Channel Sampan

Channel Sampan Channel Sampan is an online and social media-based channel. Our purpose is to search for truth and beauty. We want to hear from you and talk to you.
(9)

আমরা যে পৃথিবীতে বাস করি, তার মোট গভীরতা প্রায় ১২,৭৪২ কিলোমিটার! কিন্তু অবাক করার মতো বি-ষ-য় হলো-মানবজাতি এতদিনেও মাটির ...
24/11/2025

আমরা যে পৃথিবীতে বাস করি, তার মোট গভীরতা প্রায় ১২,৭৪২ কিলোমিটার! কিন্তু অবাক করার মতো বি-ষ-য় হলো-মানবজাতি এতদিনেও মাটির নিচে মাত্র ১২ কিলোমিটার পর্যন্তই পৌঁছাতে পেরেছে!.......

এই জায়গাটির নাম রাশিয়ার কোলা সুপার ডিপ বোরহোল - Kola Superdeep Borehole পৃথিবীর সবচেয়ে গভীর গ-র্ত।যেটি নরওয়ে সীমান্তের কাছে অবস্থিত ।সেখানে তাপমাত্রা এতটাই বেশি ছিল (প্রায় ১৮০° সেলসিয়াস) যে ড্রিল মেশিন গুলো পর্যন্ত গ-লে গিয়েছিল!............

আর এটা ছিল শুধু পৃথিবীর ওপরের স্তর! নিচে আছে ম্যান্টল, যেখানে পাথর গলে গলে লাভার মতো তরল অবস্থায় রয়েছে। তার নিচে আউটার কোর - এক বিশাল সাগর, যা তৈরি লিকুইড লোহা ও নিকেল দিয়ে। আর একদম ভেতরে আছে ইনার কোর, যার তাপমাত্রা প্রায় ৬০০০° সেলসিয়াস,সূর্যের পৃষ্ঠের মতোই
ভ/য়ং/ক/র গরম।......

এর খনন ১৯৭০ সালে শুরু হয় । এই অভিযান গুরুত্বপূর্ণ কিছু আবিস্কার হয় যেমন

1. অত্যন্ত উচ্চ তাপমাত্রা
১২ কিমি গভীরে তাপমাত্রা ছিল প্রায় ১৮০°C—এর বেশি গভীর খনন অসম্ভব হয়ে পড়ে।

2. ২৫ কোটিরও বেশি বছরের পুরনো শিলা
কেউ তা আগে কখনো দেখেনি।

3. মাইক্রোফসিল (জীবাশ্ম) চিহ্ন
প্রায় ২ কিমি গভীরে ২৪টি প্রাচীন অণুজীবের অবশিষ্টাংশ পাওয়া যায়।
(জীবন্ত নয়, কেবল জীবাশ্মের রাসায়নিক নিদর্শন)

4. গ্রানাইট-ব্যাসাল্ট রূপান্তর সম্পর্কে ধারণা ভুল প্রমাণিত হয়
বিজ্ঞানীরা আশা করেছিলেন, গভীরে গ্রানাইটের নিচে ব্যাসাল্ট পাওয়া যাবে—কিন্তু পাওয়া যায়নি।
এটি ভূতত্ত্বে বড় সংশোধন আনে। পরে ১৯৯২ সালে এই প্রকল্প বন্ধ করে দেওয়া হয়।

বাইরে থেকে শান্ত দেখালেও, পৃথিবীর ভেতরে লুকিয়ে আছে এক জ্ব/ল/ন্ত অগ্নি কুন্ড।🙂

কি শুনতে অসম্ভব মনে হচ্ছেনা? কোনো পরিবার  তাদের বংশের ইতিহাস ৮০ প্রজন্ম আগে পর্যন্ত কিভাবে সংরক্ষণ করতে পারে। কিন্তু কনফ...
24/11/2025

কি শুনতে অসম্ভব মনে হচ্ছেনা? কোনো পরিবার তাদের বংশের ইতিহাস ৮০ প্রজন্ম আগে পর্যন্ত কিভাবে সংরক্ষণ করতে পারে। কিন্তু কনফুসিয়াসের বংশধরেরা সত্যিই তা করে দেখিয়েছে। সহস্রাব্দ ধরে তাদের পারিবারিক রেকর্ড নিরবচ্ছিন্নভাবে সংরক্ষিত হয়ে আসছে।

