Gen Z

Gen Z Love Me, Like Me, Follow Me, With Like Comments And Share My Post.

বাহ
28/01/2025

বাহ

সেন্ট মার্টিন দ্বীপে আমেরিকার ঘাঁটি...!!!বাংলাদেশের সেন্ট মার্টিন দ্বীপ আমেরিকাকে দিয়ে দেয়া হচ্ছে, এ কথা শুনে আসছি , (১৯...
20/09/2024

সেন্ট মার্টিন দ্বীপে আমেরিকার ঘাঁটি...!!!

বাংলাদেশের সেন্ট মার্টিন দ্বীপ আমেরিকাকে দিয়ে দেয়া হচ্ছে, এ কথা শুনে আসছি , (১৯৯০-৯১) তখন থেকে কিংবা আরো আগে থেকে। সাম্প্রতিককালে এই শোরগোল আবার চাউর হয়েছে। এ-প্রসঙ্গে আমাদের কিছু বিষয় জানা থাকা দরকার।

বিশ্বে ৮০টি দেশে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৭৫০টি সামরিক ঘাটি আছে। এসব ঘাঁটির জন্য যতটুকু এলাকা প্রয়োজন তা হচ্ছে: কমপক্ষে ৪০,০০০ হেক্টর জমি। বর্হিবিশ্বে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৬৬,০০০ হেক্টর জমির সামরিক ঘাঁটিও আছে। উক্ত ঘাঁটিসমূহে ১০ থেকে ৪০,০০০ সৈন্য থাকে। একটি পূর্ণাঙ্গ বিমানবন্দর থাকে যার রানওয়ের দৈর্ঘ্য হবে কমপক্ষে ১০,০০০ ফুট যেন সি-১৩০ হারকিউলিস বিমান ফুল লোড হয়ে নামতে পারে। সি-১৩০ হারকিউলিস বিমান ফুল লোড হয়ে যখন নামে তখন এর ওজন থাকে ১,৫৫,০০০ পাউন্ড।

আমরা সেন্ট মার্টিন দ্বীপ সম্পর্কে আলোচনা করি : দ্বীপটির আয়তন ছেঁড়াদ্বীপ ও অন্যান্য চর সহ ৪.৩ বর্গকিলোমিটার অর্থাৎ ৪৩০০ হেক্টর (প্রয়োজন কমপক্ষে ৪০,০০০ হেক্টর)। দ্বীপটির মৃত্তিকা বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় যে, এর উপরিভাগে বালু থাকলেও অনধিক ৩ ফুট নিচেই মূলত প্রবাল ও শৈবাল স্তর। এ-কারণে ভবিষ্যতে এই দ্বীপের অস্তিত্ব নিয়েই ভূতাত্ত্বিকরা শংকিত। এমন দুর্বল ভূমিতে কিভাবে সি-১৩০ হারকিউলিস বিমান ১,৫৫,০০০ পাউন্ড ফুল লোড হয়ে ওঠানামা করবে? এই আয়তনের দ্বীপে কিভাবে ১০-৪০০০০ সৈন্য থাকবে তাদের অফিস, আবাসন, অস্ত্রাগার , মিসাইল লঞ্চার ও অন্তত ২ ডজন যুদ্ধ বিমান নিয়ে?

উপরন্তু এর মহীসোপানের গভীরতা এত কম যে এখানে ডেস্ট্রোয়ারের মতো বড়ো যুদ্ধজাহাজ দূরের কথা ফ্রিগেটও ভিড়তে পারবে না।

যা বলছেন তা কতটা সঠিক তথ্যভিত্তিক তা জেনে বলাই ভালো।

অযথা দলীয় স্বার্থে কেউ দেশের সাধারণ মানুষকে হয়রানি করবেন না।

সংগ্রহীত
(c)

