End Life

End Life Business

30/06/2025

সারারাত বাবু ঘুমায়নি, কোলে নিয়ে বসে ছিলাম।
বাবা হিসাবে একদম নতুন তাই অনেক কিছুই বুঝি না। একটু কম ঘুমালেই মনে হয় বাবু বুঝি অসুস্থ হয়ে গেছে। ডেলিভারির পর থেকেই বাবুর মা খুব ক্লান্ত, আগের তুলনায় ঘুম অনেক ভারী হয়ছে, প্রেগ্ন্যান্সি এবং ডেলিভারির ধকলটা এখনও কাটিয়ে উঠতে পারেনি। তাই চেষ্টা করি বাবুর মাকে যত বেশি রেস্ট দেয়া যায়, যখন বাবুর খাওয়ার সময় হয় তখনই শুধু ওরে ঘুম থেকে তুলে বাবুকে খাওয়াতে বলি কিন্তু গভীর ঘুমের একটা মানুষকে ঘুম থেকে তুলে বাবুকে খাওয়াতে বলতে বেশ অপরাধবোধ কাজ করে, তখন মনে হয় বাবুক খাওয়ানোর দায়িত্বটা যদি আল্লাহ কোনভাবে পুরুষের উপর দিয়ে দিতো তাহলে আর এই ক্লান্ত মানুষটাকে বিরক্ত করা লাগতো না।
একটা মা বাচ্চাটা পেটে আসার পর থেকে ডেলিভারি পর্যন্ত কি পরিমাণ কঠিন একটা জার্নি, পেরেশানি এবং ডিপ্রেশনের মধ্য দিয়ে যায় সেটার সাক্ষী আমি নিজে। কত রাত যে সে ঘুমায়নি আমি নিজে দেখেছি।
এই লম্বা জার্নির পর এখন সে ক্লান্ত থাকবে এবং ঘুম অনেক ভারী হবে সেটাই স্বাভাবিক। এই সময়টাতে বাবাদেরকেই সবচেয়ে বেশি দায়িত্ব নিতে হয়।
আমি জানি না কতটুকু দায়িত্ব নিতে পারছি কিন্তু এই যে রাত জেগে বাবুকে পাহাড়া দিচ্ছি, কান্না করলে সাথে সাথে কোলে নিয়ে বসে পরি, পটি করলে পরিস্কার করে কাপড়টা চেইঞ্জ করে দেই, নষ্ট কাপড় গুলো ধুয়ে দেই এগুলোতে আমার একটুও বিরক্ত বা খারাপ লাগে না বরং শান্তি লাগে।
যদিও বাবুর মা আমাকে এত দায়িত্ব নিতে দেয় না, সে ভাবে আমি মনে হয় প্রচুর কষ্ট করতেছি কিন্তু আমি যে কি আনন্দে আছি তারে কেমনে বুঝাই😍❤️
Coppy post

26/06/2025

জুলুমকারী অহংকার কারীকে আল্লাহ ক্ষমা করে না,,
দেরি হলেও তার অহংকার মাঠিতেই মিশে দেয়,,,

21/06/2025

সন্তানকে না বলা মায়ের কিছু কথা... পুরোটা পড়লে গায়ের লোম দাঁড়িয়ে যাবে 😭

একদিন সবকিছু ফিরে আসবে — হারিয়ে ফেলা ঘুম, শান্তি, নিজের জন্য সময়।
ফিরে আসবে অবাধ স্বাধীনতা, ফিরে আসবে নিশ্চিন্ত নিশি।
কিন্তু যা কোনোদিনও ফিরে আসবে না, তা হলো তোমার এই ছোট্ট শৈশব।