​চীনের প্রাচীন শহর কুফু-তে ইতিহাসের সবচেয়ে অসাধারণ পারিবারিক ধারাগুলোর মধ্যে একটি বাস করে। দার্শনিক কনফুসিয়াসের সরাসরি বংশধর এই কং পরিবার আড়াই হাজার বছরেরও বেশি সময় ধরে একটি অবিচ্ছিন্ন এবং যাচাইকৃত পারিবারিক বৃক্ষ বজায় রেখেছে। তাদের এই নথি, যা কং জুপু নামে পরিচিত। তাদের বংশানুক্রমিক তথ্য সম্রাট, রাজবংশ, যুদ্ধ এবং প্রধান সাংস্কৃতিক পরিবর্তনগুলোর মধ্য দিয়ে অত্যন্ত যত্ন সহকারে হালনাগাদ করা হয়েছে। বর্তমানে এটিই বিশ্বের দীর্ঘতম নথিভুক্ত পারিবারিক বৃক্ষ হিসেবে স্বীকৃত।

​এই বংশতালিকাটি প্রায় ৮০ প্রজন্মকে অন্তর্ভুক্ত করে এবং বিশ্বজুড়ে বিশ লাখেরও বেশি নিবন্ধিত সদস্যকে নথিভুক্ত করেছে। এই পারিবারিক বৃক্ষের প্রথম সংস্করণটি প্রায় ২০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে হান রাজবংশের সময় তৈরি করা হয়েছিল। ২০০৯ সালে, পনেরো বছরের গবেষণার পর একটি নতুন আধুনিক সংস্করণ প্রকাশিত হয়, যেখানে এক কোটি ত্রিশ লাখের বেশি সদ্য যাচাইকৃত নাম যুক্ত করা হয়। শত শত বছরের প্রতিকূলতা সত্ত্বেও, এই পরিবারটি তাদের ইতিহাসকে রক্ষা করতে এবং অবিশ্বাস্য নির্ভুলতা ও নিষ্ঠার সাথে প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে তা হস্তান্তরিত করতে সক্ষম হয়েছে।

​কং পরিবারের সদস্যরা এখন চীন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, জাপান এবং আরও অনেক দেশে বসবাস করেন। তাদের গল্পটি কেবল নামের একটি রেকর্ড নয়, এটি সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের এক জীবন্ত স্মৃতি এবং কনফুসিয়াসের স্থায়ী প্রভাবের একটি নিদর্শন। এটি দেখায় যে কীভাবে একটি পরিবার কেবল তাদের শিকড়কে সংরক্ষণ করে এবং তাদের পূর্ববর্তী প্রজন্মের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে হাজার হাজার বছর ধরে ইতিহাসকে বহন করতে পারে। আড়াই সহস্রাব্দ ধরে চলে আসা একটি পারিবারিক ইতিহাস সম্পর্কে আপনার কাছে সবচেয়ে আকর্ষণীয় কী মনে হয়?

​আমার কাছে যা সবচেয়ে আকর্ষণীয়:
​আমার কাছে এই পারিবারিক ইতিহাসের সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিকটি হলো এর অবিচ্ছিন্নতা এবং যাচাইকৃত নির্ভুলতা।
​এটি কেবল একটি পরিবারের তালিকা নয়; এটি কার্যত আড়াই হাজার বছরের চীনা ইতিহাসকে ব্যক্তির স্তরে ধরে রেখেছে। এটি হান রাজবংশ থেকে শুরু করে আধুনিক চীন পর্যন্ত বিভিন্ন রাজবংশ, যুদ্ধ, এবং সাংস্কৃতিক বিপ্লবের মতো বিশাল পরিবর্তনগুলোর মধ্য দিয়েও টিকে থাকা স্থিতিস্থাপকতার প্রমাণ।

বংশধররা কেবল কনফুসিয়াসের নাম নয়, তার দার্শনিক আদর্শ এবং সাংস্কৃতিক প্রভাবও বহন করে চলেছেন। এটি দেখায় যে কীভাবে একটি ধারণা একটি পরিবারকে এত দীর্ঘ সময় ধরে একত্রিত ও নিবেদিত রাখতে পারে।

