Arifur Rahman 2.0

Arifur Rahman 2.0 পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে দামি জিনিস হচ্ছে সময়।

15/08/2025
15/08/2025
09/08/2025

❤️❤️❤️

09/08/2025
07/08/2025
07/08/2025

তুমি কি নবীজি ﷺ-কে স্বপ্নে দেখতে চাও?
তাহলে একটা উপদেশ বলছি, যা তোমার জীবনের ধারা পাল্টে দিতে পারে...

একজন ভালো মানুষ আমাকে একবার এই কথাগুলো বলেছিলেন। আমি তাঁকে জীবনে মাত্র একবারই দেখেছিলাম, কিন্তু তাঁর এই কথাগুলো আমার জীবনে অনেক বড় প্রভাব ফেলেছিল।

আমি একদিন বিদেশের এক মাসজিদে নামাজ পড়তে গিয়েছিলাম। মাসজিদটি প্রায় খালি ছিলো, শুধু আমি আর এক তাজিক (তাজিকিস্তানের) লোক ছিলাম। লোকটির চেহারা ছিল সাধারণ, কিন্তু তাঁর মুখে এক ধরনের অদ্ভুত নূর (আলোকোজ্জ্বলতা) ছিলো।

আমি ইমাম হয়ে নামাজ পড়ালাম। নামাজ শেষে লোকটি ভাঙ্গা আরবিতে বললেন:
"তোমাকে একটা উপদেশ দিবো, এটি পালন করো।"
আমি বললাম, "বলুন।"
তিনি বললেন:
"তুমি প্রতিদিন এক হাজারবার নাবী ﷺ-র প্রতি দুরূদ পাঠ করো। এটি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজে ভাগ করে নিতে পারো। তুমি অবাক হবে যে কীভাবে তোমার জীবনে পরিবর্তন আসবে।"

তিনি আরও বললেন: "দেখো, তখন আর কোনো চিন্তা তোমাকে দমন করতে পারবে না, কোনো ঋণ তোমাকে কষ্ট দেবে না, আর প্রতিটি কষ্ট থেকে তুমি মুক্তি পাবে।
নবীজি ﷺ তোমাকে কিয়ামাতের দিনে চিনে ফেলবেন। কারণ, তোমার দুরূদ তাঁর কাছে পৌঁছাবে।"

চলে যাওয়ার আগে তিনি হেসে বললেন:
"তুমি তাঁকে স্বপ্নে দেখবে, 'কখনো তোমাকে শান্তনা দিতে, আবার কখনো সতর্ক করতে'।"

আর সবচেয়ে সুন্দর কথা হলো, আল্লাহ তাআলা যখন মু'মিনদেরকে নবীর প্রতি দুরূদ পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন, তার আগেই তিনি নিজে দুরূদ পাঠিয়েছেন:
"নিশ্চয়ই আল্লাহ ও তাঁর ফেরেশতারা নাবী (সা.)-এর প্রতি দুরূদ পাঠান। হে মুমিনগণ! তোমরাও তাঁর প্রতি দুরূদ ও সালাম পাঠাও।" [সূরা আল-আহযাব, আয়াত-৫৬]

আমি সত্যিই সেই উপদেশ মানতে শুরু করলাম। প্রথম তিন বছর কিছুই দেখিনি। তবে আমার জীবন বদলে গেলো, সব কাজ সহজ হয়ে গেলো, আল্লাহর রহমাত ও নিরাপত্তা পেয়ে গেলাম।

এরপর ধীরে ধীরে নবীজি ﷺ-কে স্বপ্নে দেখতে শুরু করলাম। প্রতিটি স্বপ্নে ছিলো বিশেষ বার্তা, 'হয়তো কোনো গুনাহ থেকে সাবধান করা অথবা কোনো ভালো খবর দেয়া'।

আল্লাহর কসম:
আমি যাকে-ই এই উপদেশ দিয়েছি, সবাই-ই নবীজি ﷺ-কে স্বপ্নে দেখেছেন। কখনো সুসংবাদ নিয়ে, কখনো সতর্কবার্তা নিয়ে।