আর সকাল সকাল উঠে তোমার ময়লা কাঁথা-চাদর ধোয়ার তাড়া থাকবে না।
তোমার জন্য আর শখ করে নতুন খেলনা কেনা হবে না।
তুমি আর দাঁতহীন হাসিতে আমার আঙুল কামড়ে ধরবে না,
না-না বলার ভঙ্গিতে দুই মুঠো হাত দিয়ে আমার চুল ছিঁড়ে দেবে না।
তুমি বাবার চুল ধরে টেনে দুষ্টুমি করে হাসবে না।

তোমার জন্য আলাদা রান্নার সেই ছোট ছোট পেরেশানিগুলোও আর থাকবে না।
বাড়ির কোণে ছড়িয়ে থাকা খেলনাগুলো তুলে নিতে হবে না।
নতুন খেলনা দেখলেই বাবার উচ্ছ্বসিত চোখের সেই ভালোবাসা আর দেখা যাবে না।
এই হাতদুটো দিয়ে তোমাকে স্নান করিয়ে আদর করে মুছে দেবার মুহূর্তগুলো হারিয়ে যাবে।
ভরা বুকের উষ্ণতায় তোমাকে জড়িয়ে ধরে ঘুমিয়ে পড়ার মুহূর্তগুলো ফুরিয়ে যাবে।

একদিন তুমি বড় হয়ে যাবে।
আমার শরীরের ব্যথা, যন্ত্রণার ইতিহাস হয়ে যাবে।
যে দিন প্রথমবার ছেঁড়া-ফাটা, সেলাই করা শরীর নিয়ে তোমাকে বুকের মধ্যে চেপে ধরেছিলাম, সেই দিনটিও স্মৃতির পাতায় ঝাপসা হয়ে যাবে।

তারপর…
দিন যাবে, মাস যাবে, বছর পেরিয়ে যাবে।
তুমি আমার কোল ছেড়ে নিজের ছোট্ট দুনিয়ায় পা রাখবে।
যে জড়তা মাখা ভাষায় তুমি আমাকে "মা" বলেছিলে, সেই ডাকের সরলতা হারিয়ে যাবে।
তুমি বড় ব্যস্ত হয়ে পড়বে তোমার নিজস্ব জীবন নিয়ে।

তখন আমাদের — মা-বাবার — সমস্ত ব্যস্ততা ছুটি পাবে।
তুমি থাকবে ব্যস্ত, আর আমরা থাকবো অতীতের স্মৃতিতে হারিয়ে।

যে শৈশব তোমার মনে আবছা হয়ে যাবে,
সেই শৈশব আমাদের হৃদয়ে চিরকাল ঝকঝকে জ্বলবে।
কখনো একটিবার মনে পড়বে হয়তো—
তোমাকে ঘুম পাড়াতে, খেলনা গুছাতে, ভালোবাসায় ভিজিয়ে রাখার সেই সব দিনগুলো।

আর আমাদের মনে পড়বে—
তোমার ছোট্ট হাতের টান, দুধের গন্ধ মাখা শরীরের উষ্ণতা,
তোমার নির্ভরতা, তোমার অবুঝ ভালোবাসা।
সেই সব অনুভূতির কোনো বিকল্প আর কোনোদিন খুঁজে পাওয়া যাবে না।
কারণ, শৈশব একবারই আসে।
আর তা হারিয়ে গেলে, আর কখনও ফিরে আসে না।

— মায়ের ডায়েরি

21/06/2025

(বিবাহিত ব্যক্তিরা একটু মনোযোগ দিয়ে পড়ুন)
--------তাদের জন্য বেশি জরুরি-----------

সন্তান জন্মের পর আমাদের দেশের বেশীরভাগ স্বামী স্ত্রীর সম্পর্কেই ভাটা পড়ে। ২ জন বা ৩ জন বাচ্চা হলে তো কথাই নেই। স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক হয়ে যায় ভাইবোনের মতো। বাচ্চার পিছনে দৌড়ে দৌড়ে, সংসারের কাজ করে করে স্বামীর সাথে রোমান্টিক সম্পর্কের মুড আর থাকেনা। সম্পর্কে শুরু হয় তিক্ততা।