বংশতালিকা সংরক্ষণের জন্য কং পরিবারের সদস্যদের অবিশ্বাস্য নিষ্ঠা ও পরিশ্রম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। বারবার নথিভুক্তকরণ, যাচাইকরণ এবং হালনাগাদ করার এই প্রচেষ্টা, বিশেষ করে ডিজিটাল রেকর্ডিংয়ের আগে এটি একটি অসাধারণ সাংস্কৃতিক দায়িত্ববোধের উদাহরণ।
​এক কথায়, এটি মানব সমাজের স্থায়িত্ব এবং ইতিহাস রক্ষার প্রতিশ্রুতির এক চমৎকার উদাহরণ।

ল’জ্জা নয়, এটাই সম্মান ও দায়িত্বশীলতা।হয়তো পরিবারের চাপে, নয়তো বেকার’ত্বের অভিশাপে ভাইটি নিজের সাথে লড়াই করে যাচ্ছে,...
24/11/2025

ল’জ্জা নয়, এটাই সম্মান ও দায়িত্বশীলতা।
হয়তো পরিবারের চাপে, নয়তো বেকার’ত্বের অভিশাপে ভাইটি নিজের সাথে লড়াই করে যাচ্ছে, হাল ছাড়েনি ।
মেরুল বাড্ডায় দেখা— শিক্ষিত, ভ’দ্র, স্মা’র্ট একজন মানুষ। নিজের ১,০০০ টাকার ব্যবসাই ১ লক্ষ্য টাকার চাকরির থেকেও অনেক বেশি সম্মানের, এবং যত্নের।

এই নিষ্ঠুর পৃথিবীতে নিজের সাথে যুদ্ধ করে যাওয়া ও ক’ষ্ট করে খাওয়ার মানুষদের প্রতি স্যালুট।

সমগ্র প্রাণীকুলের সবচেয়ে ত্যাগী মা | অক্টোপাস |মা অক্টোপাস বংশ রক্ষার জন্য নিজেকে সম্পূর্ণ উৎসর্গ করে। প্রজননের পর তার ...
24/11/2025

সমগ্র প্রাণীকুলের সবচেয়ে ত্যাগী মা | অক্টোপাস |
মা অক্টোপাস বংশ রক্ষার জন্য নিজেকে সম্পূর্ণ উৎসর্গ করে। প্রজননের পর তার শরীর স্বাভাবিকভাবেই মৃত্যুর দিকে ধাবিত হয় এবং ডিম ফোটার পরপরই তার মৃত্যু ঘটে।

১) দীর্ঘ উপবাস

ডিম ফোটানো পর্যন্ত মা অক্টোপাস এক ফোঁটা খাবারও খায় না।
মাসের পর মাস টানা উপবাসে:

শক্তি ফুরিয়ে যায়,

দেহ কোষ ক্ষয় হয়,

রোগ প্রতিরোধ কমে যায়।

২) অতিরিক্ত পরিশ্রম

ডিম পাহারা দেওয়া, পরিষ্কার রাখা ও পানি ছোঁড়ার ধারাবাহিক কাজ তাকে সম্পূর্ণ ক্লান্ত করে।
শরীর ব্যবহার করতে করতে সে দুর্বল হয়ে যায়।

৩) প্রজনন-পরবর্তী অঙ্গ ভাঙন

ডিম ফোটার সময় তার শরীরের টিস্যু ভাঙতে থাকে (self-destruction process)।
এটি হরমোনের নিয়ন্ত্রিত স্বাভাবিক জৈবিক ঘটনা।

৪) সন্তানকে সুরক্ষিত রাখা

সে শিকারিদের থেকে ডিম বাঁচাতে বাসা ছেড়ে বের হয় না—ফলে খাবার না পাওয়া + পরিশ্রম =মৃত্যু!!!

