হৃদয়ের কথা

হৃদয়ের কথা 🌻

""সুন্দর সুন্দর গল্প ও রোমান্টিক পোস্ট পেতে পেইজে ফলো/লাইক দিয়ে সাথে থাকুন❤️😊""

💙
(5)

09/09/2025

রেজাল্ট কি দিবে নাকি ঘুমামু..?😑

থাইল্যান্ডের এক কুমির খামারে একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির পিকনিক চলছিল। আয়োজন চমৎকার আর সবাই খুব উপভোগ করছিল। আনন্দ, হা...
12/08/2025

থাইল্যান্ডের এক কুমির খামারে একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির পিকনিক চলছিল। আয়োজন চমৎকার আর সবাই খুব উপভোগ করছিল। আনন্দ, হাসি-ঠাট্টা, আর কিছুটা খেয়ালিপনায় কেটে যাচ্ছিল সময়। ঠিক তখনই কোম্পানির এমডি এক অভিনব ঘোষণা দিলেন:

"এই কুমিরে ভরা পুকুর যদি কেউ জীবিত অবস্থায় সাঁতরে পার হতে পারে, তবে তাকে ৫ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার দেওয়া হবে। আর যদি সে প্রাণ হা'রা'য়, তবে তার পরিবার পাবে ২ মিলিয়ন!"

ঘটনাটি নিছক রসিকতা মনে হলেও পুকুরের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সবাই হঠাৎ স্তব্ধ হয়ে গেল। জীবন বাজি রেখে কেউ কি নামবে ওই কুমির ভরা পুকুরে? কার আছে সেই সাহস? দীর্ঘক্ষণ কেটে গেলেও কেউই এগিয়ে এল না।

কিন্তু হঠাৎই, একজন পুকুরে ঝাঁপিয়ে পড়ল! পেছন থেকে সবাই বিস্ময় আর আতঙ্কে চিৎকার করে উঠল। মনে হচ্ছিল, এই বুঝি কুমিরের চোয়ালে ছিন্নভিন্ন হয়ে যাবে লোকটির দেহ। এ যে স্বেচ্ছায় নিশ্চিত মৃ*ত্যুকে আ'লি'ঙ্গন করে নেওয়া!

কিন্তু তখন এক অলৌকিক ঘটনা ঘটল। ম'র'ণপণ চেষ্টায় পুকুর সাঁতরে পার হয়ে গেল লোকটি! সাথে সাথে দম বন্ধ করা মুহূর্তগুলো ভেঙে উল্লাসে ফেটে পড়ল সবাই।

কোম্পানির এমডি নিজে এগিয়ে এসে ৫ মিলিয়ন ডলারের চেক লোকটির হাতে তুলে দিলেন। কলিগরা পিঠ চাপড়ে অভিনন্দন জানাতে লাগল। সবাই বিজয়ীকে প্রশংসায় ভাসাচ্ছে।

কিন্তু সেই সাহসী কর্মচারী, তখনো দিশেহারা, হাঁপাতে হাঁপাতে বলে উঠল, “আমি জানতে চাই, আমাকে পেছন থেকে কে ধাক্কা দিয়েছিল?”

সবাই চুপ। এরপর ধীরে ধীরে প্রকাশ পেল সত্য, তার স্ত্রীই তাকে পুকুরে ঠেলে দিয়েছিল!

সেদিন থেকেই জন্ম নিয়েছিল সেই চিরন্তন প্রবাদটি:
“প্রত্যেক সফল পুরুষের পিছনে একজন নারীর হাত থাকে।

- সংগৃহীত
বিঃদ্রঃ - নিত্য নতুন আরও গল্প পেতে পেইজটি ফ"লো করে রাখুন।ধন্যবাদ ❤️

উত্তম জীবনসঙ্গী আতরের মতো সুঘ্রাণ ছড়ায়।🌼❤️
07/08/2025

উত্তম জীবনসঙ্গী আতরের মতো সুঘ্রাণ ছড়ায়।🌼❤️

02/08/2025

মেয়েটার আগে চলে যায়🚶‍♂️
নাহয় ভাবতে পারে আমি মেয়েটার পিছনে হাঁটতেছি!🙂

হ্যাঁ এটাই আমি।😑

মাইয়া মানুষ পুরুষের 'কেয়ারিং' ব্যাপারটারে আগায় রাখে। কারণ এই ব্যাপারটা প্রত্যক্ষ করা যায়; বেশিরভাগ সময় নগদে পাওয়া যায়।আস...
23/07/2025