১/এদিকে দেশীয় কালচারে বাচ্চা নিয়ে ঘুমানো প্রায় সব পরিবারেই দেখা যায়। বাচ্চার বয়স ৫/৬/৭ কিন্তু মা বাবার সাথে ঘুমায়। যেখানে আড়াই বা তিন হলেই বাচ্চাকে আলাদা করে দেয়া উচিত। কারণ এরপর বাচ্চারা বুঝতে পারে অনেক কিছুই। রাতে ঘুম ভেংগে সে মা-বাবাকে অপ্রস্তুত অবস্থায় দেখলে তার মনে যেমন প্রশ্নের উদ্রেক হবে, তেমনি উল্টোদিকে বাচ্চার সাথে একসাথে শোবার কারণে দাম্পত্যে বিঘ্ন তৈরি হয়।

২/বাচ্চার বয়স আড়াই বা তিন হলেই তাকে আলাদা করে দিন। বাচ্চা কিন্তু কষ্ট পাবেনা, কষ্ট পাবেন আপনি, বাচ্চা দূরে সরে যাবে মনে হবে। কিন্তু না, আসলে বাচ্চা দূরে সরে যায়না। এটা বাচ্চার ভালোর জন্য, আপনাদের স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক ভালো থাকার জন্য অত্যাবশ্যকীয়।

৩/বাচ্চার জন্য আলাদা বিছানা রেডি করুন। ওর রুমটাকে ওর পছন্দ মতো সাজিয়ে দিন। রাতে গল্প শুনিয়ে বা বই পড়িয়ে ওকে ঘুম পাড়ান। ঘুমিয়ে গেলে চলে আসুন আপনার রুমে। ও আপনার অনুপস্থিতি টেরও পাবেনা। রাতে ও উঠতে পারে এই ভয় থাকলে একটা বেবি মনিটর কিনে নিন, দাম বেশি নয়। ওর মাথার কাছে মনিটর রেখে রিসিভার আপনার নিজের বালিশের কাছে রাখুন। রাতে উঠলে আপনি সাথে সাথে টের পাবেন, যেমনটা পেতেন আপনার সাথে ঘুমালে। আপনি তো জানেনই সকালে কখন উঠে। তার একটু আগে গিয়ে ওর সাথে শোবেন। ও ঘুম হতে উঠেও আপনাকে পাবে। রাতে যে আপনি ছিলেন না, তা ও বুঝবেইনা।

৪/দ্বিতীয় সন্তান হলে বেশীরভাগ মায়েরা প্রথম সন্তানকে অবহেলা শুরু করে। সব আদর যেন ছোটজনের জন্য, অথচ সে আদরের কিছুই বোঝেনা। আর যে বোঝে সেই বড়জনকে কথায় কথায় ডাক দেয়া, বকা দেয়া চলতে থাকে। মাইর( পিটন) কথা তো বাদই দিলাম। স্বাভাবিকভাবেই তার মনে ছোট বাচ্চাটার প্রতি বিদ্বেষ সৃষ্টি হয়। ভাবে, ও না থাকলেই ভালো হতো, মা আদর করতো। অথচ মায়ের উচিত এই সময়ে বড়জনকে বেশি করে সময় দেয়া, আদর করা। বড়জনকে বোঝানো তোমার প্রতি আমার ভালোবাসা একটুও কমেনি। আপনি আর আপনার স্বামী দুজনেরই দায়িত্ব এটা।

৫/দু বাচ্চার মাঝে তুলনা

17/06/2025

Ay hai 🤭

এই ভদ্রমহিলা ক্যান্সার এর পেশেন্ট। উনি কেমোথেরাপি নিতে এসেছেন।ভদ্রলোক প্রায় এক ঘণ্টা বা তারও বেশি সময় ধরে ভদ্র মহিলার ম...
15/06/2025