রামু ক্যান্টনমেন্টের শান্ত পাহাড়ি এলাকায় মা–বাচ্চা হাতির পথ চলা ছিল একদম স্বাভাবিক। কিন্তু মানুষের তাড়ায় হঠাৎ সবকিছু বদল...
24/11/2025

রামু ক্যান্টনমেন্টের শান্ত পাহাড়ি এলাকায় মা–বাচ্চা হাতির পথ চলা ছিল একদম স্বাভাবিক। কিন্তু মানুষের তাড়ায় হঠাৎ সবকিছু বদলে যায়। মা হাতিটি ভয় পেয়ে পাহাড়ের ওপর উঠে যায়, আর ছোট্ট বাচ্চাটি মায়ের পিছু নিতে গিয়ে নিচে পড়ে যায়… ব্যথায় কাতর, অসহায়।

ক্যান্টনমেন্টের দায়িত্বশীল সদস্যরা বাচ্চাটিকে উদ্ধার করে রাজারকুল রেঞ্জ অফিসে পাঠান। খবর পেয়ে ই.আর.টি সদস্যরা বন বিভাগকে জানালে ডুলাহাজারা সাফারি পার্কের ডা. মোস্তাফিজের নেতৃত্বে একটি টিম ছুটে আসে। তারা বাচ্চাটিকে স্নেহের মতো করে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয় এবং একটি সিদ্ধান্ত নেয়—
বাচ্চাকে তার মায়ের কাছেই ফিরিয়ে দিতে হবে।

তারপর শুরু হয় অপেক্ষা…
বনের ভিতর ক্ষুদে হাতিটিকে ছেড়ে দিয়ে সবাই নিঃশ্বাস আটকে ছিল। আর ঠিক ১৫–২০ মিনিট পর ঘটে সেই হৃদয় ছোঁয়া মুহূর্ত—
বাচ্চার কান্না শুনে মা হাতিটি ছুটে আসে, বুক দিয়ে জড়িয়ে নেয় তার ব্যথাতুর বাচ্চাকে।
মা হাতিটি এতক্ষণ দূরে কোথাও দাঁড়িয়ে ছিল, শুধু তার সন্তানের জন্যই…

প্রকৃতি যেন আবার মনে করিয়ে দিল—
মায়ের ভালোবাসা পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী শক্তি।

ই.আর.টি সদস্য, বন বিভাগ এবং এই মানবিক কাজের সাথে যুক্ত সবার প্রতি হৃদয়ের গভীর থেকে কৃতজ্ঞতা। 🙏

প্রিয়জনের মৃত্যুতে আমরা কাঁদি, দোয়া করি বা শোক পালন করি। কিন্তু পৃথিবীর এক প্রান্তে এমন এক জনপদ আছে যেখানে শোকের ভাষা এক...
22/11/2025

প্রিয়জনের মৃত্যুতে আমরা কাঁদি, দোয়া করি বা শোক পালন করি। কিন্তু পৃথিবীর এক প্রান্তে এমন এক জনপদ আছে যেখানে শোকের ভাষা একেবারেই আলাদা, ভীষণ যন্ত্র "ণাদায়ক। ইন্দোনেশিয়ার পাপুয়া প্রদেশের দুর্গম বালিয়েম উপত্যকায় বসবাস করে ‘দানি’ উপজাতি। তাদের কাছে আপনজন হারানোর কষ্ট কেবল মনের ভেতর আটকে রাখার বিষয় নয়, বরং সেই কষ্ট শরীরেও ধারণ করতে হয়।

পরিবারের কেউ মারা গেলে, বিশেষ করে এই উপজাতির নারীরা তাদের হাতের আঙুলের একটি অংশ কে *টে ফেলেন। স্থানীয় ভাষায় অদ্ভুত এই প্রথাকে বলা হয় ‘ইকিপালিন’। তারা বিশ্বাস করেন, শারীরিক এই তীব্র যন্ত্র *ণা তাদের মনের গভীর শোকের কিছুটা প্রশমন ঘটায়। প্রিয় মানুষটি চলে যাওয়ার পর আত্মিক যে শূন্যতা তৈরি হয়, আঙুল কা *টার মাধ্যমে সেই কষ্টকেই যেন মূর্ত করে তোলা হয়।

