We Are Maiz-Bhandari

We Are Maiz-Bhandari সৃষ্টা সবকিছুই
মানবজাতির ভালোর জন্য।

বোয়ালখালীতে হযরত বু-আলী কালান্দর শাহ্'র সংক্ষিপ্ত ইতিহাসএটি প্রখ্যাত সুফি সাধক হযরত বু-আলী কালান্দর শাহ্'র আস্তানা শরীফ।...
16/09/2025

বোয়ালখালীতে হযরত বু-আলী কালান্দর শাহ্'র সংক্ষিপ্ত ইতিহাস

এটি প্রখ্যাত সুফি সাধক হযরত বু-আলী কালান্দর শাহ্'র আস্তানা শরীফ। অনেকে এটাকে মাজার মনে করলেও মূলত এটি আস্তানা শরীফ হিসেবে পরিচিত। তিনি ভারতে বসবাস করতেন। তিনি বু-আলী কালান্দর নামে পরিচিত হলেও তাঁর আসল নাম শেখ শরফুদ্দিন পানিপথি। তাঁর পিতার নাম হযরত শেখ ফখর উদ্দিন (রহ.)। সে সময়ে তাঁর বাবা একজন মহান পণ্ডিত এবং দরবেশ ছিলেন। তাঁর মাতা বিবি হাফিজা। যিনি মাওলানা সৈয়দ নিয়মতউল্লাহ হামদানি (রহ.) এর কন্যা। হযরত শেখ শরফুদ্দিন বু-আলী (রহ.) ৬০৬ হিজরির ১২০৯ সালে ভারতের পানিপথে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার জন্মস্থান গা'ঞ্জা'য়, যা বর্তমান আজারবাইজানে। তাঁর পিতা হযরত শেখ ফখরউদ্দিন (রহ.) ৬০০ হিজরিতে আজারবাইজান থেকে ভারতে চলে আসেন এবং পানিপথে বসতি স্থাপন করেন। হযরত শেখ শরফুদ্দিন (রহ.) ইমামে আজম আবু হানিফা (রহ.) এর বংশধর ছিলেন। শেখ শরফুদ্দিন আসল নাম হলেও বু আলী ছিলেন তাঁর উপাধী। বিভিন্ন তথ্যমতে জানা যায় হযরত মুহাম্মদ (দঃ) স্বপ্নে তার ইচ্ছার কথা জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি হযরত আলী হতে চাই। মহাম্মদ (দঃ) বলেন সেটি অনেক আগেই পূর্ণ হয়ে গেছে। এরপর তিনি আলীর সুবাসের আবেদন করলে তা মঞ্জুর হয় এবং বু আলী উপাধী দেন হযরত মুহাম্মদ (দঃ)। বু আলী শব্দের অর্থ হলো আলীর সুবাস। তাঁর শরীর থেকে হযরত আলীর ঘ্রাণ পাওয়া যেতো বলে জনশ্রুতি আছে। তবে তার মাজার ভারতে হলেও করলডেঙ্গা পাহাড়ে তার আস্তানার সন্ধান মিলেছে। তার আস্তানা কখন কিভাবে সনাক্ত হয়েছে তা এখনো সঠিকভাবে জানা যায়নি। তবে লোকমুখে শুনা যায় আহলা দরবার শরীফের সুফিসাধক হযরত আসাদ আলী (রহঃ) তাঁর আস্তানা শরীফ সনাক্ত করেছিলেন।

এরপর থেকে বিভিন্ন এলাকা থেকে তার আস্তানায় জেয়ারতের উদ্দেশ্যে ভক্তরা আসতে থাকে। ১৯০০ সাল থেকে এ আস্তানাকে ঘিরে প্রতিবছর ২ ও ৫ ফাল্গুন ওরশ অনুষ্ঠিত হয়।

এ আস্তানাকে ঘিরে রয়েছে এক অলৌকিক ঘটনা। যা প্রতি বছর দৃশ্যমান হয়। ওরশের দিন র্সূয ডুবার সময় গরু-মহিষ জ/বা/ই করা হয়। আর এ সময় আস্তানার চারপাশের গাছপালার উপর দিয়ে শির শির করে ধোঁ'য়া বের হয়। এসব ধোঁ'য়া'কে অনেকে বলেন অলৌকিক ধোঁ'য়া, আবার অনেকে এক ধরনের পোকা বলে অভিহিত করেন। তবে যাই হোক না কেন সেটাকে অলৌকিকই ধরে নেন স্থানীয়রা। এই অলোকিক দৃশ্য দেখার জন্য ওরশের সময় বিভিন্ন উপজেলা থেকে হাজার-হাজার নর-নারী ও ভক্তরা উপস্থিত হন আস্তানা প্রাঙ্গণে।

লোকমুখে প্রচার আছে বোয়ালখালীর নামকরণ করা হয়েছে হযরত বু আলী কালান্দর (রহঃ) এর নামানুসারে। বু আলী থেকেই বোয়ালখালী বলে নামকরণ হয়েছে বলে জনশ্রুতি আছে।

নবীজির আশেক দেখতে চান?তবে এই মানুষটাকে মন ভরে দেখে নিন!মুখে দাড়ি নেই, কিন্তু নবীর সম্মানের প্রতি ভালোবাসা ছিল আকাশচুম্ব...
15/09/2025

