Mohammad Atikullah

Mohammad Atikullah আলহামদুলিল্লাহ ❤️

حسبنا الله ونعم الوكيل /আমার জন্য আমার আল্লাহই যথেষ্ট

20/10/2025

আতাউর রহমান বিক্রমপুরীর সাহসিকতাকে স্যালুট জানাই।মুসলিম নারীকে ধর্ষণের প্রতিবাদে অভিযুক্ত পুলিশের বিরুদ্ধে তার ভূমিকা প্রশংসার দাবি রাখে।

এই বিক্রমপুরীর মতো যদি সারা দেশে একশো লোক জন থাকতো , তাহলে অবস্থা কি হতো?কল্পনা করা যায়!এক বিক্রমপুরী কতোটা সাহস আর দরদ...
20/10/2025

এই বিক্রমপুরীর মতো যদি সারা দেশে একশো লোক জন থাকতো , তাহলে অবস্থা কি হতো?
কল্পনা করা যায়!

এক বিক্রমপুরী কতোটা সাহস আর দরদ নিয়ে দিন নাই রাইত নাই মজ,লুমের পাশে দাঁড়াচ্ছে,
যেখানেই জু লুম সেখানেই বিক্রমপুরী।

যদি কাউকে সাহস দান করার সিস্টেম থাকতো, তাহলে আমার সাহসটা বিক্রমপুরী ভাইকে দিয়ে দিতাম,
দিনশেষে এই বিক্রমপুরীদেরকেই আসল উম্মাহ দরদী মনে করি।

আল্লাহ তাআলা আমার ভাইকে নিরাপদে রাখুন!
আমীন 🤲
Rahman Bikrompuri

✍️বিয়ের সাতদিন পর আমার বউকে গন/ধ/র্ষণ করা হয়েছিল। এই জঘন্য কাজটা আমার সামনেই করা হয়েছিলো কিন্তু আমি কিছু করতে পারিনি। আম...
19/10/2025

✍️বিয়ের সাতদিন পর আমার বউকে গন/ধ/র্ষণ করা হয়েছিল। এই জঘন্য কাজটা আমার সামনেই করা হয়েছিলো কিন্তু আমি কিছু করতে পারিনি। আমাকে বেঁধে রেখে আমার সামনেই ন.রপিশাচ.রা আমার বউকে ধ'র্ষণ করেছিল। আমি অনেক আকুতি মিনতি করেছিলাম কিন্তু তাদের কানে আমার আকুতি পৌছায়নি। ওরা ছিলো চার জন। বিয়ের পর আমি নিজেই আমার বউ এর কাছে যাইনি। কারণ সে অসুস্থ ছিলো। কিন্তু ওরা অসুস্থ্যতা দেখেনি। ওরা চলে যাওয়ার পরেও পাঁচ ঘন্টা আমার স্ত্রী আমার সামনে ন/গ্ন, র'ক্তা/ক্ত অবস্থায় পড়েছিলো। তাঁর কান্না আমার ভিতর পর্যন্ত পৌছে গিয়েছিল। তারপর তাকে হাসপাতালে ভর্তি করি। সে অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালের বেডে দিন গুনতে থাকে। আর আমি ধ'র্ষক'দের শাস্তির জন্য দৌড়াদৌড়ি করতে থাকি। একসময় তাদের গ্রেফতার করা হয়। তবে কেস চালাতে হয়েছে আমাকে। আমার সবকিছু আমি বিক্রি করে দিয়েছিলাম শুধু ন্যায় বিচার পাওয়ার জন্য কিন্তু আমি পাইনি।

তিনমাস পর তারা জামিনে বের হয়ে আসে। আর সেদিনই আমার স্ত্রী গ'লায় দ'ড়ি দিয়ে আ"ত্মহ'ত্যা করা। চিঠিতে লিখে গিয়েছিল।
এই দেশে ধ'র্ষকের শাস্তি হয় না কিন্তু ধ/র্ষিতার মানসিক শাস্তি ঠিকই হয়।

আমার সামনে দিয়ে যখন আমার বউকে ধ"র্ষণ করা মানুষগুলো হেঁটে যেতো তখন ম'রে যেতে ইচ্ছে করতো। ওরা ছিল প্রভাবশালী তাই ওদের কে কিছু করা যাবে না সেটা জানি আমি।

একটা মেয়ের সাহায্য নিয়ে ওদের চারজনকে আমি কিড'ন্যাপ করি। কারণ ওরা ছিলো সে"ক্স পাগল। সে"ক্সের জন্য কোনো মেয়ে বললে যেখানেই হোক না চলে যেতো। চারজন মানুষকে একা কিডন্যাপ করা কখনো সম্ভম না। কিন্তু আমি করেছিলাম। তার জন্য ব্যবহার করেছিলাম একজাতীয় স্প্রে যেটা নাকে ধরলে চব্বিশ ঘন্টা অজ্ঞান থাকবে।
ওরা যখন চোখ খুলে তখন একটা অন্ধকার রুমের ভিতর হাত পা বাঁধা অবস্থায় পড়েছিল।