প্রক্রিয়াটিও বেশ বেদনাদায়ক, তাই আঙুল কাটার আগে সেটিকে শক্ত করে দড়ি দিয়ে বেঁধে রাখা হয় যাতে অসাড় হয়ে যায়, এরপর ধা *রালো পাথরের ফলা দিয়ে কে *টে ফেলা হয় ওপরের অংশ। র *ক্তপাত বন্ধ করতে পো *ড়ানো হয় আগুনের আঁচে। এ যেন শোক পালনের এক চরম নিদর্শন।

বর্তমানে ইন্দোনেশিয়ান সরকার এই প্রথা নি *ষিদ্ধ করেছে, তাই নতুন প্রজন্মের মধ্যে এটি আর দেখা যায় না। তবে বালিয়েম উপত্যকায় গেলে এখনো অনেক বয়স্ক নারীর দেখা মেলে, যাদের হাতের দিকে তাকালেই বোঝা যায় তারা জীবনে কতজন প্রিয় মানুষকে হারিয়েছেন। আমাদের কাছে যা ভীতিজাগানিয়া, দানিদের কাছে সেটাই ছিল ভালোবাসার এক চূড়ান্ত এবং করুণ বহিঃপ্রকাশ।

লেখা 👉 Rasel Mohammad

সেলফিটা একটু মন দিয়ে দেখুন। ফ্রেমের কেন্দ্রে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো আর চারপাশে জায়গা পাওয়ার জন্য আগ্রহী যাঁরা, তারা সবাই ব...
22/11/2025

সেলফিটা একটু মন দিয়ে দেখুন। ফ্রেমের কেন্দ্রে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো আর চারপাশে জায়গা পাওয়ার জন্য আগ্রহী যাঁরা, তারা সবাই বিশ্বের প্রভাবশালী নেতা, হোয়াইট হাউজের তারকা ব্যক্তিত্ব। কী অদ্ভুত, তাই না? একসময় যার নাম কেউ জানত না, আজ তার সঙ্গে একই ছবিতে থাকতে বিশ্বনেতারাও উচ্ছ্বসিত।

মাদেইরার রাস্তায় ঝাড়ু হাতে যে ছেলের যাত্রা শুরু হয়েছিল, পরিশ্রম আর আত্মবিশ্বাস তাকে তুলে এনেছে বিশ্বের সেরা অ্যাথলেটদের আসনে।

পরিশ্রম, অদম্য ইচ্ছাশক্তি আর স্বপ্নকে আঁকড়ে ধরার ক্ষমতা - এই তিনটাই প্রমাণ করে যে জন্ম নয়, মানুষকে বড় করে তার লড়াই আর সাধনা।

ভাবুন তো—একটা বিয়ে, যেখানে হাসি–আনন্দে ভরপুর হওয়ার কথা, সেখানে এক রাতেই সবকিছু ছাই হয়ে গেল। ইরাকের কারাকোশ শহরে ২০২৩ সাল...
22/11/2025

ভাবুন তো—একটা বিয়ে, যেখানে হাসি–আনন্দে ভরপুর হওয়ার কথা, সেখানে এক রাতেই সবকিছু ছাই হয়ে গেল। ইরাকের কারাকোশ শহরে ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ঘটে যাওয়া সেই ভয়াবহ আগুনে ১০০ জনেরও বেশি অতিথি প্রাণ হারান। বউয়ের পরিবার থেকে কেউই বাঁচেনি—তিন ভাইসহ প্রায় সকল আত্মীয়-স্বজন মুহূর্তেই চলে যান।

বিয়ের অনুষ্ঠানস্থলে ব্যবহৃত আতশবাজি ছাদের দাহ্য সাজসজ্জায় আগুন লাগিয়ে দেয়, আর কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই পুরো হলটি জ্বলে ওঠে। সবচেয়ে কষ্টের বিষয়—সেখানে আগুন নেভানোর জন্য ছিল মাত্র একটি অকার্যকর ফায়ার এক্সটিংগুইশার।

বর-কনে শারীরিকভাবে বেঁচে গেলেও, তাদের হৃদয়ে রয়ে গেছে গভীর ক্ষত। তারা বলেছেন, এত আপনজন হারিয়ে তাদের আর এই শহরে থাকার ইচ্ছা নেই।

