Urmi's Dream

Urmi's Dream আসসালামু আলাইকুম,
আমি উর্মি🥰
কুমিল্লার মেয়ে এবং বউ🥰
সিফা আর সাইফের মা🥰
(3)

বালিশের ভিতর এই তাবিজ পেলাম,  এটা নতুন কিছুনা, তোশকের নিচে, রান্নাঘরের রেকে, শোকেসে এমন বহুবার পেয়েছি, আমার মাদার ইন ল এ...
03/07/2025

বালিশের ভিতর এই তাবিজ পেলাম, এটা নতুন কিছুনা, তোশকের নিচে, রান্নাঘরের রেকে, শোকেসে এমন বহুবার পেয়েছি, আমার মাদার ইন ল এসব তাবিজে ভালই বিশ্বাস করেন, গত বছর এক গুনীন তাবিজ দিবে বলে দেড় লাখ টাকা নিয়ে গায়েব, তারপর উনি কান্নাকাটি করেন, এবং আবেগে তার পুত্র রে জানায় এসব তাবিজ আর করবেনা, আমার কথা কি এমন তাবিজ? যার দাম দেড় লাখ টাকা!
যাইহোক চারপাশে কালাযাদু তে কত মানুষ মরে যাচ্ছে, আমিও মরে গেলে কালা যাদুর কারিস্মা ভাইবেন😬😬😬

কোনো এক আপুর প্রোফাইল থেকে সংগৃহীত 🙄

আজকের সকালের ঘটনা। (29 June 2025)আমার এক সহকর্মী মিরপুর-১১ থেকে কাওরান বাজার যাচ্ছিলেন মেট্রোরেলে। মেট্রোরেলে এই নারীকে ...
03/07/2025

আজকের সকালের ঘটনা। (29 June 2025)
আমার এক সহকর্মী মিরপুর-১১ থেকে কাওরান বাজার যাচ্ছিলেন মেট্রোরেলে। মেট্রোরেলে এই নারীকে শিশুটির সঙ্গে দেখে তাঁর সন্দেহ হয়।
নারীটি আগারগাঁও স্টেশনে নেমে যান। যদিও আমার সহকর্মীর গন্তব্য ছিল কাওরান বাজার, তবু তিনি সন্দেহবশত আগারগাঁওতেই নেমে পড়েন। কারণ, তাঁর নিজেরও দুইটি মেয়ে আছে এবং তাঁর মনে হয় শিশুটি এই নারীর সন্তান নয়। বিষয়টি তাঁকে অস্বাভাবিক লাগে।
স্টেশন থেকে বের হওয়ার সময় তিনি নারীকে জিজ্ঞাসা করেন, "এই শিশু আপনার কে হয়?"
নারীটি উত্তর দেন, "আমার মেয়ে।"
শিশুটি তখনো স্পষ্ট করে কথা বলতে পারে না, আধো আধো কথা বলে।
আমার সহকর্মী শিশুটিকে জিজ্ঞেস করেন, "তোমার মা কোথায়?"
শিশুটি মাথা নাড়িয়ে বলে, "মা নাই।"
তখন সঙ্গে সঙ্গে নারীটি শিশুটিকে বলে, "এই যে মা।"
পরে আবার আমার সহকর্মী শিশুটিকে জিজ্ঞেস করেন, "তোমার মা কে?"
এবার শিশুটি ওই নারীকে দেখিয়ে দেয়।
এরপর সহকর্মী নারীকে জিজ্ঞেস করেন, "আপনি কোথায় থাকেন?"
নারীটি বলেন, "মিরপুর-১১ তে।"
"আপনার স্বামী কী করেন?"
উত্তর দেন, "ছোট একটা চায়ের দোকান চালান। আমি বাসায় কাজ করি।"
"স্বামীর মোবাইল নাম্বার দিন," বললে নারীটি বলেন, "নাম্বার মুখস্থ নেই, আমারও কোনো মোবাইল নেই।"
"আগারগাঁওতে কোথায় যাচ্ছেন?" জানতে চাইলে বলেন, "এখান থেকে বাসে করে মহাখালিতে যাবো। একজন আত্মীয় হাসপাতালে ভর্তি, তাঁকে দেখতে যাবো।"
পরে আমার সহকর্মী সকাল ৯:১৭ মিনিটে তাঁদের মহাখালি-গামী ‘রইস’ বাসে তুলে দেন।
শিশুটির সাজ-পোশাক এবং চেহারা দেখে কোনভাবেই মনে হচ্ছে না সে এই নারীর সন্তান।
অনেক সময় দেখা যায়, বাবা-মা দুজনই চাকরিজীবী হওয়ায় বাসায় কাজের মহিলা থাকেন। কিছু ক্ষেত্রে কাজের মহিলারা শিশুদের নানা খারাপ কাজে ব্যবহার করেন। আমাদের সন্দেহ, হয়তো এই নারী শিশুটিকে ব্যবহার করে রাস্তায় ভিক্ষা করেন।
তবে এটাও হতে পারে আমাদের সন্দেহ একেবারে ভুল।
পোস্টটি করার উদ্দেশ্য হলো, যদি কেউ এই শিশুটিকে চিনে থাকেন, তাহলে দয়া করে তার বাবা-মা বা আত্মীয়-স্বজনকে দ্রুত জানাবেন।
আমার কলিগঃ
সালেহ আহম্মেদ হেলালী
মোবাইলঃ 01673459054