16/09/2024

বিএনপি সমর্থকরা চায় সরকার দ্রুত নির্বাচন দিয়ে ছাত্ররা ক্লাসরুমে, অন্যরা যার যার এনজিওতে, কিংবা অবসরপ্রাপ্তরা নিজেদের গ্রামের বাড়িতে ফিরে যাক। কারণ রাষ্ট্র পরিচালনা তাদের কাজ না। তারা "পারবে না।"

১৯৯১ সালে নির্বাচন দিয়ে নিজের জায়গায় তো বিচারপতি শাহাবুদ্দিনও ফিরে গেছিলেন। পাঁচ বছরও লাগে নাই রাজনৈতিক দলগুলোর ফাকাপ করতে।
আবার সংবিধান সংশোধন কর, একবছরে দুইবার নির্বাচন দাও। তারও দশ বছর পর আবার ফাকাপ। ফলশ্রুতিতে ১/১১।
তারা খুব পেরেছেন।

আমাদের দীর্ঘ/চিরস্থায়ী পরিবর্তন দরকার। রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত ইনটেরিম সরকারকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা, যেন সরকার "পারে"। এর বিকল্প হল ১৫ বছর দৌড়ের ওপর থাকা, গুম খুনের শিকার হওয়া। সাধারণের জন্য সেটা আরও ভয়ংকর, যেটা জুলাই আগস্টে দেখা গেল। দেখা যাবে সামনেও, মূলত অর্থনৈতিক সংগ্রাম আকারে।

আওয়ামী লীগ জাহাজে একটা ফুটা করে দিয়ে পালিয়েছে। এই ডুবন্ত জাহাজের ক্যাপ্টেন হতে চাইবে শুধু বোকারা। কিংবা ডেসপারেট কোন নাবিক, যার যাবার অন্য কোন জায়গা নাই।

বিএনপির উচিত কৃতজ্ঞ থাকা, কেউ এই ফুটা মেরামত করার চেষ্টা করছে। যতটুকু সফল হবে, বিএনপি সরকার গঠন করলে তার স্ট্রাগল ততটুকু কমে যাবে।

পরিবর্তন অনিশ্চিত, কিন্তু কেউ সিরিয়াসলি চেষ্টা করছে, এটা দেখতেও ভাল লাগছে। এই চেষ্টাটাই শহীদদের রক্তের দায়!

রাজনীতিতে জ্ঞানের সাথে আরেকটা জিনিস লাগে, সেইটা হচ্ছে প্রজ্ঞা। অভিজ্ঞতা ছাড়া প্রজ্ঞা আসে না।আর বিপ্লব বা অভ্যুত্থানের ঘট...
15/09/2024

রাজনীতিতে জ্ঞানের সাথে আরেকটা জিনিস লাগে, সেইটা হচ্ছে প্রজ্ঞা। অভিজ্ঞতা ছাড়া প্রজ্ঞা আসে না।
আর বিপ্লব বা অভ্যুত্থানের ঘটানোর জন্য লাগে গাটস! গাটসওয়ালা রাজনীতি ছাড়া বিপ্লব হয় না, অভ্যুত্থান হয় না। কোন গাটস? আন্দোলনকে ওউন করতে পারার গাটস। আবার সত্যকে ওউন করতে না পারলে গাটসও তৈরি হয় না।

কেমন করে ওউন করবেন?

গণভবন থেকে সাধারণ মানুষ হাস-মুরগি-শাড়ি লুটপাট করছে?

অবশ্যই ঠিক আছে, কেউ চুরি করে নাই। সবার চোখের সামনে থেকে সবাই উৎসব করে জিনিস নিয়ে গেছে। গণভবনের জিনিস মালিক জনগণ, জনগণের জিনিস জনগণ নিয়ে গেছে। অভ্যুত্থানের মধ্যে দিয়ে যে জনগণ গণভবনের দখল নিয়েছিল তাদের প্রত্যেকের হক আছে ওই পুকুরের মাছ, হাসিনার শাড়িতে।

গণঅভ্যুত্থানে পুলিশ নিহত হয়েছে?