মাইয়া মানুষ পুরুষের 'কেয়ারিং' ব্যাপারটারে আগায় রাখে। কারণ এই ব্যাপারটা প্রত্যক্ষ করা যায়; বেশিরভাগ সময় নগদে পাওয়া যায়।

আসলে কিন্তু 'কেয়ারিং' খুব বেশি ভ্যালুএবল না। দুনিয়ায় সবচেয়ে সহজ এক্টিং হইলো 'কেয়ারিং' এর এক্টিং করা। এইটার জন্য ভেতরে খাঁটি প্রেম না থাকলেও চলে।

পুরুষ মানুষের সত্যিকারের প্রেম থাকে কল্পনার ভেতরে। যে পুরুষ তার প্রিয় নারীকে নিয়া বেশি কল্পনা করে, তার ভালোবাসাই ভ্যালুএবল।

মাইয়া মানুষের তারেই আগায় রাখা উচিত।

✍️Hisam Himu...

যাকে ভালোবাসি আমরা তাকে ভালো রাখতে শিখিনি,তার ভালো থাকার খুঁজ নিতে শিখিনি।দিনরাত নিজের ভালো’র জন্য ছুটছি, তার মন খারাপে ...
21/07/2025

যাকে ভালোবাসি আমরা তাকে ভালো রাখতে শিখিনি,তার ভালো থাকার খুঁজ নিতে শিখিনি।দিনরাত নিজের ভালো’র জন্য ছুটছি, তার মন খারাপে ঠিক সময়ে সঙ্গী হতে পারিনা।

তার গলার স্বরে কখনো বুঝি না এটা অভিমান না কান্না। তাকে শুধু মনে জায়গা দিতে হয় দিই,মন থেকে ভালোবেসে দেখিনি।

দিনশেষে সে একটা কিছু ভালো কথা শোনার অপেক্ষায় থাকে আজ অবধি বুঝলে কই?🙂

আমরা যার কাছে মানসিক শান্তির আশা করি সে নিজেই হয়ে উঠে অশান্তির প্রধান কারণ!💔🥹
19/07/2025

আমরা যার কাছে মানসিক শান্তির আশা করি সে নিজেই হয়ে উঠে অশান্তির প্রধান কারণ!💔🥹

🫵
12/07/2025

🫵

থাইল্যান্ডের এক কুমির খামারে একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির পিকনিক চলছিল। আয়োজন চমৎকার আর সবাই খুব উপভোগ করছিল। আনন্দ, হা...
27/05/2025

থাইল্যান্ডের এক কুমির খামারে একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির পিকনিক চলছিল। আয়োজন চমৎকার আর সবাই খুব উপভোগ করছিল। আনন্দ, হাসি-ঠাট্টা, আর কিছুটা খেয়ালিপনায় কেটে যাচ্ছিল সময়। ঠিক তখনই কোম্পানির এমডি এক অভিনব ঘোষণা দিলেন:

"এই কুমিরে ভরা পুকুর যদি কেউ জীবিত অবস্থায় সাঁতরে পার হতে পারে, তবে তাকে ৫ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার দেওয়া হবে। আর যদি সে প্রাণ হারায়, তবে তার পরিবার পাবে ২ মিলিয়ন!"

ঘটনাটি নিছক রসিকতা মনে হলেও পুকুরের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সবাই হঠাৎ স্তব্ধ হয়ে গেল। জীবন বাজি রেখে কেউ কি নামবে ওই কুমির ভরা পুকুরে? কার আছে সেই সাহস? দীর্ঘক্ষণ কেটে গেলেও কেউই এগিয়ে এল না।

কিন্তু হঠাৎই, একজন পুকুরে ঝাঁপিয়ে পড়ল! পেছন থেকে সবাই বিস্ময় আর আতঙ্কে চিৎকার করে উঠল। মনে হচ্ছিল, এই বুঝি কুমিরের চোয়ালে ছিন্নভিন্ন হয়ে যাবে লোকটির দেহ। এ যে স্বেচ্ছায় নিশ্চিত মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে নেওয়া!

কিন্তু তখন এক অলৌকিক ঘটনা ঘটল। মরণপণ চেষ্টায় পুকুর সাঁতরে পার হয়ে গেল লোকটি! সাথে সাথে দম বন্ধ করা মুহূর্তগুলো ভেঙে উল্লাসে ফেটে পড়ল সবাই।

কোম্পানির এমডি নিজে এগিয়ে এসে ৫ মিলিয়ন ডলারের চেক লোকটির হাতে তুলে দিলেন। কলিগরা পিঠ চাপড়ে অভিনন্দন জানাতে লাগল। সবাই বিজয়ীকে প্রশংসায় ভাসাচ্ছে।

কিন্তু সেই সাহসী কর্মচারী, তখনো দিশেহারা, হাঁপাতে হাঁপাতে বলে উঠল, “আমি জানতে চাই, আমাকে পেছন থেকে কে ধাক্কা দিয়েছিল?”