We kindly request everyone to share this post on their social media platforms to help ensure the child's safety.
সংগৃহীত

কেয়া*মত হওয়ার আলামত বোধহয় এগুলোই।কান্না করে বলে নিজের মেয়েকে জবা*ই করে ফেললো বাবা ,আহারে দুনিয়া, পৃথিবীতে ১০০ টা মে...
02/07/2025

কেয়া*মত হওয়ার আলামত বোধহয় এগুলোই।
কান্না করে বলে নিজের মেয়েকে জবা*ই করে ফেললো বাবা ,

আহারে দুনিয়া, পৃথিবীতে ১০০ টা মেয়েকে যদি জিজ্ঞেস করা হয় তোমার পছন্দের ব্যক্তি কে?
নিঃসন্দেহে ৯৯ জনই বলবে তার বাবা।

আর সন্তানদের মধ্যে মেয়েরা বাবার একটু বেশি আদরের থাকে। অথচ আজ সেই মেয়েকেই মে*রে ফেললো বাবা।

সিলেটে ৪৫ দিন বয়সী ইনায়াকে নিয়ে দুপুরে ঘুমাচ্ছিল ইনায়ার মা,যার কি না এখনও সীজারের সেলাই শুকায় নি।
পাশেই ঘুমাচ্ছিল ইনায়ার বাবা, হঠাৎ কেঁদে উঠে ইনায়া ওর কান্নায় বিরক্ত হয়ে দা দিয়ে জ*বাই করে শিশু বাচ্চা ইনায়াকে। এরপর নিজেকেও জবা*ই করে ফেলতে চায় বাবা। কিন্তু নিজের বেলায় ব্যর্থ হয়। চিৎকার করে ওঠে। সেই চিৎকারে মা এসে দেখে এই করুণ দৃশ্য।

মায়ের চিৎকারে ভারী হয় আকাশ বাতাস।

এই মা কে কি বলে সান্তনা দেওয়ার আছে?

পরবর্তীতে খোঁজ নিয়ে জানা যায় ইনায়ার বাবা গত দুইদিন ধরে মাথা ব্যথা এবং মানসিক চাপের মধ্যে ছিলেন।

সংগৃহীত

বিথী আপু তার পেজ কোনভাবেই ফিরে পাচ্ছেন না🥲 কিন্তু অবাক করার তার ননদ ও তাকে নিয়ে ও তার নতুন বাচ্চার ছবি বা ভিডিও  করে কোন...
02/07/2025

বিথী আপু তার পেজ কোনভাবেই ফিরে পাচ্ছেন না🥲 কিন্তু অবাক করার তার ননদ ও তাকে নিয়ে ও তার নতুন বাচ্চার ছবি বা ভিডিও করে কোন ভিডিও পোস্ট করছেন না🥲😇
সংগৃহীত

এই মেয়েটাকে চিনে রাখুন। মেয়েটার নাম মনজিলা শাহরিয়ার এলোরা। পড়াশোনা করে কুয়েটে। তাঁকে নিয়ে কিছু বলার আগে তাঁর লাইফের গল্প...
02/07/2025