নবীজির আশেক দেখতে চান?
তবে এই মানুষটাকে মন ভরে দেখে নিন!
মুখে দাড়ি নেই, কিন্তু নবীর সম্মানের প্রতি ভালোবাসা ছিল আকাশচুম্বী। যে ভালোবাসা তাকে ফাঁ*সি*র মঞ্চে তুলেছিল!
বলছি ১৯২৩ সালের সেই কাঠমিস্ত্রী ইলমুদ্দিনের কথা। বর্তমান পৃথিবীতে বড্ড প্রয়োজন কাঠমিস্ত্রি ইলমুদ্দিনের মতো একজন খাঁটি আশেকে রাসূল।
যিনি ১৯২৩ সালে প্রিয় রাসূল (সাঃ)-কে অবমাননাকারী ‘রঙ্গিলা রাসূল’ বই প্রকাশ করার কারণে প্রকাশক রাজপালকে হ*ত্যা করে ফাঁ*সি*র কা*ষ্ঠে উঠেছিলেন।
রাষ্ট্রের সকল আইনজীবীগণ ছিলেন তার পক্ষে, তারা বললেন ইলমুদ্দীন তুমি শুধু বলবে- ‘তখন তোমার মাথা ঠিক ছিল না’।
কিন্তু তিনি তা না বলে আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে বললেন- ‘আমি স্বেচ্ছায় স্বজ্ঞানে তাকে হ*ত্যা করেছি, কারণ সে রাসূল (সাঃ)-কে ‘রাঙ্গিলা রাসূল’ বলেছে’।
যখন আইনজীবীগণ জিজ্ঞেস করলেন- ‘তুমি এভাবে বলছো কেন’? ইলমুদ্দিন হাসিমুখে বলেছিলেন- ‘আমাকে স্বপ্নে রাসূল (সাঃ) বলছেন, ইলমুদ্দীন তাড়াতাড়ি এসো, আমি তোমার অপেক্ষায় আছি’।
রাসূলপ্রেমী এই মানুষটির জা*নাজা*র ইমামতি করেছিলেন পৃথিবী বিখ্যাত বুজুর্গ আল্লামা জাফর আলি খান। খা*টি*য়া বহন ও মৃ*তদে*হ দা*ফ*ন করেছিলেন বিশ্ববিখ্যাত কবি আল্লামা ড: ইকবাল।
ক*ব*রে শায়িত করার সময় অশ্রুসিক্ত নয়নে কবি আক্ষেপ করে বলেছিলেন- ‘এই মু*ৰ্খ লোকটি আজ সকল শিক্ষিতদের হারিয়ে দিলো’...

Egyptian Museum"Unveiling History: The 4,500-Year-Old Tunic at the Egyptian Museum"       🌹🌹🌹🌹"Unveiling History: The 4,...
06/09/2025

Egyptian Museum"Unveiling History: The 4,500-Year-Old Tunic at the Egyptian Museum" 🌹🌹🌹🌹"Unveiling History: The 4,500-Year-Old Tunic at the Egyptian Museum"😱🥰🇯🇴😊

মাওলানা রুমি ঠিকই বলেছিলেন:“আমি বহু মানুষ দেখেছি, যাদের পোশাক নেই,আবার বহু পোশাক দেখেছি, যাদের ভেতরে মানুষ নেই।”কোন একজন...
06/09/2025

মাওলানা রুমি ঠিকই বলেছিলেন:
“আমি বহু মানুষ দেখেছি, যাদের পোশাক নেই,
আবার বহু পোশাক দেখেছি, যাদের ভেতরে মানুষ নেই।”

কোন একজন মানুষের মানসিক বৈকল্য দেখা যায় হরহামেশা,
কিন্তু "তৌহিদি জনতা"র নামে গণমানুষের গণবৈকল্য দেখা—
এ এক বিরল ভাগ্যের ব্যাপার!
সে সূত্রে এই তৌহিদি জনতার কল্যাণে
আমরা সত্যিই ভাগ্যবান—
যে ভাগ্য শুধু জ্যান্ত মানুষ নয়,
লাশকেও শান্তিতে থাকতে দেয় না।

জ্যান্ত মানুষকে পুড়িয়ে মারা হত্যা—এটা রাষ্ট্র জানে।
কিন্তু কবর থেকে লাশ তুলে পুড়িয়ে ছাই করে দিলে অভিধানে কী নামে কী অর্থে ডাকা যাবে? রাষ্ট্র জানে না, জানবেও না।

রাষ্ট্রের অভিধানে শুধু ভোট, ক্ষমতা আর লাভের হিসাব- নিকাশ!

এভাবে লাশ দগ্ধকে ফৌজদারী অপরাধের সংজ্ঞায় আমরা হয়তো কল্পনাও করিনি, কিন্তু এতদিনে রাষ্ট্রের মানুষরা পশুর চেয়েও অধম ও পাশবিক হয়ে গেছে— এটা বাংলার পশুরাও জানে, অথচ এই রাষ্ট্র জানে না অথবা না জানার ভান করছে!

