Tareq Khan - তারেক খান

Tareq Khan - তারেক খান 👇

Social Media Activist,
Blogger & Cultural Activist... 🇧🇩

05/09/2025

রহমাতুল্লিল আলামীন (সঃ)..!
সকলকে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবীর (সঃ) শুভেচ্ছা। পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সঃ) সকলের মাঝে বয়ে আনুক অপার শান্তি ও সমৃদ্ধি। সেই সাথে মজবুত হোক মুসলিম উম্মাহর ঐক্য।

নির্ঘুম রাত্রি..! 🥲
05/09/2025

নির্ঘুম রাত্রি..! 🥲

সোনার খণ্ড ভেবে আগলে রেখেছিলেন, কিন্তু আসলে তা ছিল পৃথিবীরও চেয়ে পুরোনো! অস্ট্রেলিয়ার এক স্বর্ণ সন্ধানী বহু বছর ধরে ১৭ ...
01/09/2025

সোনার খণ্ড ভেবে আগলে রেখেছিলেন, কিন্তু আসলে তা ছিল পৃথিবীরও চেয়ে পুরোনো!

অস্ট্রেলিয়ার এক স্বর্ণ সন্ধানী বহু বছর ধরে ১৭ কেজি ওজনের লালচে এক পাথরকে সযত্নে রেখে দিয়েছিলেন। তার বিশ্বাস—এটার ভেতরে বিশাল এক সোনার খণ্ড লুকিয়ে আছে!

কিন্তু পাথরটা এতই শক্ত ছিল যে কোনোভাবেই ভাঙা যাচ্ছিল না। অবশেষে তিনি সেটি নিয়ে যান মেলবোর্ন মিউজিয়ামে। আর সেখানেই জীবনের সবচেয়ে বড় চমক পান তিনি।
পরীক্ষার পর জানা যায়, এটি আদতে কোনো সোনার খণ্ড নয়, এমনকি পৃথিবীর পাথরও নয়!
এটি আসলে ৪৬০ কোটি বছরের পুরোনো এক উল্কাপিণ্ড—আমাদের সৌরজগতের জন্মলগ্নের টুকরো, যা পৃথিবীরও আগে থেকে বিদ্যমান! ধারণা করা হচ্ছে, এটি মঙ্গল ও বৃহস্পতির মাঝের গ্রহাণু বেষ্টনী থেকে ছিটকে এসে হাজার হাজার বছর আগে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে পড়েছিল।
বিজ্ঞানীদের মতে, এই উল্কাপিণ্ড সোনার চেয়েও অনেক মূল্যবান। কারণ, এগুলো হলো একেকটি মহাজাগতিক টাইম ক্যাপসুল, যা থেকে গ্রহের জন্ম ও জীবনের উৎস সম্পর্কে অবিশ্বাস্য তথ্য জানা যায়।

শেষ পর্যন্ত, লোকটির ‘সোনার সন্ধান’ মিলেছিল এক মহাজাগতিক রত্নে। তিনি বুঝতে পেরেছিলেন—সত্যিকারের সম্পদ সবসময় ঝলমলে হয় না, কখনও কখনও তা আকাশ থেকেও ঝরে পড়ে।

যারা মনে আ’ঘা’ত নিয়ে হারিয়ে যায়,তারা কখনো আর ফিরে আসেনা।
31/08/2025

যারা মনে আ’ঘা’ত নিয়ে হারিয়ে যায়,
তারা কখনো আর ফিরে আসেনা।

29/08/2025

বিপ্লবীদেরকে ওরা বাঁচতে দিবে না!

ব্যক্তি নুরের সমালোচনা থাকতে পারে, বিপ্লবী নুর এক লড়াকু যোদ্ধার নাম!

29/08/2025

"ভারত ভাগ করার সময় ওরা বাংলাকে ভাগ করেছিল। কারণ ওরা জানতো অবিভক্ত বাংলার শক্তির সাথে ওরা পারবে না।" - মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

৪০% ভোটে ১০০% ক্ষমতা – আমাদের গণতন্ত্রের ভয়াবহতম বিপর্যয়!🔹 বাংলাদেশের ইতিহাসে কখনো কোনো রাজনৈতিক দল ৪৯% এর বেশি ভোট পায়ন...
28/08/2025

৪০% ভোটে ১০০% ক্ষমতা – আমাদের গণতন্ত্রের ভয়াবহতম বিপর্যয়!