সবাই চুপ। এরপর ধীরে ধীরে প্রকাশ পেল সত্য, তার স্ত্রীই তাকে পুকুরে ঠেলে দিয়েছিল!

সেদিন থেকেই জন্ম নিয়েছিল সেই চিরন্তন প্রবাদটি:
“প্রত্যেক সফল পুরুষের পিছনে একজন নারীর হাত থাকে।”

©গল্পটি পড়ে পেইজেটা ফলো করে দিবেন🥰

একটা ব্যাঙকে যদি আপনি ঠাণ্ডা পানির পাত্রে রাখেন, আর সেই পাত্রটিকে ধীরে ধীরে গরম করতে থাকেন—ব্যাঙটি কিন্তু তাড়াতাড়ি কোনো ...
11/05/2025

একটা ব্যাঙকে যদি আপনি ঠাণ্ডা পানির পাত্রে রাখেন, আর সেই পাত্রটিকে ধীরে ধীরে গরম করতে থাকেন—ব্যাঙটি কিন্তু তাড়াতাড়ি কোনো প্রতিক্রিয়া দেখায় না। সে চুপচাপ পানিতে বসে থাকে, আর নিজের শরীরের তাপমাত্রা পানির সঙ্গে সামঞ্জস্য করতে থাকে।

ধীরে ধীরে পানি গরম হতে থাকে, আর ব্যাঙও ধীরে ধীরে তার শরীরের ভেতর সেই উত্তাপ সহ্য করতে থাকে। সে ভাবে, "এটা তো এখনো সহ্য করা যাচ্ছে।"

কিন্তু সমস্যা তখনই শুরু হয়। পানির তাপ এক সময় এত বেশি হয়ে যায় যে, তখন আর সহ্য করা যায় না। ব্যাঙ তখন বুঝতে পারে, "এখন আমার লাফ দিয়ে বাঁচা দরকার!"

কিন্তু হায়! তখন আর তার শরীরে কোনো শক্তি অবশিষ্ট নেই। কারণ সে তার সমস্ত শক্তি খরচ করে ফেলেছে আগের তাপমাত্রাগুলো সহ্য করার জন্য! তাই সে চাইলেও আর লাফিয়ে বের হতে পারে না। ধীরে ধীরে সে পানিতে সেদ্ধ হয়ে মারা যায়…

আপনি কি জানেন—ব্যাঙটা আসলে মারা যায়নি পানির তাপে, বরং মারা গেছে সময়মতো সিদ্ধান্ত না নিতে পারায়!

এই ঘটনাটাকেই বলা হয় "Boiling Frog Syndrome"।

এই গল্প আমাদের জীবনের সঙ্গেও হুবহু মিলে যায়।
আমরা অনেক সময় একের পর এক অন্যায়, অবহেলা কিংবা কষ্ট সহ্য করতে থাকি—ভাবি, “এখন না হয় মেনে নিচ্ছি, পরে কিছু একটা করব।”

কিন্তু যে সমস্যা শুরুতেই ঠেকানো যেতো, তা ধীরে ধীরে এমন ভয়াবহ রূপ নেয় যে তখন আর কিছুই করার থাকে না।
তখন আমাদের মনের শক্তিটাও থাকে না, সাহসটাও ক্ষয়ে যায়।
শিক্ষনীয়
তাই, জীবনে কখনো এমন পর্যায়ে পৌঁছাবেন না যেখানে লাফ দেওয়ার মতো শক্তিটুকুও থাকবে না।
সময় থাকতে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করুন, প্রতিবাদ করুন, নিজের সম্মানকে রক্ষা করুন।
না হলে একদিন হয়তো আপনিও সেই “সেদ্ধ ব্যাঙ” হয়ে যাবেন, যে বাঁচতে চেয়েও বাঁচতে পারল না…

নিচের ছবিটি AI দিয়ে তৈরি করা
Collected।

29/04/2025

বউ খুশি থাকলে স্বামীরা এমনিতেই খুশি থাকে..
কিন্তু স্বামী খুশি থাকলে বউ কেন সন্দেহ করে?

Address

Chittagong

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when হৃদয়ের কথা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share