Chittagong city

08/12/2025

একটি হারানো বিঙ্গপ্তি
✍️জানে আলম
০৫,১২,২০২৫, রোজ শুক্রবার আগ্রাবাদ জাম্বুরী পার্কের ৬ নং গেটের সামনে রিক্সা থেকে নামার সময় আমার একটি ম্যানিব্যাগ হারিয়ে যায়,উক্ত ম্যানিব্যাগে আমার কিছু গুরুত্বপূর্ণ মোটর সাইকেল গাড়ির ডকুমেন্টস ছিল,গাড়ির Text token,smart card, ও ব্যাংক ডেবিট কার্ড় ছিল,যাহা আমার অতি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টস, এবং ম্যানিব্যাগে আমার ভিজিটিং কার্ড ও এন,আই,ডি কার্ডের ফটোকপি ছিল,,কোন হ্রদয়বান ব্যাক্তি যদি ম্যানিব্যাগটি পেয়ে থাকেন তাহলে ভিজিটিং কার্ডের নং যোগা্যোগ করলে আজীবন আপনার প্রতি কৃতজ্ঞতা থাকিব,উক্ত ম্যানিব্যাগে যাহা টাকা ছিল তা আমি আপনাকে স্বইচ্ছায় পুরষ্কার হিসেবে প্রাধান করিব,
ভিজিটিং কার্ডের নং ছিল
মোঃ জানে আলম
মোবাইল নংঃ ০১৮৭৭৬০১৫৭৭
, ০১৮২৫,০৩৫৪৮৫
সকল সিনিয়র ও ফেসবুক বন্ধু বান্ধব কে পোষ্টটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ রইল

02/11/2025

ইন্ডিকেটর আছে কিন্তু চোখ নাই😉

21/10/2025

প্যাসিফিক খোলার বিজ্ঞপ্তি

06/10/2025

Again

27/09/2025

আইচ্ছা নার্স বলিব 🤭

26/09/2025

ঘটনাটি ঘটেছে চট্টগ্রামের পাঁচলাইশ এলাকায়

26/09/2025

ধন্যবাদ ও স্যালুট পাঠানীপুলের স্থানীয়দের। তারা যদি ঝুঁকি না নিয়ে, সাথে সাথে সাঁতার কেটে গাড়ির ভেতরের সবাইকে উদ্ধার না করত, হয়তো এতক্ষণে অনেক হ-তা-হ-তে-র সংবাদ শিরোনাম পেতেন।
খবর: কক্সবাজার মহাসড়কে, চট্টগ্রামের চন্দনাইশের দোহাজারী পৌরসভার পাঠানীপুল এলাকায় X Noah নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পানিতে।

