20/11/2025
শ্রমিক কর্তৃক চাকরি ছাড়লে (ধারা-২৭ অনুযায়ী) সাধারণত সার্ভিস বেনিফিট হিসেবে মূল বেতনের সাথে অতিরিক্ত কিছু সুবিধা পায়, যা নির্ভর করে চাকরির মেয়াদের উপর। তবে এই সুবিধার পরিমাণ নির্ভর করে নিয়োগকর্তার প্রতি শ্রমিক বা কর্মচারীর অবদানের ওপর।
সার্ভিস বেনিফিটের পরিমাণ নির্ধারণ
চাকরির মেয়াদের উপর ভিত্তি করে সার্ভিস বেনিফিট:
যেসব শ্রমিক নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে (যেমন এক বছর বা তার বেশি) চাকরি ছেড়েছে, তারা কিছু সুবিধা পাবে।
চাকরির মেয়াদের ভিত্তিতে সুবিধা প্রাপ্তির পরিমাণ নির্ধারিত হয়।
অতিরিক্ত সুবিধা
অবসরকালীন সুযোগ-সুবিধা:
কিছু ক্ষেত্রে, যদি কোনো শ্রমিক ২৫ বছর চাকরি পূর্ণ করে স্বেচ্ছায় অবসর গ্রহণ করে, তবে তিনি কিছু সুবিধা পাবেন।
সাধারণ বিষয়
এই বিষয়গুলো বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬-এর ২৭ ধারা-র সাথে সম্পর্কিত।
কোনো নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে শ্রমিক কী ধরনের সার্ভিস বেনিফিট পাবে তা নির্ধারণ করার জন্য, নিয়োগকর্তার সঙ্গে আলোচনা করা জরুরি।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
কিছু ক্ষেত্রে, নির্দিষ্ট পরিমাণ বেতনের উপরে ভিত্তি করে কিছু সুবিধা পাওয়া যেতে পারে।
কোনো শ্রমিক যদি নির্দিষ্ট একটি সময় ধরে কোনো প্রতিষ্ঠানে কাজ করে, তাহলে তার চাকরি ছাড়ার সময় কিছু সুবিধা প্রাপ্য হয়।
চাকরি ছাড়লে সাধারণত যে পরিমাণ বেনিফিট পাওয়া যায় তা নির্ভর করে চাকরি ছাড়ার সময়কাল, চাকরির মেয়াদের উপর এবং অন্যান্য নিয়মের উপর।
।
সাধারণ বিষয়
এই বিষয়গুলো বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬-এর ২৭ ধারা-র সাথে সম্পর্কিত।
কোনো নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে শ্রমিক কী ধরনের সার্ভিস বেনিফিট পাবে তা নির্ধারণ করার জন্য, নিয়োগকর্তার সঙ্গে আলোচনা করা জরুরি।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
কিছু ক্ষেত্রে, নির্দিষ্ট পরিমাণ বেতনের উপরে ভিত্তি করে কিছু সুবিধা পাওয়া যেতে পারে।
কোনো শ্রমিক যদি নির্দিষ্ট একটি সময় ধরে কোনো প্রতিষ্ঠানে কাজ করে, তাহলে তার চাকরি ছাড়ার সময় কিছু সুবিধা প্রাপ্য হয়।
চাকরি ছাড়লে সাধারণত যে পরিমাণ বেনিফিট পাওয়া যায় তা নির্ভর করে চাকরি ছাড়ার সময়কাল, চাকরির মেয়াদের উপর এবং অন্যান্য নিয়মের উপর।