Eunus Ali

28/06/2023

27/02/2023

ছোট বড় সকলের কাছেই এখন রয়েছে স্মার্টফোন। যার সাহায্যে আমরা মূহুর্তে পৃথিবীর যে কোনো বিষয়ে জানতে পারি। আমরা চাইলে আমাদের এই স্মার্টফোনটিকে কাজে লাগিয়ে টাকা উপার্জন করতে পারি।

যেহেতু বর্তমান বিশ্ব এখন প্রযুক্তি নির্ভর তাই ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে টাকা উপার্জন করা হয়েছে অনেক সহজ। মোবাইল দিয়ে আমরা প্রফেশনালি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবোনা, তবে ফ্রিল্যান্সিং এ যাওয়ার আগে আমরা ছোট ছোট কাজ করে নিজেদের দক্ষতা বাড়াতে পারি।

যার ফলে আমাদের নিজেদের লেখাপড়ার পাশাপাশি পরিবারকেও সাহায্য করতে পারবো। তাছাড়া পড়ালেখা শেষ করার পর বেকার থাকার ভয় থাকবেনা।

25/02/2023

ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং। বর্তমান পৃথিবীর সবচেয়ে বেশী প্রচলিত এই দুইটি শব্দ। দুইটি শব্দ এক মনে হলেও এরা কিন্তু এক নয়। তাই ফ্রিল্যান্সিং আর আউটসোর্সিং মানে কি সেটা একটু জানা দরকার।

ফ্রিল্যান্সিং বলতে এমন একটি কাজকে বোঝায় যেখানে একজন মানুষ কম্পিউটারের সাথে ইন্টারনেট কানেকশন দিয়ে পৃথিবীর যেকোন জায়গায় বসে ফাইল আদান প্রদানের কাজ করে দেয়।তাদের দুরুত্ব যদি এক রুম থেকে অন্য রুমেও হয় তাহলেও এটি ফ্রিল্যান্সিং।

আর দুরুত্বটি এক দেশের সাথে অন্য দেশেরও হতে পারে। আউটসোর্সিং বলতে যিনি কাজটি একজন ফ্রিল্যান্সারকে দিচ্ছেন। সুতরাং, যিনি কাজ দিচ্ছেন তিনি আউটসোর্সিং করছেন, আর যিনি কাজ করছেন তিনি ফিল্যান্সিং করছেন।

আর ফ্রিল্যান্সিং করে একজন ব্যাক্তি মাসে ১০,০০০ টাকা থেকে শুরু করে লাখ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারেন। তাই অলস সময়গুলোকে আপনি ফ্রিল্যান্সিংএ ব্যয় করতে পারেন।

25/02/2023

বর্তমান প্রেক্ষাপটে সম্ভবত শুধুমাত্র ফ্রিল্যান্সিংই একটি সেক্টর যেখানে অভিজ্ঞতা ছাড়াও শুধু দক্ষতা দিয়েই ভালো আয় করা সম্ভব। আর লেখাপড়া শেষ করেও যদি আপনি ফ্রিল্যান্সিংকে আপনার ফুল টাইম ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে চান তাহলে সে ক্ষেত্রে সাধারন একটি চাকুরির চেয়ে বেশ ভালো আয় করা সম্ভব।

ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে একদম প্রফেশনাল ভাবে শুরু করতে হবে তেমন কোনো কথা নেই। লেখাপড়ার পাশাপাশি ও ফ্রিল্যান্সিং করা যায়। আপনি যে সেক্টরে কাজ করতে চাচ্ছেন সেই কাজ এর খুঁটিনাটি বিষয়গুলো আপনার জানা থাকলেই চলবে।

আর একবার ভালোভাবে কাজ শেষ করতে পারলে ধীরে ধীরে এমন সময় আসবে যে আপনাকে আর কাজের জন্য বসে থাকতে হবে না, কাজই আপনাকে খুঁজে নিবে।

তাই আর দেরি না করে আপনার ভালো লাগা যে কোনো কাজ ভালোভাবে শিখে নেমে পড়ুন ফ্রিল্যান্সিংএ।

22/02/2023

কর্মজীবনে প্রশিক্ষণের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। প্রশিক্ষণ একটি অত্যন্ত শক্তিশালী অস্ত্র যা মানব সম্পদ উন্নয়নে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
প্রাতিষ্ঠানিক বা পেশাগত শিক্ষার পাশাপাশি সুষ্ঠু প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা দক্ষ কারিগর তৈরিতে সহায়ক হতে পারে।

বর্তমানে ব্যবসা বাণিজ্য অধিকতর প্রতিযোগিতামূলক হয়ে উঠেছে। দক্ষতা ছাড়া কোনো প্রতিষ্ঠানের সফলতা অর্জন করা কঠিন।

কোন প্রতিষ্ঠান কতটা শক্তিশালী সেটা প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এবং দক্ষ জনবলের উপর নির্ভশীল।
প্রশিক্ষণের জন্য অর্থ ব্যয় করা অপচয় নই বরং এটাকে দীর্ঘ্যমেয়াদী বিনিয়োগ হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে।

উন্নত দেশগুলোর দিকে তাকালে আমরা জানতে পারি যে একমাত্র দক্ষ জনবলের মাধ্যমে তারা ব্যবসায় বানিজ্যে সফলতা লাভ করেছে।

প্রশিক্ষণকে কোনো ভাবে ছোট করে দেখার সুযোগ নাই। মনে রাখা প্রয়োজন যে উন্নত ব্যবসার জন্য প্রশিক্ষণের কোনো সহজ বা বিকল্প ব্যবস্থা নেই।