আমি চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি:
যেকেউ প্রতিদিন ১০০০ বার দুরূদ শরীফ পড়বে, সে নিশ্চয়ই নবীজি ﷺ-কে স্বপ্নে দেখবে।

—শাইখ আহমাদ যায়দান (হাফিজাহুল্লাহ),মিশর।
—ভাষান্তর : ইয়াছিন আরাফাত, আল-আযহার ইউনিভার্সিটি,কায়রো,মিশর।

©️ The Words Of Islam-ইসলামের কথাগুলো

হালালেই আরাম হারামে আরাম নাই ✌️
05/08/2025

হালালেই আরাম হারামে আরাম নাই ✌️

যে ৬ কাজে হালাল রিজিকের দরজা খোলে যায়ঃ

বান্দার জন্য মহান আল্লাহর সবচেয়ে বড় অনুগ্রহ হালাল রিজিক। তিনিই বান্দাকে বিভিন্ন উপায়ে রিজিক দিয়ে থাকেন। হালাল রিজিক লাভে কুরআন-সুন্নায় ৬ টি উপায় ওঠে এসেছে। যারা এ ছয়টি কাজ যথাযথভাবে মেনে চলে, আল্লাহ তাআলা তাদের জন্য হালাল রিজিকের দরজা খুলে দেন।

হালাল রিজিক লাভ ও তাতে বরকত লাভে কুরআন-সুন্নায় সুস্পষ্ট ঘোষণা এসেছে। তাহলো--

১-তাক্বওয়া বা আল্লাহকে ভয় করাঃ
আল্লাহকে যে যতবেশি ভয় করবে আল্লাহ তাআলা ওই ব্যক্তির তত সহায় হবেন। এবং কল্পনাতীতভাবে দান করবেন রিজিক। আল্লাহ তাআলা বলেন-‘আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন। আর তাকে তার ধারণাতীত জায়গা থেকে রিযিক দেবেন।’ (সুরা তালাক : আয়াত ২-৩)

২- তাওয়াক্বুল বা আল্লাহর উপর ভরসা করাঃ
আল্লাহর প্রতি একান্তভাবে ভরসা করলে শুধু রিজিকই নয় বরং মহান আল্লাহ ওই বান্দার সবকিছুর ব্যাপারে যথেষ্ট হয়ে যান। আল্লাহ তাআলা বলেন-‘যে ব্যক্তি আল্লাহর উপর ভরসা করে তার জন্যে তিনিই যথেষ্ট। আল্লাহ তার কাজ পূর্ণ করবেন। আল্লাহ সবকিছুর জন্যে একটি পরিমাণ স্থির করে রেখেছেন।’ (সুরা তালাক : আয়াত ৩)

৩- করজে হাসানা বা সাদকা করাঃ
যে ব্যক্তি মহান আল্লাহর পথে খরচ করবে, দান-সাদকা করবে কিংবা অন্যকে উত্তম ঋণ দান করবে, তখন আল্লাহ তাআলা ওই বান্দার রিজিক অনেকগুণ বাড়িয়ে দেবেন। আল্লাহ তাআলা বলেন-এমন কে আছে যে, আল্লাহকে করজ দেবে, উত্তম করজ; অতপর আল্লাহ তাকে দ্বিগুণ-বহু গুণ বৃদ্ধি করে দেবেন। আল্লাহই সংকোচিত করেন এবং তিনিই প্রশস্ততা দান করেন এবং তাঁরই কাছে তোমরা সবাই ফিরে যাবে।’ (সুরা বাকারা : আয়াত ২৪৫)