ওদের জ্ঞান ফেরার পরেই আমি ছুটে যাই ওদেরকে চিরতরে শেষ করে দেওয়ার জন্য। কিন্তু তখন আমার মনে হয় আমার বউ এর মৃ'ত্যু য/ন্ত্রণা। কতোটা কষ্ট দিয়েছিলো তাকে। হাসপাতালের বেডে কতোটা যন্ত্রণা সহ্য করেছিল।

তখন আমার মনে হলো এদেরকে শুধু দুইমিনিটের মৃ/ত্যু দিলে আমার বউ এর আত্মা শান্তি পাবে না। এদের আমি পৃৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ংকর আর কষ্টকর মৃ/ত্যু উপহার দেবো।

সাতদিন ওদেরকে আমি বাঁচিয়ে রেখেছিলাম। সাতদিন ওদের সাথে আমি নর"পিশা"চের মতো ব্যবহার করেছিলাম।

ওদের শরীরের প্রতি ইঞ্চি পরপর শুই ঢু'কিয়ে'ছিলাম। শুই দিয়ে মুখের সমস্ত জায়গায় ছিদ্র করেছিলাম। তারপর সমস্ত গায়ে ল'বণ ম'রিচ মাখিয়ে দিয়েছিলাম নিজ হাতে।

দ্বিতীয় দিন তাদেরকে টানা দুই ঘন্টা ধ'র্ষণ করিয়েছিলাম। তারা কান্না করে চিৎকার করেছিল। সহ্য করতে পারছে না। তখন আমি এক পৈ'শাচি'ক আনন্দ ভোগ করেছিলাম।

তৃতীয় দিন আমি তাদের মাথার চুলগুলো টেনে টেনে তুলি। এটা করতে আমার অনেক কষ্ট হয়েছিলো। চতুর্থ দিন আমি তাদের কান দুটো প্লাস দিয়ে টেনে টেনে ছিঁড়ে/ছিলাম। তারা সেদিন আমার কাছে মৃ/ত্যু ভিক্ষা চেয়েছিল। খুব করে আকুতি করেছিলো তারা আর সহ্য করতে পারছে না। মৃ/ত্যু চায় তারা। কিন্তু আমি তাদের মৃ/ত্যু দেয়নি। পঞ্চম দিন আমি তাদের চোখদুটো তুলে ফেলি। তুলে ফেলার আগে চোখে মরিচের গুড়া দিয়েছিলাম। তারা পঞ্চম দিনে অজ্ঞান হয়ে যায়। আমি ভেবেছিলাম ওরা মা/রা গিয়েছে। তাই নিজের প্রতি অনেক রাগ হয়েছিলো সেদিন। কিন্তু সাতদিনের দিন তাদের জ্ঞান ফিরে। আমি বুঝতে পেরেছিলাম তারা বেশি সময় বাঁচবে না। তাই তাদের চির'তরে শে'ষ করার সিদ্বান্ত নেই।

তাদের লি/ঙ্গে/র অর্ধেক কে/টে ফেলেছিলাম। তারপর তাদের বাকি লি/ঙ্গতে আগুন ধরিয়ে দিয়েছিলাম। সেখান থেকে আস্তে আস্তে পুরো শরীরে আগুন ছড়িয়ে যায়। তবে অনেক সময় লেগেছিলো তাদের শ'রীরে আ'গুন ছ'ড়াতে। তারা প্রায় বিশ মিনিটের মতো আগুনে পু"ড়েছে আর মৃ/ত্যু যন্ত্র/ণায় চি/ৎকার করেছে।
পুরো সাতদিনে আমি একটা ভিডিও বানাই। সাতান্ন মিনিটের একটা ভিডিও। যেটাতে সাতদিনের ভয়ংকর শাস্তিগুলো রেকর্ড করা ছিলো। আমি জানতাম ভিডিওটা ফেসবুকে ছাড়লে ভাইরাল হবে। তাই ফেসবুকে ছেড়ে দেই।

ভিডিওটা দেখার পর বারো জন ধ/র্ষক আত্ম"হ'ত্যা করে। কিছু মানুষ দেখে স্ট্রোক করে। কিছু মানুষ ভিডিওটা দেখার সাহস পায়নি।

ভিডিওটা দেখার পর ধ'র্ষণ অনেকটা কমে এসেছে।

তবে আদালত আমার ফা"সির রায় দিয়েছে। আমি এমন একটা দেশে বাস করি যেখানে ধ"র্ষণ করার জন্য জেল,ফাসি কিছু হয় না। কিন্তু ধ"র্ষক"দের শাস্তি দেওয়ার অপরাধে ঠিকই আদালত আইন প্রয়োগ করে।

এক ভাইয়ের লেখা কপি পোস্ট। ©️

19/10/2025

যুদ্ধ বিরতি লংঘন করে গা/জা/য় ভয়াবহ বিমান হা-ম-লা শুরু করলো
ই/স/রা/ই/ল!