তো আমাদের ২০০০ সন্তান, ভাই, পুলিশ দিয়ে হত্যা করার পর কী আশা করছিলেন ছেলেমেয়েরা ফুল নিয়ে আন্দোলন করবে? আপনারা ৩৩ হাজার ছাত্রজনতাকে বুক বরাবর গুলি করে আহত করেছেন, ২০০০ কে হত্যা করেছেন, ১১ হাজার নিখোঁজ আছে, গণকবর দিয়েছেন আর আপনাদের কারও গায়ে আঁচড়টি পর্যন্ত লাগবে না, বাংলাদেশের জনগণ এত সস্তা মনে হয় আপনাদের কাছে?

আন্দোলনে "তুমি কে, আমি কে, রাজাকার রাজাকার" এই স্লোগান দেওয়া হয়েছে?

এইটা ছিলো শেখ হাসিনার গালে প্রথম চপেটাঘাত, নইলে এত রেগে গেলেন কেন বুঝলেন না? গত ১৫ বছরের হাসিনা রেজিমের সমস্ত পলিটিক্যাল কারেন্সি দাঁড়িয়ে আছে যে কয়েকটা শব্দ এবং পলিটিক্যাল কালচারের উপর— রাজাকার এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ডাইকোটমি তার একটা। এই স্লোগান ছিল সেই কারেন্সিতে মিলিয়ন ডলার হাইস্ট।

এলিট, সুশীলের ভাষায় সুবিধাবাদী রাজনীতি হয়, অভ্যুত্থান নির্মিত হয় না। ওই জন্য সুশীলের ভাষা দুচি না ............

সানিয়াতের চেহারা মোটামুটি আপনাদের কাছে পরিচিত।  আদালতে তাকে যেদিন তোলা হয়, সেদিন প্রিজন ভ্যানে উঠানোর আগ মুহুর্তে আন্টি ...
14/09/2024

সানিয়াতের চেহারা মোটামুটি আপনাদের কাছে পরিচিত। আদালতে তাকে যেদিন তোলা হয়, সেদিন প্রিজন ভ্যানে উঠানোর আগ মুহুর্তে আন্টি (তার মা) পেছন থেকে এসে তার পিঠ চাপড়ে ভরসা দেওয়ার সেই মুহূর্তের ভিডিয়োটি ফেসবুকে ভাইরাল হয়।

সবার প্রশংসায় ভাসছিল আন্টি এবং সানিয়াত। বাট এর পর থেকে সানিয়াতের সাথে যা ঘটেছিল তার বর্ণনা শুনলে আপনাদের গা শিউরে ওঠবে।

রিমান্ডে প্রতিটি দিন তার জন্য ছিল জাহান্নাম। সে কষ্ট সহ্য করতে না পেরে প্রতিনিয়ত মরার জন্য দোয়া করতো।

রাত আড়াইটা বাজে আন্টিকে (তার মাকে) কল দিয়ে অন এয়ারে রেখে সানিয়াতকে নির্মমভাবে পেটাচ্ছে আর তার আর্তনাদ শোনানো হচ্ছে। ভাবতে পারেন?

মাকে কলে ওপাশে রেখে ছেলেকে নির্মম টর্চার করা হচ্ছে, এটা কোনো মায়ের পক্ষে সহ্য করা সম্ভব?

শুরুর ঘটনা বলি—

সানিয়াতের মা অসুস্থ থাকায় তার বাবা হাসপাতালে নিয়ে যায় মাকে। ছোট ভাইকে নিয়ে বাসায় ছিল সানিয়াত। তার ছোট ভাই আবার ডাউন সিন্ড্রোমের রোগী। রাতের বেলা পেস্ট্রি খাওয়ার আবদার করে। ডাউন সিন্ড্রোমের রোগীদের আবদার তৎক্ষনাৎ পূরণ না করলে এরা অস্থির হয়ে যায়। সানিয়াত ছোট ভাইকে শান্ত করতে রাত একটার দিকে বাসা থেকে বের হয় পেস্ট্রি কিনতে। নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে 'উডেন স্পুন' নামক একটি খোলা দোকান পেয়ে ঐখানে ঢুকে।