ঈশ্বরের সন্তুষ্টির জন্য- কোন কোন সমাজে পশু হত্যা পুণ্যের কাজ! আমাদের এই সমাজে লাশ পুড়িয়ে উল্লাস করাটাও ঈশ্বরের সন্তুষ্টি আর পুণ্যের কাজ!
এ দুই সমাজের কোন ঈশ্বর বেশি মানবিক—
যিনি পশুর রক্ত চান, নাকি যিনি লাশ দাহে খুশি?
এ প্রশ্নের উত্তর পশুরা দিবে একভাবে,
ঈমানদার "তৌহিদি জনতা" দেবে আরেকভাবে।
এক ঈশ্বর রক্ত চান, আরেক ঈশ্বর ছাই চান—
মনে হয় ঈশ্বরদেরও আলাদা আলাদা ডায়েট চার্ট আছে।

কুকুর, ঘোড়া, ডলফিন—এদের সহমর্মিতা আমাদের চেয়ে বেশি। কুকুর অন্তত লাশ দেখলে ঘেউ ঘেউ করে, আমরা কিন্তু তা পুড়িয়ে তাস খেলি!যারা গান নিষিদ্ধের ফতোয়া দেয়, তারাই আবার লাশ পুড়ায়। তারা মানুষ নয়, ধার্মিক নয়— পশুর চেয়েও অধম। মানুষের জন্য ধর্ম, ধর্মের জন্য মানুষ নয়- তেমনি মানুষের মতো হাত-পাওয়ালা পশুদের জন্য কোন ঐশ্বরিক ধর্মও থাকতে পারে না।

অ্যামাজনের প্যাগান নরখাদক 'নরবলি' দিতে গিয়ে অন্তত ভেবে থাকে- এটা কোনো পবিত্র ভোজ।
আফ্রিকার পশুবলি সমাজ অন্তত নিজ দেবতার জন্য আহুতি দিয়ে থাকে। কিন্তু আমরা?
একটি লাশকেও অক্ষত থাকতে দিলাম না—
কবর ফুঁড়ে তুলে জনসমক্ষে দগ্ধ করে ছাই করে ফেললাম।

আপনার সেই ছাই দরকার? আমার কিন্তু দরকার আছে, হয়ত ঈমান নামক অদৃশ্য অমূল্য বস্তুটাকে সেই ছাইয়ের মাঝে খুঁজে পাওয়া যেত। ঐ যে শিশুশিক্ষায় শিখেছিলাম—
“যেখানে দেখিবে ছাই, উড়াইয়া দেখ তাই,
পাইলেও পাইতে পারো অমূল্য রতন সেথাই।”

কিন্তু ছাই উড়লো, ঈমান উড়লো—বাকি রইল শুধু পোড়া লাশের 'কাবাব- গন্ধ' !

কিন্তু যদি এই ছাই থেকে ঈমান নামক অমূল্য রতন তুলে এনে- যদি তুমি না দেখাতে পারো; কিংবা লাশ পোড়া গন্ধের 'সুঘ্রাণ' যদি বুক ভরে নিতে পারো, তবে বুঝে নিও- পৃথিবীতে এর চেয়ে "উৎকৃষ্টতর"
সমাজ আর কোথাও নেই—উৎকৃষ্ট নিষ্ঠুরতার একচেটিয়া কপিরাইট একমাত্র আমরাই ছিনিয়ে নিয়েছি!

নরখাদকও আমাদের দেখে হেসে বলবে- হায় হায়, এরা তো সকলের চেয়েও সেরা বর্বর!

'বর্বরোচিত'- এমন দেশটি কোথাও তুমি পাবে নাকো খুঁজে…মাওলানা রুমি ঠিকই বলেছিলেন:
“আমি বহু মানুষ দেখেছি, যাদের পোশাক নেই,
আবার বহু পোশাক দেখেছি, যাদের ভেতরে মানুষ নেই।”

কোন একজন মানুষের মানসিক বৈকল্য দেখা যায় হরহামেশা,
কিন্তু "তৌহিদি জনতা"র নামে গণমানুষের গণবৈকল্য দেখা—
এ এক বিরল ভাগ্যের ব্যাপার!
সে সূত্রে এই তৌহিদি জনতার কল্যাণে
আমরা সত্যিই ভাগ্যবান—
যে ভাগ্য শুধু জ্যান্ত মানুষ নয়,
লাশকেও শান্তিতে থাকতে দেয় না।

জ্যান্ত মানুষকে পুড়িয়ে মারা হত্যা—এটা রাষ্ট্র জানে।
কিন্তু কবর থেকে লাশ তুলে পুড়িয়ে ছাই করে দিলে অভিধানে কী নামে কী অর্থে ডাকা যাবে? রাষ্ট্র জানে না, জানবেও না।

রাষ্ট্রের অভিধানে শুধু ভোট, ক্ষমতা আর লাভের হিসাব- নিকাশ!

এভাবে লাশ দগ্ধকে ফৌজদারী অপরাধের সংজ্ঞায় আমরা হয়তো কল্পনাও করিনি, কিন্তু এতদিনে রাষ্ট্রের মানুষরা পশুর চেয়েও অধম ও পাশবিক হয়ে গেছে— এটা বাংলার পশুরাও জানে, অথচ এই রাষ্ট্র জানে না অথবা না জানার ভান করছে!

ঈশ্বরের সন্তুষ্টির জন্য- কোন কোন সমাজে পশু হত্যা পুণ্যের কাজ! আমাদের এই সমাজে লাশ পুড়িয়ে উল্লাস করাটাও ঈশ্বরের সন্তুষ্টি আর পুণ্যের কাজ!
এ দুই সমাজের কোন ঈশ্বর বেশি মানবিক—
যিনি পশুর রক্ত চান, নাকি যিনি লাশ দাহে খুশি?
এ প্রশ্নের উত্তর পশুরা দিবে একভাবে,
ঈমানদার "তৌহিদি জনতা" দেবে আরেকভাবে।
এক ঈশ্বর রক্ত চান, আরেক ঈশ্বর ছাই চান—
মনে হয় ঈশ্বরদেরও আলাদা আলাদা ডায়েট চার্ট আছে।