৪- শুকরিয়া বা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করাঃ
সুখে-দুঃখে সব সময় আল্লাহর শুকরিয়া বা কৃতজ্ঞতা আদায় করলে বান্দার প্রাপ্তি ও চাহিদাকে আল্লাহ পূরণ করে দেবেন। আল্লাহ তাআলা বলেন-‘আর যখন তোমাদের রব ঘোষণা দিলেন, ‘যদি তোমরা শুকরিয়া আদায় কর, তবে আমি অবশ্যই তোমাদের আরও বাড়িয়ে দেব। আর যদি তোমরা অকৃতজ্ঞ হও, নিশ্চয় আমার আজাব বড়ই কঠিন।’ (সুরা ইবরাহিম : আয়াত ৭)

৫- ইসতেগফার তথা ক্ষমা প্রার্থনা করাঃ
আল্লাহ ক্ষমাশীল। তিনি ক্ষমাকারীকে ভালোবাসেন। আর ক্ষমা প্রার্থনায় যেসব নেয়ামত লাভ হয়, এরমধ্যে রিজিকের প্রাধান্যই বেশি। আল্লাহ তাআলা হজরত নুহ আলাইহিস সালামকে দেয়া নসিহতে তাই বলেছেন-‘অতপর (আমি নুহকে) বলেছি, তোমরা তোমাদের পালন কর্তার ক্ষমা প্রার্থনা কর। তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল। তিনি তোমাদের উপর অজস্র (রিজিক উৎপাদনে) বৃষ্টিধারা ছেড়ে দিবেন, তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি বাড়িয়ে দেবেন, তোমাদের জন্য উদ্যান স্থাপন করবেন এবং তোমাদের জন্য নদী-নালা প্রবাহিত করবেন।’ (সুরা নুহ : আয়াত ১০-১২)

৬- আত্মীয় সম্পর্ক ঠিক রাখাঃ
আত্মীয়তার সম্পর্ক ঠিক রাখা মহান আল্লাহর অন্যতম ইবাদত। এ ইবাদতে শুধু রিজিক বাড়ে এমন নয়, বরং হায়াতও বাড়ে বলে উল্লেখ করেছেন বিশ্বনবি। হাদিসে এসেছে-রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে কামনা করে যে তার রিজিক বেড়ে যাক এবং হায়াত (জীবন) দীর্ঘায়িত হোক; সে যেন আত্মীয়তার বন্ধন রক্ষা করে।’ (বুখারি)

মুমিন মুসলমানের উচিত, কুরআন-সুন্নায় ঘোষিত উল্লেখিত নসিহতগুলো মোতাবেক জীবন পরিচালনা করা। হালাল ও উত্তম রিজিক লাভে আল্লাহর কাছে তার সেখানো পদ্ধতিতে চেষ্টা করা।

আল্লাহ তাআলা সবাইকে উত্তম রিজিক লাভের তাওফিক দান করুন। কুরআন-সুন্নাহর নসিহত মেনে চলার তাওফিক দান করুন। আমিন।

©️ The Words Of Islam-ইসলামের কথাগুলো

❤️❤️❤️
03/08/2025

❤️❤️❤️

হালাল রিযিক উপার্জন করা ফরয। হালাল রুযী ইবাদত কবুলের শর্ত।

হালাল রুযী দ্বারা অন্তরে নূর তৈরি হয়, নেক কাজের আগ্রহ বাড়ে, ইবাদতে স্বাদ লাভ হয় এবং ইবাদতের তাওফীক্ব লাভ হয়। আর হারাম রুযী দ্বারা অন্তরে অন্ধকার পয়দা হয়, মন্দ কাজে আগ্রহ বাড়ে, ইবাদতের তাওফীক্ব বিলুপ্ত হয়। কাজেই আজ থেকে আমরা এ প্রতিজ্ঞা নিয়ে উঠবো যে, আমরা সাধ্য মোতাবেক হালাল রুযী উপার্জনে সর্বাত্মক চেষ্টা চালাবো। এরপর আল্লাহ'র উপর ভরসা করবো, তিনি অবশ্যই আমাদের জন্য হালাল রুযীর ব্যবস্থা করবেন। মানুষ যখন কোন কাজে সাধ্য মোতাবেক চেষ্টা করে, আল্লাহ'র উপর যথাযথ ভরসা করে, তখন আল্লাহ তাকে গায়েবী মদদ দান করেন। হযরত উমর রাযি. বলেন:

سَمِعْتُ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ: لَوْ أَنَّكُمْ تَتَوَكَّلُونَ عَلَى اللَّهِ حَقَّ تَوَكَّلِهِ لَرَزَقَكُمْ كَمَا يَرْزُقُ الطَّيْرَ تَغْدُوا خِمَاصًا وَتَرُوحُ بِطَانًا

(سنن الترمذى الزهد الزهادة في الدنيا، ٥٩/٢ رقم: ٢٣٤٤)

"আমি রাসূলুল্লাহ সা.-কে বলতে শুনেছি, তোমরা যদি আল্লাহ উপর ভরসা করার মত ভরসা কর, তবে তিনি পশু-পাখীদেরকে যেভাবে রিযিক প্রদান করেন, তোমাদেরকেও ঠিক সেভাবে রিযিক প্রদান করবেন। পশু-পাখীরা সকাল বেলায় ক্ষুধার্ত অবস্থায় বের হয় আর সন্ধ্যা বেলায় উদর পূর্ণ করে ফিরে আসে। "১৩৫

আল্লাহ তাআলা আমাদের সকলের জন্য হালাল রিযিকের ব্যবস্থা করুন এবং হারাম থেকে বাঁচবার তাওফীকু দান করুন। আমীন!
,
হালাল রিজিকের অনেক ফায়দা বা উপকারিতা রয়েছে। এটি শুধু পার্থিব জীবনেই শান্তি ও সমৃদ্ধি বয়ে আনে না, বরং পরকালে মুক্তির পথও সুগম করে। হালাল রিজিক ইবাদত কবুলের পূর্বশর্ত এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের অন্যতম মাধ্যম।

এখানে হালাল রিজিকের কিছু গুরুত্বপূর্ণ ফায়দা তুলে ধরা হলো:

👉 আল্লাহর সন্তুষ্টি:
হালাল রিজিক উপার্জনের মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করা যায়। কারণ, হালাল রিজিক আল্লাহর নির্দেশিত পথে উপার্জন করা হয়, যা আল্লাহর কাছে প্রিয়।

👉 ইবাদত কবুল:
হালাল রিজিক ইবাদত কবুলের পূর্বশর্ত। রিজিক যদি হারাম হয়, তবে কোনো ইবাদতই আল্লাহর দরবারে কবুল হয় না।

👉 দোয়া কবুল:
হালাল রিজিক গ্রহণকারীর দোয়া আল্লাহ তা'আলা কবুল করেন।

👉 আত্মিক শান্তি:
হালাল রিজিক আত্মিক শান্তি ও মানসিক স্বস্তি এনে দেয়।

👉 সামাজিক শৃঙ্খলা:
হালাল উপার্জনের মাধ্যমে সমাজে শান্তি ও শৃঙ্খলা বজায় থাকে।

👉 পরকালে মুক্তি:
হালাল রিজিক পরকালে মুক্তি ও জান্নাত লাভের পথ সুগম করে।

👉 অধিক বরকত:
হালাল রিজিকের মধ্যে আল্লাহ তা'আলা বরকত দান করেন, যা অল্পতেও অধিক কল্যাণ বয়ে আনে।

👉 শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা:
হালাল রিজিক মানুষের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার জন্যেও উপকারী।

👉 অন্যদের জন্য অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত:
হালাল উপার্জনের মাধ্যমে একজন ব্যক্তি সমাজের জন্য অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারে।

👉 দারিদ্র্য বিমোচন:
হালাল উপার্জনের মাধ্যমে দারিদ্র্য দূর হয় এবং একটি সুন্দর সমাজ গঠন করা সম্ভব হয়।