কেক নিয়ে দোকান থেকে বের হতেই ডিবি'র জ্যাকেট পরা একদল তাদের ঘিরে ধরলো। নামটাম জিজ্ঞেসবাদ শেষে ঘাড় ধরে গাড়িতে তুলে ফেলে। সানিয়াত টেনশন করছিল তার ছোট ভাইকে নিয়ে। তাকে দেখভাল করবে কে! তার বাবার খোঁজে ডিবি তাদের গাড়িতে কারেই হাসপাতালে নিয়ে যায়, যেখানে তার মাকে ভরতি করানো হয়। সেখানে গিয়ে তার বাবাকে পেল না। মায়ের রুমে নার্সরা ঢুকতে দিল না ডিবিকে। পরে সানিয়াতকে নিয়ে চলে যায়৷

তার কাছ থেকে জোরপূর্বক স্বীকারোক্তি নেয়ার চেষ্টা করা হয় তারেক রহমানের সাথে তার যোগাযোগ ছিল। রামপুরা থেকে উত্তরা সব স/হিং/স/তার নেতৃত্ব দিছে সে—এটা জোর করে স্বীকারোক্তি নিতে চাইল।

এদিকে সানিয়াতকে কোথায় নিয়ে গেল তার কোনো খোঁজ পাচ্ছিলো না মা-বাবা। একদিন পর তার মা ঢাকা মেডিকেল মর্গে গিয়ে তার লাশ খোঁজে। কোথাও সানিয়াতকে দেখতে না পেয়ে অজ্ঞান হয়ে পড়ে পড়েন। জ্ঞান ফেরার পর আদালতে খোঁজ নিতে যান।

সানিয়াতকে ওই দিনেই আদালতে তোলা হয়। পাঁচ দিনের রিমান্ড দেওয়া হয়। আদালত থেকে বের করে প্রিজন ভ্যানে তোলার সময়ই তার মা দেখতে পায় তাকে। তিনি পেছনে থেকে দৌঁড়ে গিয়ে পিঠে চাপড়ে তাকে সাহস দেয়।

তুলে নিয়ে যাওয়ার পর থেকে তো অনবরত টর্চার চলছেই, নতুন করে তার মায়ের সাথে এই ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর আরও ক্ষিপ্ত হয়ে যায় ডিবি। বেড়ে যায় টর্চারের মাত্রা।

তাকে ঝুলিয়ে উল্টো করে দৈনিক ১৫-১৬ ঘন্টা করে টর্চার করেছে। তার শরীরের নিচের অংশ ফুলে রক্ত জমাট বাঁধে যায়। চিৎকার করলে নির্যাতনের মাত্রা আরও বাড়িয়ে দিত। বাঁচার একমাত্র উপায় ছিল সেখানেই পড়ে থেকে চুপচাপ মারধর সহ্য করা।

তার নখের ওপর প্লায়ার ব্যবহার করার চেষ্টা করেছিল। সে একটু একটু হাঁটতে পারতো, এটা দেখেই হারুন ক্ষিপ্ত হয়ে যায় কর্মকর্তাদের উপর। মানে কী মারতেছোস তোরা, ও এখনো হাঁটতে পারে কেমনে!!

