Skill & Care Point

Skill & Care Point শান্তির পথ

একজন মেয়ে দূরে সরে যায় ধাপে ধাপে, কিন্তু আপনি সেটা বুঝতে পারেন না, অনুভব করতে পারেন না—যতক্ষণ না সে সত্যিই হারিয়ে যায...
14/04/2025

একজন মেয়ে দূরে সরে যায় ধাপে ধাপে, কিন্তু আপনি সেটা বুঝতে পারেন না, অনুভব করতে পারেন না—যতক্ষণ না সে সত্যিই হারিয়ে যায়।

প্রথম ধাপ: কাছে আসার প্রচেষ্টা

শুরুর দিকে সে আপনাকে তার মনের সব কথা বলতে শুরু করবে। তার অনুভূতিগুলো শেয়ার করবে, ছোট ছোট কথায় আপনাকে বুঝতে চাইবে। কখনো হয়তো তার ভালো লাগা, কষ্ট বা দুঃখের কথা আপনাকে জানাবে। সে চাইবে, আপনি তার কথাগুলো গুরুত্ব দিয়ে শুনুন, বুঝুন, তাকে সময় দিন।

কিন্তু আপনি হয়তো খুব একটা পাত্তা দেবেন না। ভাববেন, এ তো স্বাভাবিক, মেয়েরা এমনই হয়। আপনি হয়তো ব্যস্ত থাকবেন, অথবা ভাববেন সে সব সময়ই তো আপনাকে বলবে, আজ না শুনলে কি হয়েছে! কিন্তু আপনি বুঝতে পারবেন না, এটাই প্রথম ধাপ—যেখানে সে আপনাকে তার জীবনের অংশ বানানোর চেষ্টা করছে।

দ্বিতীয় ধাপ: অভিমান আর আবেগের বিস্ফোরণ

যখন সে দেখবে আপনি তার কথা, অনুভূতি, ইমোশন বুঝতে চাইছেন না বা তেমন গুরুত্ব দিচ্ছেন না, তখন সে অভিমান করতে শুরু করবে। অল্প কিছুতেই ইমোশনাল হয়ে পড়বে, আপনার কথায় কষ্ট পাবে। সে চাইবে, আপনি তাকে সময় দিন, তাকে বোঝার চেষ্টা করুন।

এই সময়ে সে হয়তো ছোটখাটো বিষয় নিয়ে অভিযোগ করবে, আপনার কাছে বেশি সময় চাইবে, হয়তো কিছু না বলেই চুপচাপ বসে থাকবে আপনার মনোযোগের জন্য। আপনি ভাববেন, সে অহেতুক রাগারাগি করছে, আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছে। আপনি হয়তো তাকে আশ্বাস না দিয়েই নিজের মতো থাকবেন।

কিন্তু আপনি বুঝতে পারবেন না, এটি দ্বিতীয় ধাপ—যেখানে সে তার আশা-ভরসার শেষ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

তৃতীয় ধাপ: ধৈর্যের শেষ সীমা

যখন তার অভিমানেও আপনার মন গলে না, তখন সে আর আগের মতো থাকবে না। এখন সে অল্পতেই বিরক্ত হয়ে যাবে, আপনাদের মধ্যে কথায় কথায় তর্ক হবে, ঝগড়া বাড়তে থাকবে। আপনাকে আর কিছু বোঝাতে চাইবে না, কারণ সে জানে, বোঝানোর কোনো মানেই হয় না।

এখন সে আপনার কথায় আর আগের মতো প্রতিক্রিয়া দেখাবে না। হয়তো কোনোদিন আপনি কিছু বলবেন, আর সে চুপচাপ শুনবে—না রাগবে, না হাসবে। তার আগ্রহ কমতে থাকবে, সে আর আপনাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখবে না।

এটাই সবচেয়ে ভয়ানক সময়। কারণ এই চুপচাপ থাকা মানে, সে আপনাকে ছেড়ে যাওয়ার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করছে।