এই ভদ্রমহিলা ক্যান্সার এর পেশেন্ট। উনি কেমোথেরাপি নিতে এসেছেন।

ভদ্রলোক প্রায় এক ঘণ্টা বা তারও বেশি সময় ধরে ভদ্র মহিলার মাথা ও হাত টিপে দিচ্ছিলেন। কিছুক্ষণ পর ভদ্রলোক ভদ্রমহিলাকে জিজ্ঞেস করলেন- তুমি কিছু খাবা? কি আনবো তোমার জন্য?
ভদ্রমহিলা বললেন- তোমার যা ইচ্ছে, তাই নিয়ে আসো।

ভদ্রলোক প্রথমে কেক, কলা, বিস্কিট নিয়ে আসলেন। ভদ্রমহিলা সেগুলো খেতে পারলেন না। ভদ্রলোক তখন বললেন, তোমার তো পরোটা পছন্দ পরোটা নিয়ে আসি। উনি আবার গিয়ে পরোটা নিয়ে আসলেন। ভদ্রমহিলা পরোটা খেতে পারলেন না। তখন ভদ্রলোক আবার গিয়ে পাউরুটি জুস নিয়ে আসলেন, এবারও ভদ্রমহিলা তেমন কিছুই খেতে পারলেন না।

তখন ভদ্রমহিলা ভদ্রলোকটিকে জানালেন- উনি পানি খাবেন। ভদ্রলোক আবার গিয়ে ফ্রিজের পানি নিয়ে আসলেন। ভদ্রমহিলা ফ্রিজের ঠান্ডা পানি খেতে পারলেন না। তখন আবার ভদ্রলোক গিয়ে নরমাল পানি নিয়ে আসলেন, সেই পানিটাও একটু গরম ছিল।

হসপিটাল থেকে খাবারের দোকান গুলো ছিল বেশ দূরে। প্রখর রোদ ছিল সেদিন। অথচ এতবার আসা-যাওয়া করেছেন এই ভদ্রলোক, একবারের জন্য তার মুখে কোনো বিরক্তির ছাপ দেখতে পাইনি। ভদ্রমহিলার দোষ নেই, উনি কিছু খেতে পারছেন না কারণ কেমোথেরাপি দিলে মুখের রুচি থাকে না। নরমাল পানি গরম বলে খেতে পারছিলেন না, তখন ভদ্রলোক এইভাবে পানি একটু ঠাণ্ডা করায় ব্যস্ত হয়ে পড়লেন। আমার ওই মুহূর্তে মনে হয়েছে- এটাই প্রকৃত ভালোবাসা।

গুণীজনেরা বলেন- স্ত্রীর অসুস্থতায় স্বামীকে চেনা যায়
হে আসমান জমিনের মালিক , হে সৃষ্টিকর্তা ,তুমি প্রতিটা মেয়ের জীবনে এমন একজন স্বামী রেখো যে স্ত্রীর শত বিপদেও পাশে থাকবে।

⚫ সংগৃহীত

আল্লাহ তা'আলা প্রত্যেক পরিবারকে ভালোবাসা, বারকাহ ও কল্যাণে পরিপূর্ণ করে দিন। সকল অসুস্থ প্রাণীকে উত্তম শেফা দান করুন। আমিন।

13/06/2025

বাবা ড্রিমলান্ডে, মা বাবুল্যান্ডে!