কুকুর, ঘোড়া, ডলফিন—এদের সহমর্মিতা আমাদের চেয়ে বেশি। কুকুর অন্তত লাশ দেখলে ঘেউ ঘেউ করে, আমরা কিন্তু তা পুড়িয়ে তাস খেলি!যারা গান নিষিদ্ধের ফতোয়া দেয়, তারাই আবার লাশ পুড়ায়। তারা মানুষ নয়, ধার্মিক নয়— পশুর চেয়েও অধম। মানুষের জন্য ধর্ম, ধর্মের জন্য মানুষ নয়- তেমনি মানুষের মতো হাত-পাওয়ালা পশুদের জন্য কোন ঐশ্বরিক ধর্মও থাকতে পারে না।

অ্যামাজনের প্যাগান নরখাদক 'নরবলি' দিতে গিয়ে অন্তত ভেবে থাকে- এটা কোনো পবিত্র ভোজ।
আফ্রিকার পশুবলি সমাজ অন্তত নিজ দেবতার জন্য আহুতি দিয়ে থাকে। কিন্তু আমরা?
একটি লাশকেও অক্ষত থাকতে দিলাম না—
কবর ফুঁড়ে তুলে জনসমক্ষে দগ্ধ করে ছাই করে ফেললাম।

আপনার সেই ছাই দরকার? আমার কিন্তু দরকার আছে, হয়ত ঈমান নামক অদৃশ্য অমূল্য বস্তুটাকে সেই ছাইয়ের মাঝে খুঁজে পাওয়া যেত। ঐ যে শিশুশিক্ষায় শিখেছিলাম—
“যেখানে দেখিবে ছাই, উড়াইয়া দেখ তাই,
পাইলেও পাইতে পারো অমূল্য রতন সেথাই।”

কিন্তু ছাই উড়লো, ঈমান উড়লো—বাকি রইল শুধু পোড়া লাশের 'কাবাব- গন্ধ' !

কিন্তু যদি এই ছাই থেকে ঈমান নামক অমূল্য রতন তুলে এনে- যদি তুমি না দেখাতে পারো; কিংবা লাশ পোড়া গন্ধের 'সুঘ্রাণ' যদি বুক ভরে নিতে পারো, তবে বুঝে নিও- পৃথিবীতে এর চেয়ে "উৎকৃষ্টতর"
সমাজ আর কোথাও নেই—উৎকৃষ্ট নিষ্ঠুরতার একচেটিয়া কপিরাইট একমাত্র আমরাই ছিনিয়ে নিয়েছি!

নরখাদকও আমাদের দেখে হেসে বলবে- হায় হায়, এরা তো সকলের চেয়েও সেরা বর্বর!

'বর্বরোচিত'- এমন দেশটি কোথাও তুমি পাবে নাকো খুঁজে…

03/09/2025

 #আলহামদুলিল্লাহ   #আজ ৩রা সেপ্টেম্বর  ০৯ই রবিউল আউয়াল আওলাদে রাসূল (ﷺ),  পীরে বাঙ্গাল আল্লামা সাবের শাহ্ (ম.) সদারতে  র...
03/09/2025

#আলহামদুলিল্লাহ #আজ ৩রা সেপ্টেম্বর ০৯ই রবিউল আউয়াল আওলাদে রাসূল (ﷺ), পীরে বাঙ্গাল আল্লামা সাবের শাহ্ (ম.) সদারতে রাজধানী ঢাকার বুকে #ঐতিহাসিক সর্ববৃহৎ পবিত্র জশনে #জুলুসে ঈদ-এ-মিলাদুন্নবী (ﷺ) চলছে ❣️❣️❣️❣️❣️❣️❣️❣️❣️

আওলাদে রাসুল (দ.) শাহ্সূফী সৈয়দ হাবিবুল বশর মাইজভান্ডারীর পবিত্র নামাজের জানাযা শরীফ মাইজভান্ডার শাহী ময়দানে অনুষ্ঠিত হচ...
02/09/2025

আওলাদে রাসুল (দ.) শাহ্সূফী সৈয়দ হাবিবুল বশর মাইজভান্ডারীর পবিত্র নামাজের জানাযা শরীফ মাইজভান্ডার শাহী ময়দানে অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন মাইজভান্ডার দরবার শরীফের মইনীয়া মঞ্জিলের সাজ্জাদানশীন আলহাজ্ব শাহসুফি সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ আল হাসানী ওয়াল হোসাইনী আল মাইজভান্ডারী (মাঃজিঃআঃ) বাবা জান কেবলা সহ দরবার শরীফের সকল আওলাদে পাক গণ।

স্থান :- মাইজভান্ডার দরবার শরীফ, চট্টগ্রাম ফটিকছড়ি চট্টগ্রাম।

 #শোক_বার্তা হযরত মাওলানা শাহ্ সুফি সৈয়দ গোলামুর রহমান মাইজভাণ্ডারী (কঃ) নাতি হযরত মাওলানা শাহ্ সুফি সৈয়দ শফিউল বশর মাইজ...
31/08/2025

#শোক_বার্তা
হযরত মাওলানা শাহ্ সুফি সৈয়দ গোলামুর রহমান মাইজভাণ্ডারী (কঃ) নাতি হযরত মাওলানা শাহ্ সুফি সৈয়দ শফিউল বশর মাইজভাণ্ডারী (কঃ) এর বড় শাহজাদা হযরত মাওলানা শাহ্ সুফি সৈয়দ হাবিবুল বশর মাইজভাণ্ডারী ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।

 #আলহামদুলিল্লাহ_২১_তম_আন্তর্জাতিক  #জশনে_ঈদ_এ_মিলাদুন্নবী_( ﷺ) ঐতিহাসিক  #মাইজভান্ডার_দরবার_শরীফে_গাউছিয়া_আহমদিয়া_মঞ্...
30/08/2025