শেষ ধাপ: নিঃশব্দ বিদায়

আপনি ভাববেন, হয়তো সব ঠিক হয়ে গেছে। যেহেতু সে আর অভিযোগ করছে না, রাগ করছে না, তাই সম্পর্ক স্বাভাবিক হয়ে গেছে। কিন্তু না, সে আসলে আস্তে আস্তে দূরে সরে যাচ্ছে।

তারপর একদিন, একদম সাধারণ একটা ব্যাপারে তর্ক হবে। আপনি ভাববেন, এ তো খুব ছোট একটা বিষয়, এ নিয়ে এত বড় প্রতিক্রিয়া কেমন করে! কিন্তু আপনি বুঝতে পারবেন না, এটা শেষ ফোঁটা ছিল তার ধৈর্যের কাপে।

সে আর এক মুহূর্তও থাকতে চাইবে না। সে চলে যাবে।

আপনি হতবাক হয়ে খুঁজবেন উত্তর—কেন গেল? কোথায় ভুল হলো? কী করতে পারতেন?

কিন্তু সেই উত্তর আর কোনোদিনও আপনার কাছে আসবে না। কারণ সে অনেক আগেই চলে গিয়েছিল, আপনি শুধু টের পাননি!©

30/03/2025
https://www.facebook.com/share/p/19rpxnGhGB/
16/03/2025

https://www.facebook.com/share/p/19rpxnGhGB/

সরকারি সার্টিফিকেট অর্জনের সুবর্ণ সুযোগ।

বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত এবং জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃক পরিচালিত Rabeya Healthcare Research & Training Institute - RHRTI এ স্বল্প খরচে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কোর্সে ভর্তি চলছে।

🌟 আমাদের সেবা সমূহঃ

✅ Computer Operation Level- 03
✅ Graphics Design
✅ Computer Short Course

🌟 আমাদের সুবিধাসমূহঃ

✅ নিজস্ব ক্যাম্পাস
✅ অভিজ্ঞ প্রশিক্ষকদের মাধ্যমে হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ
✅ আধুনিক ল্যাব ও উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার
✅ আন্তর্জাতিক মানের কোর্স কারিকুলাম
✅ সরকারি অনুমোদিত (NSDA) সার্টিফিকেট – যা চাকরি ও ফ্রিল্যান্সিংয়ে কাজে লাগবে।
✅ কোর্স শেষে ফ্রিল্যান্সিং ও চাকরির জন্য বিশেষ সহায়তা।
✅ ৫০% ছাড়ে ভর্তি চলছে – সীমিত আসনের জন্য দ্রুত আবেদন করুন।

📍 প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের ঠিকানা:

🏢 Rabeya Healthcare Research & Training Institute

📌 Road No-11, Rabeya (Pvt.) Hospital, Uttar Hazipur, Doctor Para, College Road

📞 যোগাযোগ করুন: 01322-925758

🌐 বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন: Rabeya Healthcare Research & Training Institute - RHRTI

💡নতুন কিছু শিখুন, দক্ষতা বাড়ান, ক্যারিয়ারের অগ্রযাত্রায় এগিয়ে যান!

📢 ভর্তি নিতে আগ্রহী হলে ইনবক্স করুন এখনই!💬



https://www.facebook.com/share/p/1GVN1US9tG/
15/02/2025

https://www.facebook.com/share/p/1GVN1US9tG/

🚀 কম্পিউটারে দক্ষতা অর্জনের সুবর্ণ সুযোগ! ভর্তি চলছে! 🖥️

বর্তমান যুগ তথ্যপ্রযুক্তির যুগ একটি ভালো ক্যারিয়ার, নিশ্চিত চাকরি বা সফল ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গড়তে কম্পিউটার শেখার কোনো বিকল্প নেই। তাই এখনই কম্পিউটার অপারেশন (লেভেল-৩) কোর্সে ভর্তি হয়ে সরকারি সার্টিফিকেট অর্জনের মাধ্যমে নিজেকে দক্ষ করে তুলুন!

🌟 কেন এই কোর্স আপনার জন্য জরুরি?