🔹 বাংলাদেশের ইতিহাসে কখনো কোনো রাজনৈতিক দল ৪৯% এর বেশি ভোট পায়নি। অথচ সেই দলই সংসদে গিয়ে একচেটিয়াভাবে দাবি করে—
“আমরা জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়েছি।”

❓কিন্তু প্রশ্ন হলো— বাকি ৫১% মানুষ যারা তাদের বিপক্ষে ভোট দিয়েছে, তাদের মতামত কোথায়?
❓এই ৫১% জনগণ কি মানুষ নয়? তাদের ভোট কি দেশের ভবিষ্যতের জন্য অপ্রাসঙ্গিক?



বর্তমান নির্বাচন ব্যবস্থার ভয়াবহতা

▪️ বাস্তবতা হলো— মাত্র ৪০-৪৯% ভোট নিয়েই একটি দল সংসদে গিয়ে—
• নতুন আইন প্রণয়ন করে,
• সংবিধান পরিবর্তন করে,
• রাষ্ট্রের সব প্রতিষ্ঠান নিয়ন্ত্রণে নেয়।

এরচেয়ে অগণতান্ত্রিক, অবিচারপূর্ণ নির্বাচন ব্যবস্থা পৃথিবীর আর কোথাও নেই।



কেন PR (Proportional Representation) প্রয়োজন?

১️⃣ গণতন্ত্রের মূলনীতি হলো— জনগণের প্রতিটি মতামতকে সমান গুরুত্ব দেওয়া। কিন্তু বর্তমান ফার্স্ট-পাস্ট-দ্য-পোস্ট (FPTP) ব্যবস্থায় ৫১% মানুষের ভোট কার্যত ডাস্টবিনে চলে যায়। PR এই সমস্যার সমাধান করে।

২️⃣ উন্নত বিশ্বে PR এর সফলতা: জার্মানি, নেদারল্যান্ডস, নরওয়ে, সুইডেন, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া— প্রায় সব উন্নত গণতন্ত্রেই PR বা মিশ্র ব্যবস্থা চালু আছে। ফলে—
• কোনো দল এককভাবে ক্ষমতার দখলদার হতে পারে না,
• ক্ষমতার ভারসাম্য তৈরি হয়,
• জবাবদিহিতা নিশ্চিত হয়।

৩️⃣ বাংলাদেশে অভিজ্ঞতা: ইতিহাস বারবার প্রমাণ করেছে— এক দল ক্ষমতায় এলেই তারা রাষ্ট্রযন্ত্রকে নিজেদের দখলে নিয়ে নেয়।
👉 এই রাজনৈতিক একচ্ছত্রতা ভাঙতে হলে PR ছাড়া কোনো বিকল্প নেই।



যারা PR এর বিরোধিতা করে, তারা কী চায়?

🔻 তারা বলে— “PR আমাদের দেশের জন্য উপযুক্ত নয়।”
কিন্তু প্রশ্ন হলো— কোন দেশে PR একদিনে উপযুক্ত হয়ে গিয়েছিল?
➡️ সব দেশেই ধীরে ধীরে রাজনৈতিক সংস্কারের মাধ্যমে PR চালু হয়েছে, এবং সময়ের সাথে তা পরিপক্ক হয়েছে।

🔻 তারা বলে— “PR আনলে অস্থিতিশীলতা হবে।”
➡️ বাস্তবতা হলো, অস্থিতিশীলতা হচ্ছে একদলীয় দখলদারিত্বের কারণে।
➡️ PR চালু হলে ক্ষমতা ভাগাভাগি হবে, আর কোনো দল ইচ্ছেমতো সংবিধান ও আইন নিয়ে ছেলেখেলা করতে পারবে না।

📌 সত্য হলো— যারা PR এর বিপক্ষে, তারা আসলে ৪০%-এর একচ্ছত্র আধিপত্য বজায় রাখতে চায়। তারা গণতন্ত্র নয়, ক্ষমতার একচেটিয়া রাজনীতি রক্ষা করছে।



সম্ভাব্য সংস্কার: উচ্চকক্ষ (Upper House)