#আলহামদুলিল্লাহ_২১_তম_আন্তর্জাতিক #জশনে_ঈদ_এ_মিলাদুন্নবী_( ﷺ) ঐতিহাসিক #মাইজভান্ডার_দরবার_শরীফে_গাউছিয়া_আহমদিয়া_মঞ্জিলে_শাহ_এমদাদীয়া_ময়দানে #মহান_২৭_শে_রবিউল_আউয়াল_২০ই_সেপ্টেম্বর_২০২৫_ইংরেজি_অনুষ্ঠিত_হবে💚❤️🖤🤍
#আওলাদে_রাসুল (ﷺ) আলহাজ্ব শাহ্ ছুফী #সৈয়দ_এমদাদুল_হক_মাইজভাণ্ডারী (মা) এঁর আয়োজন ও ব্যবস্থাপনায় মহান ২৭শে রবিউল আউয়াল সফল হউক🤍🖤❤️💚

ফিলিস্তিনমধ্যপ্রাচ্যের একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র➤ফিলিস্তিন বা প্যালেস্টাইন[i] (আরবি: فلسطين, ফিলাস্‌তীন্, সরকারিভাবে ফিলিস্ত...
16/04/2025

ফিলিস্তিন
মধ্যপ্রাচ্যের একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র
➤ফিলিস্তিন বা প্যালেস্টাইন[i] (আরবি: فلسطين, ফিলাস্‌তীন্, সরকারিভাবে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র (আরবি: دولة فلسطين, দাউলাত্ ফিলাস্‌তীন্) নামে পরিচিত, হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য অঞ্চলের নির্বাসনঘোষিত একটি রাষ্ট্র, যেখানে ১৫ নভেম্বর ১৯৮৮ সালে আলজিয়ার্স শহরে প্যালেস্টাইন লিবারেশন অরগানাইজেশন (পিএলও) ও প্যালেস্টাইন জাতীয় পরিষদ (পিএনসি) একপাক্ষিক ভাবে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিল। ১৯৮৮ ঘোষণার সময়ে কোনো অঞ্চলেই পিএলওর নিয়ন্ত্রণ ছিল না, যদিও তারা যে অঞ্চলগুলি দাবি করেছিল আন্তর্জাতিকভাবে সেইগুলি ইসরায়েলের দখলে রয়েছে। ১৯৪৭ সালে জাতিসংঘ দ্বারা প্রস্তাবিত ফিলিস্তিন বিভাগ যেভাবে প্রস্তাবিত হয়েছিল, সেখানে ফিলিস্তিন ভূখণ্ড (গাজা ভূখণ্ড ও পশ্চিম তীর) ছাড়াও ইসরায়েল শাসনাধীন কিছু অঞ্চল এবং জেরুজালেমকে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের রাজধানী হিসেবে দাবি করে থাকে।
➤১৯৭৪ সালে আরব লীগের শীর্ষ বৈঠকে স্থির হয়েছিল যে, পিএলও ফিলিস্তিনের জনগণের একমাত্র বৈধ প্রতিনিধি এবং ও তাদের জন্য জরুরি ভিত্তিতে একটি স্বাধীন দেশ প্রতিষ্ঠা করার আহবান জানিয়েছিল। ২২ নভেম্বর ১৯৭৪, থেকে একটি জাতি হিসেবে পিএলওকে " রাষ্ট্রহীন-সত্ত্বা " রূপে পর্যবেক্ষক অবস্থা রাখা হয়েছিল। যারা কেবলমাত্র জাতিসংঘে তাদের বক্তব্য রাখতে পারতেন, কিন্তু ভোট দেবার কোনো ক্ষমতা ছিল না।

#ইতিহাস
➤ফিলিস্তিন সমস্যার প্রেক্ষাপট
ভূমধ্যসাগরের পূর্বে ২৮,৪২৯ বর্গমাইলব্যাপী ফিলিস্তিন দেশটি ছিল উসমানীয় খেলাফতের অধীন, প্রথম বিশ্বযুদ্ধে যারা ছিল ব্রিটেন-বিরোধী জোটে৷ তখন যুদ্ধ জয়ে ফিলিস্তিনদের সহযোগিতা পাওয়ার আশায় ১৯১৭ সালে ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লর্ড বেলফোর যুদ্ধে জয়ী হলে এই ভূমিতে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হবে বলে আশ্বাস দেন৷ যা ইতিহাসে "বেলফোর ঘোষণা" হিসেবে পরিচিত৷ যেহেতু ফিলিস্তিন অঞ্চলে আরবীয়রা ছিল ইহুদিদের তুলনায় কয়েকগুণ বেশি, সেহেতু ঘোষণাটি তাদের অনুকূল বলেই ধরে নেয় স্থানীয় আরবীয়রা।

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্রিটেনের প্রয়োজনে দুর্লভ বোমা তৈরির উপকরণ কৃত্রিম ফসফরাস তৈরি করতে সক্ষম হন ইহুদি বিজ্ঞানী ড. হেইস বাইজম্যান৷ ফলে আনন্দিত ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী জানতে চাইলেন কী ধরনের পুরস্কার তিনি চান? উত্তর ছিল- "অর্থ নয়, আমার স্বজাতির জন্য এক টুকরো ভূমি আর তা হবে ফিলিস্তিন৷"[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] ফলে ফিলিস্তিন ভূখণ্ডটি ইহুদিদের হাতে তুলে দেয়ার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুতি নেয় ব্রিটেন৷ প্রথম বিশ্বযুদ্ধ জয়ের পর ব্রিটেন স্বাধীনতা দেয়ার অঙ্গীকারে ১৯১৮ সাল থেকে ৩০ বছর দেশটিকে নিজেদের অধীন রাখে৷ মূলত এই সময়টিই ফিলিস্তিনকে আরব-শূন্য (বিশেষত মুসলিম-শূন্য) করার জন্য কাজে লাগায় ইঙ্গ-মার্কিন শক্তি৷