আদালত চত্বরে মায়ের ভিডিওর কথা বলেই তাচ্ছিল্যে করে মারধর শুরু করতো। পানি খেতে চাইলে, পানি তো দিতো না বরং শাস্তি হিসেবে তাকে দুইজন লোকের সাহায্য হাঁটতে বাধ্য করে।

ভিডিও কথা সানিয়াত কিছু জানতো না। যখন সে জিজ্ঞেস করতো, কিসের ভিডিও? শুরু করতো আবার টর্চার। তখন উপহাস করে বলতো, হারুণ স্যার তোমার জন্য অনেক কিছু পরিকল্পনা করেছে। তুমি এখানে অনেক দিন থাকবে।

কখন রাত কখন দিন, কিছুই বুঝতো না। কালো কাপড়ে চোখ বেঁধে রাখা হতো। যখন ইচ্ছে তখন এসেই মারধর শুরু করতো।

কিছুদিন আগে দেখেছি রাজনৈতিক কোনো কোনো নেতা আগ বাড়িয়ে ক্ষমার কথা বলায় আওয়ামী লেসপেন্সাররা মাথা ছাড়া দিয়ে উঠছে। কেউ কেউ পুনর্বাসন করতে চেষ্টাও করতাছে। ক্ষমা করা ভালো। এটা করতে পারাটা মহৎ হৃদয়ের কাজ। কিন্তু অপরাধ করতে করতে এমন পর্যায় চলে যাওয়ার পর যার জন্য আর ক্ষমা অবশিষ্ট থাকে না, তাকে আপনি কিভাবে ক্ষমা করার কথা বলবেন!

শেখ হাসিনা এবং তার লেসপেন্সাররা গত ১৬ বছর এতো সব অপরাধ করেছে যে, তাদের জন্য আর ক্ষমা অবশিষ্ট থাকে না। এদের প্রতি বিন্দুমাত্র দয়া কারো হৃদয়ে থাকতে পারে না। চোখের সামনে এদের করুণ পরিণতি না দেখতে পারলে আমাদের হৃদয় শান্ত হবে না। আমরা যারা সহপাঠী, আশপাশের মানুষকে মরতে দেখেছি; তাদের হাতে নির্মম নি/র্যা/তন সহ্য করতে দেখেছি।

বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিবিরের এক্টিভিটিজ হইতেছে RAW কিংবা মোসাদের মতো। আপনার আশেপাশেই অনেক শিবির ঘুরঘুর করবে, কিন্তু...
12/09/2024

বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিবিরের এক্টিভিটিজ হইতেছে RAW কিংবা মোসাদের মতো। আপনার আশেপাশেই অনেক শিবির ঘুরঘুর করবে, কিন্তু আপনি ঘুণাক্ষরেও টের পাবেন না সে যে আসলে শিবির। আপনার ক্লাসমেট, যার সাথে আপনি চার বছর ধরে ক্লাস করে এসেছেন, পাশাপাশি বসে বিড়ি সিগারেট মদ গাঞ্জাও খেয়েছেন। কিন্তু আপনি বুঝতেই পারেননি সে আসলে শিবির। আপনার হলের রুমমেট, যার সাথে একসাথে একই রুমে চার-পাঁচ বছর ধরে আছেন। কিন্তু আপনি বুঝতেই পারবেন না, সে হইতেছে শিবিরের আমীর।

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কে শিবির, সেটা বের করা খুবই টাফ। ক্যাম্পাস ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি।দেখা গেল, সে আসলে শিবিরের প্রোডাক্ট। ছাত্র ইউনিয়ন, ছাত্রফ্রন্ট, ছাত্রমৈত্রীর কেন্দ্রীয় নেতা। সেও দেখা যাবে, শিবিরের সদস্য। সাংস্কৃতিক সংগঠন, নাটক, বিতর্ক, কবিতা, সামাজিক সংগঠন, স্কাউট, বিএনসিসি, রক্তদান গ্রুপ সব জায়গায় শিবির আর শিবির। যে ছেলেটা মসজিদে ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়তেছে, নিয়মিত কুরআন হাদীস পড়তেছে সেও শিবির। যে ছেলেটা গাঞ্জাখোরদের সাথে গাঞ্জা খাইতেছে, গলগল করে মদ গিলতেছে সেও শিবির।

