DoseDaily

DoseDaily Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from DoseDaily, Digital creator, Chittagong.

(Your Daily Dose of Medical Wisdom)
❤️‍🩹🩺
"DoseDaily is your go-to space for medical tips, pharmacology facts, clinical insights, and healthcare awareness-delivered fresh, daily"

28/05/2025

📍আত্মহত্যা এবং পোস্ট মর্টেম

থার্ড ইয়ার থেকে মেডিকেল স্টুডেন্টদের ফরেনসিক ক্লাস শুরু হয়।
ক্লাসের একটা পার্ট হচ্ছে পোস্ট মর্টেমে উপস্থিত থাকা; কীভাবে করা হয় দেখা ও শেখা ।
আমরা একদম প্রথম যে দুইটা কেস পেয়েছিলাম-
দুইটাই মেয়ে,অল্প বয়সী।
দুইটাই সুইসাইডাল কেইস।
একজন গলায় ফাঁস,আরেকজন বিষ খেয়ে মরা।
প্রথমেই ডেড বডির শরীর থেকে কাপড় সব খুলে ফেলা
হয়। ডাক্তার , স্টুডেন্ট ,পুলিশ এবং ডোম ( যারা কমনলি লাশ কাটে,
হ্যান্ডেল করে ) সবাই উপস্থিত থাকে সেখানে। এরপর গলা
থেকে নাভির নিচ পর্যন্ত ছুরি দিয়ে চামড়া
কাটা হয়। এরপর গরুর যেভাবে চামড়া ছাড়ায় সেভাবে চামড়া ছাড়ায়।
তারপর বুকের পাঁজর যেভাবে যেভাবে কাটে সেটাকে ঠিক
কাটা বলা যায় না; ভাঙে বললেই ভালো! গরুর হাড় যেভাবে কশাইরা
কাটে অনেকটা সেরকম।
কন্ঠনালী অনেকটা টেনে হিঁচড়ে বের করে জিহ্বা সহ।
এরপর হার্ট, লিভার, পাকস্থলি কেটে প্রিজার্ভ করা হয় ।
বেশি খারাপ লাগে যখন মগজ বের করে। আমাদের দেশে
'ইলেক্ট্রিক স' নাই, মাথার খুলি কাটার জন্য। ওরা যেটা করে-
কাঠমিস্ত্রির দোকানে হাতুড়ি বাটাল হয়ত দেখে থাকবেন, ওই হাতুড়ি
বাটাল দিয়ে বাড়ি দিয়ে দিয়ে খুলি ফাটায়; খুলি ভাঙার শব্দটা খুব অদ্ভুত!
তার আগে মাথার মাথার চামড়া সহ চুল মোটামুটি বলা যায় হ্যাঁচকা টানে
খুলে ফেলা হয়। তখন মানুষটাকে আর মানুষ মনে হয় না ।
এক্সামিন শেষে ব্রেইনটাকে পেটের ভেতর পুরে দিয়ে
সেলাই করে দেয়।
সত্যি বলতে কোরবানির সময় গরু ছাগল জবাই থেকে মাংস কাটা
সবই দেখেছি, করেছি।
আমার কাছে মনে হয়েছে গরু ছাগলও অনেক যত্ন নিয়ে
কাটে মানুষ! কারণ ওটার চামড়া দামী, মাংস দামী। চামড়াটা যেন অক্ষত
থাকে, চামড়া যেন থেতলে না যায়; এমন অনেক কিছু
মেইনটেইন করা লাগে। শুধু পোস্ট মর্টেমের সময়
যেভাবে ডেড বডির সাথে বিহেভ করা হয়, সেটা দেখে প্রত্যেক ডাক্তার আর মেডিকেল স্টুডেন্ট মনে মনে এই
দোয়া করতে কখনও ভুলে না- খোদা , আমাকে এমন মৃত্যু দিও না যে আমার মৃতদেহের পোস্ট মর্টেম করার প্রয়োজন
