17/06/2025
সম্প্রতি হোয়াইট হাউজ "সরকারিভাবে" ঘোষণা করেছে যে আমেরিকা ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অংশ নিচ্ছে। এর আগে, ট্রাম্প G7 সম্মেলনের সমাপ্তি বিবৃতিতে স্বাক্ষর না করে ইরানের সঙ্গে উত্তেজনা হ্রাসের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন। একইসঙ্গে তিনি টুইট করে বলেন, “তেহরান দ্রুত খালি করো!”, যার কয়েক মিনিট পর তেহরানে বিশাল বিস্ফোরণ ঘটে।
🔴 সামরিক প্রস্তুতি:
যুক্তরাষ্ট্র “USS Nimitz” রণতরী ও ৩২টি রিফুয়েলিং প্লেন মধ্যপ্রাচ্যে পাঠিয়েছে এবং মিসাইল প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা মোতায়েন করেছে। প্রতিরক্ষামন্ত্রী জানিয়েছেন, সৈন্যদের নিরাপত্তা এখন প্রধান অগ্রাধিকার।
🔵 ইরানের প্রতিক্রিয়া:
• ইসরায়েলের সব শহরকে টার্গেট ঘোষণা
• রাজধানীসহ বড় শহর খালি করার নির্দেশ
• ব্যালিস্টিক মিসাইল, ড্রোন ও ইলেকট্রনিক হামলা ব্যবহারের ঘোষণা
🔵 রাশিয়া ও চীনের অবস্থান:
• রাশিয়া কৃষ্ণসাগরে নৌবাহিনী মোতায়েন করে আমেরিকাকে হুঁশিয়ারি দিয়েছে এবং ইরানকে গোয়েন্দা সহায়তা দিচ্ছে।
• চীনের নৌ ইউনিট দক্ষিণ চীন সাগরে সক্রিয়, এবং তারা ইরানে সেন্সিং ও জ্যামিং যন্ত্রপাতি পাঠিয়েছে বলে দাবি(অপ্রমাণিত)।
🟡 পাকিস্তান:
পাকিস্তান সমর্থন জানালেও কিছুটা দ্বিধায়, সীমান্ত বন্ধ করেছে। গোপনে গোয়েন্দা সহায়তার কথাও শোনা যাচ্ছে।
🔴 বেসামরিক প্রতিক্রিয়া ও উত্তেজনা:
ইসরায়েলি নাগরিকদের সাইপ্রাসে পালিয়ে যেতে দেখা যাচ্ছে। চীন, রাশিয়া, জার্মানি ও আর্জেন্টিনা ইসরায়েলে থাকা তাদের নাগরিকদের দেশ ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছে।
⚫️ উত্তেজনার সম্ভাব্য কারণ:
ধারণা করা হচ্ছে, ইরানের একটি হামলায় ইসরায়েলের একটি সংবেদনশীল সামরিক ঘাঁটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যেখানে গুরুত্বপূর্ণ সামরিক কমান্ডাররা ছিলেন। এটাই ট্রাম্পের G7 ত্যাগ ও সামরিক পদক্ষেপের প্রধান কারণ।