15/09/2025

06/09/2025

হাট হাজারিতে ১৪৪ ধারা জারি

06/09/2025

লালখানবাজার - বহদ্দারহাট
বিকল্প রাস্তা ব্যবহার করুন,

06/09/2025

বাংলাদেশে চলচ্চিত্রের ইতিহাসে যে কয়েকজন নন্দিত অভিনয় তারকার আবির্ভাব হয়,তার মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত হচ্ছেন সালমান শাহ।শাহরিয়ার চৌধুরী ইমন থেকে পরবর্তীতে চলচ্চিত্র পরিচালক সোহানুর রহমান সোহান সালমান শাহ জননী নীলা চৌধুরীর নিকট থেকে অনুমতি নিয়ে সালমান শাহ নামটি দেন।আর এই নামেই তিনি চলচ্চিত্রে তাঁর একাধিক এবং ব্যতিক্রমধর্মী বিশেষণে তুমুল জনপ্রিয়তা পান।নব্বইয়ের দশকে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টিকারী এ কিংবদন্তি ১৯৯৬ সালের সালের ৬ই সেপ্টেম্বর পৃথিবীর মায়াত্যাগ করে চলে গেছেন কোটি ভক্ত অনুরাগীকে স্তব্দ করে।আজ এ মহানায়কের ২৯ তম মৃত্যুবার্ষিকী।বলতে দ্বিধা নেই,সুপারস্টার সালমান শাহ এর জনপ্রিয়তা মৃত্যুর এত বছর পরেও বিন্দুমাত্র ভাটা পড়ে নি তা অকপটে বলা যায়। দর্শকপ্রিয় এ মহানায়ক ১৯৭১ সালের ১৯ শে সেপ্টেম্বর সিলেট শহরের দাড়িয়াপাড়াস্থ তাঁর নানাবাড়ি "আব এ হায়াত" ভবনে জন্মগ্রহণ করেন,যা বর্তমানে সালমান শাহ ভবন নামে পরিচিত।সালমান শাহ পরিবার ছিল সংস্কৃতিমনস্ক ও শিক্ষিত।সালমান শাহ এর নানা কামরুজ্জামান ছিলেন বাংলাদেশের প্রথম চলচ্চিত্র " মুখ মুখোশ " এর একজন গুণী অভিনেতা।তাছাড়া সালমান শাহ জননী নীলা চৌধুরীও একজন অভিনেত্রী ছিলেন।১৯৮৯ সালে সালমান শাহ ও মা নীলা চৌধুরী জনপ্রিয় ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদিতে একটি গানে মডেলিং করেছিলেন। সংস্কৃতিমনা পরিবার থেকে উঠে আসা সালমান শাহ এর চলচ্চিত্রে অভিষেক ঘটে প্রখ্যাত পরিচালক সোহানুর রহমান সোহান পরিচালিত ১৯৯৩ সালে মুক্তি পাওয়া সময়ের অন্যতম ব্যবসা সফল চলচ্চিত্র "কেয়ামত থেকে কেয়ামত "চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে। প্রথম চলচ্চিত্রেই বাজিমাত।তারপর আর তাকে পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি।একে একে তিনি অভিনয় করলেন ২৭ টি ছবিতে।তাঁর অভিনীত অধিকাংশ ছবিই ছিল হিট,সুপারহিট এবং ব্লকব্লাস্টার।মাত্র তিন বছর পাঁচ মাস বার দিনের ক্যারিয়ারে সালমান শাহ সবগুলো ছবির কাজ শেষ করে যেতে পারেননি।পরবর্তীতে তাঁর কয়েকটি ছবি ডামি কিংবা অন্য নায়কদের মাধ্যমে সমাপ্ত করা হয়।আর অর্ধ সমাপ্ত কিছু ছবির কাজ করতে গিয়ে ছবির গল্পও পরিবর্তন হয়ে যায়।উল্লেখ্য,বুকের ভেতর আগুন এবং স্বপ্নের নায়ক ছবি দুটির কথা না বললেই নয়।বুকের ভেতর আগুন ছবিতে চিত্রনায়ক ফেরদৌস এবং স্বপ্নের নায়ক ছবিতে আমিন খান অভিনয় করেন।সালমান শাহর প্রায় ১৪ টি মুক্তি পায় নি বলে আলোচনায় থাকে বারংবার।যেগুলোতে সালমান শাহ পুরোপুরি কাজ শেষ করতে পারেননি।সালমান শাহ একজন যে শুধু সুনিপুণ অভিনেতায় ছিলেন না,ছিলেন যুগের চেয়ে আধুনিক একজন স্টাইল আইকন, যার ফ্যাশন সেন্স ছিল সে সময়ের অন্য নায়কদের চাইতে আলাদা এবং কল্পনারও বাইরে।তাইতো তাকে নায়কদেরও প্রিয় নায়ক বলা হয়।হে সালমান শাহ ফ্যাশনে এনেছিলেন এক বৈচিত্রতা এবং নতুনত্ব।অতি আধুনিক হলেও রুচিশীল এ অভিনেতা ঢালিউড সম্রাজ্ঞী শাবনুরের সাথে মোট চোদ্দটি ছবিতে অভিনয় করেন।তাছাড়া বিউটিকুইন মৌসুমির সাথে চারটি এবং শাবনাজের সাথে করেন তিনটি।