পড়ে ।
!
এইগুলো সাধারণত পাবলিকলি না বলাই ভালো। কিন্তু এতকিছু আজকে
বললাম শুধু নিউজ ফিডে একটা সুইসাইডাল মৃত্যুর খবর বেশ ঘুরপাক
খাচ্ছে দেখে। সেই পুরাতন প্রেম, প্রেমে ব্যর্থতা, হতাশায় ডুবে যাওয়া
এরপর মেয়েটার/ছেলেটার সুইসাইড; মরার আগে ছেলেটাকে/মেয়েটাকে দায়ী করে যাওয়া।
একবার আমার ফ্রেন্ড লিস্টের একটা মেয়ে স্ট্যাটাস দিয়েছিল
'এই দেশে যতটুকু শালীনতা এখনও আছে ধর্মীয়
মূল্যবোধের কারণেই'।
মেয়েটা হিন্দু; এইরকম স্ট্যাটাস সাধারণত মুসলমানেরাও খুব একটা
ওপেনলি দেয় না।
যাই হোক, সেই সুইসাইডের দোষ কাকে দেব?
মেয়েটাকে?
ছেলেটাকে? নাকি বাবা- মাকে?
আজকাল এইসব ধর্মীয় মূল্যবোধের কথা বলাও
তো মুশকিল। আর কে কাকে শেখাবে! এই জেনারেশনের কাছে এইসব রিলেশন প্রেম-প্রীতিই মূখ্য বিষয়। ব্রেইনের
কর্টেক্স জুড়ে এছাড়া আর কিছু আছে বলেও মনে হয় না।
টাইমলাইন জুড়ে এইসবই দেখি প্রতিদিন । ফেইসবুকে এই রকম
ফ্লার্টিং এর কাহিনী সবাই পড়ে, জানে। তবুও কেন যেন 'আমার ও এইরকম না' এমন অ্যটিচ্যুড প্রত্যেকটা মেয়েই ধারণ করে।
মেয়েদের বলে রাখি- দুনিয়ার সব ছেলেকেই দেহ দান করার পর ফ্লার্ট বলার আগে শুরু থেকেই ফ্লার্ট ভাবাটা সেইফ।
আমি ছেলে হলেও এই কথাই বলব।
নিজের নিপাট ভদ্র কলেজ ফ্রেন্ডটাও যখন এক মেয়ের জীবন নষ্ট করে বলে 'এই
মুহূর্তে আমার বিয়ে করা সম্ভব না', এরপর আরেক মেয়েকে
পারিবারিক ভাবে বিয়ের প্রস্তাব পাঠায় তখন পুরুষ জাতির কাউকে
বিশ্বাস করতে বলার মুখ থাকে না ।
আর যে তোর জীবন নষ্ট করল তার জন্য নিজের জীবন
শেষ না করে দিয়ে প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য বেঁচে থাক!
নারে , বাপ মায়ের এতদিনের জমানো ভালোবাসা এত সস্তা করে
দেওয়ার অধিকার কেউ তোকে দেয় নাই। আর একদল আছে
এদের প্রতি সিম্প্যাথি দেখিয়ে আহা-উহু করে এই ওয়েকে উৎসাহিত করে ৷
মনে রেখ, তোমার বোনটা বা ভাইটা তোমার ওই আহা উহু
দেখে মনের মধ্যেগেঁথে নেয়-
'Su***de is a noble way to get public sympathy.'
আর হ্যাঁ, যাদের মন এখনও বলে সুইসাইড জিনিসটা মন্দ না;
তাদের বলছি- এই স্ট্যাটাসের প্রথম অংশটা আবার একটু পড়ে নাও।
মনে রেখ , তুমি মরে মনে করছ হিরো হয়ে যাচ্ছ! অথচ
ডোমের ছুরি আর হাতুড়ি বাটালের নিচে তোমার মূল্য কোরবানির
গরুর সমানও থাকে না ।
If you still think su***de is a good way, then get ready for
Jahannam.