যে ছেলেটা স্লোগান দিতেছে— একটা দুইটা শিবির ধর, ধইরা ধইরা জ/বা/ই কর, সেও শিবির। যে ছেলেটা স্লোগান দিতেছে, সমাজতন্ত্রই মুক্তির একমাত্র পথ কিংবা কমরেড কমরেড, গড়ে তুলো ব্যারিকেড, সেও হইতেছে শিবির।

এরমধ্যে একদল আছে, ওরা অলওয়েজ শিবির খুঁজে বের করার ধান্দায় থাকে। শিবির তো এরা খুঁজে পাই-ই না, বরং এরে ওরে শিবির ট্যাগ দিয়ে বেড়ায়। এরা মনে করে— আমার সাথে যার মতের মিল নেই, সে শিবির। আমার সাথে বসে যে গাঞ্জা খায় না, সে শিবির। অথচ তার গাঞ্জার সাপ্লাইয়ার যে বন্ধুটা, সে যে আসলে শিবির অইটা সে খুঁজে বের করতে পারে না।

ঢাকা শহরের রাস্তাঘাটে অনেকসময় বিভিন্ন পাগল ভবঘুরে দেখা যায়। তাদের কাপড়চোপড়ের ঠিক থাকে না, ন্যাংটা হয়ে ঘুরে। ব্রীজের নিচে, ময়লার ভাগাড়ে, ফ্লাইওভারের পিলারের খোপে এরা উদ্ভ্রান্তের মতো দিন কাটায়। মাঝেমধ্যে দেখবেন, কিছু অতি-উৎসাহী লোক এদেরকে ধরে এনে RAW কিংবা মোসাদের এজেন্ট বলে চালায়ে দিতে চায়। এক লোকের গায়ে একটা কাপড়ও নাই, ন্যাংটা হয়ে সংসদ ভবনের আশেপাশে ঘুরতেছে। কিছু ভোদাই তারে ধরে এনে বলতেছে— এ হইতেছে RAW এজেন্ট 🤣🤣।

ক্যাম্পাসের শিবির খুঁজা পাবলিকগুলার অবস্থা হইতেছে এই ভো*দা*ইগুলার মতন। এরা শিবির তো ধরতেই পারে না, বরং আশেপাশের নিরীহ পোলাপানগুলারে ধরে শিবির বানায়ে দেয়।

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলাতে শিবির খুঁজে বের করা আসলে দুঃসম্ভব। এজন্যই মনিষীরা বলে গেছেন, শিবির খুঁজে লাভ নেই বৎস্য। মানুষ মাত্রই শিবির।

তবে কি শিবির খুঁজে বের করার কোনো উপায়-ই নেই? একটা উপায় অবশ্য আছে।

আপনার কোন বন্ধু শিবির কিনা যাচাই করতে হলে, কৌশলে তার বাসায় কিংবা রুমে দাওয়াত নিবেন। তার পড়ার টেবিলের সবগুলা বই তন্ন তন্ন করে খুঁজবেন। সে যদি আসলেই শিবির করে থাকে, তবে দেখবেন কোনো একটা বইয়ের ভিতর কাগজ কেটে তার ভিতরে একটা ধা/রা/লো ক্ষুর রাখা আছে।

এই ক্ষুর দিয়ে তারা মানুষের রগ কা/টে। রগ কা/টার মতো মানুষ খুঁজে না পেলে তখন তারা নিজের রগ নিজেই কা/টে।

এজন্য, কারও শরীরের রগ কা/টা দেখলেও বুঝে নিবেন, সে আসলে শিবির। আপনারা হয়ত জানলে অবাক হবেন যে সেক্সিনা ও মাতাল জয়ও একসময় শিবির করত 😄😄😄

- Imran Shahriar

আসলেই ত
11/09/2024

আসলেই ত

ভারতের চিকেন নেকের কাছে ঠাকুরগাঁও বিমানবন্দর হওয়াতে এই ঠাকুরগাঁও বিমানবন্দর সংস্কারে অদৃশ্য বাধাঁ। আপনারা যারা এই পোস্টটি দেখবেন তাদের কাছে অনুরোধ অন্তত সবাই একটি করে পোস্ট করুন তাহলে এটা ছড়িয়ে যাবে সবার চোখে পড়বে।