এই মেয়েটাকে চিনে রাখুন। মেয়েটার নাম মনজিলা শাহরিয়ার এলোরা। পড়াশোনা করে কুয়েটে। তাঁকে নিয়ে কিছু বলার আগে তাঁর লাইফের গল্পটা তাঁর নিজের ভাষায় পড়া যাক-

"আমার ফ্যামিলি অনেক কনজারভেটিভ। আমার জন্মের আগে আমার একটা ভাই হয়েছিল,হওয়ার কয়েকমাসের মাথায় সে মা&%রা যায়।এরপর আমি যখন গর্ভে এলাম,আমার আব্বু ধরেই নিয়েছিল আমি ছেলে হব।যখন আল্ট্রাসোনোগ্রাফি করেই বুঝতে পারল তার মেয়ে হবে,তখন থেকেই সে আমাকে মেনে নিতে পারে নি।আপু,আমার মায়ের নাকি অনেক প্রসব ব্যথা উঠত,আব্বু কখনো আম্মুকে ডাক্তারের কাছেও নিয়ে যায় নি।আমি আস্তে আস্তে বড় হলাম,আব্বু আমার সাথে কখনো ভাল করে কথাও বলত না,কখনোই না।

আমার ছোট একটা ভাই হল,দেখতাম তার প্রয়োজন ছাড়াও তার সব সাধ আহ্লাদ আব্বু এমনিতেই পূরণ করে দিত।অথচ আমার একটা ফ্রক দরকার,কিংবা অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিছু দরকার,সেটাও কোনদিন দেয় নি আমাকে।আপু,আমার বাসা নীলফামারীর ভবানীগঞ্জ।আমার পরিবার মধ্যবিত্তই বলা যায়।আমি যখন ক্লাস ফাইভে উঠলাম,আমার মনে হল একটা প্রাইভেট বোধ হয় পড়া দরকার।আব্বু ক্ষেতে কাজ করছিল,উনি কৃষি কাজ করেন।ওই সময় আমি আব্বুর কাছে প্রাইভেটের জন্য টাকা চাইতে গেলাম।জানেন আপু,আব্বু তার হাতের কোদালটা নিয়ে আমাকে মা&%রতে আসল!..আমি ছোট থেকেই অনেক জেদি ছিলাম।আমার ঠিক ওই মুহূর্তে মনে হল, আমি কোন একদিন আমার বাবার মেয়ে হব,জীবনে কিছু একটা করব যাতে বাবা গর্ব করতে পারে তার মেয়েকে নিয়ে।

ফাইভে পরীক্ষা দেয়ার পর বাসা থেকে বলল আমাদের গ্রামেরই একটা হাইস্কুলে ভর্তি করাবে...কোনভাবে পড়তে থাকুক যতদিন পড়ানো যায়,তারপর তো বিয়েই,মেয়েদের আবার এত পড়ে কি হবে!কিন্তু আমার খুব ইচ্ছা ছিল আমি নীলফামারী সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তি হব,শুনতাম স্কুলটা নাকি অনেক ভাল।স্কুল বাসা থেকে ১৪কি.মি দূরে।কোনভাবেই দিবে না ওখানে পড়তে।আমার জেদ চেপেছিল খুব।কিন্তু ওই বয়সে আমি ফরম কেনার টাকা কই পাবো!...এক আংকেল কে বলে ফরম ফিলাম করালাম।বাসায় না জানাতে অনুরোধ করলাম খুব।তারপর একদিন বাইরে যাওয়ার কথা বলে যে কাপড়ে ছিলাম,সেভাবেই বাসে উঠে ভর্তি পরীক্ষা দিতে গেলাম।বাসের ভাড়াটাও দিতে পারি নি।চান্স হল।ভর্তি করাবে না।মামাকে ফোন দিয়ে অনেক কান্নাকাটি করার পর মামা ভর্তির টাকা দিলেন।আপু জানেন,যেদিন আমি এইটে ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পেলাম,সেদিন থেকে প্রথম আমার আব্বু আমার সাথে একটু করে কথা বলতে শুরু করলেন।আমার খরচ দেয়া শুরু করলেন একটু আধটু।কি যে ভাল লাগত আপু!...

