সালে গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেন গরিব বাংলাদেশীদের মধ্যে ঋণ দেবার জন্য। তখন থেকে গ্রামীণ ব্যাংক ৫.৩ মিলিয়ন ঋণগ্রহীতার মধ্যে ৫.১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ প্রদান করে। ঋণের টাকা ফেরত নিশ্চিত করার জন্য গ্রামীণ ব্যাংক “সংহতি দল” পদ্ধতি ব্যবহার করে। একটি অনানুষ্ঠানিক ছোট দল একত্রে ঋণের জন্য আবেদন করে এবং এর সদস্যবৃন্দ একে অন্যের জামিনদার হিসেবে থাকে এবং একে অন্যের উন্নয়নে সাহায্য করে। ব্যাংকের পরিধি বাড়ার সাথে সাথে গরিবকে রক্ষা করার জন্য ব্যাংক অন্যান্য পদ্ধতিও প্রয়োগ করে। ক্ষুদ্রঋণের সাথে যোগ হয় গৃহঋণ, মৎস খামাড় এবং সেচ ঋণ প্রকল্প সহ অন্যান্য ব্যাংকিং ব্যবস্থা। গরিবের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গ্রামীণ ব্যাংকের সাফল্য উন্নত বিশ্ব এমন কি যুক্তরাষ্ট্র সহ অন্যান্য শিল্পোন্নত দেশসমূহকে গ্রামীণের এই মডেল ব্যবহার করতে উদ্বুদ্ধ হয়।

প্রকাশিত গ্রন্থসমূহঃ-
---------------------------
তাঁর উল্লেখযোগ্য গ্রন্হের মধ্যে
Banker to the Poor:Micro-lending and The battle against World Proverty. (১৯৯৮)
Three Farmers of Jobra; Department of Economics, Chittagong University; (১৯৭৪)

সম্মাননাঃ-
---------------
ডঃ ইউনুস পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ৪৮টি সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেছেন। শান্তিতে নোবেলজয়ী গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহাম্মদ ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা কংগ্রেশনাল গোল্ড মেডাল গ্রহণ করেছেন। দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অবদানের স্বীকৃতি হিসাবে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের পক্ষ থেকে এই সম্মাননা দেয়া হলো ইউনূসকে, যিনি এই পদক পাওয়া প্রথম বাংলাদেশি ও মুসলিম।
বিশ্বের সর্বোচ্চ সম্পদশালী দুই শতাধিক ব্যক্তির সম্মেলনে নোবেলজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে আজীবন সম্মাননা পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছে। ২০১৩, ৫ মে বুধবার জাতিসংঘ ভবনে এ সম্মাননা জানানো হয়। জাতিসংঘে বিশ্বের সম্পদশালী ব্যক্তিদের এ সমাবেশের আয়োজন করে বিশ্ববিখ্যাত ফোর্বস ম্যাগাজিন। একজন সামাজিক উদ্যোক্তা হিসেবে ইউনূসকে এ ‘আজীবন সম্মাননা পুরস্কার’ প্রদান করা হয়।