➤ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদকরণ
১৯২০ সালে জাতিপুঞ্জ ঘোষণার মাধ্যমে ব্রিটিশরা ম্যান্ডেটরি প্যালেস্টাইন প্রতিষ্ঠা করে। ব্রিটিশ কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার পর বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে দলে দলে ইহুদিরা ফিলিস্তিনে জড়ো হতে থাকে, যাকে আলিয়াহ বলা হয়। অতঃপর ব্রিটিশ সরকার একদিকে ইহুদিদের জন্য ফিলিস্তিন উন্মুক্ত করে দেয়, অন্যদিকে ব্রিটিশ বাহিনীর সহযোগিতায় ইহুদি মিলিশিয়ারা (আধা-সামরিক বাহিনী সদৃশ) ফিলিস্তিনদের বিতাড়িত করে নিজেদের অবস্থান সুদৃঢ় করার জন্য গড়ে তুলতে থাকে৷ তার মধ্যে তিনটি প্রধান সংগঠন ছিল হাগানাহ, ইরগুন ও স্ট্যার্ন গ্যাং যারা হত্যা, সন্ত্রাস, ধর্ষণ আর ধ্বংসযজ্ঞ সৃষ্টির মাধ্যমে ফিলিস্তিনদের বাধ্য করে ফিলিস্তিন ছেড়ে চলে যেতে৷ সংগঠনগুলোর গণহত্যার কথা যখন আন্তর্জাতিকভাবে প্রচারিত হচ্ছিল তখন পরিস্থিতকে নিজেদের অনুকূলে আনার জন্য গুপ্ত সংগঠন হাগানাহ বেছে নেয় আত্মহনন পন্থা৷ ১৯৪০ সালে এসএস প্যাট্রিয়া নামক একটি জাহাজকে হাইফা বন্দরে তারা উড়িয়ে দিয়ে ২৭৬ জন ইহুদিকে হত্যা করে৷ ১৯৪২ সালে আরেকটি জাহাজকে উড়িয়ে দিয়ে ৭৬৯ জন ইহুদিকে হত্যা করে৷ উভয় জাহাজে করে ইহুদিরা ফিলিস্তিনে আসছিল আর ব্রিটিশরা সামরিক কৌশলগত কারণে জাহাজ দুটিকে ফিলিস্তিনের বন্দরে ভিড়তে দিচ্ছিল না৷ হাগানাহ এভাবে ইহুদিদের হত্যা করে বিশ্ব জনমতকে নিজেদের পক্ষে আনার চেষ্টা করে৷ পাশাপাশি ইহুদিদের বসতি স্থাপন ও আরবদের উচ্ছেদকরণ চলতে থাকে খুব দ্রুত৷ এর ফলে ২০ লাখ বসতির মধ্যে বহিরাগত ইহুদির সংখ্যা বেড়ে দাড়ায় ৫ লাখ ৪০ হাজার৷ এ সময়ই ১৯৪৭ সালের ২৯ নভেম্বর ইহুদি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ইঙ্গ-মার্কিন চাপে জাতিসংঘে ভোট গ্রহণ করা হয়, তাতে ৩৩টি রাষ্ট্র ফিলিস্তিনে ইহুদি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পক্ষে, ১৩টি বিপক্ষে এবং ১০টি ভোট প্রদানে বিরত থাকে৷ প্রস্তাব অনুযায়ী মোট জনসংখ্যার এক-চতুর্থাংশ হয়েও ইহুদিরা পেল ভূমির ৫৭% আর ফিলিস্তিনীরা পেল ৪৩% তবে প্রস্তাবিত ইহুদি রাষ্ট্রটির উত্তর-পশ্চিম সীমানা ছিল অনির্ধারিত ফলে ভবিষ্যতে ইহুদিরা সীমানা বাড়াতে পারে৷ এভাবে ইহুদিদের কাঙ্ক্ষিত ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা নিশ্চিত হয়ে পড়ে।

➤ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা
সম্পাদনা
ফিলিস্তিন অঞ্চলের কার্যত মালিকানা লাভের পর ইহুদি বসতি বাড়ানোর লক্ষ্যে এবং ফিলিস্তিনদের উচ্ছেদ করার উদ্দেশে রাতে তাদের ফোন লাইন, বিদ্যুৎ লাইন কাটা, বাড়িঘরে হ্যান্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ, জোর করে জমি দখল এবং বিভিন্নভাবে নারী নির্যাতনের মতো কাজে জড়িয়ে পড়লো স্থানীয় ও বহিরাগত ইহুদি ও সরকারের মদদপুষ্ট সেনাবাহিনী৷ ফলে লাখ লাখ ফিলিস্তিনিরা আরব দেশ ত্যাগ করতে বাধ্য হয়।

এরপরই ১৯৪৮ সালের ১২ মে রাত ১২টা এক মিনিটে ইসরায়েল রাষ্ট্র ঘোষণা করে ইহুদি জায়নবাদীরা, যাদের প্রধান ছিলেন দাভিদ বেন গুরিয়ন (পরবর্তীতে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী)৷ ১০ মিনিটের ভেতর যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়, অতঃপর সোভিয়েত ইউনিয়ন ও ব্রিটেন স্বীকৃতি দেয়।