বর্তমান নিম্নকক্ষে হয়তো সরাসরি PR চালু করা কঠিন হতে পারে। তবে—
✅ একটি উচ্চকক্ষ (Upper House) গঠন করে সেখানে PR ভিত্তিক প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা যেতে পারে।
✅ সংরক্ষিত আসনগুলোতেও PR চালু করা সম্ভব।

এর ফলে—
• জনগণ তাদের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারবে,
• যারা হেরে যাবে তাদের ভোটও নষ্ট হবে না,
• রাষ্ট্রের নীতি, আইন, সংবিধান সংশোধন— সবকিছুতে সবার মতামত প্রতিফলিত হবে।



উচ্চকক্ষের মূল দায়িত্ব
• সংবিধান সংস্কার বা পরিবর্তন
• আইন প্রণয়ন ও সংশোধন
• সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ

👉 এসব ক্ষেত্রে উচ্চকক্ষের অনুমোদন বাধ্যতামূলক করতে হবে।
অন্যথায়, যত সংস্কারই হোক না কেন, আবারও একটি দলের হাতে রাষ্ট্রযন্ত্রের সব ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত হবে।
ফলে গণতন্ত্র নয়, বরং একদলীয় স্বৈরতন্ত্রই বারবার ফিরে আসবে।



উপসংহার

বাংলাদেশের জনগণ বারবার দেখেছে— মাত্র ৪০% ভোট পেয়ে কোনো দল ১০০% ক্ষমতা ভোগ করে, আর ৫১% মানুষের ভোট ডাস্টবিনে চলে যায়।
এটি গণতন্ত্র নয়, একদলীয় স্বৈরতন্ত্রের মুখোশ।

👉 এখন সময় এসেছে প্রতিটি ভোটের সঠিক মূল্যায়ন করার।
👉 PR ছাড়া প্রকৃত গণতন্ত্র সম্ভব নয়।

✊ বাংলাদেশ জিন্দাবাদ

✊ ইনকিলাব জিন্দাবাদ

হাসনাত আবদুল্লাহ

লুটকৃত সম্পদ ফিরিয়ে দেয়ার দাবি তুলুন। ৭১ এ লুট করেছে প্রায় ১০০ বিলিয়ন, আর হাসিনা ও আওয়ামী লীগকে দিয়ে করিয়েছে আরও প্রায় ৫...
28/08/2025

লুটকৃত সম্পদ ফিরিয়ে দেয়ার দাবি তুলুন। ৭১ এ লুট করেছে প্রায় ১০০ বিলিয়ন, আর হাসিনা ও আওয়ামী লীগকে দিয়ে করিয়েছে আরও প্রায় ৫০০ বিলিয়ন। ইউনূস সরকার এগুলো উদ্ধারের ব্যবস্থা করছে না কেন ?

যুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে ভারত কর্তৃক সম্পদ লুটের কয়েকটি প্রধান দিক:

১. অস্ত্র লুট
যুদ্ধ শেষে প্রায় ২০০টি রেলওয়াগন ভর্তি করে প্রায় ২৭০০ কোটি টাকার অস্ত্র ও সামরিক সরঞ্জাম লুটের অভিযোগ রয়েছে ভারতীয় সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে। বর্তমান বাজার মূল্যে এর পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ১৩ বিলিয়ন ডলার।
(সূত্র: দৈনিক অমৃতবাজার, ১২ মে, ১৯৭৪)

২. শস্য লুট
বাংলাদেশের খাদ্যশস্য ব্যাপক হারে পাচার করা হয়:
ধান, চাল ও গম: ৭০–৮০ লাখ টন, যার মূল্য প্রায় ২১৬০ কোটি টাকা (বর্তমান মূল্য প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার)।
পাট: প্রায় ৫০ লাখ বেল, যার মূল্য ৪০০ কোটি টাকা (বর্তমান মূল্য ১.৫ বিলিয়ন ডলার)।
ত্রাণ সামগ্রী: প্রায় ১৫০০ কোটি টাকা মূল্যের ত্রাণসামগ্রী পাচার হয়।
মাছ, গরু, বনজ সম্পদ: প্রায় ১০০০ কোটি টাকার সম্পদ পাচার হয়।
সব মিলিয়ে লুটের মোট আর্থিক মূল্য দাঁড়ায় প্রায় ৪০ বিলিয়ন ডলার।
(সূত্র: জনতার মুখপাত্র, ১ নভেম্বর ১৯৭৫)