✅ সরকারি অনুমোদিত (NSDA) সার্টিফিকেট – যা চাকরি ও ফ্রিল্যান্সিংয়ে কাজে লাগবে
✅ অভিজ্ঞ প্রশিক্ষকদের মাধ্যমে হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ
✅ আধুনিক ল্যাব ও উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার
✅ আন্তর্জাতিক মানের কোর্স কারিকুলাম – বর্তমান চাকরির বাজারের চাহিদার সাথে মিল রেখে
✅ কোর্স শেষে ফ্রিল্যান্সিং ও চাকরির জন্য বিশেষ সহায়তা
✅ ৫০% ছাড়ে ভর্তি চলছে – সীমিত আসনের জন্য দ্রুত আবেদন করুন!

📍 প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের ঠিকানা:
🏢 Rabeya Healthcare Research & Training Institute

📌 Road No-11, Rabeya (Pvt.) Hospital, Uttar Hazipur, Doctor Para, College Road

📞 যোগাযোগ করুন: 01322-925758

🌐 বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন: Rabeya Healthcare Research & Training Institute - RHRTI

💡নতুন কিছু শিখুন, দক্ষতা বাড়ান, ক্যারিয়ারের অগ্রযাত্রায় এগিয়ে যান!

📢 ভর্তি নিতে আগ্রহী হলে ইনবক্স করুন এখনই!💬



07/02/2025

আলহামদুলিল্লাহ Rabeya Healthcare Research & Training Institute - RHRTI এ কম্পিউটার প্রশিক্ষণের সুবর্ণ সুযোগ।

স্বল্প খরচে NSDA- এর অধিনে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ নিয়ে সরকারি সার্টিফিকেট অর্জন করে নিজেকে দক্ষ করুন।

আমাদের সুবিধাসমূহ:

✅ অভিজ্ঞ ও দক্ষ প্রশিক্ষক দ্বারা প্রশিক্ষণ
✅ আন্তর্জাতিক মানের কোর্স কারিকুলাম
✅ আধুনিক কম্পিউটার ল্যাব ও প্র্যাকটিক্যাল ক্লাস
✅ NSDA কর্তৃক সরকারি সনদ গ্রহণের সুযোগ
✅ অফলাইন এবং অনলাইন ট্রেইনিং
✅ লাইভ প্রজেক্ট ও বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ
✅ ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গড়ার পরামর্শ।

বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন☎️ 01322-925758

15/10/2024

আর আমার আল্লাহ বলেছে তোমরা এমন ভাবে কুরবানী করো যাতে কুরবানীকৃত পশু সবচেয়ে কম কষ্ট পায়।

হিন্দু ধর্মে পূজা নিষিদ্ধ :-❌রেফারেন্স সহ প্রমান দিলাম—১. না তাস্তে প্রতীমা আস্থি (ঋগ্বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ নং অনুচ্ছেদ)অর্থাৎ...
13/10/2024

হিন্দু ধর্মে পূজা নিষিদ্ধ :-❌

রেফারেন্স সহ প্রমান দিলাম—

১. না তাস্তে প্রতীমা আস্থি (ঋগ্বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ নং অনুচ্ছেদ)
অর্থাৎ মহানঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি,ছবি নেই।

২. যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে (ভগবৎ গীতা অধ্যায় ৭, অনুচ্ছেদ ২০ নম্বর)।

৩. হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে

বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে “একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন” অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর” (ঋকবেদ ২;৪৫;১৬)।

“একম এবম অদ্বৈত্তম” অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই (ঋকবেদ ১;২;৩) ।

“এক জনেই বিশ্বের প্রভু” (ঋকবেদ ১০;১২১;৩) ।

৪. হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে—

ভগবত গীতা – অধ্যায় ৭ – স্তব ২০ – [যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে।]

৫. ভগবত গীতা – অধ্যায় ১০ – স্তব ৩ –

[তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে, তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।]

৬. যজুর্বেদ – অধ্যায় ৪০- অনুচ্ছেদ ৯ –

[অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে – যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে। অশম্ভুতি হল – প্রাকৃতিক বস্তু যেমন: বাতাস,পানি,আগুন । শাম মুর্তি হল – মানুষের তৈরী বস্তু যেমন – চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।]