যখন ক্লাস ১০ এ উঠলাম,কি জানি হল আমার।আমার অজান্তেই সেইম ক্লাসেরই একটা ছেলের সাথে যোগাযোগ বেড়ে যাচ্ছিল,মনে হচ্ছিল লক্ষ্য থেকে সরে যাচ্ছি।আপু,গ্রাম তো,কিছু হওয়ার আগেই অনেক কিছু ছড়িয়ে পড়ল আশেপাশে। আব্বু অনেক চিল্লাপাল্লা করল।আমাকে বিয়ে দিয়েই দিবেন।আমি অনেক কাঁদলাম।আমার সাথে আবার আগের মত ব্যবহার শুরু করলেন।কোনভাবে আমি এসএসসি দিলাম।গোল্ডেন আসল।কিন্তু কলেজে ভর্তি নিয়ে সেই আগের অবস্থা।মেয়েকে আর পড়াবে না।আমি আমার জমানো বৃত্তির টাকা দিয়ে ভর্তি হলাম। বাসায় তো ঝামেলা হতই।আমি সব পরীক্ষায়ই একা একা যেতাম।এইচএসসি জীববিজ্ঞান পরীক্ষার আগে সেই ছেলেটাকে আমি একটা প্রশ্নের উত্তর বুঝিয়ে দিচ্ছিলাম।আমাদের মধ্যে কখনোই কিছু ছিল না।বাবা কোত্থেকে আমাকে দেখতে পেলেন।এরপর সে আমাকে আর পরীক্ষা দিতেই দিবে না।আমি অনেক কান্নাকাটি করলাম।কাজ হল না।এরপর এক বড় সিদ্ধান্ত নিলাম।এক আন্টির বাসায় পালিয়ে উঠলাম।অনেক অনুরোধ করলাম বাসায় না জানাতে।সবাই ধরে নিয়েছিল কোন ছেলের সাথে পালিয়ে গেছি।জানেন আপু,আমি বোরখা পড়ে বাকি পরীক্ষাগুলো দিয়েছি।সব শেষ হলে বাসায় ফিরে যাই,অন্যের বাড়িতে আর কয়দিন!তারপর সবার আচরণ যেমন হওয়ার তেমনই হয়েছিল।

যাইহোক,আমার মনে হল,ভর্তি কোচিং করাটা খুব জরুরি, আমি তো হারতে চাই না।আব্বু বলল পড়লে জাতীয় তে পড়বে।পরের বাড়িতেই তো যাবে!...যখন দেখছিলাম কোনভাবেই কিচ্ছু হবে না,তখন জীবনের সবচেয়ে বড় সিদ্ধান্ত নিলাম।ঢাকার বর্ণ কোচিং থেকে কয়েকজন ভাইয়া এসে একটা পরীক্ষা নিয়েছিল,সেখানে আমি ফ্রি কোচিং এর স্কলারশিপ পাই।আমার হাতে পাঁচশ টাকা আর মায়ের ফোনটা নিয়ে আমি এক কাপড়ে বাসা থেকে বের হয়ে যাই।ঢাকা কই,কিভাবে যায় কিচ্ছু জানি না।শুধু জানি আমাকে কোনভাবে ঢাকায় মোহাম্মদপুর বর্ণ কোচিং এ যেতে হবে।অনেক কষ্টে যখন ঢাকা পৌঁছালাম, আমি কি করব বুঝতে পারছিলাম না।রাস্তার পাশে বসে অনেকক্ষণ একা একা উচিত চিৎকার করে কাঁদলাম।নাম্বার ছিল একটা ভাইয়ার।উনি ফোনে যাওয়ার রাস্তা বলে দিলেন।গিয়ে জানলাম,ওখানে থাকা খাওয়ার খরচ দেয়া হয় না।আমার সব কথা শুনে উনারা ব্যবস্থা করলেন।কিন্তু এক সপ্তাহ হওয়ার আগেই আমার খুব আত্মসম্মানে লাগল,কেন উনাদের টাকায় আমি চলব।