এই অদৃশ্য বাধাটি কি, জানেন? এখানে যদি বিমানবন্দর হয়, Run Way হয় ভবিষ্যতে কোন এক কারণে যদি ভারত বাংলাদেশ দ্বন্দ্ব হয় তাহলে এখান থেকে যুদ্ধবিমান ভারতের শিলিগুড়ি কলিডোরে পৌঁছাতে তিন থেকে চার মিনিট সময় লাগবে। যার কারণে এখানে বিমানবন্দর বা বিমান ঘাঁটি বসাতে ভারতের বাধাঁ।

11/09/2024

আমি পরিষ্কার দেখতে পাচ্ছি মোটামুটি ৫ থেকে ৬ মাসের মধ্যে হাসনাত, সার্জিলসহ সমন্বয়ক পরিচয়ে কাউকে দেখলেই মানুষ সমানে গালি দিচ্ছে, রাস্তা-ঘাটে দৌড়ানি দিচ্ছে ।

এবং এই আপদ তারা সাইধ্যা নিজেদের ঘাড়ে আনতেছে ।

কিভাবে ?

সিম্পল...

তারা হাসিনার সকল অপকর্মের দায় দাওয়াত দিয়ে নিজেদের ঘাড়ে নিতেছে।

হাসিনা দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে জঘন্য ম্যাসাকার চালায় গেছে।

পুলিশ এবং প্রশাসন দুইটাকেই একেবারে অকার্যকর আর ধংস করে দিয়ে গেছে।

ব্যাপক দুর্নীতি আর দলীয়করণ করে দেশের প্রত্যেকটা ইন্সটিউশন একেবারে অক্ষম বানায় দিছে।

এদিকে সমন্বয়করা হিরো সাজতে ব্যস্ত। আন্দোলনের ওনারশিপ নিতে ব্যস্ত।

পুরো দেশ সফর করে বেড়াচ্ছে।

কারা ফান্ডিং করতেছে, এসব সফর থেকে কি এচিভ করতে চাইতেছ, মানুষকে আদৌ কি মেসেজ দিতে চাচ্ছে সেটা ক্লিয়ার না।

সামনে তারা রাজনৈতিক দল গঠন করবে এইটা ছাড়া এই সফরটার আর কোন মেসেজ আমি পাচ্ছি না ।

তারা দল গঠন করুক, মোস্ট ওয়েলকাম।

কিন্তু এখন কি এটার সঠিক সময় ?

মানুষ তো অলরেডি গালি দেয়া শুরু করছে ভাই।

১৮ কোটির একটা দেশ পুলিশ এবং প্রশাসন ছাড়া যে ১ মাস ৫ দিন ধরে যে টিকে আছে, পুরোপুরি ভেঙ্গে পড়ে নাই এটাই তো মিরাকল।

তবে এই মিরাকল খুব বেশীদিন সাস্টেইন করবে না । এভাবে চলতে থাকলে সামনে আনকন্ট্রোলেবল পরিস্থিতি তৈরি হবে- যেটা কারো পক্ষে সামাল দেয়া সম্ভব হবে না ।

তোমরা যদি নিজেদের এবং দেশের ভালো চাও তাহলে এই মুহুর্তে .........