জানি, হিন্দুরা মূর্তি দিয়ে পূজা নিষিদ্ধের এইসব কথা বা রেফারেন্স কখনো মানতে চাইবে না, একটা কথা, যে জেগে জেগে ঘুমায়, তাকে ঘুম থেকে জাগানো খুব কঠিন।

বাংলাদেশের সরকারের উচিত বাংলাদেশের সব মূর্তি ভেঙ্গে ফেলা হিন্দু ধর্মের রেফারেন্স অনুযায়ী । এতে হিন্দুরা খুব খুশি হবে, সমাজে অশ্লীলতা থাকবে না, পরিবেশ দূষন হবে না এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি অক্ষুন্ন থাকিবে। তাই—

মহান রাব্বুল আলামীন আল্লাহ আমাদেরকে সবকিছু বুঝার তৌফিক দান করুক। আমীন।

02/09/2024

নতুন রাজনৈতিক দল গণঅধিকার পরিষদ আজ নিবন্ধন পেয়েছে!

মার্কা: ট্রাক

30/08/2024

পুলিশ🙂

28/08/2024

কে লিখেছেন জানি না, কিন্তু অসাধারণ👌

১. মা ৯ মাস বহন করেন, বাবা ২৫ বছর ধরে বহন করেন, উভয়ই সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন তা জানেন না।

২. মা বিনা বেতনে সংসার চালায়, বাবা তার সমস্ত বেতন সংসারের জন্য ব্যয় করেন, উভয়ের প্রচেষ্টাই সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন তা জানেন না।

৩. মা আপনার যা ইচ্ছা তাই রান্না করেন, বাবা আপনি যা চান তা কিনে দেন, তাদের উভয়ের ভালবাসা সমান, তবে মায়ের ভালবাসা উচ্চতর হিসাবে দেখানো হয়েছে। জানিনা কেন বাবা পিছিয়ে।

৪. ফোনে কথা বললে প্রথমে মায়ের সাথে কথা বলতে চান, কষ্ট পেলে ‘মা’ বলে কাঁদেন। আপনার প্রয়োজন হলেই আপনি বাবাকে মনে রাখবেন, কিন্তু বাবার কি কখনও খারাপ লাগেনি যে আপনি তাকে অন্য সময় মনে করেন না? ছেলেমেয়েদের কাছ থেকে ভালবাসা পাওয়ার ক্ষেত্রে, প্রজন্মের জন্য, বাবা কেন পিছিয়ে আছে জানি না।

৫. আলমারি ভরে যাবে রঙিন শাড়ি আর বাচ্চাদের অনেক জামা-কাপড় দিয়ে কিন্তু বাবার জামা খুব কম, নিজের প্রয়োজনের তোয়াক্কা করেন না, তারপরও জানেন না কেন বাবা পিছিয়ে আছেন।

৬. মায়ের অনেক সোনার অলঙ্কার আছে, কিন্তু বাবার একটাই আংটি আছে যেটা তার বিয়ের সময় দেওয়া হয়েছিল। তবুও মা কম গহনা নিয়ে অভিযোগ করতে পারেন আর বাবা করেন না। তারপরও জানি না কেন বাবা পিছিয়ে।

৭. বাবা সারাজীবন কঠোর পরিশ্রম করেন পরিবারের যত্ন নেওয়ার জন্য, কিন্তু যখন স্বীকৃতি পাওয়ার কথা আসে, কেন জানি না তিনি সবসময় পিছিয়ে থাকেন।

৮. মা বলে, আমাদের এই মাসে কলেজের টিউশন দিতে হবে, দয়া করে আমার জন্য উৎসবের জন্য একটি শাড়ি কিনবে অথচ বাবা নতুন জামাকাপড়ের কথাও ভাবেননি। দুজনেরই ভালোবাসা সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছে জানি না।

৯. বাবা-মা যখন বুড়ো হয়ে যায়, তখন বাচ্চারা বলে, মা ঘরের কাজ দেখাশোনা করার জন্য অন্তত উপকারী, কিন্তু তারা বলে, বাবা অকেজো।

১০. বাবা পিছনে কারণ তিনি পরিবারের মেরুদণ্ড। আর আমাদের মেরুদণ্ড তো আমাদের শরীরের পিছনে। অথচ তার কারণেই আমরা নিজেদের মতো করে দাঁড়াতে পারছি। সম্ভবত, এই কারণেই তিনি পিছিয়ে আছেন...!!!!