এছাড়া আরো অনেক নায়িকার বিপরীতেও বাকি কাজগুলোতে নিজেকে জাত অভিনেতা হিসেবে প্রমাণ করেন।তিনি এমন একজন অভিনেতা ছিলেন তাঁর ছবি মুক্তি পেলে দর্শকদের মাঝে টিকেট নিয়ে মারামারি পর্যন্ত হয়েছে এমনও ঘটনা ঘটছে।আর সিনেমাহলগুলো সপ্তাহজুড়ে এমনকি মাসের মাস হাউসফুল থাকতো।সুদর্শন এ নায়ক মন্ত্রমুগ্ধ করার মতো বাচনভঙ্গিতে আর সাবলীল অভিনয়ের মাধ্যমে দর্শক হৃদয়ে আজো অপ্রতিদ্বন্ধি নায়ক হিসেবে বিবেচিত।রোমান্টিক নায়ক হিসেবে তাঁর আবির্ভাব হলেও গ্রামীণ, সামাজিক কিংবা এ্যাকশানধর্মী চলচ্চিত্রেও সালমান শাহ এর অভিনয় ছিল পরিচ্ছন্ন।সুজন সখী কিংবা বিচার হবে চলচ্চিত্রে তাঁর পোশাক নির্বাচনে সামঞ্জস্যতা ও চরিত্র নির্ভর অভিনয় আজো দর্শক হৃদয়ে নাড়া দেয়।স্বপ্নের পৃথিবী এবং বিচার হবে এ সব চলচ্চিত্রগুলোতে সালমানের নান্দনিক এ্যকশান দেখে হাত তালি দেয় নি এমন দর্শকের সংখ্যা খুব কমই পাওয়া যাবে।সালমান শাহ এর অভিনয় দক্ষতা নিয়ে বলতে গেলে, এক কথায় তিনি একজন জাত অভিনেতা। আর ফ্যাশন কিংবা স্টাইলে আধুনিকতা নিয়ে বলতে গেলে তিনি তরুনদের স্টাইল আইকন।মাথায় স্কার্ফ, ছেড়া জিন্স,রেবনের সানগ্লাস কিংবা লং কোট তরুনদের মাঝে ক্রেজ তৈরি করেছিলেন সালমান শাহ।যার ফ্যাশনগুলো এখনও অনুকরণ করা হয়। চোখে কন্টাক্ট লেন্স আর মাথার চুল পেছনে ঝুটি বাঁধা আবার কখনো ব্যাকব্রাশ চুলে পরিপাটি হয়ে তার চোখের চাহনি তরুনীদের হৃদয়ে যে ঝড় তুলেছিল আজো তা বহমান।বলতে গেলে অনেক নায়ক জনপ্রিয়তা পেয়েছিল, কিন্তু তাঁর মতো কেউ হতে পারে নি।তার অন্যতম একটি উদাহরণ সালমানের আকস্মিক মৃত্যুর সংবাদ শুনে প্রিয় নায়ককে হারানোর শোক সইতে না পেরে অনেক ভক্ত অনুরাগী আত্মহত্যা করেন।সালমানের অভিনীত তোমাকে চাই ছবির তোমাকে চাই শুধু তোমাকে চাই গানে ব্যবহৃত ডানামেলা গাড়িতো তখন সবাইকে তাক লাগিয়ে দেয়।সালমান শাহ একজন অভিনেতায় নন,ছিলেন একজন কন্ঠশিল্পী।তিনি পল্লীগীতিতে বিটি়ভিতে তালিকাভুকক্ত শিল্পী ছিলেন।তাছাড়া দুটি চলচ্চিত্রে তিনি প্লেব্যাক করেন। প্রেম যুদ্ধ চলচ্চিত্রটি তার অনন্য উদাহরণ এবং অন্যটি নায়িকা সন্ধ্যার সাথে করা ছবিটির কাজ সম্পূর্ণ সমাপ্ত না হওয়ায় ছবিটি মুক্তি পায় নি।গানের সাথে সাথে তাঁর হাত ও বেশ পটু ছিল। কারণ, গিটারেও তিনি ছিলেন পারদর্শী।অকালে চলে যাওয়া সালমান চলচ্চিত্র ছাড়াও বেশ কয়েকটি নাটক ও বিজ্ঞাপনচিত্রে কাজ করেন।সালমান শাহ অসময়ে চলে যাওয়াতে যে চলচ্চিত্রে অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না।তাঁর বিকল্প আজো তৈরি হয় নি,হয়তো তা আদৌ অসম্ভব যা সময় বলে দিবে।সালমান নেই আজ উনত্রিশ বছর পেরিয়ে গেল।কিন্তু এ মহা তারকা চলে যাওয়া নিয়ে অনেক রহস্য আজো ভক্তকুলে কৌতুহলের জন্ম দেয়। কারণ,সালমান শাহর মৃত্যুটি তার পরিবার স্বাভাবিক মৃত্যু হিসেবে মানতে পারেনি।তাদের দাবি সালমান শাহকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে।হত্যা না আত্মহত্যা তার ধোয়াশা না কাটলেও সালমান শাহ যে শতাব্দীর অন্যতম সেরা স্টাইল আইকন এবং সর্বজনীন গ্রহণযোগ্য একজন উজ্জ্বল নক্ষত্র সেটা নির্ধিদ্বায় বলা চলে।সালমান বেঁচে থাকবেন যুগের পর যুগ তাঁর রেখে যাওয়া অতি যত্নের সে সব শৈল্পিক কাজগুলোর মাধ্যমে।কারণ,সালমান শাহ নামক একাধিক বিশেষণে বিশেষিত তারকা একজনই কি যিনি আপন গুণেই গুণান্বিত।তিনি ছিলেন,আছেন এবং বাংলা চলচ্চিত্র যতদির রবে সালমান শাহও থাকবেন।