আমি ভাইয়াদের বলে বাসায় ফিরে গেলাম।গ্রামের মানুষ জন আবার আমার নামে যা ইচ্ছা তাই রটিয়ে চলছে।আমি অবশ্য যাওয়ার সময় বাবাকে ফোনে বলেছিলাম,আমাকে তো কোচিং করাবা না,আমি নিজেই চেষ্টা করি।ফিরে এসে তিনটা মাস আমি আব্বুর সাথে কথা বলি নি।একটা রুমে একা একা থাকতাম।আপু,ফরম ফিলাপের সময় চলে আসল,আমার কাছে টাকা নাই।কেউ টাকা দিবেও না।কি করব বুঝতে পারছিলাম না।সেসময় আমার এসএসসির সাধারণ বৃত্তি আর উপবৃত্তির টাকা দিল।বুয়েট, কুয়েট আর রুয়েটের ফরম তুললাম।ঢাকা ভার্সিটির টা তুলতে পারি নি দুবার কিভাবে ঢাকা আসব এজন্য।সব জায়গায় একা যেতাম।কুয়েটে সিএসই আসার পর অনেকেই বলল ভর্তি হয়ে যেতে।কেউ আমাকে ভর্তির টাকা দিচ্ছিল না।বিশ্বাস করেন আপু,আমার কোন উপায় ছিল না।

আমি মায়ের গয়না চু&%রি করলাম। চিঠি লিখে রেখেছিলাম,'মা,আমার কিছু করার ছিল না'।কোন জুয়েলার আমার কাছ থেকে কিনে নি।কিছু আন্দাজ করেছিল বোধ হয়।কোন পথ না পেয়ে আমি ডিসিশন নিয়ে নিলাম সু&%ইসা&%ইডের।এভাবে আমি শেষ হতে পারব না।খুব কাঁদলাম।হুট করে আমার মায়ের কথা মনে হল,এমন পরিবারে আমার মায়ের টিকে থাকতে না জানি তাহলে কত কষ্ট করতে হয়েছে।মা কে জড়িয়ে ধরে আমার জীবনের প্রথম আর শেষ চাওয়াটা চাইলাম,আমাকে ভর্তি করায়া দাও।মা তখন নিজের গয়না বিক্রি করে আমাকে টাকা দিলেন।

এর পর বাবা একদিন বাজারে গেলেন।সেখানে সবাই ডেকে ডেকে উনাকে আমাকে নিয়ে এলাকার সবার গর্বের কথা বললেন।তারপর আপু,কিভাবে বলব....বাবা হুট করে আমার রুমে এসে...আপু,আব্বু আমার পা ধরে কান্না শুরু করলেন।আমি ছাড়াতেই পারছিলাম না।বাবা আমাকে নিয়ে প্রথমবারের মত গর্ব করলেন।আমাকে বললেন,আমার সাথে প্রথম ক্লাসের সময় সাথে যাবেন।আমি খুশিতে সবাইকে ফোন দিই।আমি সার্থক,আমি আমার বাবার মেয়ে হতে পেরেছি।বাবা আমাকে ভালভাবে পড়ালেখা করতে বলেছেন...."

মেয়েটা কোন ভাবে কান্না চেপে রাখছিল।তারপর বলল,"সিএসই তে পড়লে যে শুরু থেকেই ল্যাপটপ লাগে,আমি জানতাম না।বাবা অবশ্য বলেছেন কষ্ট হলেও কিনে দিবেন।আমি ডিপার্টমেন্ট এ ল্যাপটপ এর জন্য আবেদন করেছি।সারাজীবন নিজের পড়ালেখার সব নিজেই চালিয়েছি,এখন আর আব্বুকে প্রেশার দিতে চাই না...ফোনেই কোডের কাজ টা চালিয়ে নিচ্ছি।"

লেখাটি প্রোফাইলে সেইভ করে, কিংবা শেয়ার করে রেখে দেন। আজ থেকে মোটিভেশন চাইলে এটা পড়বেন, দেখবেন আপনার লাইফটা কতটা Blessed

আমাদের কাছে এই মেয়ে হচ্ছে Real Hero. এই Hero কে শ্রদ্ধা ও শুভকামনা

-Massura Mayasir Madhurja

মায়ের অসুস্থতার কারণে দেরিতে পরীক্ষা দিতে আসা এক শিক্ষার্থীর পরীক্ষা আবারও নেয়ার উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার। অত্যন্ত প্রশংসনীয়।...
01/07/2025

মায়ের অসুস্থতার কারণে দেরিতে পরীক্ষা দিতে আসা এক শিক্ষার্থীর পরীক্ষা আবারও নেয়ার উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার। অত্যন্ত প্রশংসনীয়।