"এভাবেই মায়েরা প্রতিদিন রাতের ঘুম বিসর্জন দিয়ে চলছেন।"

মায়েরা তাদের সন্তানদের দেখাশোনা, খাওয়ানো, ঘুম পাড়ানো ইত্যাদি কাজ করতে গিয়ে প্রায়শই নিজের বিশ্রাম ও ঘুমকে বিসর্জন দেন। শিশুর কান্না, অসুস্থতা বা ছোটখাটো অস্বস্তিতেও মা-ই প্রথম সাড়া দেন। ফলে মায়েরা পূর্ণরূপে ঘুমাতে পারেন না, এমনকি গভীর রাতে বা মধ্যরাতেও তাদেরকে সন্তানদের নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হয়।

ছবির এই বাস্তবতা খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরেছে—যেখানে মা ঘুমানোর বদলে শিশুদেরকে সামলাতে ব্যস্ত, আর বাবা তুলনামূলকভাবে আরামে ঘুমাচ্ছেন। এটি কৌতুকের ছলে হলেও বাস্তব জীবনের একটি প্রতিচ্ছবি।

মায়েদের শ্রম ও ভালোবাসা অনেক সময় উপেক্ষিত থেকে যায়।

তাই পরিবার ও সমাজের উচিত মায়ের অবদানকে স্বীকৃতি দেওয়া, সম্মান করা এবং যতটা সম্ভব তাদের বিশ্রাম ও মানসিক প্রশান্তির সুযোগ করে দেওয়া।

© ডাঃ মেহেদী হাসান

08/06/2025

bachelor point season 5

06/06/2025

কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় যখন আপনি আপনার স্ত্রীকে জিজ্ঞেস করেন—'এইটা করছি ঠিক হবে?'—তাতে আপনি তার অধীন নন, তার গোলাম নন বরং আপনি তার মতামতকে সম্মান করছেন।
এটা ভালোবাসার, পারস্পরিক সম্মানের এবং সুস্থ সম্পর্কের পরিচায়ক।
কারণ একসাথে জীবন কাটানো মানে একে অপরের সিদ্ধান্তে অংশীদার হওয়া।"

#লেখিকা_মনিরা_মনি

05/06/2025

যে সংসারে স্বামী-স্ত্রী একে অপরের খুব ফ্রেন্ডলি, যেখানে ঝগড়া হলে তা বেশিক্ষণ টেকে না, আবার মিলেও যায় সহজে; যেখানে ভালোবাসার খুনসুটি লেগেই থাকে — সেই সংসারেই প্রকৃত সুখ বেশি থাকে।

এই ধরনের সংসারে পারস্পরিক বোঝাপড়া, সহানুভূতি, এবং সহজাত বন্ধুত্বের বন্ধন এতটাই দৃঢ় হয় যে, ছোটখাটো মনোমালিন্যও সম্পর্ককে আরও মজবুত করে তোলে। তাই এমন সংসার সুখী হওয়ার অন্যতম নিদর্শন।
゚viralシfypシ゚viralシalシ

25/05/2025

কিছু স্বামীরা হচ্ছে জাত ছোটলোক। এদের যতোই অর্থ-সম্পত্তি থাকুক, যতোই এরা বিত্তশালী হোক, দিনশেষে তুচ্ছ বিষয়েও স্ত্রীকে খোঁটা দেয়। এমনিতে অজস্র খরচ করতে পারবে, কিন্তু স্ত্রী ও সন্তানের বেলায় দিনে একশবার হিসাব করে। আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব ও সমাজের সামনে এরা খুব মহৎ, উদার, দানশীল। আর স্ত্রীর বেলায় হাড়কিপটে। কথায় কথায় বলবে, “তোমার বাপেরবাড়ি থেকে আনো, তোমার কেউ খোঁজ নেয় না কেন? ওরা দেয় না কেন?”

জীবন, সংসার, শান্তি নষ্ট হওয়ার জন্য এরকম ছোটলোক স্বামীই যথেষ্ট। এরকম সংকীর্ণ মনের দায়িত্ববোধহীন পুরুষেরা কখনোই একটি সুস্থ পরিবার গড়ে তুলতে পারে না। যদিও তারা নিজেরাও সেটা চায় না।

゚viralシfypシ゚viralシalシ


22/05/2025

Reality

Address

Chittagong

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when End Life posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share