04/11/2025
কামোগাওয়া ফুড ডিটেকটিভ সিরিজ,কেন আমাদের পড়া উচিত?
আমরা একদম প্রাকটিক্যাল চিন্তা করি। ধরুণ, সূদুর জাপানে গিয়ে আপনি আপনার, গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী চন্দ্রপুলি কিংবা নকশি পিঠার স্বাদ নিতে চাচ্ছেন। কিংবা আপনার নানুর হাতের সর্ষে ইলিশ খেতে চাচ্ছেন। কিন্তু নানু পরলোকগমন করেছেন,বহু আগেই।
অথবা প্রবাসে আপনি মিস করছেন, আপনার মায়ের হাতের মাগুর মাছের ঝোল আর পাট শাকের তরকারি। চিংড়ি মাছের মালাইকারি কিংবা শুঁটকি ভর্তা।
সেই খাবারগুলোই, আপনাকে হুবহু একই স্বাদের বানিয়ে দেবেন, আমাদের কোয়িশি কামোগাওয়া এবং নাগারে কামোগাওয়া।
তাঁরা শুধু আপনাকে খাবার বানিয়ে খাওয়াবেন না। আপনাকে সেই স্বাদ,গন্ধ,সেই স্মৃতি রোমন্থন করাবে। আপনি সুদূর জাপানের কামোগাওয়া রেস্তোরাঁয় বসে, স্বাদ নিচ্ছেন পদ্মার ইলিশের কিংবা রুইমাছের মুড়িঘণ্টের।
নাগারে কামোগাওয়া আপনার কাছে জানতে চাইবে, সেই খাবারের স্বাদ কেমন ছিলো। কোন নদীর মাছ ছিলো? কোন তেলে ভাজা হতো? আপনার দেশের আবহাওয়া কেমন ছিলো?
এখানে ভিক্টিম আপনি নিজে। আপনার কেস হচ্ছে, হারানো খাবার। আপনার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী সমাধান করবেন,প্রাক্তন রিটায়ার্ড গোয়েন্দা নাগারে কামোগাওয়া। তারপরই,শুরু হবে আপনার হারানো খাবার খুঁজে বের করার অনুসন্ধান।
রান্না ঘরটাই যেনো একটা ল্যাবরেটরি।যাঁর সমাধান আসে, আপনার খাবারের স্বাদ ফিরিয়ে আনার মাধ্যমেই।
এতো চমৎকার, ইউনিক গল্পের বই দুটো আপনার সংগ্রহ আছে কী?