তবে এই ছেলে দুইটাকেও কি একইভাবে সুযোগ দেয়া উচিত না?? ওদের কলেজের শিক্ষকদের গাফিলতির কারণে ওদের রোল আসে নাই। অথচ ওরা কলেজের সব এক্সাম দিছে, ফি পরিশোধ করছে, এমনকি বোর্ডেও যোগাযোগ করছিলো। কিন্তু বোর্ড শুধুমাত্র কলেজের শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্ত করছে, ওদেরকে এক্সাম দিতে দেয়নাই। ছেলে দুইটার কি দোষ ভাই?? বোর্ড চাইলেই এটার সুরাহা করতে পারতো।

আমাদের চাওয়া থাকবে, এই দুইটা ছেলেকেও যেনো এক্সামের সুযোগ দেয়া হয়। বিনা কারণে, ওদের একটা বছর যেনো নষ্ট না হয়।
সংগৃহীত

পারিবারিক অশান্তি সন্তানের ভবিষ্যৎ কোথায় নিয়ে যায়! বাবা-মার দাম্পত্য কলহ শিশুর কোমল হৃদয়ে কতটা দাগ কাটে তা ভাবুন একব...
01/07/2025

পারিবারিক অশান্তি সন্তানের ভবিষ্যৎ কোথায় নিয়ে যায়! বাবা-মার দাম্পত্য কলহ শিশুর কোমল হৃদয়ে কতটা দাগ কাটে তা ভাবুন একবার। পরিবার একটা শিশুর প্রথম স্কুল। শিশুকে ভালো আচরণ শিখাতে তার সামনে অন্যের সাথে ভালো ব্যবহার করুন।

বি.দ্র. পোস্টে একটি শিশুর ছবি সংযুক্ত করা হয়েছে। শিশুটি বাবা-মায়ের সাথে অভিমান করে গতকাল কাউকে কিছু না বলে বাসা থেকে বেরিয়ে গেছে। কেউ তার সন্ধান জানলে নিম্নলিখিত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা গেল।

শিশুটির নামঃ ইরাম শেখ
পিতার নামঃ বসির উদ্দিন শেখ
মাতার নামঃ কনিকা আক্তার
গ্রামঃ সোনাইরকান্দি
থানাঃ গজারিয়া
বয়সঃ ১৩ বছর
মোবাইল: 01628679492

শেয়ার করুন....
সংগৃহীত

প্রথম পিরিয়ডেই হারিয়ে গেল একটি জীবন — কে নেবে এই দায়?কুমারী একটি মেয়ে, বয়স মাত্র তেরো কিংবা চৌদ্দ। জীবনের প্রথম পিরিয়ড শ...
01/07/2025

প্রথম পিরিয়ডেই হারিয়ে গেল একটি জীবন — কে নেবে এই দায়?

কুমারী একটি মেয়ে, বয়স মাত্র তেরো কিংবা চৌদ্দ। জীবনের প্রথম পিরিয়ড শুরু হয়েছিল কিছুদিন আগে। শুরু থেকেই তার শরীর দুর্বল হয়ে পড়ছিল ধীরে ধীরে। জ্বর, পেটে ব্যথা, অবিরাম রক্তপাত—সব মিলিয়ে সে প্রায় দশ দিন ধরে বিছানায় পড়ে ছিল। পরিবারের লোকজন প্রথমে বিষয়টিকে তেমন গুরুত্ব দেয়নি। ভাবছিল, "মেয়েদের এমন তো হয়ই!"

কিন্তু অবস্থার অবনতি ঘটতেই শুরু হয় দুশ্চিন্তা। একসময় এমন জায়গায় গিয়ে পৌঁছায়, যখন আর কিছু করার থাকে না। বাধ্য হয়ে মেয়েটিকে বিকেলে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসক জানালেন—মেয়েটি মারাত্মক রক্তশূন্যতায় ভুগছে। জরুরি ভিত্তিতে রক্ত দরকার, তার ব্লাড গ্রুপ AB+।

রক্ত জোগাড় করে রাত ১টার দিকে তাকে রক্ত দেওয়া হয়। কিন্তু ততক্ষণে দেরি হয়ে গেছে। তার শরীর সেই রক্ত নিতে পারেনি। কারণ, সেই ছোট্ট মেয়েটি এরই মধ্যে নিঃশব্দে প্রাণ হারিয়েছে—রক্তশূন্যতার কারণে।