মোটকথা, হালাল রিজিক পার্থিব জীবনকে সুন্দর ও সমৃদ্ধ করে এবং পরকালে মুক্তির পথ খুলে দেয়। তাই, প্রতিটি মুসলমানের জন্য হালাল রিজিক উপার্জন করা অপরিহার্য।

Follow: 👉 ©️ The Words Of Islam-ইসলামের কথাগুলো

❤️❤️❤️
30/07/2025

❤️❤️❤️

সাহাবীদের ২৫ টি প্রশ্ন এবং রাসুল (সা) এর
উত্তরঃ 👇👇👇
----------------------------------------
১. প্রশ্নঃ আমি ধনী হতে চাই!
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, অল্পতুষ্টি অবলম্বন কর; ধনী হয়ে যাবে।

২. প্রশ্নঃ আমি সবচেয়ে বড় আলেম (ইসলামী জ্ঞানের অধিকারী) হতে চাই!
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, তাক্বওয়া (আল্লাহ্ ভীরুতা) অবলম্বন কর, আলেম হয়ে যাবে।

৩. প্রশ্নঃ সম্মানী হতে চাই!
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, সৃষ্টির কাছে চাওয়া বন্ধ কর; সম্মানী হয়ে যাবে।

৪. প্রশ্নঃ ভাল মানুষ হতে চাই!
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, মানুষের উপকার কর।

৫. প্রশ্নঃ ন্যায়পরায়ণ হতে চাই!
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, যা নিজের জন্য পছন্দ কর; তা অন্যের জন্যেও পছন্দ কর

৬. প্রশ্নঃ শক্তিশালী হতে চাই!
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, আল্লাহর উপর ভরসা কর।

৭. প্রশ্নঃ আল্লাহর দরবারে বিশেষ মর্যাদার অধিকরী হতে চাই!
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, বেশী বেশী আল্লাহকে স্মরণ (জিকির) কর।

৮. প্রশ্নঃ রিযিকের প্রশস্ততা চাই!
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, সর্বদা অযু অবস্থায় থাকো।

৯. প্রশ্নঃ আল্লাহর কাছে সমস্ত দোয়া কবুলের আশা করি!
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, হারাম খাবার হতে বিরত থাকো।

১০. প্রশ্নঃ ঈমানে পূর্ণতা কামনা করি!
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, চরিত্রবান হও ৷

১১. প্রশ্নঃ কেয়ামতের দিন আল্লাহর সাথে গুনাহমুক্ত হয়ে সাক্ষাৎ করতে চাই!
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, জানাবত তথা গোসল ফরজ হওয়ার সাথে সাথে গোসল করে নাও।

১২. প্রশ্নঃ গুনাহ্ কিভাবে কমে যাবে?
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, বেশী বেশী ইস্তেগফার (আল্লাহর নিকট কৃত গুনাহের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা) কর।

১৩. প্রশ্নঃ কেয়ামত দিবসে আলোতে থাকতে চাই!
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, জুলুম করা ছেড়ে দাও।

১৪. প্রশ্নঃ আল্লাহ্ তা’য়ালার অনুগ্রহ কামনা করি!
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, আল্লাহর বান্দাদের উপর দয়া-অনুগ্রহ কর।

১৫. প্রশ্নঃ আমি চাই আল্লাহ্ তা’য়ালা আমার দোষ-ত্রুটি গোপন রাখবেন!
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, অন্যের দোষ-ত্রুটি গোপন রাখ।

১৬. প্রশ্নঃ অপমানিত হওয়া থেকে রক্ষা পেতে চাই?
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, যিনা (ব্যভিচার) থেকে বেঁচে থাকো।

১৭. প্রশ্নঃ আল্লাহ্ এবং তাঁর রাসূল (সাঃ) এর নিকট প্রিয় হতে চাই ?
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, যা আল্লাহ্ এবং তাঁর রাসূলের (সাঃ) এর নিকট পছন্দনীয় তা নিজের জন্য প্রিয় বানিয়ে নাও।