৩. শিল্প কারখানার যন্ত্রপাতি পাচার
বাংলাদেশের বিভিন্ন শিল্পকারখানা থেকে মূল্যবান যন্ত্রপাতি খুলে নিয়ে ভারতীয় সীমান্তবর্তী অঞ্চলের আগরতলায় পাঁচটি নতুন পাটকল প্রতিষ্ঠা করা হয়।
(সূত্র: আখতারুল আলম, দুঃশাসনের ১৩৩৮ রজনী, পৃষ্ঠা: ১১৫-১১৬)

৪. সীমান্তে চোরাচালান ও মুক্ত বাণিজ্যের নামে লুট
যুদ্ধের পর সীমান্তের ১০ মাইল এলাকা ট্রেডের জন্য উন্মুক্ত ঘোষণা করা হয়, যার ফলে একটি চোরাচালান নির্ভর বাজার গড়ে ওঠে এবং বাংলাদেশের সম্পদ সহজেই পাচার হয়।
(সূত্র: আবুল মনসুর আহমদ: আমার দেখা রাজনীতির ৫০ বছর, পৃষ্ঠা: ৪৯৮)

৫. জাল টাকার মাধ্যমে অর্থনৈতিক ধ্বংস
ভারত থেকে বাংলাদেশে জাল টাকা ছাপিয়ে পাঠানো হয়। সে সময়ের অর্থমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ বলেছিলেন, ‘জালনোট আমাদের অর্থনীতি ধ্বংস করিয়া দিয়াছে’।
(সূত্র: আব্দুর রহিম আজাদ: ৭১ এর গণহত্যার নায়ক কে, পৃষ্ঠা: ৫২)

৬. মুক্তিযোদ্ধাদের বিদ্রোহ ও হতাহতের অভিযোগ
লুটপাটের প্রতিবাদ করে মুক্তিযোদ্ধাদের একাংশ অস্ত্র জমা দিতে অস্বীকৃতি জানায়। এর জের ধরে কথিত আছে প্রায় বহু মুক্তিযোদ্ধা নিহত বা গুম হন।

৭. অন্য লুটপাটের ঘটনা
অবাঙালীদের ফেলে যাওয়া সম্পত্তি দখল ও লুটপাট।
(সূত্র: এম এ মোহায়মেন, বাংলাদেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ, পৃষ্ঠা ১৪, ৪৪)

৮. অভ্যন্তরীণ লুটপাটের চিত্র
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় তার বিখ্যাত গ্রন্থ “পূর্ব-পশ্চিম” এ উল্লেখ করেন, ভারতীয় সৈন্যরা ঢাকার বাজার থেকে রেফ্রিজারেটর, টিভি, কার্পেট ইত্যাদি বিদেশি পণ্য ট্রাক ভর্তি করে নিয়ে যাচ্ছিল।
(সূত্র: সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, পূর্ব-পশ্চিম, পৃষ্ঠা: ৯২৩)

"ধন্যবাদ ড. কর্নেল অলি আহমদ বীর বিক্রম কে,বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সঠিক ইতিহাস মানুষের কাছে তুলে ধরার জন্য,"জামায়াতে ই...
26/08/2025

"ধন্যবাদ ড. কর্নেল অলি আহমদ বীর বিক্রম কে,
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সঠিক ইতিহাস মানুষের কাছে তুলে ধরার জন্য,"

জামায়াতে ইসলামী ১৯৪১ সালে ভারতে প্রতিষ্ঠীত হয়!
জামায়াতে ইসলামীকে ৪ বার পাকিস্তান সরকার নিষিদ্ধ করে!
জামায়াতে ইসলামীর আমির মাওলানা মওদূদীকে পাকিস্তান সরকার ফাঁ/সির আদেশ দেয়!

জামায়াতে ইসলামীর প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা মওদুদীর বাড়ি ভারতের হায়দারাবাদে!

তাহলে বলুন কিভাবে জামায়াতে ইসলামী পাকিস্তান প্রেমী হলো? কিভাবে দেশ বিরোধী হলো? কিভাবে, কেন জামায়াত ইসলামী এদেশকে পাকিস্তান বানাবে?

