Mom's minute

Mom's minute Assalamu Alaikum
I'm a graduate from Biochemistry. Love to share baby care tips from research.

14/07/2025
13/07/2025
11/07/2025

কিভাবে সহজে বেডরুম গোছানো ও পরিপাটি দেখাবেন?🤔

বিছানা পরিপাটি রাখার জন্য কিছু সহজ টিপস নিচে দেওয়া হলো:

📌প্রতিদিন বিছানা তৈরি করুন:
ঘুম থেকে উঠে বিছানা গুছিয়ে রাখলে ঘর গোছানো দেখায় এবং মনও ভালো থাকে।
নিয়মিত চাদর ও বালিশের কভার পরিষ্কার করুন:
সপ্তাহে অন্তত একবার চাদর ও বালিশের কভার পরিষ্কার করা উচিত। এতে করে বিছানা স্বাস্থ্যকর থাকে।

📌গদি পরিষ্কার করুন:
গদি পরিষ্কার করাও খুব জরুরি। ৬ মাস বা ঋতু পরিবর্তনের সাথে সাথে গদি পরিষ্কার করা উচিত।
অপ্রয়োজনীয় জিনিস সরিয়ে রাখুন:
বিছানার উপর অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র না রেখে গুছিয়ে রাখুন। এতে বিছানা পরিপাটি থাকবে।

📌বালিশ ও তোশক রোদে দিন:
মাঝে মাঝে বালিশ ও তোশক রোদে দিলে জীবাণু মরে যায় এবং আরামদায়ক ঘুম হয়।

📌ঘরের পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখুন:
ঘর পরিচ্ছন্ন থাকলে বিছানা পরিপাটি রাখতে সুবিধা হয়।

📌সঠিক মাপের চাদর ব্যবহার করুন:
বিছানার মাপ অনুযায়ী চাদর ব্যবহার করলে চাদর টানটান করে বিছানো যায় এবং দেখতেও ভালো লাগে।

📌বালিশ ও কুশন সাজিয়ে রাখুন:
বিছানায় কয়েকটি বালিশ ও কুশন রাখলে দেখতে আকর্ষণীয় লাগে।

11/07/2025

এত ভালো দামে পেয়ে একেবারে ১২টি বইয়ের একটা জ্ঞানবাক্স সেট নিয়ে নিলাম।ছোট ছোট বইগুলো দেখতে এতো সুন্দর রঙিন ও কিউট 💕 সাজিয়ে রাখলেও দেখতে ভালো লাগে আর বাচ্চাকে কাজের ফাঁকে ফাঁকে এক আধটু পড়ানোও যায় 💁‍♀️