১৮. প্রশ্নঃ আল্লাহর একান্ত অনুগত হতে চাই!
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, ফরজ সমূহকে গুরুত্বের সহিত আদায় কর।

১৯. প্রশ্নঃ ইহ্সান সম্পাদনকারী হতে চাই!
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, এমন ভাবে আল্লাহর এবাদত কর যেন তুমি আল্লাহকে দেখছ অথবা তিনি তোমাকে দেখছেন।

২০. প্রশ্নঃ ইয়া রাসূলুল্লাহ! (সাঃ) কোন বস্তু গুনাহ্ মাফে সহায়তা করবে?
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন,
ক) কান্না। (আল্লাহর নিকট, কৃত গুনাহের জন্য)
খ) বিনয়।
গ) অসুস্থতা।

২১. প্রশ্নঃ কোন জিনিষ দোযখের ভয়াবহ আগুনকে শীতল করবে?
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, দুনিয়ার মুছিবত সমূহ।

২২. প্রশ্নঃ কোন কাজ আল্লাহর ক্রোধ ঠান্ডা করবে?
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, গোপন দান এবং আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষা।

২৩. প্রশ্নঃ সবচাইতে নিকৃষ্ট কি?
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, দুশ্চরিত্র এবং কৃপণতা।

২৪. প্রশ্নঃ সবচাইতে উৎকৃষ্ট কি?
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, সচ্চরিত্র, বিনয় এবং ধৈর্য্য।

২৫. প্রশ্নঃ আল্লাহর ক্রোধ থেকে বাঁচার উপায় কি?
উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, মানুষের উপর রাগান্বিত হওয়া পরিহার কর।

আল্লাহ্ তা’য়ালা আমাদের সবাইকে আমল করার তৌফিক দান করুন…।

(আমিন) 🤲🤲🤲

©️ The Words Of Islam-ইসলামের কথাগুলো

29/07/2025

❌ সাবধান...‼️
যারা সুদের উপর লোন নেন, সুদি ব্যংক, এনজিও বিভিন্ন সুদ ভিত্তিক প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন তারা সুদের উপর লোন নেওয়া বন্ধ করুন এবং যতদ্রুত সম্ভব এই হা*রাম চাকরি ছেড়ে দিয়ে হালাল কোনো ব্যবসা বা চাকরি খোঁজেন।

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন:
‘‘সুদের ৭৩ টি গুনাহ্ রয়েছে। তার মধ্যে সর্বনিম্ন গুনাহ্ হচ্ছে, কোন ব্যক্তির নিজ মায়ের সঙ্গে ব্যভি*চার করার সমতুল্য গুনাহ্। আর সবচেয়ে বড় সুদ হলো, কোন মুসলিম ব্যক্তির ইজ্জত হনন’’।
(ইবনে মাজাহ্ ২৩০৪, ২৩০৫; হা’কিম : ২/৩৭ সাহীহুল্ জা’মি’, হাদীস ৩৫৩৩)

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরো বলেন:
‘‘সুদের একটি টাকা জেনেশুনে খাওয়া ৩৬ বার ব্য*ভিচার করার চাইতেও মারাত্মক’’। (আহমাদ : ৫/২২৫ সাহীহুল্ জা’মি’, হাদীস ৩৩৭৫)

‘‘হে ঈমানদারগণ! তোমরা আল্লাহ্ তা‘আলাকে ভয় করো এবং সুদের যা অবশিষ্ট রয়েছে তা বর্জন করো, যদি তোমরা মু’মিন হওয়ার দাবি করে থাকো। আর যদি তোমরা তা না করো তাহলে আল্লাহ্ তা‘আলা ও তাঁর রাসূলের সাথে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হয়ে যাও’’। (বাক্বারাহ্ : ২৭৮-২৭৯)

সুদের সম্পদ যত বেশিই হোক না কেন তাতে কোন বরকত নেই।

©️ The Words Of Islam-ইসলামের কথাগুলো

Address

Chittagong

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Arifur Rahman 2.0 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Arifur Rahman 2.0:

Share