উপদেষ্টা-সচিবদের-পুলিশের আইজিপির সাথে বস ।

সবার আগে মব জাস্টিস বন্ধ করতে উদ্দ্যেগ নাও।

রিকশাওয়ালা সার্জেন্টকে চড় মারতেছে, স্টুডেন্ট পরিচয়ে হেলমেট ছাড়া ৩-৪ জন নিয়ে বাইক চালাচ্ছে, কোন সিগন্যাল মানতেছে না।

সার্জেন্ট কোন মামলা দিতে সাহস পাইতেছে না। এইসব ইতরামি বন্ধ করতে স্টেপ নাও।

রাস্তা-ঘাটে শৃঙ্খলা ফিরায় আনতে পুলিশকে হেল্প কর।

পুলিশের সাথে বুক মিলায়ে কাজ কর।

পুলিশকে আস্থা দাও, সাহস দাও, তাদেরকে কাজে ফেরাও।

পুলিশ এভাবে ইনএক্টিভ থাকলে কিছুদিনের মধ্যে রাস্তা-ঘাটে লাশ পরে থাকা শুরু হবে আর বাড়ি বাড়িতে চুরি-ডাকাতি শুরু হবে।

সব প্রাইভেট ভার্সিটি খুলে গেছে। বাট সরকারি ভার্সিটি বন্ধ আছে।

এই মুহুর্তে সবার দাবি-দাওয়া এক পাশে রেখে ভিসিদের সাথে বসে সব ভার্সিটিগুলো খোলার ব্যবস্থা কর। সবাইকে পড়ার টেবিলে নাও । পোলাপানের ফোকাস ফিরায় আন । কাজের মধ্যে ঢুকাও ।

যে চাকরির বৈষম্য নিয়ে আন্দোলন করলা সেই চাকরির সার্কুলার কই ?

বেকারদের বয়স বাড়তেছে ।

নিয়োগ বন্ধ- সার্কুলার বন্ধ ।

এইটা ফ্রাস্ট্রেটিং ।

পিএসসিকে ভেঙ্গে দিয়ে পিএসসি পুনঃর্গঠনের জন্য চাপ দাও।

পিএসসিকে এক্টিভ করতে বল।

বন্ধ থাকা নিয়োগগুলো চালু হোক । নতুন সার্কুলার আসুক।

আদারওয়াইজ সবার মধ্যে ফ্রাস্ট্রেশন-হতাশা বাড়তে থাকবে।

তোমরা তোমাদের ঘাড়ে অতিরিক্ত বোঝা এবং দায় নিয়ে ফেলতেছ। সামনে এটা কন্ট্রোল করতে পারবা না ।

মনে রাইখো মানুষের স্মৃতি শক্তি যথেষ্ট দুর্বল ।

আগামী কিছুদিনের মধ্যে যখন হাসিনার ক্রিয়েট করা আবর্জনার ঝামেলা যখন আরো বাড়তে থাকবে তখন সকল দায় তোমাদের উপর এসে পড়বে।

কারন, তোমরা সকল কিছুর অথোরিটি নিজেদের উপর নিয়ে নিচ্ছ।

তোমাদের পলিটিক্যাল এসপাইরেশন এক পাশে রাখো ।

মানুষ তোমাদের উপর যতটুকু বিশ্বাস আর আস্থা এনেছে সেইটুকু দিয়ে তোমরা আগামী কয়েক মাস দেশের শৃঙ্খলা ফেরাতে কাজ কর। এইটা সবচেয়ে জরুরী।

সব কিছু সুন্দরভাবে চললে দেখবা মানুষই তোমাদের বলবে যে ওরা একটা নতুন দল আনে না কেন ?

অন্যথায় এই মানুষই তোমাদেরকে গালি দিবে, ক্ষমতালোভী বলবে।

আই জাস্ট হোপ, তোমরা চিন্তা করবা এবং স্মার্ট ডিসিশন নিবা ।

©

কী একটা অবস্থা এরা মাঝে মাঝে রাশিয়া থেকে সুসংবাদ পায় আবার মাঝে মাঝে সেনাবাহিনীর থেকে সুসংবাদ পায় 😄😄😄
10/09/2024

কী একটা অবস্থা এরা মাঝে মাঝে রাশিয়া থেকে সুসংবাদ পায় আবার মাঝে মাঝে সেনাবাহিনীর থেকে সুসংবাদ পায় 😄😄😄

Address

Chittagong

Telephone

+8801323241277

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Gen Z posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Gen Z:

Share

Category