© https://www.facebook.com/share/14rY1uHAgg/

Life on BD 2.0

🟢 হার্নিয়া কী?হার্নিয়া হল এমন একটি অবস্থা, যেখানে শরীরের কোনো অভ্যন্তরীণ অঙ্গ বা চর্বি দুর্বল পেশি বা টিস্যুর ফাঁক দিয়...
23/05/2025

🟢 হার্নিয়া কী?

হার্নিয়া হল এমন একটি অবস্থা, যেখানে শরীরের কোনো অভ্যন্তরীণ অঙ্গ বা চর্বি দুর্বল পেশি বা টিস্যুর ফাঁক দিয়ে বের হয়ে আসে। সাধারণত পেটের দেয়ালে দুর্বলতা থাকলে পেটের অংশ (intestine বা চর্বি) বাইরে বেরিয়ে আসে।

---

🔵 সাধারণ লক্ষণ:

শরীরের নির্দিষ্ট স্থানে ফোলা বা স্ফীতি (যেমন: তলপেট, উরু, নাড়ির আশেপাশে)

ফোলা অংশে চাপ দিলে ঢুকে যায়, আবার উঠে আসে

দাঁড়ালে, হাঁচি বা কাশি দিলে বা ভারী কিছু তুললে ফোলা বাড়ে

ফোলা অংশে টান টান বা ব্যথা অনুভব

দীর্ঘদিন অবহেলা করলে জটিলতা হতে পারে (ব্যথা, বমি, অন্ত্র আটকে যাওয়া ইত্যাদি)

---

🟡 সাধারণ ধরণের হার্নিয়া:

1️⃣ ইনগুইনাল হার্নিয়া (Inguinal Hernia):

পেটের নিচের দিকে, তলপেট বা অন্ডকোষে ফোলা

পুরুষদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দেখা যায়

2️⃣ ফেমোরাল হার্নিয়া (Femoral):

উরুর উপরের দিকে ফোলা

মহিলাদের মধ্যে বেশি দেখা যায়

3️⃣ আম্বিলিকাল হার্নিয়া (Umbilical):

নাড়ির আশেপাশে ফোলা

শিশু ও গর্ভবতী নারীদের মধ্যে দেখা যায়

4️⃣ ইনসিশনাল হার্নিয়া (Incisional):

আগের অপারেশনের দাগের জায়গায় ফোলা

5️⃣ হাইয়েটাস হার্নিয়া (Hiatus):

পাকস্থলীর একটি অংশ বুকের দিকে উঠে আসে — গ্যাস্ট্রিক বা বুক জ্বালার সাথে সম্পর্কিত

---

🟠 হার্নিয়ার কারণসমূহ:

জন্মগত পেশি দুর্বলতা

অতিরিক্ত ভারী জিনিস তোলা

দীর্ঘমেয়াদি কাশি বা কোষ্ঠকাঠিন্য

গর্ভাবস্থা

মোটা হওয়া

বয়সের কারণে পেশির দুর্বলতা

---

🟣 চিকিৎসা:

হার্নিয়ার একমাত্র কার্যকর চিকিৎসা হলো সার্জারি (অস্ত্রোপচার)

1. Open Hernia Repair (হার্নিয়া কেটে প্রতিস্থাপন)

2. Laparoscopic Surgery (ছিদ্র পথে অপারেশন)

3. Mesh ব্যবহার করে দুর্বল অংশ শক্ত করা হয়

❗ চিকিৎসা না করালে হার্নিয়া আটকে যেতে পারে (Strangulation), যা জীবনঘাতী হতে পারে।

---

⚠️ সতর্কতা ও পরামর্শ:

✔️ পেট পরিষ্কার রাখুন, কোষ্ঠকাঠিন্য এড়ান
✔️ অতিরিক্ত ভারী কিছু তুলবেন না
✔️ হাঁচি-কাশি হলে মুখ ঢেকে কাশুন
✔️ শিশুদের ইউম্বিলিকাল হার্নিয়ার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিন
✔️ অপারেশনের পরে নিয়মিত চেকআপ করুন



হেমাটেমেসিস (রক্তবমি)কি এটা?হেমাটেমেসিস মানে মুখ দিয়ে রক্ত সহ বমি হওয়া।সম্ভাব্য কারণ:গ্যাস্ট্রিক বা ডুয়োডেনাল আলসারইস...
22/05/2025

হেমাটেমেসিস (রক্তবমি)

কি এটা?
হেমাটেমেসিস মানে মুখ দিয়ে রক্ত সহ বমি হওয়া।

সম্ভাব্য কারণ:

গ্যাস্ট্রিক বা ডুয়োডেনাল আলসার
ইসোফ্যাজিয়াল ভ্যারিসিস
গ্যাস্ট্রিক ক্যান্সার
অতিরিক্ত NSAID সেবন

রক্ত কেমন দেখায়?

উজ্জ্বল লাল (সাম্প্রতিক রক্তপাত)
কফির মতো (পাচিত রক্ত)

কি করণীয়?