➤ভূগোল
মূল নিবন্ধ: ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের ভূগোল

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের দাবিকৃত এলাকাগুলো দক্ষিণ লেভান্তে অবস্থিত। গাজা স্ট্রিপ পশ্চিমে ভূমধ্যসাগর, দক্ষিণে মিশর এবং উত্তর ও পূর্বে ইসরায়েল। পশ্চিম তীর পূর্বে জর্ডান এবং উত্তর, দক্ষিণ এবং পশ্চিমে ইসরায়েল। এইভাবে, ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের দাবিকৃত এলাকা গঠনকারী দুটি ছিটমহল ইসরায়েল দ্বারা বিচ্ছিন্ন হয়ে একে অপরের সাথে কোনো ভৌগোলিক সীমানা নেই। এই অঞ্চলগুলি স্থলভাগের ভিত্তিতে বিশ্বের ১৬৩তম বৃহত্তম দেশ গঠন করবে।

ফিলিস্তিনের বেশ কিছু পরিবেশগত সমস্যা রয়েছে; গাজা স্ট্রিপের সম্মুখীন সমস্যাগুলির মধ্যে মরুকরণ অন্তর্ভুক্ত; মিঠা পানির লবণাক্তকরণ; নিকাশী চিকিত্সা; পানিবাহিত রোগ; মাটির অবক্ষয়; এবং ভূগর্ভস্থ পানি সম্পদের অবক্ষয় ও দূষণ। পশ্চিম তীরে, একই সমস্যাগুলির অনেকগুলি প্রযোজ্য; যদিও মিঠা পানি অনেক বেশি, চলমান বিরোধের কারণে প্রবেশাধিকার সীমিত।

এই অঞ্চলে তিনটি পার্থিব ইকোরিজিয়ন পাওয়া যায়: পূর্ব ভূমধ্যসাগরীয় শঙ্কু-স্ক্লেরোফিলাস-বিস্তৃত পাতার বন, আরব মরুভূমি এবং মেসোপটেমিয়ার ঝোপ মরুভূমি।
➤জলবায়ু
ফিলিস্তিনে তাপমাত্রা ব্যাপকভাবে পরিবর্তিত হয়। পশ্চিম তীরের জলবায়ু বেশিরভাগই ভূমধ্যসাগরীয়, উপকূলরেখার তুলনায় উঁচু এলাকায় সামান্য শীতল, পশ্চিমে অঞ্চল। পূর্বে, পশ্চিম তীরে শুষ্ক এবং গরম জলবায়ু দ্বারা চিহ্নিত মৃত সাগরের পশ্চিম উপকূলরেখা সহ জুডিয়ান মরুভূমির বেশিরভাগ অংশ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। গাজার একটি গরম আধা-শুষ্ক জলবায়ু রয়েছে (কোপেন: BSh) মৃদু শীত এবং শুষ্ক গরম গ্রীষ্মের সাথে। °ফা)। শীতলতম মাস হল জানুয়ারিতে তাপমাত্রা সাধারণত ৭ °C (৪৫ °F)। বৃষ্টি কম হয় এবং সাধারণত নভেম্বর থেকে মার্চের মধ্যে পড়ে, বার্ষিক বৃষ্টিপাতের হার প্রায় ৪.৫৭ ইঞ্চি (১১৬ মিমি)।
➤অর্থনীতি
সম্পাদনা
মূল নিবন্ধ: ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের অর্থনীতি

আরও দেখুন: প্যালেস্টাইন রাজ্যে কর আরোপ

পর্যটন
সম্পাদনা
মূল নিবন্ধ: প্যালেস্টাইন রাজ্যে পর্যটন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র কর্তৃক দাবিকৃত অঞ্চলের পর্যটন বলতে পূর্ব জেরুজালেম, পশ্চিম তীর এবং গাজা উপত্যকার পর্যটনকে বোঝায়। ২০১০ সালে, ৪.৬ মিলিয়ন মানুষ ফিলিস্তিনি অঞ্চল পরিদর্শন করেছিল, ২০০৯ সালে ২.৬ মিলিয়নের তুলনায়। এই সংখ্যার মধ্যে ২.২ মিলিয়ন বিদেশী পর্যটক এবং ২.৭ মিলিয়ন ছিল দেশীয়। বেশিরভাগ পর্যটক মাত্র কয়েক ঘন্টার জন্য বা একদিনের ভ্রমণের অংশ হিসাবে আসেন। ২০১২ এর শেষ প্রান্তিকে ১৫০০,০০০ এরও বেশি অতিথি পশ্চিম তীরের হোটেলে অবস্থান করেছিলেন; ৪০% ইউরোপীয় এবং ৯% মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডা থেকে ছিল। লোনলি প্ল্যানেট ভ্রমণ নির্দেশিকা লিখেছেন যে "পশ্চিম তীর ভ্রমণের সবচেয়ে সহজ জায়গা নয় তবে প্রচেষ্টাটি প্রচুর পরিমাণে পুরস্কৃত হয়।" ২০১৩ সালে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের পর্যটন মন্ত্রী রুলা মায়া বলেছেন যে তার সরকার ফিলিস্তিনে আন্তর্জাতিক ভ্রমণকে উত্সাহিত করার লক্ষ্য রাখে, কিন্তু পেশাটি হল ফিলিস্তিনিদের প্রধান আয়ের উৎস হতে পর্যটন খাতকে বাধা দেওয়ার প্রধান কারণ। ইসরায়েলের ভিসা নীতির দ্বারা আরোপিত ব্যতীত বিদেশী নাগরিকদের উপর আরোপিত কোন ভিসার শর্ত নেই। জেরুজালেম, পশ্চিম তীর এবং গাজায় প্রবেশ সম্পূর্ণরূপে ইসরায়েল সরকারের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে প্রবেশের জন্য শুধুমাত্র একটি বৈধ আন্তর্জাতিক পাসপোর্ট প্রয়োজন।
➤যোগাযোগ
মূল নিবন্ধ: প্যালেস্টাইন রাজ্যে যোগাযোগ