10/07/2025
10/07/2025

জানেন কি?পাঁচ তারকা হোটেলের বাথরুমে টেলিফোন থাকে কেন?🤔

দেশে বা বিদেশে বেড়াতে গিয়ে প্রথমবার কোনো পাঁচ তারকা হোটেলে উঠেছেন।ঝকঝকে হোটেলের রুমে আরামদায়ক বিছানা, নরম তোয়ালে আর সুবাসিত বাথরুম পেয়ে ‘রাজকীয় অতিথি’র অনুভূতি নিচ্ছেন। এমন সময় বাথরুমে ঢুকেই লাগল খটকা। কারণ, বাথরুমে ঢুকতেই চোখে পড়েছে হাই কমোডের পাশে দেয়ালে বসানো একটি টেলিফোন! হোটেলের বেডসাইড বা ডেস্কে ফোন থাকাটাই স্বাভাবিক, কিন্তু বাথরুমে কেন?
একবিংশ শতকে পাঁচ তারকা হোটেলে যাওয়ার আগে আমরা খুঁজি হোটেলটির অবস্থান অভিজাত এলাকা বা গুরুত্বপূর্ণ স্থানের আশপাশে কি না।হোটেলের চোখধাঁধানো স্থাপত্যও কাউকে কাউকে টানে। এ ছাড়া স্পাসহ বিলাসবহুল নানা সুবিধা পাবে কি না। কিন্তু আপনি যদি আশি কিংবা নব্বইয়ের দশকে যান, তাহলে দেখতে পাবেন সে সময় হোটেলের বাথরুম বা টয়লেটে একটি টেলিফোনই ছিল বিলাসিতার প্রতীক। অনেকটা বাথটাবের পাশে টেলিভিশন রাখার মতোই। এই ফোন বসানো হতো অতিথির আরাম ও নিরাপত্তার কথা ভেবে। ফলে অতিথিরা বাথরুম থেকে বের না হয়েই সহজে হোটেল স্টাফের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারতেন বা প্রয়োজনীয় সেবা চাইতে পারতেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, বাথরুমে টেলিফোন থাকার পেছনে দুটি মূল কারণ—নিরাপত্তা ও আরাম। বাথরুম বা টয়লেটে টেলিফোন রাখা কেন প্রয়োজন—
* বিশ্বের অনেক দেশেই হোটেল–শিল্পে এটি একটি মানদণ্ড।
* বাথরুমে হঠাৎ পা পিছলে পড়ে যাওয়া, মাথা ঘুরে অজ্ঞান হয়ে যাওয়া বা অন্য কোনো শারীরিক অস্বস্তি, এমনটা হোটেলে ঘটেই। বিশেষ করে অতিথিদের মধ্যে অনেকেই দীর্ঘ ভ্রমণের ক্লান্তি বা বয়সের কারণে বাথরুমে দুর্ঘটনার শিকার হন। সেই বিপদ থেকে রক্ষা ও দ্রুত সহায়তা পেতে বাথরুমের ফোন বড় ভরসা।
* কেউ যদি রুম সার্ভিস অর্ডার করতে চান, রিসেপশনে জরুরি তথ্য নিতে চান বা হঠাৎ জরুরি কোনো কল পান, তাহলে বাথরুমে থেকেও যাতে সেই সুবিধা হাতছাড়া না হয়, তাই এই ব্যবস্থা। পাঁচ তারকা হোটেল মানে শুধু বিলাসিতা নয়, অতিথিকে সর্বোচ্চ আরাম ও সুবিধা দেওয়াই তাদের অঙ্গীকার।
এখন অবশ্য নতুন হোটেলগুলো বাথরুমে টেলিফোনের বদলে ‘ইন্টারকম’ বা ‘প্যানিক বেল’ও বসাচ্ছে। কেউ চাইলে এক বোতাম চাপলেই হাউসকিপার এসে সহায়তা করতে পারেন।
সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মুঠোফোনের ব্যবহার বেড়েছে। বাথরুম বা টয়লেটে আলাদা টেলিফোন রাখারও প্রয়োজন কমে গেছে। যুক্তরাজ্যের যেসব হোটেলে একসময় ‘বাথটাব থেকে ডায়াল করার’ সুবিধা ছিল, তারাও ধীরে ধীরে এই ব্যবস্থা তুলে দিচ্ছে। তবে বেশির ভাগ হোটেলই মানদণ্ড হিসেবে সুবিধাটা বহাল রেখেছে।

10/07/2025
10/07/2025

"আড়ং এর বেতের ট্রে তে ফাঙ্গাস হয়" এমন পোস্ট ইদানিং কয়েকটা চোখে পড়লো।কিন্তু সত্যি কথা হচ্ছে শুধু আড়ং না,পৃথিবীর সব বেতের জিনিসেই ফাঙ্গাস হতে পারে- যদি আপনি বেত পণ্যের সঠিক যত্ন সম্পর্কে না জানেন।😀

চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক!কি করবেন? 😊

ভেজা থাকলে অথবা বর্ষাকালে বাতাসে আর্দ্রতা বেড়ে যাওয়ায় বেতের পণ্যের অনেক সময় ফাঙ্গাস ধরে যেতে পারে। একটু যত্ন নিলেই কিন্তু এই সমস্যাটা এড়ানো যায়!

🔸১.পানিতে ভিজাবেন না:💦
পানির ছিটা পড়ে এমন জায়গায় রাখবেন না। কোনো কারনে ওয়াশ করার প্রয়োজন হলে সাথে সাথে শুকনো কাপড় দিয়ে চেপে পানিটা টেনে কড়া রোদে শুকিয়ে নিন। বৃষ্টির দিনে বা রাতের বেলায় যদি ওয়াশ করার প্রয়োজন হয় হেয়ার ড্রায়ার ব্যবহার করতে পারেন।

🔸২.রোদ বেতের পণ্যের বন্ধু:🌤️
ব্যাবহার করুন আর নাই করুন সপ্তাহে অন্তত একবার হালকা রোদে ২–৩ ঘণ্টা রেখে দিন। দেখবেন এতে কেমন ঝরঝরে ও সুন্দর থাকবে।

🔸৩.শুকনো জায়গায় রাখুন:☀️
বেতের জিনিসপত্র রাখার জায়গাটা যেন স্যাঁত সেঁতে না হয়। দরকার হলে যেখানে রাখবেন শুকনো কাপড় বা পুরনো খবরের কাগজ বিছিয়ে রাখুন। আশেপাশে ভেজা পাত্র না রাখাই ভালো।