তৎক্ষণাৎ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

ওর স্যালাইনকে শরবত বা জুস ভাবা বন্ধ করুন এবং অবশ্যই ঔষধ মনে করুন।আজকে ২১ বছর বয়সের একজন ছেলের রক্তে সোডিয়াম লবণ পেয়েছি ১...
21/05/2025

ওর স্যালাইনকে শরবত বা জুস ভাবা বন্ধ করুন এবং অবশ্যই ঔষধ মনে করুন।

আজকে ২১ বছর বয়সের একজন ছেলের রক্তে সোডিয়াম লবণ পেয়েছি ১৬০ (স্বাভাবিক হল ১৩৫ -১৪৫ )। তার ইতিহাস থেকে জানলাম পরশুদিন গরম বেশি লাগায় সে ৩ টি স্যালাইন একসাথে মিশিয়ে এক গ্লাসে খেয়েছে। এরপর থেকে তার অস্থিরতা, মাংস ব্যথা, মাথা ঘুরানো এবং তীব্র বমি ভাব হচ্ছে।

জটিলতায় চরম পর্যায়ে ব্রেইন কোমায় যেতে পারে , অতঃপর মৃত্যু । মৃত্যুর কারণ কেউ জানবেনা , বলবে কিভাবে কিভাবে যেন মরে গেল!!!!

কী করতে হবে ?

স্যালাইন খেতে হলে অবশ্যই ৫০০ মিলি পানিতে একটি স্যালাইন মিশিয়ে খেতে হবে।

🟣ডাঃ তানভীর মাহমুদ তৌহিদ

চেম্বারে এমনও মায়েরা আসে বাচ্চা এক প্যাকেট খাওয়াতে পারবে না বলে অল্প অল্প করে স্যালাইন অল্প অল্প পানিতে বারবার বানায়। এটাও কিন্তু ক্ষতিকর, প্যাকেটের গায়ে যেভাবে বানানোর নিয়ম ঠিক সেভাবে বানাতে হবে।

🟣 ডাঃ মেহেদী হাসান

খুব প্রয়োজনীয় একটি পোস্ট।একটা অনুষ্ঠানে গিয়ে একজন ভদ্রমহিলা হঠাৎ হোঁচট খেয়ে পড়ে গেলেন। উঠে দাঁড়িয়ে তিনি বললেন, সবকি...
19/05/2025