ঘটনাটি সুন্দরবনের একেবারে কোলঘেঁষা, প্রত্যন্ত একটি গ্রামের। মেয়েটির বাড়ি থেকে জঙ্গল মাত্র ২০ গজ দূরে, মাঝখানে শুধু একটি নদী। পল্লিবিদ্যুৎ এসেছে মাত্র চার বছর আগে। এখনো নেই পাকা রাস্তা, নেই কোনো আধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা।

এই অঞ্চলে ‘মাসিক’ শব্দটি এখনো উচ্চারণযোগ্য নয়। এটি যেন এক অপবিত্র, লজ্জাজনক, নিষিদ্ধ কোনো ঘটনা। এখানকার মেয়েরা এখনো পিরিয়ডকালীন সময়ে স্যানিটারি প্যাডের পরিবর্তে ব্যবহার করে নোংরা, বারবার ব্যবহৃত ন্যাকড়া। স্বাস্থ্য সচেতনতার অভাব এতটাই, যে একজন কিশোরী পিরিয়ডের সময় অবিরাম রক্তপাতেও সাহায্য চাইতে পারেনি।

হয়তো অনেকে বলবেন, পরিবারের দোষ। তারা কেন বুঝল না? কেন গুরুত্ব দিল না? তাদেরও যদি জিজ্ঞেস করা হয়, উত্তর আসবে—তারা জানেই না এসব ব্যাপার। এই অঞ্চলে শিক্ষার হার বলতে গেলে ২ শতাংশেরও কম। এখানকার মহিলারা আধুনিকতা বা শহরের সুযোগ-সুবিধা দেখেছে কেবল টেলিভিশন বা মোবাইল ফোনের পর্দায়।

আমরা আজ ২০২৫ সালে বাস করছি—যেখানে চাঁদের বুকে ঘর বানানোর স্বপ্ন বাস্তব হতে চলেছে, নারীরা মহাকাশে যাচ্ছে, প্রযুক্তি পৌঁছে গেছে আঙুলের ডগায়। অথচ এমন এক সময়ে, এমন উন্নত বিশ্বের পাশে—একটি কিশোরী মারা যায় শুধুমাত্র পিরিয়ডের সময় যথাযথ যত্ন না পাওয়ার কারণে।

পিরিয়ড কোনো অভিশাপ নয়। এটি একটি মেয়ের জীবনের এক গৌরবময় সূচনা—নারীত্বের পথে প্রথম পদক্ষেপ। কিন্তু আমাদের সমাজের বহু জায়গায় এখনো এটি লজ্জা, সংকোচ ও অজ্ঞতার কারণে ধামাচাপা পড়ে থাকে।

মেয়েটির মৃত্যু হয়তো ভাগ্য বলে এড়িয়ে যাওয়া যায়, কিন্তু বাস্তবে এটি আমাদের সমাজ, শিক্ষাব্যবস্থা এবং সচেতনতার মারাত্মক ব্যর্থতা।

যদি আমরা এখনই সচেতন না হই, যদি মা-বাবারা সন্তানদের প্রাথমিক শারীরিক ও প্রজনন শিক্ষা না দেন, যদি স্কুলগুলোতে যৌন ও স্বাস্থ্য শিক্ষাকে গুরুত্ব না দেওয়া হয়—তবে এমন মৃত্যু আরও ঘটবে।

এ মৃত্যু কেবল একটি মেয়ের নয়, এটি আমাদের সবার—সমাজের, অবহেলার, অজ্ঞতার।

আজই সময় এসেছে ‘পিরিয়ড’ শব্দটিকে সম্মানিত করার। মেয়েরা প্রতিনিয়ত যন্ত্রণা সহ্য করে, রক্ত দিয়ে, কষ্টে থেকেও জীবন এগিয়ে নিয়ে যায়। তাদের প্রতি সম্মান জানিয়ে—এই মৃত্যু যেন আর কোনো মেয়ের জীবনের শেষ অধ্যায় না হয়।

সংগৃহীত
Ruhul Amin

ছেলের বাইকের শব্দে প্রতিদিন মা দরজা খুলে দেয়। আজও দরজার সামনে থেকে ছেলে বাইকের হর্ণ বাজালো মা দরজা খুলছে না, ডাক দিলো ভা...
30/06/2025