17/10/2025

রোজা ও পূজা এক নয়, বক্তব্য দেওয়ায় খতিবকে জামায়াতের হুমকি!

17/10/2025

সিংহের পরিচয় 🖤

17/10/2025

ধ*র্ষকদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার দায়িত্ব শুধু হুজুরদের নয়,প্যান্ট শার্ট পরুয়া মুসলিম ভাইদেরও রয়েছে।

17/10/2025

সল্লাল্লহু আলাইহি
ওয়া সাল্লাম 🖤

17/10/2025

জুমাবার, বেশি বেশি দরূদ পড়ুন।

16/10/2025

স্বামীকে খুশি করার জন্য রূপের প্রয়োজন নেই,
মুখে মুখে তর্ক বন্ধ করো, আর স্বামীর কথামতো চলো।
এটাই যথেষ্ট।

16/10/2025

ইসলামের প্রত্যেকটি বিধান মানা প্রত্যেক মুসলমানের উপর ফরজ।

16/10/2025

টানা তিন দিন হিন্দুত্বব|দী সন্ত্র|সী জয় কুমার দাস কর্তিক ধ*র্ষ*ণ এর শিকার মেয়ে ও তার মা গতকাল কালিয়াকৈর থানায় পুলিশ হেফাজতে থাকা অবস্থায় তৌহিদী জনতাকে বাইরে রেখে আমি এবং Ahmed Sadiqur Rahman ভাই এবং কয়েকজন পুলিশ অফিসারকে সাথে নিয়ে মেয়েটির সাথে দেখা করতে যখন যাই তখন মেয়েটি মেঝেতে মরার মত পড়েছিল। মহিলা পুলিশের ডাকে আমাদের উপস্থিতি টের পেলে ওঠার চেষ্টা করে। কিন্তু উঠতে পারেনা। অতঃপর মহিলা পুলিশ ও তার মা ধরাধরি করে চেয়ারে বসিয়ে দেয়। দুই মাস আগের নির্যাতনে যদি এখনও এতটা অসুস্থ থাকে তাহলে আসলে তার এই ছোট্ট দেহের উপর দিয়ে কি নির্যাতন চলে ছিল টানা তিন দিন-তা বলাই বাহুল্য!

হিন্দু ছেলের সাথে সম্পর্কের কারণে শুরুতে তার প্রতি একটু রাগ ছিল। তবে তার ছোট্ট শরীরটা দেখে আমার মেয়ে ফাতেমার কথা মনে পড়ে যায়। আমার চোখে পানি টলোমলো করতে থাকে। নিজেকে সামলে নিয়ে তাকে বলি, মা! তোমাকে দেখে বুঝতে পেরেছি। তুমি খুবই ছোট মানুষ। তুমি আসলে বুঝতে পার নি। এখানে তোমার কোন দোষ নেই। তোমার মত আমার একটি মেয়ে আছে। নাম ফাতেমা। তাই মনে কর, আমি তোমার বাবা।... এরপর তাকে কয়টা প্রশ্ন করি। দুই তিনটা প্রশ্নের উত্তর দিয়েই মেয়েটি হাউমাউ করে কেঁদে ওঠে। তার কান্না কি আমাদের সেলিব্রেটি, উপদেষ্ট মন্ডলী, প্রশাসন, কথিত সমন্বয়কবৃন্দ, সাংবাদিকবৃন্দ, ফ্যাট চেকার, ইসলামিক রাজনীতিবিদ, গোয়েন্দা বিভাগ, বুদ্ধিজীবী কিংবা নারীবাদীদের কানে পৌঁছেবে?

পুনশ্চ- পুলিশ অনুরোধে জিজ্ঞাসাবাদের শুরুর দিকে ভিডিও ধারণ থেকে বিরত ছিলাম। কিন্তু পরে তার অঝোর কান্না তাদের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করতে আমাকে বাধ্য করেছে। পুলিশ সদস্যরাও অনেকটা আবেগ তাড়িত হয়ে পড়েছিল ফলে তারাও ভিডিও করতে আর বাধা দেয়নি।
© Ataur Rahman Bikrompuri

Address

Chittagong

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mohammad Atikullah posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Mohammad Atikullah:

Share