✍️লেখক,মাছরুর চৌধুরী

19/08/2025

মিথ্যাবাদী নারী: হৃদয় নয়, জীবন ভাঙে

সব মিথ্যা সম্পর্ক ভাঙে না।
কিছু মিথ্যা সরাসরি জীবন ধ্বংস করে।
কারণ, যখন একজন নারী মিথ্যা বলা থামাতে পারেনা সে শুধু আবেগ নিয়ে খেলে না,
সে খেলে তোমার স্বাধীনতা নিয়ে।
আর সত্য যখন সামনে আসে?
তখন অনেক দেরি হয়ে যায়।
---
১. ছোট মিথ্যা বড় বিপদের শুরু
“আমি ভালো আছি।”
“ও শুধু বন্ধু।”
“তুমি অতিরিক্ত ভাবছো।”
এই কথাগুলো নিরীহ মনে হলেও এগুলোই অনুশীলন।
আজ ছোট মিথ্যা—কাল বড় মিথ্যা।
---
২. ভিকটিম সাজে, আসল অপরাধী সে
সে যদি প্রতারণা করে, উল্টো বলে তুমি অত্যাচার করেছো।
সে যদি টাকা শেষ করে, উল্টো বলে তুমি নিয়ন্ত্রণ করছো।
অর্থাৎ, নিজের দোষকে তোমার ঘাড়ে চাপিয়ে দেয়।
পৃথিবী তাকে দেখে ভুক্তভোগী হিসেবে, আর তোমাকে খলনায়ক হিসেবে।
---
৩. তার মিথ্যা সত্যের চেয়ে দ্রুত ছড়ায়
সে প্রমাণ আনে না, আনে কান্না।
সে যুক্তি দেয় না, আনে সহানুভূতি।
একটি মিথ্যা অভিযোগই ধ্বংস করে দিতে পারে বহু বছরের সুনাম।
মানুষ তার অশ্রু বিশ্বাস করে, তোমার সত্য নয়।
---
৪. তোমার বিরুদ্ধে জোট গড়ে তোলে
তার মিথ্যা কেবল তোমাদের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না।
সে বন্ধু, পরিবার এমনকি সন্তানদেরও নিজের দলে টেনে নেয়।
এখন তুমি শুধু সত্য প্রমাণ করছো না—
তুমি লড়ছো তার বানানো পুরো বাহিনীর বিরুদ্ধে।
---
৫. আদালতে নয়, জীবনেও শাস্তি
মিথ্যা পারিবারিক নির্যাতনের মামলা।
মিথ্যা হয়রানির অভিযোগ।
মিথ্যা সন্তানের দাবি।
এসব কারণে অসংখ্য পুরুষ ঘর, সুনাম, পেশা হারিয়েছে।
তারা অপরাধ করেনি—
সে অভিযোগ করেছে।
---
৬. শাস্তি সে পায় না, তুমি পাও
সে জানে—শেষে সমাজ তার পাশে দাঁড়াবে।
সে পাবে সহানুভূতি,
তুমি পাবে ক্ষতচিহ্ন।
পুরুষের সত্য প্রমাণের চেয়ে নারীর মিথ্যা সহজে বিশ্বাসযোগ্য হয়ে ওঠে।
---
শেষ কথা
যে নারী মিথ্যা বলা থামাতে পারে না—
সে একদিন তোমাকে জেলে পাঠাতে পারে।
সব কারাগারে শিকল নেই।
কিছু কারাগার গড়ে ওঠে ভাঙা বিশ্বাস, নষ্ট সুনাম আর ধ্বংস হওয়া জীবনের ওপর।

আর নিষ্ঠুর সত্য হলো—
যখন তার মিথ্যা ফাঁস হবে,
তখন হয়তো তোমার জীবনই শেষ হয়ে যাবে।

👉 তাই সম্পর্ক বেছে নিতে সতর্ক হও।
কারণ ভুল নারী শুধু হৃদয় ভাঙে না—
সে ভেঙে দেয় তোমার পুরো জীবন।