জামায়াতে ইসলামী ভাঙ্গার পক্ষে নয়, জামায়াতে ইসলামী গড়ার পক্ষে। বার বার জামায়াতে ইসলামী রাজনৈতিক ঐক্য গড়েছে। জামায়াতে ইসলামী ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান গড়ার কাজ করেছে। আবার তারা ১৯৭১ সালে পাকিস্তান ভাঙ্গার বিরোধিতা করেছে মাত্র। কোন ধরনের অপরাধের সাথে জড়িত ছিল না।

ভাই-ভাই যখন আলাদা হতে চায়, ঘর ভেঙে ফেলতে চায় তখন তৃতীয় আদর্শ পক্ষ এসে যদি বলে- তোমরা আলাদা হইওনা। তোমরা আলাদা হলে শক্তি কমে যাবে। তোমাদের শত্রুরা সুযোগ পাবে। শত্রু/রা তোমাদের উপর সুযোগ বুঝে ঝাঁপিয়ে পড়বে। তাহলে কি ঐ তৃতীয় আদর্শ পক্ষ অ/পরাধী হয়? তৃতীয় পক্ষ কি একপক্ষের শত্রু হয়ে যাবে???
জামায়াতে ইসলামীর ভূমিকা ছিল তৃতীয় পক্ষের মতো।

অপরাধ করেছে বর্তমান ঐ চো/রগু/লোর বাপ দাদারা। যারা বর্তমানে চাঁদাবাজী,মাদক কারবারী, দু/র্নীতি, ভূমি দস্যুতার সাথে জড়িত। ঐগুলাই রাজাকার ছিলো। পাক বাহিনীর কাছ থেকে সুবিধা নিয়েছে।

শুধু মাত্র রাজনৈতিকভাবে চরিত্রের দিক থেকে পরাজিত হয়ে, অ/পরা)ধীরা,দু/র্নীতিবাজরা,ফ্যা/সি/বাদীরা, দেশদ্রোহীরা,বামপন্থীরা,ইন্ডিয়ার দা/লা/লরা জামায়াতে ইসলামীর উপর রাজাকার তকমা চাপিয়ে দেয়।

রাজাকার হলো ঐ বাটপারগুলো যারা ১৯৭১ সালে হাজার হাজার নারী অধিকার কেড়ে নিয়েছে যারা নারীকে ধ/র্ষণ করেছে বাড়ি ঘরে আ/গুন দিয়েছে,, মানুষ হ/ত্যা করেছে,, ভারতে গিয়ে নারী আর মদ ভোগ করেছে, ৭১-এর পরে যারা ধ/র্ষণে সেঞ্চুরী করেছে এবং যাদের পদ পেতে হলে নেতার সঙ্গে নিশি যাপন করা লাগে,, তারাই রাজাকার,,,

এবং যারা পহেলা বৈশাখের নামে নারীদের শ্লীলতাহানী করে পোশাক খুলে নেয়,, বিশ্ববিদ্যালয় নারীদের কাছ থেকে হিজাব খুলে নেয়। তারা রাজাকার,,,

যারা নারীদের কুরআনের ক্লাস থেকে টেনে হিচড়ে কারাগারে নেয়, যারা মদের আইন পাশ করে,, যারা শিক্ষা ব্যাবস্থা ধ্বং/স করে, যারা ব্যাংক লু/টপাট দখ/লদারি করে। যারা দেশ বিক্রি করার ষড়যন্ত্র করে, যারা দেশের টাকা বিদেশে পাঠিয়ে দেশে হ/ত্যাযজ্ঞ চালায়, তারাই রাজাকার,,,

যারা দেশে রাতের আঁধারে গ/ন/হ/ত্যা চালায়, যারা সচিবালয়‌কে ভারতের রাজধানী বানাতে চায়, তারাই রাজাকার,,,

যারা হিন্দুদের সম্পদ লুট করে শত শত বিঘা জমি ও সম্পত্তির মালিক হয়েছে,তারাই রাজাকার,,

"ক‌র্নেল অ‌লি আহমাদ বীর বিক্রম, সা‌বেক মন্ত্রী।"

Address

Chittagong

Telephone

+8801312130768

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tareq Khan - তারেক খান posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Tareq Khan - তারেক খান:

Share