ফিলিস্তিনের কেন্দ্রীয় পরিসংখ্যান ব্যুরো (পিসিবিএস) এবং টেলিকম ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে যে ফিলিস্তিনে ২০১০ সালের শেষের দিকে ২.৬ মিলিয়নের তুলনায় ৪.২ মিলিয়ন সেলুলার মোবাইল গ্রাহক ছিল যখন ফিলিস্তিনে ADSL গ্রাহকের সংখ্যা প্রায় ৩৬৩ হাজারে বেড়েছে। একই সময়ের মধ্যে ১১৯ হাজার থেকে ২০১৯ এর শেষ। ৯৭% ফিলিস্তিনি পরিবারের কমপক্ষে একটি সেলুলার মোবাইল লাইন রয়েছে যেখানে কমপক্ষে একটি স্মার্টফোন ৮৬% পরিবারের মালিকানাধীন (পশ্চিম তীরে ৯১% এবং গাজা উপত্যকায় ৭৮%)। ফিলিস্তিনি পরিবারের প্রায় ৮০% তাদের বাড়িতে ইন্টারনেট ব্যবহার করে এবং প্রায় এক তৃতীয়াংশের একটি কম্পিউটার রয়েছে। ১২ জুন ২০২০ সালো বিশ্বব্যাংক টেকনোলজি ফর ইয়ুথ অ্যান্ড জবস (টেকস্টার্ট) প্রকল্পের জন্য US$১৫ মিলিয়ন অনুদান অনুমোদন করেছে যার লক্ষ্য ফিলিস্তিনি আইটি সেক্টরকে ফার্মগুলির সক্ষমতা উন্নত করতে এবং আরও উচ্চ মানের চাকরি তৈরি করতে সহায়তা করা। পশ্চিম তীর এবং গাজার জন্য বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর কান্থন শঙ্কর বলেন, "আইটি সেক্টরের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে শক্তিশালী অবদান রাখার সম্ভাবনা রয়েছে। এটি ফিলিস্তিনি যুবকদের সুযোগ দিতে পারে, যারা জনসংখ্যার 30% এবং তীব্র বেকারত্বের শিকার। "

➤অর্থনৈতিক সেবা সমূহ
প্যালেস্টাইন মনিটারি অথরিটি ই-ওয়ালেট এবং প্রিপেইড কার্ড সহ ইলেকট্রনিক পেমেন্ট পরিষেবা পরিচালনা এবং বিধানের জন্য নির্দেশিকা জারি করেছে।

➤পরিবহন
মূল নিবন্ধ: প্যালেস্টাইন রাজ্যে পরিবহন

জল সরবরাহ এবং স্যানিটেশন

মূল নিবন্ধ: ফিলিস্তিন রাজ্যে জল সরবরাহ এবং স্যানিটেশন

আরও দেখুন: জল, স্যানিটেশন এবং হাইজিন মনিটরিং প্রোগ্রাম

ফিলিস্তিনি অঞ্চলে পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন তীব্র পানির ঘাটতি দ্বারা চিহ্নিত এবং ইসরায়েলি দখলদারিত্ব দ্বারা অত্যন্ত প্রভাবিত। ফিলিস্তিনের জলসম্পদ সম্পূর্ণরূপে ইসরায়েল দ্বারা নিয়ন্ত্রিত এবং ভূগর্ভস্থ জলের বিভাজন অসলো II অ্যাকর্ডের বিধান সাপেক্ষে৷[উদ্ধৃতি প্রয়োজন]

সাধারণত, পশ্চিম তীরের তুলনায় গাজা উপত্যকায় পানির গুণমান খুবই খারাপ। ফিলিস্তিনি অঞ্চলে বিতরণ করা জলের প্রায় এক তৃতীয়াংশ থেকে অর্ধেক বিতরণ নেটওয়ার্কে হারিয়ে গেছে। গাজা উপত্যকার দীর্ঘস্থায়ী অবরোধ এবং গাজা যুদ্ধ গাজা উপত্যকার অবকাঠামোর মারাত্মক ক্ষতি করেছে। বর্জ্য জলের বিষয়ে, বিদ্যমান শোধনাগারগুলির সমস্ত উত্পাদিত বর্জ্য জল শোধন করার ক্ষমতা নেই, যা মারাত্মক জল দূষণ ঘটায়। সেক্টরের উন্নয়ন বাহ্যিক অর্থায়নের উপর নির্ভর করে।
➤সংগ্রহে

The Ancient 4,500-Year-Old Tunic at the Egyptian Museum.                                        .  Fowolo me Zubar Fidaa...
06/04/2025

The Ancient 4,500-Year-Old Tunic at the Egyptian Museum.

. Fowolo me Zubar Fidaa
Rahi

The Ancient 4,500-Year-Old Tunic at the Egyptian Museum.                                         See less
04/04/2025

The Ancient 4,500-Year-Old Tunic at the Egyptian Museum.

See less

Address

Chittagong
4100

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when We Are Maiz-Bhandari posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share