আজও বহু পরিবার শোক, দুঃখ আর ক্ষতির বোঝা বয়ে বেড়াচ্ছে। অনেক আহত ও অনাথ মানুষ যথেষ্ট সহায়তা পায়নি বলেও সংবাদে উঠে এসেছে।

এই ঘটনা একটাই শিক্ষা দেয়—নিরাপত্তার নিয়ম অমান্য করলে আনন্দের মুহূর্তও মুহূর্তে রূপ নিতে পারে ভয়াবহ ট্র্যাজেডিতে। শাস্তি দেওয়া হলেও, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর ব্যথা এখনো পুরোপুরি প্রশমিত হয়নি।

১৯৫০ সালে সাত বছর বয়সের একটি দুর্লভ ছবিতে প্রয়াত জাতীয় অধ্যাপক ড.  জামিলুর রেজা চৌধুরী স্যার।  লোকেশনঃ ময়মনসিংহ।        ...
22/11/2025

১৯৫০ সালে সাত বছর বয়সের একটি দুর্লভ ছবিতে প্রয়াত জাতীয় অধ্যাপক ড. জামিলুর রেজা চৌধুরী স্যার।

লোকেশনঃ ময়মনসিংহ। ছবিঃ ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত।

উল্লেখ্য, আজ প্রয়াত জাতীয় অধ্যাপক ড. জামিলুর রেজা চৌধুরীর জন্মদিন। তিনি ১৯৪৩ সালের ১৫ নভেম্বর সিলেটে জন্মগ্রহণ করেন। জামিলুর রেজা চৌধুরী একাধারে শিক্ষাবিদ, গবেষক, বিজ্ঞানী ও তথ্য-প্রযুক্তিবিদ ছিলেন। ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। পদ্মা সেতুসহ বাংলাদেশের প্রায় সকল বৃহৎ অবকাঠামো নির্মাণকাজের প্রকৌশল খাতে তিনি নেতৃত্ব দিয়েছেন। তথ্য-প্রযুক্তি খাতে তার অন্যন্য অবদানের স্বীকৃতি স্বরুপ বাংলাদেশ সরকার তাকে একুশে পদকে ভূষিত করেছে। ২০১৯ সালে বাংলাদেশ সরকার জামিলুর রেজা চৌধুরীকে জাতীয় অধ্যাপক নিযুক্ত করেন।

আজ জন্মদিবসে প্রয়াত জাতীয় অধ্যাপক ড. জামিলুর রেজা চৌধুরী স্যারকে স্মৃতির প্রতি জানাই গভীর শ্রদ্ধা ও সশ্রদ্ধ সম্মান.. 🙏❤️

তাইওয়ানের এক তরুণী, মাত্র কুড়ি বছর বয়স। এই বয়সে শরীর পুরো শক্তিতে দাঁড়িয়ে থাকার কথা। কিন্তু নিয়মহীন অভ্যাস কখন যে ভেত...
22/11/2025

তাইওয়ানের এক তরুণী, মাত্র কুড়ি বছর বয়স। এই বয়সে শরীর পুরো শক্তিতে দাঁড়িয়ে থাকার কথা। কিন্তু নিয়মহীন অভ্যাস কখন যে ভেতরে ভেতরে কত বড়
ক্ষ _তি জমিয়ে ফেলে, তা অনেকেই বুঝতে পারে না। এই তরুনীও বুঝতে পারেনি।

সে প্রতিদিনই সফট ড্রিংকস খেত পানির মতো। পানির পরিবর্তে সফট ড্রিংকসই হয়ে ওঠে তাঁর তৃষ্ণা নিবারণের উপায়। শরীরের ভেতরের ভারসাম্য ন _ষ্ট হতে থাকে, আর এভাবে অতিরিক্ত চিনি ও এসিডিক পানীয় কিডনির ওপর চাপ বাড়িয়ে দেয়।