*জানিনা কে লিখেছে, কুড়িয়ে পাওয়া।
সমস্ত বাবাদেরকে উৎসর্গ করছি *
সালাম জানাই পৃথিবীর সকল বাবাদেরকে!

~সংগৃহীত~

আচ্ছা এই ঘটনা তাহলে🫡
27/08/2024

আচ্ছা এই ঘটনা তাহলে🫡

27/08/2024

Context:-

কলকাতা সিভিল কোর্টের উকিল মিঃ চন্ডিদাস। তার এক মেয়ে ছিল যার নাম গৌরিবালা দাস। চন্ডিদাসের সহকারী উকিল মিঃ অরন্য কুমার চক্রবর্তী চন্ডিদাসের কলকাতাস্থ বাসায় নিয়মিত যাতায়াত করতো। এই সুযোগে চন্ডিদাসের মেয়ে গৌরিবালার সাথে অরন্য কুমার চক্রবর্তীর অবৈধ সম্পর্ক গড়ে উঠে। এভাবে চলতে থাকে দিনের পর দিন। তার ফলশ্রুতিতে এরই মধ্যে গৌরিবালা গর্ভবতী হয়ে পড়েন। গৌরিবালা যখন বুঝতে পারলেন তিনি গর্ভবতী হয়েছেন তখন গৌরিবালা অরন্য কুমার চক্রবর্তীকে তাকে বিয়ে করার জন্য চাপ দেন। অরন্য কুমার চক্রবর্তী ইহাতে রাজি না হয়ে অবৈধ সম্পর্কের কথাও অস্বীকার করেন। এদিকে চন্ডিদাস বিষয়টি জানার পর চিন্তিত হয়ে পড়েন। এরই মধ্যে গৌরিবালা ১২/১২/১৯২০ ইং তারিখে একটি পুত্র সন্তান জন্ম দেন। তার নাম রাখা হয় দেবদাস চক্রবর্তী। চন্ডিদাস অরন্য কুমার চক্রবর্তীকে গৌরিবালাকে উঠিয়ে নেয়ার জন্যচাপ দিতে থাকেন। কিন্তু অরন্য কুমার রাজি হন না। এরই মধ্যে গৌরিবালার ছেলে দেবদাস বয়স ২ বছরে উন্নিত হয়। চন্ডিদাস হতাশা গ্রস্থ হয়ে পড়েন এবংভীষণ অসুস্থতা বোধ করেন। চন্ডিদাসের বিশ্বস্ত মহুরী শেখ লুতফুর রহমান ছিলেন একজন নিম্নবিত্ত পরিবারের সন্তান। চন্ডিদাস মেয়েকে নিয়ে সমাজে মুখ দেখাতে পারছেন না এমন অবস্থায় গৌরীবালার ছেলে দেবদাসের বয়স যখন ৩ বছর, তখন চন্ডিদাসের মহুরী শেখ লুৎফর রহমান চন্ডিদাসের সমূহ সম্পত্তিসহ গৌরিবালাকে বিয়ে করেন। তখন এফিডেভিট করে গৌরিবালার নাম রাখা হয় ছাহেরা বেগম এবং ছেলের নাম রাখা হয় দেবদাস চক্রবর্তীর পরিবর্তে শেখ মজিবুর রহমান।

এফিডেভিট নং- ১১৮

তারিখ- ১০/১১/১৯২৩ ইং সাল

কোলকাতা সিভিল কোর্ট, পচিমবঙ্গ, ভারত।

সাক্ষীঃ-

(১) জনাব আব্দুর রহমান সাফায়াত, কোর্ট দারোগা, কলিকাতা, থানা+পোঃ- ভান্ডারিয়া, সাবেক জেলা- বরিশাল।

(২) শ্রী অনিল কুমার, কোর্ট দারোগা, সাবেক জেলা- বরিশাল।

Address

Chittagong

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Skill & Care Point posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share