খুব প্রয়োজনীয় একটি পোস্ট।

একটা অনুষ্ঠানে গিয়ে একজন ভদ্রমহিলা হঠাৎ হোঁচট খেয়ে পড়ে গেলেন। উঠে দাঁড়িয়ে তিনি বললেন, সবকিছু ঠিক আছে, মেঝের টাইলসে তার নতুন জুতোর হীল বেঁধে যাওয়ায় তিনি পড়ে গিয়েছিলেন। কেউ একজন অ্যাম্বুলেন্স ডাকার কথা বললেও তিনি তাতে রাজি হলেন না।
সবকিছু ঠিকঠাক করে, পরিস্কার করে তিনি নতুন করে প্লেটে খাবার নিলেন। যদিও মনে হচ্ছিলো যেন তিনি একটু কেঁপে কেঁপে উঠছেন। অনুষ্ঠানের সম্পূর্ণ সময় জুড়েই তিনি উপস্থিত থাকলেন। পরদিন দুপুরে ভদ্রমহিলার স্বামী ফোন করে জানালেন, তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সন্ধ্যা ছয়টার সময় তিনি মারা গেলেন।
মূল যে ঘটনা ঘটেছিল, তা হলো- তার অনুষ্ঠান চলাকালীন সময় স্ট্রোক হয়েছিল। সেখানে যদি কেউ জানতেন, কিভাবে স্ট্রোক সনাক্ত করা সম্ভব, তাহলে হয়তো ভদ্রমহিলা আজও বেঁচে থাকতেন।
সবাই যে মৃত্যুবরণ করে, তা নয়। অনেকের ঠাঁই হয় বিছানায়, সাহায্যহীন, ভারসাহীন মূমুর্ষূ অবস্থায়। মাত্র তিনটে মিনিট সময় নিয়ে এটা পড়ে ফেলুন।
বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, যদি একজন স্ট্রোকের শিকার রোগীকে স্ট্রোক হবার তিন ঘন্টার মধ্যে হাসপাতালে নেওয়া যায়, তবে তাকে সম্পূর্ণভাবে সুস্থ অবস্থায় ফেরত পাওয়া সম্ভব। শুধু আমাদের জানতে হবে কিভাবে স্ট্রোক চেনা যায়, এবং কিভাবে রোগীকে উল্লেখ্য সময়ের মধ্যে মেডিকেল কেয়ারে নেয়া যায়।
স্ট্রোককে চিনুন...
সহজ তিনটি ধাপঃ- S T ও R... পড়ুন এবং জানুন!
মাঝে মাঝে স্ট্রোকের উপসর্গ সনাক্ত করা অনেক কঠিন হয়ে পড়ে। আমাদের অজ্ঞতার কারণেই নেমে আসে যাবতীয় দুর্যোগ। স্ট্রোকের শিকার রোগীর যখন ভয়ানক রকম ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে, পাশে দাঁড়ানো প্রিয়জনটিই হয়তো বুঝতে পারছে না, কি অপেক্ষা করছে তাদের কাছের মানুষের জীবনে।
সহজ উপায়ে স্ট্রোক সনাক্ত করার উপায়, সহজ তিনটি প্রশ্ন জিজ্ঞেস করুনঃ
S – Smile. রোগীকে হাসতে বলুন।
T – Talk. রোগীকে আপনার সাথে সাথে একটি বাক্য বলতে বলুন। উদাহরণঃ আজকের দিনটা অনেক সুন্দর।
R – Raise hands. রোগীকে একসাথে দুইহাত উপরে তুলতে বলুন।
এর কোনো একটিতে যদি রোগীর সমস্যা বা কষ্ট হয়, তৎক্ষণাৎ দেরি না করে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান। এবং চিকিৎসককে সমস্যাটি খুলে বলুন। (রোগী বলতে স্ট্রোকের শিকার সন্দেহ করা ব্যক্তি বোঝানো হয়েছে)
সনাক্তকরণের আরেকটি উপায় হচ্ছে, রোগীকে বলুন তার জিহবা বের করতে। যদি তা ভাঁজ হয়ে থাকে, বা অথবা যদি তা বেঁকে যেকোনো একদিকে চলে যায়, সেটাও স্ট্রোকের লক্ষণ। তৎক্ষণাৎ তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান।
যদি আমরা সবাই-ই এই সহজ ব্যাপারগুলো জেনে রাখি, তবে আমরা একজনের হলেও জীবন বাঁচাতে পারবো। সুতরাং, আপনি শিখলেন- আপনার বন্ধু ও প্রিয়জনদেরও শেখান..!!

DR. NARAYAN RAY


DoseDaily


😁
19/05/2025

😁

অদ্ভুত লাগলেও সত্য!ইনজেকশনের মাধ্যমে চোখে স্বর্ণের ন্যানো-কণা পুশ করে অন্ধত্ব সারিয়ে তুলেছেন বিজ্ঞানীরা। বুড়ো বয়সে অন্ধত...
18/05/2025

অদ্ভুত লাগলেও সত্য!

ইনজেকশনের মাধ্যমে চোখে স্বর্ণের ন্যানো-কণা পুশ করে অন্ধত্ব সারিয়ে তুলেছেন বিজ্ঞানীরা। বুড়ো বয়সে অন্ধত্ব অথবা রেটিনার কোনো অসুখে দৃষ্টি হারানোর মতো সমস্যায় সরাসরি কাজ করবে এই পদ্ধতি।

চুলের থেকেও ছোট এই কণা। পাঠানো হয় নির্দিষ্ট কোষকে টার্গেট করে। এরপর লেজার আলো ব্যবহার করে সক্রিয় করা হয় কণাগুলো।

সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ব্রাউন ইউনিভার্সিটিতে চলে এই গবেষণা। কয়েকটি অন্ধ ইঁদুরের চোখে এই পরীক্ষা চালান গবেষকেরা। ইঁদুরগুলোর দৃষ্টিশক্তি অনেকটাই ফিরে আসে। কোনো প্রতিক্রিয়াও দেখা যায়নি। দরকার হয়নি কাটাছেঁড়ারও। ব্যাখ্যা: বিজ্ঞানপ্রিয়।


Carotenemia⚠️হাত পা হলুদ মানেই কি জন্ডিস ⁉️* রোগীর/ বাবুর মা : আমার বাবুর আড়াই বছর, আজ দু- তিন মাস ধরে হাত -পা হলুদ লাগত...
17/05/2025