হঠাৎ একদিন পেটে অস্বাভাবিক ব্য _থা শুরু হলে ডাক্তার পরীক্ষা করে নিজেই ভ্যাবাচেকা খেয়ে যায়। তার কিডনিতে তৈরি হয়েছে ৩০০টি পাথর, এতো পরিমাণ পাথর তার বয়সের সঙ্গে কোনোভাবেই যায় না। অতিরিক্ত সফট ড্রিংকসের ফলে এই পাথর গুলো ধীরে ধীরে তাঁর দেহে তৈরি হতে থাকে। পরবর্তীতে সমস্ত পাথর তার পেট থেকে অপসারণ করা হয়।

লিখা: 👉 Rasel Mohammad

স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের ৫২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী রাফি মায়ের সঙ্গে মাংস কিনতে গিয়েছিলেন বংশালের কসাইটুলিতে। মাংসের...
22/11/2025

স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের ৫২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী রাফি মায়ের সঙ্গে মাংস কিনতে গিয়েছিলেন বংশালের কসাইটুলিতে।

মাংসের দোকানের সামনে দাঁড়িয়েই ঘটে যায় সেই ভয়াল মুহূর্ত। সকাল ১০টা ৩৮ মিনিটে হঠাৎ শুরু হয় তীব্র ভূমিকম্প।

শক্তিশালী ঝাঁকুনিতে পাশের ভবনের রেলিং ভেঙে সোজা পড়তে থাকে রাফি ও তার মায়ের ওপর।

আহত অবস্থায় স্থানীয় লোকজন দ্রুত দুজনকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা রাফিকে মৃত ঘোষণা করেন। ভিডিও ও ছবিতে দেখা গেছে রাফির মাথা ও মুখমণ্ডল ভয়ানক থেঁতলে গিয়েছিল।

রাফির মা এখনও অপারেশন থিয়েটারে চিকিৎসাধীন। তিনি এখনও জানেন না তার ছেলে আর বেঁচে নেই। বারবার ছেলের কথা জিজ্ঞেস করছেন। কিন্তু জগতের কোনো মানুষের শক্তি নেই এই প্রশ্নের জবাব তাকে দেওয়ার।
©️

🇳🇱 নেদারল্যান্ডসে 'হার্ভেস্ট ওয়াল' 👇👇​নেদারল্যান্ডসে কিছু খেলার মাঠে "হার্ভেস্ট ওয়াল"  স্থাপন করা হচ্ছে। এগুলি হলো উল্...
22/11/2025

🇳🇱 নেদারল্যান্ডসে 'হার্ভেস্ট ওয়াল' 👇👇
​নেদারল্যান্ডসে কিছু খেলার মাঠে "হার্ভেস্ট ওয়াল" স্থাপন করা হচ্ছে। এগুলি হলো উল্লম্ব বাগান যা ভোজ্য উদ্ভিদে ভরা থাকে, যেখান থেকে শিশুরা খেলার সময় ফলমূল নিতে পারে। এই উদ্যোগের লক্ষ্য হলো টাটকা খাবারকে দৈনন্দিন পাবলিক স্পেসের অংশ করে খেলা, প্রকৃতি এবং পুষ্টিকে একীভূত করা।
​এই হার্ভেস্ট ওয়ালগুলিতে বিভিন্ন ফল, ঔষধি গাছ এবং পাতাযুক্ত সবুজ শাকসবজির মতো নিরাপদ ও ভোজ্য প্রজাতি রোপণ করা হয়। ল্যান্ডেজিনের তথ্য অনুসারে, উদ্ভিদগুলি যেন শিশু-বান্ধব এবং সহজে রক্ষণাবেক্ষণযোগ্য হয়, তা নিশ্চিত করতে খাদ্য বন বিশেষজ্ঞ এবং স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকে পরামর্শ নিয়ে নির্বাচন করা হয়।
​দেওয়ালগুলি খেলার মাঠ, ফুটপাত এবং কমিউনিটি গার্ডেনের কাছাকাছি স্থাপন করা হচ্ছে, যা শিশুদেরকে একটি স্বাস্থ্যকর, প্রাকৃতিক উপায়ে অন্বেষণ করতে এবং খাবার খেতে উৎসাহিত করে।

Address

96 Chowdury Plaza (3rd Floor), Opposite Chattogram Shopping Complex, Nasirabad, Chattogram
Chittagong
4212

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Channel Sampan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Channel Sampan:

Share