ছেলের বাইকের শব্দে প্রতিদিন মা দরজা খুলে দেয়। আজও দরজার সামনে থেকে ছেলে বাইকের হর্ণ বাজালো মা দরজা খুলছে না, ডাক দিলো ভাবলো বাথরুমে আছে কি না, মায়ের কোনো শব্দ নেই।

ছেলে ঘরে ঢুকে রুমে গিয়ে দেখে সব এলোমেলো হয়ে আছে তার রুমে, তার মা তো তার রুমে আসে না, তাড়াতাড়ি তার মায়ের রুমে গিয়ে দেখে বালিশের নিচে Rক্ত, ছেলে ভেঙে পড়ে আর আশে পাশের মানুষকে কল দেয়, এলাকার সবাই ঘরে এসে তার মা কে তন্ন তন্ন করে খুজতে থাকে।

ছেলে কান্না করছিলো আর বলছিলো সব নিয়ে গেলো ভালো কথা, কিন্তু আমার মাকে নিলো কেনো। অনেক্ক্ষণ পর তার মায়ের Laশ পাওয়া গেলো বাড়ির পাশেই পাতা দিয়ে মোড়ানো।

ছেলে আগেই এম্বুলেন্স এনে রাখছিলো ভেবেছিল মাকে পাওয়ার সাথে সাথেই নিয়ে যাবে হসপিটালে। তাই হলো হসপিটালে নিয়ে গেলো সাথে সাথেই কিন্তু ডাক্তার বললো উনি আর বেঁচে নেই।

কি নির্মম ঘটনা! 💔
সংগৃহীত

এখনো আখিকে নিয়ে কি পরিমান বা*জে ইঙ্গিত করে পোস্ট দেয় তিশা..!!😐 আর এগুলোর জ*বাব দিলেই আবার আখিকে থা'নায় নিয়ে হে*নস্থা করে...
30/06/2025

এখনো আখিকে নিয়ে কি পরিমান বা*জে ইঙ্গিত করে পোস্ট দেয় তিশা..!!😐
আর এগুলোর জ*বাব দিলেই আবার আখিকে থা'নায় নিয়ে হে*নস্থা করে..! 😐

আসলেই নরম মাটি পেলে সবাই পা দিয়ে পি*ষে দেওয়ার চেষ্টা করে

এক মায়ের আর্তনাদআমার ছেলে  গতকাল স্কুল থেকে পরিক্ষা শেষে আসার পথে গাড়ী এক্সিডেন্টে করে। ওর মাথার খুলি ভেংগে যায়।বর্তমানে...
29/06/2025

এক মায়ের আর্তনাদ

আমার ছেলে গতকাল স্কুল থেকে পরিক্ষা শেষে আসার পথে গাড়ী এক্সিডেন্টে করে। ওর মাথার খুলি ভেংগে যায়।
বর্তমানে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ আছি।
ওর এখোনো জ্ঞান ফিরে নি। এখনো আশংকামুক্ত নয়। টাকা ম্যানেজ হলে আজ রাতে অপারেশন।
ওর বাবা আমার সামী ডেইলি বেতনে কাজ করে।
অপারেশন এর জন্য প্রায় 2 লাক টাকার মতো দরকার আপাতত। আমাদের কাছে অনেক কষ্টে ১১ হাজার ব্যাবস্থা করেছি।
জানিনা একমাএ ছেলেকে হারিয়ে ফেলব কিনা..!🥺

©সংগৃহীত

⚠️একটি শো*ক সংবাদ 😭😭হাসানপুর ডুবাই ওয়ালা বাড়ি নিবাসী জনাব মোঃ আবুল খায়ের সাহেবের একমাত্র ছেলে আব্দুর রহমান আজ কিছুক্ষ...
29/06/2025

⚠️একটি শো*ক সংবাদ 😭😭

হাসানপুর ডুবাই ওয়ালা বাড়ি নিবাসী জনাব মোঃ আবুল খায়ের সাহেবের একমাত্র ছেলে আব্দুর রহমান আজ কিছুক্ষণ আগে পানিতে পড়ে ই'ন্তে'কা'ল করেন ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন..🥹🥹
মহান আল্লাহ তার বাবা মাকে ধৈর্য ধারণ করার তাওফিক দান করুক; আমিন 🤲
সংগৃহীত

Address

Chittagong
4000

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Urmi's Dream posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share