Carotenemia

⚠️হাত পা হলুদ মানেই কি জন্ডিস ⁉️

* রোগীর/ বাবুর মা : আমার বাবুর আড়াই বছর, আজ দু- তিন মাস ধরে হাত -পা হলুদ লাগতেছে। কতো ডাক্তার দেখাইলাম, বাবুর জন্ডিসটাই ধরতে পারে না।
সব টেস্ট করাইছি। কোন রোগ ধরা পড়ে না। বাবুটার হাত-পা দিন দিন হলুদ হইয়া যাইতেছে। কালকে কবিরাজ দিয়া ঝাড়ায়ে নিয়া আসছি ওর দাদীর কথায়।

- বাবুর কি কোন জ্বর আছে?
- বমি হয়?
- খাবারে অরুচি আছে?
- পেট ব্যাথা করে?
- প্রস্রাব,পায়খানা কি স্বাভাবিক আছে?

বাবুর মা : সব ঠিক আছে, ওর রুচি অনেক ভালো মাশা আল্লাহ, খাবার-দাবার ও ঠিক মতো খায়। কোনো সমস্যা নাই।

- Clinical examination করেও তেমন কিছু পাওয়া গেলো না।
শুধু হাত ও পায়ের তালুতে হলদে ভাব আছে।
কিন্তু চোখ, মুখের ভেতর বা জিভেও কোনো হলদে ভাব নেই।

পেটে পরীক্ষা করেও লিভার বা spleen স্বাভাবিক মনে হলো।
পূর্বের ডাক্তারের advice অনুযায়ী করা রিপোর্ট গুলো দেখেও অস্বাভাবিক কিছু চোখে পরলো না।

S. Bilirubin = 0.6 mg/dl.
USG of W/A = Normal study
S.ALT = 30 IU
CBC - normal

- মাকে জিজ্ঞেস করা হলো - মা ও কি এখন কোন ঔষধ খাচ্ছে ?

- বাবুর মাঃ না।

- কোন ড্রেস বা কাপড় থেকে রং উঠে লাগে কিনা?

- বাবুর মা - না, ওর তো হলুদ কোন ড্রেস ও নাই।

- ও কি কি খাবার খায়?

- বাবুর মা - ওরে ২ বেলা খিচুড়ি খাওয়াই।
সবজি দিয়ে রান্না করি।

- কি কি সবজি দেন?

- বাবুর মা - আলু, গাজর, মিষ্টি কুমড়া, এক এক দিন এক একটা । তয় মিস্টি কুমড়া ওর খুব পছন্দ। মিস্টি কুমড়া ছাড়া খাইতেই চায় না, আর গাজরও খায় প্রায় প্রতিদিন।

- মা, অামরা মনে হয় অাপনার বাবুর রোগটা অামরা ধরতে পেরেছি। এটাকে ডাক্তারি ভাষায় Carotenemia বলে।

ওকে অাপনি গাজর এবং মিষ্টি কুমড়া খাওয়ানো টা কমিয়ে দিন অথবা কয়েক মাস বন্ধ রাখুন। দেখবেন হাত-পায়ের হলুদভাব টা চলে গেছে। অন্য সব শাক সবজি খেতে পারবে।

এমনিতে Carotenemia তে বাবুদের কোন ক্ষতি হয় না, হাত পায়ের হলুদভাব ছাড়া।

- বাবুর মা - তাহলে কোন ঔষধই লাগবে না।

- জি না, মা।

সন্তুষ্ট চিত্তে মা বাবুকে নিয়ে বাড়ি ফিরে গেলেন।

এখন আসি বিস্তারিত লেখায়, ক্যারোটেনেমিয়া বা Carotenemia বিষয়টি আসলে কি?