অ্যাওয়ার্ড/পুরস্কারঃ-
-----------------------------
প্রেসিডেন্ট অ্যাওয়ার্ড। (১৯৭৮)
রামোন ম্যাগসেসে পুরস্কার। (১৯৮৪)
কেন্দ্রীয় ব্যাংক অ্যাওয়ার্ড। (১৯৮৫)
স্বাধীনতা পুরস্কার (১৯৮৭)
আগা খান অ্যাওয়ার্ড। (১৯৮৯)
কেয়ার পুরস্কার। (১৯৯৩)
নোবেল পুরস্কার (শান্তি)। (২০০৬)
মানবহিতৈষণা পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র। (১৯৯৩)
মুহাম্মদ সাহেবুদ্দিন বিজ্ঞান (সামাজিক অর্থনীতি) পুরস্কার,শ্রীলঙ্কা (১৯৯৩)
রিয়াল এডমিরাল এম এ খান স্মৃতি পদক,বাংলাদেশ (১৯৯৩)
বিশ্ব খাদ্য পুরস্কার,যুক্তরাষ্ট্র (১৯৯৪)
পিফার শান্তি পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (১৯৯৪)
ডঃ মুহাম্মাদ ইব্রাহিম স্মৃতি স্বর্ণ পদক, বাংলাদেশ (১৯৯৪)
ম্যাক্স সছমিধেইনি ফাউন্ডেশন ফ্রিডম পুরস্কার,সুইজারল্যান্ড (১৯৯৫)
ঢাকা মেট্রোপলিটন রোটারারি ক্লাব ফাউন্ডেশন পুরস্কার, বাংলাদেশ (১৯৯৫)
আন্তর্জাতিক সাইমন বলিভার পুরস্কার (১৯৯৬)
ভ্যানডারবিল্ট বিশ্ববিদ্যালয় বিশিষ্ট আলামনাই পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (১৯৯৬)
আন্তর্জাতিক একটিভিটিস্ট পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (১৯৯৭)
প্লানেটরি কনশিয়াশনেস বিজনেস ইনোভেশন পুরস্কার, জার্মানি (১৯৯৭)
হেল্প ফর সেলফ হেল্প পুরস্কার,নরওয়ে (১৯৯৭)
শান্তি মানব পুরস্কার (ম্যান ফর পিস এওয়ার্ড), ইতালি (১৯৯৭)
বিশ্ব ফোরাম পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (১৯৯৭)
ওয়ান ওয়ার্ল্ড ব্রডকাস্টিং ট্রাস্ট মিডিয়া পুরস্কার, যুক্তরাজ্য (১৯৯৮)বিশ্ব
দ্যা প্রিন্স অফ আউস্তুরিয়া এ্যাওয়ার্ড ফর কনকর্ড, স্পেন (১৯৯৮)
সিডনি শান্তি পুরস্কার, অস্ট্রেলিয়া (১৯৯৮)
অযাকি (গাকুডো) পুরস্কার, জাপান (১৯৯৮)
ইন্দিরা গান্ধী পুরস্কার, ইন্ডিয়া (১৯৯৮)
জাস্টটি অফ দ্যা ইয়ার পুরস্কার,ফ্রান্স (১৯৯৮) ( Les Justes D’or )
রোটারারি এ্যাওয়ার্ড ফর ওয়ার্ল্ড আন্ডারস্ট্যান্ডিং, যুক্তরাষ্ট্র (১৯৯৯)
গোল্ডেন পেগাসাস এ্যাওয়ার্ড, ইটালি (১৯৯৯)
রোমা এ্যাওয়ার্ড ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যানিটারিয়ান, ইটালি (১৯৯৯)
রাথিন্দ্রা পুরস্কার, ইন্ডিয়া (১৯৯৮)
অমেগা এ্যাওয়ার্ড অফ এক্সিলেন্সি ফরব লাইফ টাইম এচিভমেন্ট, সুইজারল্যান্ড (২০০০)
এ্যাওয়ার্ড অফ দ্যা মেডেল অফ দ্যা প্রেসিডেন্সি,ইটালি (২০০০)
কিং হুসেইন হিউম্যানিটারিয়ান লিডারশীপ এ্যাওয়ার্ড, জর্ডান (২০০০)
আই ডি ই বি গোল্ড মেডেল এ্যাওয়ার্ড, বাংলাদেশ (২০০০)
আরতুসি পুরস্কার, ইটালি (২০০১)
গ্র্যান্ড প্রাইজ অফ দ্যা ফুকুওকা এশিয়ান কালচার পুরস্কার, জাপান (২০০১)
হো চি মীণ পুরস্কার, ভিয়েতনাম (২০০১)
আন্তর্জাতিক সহযোগিতা পুরস্কার ‘কাজা ডি গ্রানাডা’, স্পেন (২০০১)
নাভারা ইন্টারন্যাশনাল এইড এ্যাওয়ার্ড, স্পেন (২০০১)
মহাত্মা গান্ধী পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০২)
বিশ্ব টেকনোলজি নেটওয়ার্ক পুরস্কার, যুক্তরাজ্য (২০০৩)
ভলভো পরিবেশ পুরস্কার, সুইডেন (২০০৩)
জাতীয় মেধা পুরস্কার, কলম্বিয়া (২০০৩)
দ্যা মেডেল অফ দ্যা পেইন্টার অসওয়াল্ড গুয়ায়াসামিন পুরস্কার, ফ্রান্স (২০০৩)
তেলিছিনকো পুরস্কার, স্পেন (২০০৪)
সিটি অফ অরভিতো পুরস্কার, ইটালি (২০০৪)
দ্যা ইকোনমিস্ট ইনোভেশন পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৪)
ওয়ার্ল্ড অ্যাফেয়ার্স কাউন্সিল এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৪)
লিডারশীপ ইন সোশ্যাল অন্টাপ্রিনেয়ার এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৪)
প্রিমিও গ্যালিলীয় ২০০০ স্পেশাল প্রাইজ ফর পিস ২০০৪, ইটালি (২০০৪)
নিক্কেই এশিয়া পুরস্কার, জাপান (২০০৪)
গোল্ডেন ক্রস অফ দ্যা সিভিল অর্ডার অফ দ্যা সোশ্যাল সলিডারিটি,স্পেন (২০০৫)
ফ্রিডম এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৫)
বাংলাদেশ কম্পিউটার সোসাইটি গোল্ড মেডেল, বাংলাদেশ (২০০৫)
প্রাইজ ২ পন্টে, ইটালি (২০০৫)
ফাউন্ডেশন অফ জাস্টিস, স্পেন (২০০৫)
হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি নেউসতাদ এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৬)
গ্লোব সিটিজেন অফ দ্যা ইয়ার এ্যাওয়ার্ড,যুক্তরাষ্ট্র (২০০৬)
ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্ট স্বাধীনতা পুরস্কার, নেদারল্যান্ড (২০০৬)
ইতু বিশ্ব তথ্য সংগঠন পুরস্কার, সুইজারল্যান্ড (২০০৬)
সিউল শান্তি পুরস্কার, কোরিয়া (২০০৬)
কনভিভেঞ্চিয়া (উত্তম সহকারিতা) সেউতা পুরস্কার, স্পেন (২০০৬)
দুর্যোগ উপশম পুরস্কার, ইন্ডিয়া (২০০৬)
সেরা বাঙালী, ইন্ডিয়া (২০০৬)
গ্লোবাল ট্রেইলব্লেজার পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭)
এ বি আই সি সি এ্যাওয়ার্ড ফর লিডারশীপ ইন গ্লোবাল ট্রেড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭)
সামাজিক উদ্যোক্তা পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭)
বিশ্ব উদ্যোগী নেতৃত্ব পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭)
রেড ক্রস স্বর্ণ পদক, স্পেন (২০০৭)
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জন্ম শত বার্ষিকী স্মারক, ইন্ডিয়া (২০০৭)
ই এফ আর বাণিজ্য সপ্তাহ পুরস্কার,নেদারল্যান্ড (২০০৭)
নিকলস চ্যান্সেলর পদক, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭)
ভিশন এ্যাওয়ার্ড, জার্মানি (২০০৭)
বাফি গ্লোবাল এচিভমেন্ট এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭)
রুবিন মিউজিয়াম মানডালা এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭)
সাকাল বর্ষ ব্যক্তিত্ব পুরস্কার, ইন্ডিয়া (২০০৭)
১ম আহপাডা গ্লোবাল পুরস্কার, ফিলিপাইন (২০০৭)
মেডেল অফ ওনার, ব্রাজিল (২০০৭)
জাতিসংঘ সাউথ- সাউথ সহযোগিতা পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭)
প্রোজেক্ট উদ্যোগী পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৮)
আন্তর্জাতিক নারী স্বাস্থ্য মিশন পুরস্কার, নিউইয়র্ক (২০০৮)
কিতাকইয়ুশু পরিবেশ পুরস্কার, জাপান (২০০৮)
চ্যান্সেলর পদক, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৮)
প্রেসিডেন্স পদক, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৮)
মানব নিরাপত্তা পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৮)
বাৎসরিক উন্নয়ন পুরস্কার, অস্টিয়া (২০০৮)
মানবসেবা পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৮)
শিশু বন্ধু পুরস্কার,স্পেন (২০০৮)
এ জি আই আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান পুরস্কার, জার্মানি (২০০৮)
করিনি আন্তর্জাতিক গ্রন্থ পুরস্কার, জার্মানি (২০০৮)
টু উয়িংস প্রাইজ,জার্মানি (২০০৮)
বিশ্ব মানবতাবাদী পুরস্কার, ক্যালিফোর্নিয়া (২০০৮)
ওয়ার্ল্ড অ্যাফেয়ার্স কাউন্সিল এ্যাওয়ার্ড ,ক্যালিফোর্নিয়া (২০০৮)
এস্টরিল গ্লোবাল ইস্যু’স ডিসটিনগুইশড বুক প্রাইজ, পর্তুগাল (২০০৯)
এইসেনহওয়ের মেডেল ফর লিডারশীপ অ্যান্ড সার্ভিস, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৯)
গোল্ডেন বিয়াটেক এ্যাওয়ার্ড, স্লোভাকিয়া (২০০৯)
গোল্ড মেডেল অফ ওনার এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৯)
প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অফ ফ্রিডম, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৯)
পি আই সি এম ই টি এ্যাওয়ার্ড, পোর্টল্যান্ড (২০০৯)
বৈরুত লিডারশীপ এ্যাওয়ার্ড (২০০৯)
সোলারওয়ার্ল্ড আইন্সটাইন এ্যাওয়ার্ড (২০১০)।

চলমান গঠিতব্য গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে এ মহান ব্যক্তির নাম মুখরিত হয়ে উঠেছে।

তথ্যঃ ড. মুহাম্মদ ইউনূস জীবনালেখ্য

গণ ভবন লুট করলো ছাত্র-জনতা
05/08/2024

গণ ভবন লুট করলো ছাত্র-জনতা

16/07/2024

চট্টগ্রামের মুরাদপুর এলাকার একটি বাসার খন্ড চিত্র...

Address

Chittagong
4203

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ctgcampus.com posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Ctgcampus.com:

Share