🔸৪.ভিনেগার:
কখনো যদি ক্লিন করার দরকার হয় একটা স্প্রে বোতলে হালকা গরম পানি ও অল্প ভিনেগার মিশিয়ে স্প্রে করুন ট্রের গায়ে, তারপর শুকনো কাপড় দিয়ে মুছে ফেলুন। এটা ফাঙ্গাস প্রতিরোধে দারুণ কাজ করে।

🔸৫.ফাঙ্গাস ধরলে কী করবেন?🦠
একটু শুকনো ব্রাশ দিয়ে ঘষে ফেলুন। এরপর রোদে ভালো করে শুকিয়ে নিন। আর খুব বেশি ফাঙ্গাস হলে শিরিষ কাগজ বা স্যান্ড পেপার দিয়ে হালকা করে ঘষে, শুকিয়ে, বার্নিশ করে আবার ব্যবহার করুন।

মোটকথা শখের জিনিস কিনে অযত্নে ফেলে রাখবেন না।মাঝে মাঝে ব্যাবহার করবেন,নিয়মিত একটু যত্নে রাখবেন।তাহলে অনেক দিন সুন্দর থাকবে আপনার বেতের পণ্য ❤️🧺🪴🪞

09/07/2025
09/07/2025

ঘরের রং নির্বাচনের আগে যেসব বিষয় খেয়াল রাখা উচিত✅

👉আলোর প্রতি নজর রাখুন:

দেয়ালের রং এমনভাবে নির্বাচন করতে হবে, যাতে আলোর প্রতিফলন হয় কম। ঘরের রং যত উজ্জ্বল হবে, আলো তত ফিকে লাগবে। শোবার ঘর, বসার ঘরের দেয়ালের রং হালকা রাখাই ভালো। দেয়ালে চাঁপা সাদা আর সিলিংয়ের সাদা প্রাধান্য পেলে ভালো হয়। এতে ঘরে আলো ঢোকে বেশি, দেখতেও লাগে প্রশস্ত। চাঁপা সাদা ছাড়াও হালকা মেটে রং, ধূসর কিংবা ‘বেজ’ রং অর্থাৎ হালকা হলদে ও বাদামি-জাতীয় রং এ সময়ের অন্দরের দেয়ালে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। তবে ঘরের এক পাশে বা বিছানার পেছনের দেয়াল, বাচ্চাদের ঘর কিংবা ড্রয়িংরুমের কোনো একটি জায়গায় উষ্ণ ধাঁচের রং দিয়ে বৈপরীত্যও আনা যায়।

🌿প্রকৃতিকে প্রাধান্য দিতে হবে:

আমাদের প্রকৃতির কথা মাথায় রেখে রং নির্বাচন করতে পারলে ভালো। বরফের সাদা, সমুদ্রের নীল, গাছপালার সবুজ, মাটির বাদামি ইত্যাদি হালকা রং চোখকে আরাম দেয়, মনকে দেয় শান্তি। অন্যদিকে তপ্ত সূর্যের লাল আভা বা উজ্জ্বল হলদে উষ্ণ রং মনে অস্থিরতা তৈরি করে। এ কারণে দেয়ালের অনেকটা অংশজুড়ে এসব রং ব্যবহার না করাই ভালো। দেয়ালের ইট বা কংক্রিটের স্বাভাবিক রংও কিন্তু দেখতে ভালো লাগে। প্রকৃতির পরশ পেতে দেয়ালের রংটাই যে সবুজ হতে হবে, তা কিন্তু নয়। বদলে ঘরের বারান্দায় রাখতে পারেন অন্দরের উপযোগী গাছপালা। এভাবে অন্দরে যোগ হতে পারে প্রকৃতির অকৃত্রিম রং।’

🧑‍🎨জায়গাভেদে দেয়ালে রঙের ভিন্নতা🫟

পড়ালেখা বা কাজের ঘরের দেয়ালের জন্য সব ধরনের রং উপযোগী নয়। অন্দরসজ্জায় নানা অনুষঙ্গের বিন্যাসও বিবেচনায় রাখতে হবে। পড়ার ঘরের হালকা রঙের সঙ্গে উজ্জ্বল আলো চলাচলের ব্যবস্থা রাখা প্রয়োজন। বাচ্চাদের দেয়ালের জন্য রঙিন কোনো হালকা শেড বেছে নেওয়া যায়। খাবার ঘরের দেয়ালে কিছু উষ্ণ রঙের হালকা শেড ছাড়াও উষ্ণ আলো বেশ নজর কাড়ছে।

🫟বাজারে নতুন রং:

বর্তমানে বাজারে নানা ধরনের রং পাওয়া যাচ্ছে। ইজি ক্লিন, প্লাস্টিক পেইন্ট, ডিসটেম্পার রং। এ ছাড়া ইমালশন লাক্সারি, সিল্ক ইমালশন রঙের মাধ্যমে দেয়ালে চকচকে উজ্জ্বল ভাব আনা যায়। আসবাবপত্রের জন্য লেকার রং, লেমিনেটেড রং, বিভিন্ন এইচপিএল শিট পাওয়া যায়। অন্দরসজ্জার জন্য বার্জার নিয়ে এসেছে ‘বার্জার ওয়ান কোট ইমালশন’ নামে নতুন রং। এই নতুন পণ্যটির বিশেষ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে মাত্র একটি কোটেই এটি দেয়ালকে করতে পারে সম্পূর্ণ রঙিন ও মসৃণ। রঙের জন্য স্বল্প সময়ে কম পরিশ্রম ও সাশ্রয়ী বাজেটে এটি বেশ ভালো সমাধান। এর আরেকটি ভালো দিক হলো রং লাগানোর সময় ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা কম। এ কারণে আসবাব না সরালেও হবে। আরেকটি সুবিধা হচ্ছে গতানুগতিক রঙের তুলনায় এর উজ্জ্বলতা বেশি।

09/07/2025

ফ্রিজের ভেতর টয়লেট টিস্যু রাখার উপকারিতা জানলে অবাক হবেন😵‍💫😳

আমাদের সবার বাসায় ফ্রিজ আছে। ফ্রিজে মূলত কাঁচা সবজি, মাছ, মাংস রাখা হয়, যাতে এসব জিনিস সতেজ থাকে। অনেকে আবার পানি, পাউরুটি, মুড়িও ফ্রিজে রাখে। তবে ফ্রিজে কি কখনো টয়লেট টিস্যু রাখার কথা ভেবেছনে? শুনে অবাক লাগলেও, এই সাধারণ টিস্যু ফ্রিজে রেখে পাওয়া যায় দারুণ কিছু উপকারিতা।

সম্প্রতি ইংল্যান্ডভিত্তিক খাদ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট ‘অনেস্ট ফুড টক’-এর সম্পাদক বলেন, এই কৌশলের পেছনে আছে টয়লেট পেপারের শোষণ ক্ষমতা। ফ্রিজের আর্দ্রতার কারণে প্রায়ই ছত্রাক ও দুর্গন্ধ সৃষ্টি হয়। ফ্রিজে টয়লেট পেপার লাখলে অতিরিক্ত আর্দ্রতা শুষে নেয় এবং কটু গন্ধ দূর করে।

পদ্ধতিটি ব্যবহারকারীদের দাবি, এই পদ্ধতি বেশ কার্যকর। ফ্রিজে রাখা বাসি খাবার বা দুধ থেকে দুর্গন্ধ ছড়ায়, যা ব্যবহারকারীদের জন্য অস্বস্তিকর। ফলে ফ্রিজের ভেতর টয়লেট পেপার রাখলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কারণ টয়লেট পেপার ফ্রিজের দুর্গন্ধের জন্য দায়ী আর্দ্রতা শোষণ করে নিতে পারে।

তবে মনে রাখতে হবে, ফ্রিজে রাখা টয়লেট পেপার প্রতি তিন সপ্তাহ পরপর বদলানো উচিত। যদিও এই পদ্ধতি সবার কাছে স্বাভাবিক নাও মনে হতে পারে। এ ক্ষেত্রে বিকল্প হিসেবে আরেকটি উপায় জানিয়েছে লাইফস্টাইল বিষয়ক ওয়েবসাইট ‘প্যারাদে’।

প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, খরচ ও কার্যকারিতার দিক থেকে বেকিং সোডা হতে পারে ভালো একটি বিকল্প। এটি শুধু অতিরিক্ত আর্দ্রতাই নয়, দুর্গন্ধের জন্য দায়ী অ্যাসিডও শোষণ করে ফ্রিজকে রাখে পরিষ্কার ও সতেজ। যেখানে টয়লেট পেপার তিন সপ্তাহ পর পর বদলাতে হয়, সেখানে বেকিং সোডা বদলাতে হয় মাত্র তিন মাসে একবার। ফলে এটি আরও সাশ্রয়ী ও দীর্ঘস্থায়ী সমাধান।

তবে যারা দুর্গন্ধ দূর করতে টয়লেট পেপার ব্যবহার করতে চান, তাদের জন্য পরামর্শ হলো—সবসময় নতুন একটি টয়লেট পেপার রোল ব্যবহার করুন এবং তিন সপ্তাহ পর সেটি ফ্রিজ থেকে সরিয়ে ফেলুন। বিশেষভাবে সতর্ক করে বলা হয়েছে, ‘এ রোলটি কখনোই আবার বাথরুমে ব্যবহার করার চেষ্টা করবেন না।’❌

Address

Chittagong

Telephone

+8801820304054

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mom's minute posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category