** Carotenemia : যদি রক্তে স্বাভাবিক এর চেয়ে বেশি বিটা ক্যারোটিন উপস্থিত থাকে তাকে Carotenemia বলা হয়, যার কারণে হাত পায়ের তালু অস্বাভাবিক হলুদ বর্ণ ধারণ করতে পারে। কিন্তু এক্ষেত্রে চোখ ও মুখ গহবরের হলদেটে ভাব থাকে না এবং সেরাম বিলিরুবিন স্বাভাবিক থাকে। এভাবে সাধারণ জন্ডিস থেকে একে আলাদা করা যায়।

** কি কি কারণে এমন হতে পারেঃ
১) অত্যধিক হারে বিটা ক্যারোটিন সমৃদ্ধ খাবার বা জুস খেলে যেমন,বেশি করে গাজর, মিস্টি কুমড়া, পাকা আম বা পাকা পেঁপে বা এগুলোর জুস খেলে।

২) শারিরীক কোনো কারণে ক্যারোটিনয়েড থেকে ভিটামিন-এ তে পরিবর্তিত হবার প্রক্রিয়ায় কোনো সমস্যা থাকলে।

ধরুন, যদি প্রতিদিন ১০টি গাজর ২ সপ্তাহ ধরে খাওয়া হয়, তাহলে অতিরিক্ত বিটা ক্যারোটিন ত্বকের নিচে জমা হয়। যে কারণে ত্বকের বর্ণ হলদেটে বা কমলা ধরনের হয়ে যায়।

** চিকিৎসাঃ -
- শুধুমাত্র ক্যারোটিন সমৃদ্ধ খাবার কম খেলে বা ২-৩ মাস বাদ দিলেই এই সমস্যার সমাধান হয়ে যায়। কোনো ওষুধের প্রয়োজন হয়না যদি না অন্য কোনো সমস্যা থেকে থাকে।

** Carotenemia সাধারণত শিশুদের ক্ষেত্রেই বেশি দেখা যায়, এটা টক্সিক নয় এবং সাধারণত এর কারণে অন্য কোনো স্বাস্থ্য ঝুঁকি নেই।

** ক্যারোটিন সমৃদ্ধ খাবার কম খেলে বা বন্ধ রাখলে কয়েক মাসের মধ্যেই শিশুর ত্বকের বর্ণ আবার স্বাভাবিক হয়ে আসে।

এ কারণে বাচ্চাদের যেকোনো এক জাতীয় খাবার প্রতিদিন না দিয়ে বিভিন্ন ধরনের খাবারে অভ্যস্ত করার জন্য উৎসাহ দিতে হবে। গাজর, মিস্টি কুমড়া এগুলো প্রতিদিন না দিয়ে সপ্তাহে ২-৩ দিন দেয়া যেতে পারে। এটার জন্য একদমই গাজর বা মিস্টি কুমড়া দেয়া বন্ধ করে দেয়া যাবে না, সেক্ষেত্রে ভিটামিন এ এর পুষ্টি ঘাটতি দেখা যেতে পারে। সব রকমের পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খাবারের সুষম বন্টনের মাধ্যমেই শিশুদের সঠিক পুষ্টি নিশ্চিত করা সম্ভব।

Dr. Tajreen Jahan

17/05/2025
৭ বছর বয়সে র বাচ্চার পেটের ভিতর পায়খানা জমে শক্ত হয়ে এনাকোন্ডা (এক ধরনের বড় সাপ) র মতো হয়ে আছে। বাচ্চাকে অপারেশন করে এই ...
16/05/2025

৭ বছর বয়সে র বাচ্চার পেটের ভিতর পায়খানা জমে শক্ত হয়ে এনাকোন্ডা (এক ধরনের বড় সাপ) র মতো হয়ে আছে। বাচ্চাকে অপারেশন করে এই পায়খানা পরিষ্কার করতে হয়েছে।
বাচ্চা ২/৩ দিন কম খেলে সমস্যা নাই, কিন্তু প্রতিদিন পায়খানা না করলে অবশ্যই সমস্যা।
বাবা মা র জন্য উপদেশ -
১। বাচ্চাকে পানি ও তরল খাবার বেশি দিবেন।
২। দুধ ও দুধ জাতীয় খাবার কম দিবেন।
৩। বাইরের খাবার কম দিবেন।
৪। শাক সব্জি ও সিজনাল ফল খাওয়াবেন।
৫। ব্লেন্ড করা খাবার কম দিবেন, বাচ্চাকে খাবার চিবিয়ে খেতে উৎসাহিত করবেন।

©Dr Samiul Hasan

"Heterochromia"
14/05/2025

"Heterochromia"

প্রায়'ই ঢাকার বেইলি রোডে দেখা যায়, দুই ভিন্ন রঙের চোখের অধিকারী এই শিশু!😮💙

ছবি কৃতজ্ঞতা: Ibnat Mahreen Zaman 📸

Address

Chittagong

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when DoseDaily posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share